![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান যুগে বিবাহকে একজন ২০ বছরের যুবক অসম্ভব , বিভীষিকাময় , লজ্জাজনক , অপরাধ, পরিবার মেনে নিবে না ও অলীক স্বপ্ন ভাবতে শুরু করেছে । এটা যে তার অধিকার মালুম ভুলে গেছে ।
বরং সে লিপ্ত হচ্ছে পর্নগ্রাফিতে ও হস্তমৈথুন প্রাকটিসে । সমাজে দীর্ঘদিন চলতে থাকায় এটাকেই স্বাভাবিক মনে করতে শুরু করেছে ।
শুধু তাই নয় , ইদানিং ছেলেরা এটাকেই মেনে নিয়ে অনেকটা মানসিকভাবে দাসত্ব বরন করেছে । যেমন আজ থেকে ৬০-৭০ বছর আগে বেগম রেকেয়ার নারী জাগরনের আগে মেয়েরা মানসিক দাসত্ব বরন করেছিল । তাদের মনে এ আকিদা ঢুকে গিয়েছিল যে আমরা তো মেয়ে , আমাদের শিক্ষা দীক্ষার দরকার কি ? এটাকেই তারা স্বাভাবিক মেনে নিয়েছিল । বেগম রোকেয়া এ থেকে বেরিয়ে আসেন । তিনি বলেন , “মেয়ে হয়েছি তো কি হয়েছে , পড়াশুনা করতে তো নিষেধ নাই ।”
আজকের ছেলেরা “ বিবাহ অসম্ভব । এ যুগে জন্মেছি তো ৩০ এর আগে বিবাহ নয়। কিংবা বি.সি.এস না হলে বিবাহ নয় ।“ এরুপ মানসিক দাসত্ব বরন করেছে । আমাদের উচিত বেগম রোকেয়ার নারীশিক্ষা আন্দোলনের মতো “১৮ হতেই বিবাহ চাই এ ধরনের মানসিক প্রস্তুতি গড়ে তুলা । ও সচেতন করা ও আন্দোলন গড়ে তুলা ”
নারীশিক্ষা যে মেয়েদের অধিকার বেগম রোকেয়ার আন্দোলনের আগে মেয়েরা জানতো না , তেমনি বিবাহ ১৮ বছরের ছেলের অধিকার এটা আমরা ভুলে গিয়ে বিকৃত যৌনাচারে অভ্যস্ত হচ্ছি যার পরিনাম জাহান্নাম ।
হে আল্লাহ “আমাদের কুপ্রথা থেকে হেফাজত কর ও জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান কর । ”
আশাহত যুবকেরা বিয়ের জন্যে সংগ্রাম বা চেষ্টা করছে না বরং পর্ন আর হস্তমৈথুনের পথ বেছে নিচ্ছে । ফলে আল্লাহ সেই পথই তাদের জন্যে সহজ করে দিচ্ছেন ।
১) সমাজ ব্যবস্থা বিবাহবিমুখ হয়ে যাচ্ছে । ঠিক বিবাহবিমুখ নয় বরং অধিক বয়সে (৩০+) বিবাহমুখী হচ্ছে । যা সত্যিই ভয়াবহ
২) একজন আরেকজনকে দেখে শিখছে , আমার মামাতো ভাই আমাকে বললো আপনি আমার থেকে ৪ বছরের বড় (মানে ২৫ বছর) , আপনারই বিয়ে হয় নি । তাহলে আমার আরও ৫ বছর পর্ন দেখেই কাটাতে হবে । মানে আশাই ছেড়ে দিচ্ছে । হালাল বৈধ অধিকার বিয়ের জন্যে কিন্তু সে সংগ্রামের পথ বেছে নেয় নি । বেছে নিয়েছে পর্ন আর হস্ত মৈথুনের পথ ।
৩) বিয়ের জন্যে যে মানুষ সংগ্রাম করছে না বা আশাহত তার আরেক প্রমান হলো যে পরিমান পর্ন সাইট ভিজিটর সে পরিমান ম্যারিজ ওয়েবসাইট ভিজিটর নেই । ম্যারিজ ওয়েবসাইট ভিজিটর একেবারেই অল্প ।সে সকল সাইটে নতুন মেয়ে পাওয়াই যাচ্ছে না ।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
