নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তন্ত্র,মন্ত্র যতই জপি না কেন জবানে,যৌবনের আসিলে ঋতু রাজে,কোকিল কুহু কুহু সুরে গান করে, আমি পাগল তোমারি,প্রেম সুধা পানে, ভোমর পান করে মধু ফুলে বসে ,সে হোক গোলাপ বৈকি ঘাঁস ফুলে।আমার পরিচয় ছন্দের মাঝে।।

তারেক সালমান জাবেদ

কবি

তারেক সালমান জাবেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিসিবি & পুলিস"ফাইন্ড দিস কুত্তার বাচ্চা & হ্যাং হিম

১৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চুপচাপ থাকাটা অনেক ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে মন বলে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে,অন্যায়ের প্রতিবাদ করা মানুষের ধর্ম।চুম্বকের ধর্ম হচ্ছে আকর্ষন/বিকর্ষণ করা।সেটা বারণ করে কেউ আটকাতে পারবে না।মানুষের ধমর্ হচ্ছে কেউ অন্যায় কে প্রশ্রয় দেয় আবার কেউ অন্যায় কে মুখ বুঝে সহ্য করে। আজ ক'দিন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি জাতীয় পতাকার উপর নামাজ পড়ার জন্য "কেউ বলছে জাতীয় পতাকার অবমাননা করা হয়েছে"আবার কেউ বলছে নামাজ পড়লে দুষের কি আছে"আমি কি বলবো,আমার ও বলার আছে , আমিও বলবো কিছু,আমরা বাংলাদেশি,বাংলাদেশের একটা ধমর্ নিরেপেক্ষ রাষ্ট্র,স্বাধীন রাষ্ট্র,সভাই মত প্রকাশ করতে পারে,মত প্রকাশের স্বাধীনতা সভাইর আছে,সে হোক আওয়ামীলিগ,বি এন পি এমন কি জামায়াত বৈকি বামপন্থী।আমার কথাটা মতপ্রকাশ নিয়ে নয় কথা হলো জাতীয় প্রতাকা নিয়ে কে যেন একজন জাতীয় প্রতাকার উপর নামাজ পড়েছে আর তা নিয়ে হৈ চৈ আমাদের সমাজের লোক মুখে,
বামপন্থী নেতা বাপ্পিদা বসু নাকি নামাজ পড়ার কারনে ঐ বেচারাকে ফাঁসি দিতে চাচ্ছেন,তাই এই মাথা মোটা নেতা তার ফেইস বুকে লিখেছেন;"বিসিবি & পুলিস"ফাইন্ড দিস কুত্তার বাচ্চা & হ্যাং হিম""(কমেন্ট ছবি) এতে বুঝা গেলো দেশপ্রেমিক এই শাহাবাগ গনজাগরণে উদে্যাক্তা বসু'দা এই লোকটাকে ফাঁসি দিতে বলছেন।
শাহবাগী এই বসু দেব নাকি ভুলেই গেছেন আঠাশে অক্টোবর জামায়াত শিবিরের লোক গুলোকে লিগ-বৈঠা দিয়ে পিঠিয়ে মেরেছিলেন,সেখানে অনেক কুরআনের হাফেজ মারা গিয়েছিলো অমানবিক ভাবে। লাশের উপরে উঠে লাফালাফি করেছিলে যতক্ষন পযর্ন্ত মৃতু্য না হয়েছে ঠিক ততক্ষণ,সেই ছবি গুলা এখনো আমরা দেখতে পাই ব্লগে,পত্রিকার পাতায়।সেটা অমানবিক ছিলো না,সেটা ছিলো রাজনৈতিক কারণ তাই না? আর জাতীয় পতাকা জায়নামায বানানোর কারনে অবমাননার দায়ে এই লোকটাকে কুরবানী দিতে চাইছে শাহবাগী চেতনাদ্বারি বসু'দা।
ইতিহাস স্বাক্ষি,সিলেটে-ছেলের আকিকাতে গরু কুরবানীর কারনে বুরহানউদ্দিনের হাত কেটেছিল রাজা গৌড়গোবিন্দ এবং ছেলেটাকে দিয়েছিলো বলি,আর সেই বরর্বরতা আবার চাচ্ছে বাপ্পি।

