নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পলিগেমি আহমাদ

পলিগেমি আহমাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিকল্প যৌন চাহিদা পূরনের জন্যে কুরআন কেন দাসীর দিকে ঠেলে দিল?

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

একজন অবিবাহিত যুবক যৌনতার দিক দিয়ে একটু খারাপ যে মাঝে মধ্যে হস্তমৈথুন করে ফেলে৷ তারচেয়ে বেশী খারাপ যে পর্ন দেখে হস্তমৈথুন করে৷ তারও চেয়ে বেশী খারাপ যে প্রেমিকার সাথে দুই একবার আবেগে সেক্স করে ফেলেছে৷ কিন্তু এদের সবার চেয়েও বেশী খারাপ ও লম্পট যে কাজের মেয়ের সাথে সেক্স করে ফেলেছে৷
কিন্তু কুরআনে কিছু শর্তের বিনিময়ে সবচেয়ে বেশী খারাপ ও লম্পট যেটাকে আমরা ভাবি সেটাকে স্টার বানিয়ে ইবাদতের পর্যায়ে নিয়ে গেছে৷ তা হলো দাসীর সাথে সেক্স করা৷
এখানে কিছু প্রশ্ন এসে যায় বিকল্প যৌন চাহিদা পূরনের জন্যে কুরআন কেন দাসীর দিকে ঠেলে দিল? কুরআন কেন পর্ন দেখাকে বৈধ ঘোষনা করল না? কিংবা মাঝে মধ্যে হরমোনের চাপে হস্তমৈথুন করাকে কেন বৈধ করল না? কুরআন পর্ন ও হস্তমৈথুনের মতো ছোট অপরাধ যেখানে ব্যভিচারই হয় না সেটাকে এতো বড় অপরাধ বিবেচনা করল?
নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে বিচার করলে যৌনতা তখনই খারাপ যখন তা সমাজ ও মানুষের ক্ষতি হয় বা অন্যের অধিকার ক্ষুন্ন করে৷
হতে পারে, হস্তমৈথুন করলে নারী বঞ্চিত হয়৷কারন এতে নারী অনুপস্থিত৷ আল্লাহ এটা চান না৷
পর্ন দেখলে কারও উপকার হয় না৷ বিতৃষ্ণা আসে, মস্তিষ্কে বিকৃতি আসে৷
অন্যদিকে দাসীরা মনিবের চাকর৷তারা এমনিতেই চড় থাপ্পড় খায়৷ কিন্তু আল্লাহর কাছে সবাই সমান৷ হয়তো আল্লাহ এটা চান যে সমাজের নিচু বস্তির মেয়েরাও কোটিপতির সাথে সেক্স করার বিনিময় কয়েকটা চুমো খাক৷ আবার সেক্স করার সময় পুরুষরা নারীর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে৷ তাদের চাহিদা তখন মালিক পূরন করতে চাইবে৷ যদিও কুরআনে দাসীর সন্তানকে সমান সম্পত্তি ভাগ দেওয়ার ঘোষনা করেছে৷ তারাও সমাজের প্রথম শ্রেনীর স্রোতে উঠে আসুক৷ আর মুহাম্মদ সঃ কেও গরিবের প্রতি খুব মনযোগী দেখা গেছে৷ তোমরা যা খাবে দাস দাসীকেও তা দিবে৷ তেমনি তোমরা সেক্সের সুযোগটিও তাদের দিবে৷সেক্সের কথাটি হয়তো বিদায় হজ্জে বলেন নি কুরআনে ঘুরিয়ে প্যচিয়ে বলেছেন৷ বহুবিবাহ, দাসীর সাথে যৌনতা মানুষের মানবিক গুনাবলি স্নেহ, মমতা, ভালোবাসা, সততা, আমানতদারিতা, ন্যায় বিচার, পরোপকারিতা, ইত্যাদি নষ্ট করে না৷ তাহলে সমাজের মানুষ এগুলিকে খারাপ দৃষ্টিভঙ্গিতে নিয়ে যায় ভিন্ন কারনে যা গল্পের শুরুতেই বলেছি৷ কারন বর্তমান সুযোগসন্ধানী, স্বার্থপর সমাজ দাসীদের সাথে সেক্স করে কেটে পড়ে, ইসলাম অধিকার দেয়৷ ফলে খুব কাছাকাছি যৌন বিষয়ক ব্যপারে আকাশ পাতাল ফারাক রয়েছে৷ আর নারীরা যেহেতু স্বামীর ভাগ শেয়ার করতে অনিচ্ছুক তাই দাসীর ব্যপারে তাদের ঘৃনা নাস্তিকদের চেয়েও বেশী৷ কারন নারীরা সমাজের স্বার্থের চেয়ে নিজের স্বার্থকে অনেক বড় করে দেখে৷
এতে বুঝা যায় দাসীর সাথে সেক্স সমাজ ও নারী খারাপ চোখে দেখে তিনটি দিক বিবেচনা করে হিংসা, শ্রেনী বৈষ্যম্য আর লোভ৷
কিন্তু নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন যেখানে হিংসা নেই, ভেদাভেদ নেই আর সম্পত্তির লোভও নেই৷ শুধু আছে মানবিকতা আর ভালোবাসা সে সমাজে দাসীকে প্রায় স্ত্রীর মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করা কঠিন কিছু নয়৷

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দাসী কথা অমান্য করলে পিটনা বলে তো কঠিন মাইর দেয়া জায়েজ আছে আর বৌ অমান্য করলে মৃদু মাইর দেয়া জায়েজ আছে। তয় বৌ কেওমেও করলে মাইরা ফাটাইয়া ফেললে কিন্তু তখন জামাইয়ের বিচার নাই। বৌ এর কেওমেও এর বিচার আগে হবে।

কুশ্চেন: হোয়াট ইজ দ্যা ডিফারেন্স বিটউইন বৌ এন্ড দাসী?

হিন্টস: ইসলাম নারীকে এমন সম্মান দিছে যে দুনিয়ার কাউকে আর সম্মান দেয়ার জায়গা রেখে নাই

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১০

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: বহুবিবাহে মহিলাদের দাম বেড়ে যাবে৷ দেশে ৮ কোটি নারী ও ৮ কোটি পুরুষ আছে৷ পুরুষ যত বেশী বিয়ে বিয়ে করবে৷ নারীর চাহিদা ও দাম ততই বাড়বে৷ আরেক ব্যপার হলো এতে বহু অবিবাহিত ও বিধবা নারী ব্লক হয়ে যাওয়ায় ব্যভিচার একেবারেই কমে যাবে৷
অন্যদিকে পুরুষ যতই সমকামী হবে নারী ততই পচে মরবে
তাই নিসন্দেহে বলা চলে ইসলাম নারীদের সবচেয়ে বেশী দাম দিয়েছে

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে বিচার করলে যৌনতা তখনই খারাপ
যখন তা সমাজ ও মানুষের ক্ষতি হয় বা অন্যের অধিকার ক্ষুন্ন করে৷

......................................................................................................
আমাদের জ্ঞান সীমিত, আর উদাসী স্বপ্ন
একজন আমার ব্লগ ভালো বন্ধু , কিন্তু বলব জ্ঞান সাগর,
কোন তর্কে যেতে চাই না , শুধু এটুকু জানি, পৃথিবী সৃষ্টির পর এসব ছিলনা
সমাজে সমাজে দন্ধ আর বিশৃঙ্খলা পরিহার বা বন্ধর জন্য আইন ।
যথার্থই বলেছেন বৌ এন্ড দাসীর মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কি ?
আছে আইন এর্ং রুচির,।

৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: বিকৃত রুচির মানূষরাই এমন আনন্দ পেতে চায় ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: যুদ্ধ, পাচার হওয়া, হারিয়ে যাওয়া ইত্যাদি কারনে বর্তমান বিশ্বে ৩ কোটি ৬০ লাখ আধুনিক ক্রীতদাস আছে৷এদেরকে পুরপুরি স্ত্রীর মর্যাদা দেওয়া কঠিন৷ আর ওরা এতো ভি.আইপি.লাইফ চায়ও না৷ দাস প্রথার উপকারিতা আছে৷ এতে দাসী প্রায় স্ত্রীর মর্যাদা লাভ করে, ব্যভিচার কমে ও দাসীর সন্তান নিজ সন্তানের মতো সম্পত্তির ভাগ পায় ও শ্রেনী বৈষম্য কমে যায়৷
অথচ বর্তমান ইসলামিক সমাজ কুরআনের দাসপ্রথাকে রহিত করে৷ দাসীর সাথে যৌনকর্ম ব্যভিচার চিহ্নিত করে৷ কারন তারা হালালকে হারাম ও হারামকে হালাম মনে করে৷ হালালে বহু সমস্যা খুজে পায়৷ অথচ ব্যভিচারে দেশ ভরে গেছে কোন মাথা ব্যথা নেই৷

৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম ধর্মে "দাসী" প্রথা চালু রাখাতে, ইসলাম নিয়ে সন্দেহের কারণ আছে

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: বর্তমান ইসলামিক সমাজ কুরআনের দাসপ্রথাকে রহিত করে৷ দাসীর সাথে যৌনকর্ম ব্যভিচার চিহ্নিত করে৷ কারন তারা হালালকে হারাম ও হারামকে হালাম মনে করে৷ হালালে বহু সমস্যা খুজে পায়৷ অথচ ব্যভিচারে দেশ ভরে গেছে কোন মাথা ব্যথা নেই৷
কুরআন যদি দাসপ্রথা রহিত করতো তাহলে ৩ কোটি ৬০ লাখ আধুনিক ক্রীতদাসের ব্যপারে ফয়সালাটা কে দিবে? এদেরকে কি কুরআন বানিয়েছে? অবশ্য না৷
দাসী হচ্ছে হাতের টিউমারের মতো৷ যেটা কেউই বানায় না৷ ভাগ্যের ফেরে হয়৷ কুরআনও চায় না দাসী বাড়ুক৷ বরং কুরআন চেয়েছে টিউমারের চিকিৎসা করাতে৷ কুরআন চায় না বেশী বেশী নারী প্যাচে পড়ে দাসী হয়ে যাক৷ কিন্তু যারা হয়ে গেছে তাদের তো একটা সমাধান দিতে হবে৷ সেটাই কুরআন দিয়েছে৷ কুরআন কিভাবে বেশী বেশী দাসী বানানো যাবে সেটা শেখায় নি৷ শিখিয়েছে দাসীর সাথে কিভাবে সেক্স করে তাদের সান্তনা দিতে হবে৷ কিভাবে তাদের তৃপ্তি মিটাতে হবে৷ তাদের সন্তানকে নিজের সন্তানের মতো ভরনপোষন দিতে হবে৷ এবং সম্পত্তির মালিকানা করতে হবে ইত্যাদি৷
আল্লাহ আগেই জানতেন হাতের টিউমারের মতো দাসী চিরকালই থাকবে৷ তাই এটা কমানোর চেয়ে বরং এদেরকে কিভাবে শান্তি দেওয়া যায় সেটাই কুরআনের মূল টপিকস৷ হাতের টিউমার চিরকালই থাকবে, কিন্তু সেই টিউমার কিভাবে ভালো করা যােব সেটাই ডাক্তারের মূল টপিকস৷

৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কম মগজ নিয়ে এসব পোস্ট না দেয়াই ভাল।


" হোয়াট ইজ দ্যা ডিফারেন্স বিটউইন বৌ এন্ড দাসী? "

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: দাসী বনাম চাকরনী
বাংলা ভাষায় দুটি প্রতি শব্দ একই মহিলাকে ইংগিত করে৷ আরবিতে খাদেমা আর মালাকাত আইমানিহিম(দাসী) একই টাইপের নারী ইংগিত করে না৷ কুরআনের মালাকাত শব্দটি এসেছে মালিক থেকে৷ মালিকত্ব লাভ করা মানে মালাকাত(দাসী)৷ এই হিসেবে দাসী স্ত্রী থেকেও আপন৷ তাই তার সাথে সেক্স করা অপরাধ নয়৷ কারন আপনার স্ত্রীকে আপনি বিয়ে করে আনছেন৷ তাই তার একটি স্বাধীনতা আছে৷ কিন্তু দাসীকে কিনে আনার মাধ্যমে মালিকানা লাভ করেছেন৷তাই তার সাথে আপনার হক্ব স্ত্রীর চেয়েও বেশী৷ কারন আপনার স্ত্রীকে আপনি বিয়ে না করলে আপনার চেয়ে আরো ভালো পাত্রের তার অভাব হতো না৷ কিন্তু পাচার হওয়া নারীটিকে আপনি বাড়িতে না আনলে রাতে শেয়ালে খেত৷ আপনি যার কাছ থেকে কিনেছেন সে পেল কোথায় মানে সোর্সটা কি? যুদ্ধ বন্দীনি, পাচার, হারিয়ে যাওয়া ইত্যাদি৷

৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: উত্তরটা আমি দিয়েই দিচ্ছি। দাসীদের সাথে সেক্স করতে বিয়ে বাধ্যতামূলক না আর মাইরের ব্যাপারে বৌদের সাথে যত্নশীল ও সম্মানের সহিত পিডানির বিধান আছে। দাসীদের সাথে সেটা নাই।

ইহাই ইসলাম

৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: চাদগাজীর মন্তব্য হলো পুরা পোস্টের সারাংশ

৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আগা মাথা ছাড়া এসব লেখা কেন লিখেন? এসব নিয়ে ইসলাম পন্থীদের ব্যাখ্যা হাজার বার দেয়া হয়েছে। আপনি আসলে এসেছেন আজাইরা প্যাচাল পাড়তে। নামটাও পলিগেমী মানে বহু নারীতে আসক্ত...

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: সব মহিলারাই বহুবিবাহকে নেগেটিভ মনে করে। লুল। মহিলাদের এ ভুল ধারনা কমানোর জন্যে মিশরের বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে অনুষ্ঠান হয়। রানিয়া হাশেম (মহিলা)তাদের মধ্যে অন্যতম। বহুবছর ধরে তিনি বহুবিবাহের জন্যে সংগ্রাম করছেন তাদের লেখা কালজয়ী বই : বহুবিবাহ মহিলাদের জন্যে রহমত ও শরীয়া (تعدد رحمة و شرع)
তিনি বলেন : স্বামীকে বিয়ে করাও (زوج زوجك

কিন্তু খুব কষ্ট লাগে যখন আমাদের হুজুরদের বক্তৃতা " প্রাচীন অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় ইসলামের প্রাথমিক যুগে বহুবিবাহ ছিল, দাস প্রথা ছিল৷ ইসলাম এই খারাপ জিনিসগুলিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত না করে চারটি বিবাহ অনুমোদন করে ও দাস প্রথাকে ইসলাম রহিত করে৷"" এজন্যেই নাস্তিকরা প্রশ্ন করে " তাহলে কি নবী ও সাহাবীরাই খারাপ কাজে অধিক লিপ্ত ছিল না? হ্যা নাস্তিকরা মিশরীয় হুজুরদের এ প্রশ্ন করতে পারবে না৷ কারনঃ কারন তারা বহুবিবাহকে ইসলামের নেয়ামত বলে৷

৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৪৮

জগতারন বলেছেন:
এ সমস্ত বাল-ছাল ও আবর্জনা পোষ্ট।

১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:২৬

আরোগ্য বলেছেন: অল্প বিদ্যা ভয়ংকর।

১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:২৮

আরোগ্য বলেছেন: দাসী আর চাকরানী এক নয়। যা জানা নেই তা লিখবেন না।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১১