আর্টিফিসিয়াল বলেছেন: আমাদের ইডুকেশন সিস্টেম এখানে অনেকখানি দায়ী। পড়ালেখা শেষ করতে করতে তো ২৭ হয়ে যায় আর বেকার ছেলের সাথে কে বিয়ে দিবে। নিজেই চলতে পারে না আবার বিয়ে করে বউকে কি খাওবে?? তাই প্রথমে আমাদের ইডুকেশন সিস্টেম চেঞ্জ করতে হবে, তারপর অন্য বিষয়.। । । ।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
আলিফআহসান তীক্ষ্ণ বলেছেন: আর্টিফিসিয়াল ভাই,
অনেকক্ষানি শুধু বললেন, আমার মনেহয় পুরাটাই দায়ী।
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: ব্যাপারটি এরকম (অবিবাহিত মানেই আপনি ব্যভিচারী): কারন আমরা যে খাবার খাচ্ছি তা আমাদের সারা শরীরে পুষ্টি জোগায় । রক্ত হিসেবে তা চোখে চলে যায় ফলে আমরা দেখি , লিঙ্গে চলে যায় ফলে যৌনতা অনুভব করি । তা কোন দোষ নয় ।
অবিবাহিত ধার্মিক নন : তারা সরাসরি ব্যভিচার করছেন
অবিবাহিত আংশিক ধার্মিক : তাহলে চোখের ব্যাভিচার পর্ন ও হস্তমৈথুন করছেন ।
অবিবাহিত ও ধার্মিক : তাহলে চোখের ব্যাভিচার পর্ন ও হস্তমৈথুন করছেন সীমিত আকারে ।
তারমানে বিবাহ করতেই হবে । তাছাড়া এটি আমাদের মৌলিক অধিকার ।
যুগে যুগে তো সমাজ কলুষিত হয়েছে । আর তা সংস্কার করেছেন মহান ব্যক্তিরা । রামমোহন রায় সতীদাহ প্রথা বিনাশ , ঈশ্বরচন্দ্র বিধবা বিবাহ প্রচলন , বেগম রোকেয়া নারীশিক্ষা ইত্যাদি । আমরা কি পারি না । ব্যপারটিকে আন্দোলনে রুপ দিতে ।
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
আধারের যাত্রী মিলন বলেছেন: বিয়ে করতে গেলে তো স্বাবলম্বী হওয়া লাগবে। নিজের পরিবারের ভরন পোষণ করার মত সামর্থ্য থাকা লাগবে। তারপর বিয়ের কথা। "১৮ হতেই বিবাহ চাই এ ধরনের মানসিক প্রস্তুতি গড়ে তুলা । ও সচেতন করা ও আন্দোলন গড়ে তুলা " এটা ঠিক কথা না। ১৮ বয়সে সংসার আমাদের মানসিক বিকাশ কখন হয় না, এমন কি সংসারের হাল ধরার মত মনোভাব তৈরি হয় না।
পর্ণ বন্ধ করতে চাইলে সবার আগে ইন্টারনেটে পর্ণ সাইট গুলা বন্ধ করতে হবে। পৃথিবীর অনেক দেশের এই বাবস্থা আছে। এছাড়া পর্ণ, হস্তমৈথুন এর কুফল সম্পর্কে পরিবার, স্কুল থেকে জ্ঞান দিতে হবে। কারন বয়ঃসন্ধি কালে অনেক পরিবরতন হয়, অনেক প্রশ্ন জাগে মনে কিন্তু উত্তর দেয়ার মত কেউ থাকে না। সেক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যদের এগিয়ে আশা উচিত।
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