আমাদের সমাজ,ছেলেটা জাতীয় পতাকা কে মাথা ঠুকে নামাজ পড়েছে,সেটা হয়ে গেলো না কি পতাকা অবমাননা,সে কি এ সব ইচ্ছে করে করেছে। আমরা এসব দেখবো কেন,বুঝবো কেন,কিছু হলেই কান নিয়েছে চিলে,অতপর সেই চিলের পিছনে ছুটতে থাকি।

আবার অনেকে বলছেন ষ্টেডিয়াম তো নামাজ পড়ার জায়গা না,কিন্তু ওরা জানে কি নামাজ পড়তে মসজিদ লাগে না,নামাজ ট্রেনে বসে ও পড়া যায়।



মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

এস. এম. মাহমুদুল হাসান বলেছেন: ভাই, জায়নামাজ না বানিয়ে যদি মাথায় পরতো বা গায়ে জড়িয়ে নাচানাচি করতো (যেটা কিনা পতাকা ব্যবহার বিধির পরিপন্থি) অথবা পতাকার উপর শুয়ে পড়তো তখন তারা খুশি হতো , বলতো- “দেখো , দেশের টানে পতাকা মায়ের কোলে শুয়ে পড়েছে।” কিন্তু ইসলাম ধর্মের মুসলমানের নামাজ !!! ছি ছি ছি ! এত বড় অধম্মের কথা... ছ্যা ছ্যা জাত গেল রে জাত গেল।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

তারেক সালমান জাবেদ বলেছেন: সহমত

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০১

ধূসর সপ্ন বলেছেন: একমত পোষন করছি লেখকের সাথে

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০৯

তারেক সালমান জাবেদ বলেছেন: THANK YOU

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

জাতীয় পতাকা কি নামাজ থেকে ইমপ্ররটেন্ট ?

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:২১

বাংলার জামিনদার বলেছেন: জাতীয় পতাকা একটা জাতীর সর্বোচ্চ সন্মানের জিনিষ। তাকে কোনো অবস্থাতেই পায়ের নীচে রাখা যাবেনা। তার উপড়ে দাড়ানো, বসা, শোওয়া যাবেনা। আপনার উপলক্ষ যাই হোক।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৩১

তারেক সালমান জাবেদ বলেছেন: জমিদার সাহেব,মানুষ ভুল করে,শয়তান ভুল করে না। যে লোকটা এই কাজ করেছে সে হয়তো ভুল করে করেছে।আর যাই হোক,পৃথিবীর সবর্ শ্রেষ্ট সম্মানি ব্যাক্তি হলেন হযরত মোহাম্মদ (স;) আর তার চেয়ে বেশি সম্মানি হলে যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন।তার হুকুম পালন করতে এতে মহাভারত অশুদ্ধ হবে এমন তো নয়।বাচাল না করে ক্ষমার যোগ্য আর বাচাল করলে সঠিক করেছে।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৪২

তারেক সালমান জাবেদ বলেছেন: মোদ্দকির সাহেব,অবশ্য নামাজ impotent

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩০

হালি্ বলেছেন: ্কি কমু বুঝতাছি না :-<

১৮ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

তারেক সালমান জাবেদ বলেছেন:
না বুঝলে বলবেন না,ভালো থাকেন।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

বৈকুন্ঠ বলেছেন: সরিষা দিয়া নাকি ভুত তাড়ায়। কিন্তু সরিষারে যদি ভুতে ধরে তাইলে বুঝুম ঐটা নকল সরিষা। চাপ্পাদিত্যদের প্রগতিশীলতা মরে গিয়ে ভুত হয়েছে বা প্রটিক্রিয়াশীলতায় পরিনত হয়েছে, ফান্ডামেন্টালিজমে পরিনত হয়েছে। দেখেন্না উপরে একজন ধর্মীয় মৌলবাদীদের মতন বলছে এটা করা যাবেনা, ওটা করা যাবেনা...। ধর্মীয় মৌলবাদীদের আমরা ছাগল বলি আর এদের বলবো রাম ছাগল

১৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

তারেক সালমান জাবেদ বলেছেন: চাপ্পাদিত্তে প্রগতিশীলতা মরে গিয়ে যদি ভুত হয়,তাহলে চেনা ভুতের কামড় থেকে বাঁচতে কি মশারি টাংগাতে হবে?মানুষ আর ছাগলের মধে্য প্রার্থক্য বুঝার যাদের জ্ঞানের অভাব তারা তো গরুকে ও মাঝে মাঝে মৌলবাদী বলে বসে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.