![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাটের গুরুর বিচার হবে ।
আল্লাহ রব্বুল আলামিন হলেন “আল-লতিফ” মানে সূক্ষদর্শী । তিনি যে অপরাধ করছে শুধু তাই জানেন না , বরং তিনি এও জানেন অপরাধী কি কারনে অপরাধ করছে ।
ব্যাপারটি এরকম :
কাল কেয়ামতের ময়দানে আল্লাহ রব্বুল আলামিন ফেরেশতাদের ডেকে বলবেন “আবুলকে জাহান্নামে নিয়ে যাও। ”
আবুল ডাকবে “মা’বুদ গো আমাকে কেন জাহান্নামে দিলা ?”
আল্লাহ রব্বুল আলামিন বলেন “১০ বছর পর্ন দেখছ । অহন জাহান্নামে যাও।”
আবুল বলবে “মাবুদ গো , তুমি যে রিযিক দিছিলা ভাত , ডাল , গোস্ত । যখন এগুলি খাইতাম । তার একটা অংশ রক্তের মাধ্যমে চোখে চলে যেত । ফলে চোখে দেখতাম । তার একটা অংশ হাতে চলে যেত ফলে হাত নাড়াতে পারতাম । তুমি যে রিযিক দিছিলা , তার একটা অংশ লিঙ্গে চলে যেত ফলে সুড়সুড়ি অনুভব করতাম । এই সুড়সুড়ি ফিরাতে পারতাম না । এটা আমার নিয়ন্ত্রনে ছিল না । সুতরাং আমারে কেন জাহান্নামে নিবা ?জীবনে এক ওয়াক্ত নামায কাযা করি নাই , কুরআন পড়তাম । খুন করি নাই । চুরি করি নাই । ”
আমার আল্লাহ বলেন “আমি তোমাদের সৃষ্টিকর্তা । তোমাদের কি সমস্যা তা আমি ভালো করে জানি । অবিবাহিত যুবক নিজেকে ঠিক রাখতে পারবে না । এটা আমি আল্লাহ জানি দেইখ্যা দয়ার নবী , মায়ার নবীরে পাঠাইছি । কুরআন নাযিল করছি । আর তোমাদের দ্রুত বিয়ার নির্দেশ দিছি । বিয়া কেন কর নাই ”
আবুল ডাকতেছে মাবুদগো ‘ আমি বেসিকালি খারাপ না । ১৬ বছর বয়সে বিয়া কইরা সুন্দর জীবন গড়তে চাইছিলাম । কিন্তু আমার বাবা মকবুল । বাধা দিছে । এই বাধা দেওয়ার কারনে আমি বাধ্য হয়ে ব্যাভিচারে লিপ্ত হই । ’
আমার আল্লাহ বলেন ‘ফেরশতারা যা , মকবুলরে ধইরা লইয়া আয় । তার কাছে জাহান্নামের সংবাদটাও দিয়া দে’
মকবুল ডাকতেছে ‘ মাবুদগো আমি কেন জাহান্নামে যাবো । জীবনে কোনদিন বেগানা নারীর দিকে তাকাই নাই । কোনদিন নামায কাযা করি নাই , কোন দিন কারও সাথে খারাপ ব্যবহার করি নাই । ’
আমার আল্লাহ বলেন “আজ আমর বিচারে তুই ব্যাভিচারী পাপী। তোর বিবাহে বাধা দেওয়ার কারনে তোর ছেলে ব্যভিচার করতে বাধ্য হইছে । তোদের মতো বাবা নামের কলঙ্কের কারনে সমাজে ধর্ষন বেড়েছিল , ব্যাবিচার বেড়েছিল । কুরআনের নির্দেশ দ্রুত বিবাহকে তোরা অবমাননা করেছিলে । কেউ দ্রুত বিবাহ করে ফেললে তাদের লুইচ্ছা উপাধি দিতে । তোরা হইলে নাটের গুরু । তোরা জাহান্নামে যা । আর তোর ব্যভিচারী ছেলে তোর নেক আমলগুলি লইয়্যা জান্নাতে যাবে । ”
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: আমার মনে হয় আমি মূল জায়গায় হিট করতে পেরেছি । আসলে রোগের সঠিক ওষুধ দিতে পারলে সমাজের মানুষ অনেক উপকৃত হয় । আমি ফেসবুকে ৩ টি আইডি খুলে এই অধিক মানুষের নিকট পৌছাতে চাচ্ছি । দুয়া করবেন । যাতে আল্লাহ এমন লিখার তাওফিক দান করেন যাতে এক কথা একশত লাইনের সমান হয় ।
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: আমার মনে হয় আমি মূল জায়গায় হিট করতে পেরেছি । আসলে রোগের সঠিক ওষুধ দিতে পারলে সমাজের মানুষ অনেক উপকৃত হয় । আমি ফেসবুকে ৩ টি আইডি খুলে এই অধিক মানুষের নিকট পৌছাতে চাচ্ছি । দুয়া করবেন । যাতে আল্লাহ এমন লিখার তাওফিক দান করেন যাতে এক কথা একশত লাইনের সমান হয় ।
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
ইসলামের ইলম বলেছেন: আমিন।
আপনিন আপনার কাজ আরো সম্প্রসিারিত করুন। যদি অনুমতি দেন আপনার কপিরাইট ঠিক রেখে আমার এফবি আইডিতে এগুলো পোস্ট করি।
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: হ্যা । আপনার ফেসবুকে পোস্ট করুন ।
আর আমার আইডিতে ফ্রেন্ড রিকোয়েন্ড দেন । আজকে খুলেছি ।
https://www.facebook.com/dina.sultana.355
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬
তানভীর আহমাদ বাংলাদেশ বলেছেন: আমার ছেলে পর্ন দেখবে আর আমি হইব গুনাহগার । এই হাদিস কই পাইছেন ?
উত্তর : আল্লাহ বলেন : ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১০৪)
উপরের আয়াত দ্বারা প্রমানিত হয় আপনার ছেলেতো দূরের কথা আপনার পরিচিত বা যে কেউই হোক না কেন অন্যায় থেকে ফিরানো ও ভালো মানে বিবাহের দিকে উতসাহ দেওয়া আপনার দায়িত্ব ছিল ।
মন্দ কাজকে নিষেধ না করলে আপনি আল্লাহর কাছে অভিশপ্ত হবেন :
বনী ইসরাইলের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তাদেরকে দাউদ ও মারইয়ামপুত্র ঈসার মুখে (ভাষায়) অভিশাপ দেয়া হয়েছে। কারণ, তারা অবাধ্য হয়েছে এবং সীমালঙ্ঘন করত। তারা পরস্পরকে মন্দ থেকে নিষেধ করত না, যা তারা করত তা থেকে। তারা যা করত তা কতই না মন্দ! (সূরা আল মায়েদা, আয়াত : ৭৮-৭৯)
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
ইসলামের ইলম বলেছেন: আপনি তো মাশাআল্লাহ অনেক ভাল লিখেন। আপনার সবগুলো পোস্টই ভাল লেগেছে। আল্লাহ আপনাকে আরো কাজ করার তৌফিক দিন। আর যাদের উদ্দেশ্য করে আপনি লিখছেন আল্লাহ তাদের হিদায়াত দিন। আমিন।