![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগার হত্যা নিয়ে পুলিশ সদর দফতরে এক বৈঠক হয়।
ওই বৈঠকে ব্লগার
হত্যাকারীদের
গ্রেফতার অভিযান
পরিচালনা থেকে
তাদের লেখা নিয়ে
বেশী আলোচনা করা
হয়। বৈঠক সূত্রে জানা
গেছে, র্যাবের
মহাপরিচালক (ডিজি)
বেনজীর আহমেদ
একাধিক ব্লগারের
লেখা পোস্ট বৈঠকে
তুলে ধরেন। এ সময়
লেখার ধরন ও
ইসলামবিরোধী যুক্তি
দেখে সবাই অবাক হন
এবং ব্লগারদের লেখনী
নিয়ন্ত্রণ করার জন্য
বৈঠকের অন্যান্য
পুলিশ সদস্যরা একমত
প্রকাশ করেন।
পুলিশ সদর দফতরের
বৈঠকে ডিবির এক
কর্মকর্তা ব্লগারদের
তথ্য-উপাত্ত তুলে
ধরে বলেন, ‘ব্লগারদের
লেখার কারণে
হেফাজতে ইসলাম
মতিঝিলের শাপলা
চত্বর ঘেরাও করে।
এরপর ৮০ জন
ব্লগারের বিরুদ্ধে
ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য
তারা একটি তালিকা
দেন। সে তালিকা
অনুসারে আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনী
কোনো ভূমিকা নিতে
পারেনি। অথচ
আইসিটি এ্যাক্ট
অনুযায়ী আইনী
ব্যবস্থা নেওয়া হলে
আজ এত ব্লগার
হত্যার ঘটনা ঘটত না।’
পুলিশের গোয়েন্দা
শাখার (এসবি) এক
কর্মকর্তা বলেন,
‘পুলিশের বিরুদ্ধে
ব্যর্থতার দায় দিয়ে
কিছু ব্যক্তি ব্লগারদের
মুক্তচিন্তার ধারা
অব্যাহত রাখার কথা
বলেন। টকশোতে বলা
হয়— আইনের ব্যবহার
নেই বলে ব্লগার হত্যা
হচ্ছে। কিন্তু এ সব
বুদ্ধিজীবী কেন
বলেন না যে কারো
ধর্মীয় অনুভূতিতে
আঘাত দেওয়া অপরাধ।’
তিনি আরও বলেন,
‘দেশের পরিচালিত
আইনে ধর্ম
অবমাননায় ১৪ বছরের
কারাদণ্ডেরও বিধান
রয়েছে। আর দেশে
কতজন তথাকথিত
ব্লগার রয়েছে? —মাত্র
৮০ থেকে ১০০ জন। এই
গুটিকয়েক ব্লগারের
নিরাপত্তার বিষয়ে
কয়েক জায়গা থেকে
দাবী উঠলেও তা
দেওয়ার মাধ্যমে ওদের
ইসলামবিরোধী লেখার
সুযোগ দিয়ে ১৬ কোটি
মানুষের সমাজ
ব্যবস্থাকে তো নষ্ট
করতে দেওয়া যায় না।
এ জন্য ওই ব্লগারদের
নিয়ন্ত্রণ করার সময়
এসেছে। ব্লগার
নিয়ন্ত্রণ করা হলেই
উগ্রপন্থীদের
নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব
হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদুজ্জামান খান
কামাল এ বিষয়ে
বলেছেন, ‘ধর্মীয়
অনুভূতিতে আঘাত
দিয়ে কেউ লেখালেখি
করলে তাদের বিরুদ্ধে
প্রচলিত আইন
অনুযায়ী ব্যবস্থা
নেওয়া হবে। যে যার
ধর্ম পালন করবে এবং
সম্মান করবে; কোনো
ধর্ম নিয়েই কটূক্তি
করা যাবে না।’
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১০
হোৎকা বলেছেন: