নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারের প্রতি জনআস্থা বাড়ছে, বিরোধী রাজনীতি দিশাহীন

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮



বর্তমান সরকারের সার্বিক কর্মকাণ্ডে দেশের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষের সন্তোষ ও আস্থা প্রকাশে চিন্তার বলিরেখা ফুটে উঠেছে বিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ শিবিরে। সরকারের নানা ব্যর্থতার অজুহাত তুলে বিএনপি-জামায়াত জোট, সদ্য গজিয়ে ওঠা তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি আর জঙ্গী-সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী- এই তিনটি পৃথক ফ্রন্টের নানা তৎপরতা হালে পানি পাচ্ছে না। উগ্র বাম-ডানের সমন্বয়ে এই তিন ফ্রন্টের দ্বৈতনীতি, জনবিচ্ছিন্নতা, ইতিহাসবিকৃতি আর ইস্যুবিহীন হিংস্যাশ্রয়ী কর্মকাণ্ডের বিপরীতে সাহস ও দৃঢ়তার সঙ্গে পথচলা বর্তমান সরকারের প্রথম ছয় মাসের কর্মকা- জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড জনপ্রিয়তা হ্রাসের পরিবর্তে উল্টো তুঙ্গে উঠিয়ে দিয়েছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পরিচালিত নানা জরিপ, গোপন গোয়েন্দা প্রতিবেদন আর সাধারণ মানুষের আলাপচারিতায় বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

দিন যত গড়াচ্ছে সরকারের জনপ্রিয়তায় সামান্যতম আঘাত হানতে না পেরে ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের ওপর ভর করে রাজনীতিতে সরকারবিরোধী নানা মেরুকরণ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। মুখে সরকার পতনের লাগাতার হুমকি দিলেও এখন অনেকটাই অস্তিত্বের সঙ্কটে পড়েছে বিএনপি-জামায়াত জোট। নির্বাচন বর্জনের রাজনৈতিক মহাভুলের খেসারত দিতে গিয়ে জামায়াতনির্ভর বিএনপির জনপ্রিয়তায় এখন ভাটার টান। জনবিচ্ছিন্নতা, দলীয় সঙ্কীর্ণতা, অন্তর্কোন্দল আর দেশের পরিবর্তে ক্ষমতার লোভে বিধ্বংসী কর্মকা- জনগণের কাছে জোটটি অনেকটাই আতঙ্কের স্বরূপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিএনপি-জামায়াতকে জনগণ গ্রহণ করছে না, এটা বুঝতে পেরে সরকারকে হেয় ও বিতর্কিত করতে ‘তৃতীয় শক্তি’-এর পৃথক ফ্রন্ট গঠনে বর্তমানে সাবেক বাম, আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃৃত ও কিছু দলছুট নেতা রাজনীতির মাঠে হঠাৎ করেই তৎপর হয়ে উঠেছে। আর এই দুই ফ্রন্টকে নেপথ্যে থেকে মদদ দিচ্ছে জঙ্গীনির্ভর জাতীয়-আন্তর্জাতিক কিছু উগ্র সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। এই তিনটি ফ্রন্ট নানা কায়দায় সরকারের ওপর চরম আঘাত হানার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে, সেটিও সময়ের ব্যবধানে জনগণের সামনে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপি-জামায়াত, তৃতীয় শক্তি কিংবা সাম্প্রদায়িক অপশক্তির মিথ্যা আর দ্বৈতনীতির অবস্থান থেকে পরিচালিত কর্মকা-ের কারণে দেশের জনগণকে ন্যূনতম নিজেদের কাছে টানতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। বিপরীতে সরকারের দৃঢ়তা, সন্ত্রাস-জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রশ্নে অনমনীয় অবস্থানের পাশাপাশি জনকল্যাণমুখী কর্মকা- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সরকারের ভাবমূর্তি ও সমর্থন ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই তিনটি ফ্রন্টের জনসমর্থনের পরিবর্তে ষড়যন্ত্র আর সন্ত্রাস-সহিংসতার মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার দৃশ্যত তৎপরতা স্বাভাবিকভাবে ৯ মাস বয়সী বর্তমান সরকার সম্পর্কে জনগণের সমর্থনের গুণগত পরিবর্তনের ভিত্তি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

গত ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিভিন্ন সংস্থার গবেষণা ও জনমত জরিপে উঠে এসেছিল যে, তখন দেশের শতকরা ৭১ ভাগ মানুষই মনে করত দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। কিন্তু নির্বাচন পরবর্তী মাত্র ছয় মাসেই বর্তমান সরকারের সফল রাষ্ট্র পরিচালনায় দেশের মানুষের সেই অবস্থানকেই শুধু পাল্টে দেয়নি, বর্তমানে দেশের দুই-তৃতীয়াংশ জনগণই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারকে শর্তহীন সমর্থন জানিয়েছেন।

