![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
গুলশান ক্যাফে হামলা এবং শোলাকিয়া ঈদগাহ হামলার পর রাজনীতির টেবিলে জাতীয় ঐক্যের প্রসঙ্গটি আবারো উঠেছে। বিশেষ করে বিএনপি-শিবিরের নেতৃবৃন্দের পক্ষ থেকে। সুশীল সমাজের দাবিদার কতিপয় বুদ্ধিজীবী এই দাবির পালে হাওয়া দিচ্ছেন। তাদের যুক্তি জাতির এ দুর্দিনে সবার একসঙ্গে বসা দরকার। ঐক্যবদ্ধভাবে জঙ্গিবাদ এবং সন্ত্রাসবাদসৃষ্ট জাতীয় সঙ্কট মোকাবিলা করা দরকার। উত্তম প্রস্তাব। অন্তত শুনতে। শ্রবণেন্দ্রিয়ে এক ধরনের শান্তির প্রলেপ বুলিয়ে দেয়। মনে হয় এই বুঝি সবার শুভ বুদ্ধির উদয় হলো। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সবাই নিজ নিজ বলয় থেকে বেরিয়ে এসে বৃহত্তর ঐক্যের সারণীতে দাঁড়াতে চাইছে। কিন্তু পরক্ষণেই ভ্রম কাটে। ঐক্যের প্রস্তাবকে শূন্যগর্ভ রেটরিক মনে হয়। কারণ, বাঙালি জাতির ইতিহাসের সর্ববৃহত্ ঐক্য মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন ধর্ম-বর্ণ-জাতি নির্বিশেষে অবৈধ পাকিস্তানি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ইস্পাতকঠিন ঐক্য রচনা করেছিলো, তখনো যে প্রতিক্রিয়াশীল অপরাজনীতি জামায়াত পন্থিরা ঐক্যের ছায়াতলে আসতে পারেনি, বরং শত্রুর সঙ্গে কোলাকুলি করে দেশের চরম সর্বনাশ সাধন করেছে, সেই মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধী জামায়াত নির্ভর বিএনপির এই সাম্প্রতিক ঐক্য আহ্বানে সাড়া দেওয়া কতটুকু বুদ্ধিমানের কাজ হবে তা নিয়েও হিসেব কষছে প্রগতিশীল রাজনৈতিক দলগুলো। আওয়ামী লীগসহ অন্য প্রগতিশীল দলগুলো জামায়াত-বান্ধব বিএনপির এই ঐক্য-প্রস্তাবকে প্রহসন মনে করছে। কারণ, মুক্তিযুদ্ধকালীন গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগের মতো ঘৃণ্য মানবতাবিরোধী অপরাধ করা থেকে (মহামান্য আদালতে প্রমাণিত) শুরু করে অধুনার অগ্নিসন্ত্রাস এবং গুপ্তহত্যার মতো ভয়াবহ অপকর্মের সঙ্গে যাদের অভিন্ন করে দেখছে সমগ্র জাতি এবং আলোকিত নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিরা এতো কিছুর পরও, সেই জামায়াত-শিবিরের সঙ্গীত্যাগে বিএনপির অনীহা তাদের ঐক্য প্রস্তাবকে অর্থহীন করে তুলেছে। জামায়াত-সংলগ্নতা নিয়ে অস্বস্তি যে বিএনপির ভেতরেও নেই তাও নয়। সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে জামায়াত এখন একটি গণধিকৃত দল হিসেবে পরিচিত হয়েছে এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইবুনালের রায়ে দলটির অপরাধ স্বীকৃত হওয়ায় দলটি আইনগত ভিত্তি হারিয়েছে এবং বিলুপ্তির দিন গুনছে। এই ধরনের একটি দলের মোহ এখনও কেন বিএনপিকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে—তার উত্তর হয়তো বিএনপিরই ভালো জানা। তবে মুমূর্ষু বিএনপির রাজনৈতিক পরিত্রাণ এবং নবজন্ম যে জামায়াত নির্বাসন ছাড়া অন্য কোনোভাবেই সম্ভব নয়—সে সত্য যত দ্রুত বিএনপি উপলব্ধি করবে, ততই তাদের মঙ্গল। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের জীবাণু আক্রান্ত হয়ে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস বিরোধী জাতীয় ঐক্যের এই আহ্বানকে মানুষ খুব সহজেই “আপনি আচরি ধর্ম পরকে শেখাও” তত্ত্বের দ্বারা উড়িয়ে দেবে। আর তাছাড়া, বিএনপিকে এই কুসংসর্গ ছাড়ার পরামর্শ ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ পশ্চিমা বিশ্বও দিয়ে আসছে। জাতির এই ক্রান্তিকালে ঐক্যের আহ্বানের চাইতে বিএনপির জন্যে আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি।