মাহমুদা আক্তার সুমা বলেছেন: সত্যিই দারুন একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন!! চোখের সামনে অনেক বন্ধু বান্ধবকে দেখেছি, দেখছি যারা অনেক কষ্টের স্বীকার হয়েও বিয়ে করতে পারছেন না শুধুমাত্র বউকে কি খাওয়াবে বলে!! আজব আজকালকার যুগের মা বাবাগন। সন্তানকে খাওয়াতে পারেন ছেলের বউকে নয়। আবার বেশ কিছু পরিবারে মেয়ে এবং মেয়ে জামাই নিয়ে থাকার যুগ চলে এসেছে। ওরা মেয়ে মেয়েজামাই পালতে পারেন কিন্তু ছেলে আর ছেলে বউকে নয়। খুব কষ্ট হয় ছেলেগুলোর কষ্ট দেখে। হাদীস সবাই দেখায়। অন্যায়টা সবাই নিষেদ করে, কিন্তু এর প্রতিকার এর চিন্তা কেউ করে না।
৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ১. পড়ালেখা ছাড়া উপার্জন করা যাবে না। পড়ালেখা শেষ করে চাকুরি পেতে পেতে ২৭/২৮। ভালো চাকুরিজীবি/ব্যবসায়ী ছাড়া আপনিও নিজের মেয়েকে বিয়ে দিবেন না কোন ছেলের সাথে। লেখা খুবই সহজ, করা কঠিন।
২. ২৪/২৫ পর্যন্ত ম্যাচুরিটি আসেনা বেশীরভাগ ছেলেদের। বাংলাদেশে এতটা সামাজিক বন্ধন যে কেউ মানতেই চায় না ছেলে বড় হয়েছে আর ছেলেরাও ২৭-২৮ পর্যন্ত তারুণ্যের উচ্ছলতা, পাগলামি ঠিক রাখে।
৩. বাংলাদেশে বিয়ে মানে একটা বিরাট চাপ। ছোট থেকে এক পিতাই সংসার চালাতে হিমশিম খায়। তার উপর আবার নতুন বউ। হঠাৎ করে তারুণ্য বিসর্জনও কঠিন।
৪. ধনী পরিবারে ২৫-এর আগে বিয়ে দিতে পারে তাদের টাকা আছে, মধ্যবিত্তরা ৩০ কিংবা এস্টাব্লিশের আগে সম্ভব না।
৫. ছোট থেকে নামাজ-কালামে আগ্রহী করে তুললে, পরিবার ইসলামিক ভাবধারার হলে হস্তমৈথুন, পর্ণ অনেকাংশে কমানো সম্ভব । আমাদের দেশেতো মা হিজাব করে মেয়ে টপস পরে, বাবা প্রথম কাতারের মুসুল্লি, ছেলে খালি জুমা। এটার পরিবর্তন করতে হবে।
৬. হস্তমৈথুন, পর্ণ বিবাহিতরা কোন অংশে কম করে না। বলতে গেলে অবিবাহিতদের কাছাকাছি....
৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার পরিবার এত ধার্মিক, আপনার কথা শুনেও বেশ ধার্মিক বলেই মনে হচ্ছে। আপনার মামাত ভাই বলল, আপনি আমার থেকে ৪ বছরের বড় (মানে ২৫ বছর) , আপনারই বিয়ে হয় নি । তাহলে আমার আরও ৫ বছর পর্ন দেখেই কাটাতে হবে
কি হাস্যকর, কি বিকৃত মানসিক অবস্থা। আপনি যদি ধর্ম নিয়েই এই ব্যাপারটা যাচাই করতে চান, ধর্মে বলা আছে, যদি আপনি উপযুক্ত আয় করতে না পারেন, তাহলে বিবাহ করার দরকার নাই। রোজা রাখেন। রোজা এই সব থেকে দূরে রাখবে। আপনি যোগ্যতা যাচাই করার আগে বিয়া করতে চাইলে তো হইব না। ২০ বছর বয়সে বিয়া কইরা কি খাওয়াবেন। বাপের টাকায় বৌরে খাওয়াইবেন? নাকি বৌ এর টাকায় চলবেন?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: "উপযুক্ত আয় করতে না পারেন, তাহলে বিবাহ করার দরকার নাই। রোজা রাখেন। "
কথাটা বলা সোজা । কিন্তু বাস্তবতা দেখুন । দেখানতো বেকার যুবকরা বিয়ে করতে না পারায় রোজার দিকে ধাবিত হচ্ছে নাকি পর্নের দিকে ধাবিত হচ্ছে ?