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: ইসলামপন্থীরা সবসময় বহুবিবাহ, দাসীপ্রথা ইত্যাদিকে লুকাতে চেয়েছে এবং অমুসলিমদের নিকট হাসির পাত্র হয়েছে৷ ইসলামী বিশেষজ্ঞরা সবসময় বুঝাতে চায় কুরআন আসলে একটি বিয়েই চায়৷ আগে দাসীপ্রথা ছিল৷ বহুবিবাহ ছিল ইসলাম এগুলি কমাতে চেয়েছে৷ সীমিতমাত্রায় আনতে চেয়েছে৷ আর এ ব্যধিগুলি দূর করতে চেয়েছে৷ তাহলে কি নবীই এ ব্যধিতে বেশী আক্রান্ত ছিলেন না?
সুতরাং উল্টো প্রচার না করে কুরআন যেভাবে চেয়েছ সেভাবে প্রচার করুন৷ বহুবিবাহের যে ফায়দা আছে৷ সেটা তুলে ধরুন৷ হাসাহাসি বন্ধ হবে৷

১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: প্রাচীন অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় ইসলামের প্রাথমিক যুগে একজন বিবাহিত বা অবিবাহিত মুসলিম পুরুষ তার নিজ মালিকানাধীন কোন ক্রীতদাসীর সাথে উক্ত ক্রীতদাসীর সম্মতিতে অথবা সম্মতি ব্যতিরেকে যৌন ক্রিয়াকলাপ করতে পারত এবং এ ধরনের যৌনতা জিনা হিসেবে গণ্য হত না। পরবর্তীকালে এই প্রচলন চিরকালীন রহিত করা হয়। ইসলামে জিনা একটি হুদুদ আইনের শাস্তিযোগ্য পাপ অথবা আল্লাহর বিরুদ্ধাচারকারী একটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। কুরআন এবং হাদিসসমূহে এটি উল্লেখিত রয়েছে। কুরআনের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, যে কোন প্রকারের যৌন ক্রিয়াকলাপ যা বৈধ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া ব্যতীত সম্পাদিত হয় সেগুলো জিনা বলে গণ্য হবে, এবং তা পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্য সমানভাবে শাস্তিযোগ্য। সমকামমূলক যৌনক্রিয়াও যিনা কেননা ইসলামে দুজন সমলিঙ্গীয় মানুষের মধ্যে বিবাহ অনুমোদন নেই।

কুরআনের বেশ কয়েকটি জায়গায় জিনা সম্পর্কে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। প্রথমটি হল কুরআনের সাধারণ নিয়ম যেখানে মুসলিমদের জিনায় লিপ্ত না হতে আদেশ দেয়া হয়েছেঃ
তোমরা জিনার ধারে কাছেও যেয়ো না: কারণ এটি একটি লজ্জাজনক ও নিকৃষ্ট কর্ম, যা অন্যান্য নিকৃষ্ট কর্মের পথ খুলে দেয়।" — কুরআন, সূরা ১৭ (আল-ইসরা/বনি ইস্রাঈল), আয়াত ৩২

কুরআনের পর ইসলামের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পাণ্ডুলিপি উৎস হাদিসে জিনাকে সঙ্গায়িত করা হয়েছে সকল প্রকারের বিবাহবহির্ভূত যৌনসঙ্গম হিসেবে।
আবূ হুরায়রা সুত্রে নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ আদম সন্তানের উপর যিনার যে অংশ লিপিবদ্ধ আছে তা অবশ্যই সে প্রাপ্ত হবে। দু-চোখের যিনা হল (নিষিদ্ধ যৌনতার প্রতি) দৃষ্টিপাত করা, দু’কানের যিনা হল শ্রবণ করা, রসনার যিনা হল কথোপকথন করা, হাতের যিনা হল স্পর্শ করা, পায়ের যিনা হল হেঁটে যাওযা, অন্তরের যিনা হচ্ছে আকাংখা ও কামনা করা।

সুতরাং আজাইরা প্যাচাল না পেরে সঠিক যেনে লিখবেন। ভাইরাল হবার লোভে পরকাল হারাবেন না।

১৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: লেখক+ তার সাথে সংগত দেওয়া ব্লগারদের মস্তিষ্ক যথেষ্ট অপরিপক্ক । ইসলাম বিদ্বেষ এদের এমন পর্যায়ে নামিয়েছে যে, যত খারাপ কি উনারা ইসলামের নামে চালায় দিতে চান। ধর্ম নিয়ে এদের কোন জ্ঞানই নেই। গোমুত্র খোরদের লেজুড়।

১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ খান বলেছেন: “তোমরা জিনার ধারে কাছেও যেয়ো না: কারণ এটি একটি লজ্জাজনক ও নিকৃষ্ট কর্ম, যা অন্যান্য নিকৃষ্ট কর্মের পথ খুলে দেয়।" — কুরআন, সূরা ১৭ (আল-ইসরা/বনি ইস্রাঈল), আয়াত ৩২

অনেকেই ক্রীতদাসী আর কাজের মেয়ে(চাকরানী) কে এক করে ফেলে | লেখক মনে হচ্ছে সে রকম ভাবছে| ইসলাম সম্বন্ধে ভাল ভাবে জেনে লিখা উচিত |

১৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তার মানে আপনারা প্রকারন্তরে স্বীকার করতেছেন যে ক্রিতদাসীর সাথে বিবাহবহির্ভুত সেক্স জায়েজ?