সম্প্রতি দেশের একটি প্রভাবশালী ইংরেজী দৈনিক কর্তৃক পরিচালিত জনমত জরিপে বর্তমান সরকার এবং সরকারবিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দলগুলোর বাস্তব অবস্থান উঠে এসেছে। জরিপ অনুযায়ী বর্তমান সরকারের জনকল্যাণমূলক কর্মকা-ে দেশের ৭০ শতাংশের বেশি জনগণ সন্তুষ্ট। সরকারের প্রথম ছয় মাসের কর্মকাণ্ডে দেশের ৭৫ দশমিক তিন শতাংশ জনগণ সন্তুষ্ট। দেশের ৬৯ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ মনে করে সরকার সঠিক পথেই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। আর দেশের অর্ধেকেরও বেশি অর্থাৎ ৫৩ শতাংশ মানুষ মনে করে বর্তমান সরকার তার পুরো মেয়াদ শেষ করা উচিত।

একই সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতের নির্বাচনপূর্ব ভয়াল সহিংসতা, হত্যাকা- আর ধ্বংসযজ্ঞের কারণে দেশের মানুষ জোটটির সহিংস রাজনীতির চরম বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। সেই বাস্তব চিত্রও ওই জনমত জরিপে ফুঠে উঠেছে। দেশের তিন ভাগ মানুষই যে চরমভাবে স্বাধীনতাবিরোধী ও উগ্র সাম্প্রদায়িক দল জামায়াতকে ঘৃণা করে তাও স্পষ্ট হয়েছে। জরিপ অনুযায়ী, দেশের ৫৫ ভাগ মানুষ মনে করে এই মুহূর্তেই জামায়াতের সংসর্গ পরিত্যাগ করা উচিত বিএনপির। আর ৭৭ ভাগেরও বেশি জনগণ মনে করে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে বর্তমান সরকারের ভূমিকায় তারা সবচেয়ে সন্তুষ্ট।

শুধু ওই জাতীয় দৈনিকই নয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা গোপন রিপোর্টেও সরকারের জনপ্রিয়তার এই উর্ধ ব্যারোমিটার উঠে এসেছে। বিএনপি-জামায়াত জোটসহ বর্তমানে রাজনীতির মাঠে নানাভাবে সক্রিয় ওই তিন ফ্রন্টের কাছেও বিষয়টি স্পষ্ট যে, আন্দোলন করে সরকারের পতন তো দূরের কথা, রাজপথের আন্দোলনে ন্যূনতম জনসমর্থনও তারা পাবে না। এই বাস্তবতা থেকেই নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণ ঘটিয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তারা সরকারকে বেকায়দায় ফেলার নতুন পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নেমেছে। এ সংক্রান্ত গোয়েন্দা রিপোর্টও এখন সরকারের হাইকমান্ডের হাতে এসেছে।

বর্তমান সরকারের জনসমর্থনের প্রধান হাতিয়ারই হচ্ছে স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধী বিচার ইস্যু আর জনকল্যাণমুখী কর্মকা-। জনসমর্থনের এই চার স্তম্ভের ওপর আঘাত হেনে সরকারবিরোধী একটি বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টায় এখন মাঠে নেমেছে ওই তিন ফ্রন্ট। ২১ আগস্ট ভয়াল গ্রেনেড হামলা চালিয়ে আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনাকে হত্যার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর এখন এই ত্রিপক্ষীয় নেপথ্যের জোটটির সামনে এখন প্রধান টার্গেটই হচ্ছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু।

স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি, সংবিধানের ভুল ব্যাখ্যা ও ঐতিহাসিকভাবে নিষ্পত্তি হওয়া ইস্যুগুলো বিকৃতি করে জাতিকে বিভ্রান্ত করার টার্গেট নিয়ে এখন মাঠে নেমেছে তারা। এই ত্রিপক্ষীয় জোটটি মনে করছে, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারলেই আওয়ামী লীগের জনসমর্থন হ্রাস পাবে, আওয়ামী লীগ বিরোধী পুরো শক্তির সমর্থন তারা আদায় করতে পারবে। সরকারকে বেকায়দায় ফেলা সহজ হবে। এক্ষেত্রে বর্তমান সরকারবিরোধী আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর কাছ থেকেও সর্বাত্মক সহযোগিতা পাওয়া যাবে।

বিভিন্ন সংস্থার মাঠ জরিপ ও রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর পরিচালিত নানা গোয়েন্দা রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, এই তৎপরতায় বিএনপি-জামায়াত জোটের সঙ্গে একই টার্গেট নিয়ে মাঠে নেমেছে একদা আওয়ামী লীগ ঘরানায় থাকা কিছু দলছুট নেতা আর উগ্রবামপন্থী বলে খ্যাত কিছু নেতা। আর এ অংশকে সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগবিরোধী মনোভাবাপন্ন কিছু সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। যারা ইতোপূর্বে ‘মাইনাস টু’ ফর্মুলার মাধ্যমে তৃতীয় শক্তিকে ক্ষমতায় আনার প্রত্যক্ষ তৎপরতায় জড়িত ছিলেন।

