নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এস. এম. হাসান (তপু)

একটি পৃথিবী ৭০০ কোটি মানুষ, তবুও আমি একা

tapu88

আমি একজন সাধারন মানুষ। আমি পরিবর্তন শীল মানুষ আমি সৃজনশীলতা কে এবং সৃজনশীলতা কাজ করতে ভালোবাসি যারা এই কাজে নিয়োজিত তাদের কে ভালো লাগে। আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং আমার আত্মবিশ্বাস যে আমি এই ছোট থেকে একদিন বড় হব। সবার দোয়া প্রার্থী।

tapu88 › বিস্তারিত পোস্টঃ

খুঁজে পাওয়া গেল হারানো মায়া শহর

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

দেড় হাজার বছর ধরে লোকচক্ষুর আড়ালে থাকা বিলুপ্ত মায়া সভ্যতার একটি শহরের খোঁজ পাওয়া গেছে। এটি কোন সিনেমার গল্প নয়, বাস্তবে। মেক্সিকোর রেইন ফরেস্ট মায়া সভ্যতায় গড়ে ওঠা এক পিরামিড শহরের খোঁজ পেলেন একালের ইন্ডিয়ানা জোন্স। নাম তার আইভান স্প্রাইক। একটা দু’টো নয় প্রায় পনেরটি পিরামিডের খোঁজ পেলেন স্লোভেনিয়ার এই পুরাতত্ত্ববিদ।

void(1);

মেক্সিকোর বিজ্ঞান বিষয়ক কমিশন সেখানকার রেইন ফরেস্টের হালচাল জানতে হেলিকপ্টার থেকে বেশকিছু ছবি তুলেছিলো। প্রায় বছর পনেরো আগের সেই ছবিগুলো প্রশ্নের সৃষ্টি করে ইভানের মনে। বিশেষত গাছের ফাঁকে ফাঁকে ধ্বংসস্তূপের চিহ্নগুলো। দেরি করেননি ইভান। ইন্ডিয়ানা জোনস হবার বাসনায় বন্ধুদের নিয়ে বেরিয়ে পড়েন এই সাহসী পুরাতত্ত্ববিদ।

void(1);

মেক্সিকোর রেইন ফরেস্ট বেশ গভীর, এগিয়ে যাওয়া বেশ কঠিন। তারপরও গা ঘেঁষাঘেঁষি করে দাঁড়িয়ে থাকা গাছগুলো কাটতে কাটতে পূর্বে এগোতে থাকেন অভিযাত্রীরা। তিন সপ্তাহ ধরে দশমাইল চলার পর দেখা মেলে আইভানের স্বপ্নের মায়া নগরীর। সন্ধান মেলে কমপক্ষে ১০০০ বছর আগে পরিত্যক্ত এক পিরামিড শহরের।

জঙ্গলে খুঁজে পাওয়া ১৫টি পিরামিডের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু পিরামিডের উচ্চতা ৭৫ ফুট। জঙ্গলে এখনে ওখানে ছড়িয়ে থাকা বড় বড় সব পাথরের চাঁই। সেগুলো খোদাই করে আবার আঁকা বহু টেরাকোটা। সহস্র বছর আগেকার ওই মায়া শহরে আছে বেশকিছু গোল চত্বর ও বাজার। পাওয়া গেছে লাল পাথরের বাড়ি।

শহরের নাম না জানায় আইভানরাই উদ্যোগ নিলেন নামকরণের। লাল পাথরের শহর বলে আইভান ও তার দলবল নাম রাখলেন ‘চাকতান’। অর্থ 'লাল রঙা পাথর'। চারপাশে ছড়িয়ে থাকা ধ্বংসস্তূপ আর নগর বিস্তৃতি জানান দিচ্ছে অন্তত ৩০ হাজার লোকের বাস ছিল এখানে।

আইভানরাই প্রথম নয়। বছর বিশ-তিরিশ আগেই ‘চাকতান’ এ পা পড়েছিলো স্থানীয় বনজ সম্পদ সংগ্রাহকদের। ডিজিটাল জার্নালে আইভান বলেন, “আশপাশের গাছগুলো আমরা কাঁটা পেয়েছি, যেখান থেকে আঠা সংগ্রহ করা হয়েছিলো।” তবে যে কারণেই হোক, সে খবর আর বাইরে যায়নি।

মায়া যুগেই গড়ে ওঠে পৃথিবীর সাত আশ্চর্যের এক ‘চিচেন ইৎজা’। বছর ছয়েক আগে সাত আশ্চর্য জায়গা করে নেয় অসাধারণ সুন্দর এই পুরাতত্ত্ব। তবে আইভানদের আবিষ্কার হয়ত বুঝিয়ে দিলো, বিস্ময়ের এখনও অনেক বাকি।



মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম...

২| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৩

নিয়েল হিমু বলেছেন: আমিও বিশ্বাস করি বিস্ময়ের এখনো অনেক বাকি ।
+++++++

৩| ২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: লেখাটা এখান থেকে কপি করছেন, বাট পোস্টে উল্লেখ করেন নাই!
Click This Link


আফসোস সামু'র মডুগন কপিপেস্ট লেখাও নির্বাচিত করেন!

২৩ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

tapu88 বলেছেন: ভাই আপনি হয়তো দেখেনি যে আমি আমার প্রথম পোষ্টে উল্লেখ করেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.