১% মুসলিম যুবকে পাবেন না যে বিবাহ করতে অক্ষম হওয়ায় রোজার রাখছে । অথচ ৯৯% পর্নের দিকে ঝুকছে ।
ইসলামে ব্যক্তির স্বাবলম্বী ও সক্ষমতার বিভিন্ন ধরণসাপেক্ষে বিয়েকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
ওয়াজিব বিয়ে : যখন শারীরিক চাহিদা থাকে। তার এই পরিমাণ সামর্থ থাকে যে প্রতিদিনের খরচ প্রতিদিন উপার্জন করে খেতে পারে বা তার পরিবারের এতোটুকু সামার্থ থকে যে তাদের ভরোণ-পোষনে কোনো সমস্য থাকবে না। তখন বিয়ে করা ওয়াজিব। এ অবস্থায় বিয়ে থেকে বিরত থাকলে গুণাহগার হতে হবে।
ফরজ বিয়ে : নূন্যতম সামর্থ থাকার সাথে সাথে যদি শারীরিক চাহিদা এতো বেশি থাকে যে, বিয়ে না করলে ব্যাভিচার বা হারাম কাজে লিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তখন বিয়ে করা ফরজ। ব্যাভিচারের আওতায় যেগুলো পড়ে তা হলো- কুদৃষ্টি, পর্নগ্রাফী আসক্ততা, অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক বা লিভটুগেদার, হস্তমৈথুনের মতো হারাম কাজ ইত্যাদি।
কিন্তু অবস্থা যদি এমন হয় যে কোনো পুরুষ এতটাই অসামার্থ যে সে একেবারে নিস্বম্বল, অক্ষম। নিজের মাথা গোজারমতো এতটুকু ঠাই নেই তবে এক্ষত্রে তাকে রোজা রাখতে হবে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে বিয়ের ইচ্ছে থাকলেও সক্ষম পুরুষ বিয়ে না করে রোজা রাখতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে হাদিসে।
অনেক সক্ষম ও স্বাবলম্বী পুরুষও মনে করেন, বিয়ে করলে স্ত্রীর ভরণ পোষণ দিতে পারবে না। সামান্য আয়ে দুজনের সাংসারিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হবে। এ জন্য বিয়ে থেকে দূরে থাকে। এটা আদৌ উচিত নয়।
মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমাদের মধ্যকার যারা বিবাহবিহীন আছে এবং দাস দাসীদের মধ্যে যারা নেককার তাদের বিবাহ দিয়ে দাও। যদি তারা অভাবগ্রস্থ থাকে আমি (আল্লাহ্) নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে ধনী করে দেব। আর আল্লাহ্ তায়ালা প্রাচুর্যময় ও সবকিছু জানেন।(সুরা নূরঃ ৩২)
৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত@ কাল্পনিক
১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিয়ে ফরজ আমি কোথাও পাইনি। এটা বড় সুন্নত আর কন্ট্রোল করতে না পারলে ওয়াজিব@ লেখক
১১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: রোজা রাখার হাদিসটি কেবল তাদের জন্যে যাদের একেবারেই মাথাগুজার ঠাই নেই । যার একবার আহার জুটে তো আরেকবার জুটে না।এবং তিনবেলা পেট পুরে খেতে পারে না । । এ হাদিসকে ইস্যু বানিয়ে অনেকে বিবাহকে বিলম্বিত করতে চায় তা ঠিক নয় । অথচ ইসলামিক চিন্তাবিদরা ছাত্রদের বিবাহকেও সমর্থন করেন যদি তাদের পরিবারের মানে ছাত্রের পিতার সমর্থ থাকে ।
১২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
নতুন বলেছেন: আপনি কেন ৫ বছর বিয়ে করছেন না?