জাতীয় সংকটে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্যে কোনো আনুষ্ঠানিক আহ্বানের প্রয়োজন হয় না। সংকটে জাতীয় ঐক্য-স্বতঃস্ফূর্তভাবেই সৃষ্টি হয়। সচেতন ও জাগ্রত বিবেকের দেশপ্রেমিক মানুষ জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে নিজ গুণেই সোচ্চার হয়েছে। নিজ নিজ অবস্থান থেকে এর মোকাবিলায় কাজ করছে। প্রত্যক্ষভাবে কিছু করতে না পারলেও জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের ঘৃণা করছে। তাও কোনো অংশে কম নয়। কারণ, একেবারে শূন্য জনসমর্থন নিয়ে কেবল বন্দুকের নলের ওপর নির্ভর করে জঙ্গিবাদ কেন, কোনো কালই দিন শেষে টিকে থাকতে পারবে না। বাংলাদেশের মানুষ জাতিগতভাবেই অসাম্প্রদায়িক। তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করেছে, এখনও দেশ-মাতৃকার প্রয়োজনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায়—কারো আনুষ্ঠানিক আহ্বানের অপেক্ষায় না থেকেই। তাছাড়া, এই উগ্রবাদ দমন যদি কেবল দলবিশেষের সঙ্গে ঐক্য ও সুসম্পর্কের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে—তাহলে তো ভাবনার গতিধারা ভিন্নপথে প্রবাহিত হবার ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে।
উগ্রবাদ বর্তমান বিশ্বের সবচাইতে বড়ো সংকট। যে পৈশাচিকতায় ফ্লোরিডায় গে নাইট ক্লাবে হামলা চালানো হয়েছে, ফ্রান্সের পিস নগরীতে বাস্তিল দিবসের আতশবাজির প্রদর্শনী রক্তাক্ত হয়ে উঠেছে, কিংবা গুলশান ২-এর হোলি আর্টিজান বেকারী রক্তাক্ত হয়েছে কিংবা শোলাকিয়ার ঈদগাহ মাঠের লক্ষ মুসল্লি প্রকম্পিত হয়েছে সেই উগ্রবাদ সবার ঘৃণার বিষয়। পৃথিবীর সকল সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ জঙ্গিবাদ ঘৃণা করে। সকল সুস্থ স্বাভাবিক দল সরকার, সংগঠন, সংস্থা, উগ্রবাদ ঘৃণা করে। বাংলাদেশ সরকারও উগ্রবাদ মোকাবিলায় জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন। সদ্য সমাপ্ত আসেম সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তার শক্ত অবস্থানের কথা উল্লেখ করেছেন এবং এই আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানে এক সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। সাম্প্রতিক জঙ্গিবাদী তত্পরতা বর্তমানে এমন এক মাত্রিকতা পেয়েছে যে, এককভাবে কোনো দেশের পক্ষে তা সমূলে বিনাশ করা সম্ভব নয়। প্রধানমন্ত্রী জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের মদদদাতা এবং অর্থদাতাদের খুঁজে বার করার ওপর তাগিদ দিয়েছেন এবং এ-ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সহায়তা চেয়েছেন। আইএসআইএস-এর খেলাফতের কল্পরাজ্য প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশে সহজ হবে না; তবে আইএস ভাবধারার হোম গ্রোন জঙ্গির বিস্তার যে বাংলাদেশে বিব্রত—সে ব্যাপারে আর দ্বিধার অবকাশ নেই। দেশজ কিছু বিপথগামী বিভ্রান্ত তরুণ আন্তর্জাতিক জঙ্গি নেটওয়ার্কের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে পড়ায় জঙ্গিবাদ মোকাবিলা কিছুটা কঠিন হয়ে পড়বে।