যদি স্বীকার না করেন হাত তোলেন। তিনদিন ধরে কোরান পড়া হয না। আপনাদের উছিলায় বইটা একটা খুলি

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: দাসী বনাম চাকরনী
বাংলা ভাষায় দুটি প্রতি শব্দ একই মহিলাকে ইংগিত করে৷ আরবিতে খাদেমা আর মালাকাত আইমানিহিম(দাসী) একই টাইপের নারী ইংগিত করে না৷ কুরআনের মালাকাত শব্দটি এসেছে মালিক থেকে৷ মালিকত্ব লাভ করা মানে মালাকাত(দাসী)৷ এই হিসেবে দাসী স্ত্রী থেকেও আপন৷ তাই তার সাথে সেক্স করা অপরাধ নয়৷ কারন আপনার স্ত্রীকে আপনি বিয়ে করে আনছেন৷ তাই তার একটি স্বাধীনতা আছে৷ কিন্তু দাসীকে কিনে আনার মাধ্যমে মালিকানা লাভ করেছেন৷তাই তার সাথে আপনার হক্ব স্ত্রীর চেয়েও বেশী৷ কারন আপনার স্ত্রীকে আপনি বিয়ে না করলে আপনার চেয়ে আরো ভালো পাত্রের তার অভাব হতো না৷ কিন্তু পাচার হওয়া নারীটিকে আপনি বাড়িতে না আনলে রাতে শেয়ালে খেত৷ আপনি যার কাছ থেকে কিনেছেন সে পেল কোথায় মানে সোর্সটা কি? যুদ্ধ বন্দীনি, পাচার, হারিয়ে যাওয়া ইত্যাদি৷

১৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দাসীদেরকে বিবাহ ছাড়া ধর্ষনের অধিকার

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।
দাসীদেরকে বিবাহ ছাড়া ধর্ষনের অধিকার

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।
দাসীদেরকে বিবাহ ছাড়া ধর্ষনের অধিকার

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।
দাসীদেরকে বিবাহ ছাড়া ধর্ষনের অধিকার

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।

সুরা নিসার ৩৪ নম্বর আয়াতের তাফসীর

সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৫০:

আবু সাইদ আল খুদরি বলেন- “হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাসে এক অভিযান পাঠান। তাদের সাথে শত্রুদের মোকাবেলা হলো এবং যুদ্ধ হলো। তারা তাদের পরাজিত করল এবং বন্দী করল। রাসুলুল্লাহর (দঃ) কয়েকজন অনুচর বন্দিনীদের স্বামীদের সামনে তাদের সাথে যৌনসঙ্গম করতে অপছন্দ করলেন। তারা (স্বামীরা) ছিল অবিশ্বাসী কাফের। সুতরাং মহান আল্লাহ কোরাণের আয়াত নাজেল করলেন- “সমস্ত বিবাহিত স্ত্রীগণ (তোমাদের জন্যে অবৈধ); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী (যুদ্ধবন্দিনী)- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”। অর্থাৎ- পিরিয়ড শেষ হলে তারা তাদের জন্যে বৈধ (৪:২৪)।
দাসীদেরকে বিবাহ ছাড়া ধর্ষনের অধিকার

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।
দাসীদেরকে বিবাহ ছাড়া ধর্ষনের অধিকার

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।

সুরা নিসার ৩৪ নম্বর আয়াতের তাফসীর

সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৫০:

আবু সাইদ আল খুদরি বলেন- “হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাসে এক অভিযান পাঠান। তাদের সাথে শত্রুদের মোকাবেলা হলো এবং যুদ্ধ হলো। তারা তাদের পরাজিত করল এবং বন্দী করল। রাসুলুল্লাহর (দঃ) কয়েকজন অনুচর বন্দিনীদের স্বামীদের সামনে তাদের সাথে যৌনসঙ্গম করতে অপছন্দ করলেন। তারা (স্বামীরা) ছিল অবিশ্বাসী কাফের। সুতরাং মহান আল্লাহ কোরাণের আয়াত নাজেল করলেন- “সমস্ত বিবাহিত স্ত্রীগণ (তোমাদের জন্যে অবৈধ); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী (যুদ্ধবন্দিনী)- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”। অর্থাৎ- পিরিয়ড শেষ হলে তারা তাদের জন্যে বৈধ (৪:২৪)।

সহি মুসলিমঃ বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৪৩২:

আবু সাইদ আল খুদরি (রাঃ) বলেছেন যে হুনায়েনের যুদ্ধকালে আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাস গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য পাঠান। তারা তাদের মুখোমুখি হলো এবং তাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হলো। যুদ্ধে পরাজিত করার পর কিছু বন্দী তাদের হাতে আসল। রাসুলুল্লার কিছু সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত থাকতে চাইলেন, কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত, কিন্তু বহু ঈশ্বরবাদী। তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।


সুরা নিসার ৩৪ নম্বর আয়াতের তাফসীর

সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৫০:

আবু সাইদ আল খুদরি বলেন- “হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাসে এক অভিযান পাঠান। তাদের সাথে শত্রুদের মোকাবেলা হলো এবং যুদ্ধ হলো। তারা তাদের পরাজিত করল এবং বন্দী করল। রাসুলুল্লাহর (দঃ) কয়েকজন অনুচর বন্দিনীদের স্বামীদের সামনে তাদের সাথে যৌনসঙ্গম করতে অপছন্দ করলেন। তারা (স্বামীরা) ছিল অবিশ্বাসী কাফের। সুতরাং মহান আল্লাহ কোরাণের আয়াত নাজেল করলেন- “সমস্ত বিবাহিত স্ত্রীগণ (তোমাদের জন্যে অবৈধ); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী (যুদ্ধবন্দিনী)- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”। অর্থাৎ- পিরিয়ড শেষ হলে তারা তাদের জন্যে বৈধ (৪:২৪)।

