নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গবন্ধু দেশ গড়েছেন হাসিনা বাঁচিয়েছেন- নরেন্দ্র মোদি

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৩



'বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন আর তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে রক্ষা করেছেন'- বাংলাদেশ বিষয়ে এভাবেই মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গতকাল শুক্রবার বিকেলে নয়াদিলি্লতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করতে গেলে মোদি এ মন্তব্য করেন। তিনি আরো বলেন, 'বাংলাদেশ ও ভারতের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ এক সূত্রে গাঁথা।' তিনি বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভারতের পূর্ণ সহযোগিতা অব্যাহত রাখারও আশ্বাস দিয়েছেন। এদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে অন্য এক বৈঠকে বাংলাদেশের সঙ্গে আগেই হওয়া সিদ্ধান্তগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। অন্যদিকে ভারতের পানি সম্পদমন্ত্রী উমা ভারতী বলেছেন, বাংলাদেশের ক্ষতি হয় এমন কোনো সিদ্ধান্ত ভারত নেবে না। তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি দ্রুত স্বাক্ষরের বিষয়েও তিনি আশা প্রকাশ করেন।



আজ শনিবার বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ পরামর্শক কমিশনের বৈঠকের প্রাক্কালে গতকাল পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, অর্থমন্ত্রী অরুণ



জেটলি, নবায়নযোগ্য জ্বালানিমন্ত্রী পিয়ুস গয়ালের সঙ্গেও বৈঠক করে।



গতকাল রাতে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, বাংলাদেশের শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য ভারত সম্ভাব্য সব কিছু করবে। তিনি এই অঞ্চলের সামগ্রিক উন্নয়নে সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন মোদি।



বাংলাদেশে ব্যবসা সম্ভাবনার প্রসঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের উচিত এ দেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এ প্রসঙ্গে তিনি পর্যটনের মাধ্যমে দুই দেশের মানুষে মানুষে সম্পর্ক জোরদারের সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন।



ভারতের প্রধানমন্ত্রী সাগর ও নৌপথে বিদ্যমান ব্যবসা-বাণিজ্য সুবিধার ওপর জোর দেন। আঞ্চলিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, এটি ভারত সরকারের পূর্বমুখী নীতি ও বিমসটেকের লক্ষ্যের পরিপূরক।



এদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক যোগসূত্রের কথা তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ভারত তার প্রতিবেশী বিভিন্ন দেশ ও সার্কের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে যে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে, তার প্রশংসা করেন মাহমুদ আলী। এ সময় তিনি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদার ও গভীর করতে বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারের জোরালো আগ্রহের কথা জানান।



নরেন্দ্র মোদি দুই দেশের সম্পর্ক জোরদারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত আগ্রহ ও অঙ্গীকারের প্রশংসা করেন। আর্থসামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশের প্রতি ভারতের পূর্ণ সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন তিনি। এ প্রসঙ্গে বিদ্যুৎ, জ্বালানি, অবকাঠামো উন্নয়ন ও পর্যটন খাতে আরো কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।



নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে জোরালো পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের পাশাপাশি অবস্থানের বিষয়টি উল্লেখ করেন মোদি। তিনি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও মানুষে মানুষে মৈত্রী জোরদারে যোগাযোগ (সড়ক, রেল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন, জাহাজ চলাচল ও বিমান) বাড়াতে আন্তরাষ্ট্রীয় সংযোগের বিষয়ে আগের সিদ্ধান্তের বিষয়টিও উল্লেখ করেন।



পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে নরেন্দ্র মোদিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, সুবিধাজনক দ্রুততম সময়ে তিনি বাংলাদেশ সফরে আসতে আগ্রহী। মোদি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও তিনি ভারতে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় আছেন।

অন্যদিকে বাংলাদেশের সঙ্গে আগেই হওয়া সিদ্ধান্তগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি ভবনে তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলে তিনি দ্বিপক্ষীয় সিদ্ধান্তগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের পক্ষে মত দেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরালো হয়েছে উল্লেখ করে প্রণব বলেন, প্রায় সব খাতেই উভয় দেশ সুস্পষ্ট অগ্রগতি সাধন করেছে। এখন কানেক্টিভিটি (আন্তরাষ্ট্রীয় সংযোগ) বাড়াতে কাজ করা প্রয়োজন।



ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে মাহমুদ আলীর সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আটজন সচিব নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রণব মুখোপাধ্যায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, জেসিসি একটি ভালো কাঠামো। মাহমুদ আলী বলেন, বাংলাদেশ সব দিক বিবেচনাতেই সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার আধুনিক দেশ গড়ার ভার নিয়েছে। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে সহযোগিতার সীমা অসীম। আর এ ক্ষেত্রে উভয় দেশের একযোগে কাজ করা প্রয়োজন।



পররাষ্ট্রমন্ত্রী বড় একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে ভারত যাওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রণব মুখোপাধ্যায়কে বলেন, এর মাধ্যমে সম্পর্কোন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।



গতকাল সকালে ভারতের পানিসম্পদমন্ত্রী উমা ভারতীর সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সাক্ষাতে দ্রুত তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষরের ব্যাপারে উভয় দেশ আশা প্রকাশ করেছে।



