![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত
ইদের পর অফিস খুলেছে দুইদিন, তবে রাজধানীতে এখনো ঈদের আমেজ কাটেনি। ঢাকার রাস্তাঘাট একদম ফাকা, অন্য সময় যেখানে দুই আড়াই ঘন্টা লাগতো, আজ ত্রিশ মিনিটেই অফিসে চলে আসলাম। গত কয়েকদিন ধরেই মেয়ে বায়না ধরেছে ইদে কোথাও বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার জন্য। ঢাকার বিনোদন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে শিশু পার্ক, বিমান যাদুঘর,নভোথিয়েটার আমার অফিস যাওয়া আসার পথেই পড়ে। এই ইদের সিজনে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলোর সামনে। এভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে বিনোদন কেন্দ্রে ঢোকা এবং ঢোকার পর ভিতরে দেখবেন পা ফেলার জায়গা নেই। এমন ভিড়ের মধ্যে গিয়ে ভাল লাগার চেয়ে বিরক্তি লাগবে তাই কোথাও বেড়াতে যাওয়া হল না। মেয়েটার জন্য দুঃখ হয় সারাদিন চারদেওয়ালের মধ্যে বন্দী, টিভি দেখা, কম্পিউটার অথবা মোবাইলে গেম খেলা ছাড়া অন্য কোন বিনোদন নেই, এমনকি ইদের দিনও কোথাও বেড়াতে যাওয়ার জায়গা নেই।
এই ছোট্ট শহরে দেড়কোটির উপর লোক বাস করে। এত অল্প জায়গা কিভাবে এত লোক একসাথে বসবাস সেটাই আশ্চর্যের বিষয় এর উপর বিনোদন খোজা খুবই বোকামি। কিন্তু আমাদের শিশুরা তাহলে কি বিনোদনবিহীন ভাবেই বড় হবে? খেলাধুলার সুযোগ নেই, বেড়ানোর জায়গা নেই! নিজেদের শৈশবের কথা ভাবলে ওদের জন্য দুঃখ হয়। দাড়িয়াবান্ধা, সাতার কাটা, ক্রিকেট, ফুটবলসহ কত কত খেলা। স্কুলে নিজেরাই যেতাম বাবা মায়ের কোন টেনশন ছিল না আমাদের স্কুলে যাওয়া নিয়ে। স্কুলে গিয়ে টিফিন টাইমে কত কত খেলা করতাম।
শিশুদের বিনোদনের বিষয়টি নিয়ে সরকারের খুব বেশি মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না। বেসরকারি উদ্যোগে কিছু বিনোদন কেন্দ্র গড়ে উঠলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপর্যাপ্ত। শিশুদের সুস্থ মানসিক বিকাশের কথা ভেবে পর্যাপ্ত বিনোদন কেন্দ্র এবং স্কুলগুলোতে খেলার মাঠ থাকা জরুরী। যদিও এদেশের সরকারগুলোর কাছ থেকে এগুলো আশা করা বোকামি, আমাদের নিজেদের ছেলেমেয়েদের মানসিক বিকাশের বিষয়টি আমাদের নিজেদেরই ভাবতে হবে।
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হা হা হা, যাক প্রথম কমেন্টে তোমাকে পেয়ে পেয়ে ভাল লাগলো শায়মা আপু। একপিস নয় আমার বেবি দুইটা।
আশাকরি তোমার ইদ ভাল কেটেছে আপুনি। যেদিন জানলাম তোমার শরীর খারাপ সত্যি তোমাকে নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। আশাকরি এখন ভাল আছো। অনেক শুভকামনা এবং দোয়া তোমার জন্য।
২| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: তারেক ভাই ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন।
আপনার বেবি আছে আমি আজ জানতে পারলাম।
আপনার বাবুর জন্য শুভকামনা।
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনাকেও ইদ মোবারক ফাহিম ভাই। আপনার জন্য শুভ কামনা এবং দোয়া রইলো।
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ঈদ মোবারক।
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনাকেও ইদের শুভেচ্ছা সাজ্জাদ ভাই।
৪| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তারেক ভাই দেরীতে হলেও ঈদ মোবারক।
আমাদের দুটি ভাইপো / ভাইঝির জন্য রইল অনেক অনেক শুভ কামনা। হ্যাঁ, আমাদের সময়ে যতটা বিনোদনের সুযোগ ছিল এখন সেই অর্থে কিছুই নেই। মানুষের জটিলতাও বেড়েছে। যে কারনে এখনকার বাচ্চারা খাঁচায় বন্দি হয়ে বড় হতে বাধ্য হচ্ছে।
অনেক শুভ কামানা প্রিয় তারেক ভাই ও পরিবারকে।
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ঈদ মোবারক পদাতিক ভাই,
ইদের পর আপনাকে আমার পোষ্টে পেয়ে ভাল লাগলো, অনেক শুভকামনা এবং ভালবাসা আপনার জন্য।
৫| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একটা জিনিস বলার আছে, আমাদের দুই বাবু ভীষণই সুন্দর। উপরওয়ালা ওদের রক্ষা করুন।
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার মিষ্টি কমেন্ট পেয়ে খুবই ভাল লাগলো, আপনার পরিবারের জন্য অনেক দোয়া।
৬| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
শায়মা বলেছেন: বাপরে আবার একটা না দুইটাও!!!!
