নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর চেহাড়া মানুষকে মুখোশ দেয় আর সুন্দর মন মানুষকে সুন্দর করে! কুৎসিত মনকে সুন্দর চেহারা দিয়ে স্বল্প সময় আড়াল করা যায় কিন্তু বেশিক্ষন লুকিয়ে রাখা যায় না।

আসিফ ইকবাল তােরক

অনুবাদকঃ আমি ঘৃনার শব্দকে ভালোবাসায় অনুবাদ করি।

আসিফ ইকবাল তােরক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফটোগ্রাফীর হাতে খড়ি! এক্সপার্টদের জন্য নহে! পর্ব-১

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০২

Photography Lesson(for beginner)

অ্যাপারচার

(Aperture)

ডিজিটাল ফটোগ্রাফীর প্রথম শর্ত হচ্ছে ডিজিটাল ক্যামেরা! আর ডিজিটাল ক্যামেরার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন তিনটি টার্মের নাম হচ্ছে অ্যাপারচার, আই.এস.ও এবং সাটারস্পিড! ডিজিটাল ফটোগ্রাফী শুরুর আগে এই তিনটি জিনিস সম্পর্কে ধারনা নেওয়া খুবই জরুরী!কারন আপনার এই তিনটি জিনিসের উপর যত ভালো নিয়ন্ত্রন থাকবে আপনি তত ভালো ফটোগ্রাফার হতে পারবেন! একটি ছবির এক্সপোজার নিয়ন্ত্রন করা যায় এই তিনটি জিনিসের মাধ্যমে! এখন প্রশ্ন আসতে পারে এক্সপোজার কি? খুব সিম্পলি ভাবে বলতে গেলে এক্সপোজার হচ্ছে কোনো একটি বস্তু থেকে যতটুকু আলো এসে আপনার ক্যামারার ল্যান্সে ধরা দিচ্ছে তার নাম এক্সপোজার! আপনি ছবি তুলার পর যদি দেখেন ছবি বেশি সাদা হয়ে গেছে তার মানে আলোর পরিমান বেশি! একে বলা হয় ওভার এক্সপোজড আবার যদি ছবি খুব বেশি অন্ধকার হয় তবে বুজতে হবে, যে বস্তুটির ছবি তুলছেন তার আশে পাশে পর্যাপ্ত আলো নেই! একে বলা হয় আনডার এক্সপোজড! অ্যাপারচার, আইএসও এবং সাটারস্পিড এর মাধ্যমে আমরা খুব সহজে ওভার এক্সপোজড বা আন্ডারএক্সপোজড হওয়ার হাত থেকে ছবিকে বাচাতে পারি!



আজকে এই নোটে আমি শুধুমাত্র অ্যাপারচার সম্পর্কে কিছু জিনিস সংক্ষেপে বর্ননা করব যাতে আপনাদের বুজতে সুবিধে হয় অ্যাপারচার জিনিসটা কি? অ্যাপারচার এর বাংলা অর্থ হচ্ছে ছিদ্র! আর ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে ক্যামারার ল্যান্সের ছিদ্রকেই অ্যাপারচার বলে! ক্যামেরার ল্যান্সের ভিতর কতগুলো পাত বসানো থাকে আর এই পাত গুলো সংকচিত বা প্রসারিত হয়ে ল্যান্সের ছিদ্রকে ছোট বা বড় করে থাকে! ল্যান্সের ভিতর দিয়ে কতটুকু আলো ঢুকবে তা নির্ধারিত হয় এই ছিদ্র দিয়ে!খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে ল্যান্সের ছিদ্র দিয়ে আলো ঢুকার এই ব্যাপারটাকেই অ্যাপারচার বলে। অ্যাপারচার পরিমাপ করা হয় এফ-স্টপ বা ফোকাল স্টপ এর মাধ্যমে! এই এফ স্টপ এর মান ১,২,৩,৪........২২,২৫,৩০,৪৫ বা আরো বেশি হতে পারে! এই এফ স্টপ এর মান যত ছোট হবে ক্যামেরার ল্যান্সের ছিদ্র তত বড় হবে আর ছিদ্র যত বড় হবে ল্যান্সের ভিতর দিয়ে আলো তত বেশি প্রবেশ করবে! অপরদিকে এফস্টপ এর মান যত বড় হবে ল্যান্সের ছিদ্র তত ছোট হবে আর ছিদ্র ছোট হওয়া মানে আলো কম ঢুকা! মনে রাখতে হবে এফ স্টপ ছোট মানে ছিদ্র বড় আর এফ-স্টপ এর মান যত বড় হবে ছিদ্র তত ছোট হবে অর্থাৎ একটি অপরটির অপজিট!



এখন দিনের বেলায় যখন বাইরে আলোর পরিমান অনেক বেশি থাকে তখন আমরা এই fএফস্টপ বাড়িয়ে দিয়ে অর্থাৎ এফ স্টপ এর মান ১২ কিংবা আরো বাড়িয়ে দিলে ছবিটি ওভার এক্সপোজড হবে না! অপর দিকে রাতের বেলা যখন প্রাকৃতিক আলোর কোনো সোর্স থাকে নাহ এবং আলোর পরিমান অনেক কম থাকে তখন এফ স্টপ এর মান(1১.৮,২,৩,৪.৫) কমিয়ে দিয়ে আমরা ছবিটি আন্ডার এক্সপোজড হওয়ার হাত থেকে বাচাতে পারি!



