নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ হওয়ার সাধনা আমার চির বহমান, যদি চূড়ান্ত নিশ্বাসেও না হতে পারি তবে ক্ষমা করো বিধাতা, ক্ষমা করো হে প্রভু আর রহমান। ক্ষমা করো তোমরা যারা পেয়েছো আঘাত, তোমরা যারা পাবে অথচ থাকবে নিরাপরাধ।
অগ্নিগিরী পেরিয়ে এসেছি,বিশ্বাস করো
এতটুকু আঁচ লাগেনি, আমি যে ভালবেসেছিলাম!
অন্ধকার রাতে ছারপোকার কামরে
বিষাক্ত নারীর স্তনে সময় আটকেছিল বহুকাল,
সে খবর আমায় রাখতে হয়নি;
আমি যে ভালবেসেছিলাম,
মাঝরাতে নয় মধ্য...
‘শেষের কবিতার’ শেষ কয়েকটি পাতায়
যেখানে অমিত লাবণ্যের চূড়ান্ত পরিণতি হয়েছিল,
সেখানেই আমার “সুন্দরীতম নিঃসঙ্গতার”
প্রথমবার জন্ম হয়েছিল।
শুধুমাত্র একটি রক্তজবার ঝড়ে পড়াতেই
প্রকাণ্ড “সুন্দরীতম নিঃসঙ্গতা” বিধ্বস্ত
হিরোশিমায় রূপান্তরিত করেছিল আমাকে।
দিকভ্রান্ত পথিক হয়ে হিমালয় জয় করেছিলাম
কিন্তু...
‘জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর’ স্বামী বিবেকান্দের এই বাণী প্রতিফলিত হয়েছে একজন সাদা মনের মানুষের মাঝে। বাদশা আলম খান (বাচ্চু), পাবনা জেলার দুবলিয়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত খান...
মাঝ রাতে সেভ করতে গিয়ে
ঠোটের কিনারা কেটে ফেলেছি আজ।
স্থীর দৃষ্টিতে আয়নায় তাকিয়ে আছি
দেখি গলগল করে রক্ত বেরুচ্ছে,
কি আশ্চর্য এখনো আমার রক্ত লাল!
এখনো রক্ত ঝরে?
এখনো আমি মানুষ?
ভেবেছিলাম সেই কবেই রোবট হয়েগেছি,
সব...
চোখ মেলাতে পারছি না
যেমনটি পারিনি ধেয়ে আসা
জলোচ্ছ্বাসের মত তোমার বুকে আমার হৃদয় মেলাতে।
চিতার ক্ষিপ্রতায় রাক্ষুসে খিদে গিলেছে কতবার,
জ্বলন্ত অগ্নিগিরি ডেকেছে সুখের আগুনে পোড়াবে বলে।
তবুও উদাসীন নয়নে আড়ষ্ট ঠোটে
শুধুই উত্তপ্ত চুম্বন...
একটা আলো ছায়ার খেলায়
টুপ করে ঝরে পরা এক ফোটা অশ্রু,
বাগানের শেষ প্রান্তে
অবহেলিত কালো গোলাপ,
ভীরু পথিক আর কিইবা পেতে পারতো এ ছাড়া!
একাকী ফড়িং উড়ে যায়
হঠাৎ অন্ধকার গিলে ফেলে এই শহরটাকে;
গিলে ফেলে...
গতকাল খুব কাছের এক বন্ধু আমাকে ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়েছে যে, দাদা একটা লেখা লেখ যেটার শিরোনাম হবে ”অর্থনীতিতে বেকারদের আবদান”। আমি পড়তেই থমকে গেলাম। ভাবনার জগৎ কেঁপে উঠলো। বাকী লাইনগুলো...
লেখার শিরোনাম কেমন হলো আমি জানিনা। জানিনা কেউ এই লেখা পড়বে কিনা বা প্রকাশ হবে কিনা। তবে আজ আমাকে এই লেখা লিখতেই হবে। লিখতেই হবে আমরা বেকার যারা তারা কিভাবে...
বেশ কিছু দিন হলো ভাবছি কেন একজন তরুণ আলোর পথে না গিয়ে অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। কেউ যদি অন্ধকার রাতে আলো দেখে সে কোন দিকে যাবে? আলোতে না আলোর বিপরীতে? কীটনাশক...
দিনদিন সব ভুলে যাচ্ছি
যেমন ভুলেছি তোকে,
ভাবলাম তোর একখান ছবি আঁকি
তারপর থেকেই রঙ আর তুলি খুঁজে চলেছি।
কত যে সাদা বক উড়েছে
আর সূর্য ডুবিয়ে ঘড়ির কাটা ছুটেছে,
কতবার ছটফট করেছি বিরহতাপ নিয়ে
তবুও তোর...
শিশির ভেজা কমল হাতে
মেহেদীর আগুন লাগুক,
হঠাৎ নিরবতা ভেঙে
কেউ একজন ভালবাসুক!
খুব গোপনে প্রবল ঝড় চাই,
হৃদয়ের সবচেয়ে অচেনা গলিতে
চেনা ভালবাসার পেট্রোল বোমা ফুটু্ক,
ছিন্নবিচ্ছিন্ন হোক সব অন্ধকার
তোমার স্পর্সে ছোরা
লাল টেপে মুড়ানো ককটেলে!
ভালবাসো?
তাহলে...
অস্ফুট ঝাপসা আলোর পথ ধরে
নিজেকে অন্ধকারে ঠেলেছিলাম।
তাজা শিউলির শুভ্রতা চেয়ে
শত শতাব্দীর অনশন ভেঙেছি
একটা রক্তাক্ত ভালবাসাহীন যুদ্ধ করবো বলে।
আগুনের কুন্ডলীতে আমি ঘুমিয়েছিলাম
একলা হেটেছিলাম শূন্য পথে
ঝাপসা চোখে দেখেছিলাম গোলাপের ঝরে যাওয়া।
মমতাহীন শহুরে...
প্রচন্ড রক্ত ক্ষরণের মাঝেও
মাথা উচু করে বেচে থাকার আত্নবিশ্বাস খুজে পাই,
তাই অতীত খুঁড়ে বেড় করলাম
মীর জাফর অথবা খন্দকার মোস্তাকের
পাঠানো কিছু খুদে বার্তা;
তোমরা যাকে ম্যাসেজ বলো
আর সে বলতো ম্যাসাজ!
কি পরম মমতায়...
আবার যেদিন আসবে,
যদি তোমাকে আসতেই হয়;
যদি মনে ক্যান্সার ধরে
যা কেউ পারে নাই সাড়াতে ,
এমন যদি হয় তোমার সমস্ত আত্নায়
পাপের কালিমা আর নষ্ট সময়ের গন্ধ,
কিন্তু তুমি চাও ঘাস ফুল হতে
তবে সেদিন...
অনেকটা পথ হেঁটে এসে জানলাম এ পথের পথিক আমি নই। আমার বরং শিউলি ফুলে ভরা সবুজ ঘাসকেই বেছে নেওয়া উচিৎ ছিল। স্ববিরোধী এই ঘটনা প্রাবাহে নিজেকে তুচ্ছ করে আর লাভ...
©somewhere in net ltd.