বাবু দুইটাকে দেখেও প্রাণ জুড়ালো!
আমি ভালোই আছি!
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপু তুমি ভাল আছো এটা আমাদের জন্য অনেক স্বস্তির বিষয়, অনেক ভাল থাকো সবসময়।
৭| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১২
আরাফআহনাফ বলেছেন: ইদের শুভেচ্ছ।
বাচ্চাদের দেখে ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন সবাই মিলে।
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনাকেও ইদের শুভেচ্ছা এবং ভালবাসা আরাফ ভাই।
৮| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কাঁদতে কাঁদতে জার্মান তরুণী।
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুবই দুঃখজনক ঘটনা, এটা বাংলাদেশের ভারমূর্তি ক্ষুন্ন করবে।
৯| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: তারেক ভাই বাচ্চাদের বিনোদনের ব্যবস্থা আমাদের নেই। যেখানেই যাবেন প্রচন্ড ভিড়। আর ভিড় করছে বড়রা। একজন ছোট বাচ্চার সাথে সাত জন বড় মানুষ। কাজেই বাচ্চারা আনন্দ উপভোগ করতে পারে না।
আপনি বাচ্চাদের গ্রামে নিয়ে যান। ছোটাছোটি করুক।
১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুবই ভাল পরামর্শ রাজীব ভাই, শিশুদের বিনোদনের জন্য নেওয়াই সবচেয়ে ভাল, অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
১০| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২২
ওমেরা বলেছেন: ঈদ শুভেচ্ছা আপনাদের সবার জন্য ।
১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনাকেও ইদের শুভেচ্ছা ওমেরা আপুনি।
১১| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
সিগন্যাস বলেছেন: তারেক ভাই ঢাকায় এতো লোক কিভাবে থাকে সেটা চিন্তা করে আমি নিজেও বিস্মিত হয়।যায়হোক রাজিব ভাই সুন্দর কথা বলেছেন।গ্রামে চলে যান।অন্তত কিছুদিনের জন্য স্বস্থির নিশ্বাস নিতে পারবেন।
১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আসলেই তাই আমাদের বাচ্চাগুলোকে গ্রামের সাথে পরিচিত করা উচিত, এটাই সবচেয়ে ভাল সমাধান। হাস মুরগির পিছনে ছোটা ছাগলকে পাতা খাওয়া এসবই শিশুদের অপার আনন্দ দেয়। চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সিগন্যাস ভাই।
১২| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। আসলে এর মূলে অপরিকল্পিত নগরায়ন আর অপরিপক্ব লিডারশীপ দায়ী। এছাড়া দুর্নীতি একটা বড় ফ্যাক্টর।
১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: গোটা ঢাকা শহরটাই খুবই অপরিকল্পিত, শিশুদের তাই এই বেহাল অবস্থা।
আশাকরি ভাল আছেন প্রিয় কাওসার ভাই, ইদ কেমন কাটলো আপনার?আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।
১৩| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার বাচ্চাদের জন্য প্রীতি রলো।
যায়গার অভাবে শিশুরা সমস্যায় ভুগছে; ঢাকা কেনটনমেন্ট তুলে দিয়ে, পুরো যায়গাটায় ইউনিভার্সিটি ও পাবলিক পার্ক করার দরকার।
১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: গোটা ঢাকা শহরের অর্ধেটা জুড়েই ক্যান্টনমেন্ট, যেখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার নেই।কোন সরকারের পক্ষেই সম্ভব নয় ক্যান্টনমেন্ট সরিয়ে নেওয়া।
অনেক ধন্যবাদ এবং ইদের শুভেচ্ছা গাজী ভাই।
১৪| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ভালো বলেছেন তারেক মাহমুদ ভাই, শিশুদের চিত্তবিকাশের জায়গা এই শহরে নেই একদম। ওরা তো সময়ই পায় না।
ক্লাস-কোচিং-টিউশন-হোমওয়ার্ক-পরীক্ষা ! তারপরেও যা একটু ঈদের ছুটি পায় যাওয়ার কোন স্থান নেই।
আপনার বাচ্চাদের জন্য অনেক শুভ কামনা ও ভালোবাসা।
১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ইদ মোবারক প্রিয় জাহিদ অনিক ভাই,
যান্ত্রিক এই শহরে শিশুদের একটু বিনোদনের কোন ব্যবস্থা নেই, এটা সত্যি হতাশার। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
সুমন কর বলেছেন: সময়োপযোগী বিষয় নিয়ে ভালো লিখেছেন। তবুও ঈদের সময় যানযট থাকে না, এটার সুবিধা নেওয়া যায়। আর ভিড়ের জন্য হাতে সময় নিয়ে বের হতে হবে।
মামনি'র জন্য শুভ কামনা.....