অ্যাপারচার এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ন কাজ হচ্ছে ডেপট অফ ফিল্ড নিয়ন্ত্রন করা! অর্থাৎ ছবি তোলার সময় মূল অবজেক্টের পিছনের ব্যাকগ্রাউন্ডকে ব্লার বা ঘোলা করা হবে নাকি ব্যাকগ্রাউন্ড নরমাল থাকবে সেটাও অ্যাপারচারের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রন করা হয়! নিচের ছবিটির মাধ্যমে এই ধারনাটি আরো ক্লিয়ার করা যায়। এক এবং দুই দুটি ছবিতেই সাটারস্পিড(৩০) এবং আইএসও(১০০) এক রাখা হয়েছে কেবল মাত্র অ্যাপারচার পরিবর্তন করা হয়েছে! এক নম্বর ছবিটিতে এফ-স্টপ এর মান ৪.৫ এবং দুই নম্বর ছবিটিতে এফ-স্টপ এর মান ২৫! এক নম্বর ছবিটিতে ব্যাকগ্রাউন্ডের অবজেক্টগুলো অনেকটাই ব্লার(ঘোলা) হয়ে গেছে অপরদিকে দুই নম্বর ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে ব্যাকগ্রাউন্ডের অবজেক্ট গুলোর ডিটেইলস অনেক ভালো ভাবে বুজা যাচ্ছে!





সুতরাং উপরের আলোচনা থেকে দেখা যাচ্ছে যে অ্যাপারচার এর কাজ মূলত দুটি-

১। ল্যান্সের ভিতর আলোর প্রবেশকে নিয়ন্ত্রন করা!

২। ডেপট অফ ফিল্ড নিয়ন্ত্রন করা!



আরেকটা জিনিস মনে রাখতে হবে

এফ স্টপ এর মান যত ছোট লেন্সের ছিদ্র তত বড়!

অর্থাৎ fএফ-স্টপ:- ১.৮,২,৩,৪.৫ ছিদ্র বড়(আলো বেশি প্রবেশ)

আবার এফ স্টপ এর মান যত বড় লেন্সের ছিদ্র তত ছোটf

এফ-স্টপp:- ১৪,১৫,১৬,২৫,৩০ ছিদ্র ছোট(আলো কম প্রবেশ)

এই এফ-স্টপ এর মান ছোট বড় হওয়ার ব্যাপারটা নিচের ছবিটি দেখলে আর ভালো ভাবে ক্লিয়ার হতে পারবেন!





আজ তাহলে এ পর্যন্তই থাক! যদি কোথাও বুজতে সমস্যা হয় তবে অবশ্যই প্রশ্ন করতে ভুলবেন না যেনো! নেক্সট পর্বে সাটার স্পিড এবং আই এস ও নিয়ে বিশদ ভাবে আলোচনা করবো! সেই পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন!

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২০

দাদুচাচা বলেছেন:
বুদ্ধি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন ধন্যবাদ!

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

অ্যামাটার বলেছেন: (y)

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪

সুইট টর্চার বলেছেন: চমৎকার লেখা! কাজে লাগবে। প্রিয়তে রাখলাম।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

নীল বরফ বলেছেন: ভাল লিখেছেন :) :)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: পড়বার জন্য ধন্যবাদ!

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৩

উৎস১৯৮৯ বলেছেন: প্লাস। আই.এস.ও আর সাটারস্পিড এর ব্যাপারেও দুইটা পোষ্ট দিলে ভাল হবে। :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: খুব দ্রুতই এ দুটো বিষয় নিয়ে পোস্ট দিবো ধন্যবাদ! :)

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৩

শোয়াইব আহেমদ বলেছেন: ++++++++++++++++

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: হুম ।

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৬

অনািমকা ইসলাম বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম ভাইয়া, ধন্যবাদ। আমি একটা ডিএস এল আর কিনতে চাচ্ছি, নিকন কোনটা কিনলে ভাল হবে জানাবেন প্লিজ?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: নিকনের সবগুলো ক্যামারাই মোটা মুটি সস্তা তুলনামূলক ভাবে! ছবি কোয়ালিটিও ভালো! আপনার বাজেট যদি খুব কম হয় তবে নিকনের ডি-৩১০০ কিনতে পারেন! তবে আপনার বাজেটটা জানতে পারলে ভালো হতো! কিন্তু বাজেট যদি একটু বারিয়ে নিতে পারেন তবে আমার মনে হয় ডি-৫১০০টা বেটার!
ধন্যবাদ!

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৩

অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: thank u ...waitting for next...

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: খুব শিগ্রই পরের পার্টটা লিখব! কিন্তু সময় পাচ্ছি নাহ! ধন্যবাদ!