বাপের টাকায় বিয়ে করাটা এতো সহজ?
যেই হাদিস/আয়াতের কথা বলছেন সেটা ১৪০০ বছর আগের... তখনকার সমাজে মানুষ কমছিলো। প্রচুয`ছিলো। এতো বেকার ছিলো না।
এখন আপনি নিজেকে দিয়েই বুঝতে পারবেন যে বালেগ হলেই বিয়ে করা বাস্তবে সম্ভভ না।
এটা কথার কথা হয়ে যাচ্ছে।
আর ভবিশ্যতে কি হবে????
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: ইসলামে ছেলের বিবাহের জন্যে বাবার অনুমতি লাগে না ।কেননা বিয়ে না দিয়ে ছেলের যৌবন ছিনিয়ে নেয়ার অধিকার বাবাকে দেওয়া হয় নি ।
তদুপরি ছেলেকে ত্যজ্যপূত্র করার বিধানও ইসলামে নাই ।হিন্দু ধর্মে আছে । ফলে আপনি বিবাহ করলে আপনার বাবা আপনার ও আপনার স্ত্রীর ভরনপোষন নিতে বাধ্য । ইসলাম জানুন । অধিকার আদায় করুন ।
১৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সমাজ আমারে বিয়াও দিব না আবার ধর্ম আমারে হাত মারবারও দিব না...আমারে কেউ খোঁজা কইরা দেও...
১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যেই পোলায় বারো তেরো বছর বয়সে স্কুলে থাকতে চটি পড়ে আইন নিজের হাতে তুলে নিতে শিখে তারেওতো তাইলে বিবাহ দিয়ে দেয়া উচিত। পর্ণগ্রাফী লোকে বিবাহের পরেও দেখে। এইগুলা হইল বিকৃত মনের পরিচয়। তাই দরকার বিকৃত মনের জন্য শিক্ষা, সচেতনতা। এর জন্য বিবাহ না। আর বিবাহের নিয়মই হইল স্ত্রীর ভরণ-পোষণ ও দেনমোহর দেয়ার যোগ্যতা থাকা। নতুবা বৃদ্ধ হইলেও বিবাহ করা উচিত না।
১৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫০
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: আর যারা বিবাহের সামর্থ্য রাখে না তারা যেন রোজা রাখে। (আল-হাদিস)
এখানে রোজা রাখা বিয়ের বিকল্প নয় ।
দশ বছর রোজা রাখলেই যে সামর্থবান হয়ে যাবে তা নয় , বরং সে অসুস্থ হবে ।
আসলে হাদিসটি হলো সান্ত্বনামূলক ও সাময়িক সমাধান মূলক । হাদিসটি দ্বারা ২০ বছর , ৫০ বছর রোজা রাখতে বলা হয় নি ।
বরং উম্মত যাতে অস্থির হয়ে না যায় , সে জন্যে রোজা রাখা , দুয়া করা , ধৈর্য্য ধারন করা ও ঠান্ডা মাথায় চেষ্টা চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে ।
ব্যপারটি এরকম নয় যে , আমি রোজা রাখছি , বিয়ের বদলে । আমার বিবাহ দরকার নেই ।
১৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: অল্প বয়সে বিয়ে করলেই যে সবাই "পাপাচার" থেকে দূরে থাকে এরকম মনে করার কোন কারন নেই। অল্প বয়সে বিয়ে করলে তখন বউ সহই পর্ন দ্যাখে। তাছাড়া হস্তমৈথুন কোন খারাপ কাজও না। খারাপ কাজ যার নেচারের মধ্যে পড়ে সে খারাপ কাজগুলো করবেই, বিয়ে করুক আর না করুক।
১৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