তাই জামায়াত মিশ্রিত বিএনপির সঙ্গে ঐক্যের টেবিলে বসার চাইতে এখন বেশি ঐক্য দরকার সরকার এবং জনগণের। উগ্রবাদ মোকাবিলার যে পুলিশি স্ট্রাটেজি গ্রহণ করা হয়েছে, তার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন জনগণের সর্বাত্মক সহায়তা ছাড়া সম্ভব নয়। যে মিসিং তরুণদের জঙ্গি হয়ে ওঠার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি তাদের প্রতিহত করার প্রধান দায়িত্ব তাদের পরিবারের। বয়ঃসন্ধিকালে তরুণদের অস্বাভাবিক মানস পরিবর্তন, ধর্মীয় স্পর্শকাতরতা বৃদ্ধি, প্রতিশোধাত্মক আচরণ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় এনে জঙ্গি প্রবণতার উন্মেষ অঙ্কুরেই বিনষ্ট করা যেতে পারে। একটি পরিবারের একজন ছেলের ক্রমশ জঙ্গি হয়ে ওঠার দায় ঐ পরিবার কখনোই এড়াতে পারে না। যেমন পারে না তার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অনুন্নত, অবিকশিত ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকেই এতোদিন যে জঙ্গিবাদের সূতিকাগার বিবেচনা করে আসা হচ্ছিল, তাও তো মারাত্মক হোঁচট খেয়েছে। দেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠের শ্রেষ্ঠ মেধাবী শিক্ষার্থী, পশ্চিমা পোশাকে সজ্জিত স্মার্ট তরুণদেরও দেখা গেছে জঙ্গির ভূমিকায় নাশকতা করতে। অতএব, সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে জঙ্গিবাদ সৃষ্টির অনুকূলে কার্যকর উপাদানসমূহও পরিবর্তিত হচ্ছে কিংবা পরিবর্তন করা হচ্ছে। তাই পুরো বিষয়টির মধ্যে এক জটিল ডিনামিক্স বিদ্যমান রয়েছে। এই সমস্যার সমাধানও তাই একজনের হাতে নেই। এজন্যে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সমন্বয় প্রয়োজন। নিরুদ্দেশ হওয়া তরুণের সংখ্যা বাড়ছে। নিরুদ্দিষ্টদের মধ্যে উচ্চবিত্ত পরিবারের তরুণদের পরিমাণ লক্ষণীয়। যেসকল কারণ একজন কওমী মাদ্রাসা পড়ুয়া দরিদ্র শিক্ষার্থীর জঙ্গি হয়ে ওঠার জন্য প্রযোজ্য—সে সকল কারণ নিশ্চয়ই নর্থ সাউথ পড়ুয়া একজন শিক্ষার্থীর জঙ্গি হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তবে অবস্থার ভিন্নতা থাকলেও উভয় ক্ষেত্রেই কাজ করে নিবিড় মগজ ধোলাই। দুই বিপরীত মেরুর টার্গেট শিক্ষার্থীরা দুভাবে ব্রেইন ওয়াশিংয়ের শিকার হয়। তরুণদের মধ্যে ভালনারেবল গ্রুপ খুঁজে বার করা হয়। দারিদ্র্য, ট্রমা, নিঃসঙ্গতা, অতিবৈভব, সৌখিনতা, হতাশা, প্রবল ধর্মান্ধতা, বিষণ্নতা প্রভৃতির দ্বারা আক্রান্ত তরুণদের মগজধোলাইয়ের টার্গেট হিসেবে সনাক্ত করা হয়। আর গুরুস্থানীয় মানুষেরাই এই মগজধোলাইয়ের কাজটি করে থাকেন। সম্প্রতি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় শিক্ষক গ্রেপ্তারের ঘটনায় ব্যাপারটির প্রমাণ মেলে।