সহি মুসলিমঃ বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৪৩২:

আবু সাইদ আল খুদরি (রাঃ) বলেছেন যে হুনায়েনের যুদ্ধকালে আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাস গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য পাঠান। তারা তাদের মুখোমুখি হলো এবং তাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হলো। যুদ্ধে পরাজিত করার পর কিছু বন্দী তাদের হাতে আসল। রাসুলুল্লার কিছু সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত থাকতে চাইলেন, কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত, কিন্তু বহু ঈশ্বরবাদী। তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।


সহি মুসলিমঃ বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৪৩২:

আবু সাইদ আল খুদরি (রাঃ) বলেছেন যে হুনায়েনের যুদ্ধকালে আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাস গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য পাঠান। তারা তাদের মুখোমুখি হলো এবং তাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হলো। যুদ্ধে পরাজিত করার পর কিছু বন্দী তাদের হাতে আসল। রাসুলুল্লার কিছু সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত থাকতে চাইলেন, কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত, কিন্তু বহু ঈশ্বরবাদী। তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।


সুরা নিসার ৩৪ নম্বর আয়াতের তাফসীর

সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৫০:

আবু সাইদ আল খুদরি বলেন- “হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাসে এক অভিযান পাঠান। তাদের সাথে শত্রুদের মোকাবেলা হলো এবং যুদ্ধ হলো। তারা তাদের পরাজিত করল এবং বন্দী করল। রাসুলুল্লাহর (দঃ) কয়েকজন অনুচর বন্দিনীদের স্বামীদের সামনে তাদের সাথে যৌনসঙ্গম করতে অপছন্দ করলেন। তারা (স্বামীরা) ছিল অবিশ্বাসী কাফের। সুতরাং মহান আল্লাহ কোরাণের আয়াত নাজেল করলেন- “সমস্ত বিবাহিত স্ত্রীগণ (তোমাদের জন্যে অবৈধ); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী (যুদ্ধবন্দিনী)- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”। অর্থাৎ- পিরিয়ড শেষ হলে তারা তাদের জন্যে বৈধ (৪:২৪)।

সহি মুসলিমঃ বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৪৩২:

আবু সাইদ আল খুদরি (রাঃ) বলেছেন যে হুনায়েনের যুদ্ধকালে আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাস গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য পাঠান। তারা তাদের মুখোমুখি হলো এবং তাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হলো। যুদ্ধে পরাজিত করার পর কিছু বন্দী তাদের হাতে আসল। রাসুলুল্লার কিছু সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত থাকতে চাইলেন, কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত, কিন্তু বহু ঈশ্বরবাদী। তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।


সুরা নিসার ৩৪ নম্বর আয়াতের তাফসীর

সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৫০:

আবু সাইদ আল খুদরি বলেন- “হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাসে এক অভিযান পাঠান। তাদের সাথে শত্রুদের মোকাবেলা হলো এবং যুদ্ধ হলো। তারা তাদের পরাজিত করল এবং বন্দী করল। রাসুলুল্লাহর (দঃ) কয়েকজন অনুচর বন্দিনীদের স্বামীদের সামনে তাদের সাথে যৌনসঙ্গম করতে অপছন্দ করলেন। তারা (স্বামীরা) ছিল অবিশ্বাসী কাফের। সুতরাং মহান আল্লাহ কোরাণের আয়াত নাজেল করলেন- “সমস্ত বিবাহিত স্ত্রীগণ (তোমাদের জন্যে অবৈধ); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী (যুদ্ধবন্দিনী)- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”। অর্থাৎ- পিরিয়ড শেষ হলে তারা তাদের জন্যে বৈধ (৪:২৪)।
দাসীদেরকে বিবাহ ছাড়া ধর্ষনের অধিকার

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।
দাসীদেরকে বিবাহ ছাড়া ধর্ষনের অধিকার

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।

সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।

সুরা নিসার ৩৪ নম্বর আয়াতের তাফসীর

সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৫০:

আবু সাইদ আল খুদরি বলেন- “হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাসে এক অভিযান পাঠান। তাদের সাথে শত্রুদের মোকাবেলা হলো এবং যুদ্ধ হলো। তারা তাদের পরাজিত করল এবং বন্দী করল। রাসুলুল্লাহর (দঃ) কয়েকজন অনুচর বন্দিনীদের স্বামীদের সামনে তাদের সাথে যৌনসঙ্গম করতে অপছন্দ করলেন। তারা (স্বামীরা) ছিল অবিশ্বাসী কাফের। সুতরাং মহান আল্লাহ কোরাণের আয়াত নাজেল করলেন- “সমস্ত বিবাহিত স্ত্রীগণ (তোমাদের জন্যে অবৈধ); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী (যুদ্ধবন্দিনী)- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”। অর্থাৎ- পিরিয়ড শেষ হলে তারা তাদের জন্যে বৈধ (৪:২৪)।

সহি মুসলিমঃ বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৪৩২:

আবু সাইদ আল খুদরি (রাঃ) বলেছেন যে হুনায়েনের যুদ্ধকালে আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাস গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য পাঠান। তারা তাদের মুখোমুখি হলো এবং তাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হলো। যুদ্ধে পরাজিত করার পর কিছু বন্দী তাদের হাতে আসল। রাসুলুল্লার কিছু সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত থাকতে চাইলেন, কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত, কিন্তু বহু ঈশ্বরবাদী। তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।