১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই, ইদ মোবারক, আশাকরি আপনার ইদ ভাল কেটেছে। ইদের সময় ঢাকার ঢাকার ফাকা রাস্তায় ঘুরতে আমরা অনেকেই পছন্দ করি,যানজটমুক্ত পরিবেশে ঘোরার এটাই সুযোগ।
১৬| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
পবন সরকার বলেছেন: এখনকার বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করিয়ে মহা টেনশনে ভুগতে হয় বিশেষ করে বাচ্চাকে স্কুলে আনা নেয়ার জন্য, অথচ আমাদের বাবা মার একটাই টেনশন ছিল সকালের ভাতটা সময় মত দেয়া তাছাড়া আর কোন টেনশনই ছিল না। স্কুলে যাওয়া মানেই বাবা মা নিশ্চিন্তমনে বাড়িতে বসে থাকতো। চমৎকার একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ
১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন পবন ভাই, আমাদের স্কুলে যাওয়ার পর আমাদের বাবা মা রা নিশ্চিত থাকতো আর এখন স্কুলে গেলে আরো টেনশন বাড়ে, অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: তারেক_মাহমুদ ,
আসলেই বারবার খুব ভেবে দেখার মতো একটি বিষয় নিয়ে এসেছেন । এ সমস্যা শুধু ঈদের দিনটিতেই নয় সারাটি বছর জুড়েই আছে । আমাদের সন্তানদের জন্যে এই নগরীতে শ্বাস ফেলার মতো একটুকরো খালি জায়গা নেই । ঘরের বাইরে দু'পা ফেলে একটু বিনোদন করার মতো তাদের কিছুই নেই । সব মাঠ-ঘাট, অলি-গলি সব নষ্টদের দখলে ।
কাওসার চৌধুরী ঠিকই বলেছেন, এর মূলে অপরিকল্পিত নগরায়ন আর অপরিপক্ব লিডারদের বেনিয়াশীপ দায়ী।
এদের কারনেই যে শিশু আকাশ দেখেনা , সে উদার হতে শেখেনা । যে শিশু সবুজ প্রান্তর দেখেনা তার চিত্ত শুকনো ঘাসের মতোই চিপসে থাকে ।
যে শিশু নির্মল হাসি দেখেনা সে শিশু নির্মলতার স্বাদ বোঝেনা । যে শিশু জোছনা দেখেনা সে শিশু বোঝেনা স্নিগ্ধতা কি !
তাই আমাদের শিশুরা একসময় আমাদের কাছেই অপরিচিত কিছু বলে মনে হয় । এর জন্যে আমরাই দায়ী । দায়ী সমাজ - দায়ী রাষ্ট্র ।
আপনার বাচ্চা দু'টো ভীষন কিউট । তাদের কে ঐ সব কিছুর সান্নিধ্যে রাখার যতোটুকু চেষ্টা করা যায়, করতে অলসেমী করবেন না ।
রাজীব নুর এর মতোই বলি --- হঠাৎ হঠাৎ গ্রামের বাড়ী থেকে (বা যে কোনও ধারেকাছের গ্রাম ) থেকে ঘুরে আসুন ।
এছাড়া আপাততঃ আর কোনও সমাধান নেই ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর এবং কাওসার ভাইয়ের কমেন্ট দুটি আমার কাছে সবচেয়ে উপযোগী মনে হয়েছে, আমিও আপনার সাথে একমত, আমাদের নিজেদের ছেলেমেয়েদের বিনোদনের বিষয়টি আমাদের নিজেদেরই মাথায় রাখতে হবে। তাদের সুস্থ মানসিক বিকাশের জন্য এটা খুবই জরুরি।
ধন্যবাদ প্রিয় আহমেদ জি এস ভাইয়া।
১৮| ১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১০
করুণাধারা বলেছেন: ভালো একটি বিষয়ে আলোকপাত করেছেন। ইট পাথরের এই শহরে শিশুদের বিনোদনের ব্যবস্থা নেই, এ বিষয়ে কারো কোন মাথা ব্যথাও নেই। পার্কগুলো বেদখল করে মার্কেট নির্মাণ করা হচ্ছে। শিশুরা কোথায় যাবে!!!!