বাংলার জামিনদার বলেছেন: খাওনের হ্যাডম না থাকলে লাগানোর হ্যাডমের বেইল নাই। যে না বোঝে সে বিকৃত।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: ইসলামে ছেলের বিবাহের জন্যে বাবার অনুমতি লাগে না ।কেননা বিয়ে না দিয়ে ছেলের যৌবন ছিনিয়ে নেয়ার অধিকার বাবাকে দেওয়া হয় নি ।
তদুপরি ছেলেকে ত্যজ্যপূত্র করার বিধানও ইসলামে নাই ।হিন্দু ধর্মে আছে । ফলে আপনি বিবাহ করলে আপনার বাবা আপনার ও আপনার স্ত্রীর ভরনপোষন নিতে বাধ্য । ইসলাম জানুন । অধিকার আদায় করুন ।
১৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
খোলা মনের কথা বলেছেন: সমাজ ও ধর্ম দুটি আলাদা আলাদা রুপ ধারন করার কারনে আমরা সাধারন পাবলিক হচ্ছি তার ভূক্তভোগী
১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলামে ছেলের বিবাহের জন্যে বাবার অনুমতি লাগে না ।কেননা বিয়ে না দিয়ে ছেলের যৌবন ছিনিয়ে নেয়ার অধিকার বাবাকে দেওয়া হয় নি ।
তদুপরি ছেলেকে ত্যজ্যপূত্র করার বিধানও ইসলামে নাই ।হিন্দু ধর্মে আছে । ফলে আপনি বিবাহ করলে আপনার বাবা আপনার ও আপনার স্ত্রীর ভরনপোষন নিতে বাধ্য । ইসলাম জানুন । অধিকার আদায় করুন ।
জটিল ..তাহলে ছেলে যদি বাবা মায়ের অনুমতি না নিয়েই বিয়ে করে নিয়ে আসে তবে সেটা ইসলামে কোন সমস্যা নাই?? আর বাবা সেই ছেলে বা বউকে ভরনপোষন দিতে বাধ্য???
মেলা কিছু জানলাম... কিন্তু আপনি কেন জাইনাও অধিকার আদায় করছেন না সেটাই চিন্তা করছি!!
কিন্তু ইসলামে বাবা মায়ের অনুগত্ থাকতে বলেছে। আর আপনি বললেন যে ছেলে বাবা/মায়ের অনুমুতি নিয়ে বিয়ে করতে?
২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: পাচ ওয়াক্ত নামায পড়ি , কুরআন পড়ি , চুরি করি না । খুন করি না ।
তারপরেও জাহান্নামে যেতে হবে । কেননা । অবিবাহিত থাকায় হস্তমৈথুন কন্ট্রোল করতে পারি না ।
এটাই বাস্তব
তাহলে এটিই একমাত্র কারন যা আমাদের জাহান্নামে নিবে ।
এইডার লাইগ্যা আন্দোলন করতাম না , তয় কোনটার লাইগ্যা আন্দোলন করতাম
২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
নতুন বলেছেন: তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: পাচ ওয়াক্ত নামায পড়ি , কুরআন পড়ি , চুরি করি না । খুন করি না ।
তারপরেও জাহান্নামে যেতে হবে । কেননা । অবিবাহিত থাকায় হস্তমৈথুন কন্ট্রোল করতে পারি না ।
এটাই বাস্তব তাহলে এটিই একমাত্র কারন যা আমাদের জাহান্নামে নিবে ।
এইডার লাইগ্যা আন্দোলন করতাম না , তয় কোনটার লাইগ্যা আন্দোলন করতাম
তাহলে দুনিয়ার ৯৫% মানুষ জাহান্নামে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
আলিফআহসান তীক্ষ্ণ বলেছেন: দারুন লিখেছেন ভাই :-)