সুরা নিসার ৩৪ নম্বর আয়াতের তাফসীর

সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৫০:

আবু সাইদ আল খুদরি বলেন- “হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাসে এক অভিযান পাঠান। তাদের সাথে শত্রুদের মোকাবেলা হলো এবং যুদ্ধ হলো। তারা তাদের পরাজিত করল এবং বন্দী করল। রাসুলুল্লাহর (দঃ) কয়েকজন অনুচর বন্দিনীদের স্বামীদের সামনে তাদের সাথে যৌনসঙ্গম করতে অপছন্দ করলেন। তারা (স্বামীরা) ছিল অবিশ্বাসী কাফের। সুতরাং মহান আল্লাহ কোরাণের আয়াত নাজেল করলেন- “সমস্ত বিবাহিত স্ত্রীগণ (তোমাদের জন্যে অবৈধ); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী (যুদ্ধবন্দিনী)- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”। অর্থাৎ- পিরিয়ড শেষ হলে তারা তাদের জন্যে বৈধ (৪:২৪)।

সহি মুসলিমঃ বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৪৩২:

আবু সাইদ আল খুদরি (রাঃ) বলেছেন যে হুনায়েনের যুদ্ধকালে আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাস গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য পাঠান। তারা তাদের মুখোমুখি হলো এবং তাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হলো। যুদ্ধে পরাজিত করার পর কিছু বন্দী তাদের হাতে আসল। রাসুলুল্লার কিছু সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত থাকতে চাইলেন, কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত, কিন্তু বহু ঈশ্বরবাদী। তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।


সহি মুসলিমঃ বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৪৩২:

আবু সাইদ আল খুদরি (রাঃ) বলেছেন যে হুনায়েনের যুদ্ধকালে আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাস গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য পাঠান। তারা তাদের মুখোমুখি হলো এবং তাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হলো। যুদ্ধে পরাজিত করার পর কিছু বন্দী তাদের হাতে আসল। রাসুলুল্লার কিছু সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত থাকতে চাইলেন, কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত, কিন্তু বহু ঈশ্বরবাদী। তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।


সুরা নিসার ৩৪ নম্বর আয়াতের তাফসীর

সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৫০:

আবু সাইদ আল খুদরি বলেন- “হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাসে এক অভিযান পাঠান। তাদের সাথে শত্রুদের মোকাবেলা হলো এবং যুদ্ধ হলো। তারা তাদের পরাজিত করল এবং বন্দী করল। রাসুলুল্লাহর (দঃ) কয়েকজন অনুচর বন্দিনীদের স্বামীদের সামনে তাদের সাথে যৌনসঙ্গম করতে অপছন্দ করলেন। তারা (স্বামীরা) ছিল অবিশ্বাসী কাফের। সুতরাং মহান আল্লাহ কোরাণের আয়াত নাজেল করলেন- “সমস্ত বিবাহিত স্ত্রীগণ (তোমাদের জন্যে অবৈধ); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী (যুদ্ধবন্দিনী)- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”। অর্থাৎ- পিরিয়ড শেষ হলে তারা তাদের জন্যে বৈধ (৪:২৪)।

সহি মুসলিমঃ বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৪৩২:

আবু সাইদ আল খুদরি (রাঃ) বলেছেন যে হুনায়েনের যুদ্ধকালে আল্লাহর রাসুল (দঃ) আওতাস গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য পাঠান। তারা তাদের মুখোমুখি হলো এবং তাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হলো। যুদ্ধে পরাজিত করার পর কিছু বন্দী তাদের হাতে আসল। রাসুলুল্লার কিছু সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত থাকতে চাইলেন, কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত, কিন্তু বহু ঈশ্বরবাদী। তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।

১৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাসুলুল্লার কিছু ভদ্র সাহাবি ছিলেন যারা বন্দিনীদের সাথে সহবাস করতে বিরত রাখাতে রসুলুল্লার আদেশ চাইলেন , কারণ তাদের স্বামীরা ছিল জীবিত,

তখন মহান আল্লাহ এ সম্পর্কিত আয়াতটি নাজেল করলেন- “এবং বিবাহিত নারীগণ তোমাদের জন্যে অবৈধ, তবে যারা তোমাদের দক্ষিন হস্তের (দাসি ও যুদ্ধবন্দিনী) অধিকারে আছে তাদের ছাড়া”।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: সব মহিলারাই বহুবিবাহকে নেগেটিভ মনে করে। লুল। মহিলাদের এ ভুল ধারনা কমানোর জন্যে মিশরের বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে অনুষ্ঠান হয়। রানিয়া হাশেম (মহিলা)তাদের মধ্যে অন্যতম। বহুবছর ধরে তিনি বহুবিবাহের জন্যে সংগ্রাম করছেন তাদের লেখা কালজয়ী বই : বহুবিবাহ মহিলাদের জন্যে রহমত ও শরীয়া (تعدد رحمة و شرع)
তিনি বলেন : স্বামীকে বিয়ে করাও (زوج زوجك