২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ করুণাধারা আপু, আশাকরি আপনার ইদ ভাল কেটেছে।
১৯| ২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তারেক ভাই, বেবীদের ঈদের শুভেচ্ছাও আদোর রইল।
২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ এবং ইদ মোবারক সুজন ভাই।
২০| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: শুধুমাত্র ঈদ না। ঢাকার শিশুদের আসলেই কোন বিনোদন নেই শুধু ভারী ভারী পড়াশোনার ঘানি টানা, আর টিভি ও মোবাইল গেমস, ইউ টিউব। চারদেয়ালে বন্দি জীবন। এই জন্যই এখনকার শিশু গুলোর বিকাশ হয় কম।
২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ও ইদ মোবারক কথার ফুলঝুরি আপু।
২১| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: খুবই ভাল পরামর্শ রাজীব ভাই, শিশুদের বিনোদনের জন্য নেওয়াই সবচেয়ে ভাল, অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
ভালোবাসা নিরন্তর।
২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ রাজীব ভাই, আপনার ইদ আশাকরি ভাল কেটেছে, নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকেও।
২২| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
নতুন নকিব বলেছেন:
মোবারকবাদ। অনেক সুন্দর পোস্ট। প্লাস দিলুম।
২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পাঠ মন্তব্য ও লাইকের ধন্যবাদ ও ইদ মোবারক নকীব ভাই।
২৩| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
জুন বলেছেন: তারেক মাহমুদ প্রথমেই আপনার মিষ্টি বাচ্চাদুটোর জন্য রইলো অনেক আদর আর ভালোবাসা ।
বাচ্চাদের বিনোদন এখন ছেড়া কাথায় শুয়ে লাখ টাকা স্বপ্ন দেখার মত । আমার মনে আছে আমরা ছোটবেলায় মাগরিবের আজান পর্যন্ত মাঠ ঘাট দাবড়িয়ে ফুলোটোকা, কুমির কুমির , রুমাল চুরি থেকে শুরু করে ব্যডমিন্টন কৃকেট ঘুড্ডি ঊড়ানো মার্বেল খেলা সবই খেলেছি । তবে ঘুড্ডি আর মার্বেল আম্মার অগোচরে এখন আমি আমার নিজের ছেলেকেই বাসা থেকে বের হতে দিতে ভয় পেয়েছি। দোকানে সামান্য একটু কিছুর জন্য গেলেও তার উপর রাডারের মত নজরদারী ছিল। কারন নিরাপত্তা আজকাল বাচ্চাদের জন্য বিরাট সমস্যা। তাই পছন্দ না হলেও বাধ্য হয়েছি ঘরের চার দেয়ালের মধ্যেই বিভিন্ন গেমস কিনে দিয়ে। সারাক্ষন তুলনা করি আমাদের জীবন আর তাদের এই বন্দী জীবন নিয়ে। স্কুলে আমরা যে অবারিত মাঠে দৌড়াদৌড়ি করেছি, ছিল না পড়াশোনার এত চাপ। এখন কচি কচি বাচ্চাদের ঘুম থেকে তুলে নিয়ে চল্লো স্কুলে, স্কুল শেষ হলে সেই নেতিয়ে পড়া বাচ্চার হাত টানতে টানতে কোন ক্লাশ শিক্ষকের বাসায় কোচিং করাতে। বড্ড মায়া হয় এইসব বাচ্চাদের দেখলে যাদের মানসিক ও শারিরীক বিকাশের দিকে আমাদের কোন নজর নেই । এরাই যখন উচ্চ ডিগ্রী নিয়ে বেকার হয়ে বসে তখন বাবা মায়ের গঞ্জনা আর হতাশায় শেষ আশ্রয় হিসেবে মাদকের দিকে ঝুকে পরে।
আপনার ছোট লেখায় অনেক কথা লিখে ফেল্লাম , আশাকরি কিছু মনে করবেন না ।
+
২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ইদ মোবারক জুনাপি,
চমৎকারভাবে আপনার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ, আমাদের শিশুরা বড়ই দূর্ভাগা, এক মূহুর্তের জন্য তাদের স্বাধীনভাবে ঘোরাফেরার সুযোগ নেই। যতই দিন যাচ্ছে ততই শিশুরা আবেগ অনুভূতি শুন্য হয়ে যাচ্ছে। এ থেকে পরিত্রাণের পথ আমাদেরকেই বের করতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা আপু।
২৪| ২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সেই তুলনায় গ্রামের ছেলে মেয়েরা এখনও অনেক সুন্দরভাবে খেলা ধুলার সময় , সুযোগ ও পরিবেশ পায়।
ধন্যবাদ।
২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা মাইদুল ভাই।
২৫| ২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩
Orthohin shajib বলেছেন:
২১ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনাকেও ইদ মোবারক সজীব ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার বাবুটার জন্য শুভকামনা আর ভালোবাসা।
তোমার বেবি আছে ভাবিনি তোমাকে নিজেকেই বেবি ভাবতাম আমি। হা হা