সময়মত এবং ঠিকমত প্রতিরোধ করা না গেলে উগ্রবাদ মহামারী আকার ধারণ করতে পারে। আর এ মহামারী ঠেকাতে গেলে জঙ্গিবাদ-বিরোধী সকল মানুষের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ত ঐক্য হতে হবে এবং তা হবেই। দল বিশেষের সঙ্গে ঐক্যের চাইতে শ্রেয় বোধের সঙ্গে শ্রেয়বোধের ঐক্যই বেশি জরুরি। পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রকাঠামোর সকল স্তরে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবিরোধী অবকাঠামো প্রতিষ্ঠা করতে হবে। জঙ্গি প্রতিরোধাত্মক সমাজ, সরকার এবং রাষ্ট্রকাঠামো বানাতে হবে।
বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া বাংলাদেশে সাম্প্রতিক উগ্রবাদ-জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমনে জাতীয় ঐক্যের প্রস্তাব দিয়েছেন বটে কিন্তু সে ঐক্যের রূপরেখা কি হবে কিংবা জঙ্গিবাদের মতো একটি ক্রসবাউন্ডারি সংকট সমাধানে কার্যকরভাবে কি উপযোগ সৃষ্টি করবে সে সম্পর্কে কিছুই বলেননি। উগ্রবাদের অন্যতম প্রধান উত্স জামায়াতের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক রাখা না রাখা বিষয়ে কোনো ইঙ্গিতই দেননি। তাই সঙ্গত কারণেই সেই ঐক্য আহ্বান নিষ্ফল প্রতিধ্বনি হয়ে ফিরে আসবে। তবে জঙ্গিবাদ বিরোধীদের ঐক্য থেমে থাকবে না। ঐক্য বস্তুত শুরুই হয়ে গেছে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ সক্রিয় অবস্থান নিয়েছে উগ্রবাদের বিরুদ্ধে। একটি জঙ্গি বিরোধী জাতীয় মানস বিনির্মিত হচ্ছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের অবিনাশী চেতনাই জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে শ্রেষ্ঠ প্রতিষেধক। এই চেতনার বিকাশ ও বিস্তারের মধ্য দিয়েই জঙ্গিবাদের মোকাবিলা হবে সবচাইতে সার্থকভাবে, কারো ঐক্য আহ্বানে সাড়া দেওয়ার মধ্য দিয়ে নয়। সমাজ সভ্যতা বিকাশের সদর্থক উপাদানসমূহ স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সম্পূরক এবং ঐক্যবদ্ধ। এ এক স্বাভাবিক রসায়ন। জোর করে তার গতিসঞ্চার হয় না।
সুত্র
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪২
বিলুনী বলেছেন: জঙ্গী বিনাসে জাতীয় এক্য সবসময়ই ছিল , সবাই চাইছে জঙ্গী নির্মুল । এমন কোন স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের নাম বলতে পারবেনা কেও যারা প্রকাশ্যে বলেছে যে আমরা জঙ্গী নির্মূল চাইনা । তাই এখন যারা নতুন করে ঐক্য চায় তারা হয় জঙ্গী নির্মুলের ঐক্যে আগে কখনো ছিলনা নতুবা যারা জঙ্গীবাদে বিশ্বাসী তাদেরকে জাতীয় এক্যের নামে সুসংঠিত করতে চায় । জঙ্গী নির্মুল করবে দেশের আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী , আর এ সমস্ত বাহিনী জাতীয় বাহিনী , আর এই বাহিনীতে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের লোকের সমাহার রয়েছে । অতএব সকলেরই উচিত হবে নীজ নীজ অবস্থানে থেকেই জাতীয় অআইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সার্বিক সহায়তা দান করা, এটাই হবে জাতীয় এক্যের একমাত্র রূপরেখা।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফরমেট হবে, ইনু, মেনন, মতিয়া, রওশন শেখ হাসিনার সাথে বসে, বলবেন, আপা সব কিছু আপনার উপর, আপনি যা বলেন, তা হবে।