কিন্তু খুব কষ্ট লাগে যখন আমাদের হুজুরদের বক্তৃতা " প্রাচীন অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় ইসলামের প্রাথমিক যুগে বহুবিবাহ ছিল, দাস প্রথা ছিল৷ ইসলাম এই খারাপ জিনিসগুলিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত না করে চারটি বিবাহ অনুমোদন করে ও দাস প্রথাকে ইসলাম রহিত করে৷"" এজন্যেই নাস্তিকরা প্রশ্ন করে " তাহলে কি নবী ও সাহাবীরাই খারাপ কাজে অধিক লিপ্ত ছিল না? হ্যা নাস্তিকরা মিশরীয় হুজুরদের এ প্রশ্ন করতে পারবে না৷ কারনঃ কারন তারা বহুবিবাহকে ইসলামের নেয়ামত বলে৷

১৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৪

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: সুরা মুমিনুন

মুমিনগণ সফলকাম হয়ে গেছে,
23:2 الَّذِينَ هُمْ فِي صَلَاتِهِمْ خَاشِعُونَ
যারা নিজেদের নামাযে বিনয়-নম্র;
23:3 وَالَّذِينَ هُمْ عَنِ اللَّغْوِ مُعْرِضُونَ
যারা অনর্থক কথা-বার্তায় নির্লিপ্ত,
23:4 وَالَّذِينَ هُمْ لِلزَّكَاةِ فَاعِلُونَ
যারা যাকাত দান করে থাকে
23:5 وَالَّذِينَ هُمْ لِفُرُوجِهِمْ حَافِظُونَ
এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে।
23:6 إِلَّا عَلَىٰ أَزْوَاجِهِمْ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَإِنَّهُمْ غَيْرُ مَلُومِينَ
তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।
23:7 فَمَنِ ابْتَغَىٰ وَرَاءَ ذَٰلِكَ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الْعَادُونَ
অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে তারা সীমালংঘনকারী হবে।

?? কোনো জায়গায় মালিকানাভুক্ত দাসীর পরিবর্তে দক্ষিণ হস্ত যার মালিক - এই অনুবাদ দেখি। দুটোর মানে কি এক?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: দাসী বনাম চাকরনী
বাংলা ভাষায় দুটি প্রতি শব্দ একই মহিলাকে ইংগিত করে৷ আরবিতে খাদেমা আর মালাকাত আইমানিহিম(দাসী) একই টাইপের নারী ইংগিত করে না৷ কুরআনের মালাকাত শব্দটি এসেছে মালিক থেকে৷ মালিকত্ব লাভ করা মানে মালাকাত(দাসী)৷ এই হিসেবে দাসী স্ত্রী থেকেও আপন৷ তাই তার সাথে সেক্স করা অপরাধ নয়৷ কারন আপনার স্ত্রীকে আপনি বিয়ে করে আনছেন৷ তাই তার একটি স্বাধীনতা আছে৷ কিন্তু দাসীকে কিনে আনার মাধ্যমে মালিকানা লাভ করেছেন৷তাই তার সাথে আপনার হক্ব স্ত্রীর চেয়েও বেশী৷ কারন আপনার স্ত্রীকে আপনি বিয়ে না করলে আপনার চেয়ে আরো ভালো পাত্রের তার অভাব হতো না৷ কিন্তু পাচার হওয়া নারীটিকে আপনি বাড়িতে না আনলে রাতে শেয়ালে খেত৷ আপনি যার কাছ থেকে কিনেছেন সে পেল কোথায় মানে সোর্সটা কি? যুদ্ধ বন্দীনি, পাচার, হারিয়ে যাওয়া ইত্যাদি৷

১৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আরব বেদুইন লোকাল ভাষা, অর্থ 'দক্ষিণ হস্ত'
দক্ষিণ হস্ত = যার দখলে (মালিকানায়) জমি, ঘোড়া, ঊট, ভ্যরা, দাস-দাসি ইত্যাদি

২০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৫৭

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: ছোট বেলা থেকে বাংগালি যুবক শিখে আসছি প্রাচীন অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় ইসলামের প্রাথমিক যুগে বহুবিবাহ ছিল, দাস প্রথা ছিল৷ ইসলাম এই খারাপ জিনিসগুলিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত না করে চারটি বিবাহ অনুমোদন করে ও দাস প্রথাকে ইসলাম রহিত করে৷
কিন্তু যখন বেশী হাদিস ঘাটাঘাটি করতে যায় ও নাস্তিকদের ব্লগ পড়ে তখন দেখতে পায় নবী ও তাহার সাহাবীদের নিকট দাসপ্রথা আর বহুবিবাহ ছিল সকালে চা নাস্তা করার মতো৷ তখন বাংগালি মুসলিম যুবকটি ইসলাম সম্পর্কে ঘৃণা করতে শুরু করে৷
অথচ মিশরের মুসলিম যুবকটি ছোটবেলা থেকে শিখে আসছে "বহু বিবাহ মহিলাদের জন্যেশরীয়া ও রহমত" দাসপ্রথা সামাজিক বৈষম্য কমায়৷ " বহু বিবাহে নারীদের চাহিদা বাড়ে, ফলে নারীর মূল্যায়ন বাড়ে অন্যদিকে পুরুষ সমকামিতায় লিপ্ত হলে মহিলারা পচে মরবে৷ " বহুবিবাহ ইসলামের নিয়ামত ৷ তাই তারা ছোট বেলা থেকে শিখে আসা আর হাদিস কুরআন ও বাস্তবতার মাঝে অসংগতি দেখতে পায় না৷ ফলে সেখানে আবদুল্লাহ মাসুদ, মুফাসসিল ইসলাম, আসিফ তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা কম৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.