এ প্রসঙ্গে রাজনীতির মাঠে ঘুরে-ফিরেই আসছে একটি নাম, তিনি হলেন প্রবীণ আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেন। তাঁকে ঘিরেই আওয়ামী লীগেরই সাবেক ও বর্তমান কিছু নেতা, যাঁরা বর্তমান সরকারের দু’মেয়াদে সংস্কার ইস্যুতে পদ থেকে অপসারিত কিংবা অপাঙ্ক্তেয় হয়েছেন, তাঁরা মিলেই একটি তৃতীয় ফ্রন্ট গঠনের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন এই অংশের দ্বৈতরাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধবিরোধীকে পরোক্ষ সমর্থন আর বিতর্কিত ইস্যুতে পথচলাকে জনগণ ভাল চোখে দেখছে না বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টরা।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, একাত্তরে স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের প্রথম সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম ছিলেন ওই সময়ের আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা, বর্তমানে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন। তিনি সবসময়ই বলেন, তাঁর মাধ্যমে রচিত বাহাত্তরের সংবিধান বিশ্বের সেরা সংবিধান। আর ড. কামাল হোসেনই বাহাত্তরের সংবিধানে বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা সংসদের ওপর ন্যস্ত করে জুড়ে দিয়েছিলেন সংবিধানের ৬৯ অনুচ্ছেদ। যেটা বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক ফরমান দিয়ে অনুচ্ছেদটি বাতিল করে সংসদের ক্ষমতা খর্ব করে অভিশংসনের ক্ষমতা সুপ্রীম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের হাতে দিয়ে ৫ম সংবিধান সংশোধনী পাস করিয়েছিলেন।

পরবর্তীতে দেশের সর্বোচ্চ আদালত জেনারেল জিয়াউর রহমানের শাসনামলকে অবৈধ ঘোষণার পাশাপাশি সংবিধানের ৫ম সংশোধনীও বাতিল করে দেন। বর্তমান সরকার বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে যেতে ষোড়শ সংবিধান সংশোধন বিলের মাধ্যমে বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা পুনরায় সংসদের হাতে ফিরে দেয়ার যখন উদ্যোগ নিয়েছে, তখন ওই সংবিধানের রচয়িতা ড. কামাল হোসেনের বিরোধিতার দ্বৈতনীতি জনগণ ভাল চোখে দেখছে না। সম্প্রতি ড. কামাল বলেছেন, সংবিধানের এই সংশোধনী আনতে হলে গণভোট নিতে হবে। প্রশ্ন উঠেছে, বাহাত্তরের সংবিধান রচনার সময় উনি কেন গণভোটের বিধান রাখেননি? তবে কি তিনি নিজের প্রণীত সংবিধানেরই বিরুদ্ধে যেতে চাইছেন? জনমনে এও প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি-জামায়াতের সুরে ড. কামাল হোসেনের এই অবস্থান অন্য কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছে কি না।

শুধু বাহাত্তরের সংবিধানে ফেরত যাওয়ার এই উদ্যোগই নয়, সম্প্রতি গৃহীত সরকারের সম্প্রচার নীতিমালা নিয়েও ধূম্রজাল সৃষ্টির চেষ্টায় মাঠে নেমেছে ওই তিন পৃথক রাজনৈতিক ফ্রন্ট। সরকারের বিরুদ্ধে গুম-খুন-অপহরণ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে সভা-সমাবেশ ও সেমিনারের মাধ্যমে সরকারের জনসমর্থনের দুর্গে আঘাত হানার চেষ্টায় মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তারা। এর ওপর আন্তর্জাতিক শীর্ষ জঙ্গী ও সন্ত্রাসী সংগঠন আল কায়েদা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরির বাংলাদেশকে টার্গেট করে দেয়া ভিডিও বিবৃতি সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের বহির্প্রকাশ বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁদের মতে, কঠোরহস্তে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন এবং জঙ্গী-সন্ত্রাস দমনে জিরো টলারেন্স অবস্থানে সরকার দৃঢ় থাকলে এসব কোন ষড়যন্ত্র বা পরিকল্পনাই সরকারের জনসমর্থনের দুর্গে আঘাত হানতে পারবে না। সরকারের চলমান জনমুখী কর্মকা-ই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারকে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে তুলবে।

সুত্র

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদ জিন্দাবাদ

জিয়া জিন্দাবাদ

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

দাকুড়াল বলেছেন: শুনলাম এই জরিপের জন্য ট্রিবিউন ভালো মাল কামাইছে।আপনেও কি ভাগ পাইছেন? নাকি হুদাই লাফাইতাছেন? জরিপ অনুযায়ী বর্তমান সরকারের জনকল্যাণমূলক কর্মকা-ে দেশের ৭০ শতাংশের বেশি জনগণ সন্তুষ্ট। এরা কারা।এরা কি সবাই গোপালগঞ্জে থাকে?ফাইজলামির একটা সীমা আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.