এ প্রসঙ্গে বার্তা সংস্থা বাসস জানায়, তিস্তা পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে ফলপ্রসূ ও ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিস্তার পানিবণ্টন ছাড়াও পানিসম্পদ-সম্পর্কিত সব বিষয়ে তাঁরা আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা বাংলাদেশ ও ভারতের সুসম্পর্ককে আরো জোরদার করার বিষয়ে তাঁরা একমত হয়েছেন।



ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বৈঠকে উভয় দেশ ঢাকায় সুবিধাজনক সময়ে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকালের বিভিন্ন বৈঠকে অন্যদের মধ্যে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক এ করিমসহ প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, বাণিজ্যসচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব, পানিসম্পদ সচিব, নৌপরিবহন সচিব, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব ও পররাষ্ট্রসচিব উপস্থিত ছিলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী গতকাল সন্ধ্যায় লোকসভার সাবেক স্পিকার মিরা কুমারের সঙ্গে 'ললিত অর্পণ উৎসব'-এ অংশ নেন।



সফরসূচি অনুযায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আজ সকালে জেসিসি বৈঠকের পর বিকেলে রাজ্যসভার (উচ্চকক্ষ) বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম নবী আজাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। এরপর রাতেই তিনি নিউ ইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন।



জেসিসির আলোচ্যসূচি : আজ শনিবার সকালে নয়াদিলি্লতে অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ পরামর্শক কমিশনের (জেসিসি) তৃতীয় বৈঠক। এতে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এ দলে আটজন সচিব রয়েছেন। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের নেতৃত্বে ওই দেশটিরও উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশ নেবে। সেখানে বাংলাদেশ তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষর ও স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নসহ অনিষ্পন্ন ইস্যুগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির আহ্বান জানাবে।



আজকের জেসিসি বৈঠকের আলোচ্যসূচি বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় সাংবাদিকদের বলেন, গত বছর ঢাকায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় জেসিসি বৈঠকের পর থেকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা ও সহযোগিতার সম্ভাব্য নতুন খাতগুলো নিয়ে আলোচনা হবে এবারের বৈঠকে। তিনি বলেন, তৃতীয় জেসিসি বৈঠকে তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষর ও স্থলসীমান্ত চুক্তি কার্যকর করাসহ অনিষ্পন্ন বিষয়াদি, সীমান্ত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করাসহ নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত, বাণিজ্য ও উন্নয়ন, আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা, আন্তরাষ্ট্রীয় সংযোগ, পানিসম্পদ, জনসংযোগ ও সাংস্কৃতিক বিনিময়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং পরিবেশ খাতে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হবে।



পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বহুমাত্রিক প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর কার্যক্রম আরো ফলপ্রসূ করার বিষয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া বাণিজ্য ও আন্তরাষ্ট্রীয় সংযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সড়ক, রেল ও উপকূলীয় নৌযোগাযোগ বৃদ্ধির বিষয়ে বিগত দিনগুলোর অগ্রগতির পরিপ্রেক্ষিতে সম্ভাব্য আরো করণীয়গুলো খতিয়ে দেখা হবে।



পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পানি বণ্টনসংক্রান্ত বিষয়াদি, রপ্তানি বাণিজ্যের বাধা, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় সমঝোতা স্মারক এবং আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতার মতো বিষয়গুলো বৈঠকে বিশেষ গুরুত্ব পাবে। তিনি বলেন, অভিন্ন নদ-নদীগুলোর পানির সুষম বণ্টন, যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) পরবর্তী বৈঠক অনুষ্ঠানের বিষয়গুলো বাংলাদেশ তুলে ধরবে। এ ছাড়া ভারতের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ওই দেশে রপ্তানি বাণিজ্যে প্রতিবন্ধকতা ও যেসব পণ্যের বিএসটিআই সনদ ভারতে গ্রহণের ক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছে তার তালিকা বাংলাদেশ হস্তান্তর করবে।



পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নয়াদিলি্ল সফরে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পৃক্ত হওয়ার বিষয়ে ভারতের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে। ভারত সরকার সম্প্রতি বিহারে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে।



বাংলাদেশ ও ভারত উভয় সরকারই আঞ্চলিক সহযোগিতায় গুরুত্ব দিচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিমসটেক, সার্ক ও বিসিআইএম-ইসির আওতায় আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্র ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দুই দেশের সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হবে।



উল্লেখ্য, আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠকের আগে অনুষ্ঠেয় জেসিসি বৈঠককে উভয় দেশ বেশ গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। জেসিসি বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সব বিষয় নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে।



কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, নরেন্দ্র মোদির সরকার নিয়ে শুরুতে বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে কিছুটা শঙ্কা ছিল। কিন্তু তা নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর বৈঠক ও সুষমা স্বরাজের ঢাকা সফরের মধ্য দিয়ে পুরোপুরি কেটে গেছে। ভারতে নতুন সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সম্পর্ক জোরদার এবং নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন খাতে অতীতের মতোই সহযোগিতা করতে চায়। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরে দিলি্লকে এই বার্তাই দেওয়া হচ্ছে।

সুত্র

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

অগ্নি সারথি বলেছেন: খিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.