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

অনািমকা ইসলাম বলেছেন: আমার বাজেট ৫০ বা তার একটু বেশি, ভেবে চিন্তে কিনতে চাচ্ছি

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩০

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: তাহলে বলবো নিকন এর ডি-৫১০০ টা কিনে ফেলতে পারেন! আপনার বাজেটের মধ্যে ঐটাই সবচেয়ে ভালো হবে বলে আমি মনে করি! বাজেট যদি আরো ভালো হত তবে ডি-৭০০০ এর কথা বলতাম! কিন্তু আপনি যেহেতু ডি এস এল আরের হাতে খড়ি করতে যাচ্ছেন তাই শুরুতেই এত দামী ক্যামেরা না কিনাই ভালো! ধন্যবাদ!

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

ইসমত ইলা বলেছেন: thank u ..

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ওয়েলকাম...

১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫০

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটির জন্য :)

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পোস্ট টি পড়বার জন্য! :)

১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: ++++++সহ প্রিয়তে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ!

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

সোহাগ সকাল বলেছেন: ভালো লাগলো।

শুভ কামনা।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ!

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো লেগেছে, ক্যামেরা হাতে নিয়া আবার আপনার পোষ্টে ঢুকবো, তাহলে হাতে কলমে শিক্ষাটা হয়ে যাবে ।

২৮ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ক্যামেরাটাই আসল! আর এইসব টিউটরিয়াল সব বেসিক! টিউটরিয়াল পড়ে কখনো ফটোগ্রাফী শিখা যায় না! জাস্ট বেসিকটা জানা যায়! আশা করি আপনি খুব দ্রুতই আপনার ডিএসএলআরটা কিনে ফটোগ্রাফী শুরু করে দিবেন!

১৬| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনি তো একজন পুরাই কামেল মানুষ ফটোগ্রাফির লাইনে। ভাইডি, একটু পদধুলি দেন ধন্যি হই।


এই পোষ্ট টা ১ বছর পূর্বে দিলে তো আজ নাসির আলি মামুম হইয়া যাইতাম। পোষ্টের জন্য পিলাচ (১৪ নাম্বরটা) ধন্যবাদ সহ প্রীয়তে নিলাম।


২৮ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: কামেল হবার কিছু নেই! হালকা পড়াশোনা করতে হয়েছে আর ক্যামেরা নিয়ে ঘাটা ঘাটি এর বেশি কিছু নাহ! ধন্যবাদ পোস্ট পড়বার জন্যে!

১৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

নোবিতা রিফু বলেছেন: পরের পোস্টগুলার অপেক্ষায় থাকলুম... !:#P

০২ রা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:০৫

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: পরের পোস্টগুলো দেওয়া হয়েছে! একটু আমার প্রফাইলে ঢুকে দেখে নিবেন! ধন্যবাদ....
Click This Link
Click This Link

১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৬

শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ আসিফ ভাই । সেইদিন আলোচনায় কেন বলেন নাই যে ফোটোগ্রাফের ওপর আপনার সিরিজ লিখা আছে ! এই লিখা আমার অনেক কাজে আসবে। আবারও ধন্যবাদ জানবেন।

নিচে পোস্ট সংক্রান্ত প্রশ্ন করবোঃ সময় করে। এখন যাই ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৮

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আসলে অনেক আগে লিখেছিলাম! পরে মনে পরছে এই পোস্টের কথা! যাই হোক! সমস্যা নেই কোনো প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন.... ভালো থাকবেন...

১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৪৭

শিপন মোল্লা বলেছেন: আসিফ ভাই এখনো কিছুই বুঝতে পারলাম না। আমার কি মুডে রাখুম বডিতে সেটাই বুঝতে পারতেছিনা । নতুন ক্যামেরা হাতে পাওয়ার পর বাল উল্টাপাল্টা টিপাটিপি করছি । এখন ক্যামেরা স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না আমার কাছে এফ ৪,৫ এর নিচে নামতেছে নাহ কি করুম ? আমার ফেসবুক আইডিটাও বন্ধ হয়ে গেছে। যে আপনার সাথে কথা বলুম ।

বারি বিপদে পরছি ভাই।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৯

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ঐটা ক্যামেরার সমস্যা না ক্যামেরা ঠিকই আছে! কিছু কিছু ল্যান্সে আপনার এফ এর মান ৪,৫ এর নিচে নামে নাহ! আপনি আপাতত অটোতে ছবি তুলবেন কিন্তু প্রতি ছবি তোলার পর দেখবেন যে ক্যামেরা কি সিটিং ইউজ করছে! ছবি তোলার পর ইনফরমেশন দেখা যায় যেমন এফ পয়েন্ট কতো আইএসও কত সব কিছু দেখায় ক্যামেরার ডিসপ্লেতে!

২০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৭

শিপন মোল্লা বলেছেন: আবারও পরে গেলেলাম ভাই, মনে হচ্ছে আগের তুলনায় এখন বেশ ভালই বুঝতে পারছি মোটামুটি আসিফ ভাই। আপনার ফোটগ্রাফির পোস্ট গলি আমি মাঝে মাঝেই পড়ি ,দারুন সহজ করে চমৎকার ভাবেই বুঝিয়ে লিখছেন আপনি ।
ধন্যবাদ আসিফ ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.