![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত
শোভন গাঙ্গুলীর সাথে আমার খুব অল্প সময়ের পরিচয়েই বন্ধুত্ব হয়ে যায়। সে যশোর এম এম কলেজের সাবেক ছাত্র। আমার এক কাছের বন্ধুর মাধ্যমেই তার সাথে আমার পরিচয়। পহেলা বৈশাখের মেলা দেখতে এসেছিল আমাদের গ্রামে।ছেলেটির সাথে কথা বলে বুঝলাম সে গল্প করতে খুব পছন্দ করে। মেলা দেখা শেষে সন্ধ্যায় নবগঙ্গা নদীর ঘাটে বসে আমরা বন্ধুরা আড্ডা দিচ্ছিলাম। আড্ডার এক পর্যায়ে শোভন তার নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া একটি ভৌতিক গল্প শুরু করে। প্রথমে আমার কাছে গাঁজাখোরী কাহিনী মনে হয়েছিল কিন্তু ধীরে ধীরে তার গল্পে মজে গেলাম।
যশোর এম এম কলেজে পড়ার সময় শোভন একটি হিন্দু মেসে থাকতো।একদিন রাত ১০টার দিকে ছাত্র পড়িয়ে মেসে ফিরছিল। ছাত্রের বাসা থেকে আম বাগানের মধ্য দিয়ে একটি শর্টকাট রাস্তা দিয়ে ফিরছিল। যে রাস্তা দিয়ে মাত্র দশ মিনিটেই তার মেসে পৌঁছানো যায়। কিন্তু সেদিন ঘড়ির দিকে তাকিতে দেখলো একঘণ্টারও বেশি সময় ধরে বাগানের মধ্যদিয়ে হাটেই চলছে কিন্তু পথই শেষ হচ্ছে না। ঘুটঘুটে অন্ধকারে হঠাৎ করেই দূরে সাদা শাড়ি পরা একটি ছায়ামূর্তি দেখে থমকে গেল ,শোভনের মনে হচ্ছিল ওই নারী তার দিকে তাকিয়ে খিল খিল করে হাসছে। এরপর আর কিছু মনে নেই, পরের দিন সকালে নিজেকে একটি ক্লিনিকের বেডে আবিষ্কার করলো। পরে জানতে পারলো তার মেস থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে একটি আম বাগানে তাকে অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া গেছে। বাগানের মালিক হসপিটালে ভর্তি করে গেছেন।
এর একমাস পর শোভনের ইয়ার ফাইনাল পরিক্ষা সমাগত, তার আশা ছিল ফাস্টক্লাস পাবে। পরিক্ষার আগের দিন অনেক রাত পর্যন্ত পড়াশুনা করে ঘুমিয়ে পড়েছিল সে,স্বপ্ন দেখলো, সে রিকাশায় করে পরিক্ষা দিতে যাচ্ছে, হঠাৎ করেই আম বাগানের সেই নারী মুর্তি হাজির। রিকশা দাড় করিয়ে বলছে তুই যতই পড়াশুনা করিস ফাস্টক্লাশ মার্কস তুলতে পারবি না। এরপর রিকশাচালক ও সেই নারী দুজনই হো হো করে হাসছে। ঘুম ভেঙে গেল তার, ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে পরিক্ষা দেওয়া উদ্দেশ্যে রিকশায় করে কলেজের দিকে রওনা দিল।
মেস থেকে কলেজে যেতে ২০ মিনিট মত সময় লাগে। রিকশায় বসে ভাবলো হাতে একঘণ্টা সময় আছে শর্টনোটগুলো একটু চোখ বুলিয়ে নেই। কিছুক্ষণ পর খেয়াল করলো রিকশাওয়ালা তাকে কলেজের পথে নয় অন্য পথে নিয়ে যাচ্ছে। রিকশাচালকে ধমক দিল শোভন
-কোথায় যাচ্ছেন আপনি?
রিকশাওয়ালা তার দিকে ফিরে তাকাতেই পিলে চমকে গেল শোভনের। খেয়াল করলো কালরাতে স্বপ্ন দেখা সেই রিকশাওয়ালাই এইলোক। কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেললো সে। এরই মধ্যে অন্য আর একটি ঘটনা ঘটে গেল, ঠিক তার পাশেই একটি ট্রাকের সাথে একটি রিকশার সংঘর্ষ হল। একটি মেয়ে রিকশা থেকে ছিটকে পড়ে গেল, শোভন কোনকিছু না ভেবেই মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল। মেয়েটি তার আঙুল চেপে ধরলো এবং বলতে লাগলো ভাই আপনি আমাকে বাচান।
শোভন তখন নিজের পরীক্ষার কথাও ভুলে গেল, মেয়েটিকে দ্রুতগতিতে হাসপাতালে নিয়ে গেল। মেয়েটিকে হাসপাতালে ভর্তি করার পর তার মনে হল, আরে আমিতো পরীক্ষা দিতে যাচ্ছিলাম! ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলো সাড়ে নয়টা বাজে, পরীক্ষাতো দশটায় হাতে আধাঘণ্টা সময় আছে। কোন সমস্যা নয় এখান থেকে দশ মিনিট লাগবে কলেজে যেতে। দ্রুত কলেজে পৌঁছাল শোভন, কলেজে গিয়ে দেখলো তার সহপাঠীরা কেউই বাইরে নেই। ঘড়ির দিকে তাকালো সে, না এখনো ১৫ মিনিট দেরী আছে পরীক্ষা শুরু হওয়ার।
পরীক্ষার হলে ঢুকে দেখলো সবাই আপন মনে পরীক্ষা দিচ্ছে, হল পরিদর্শক জিজ্ঞাসা করলেন এত দেরী কেন? শোভন অবাক হয়ে ঘড়ির দিকে তাকালো, এখনো দশটা বাজতে পাচ মিনিট বাকী। কোন কথা না বলে খাতা নিয়ে পরীক্ষায় মন দিল। চার ঘন্টার পরীক্ষা। শোভনের ঘড়িতে যখন পৌনে বারোটা তখন হল পরিদর্শক বললেন আর মাত্র ১৫ মিনিট সময় আছে সবাই খাতা সেলাই করে নাও। শোভন অবাক হয়ে আবার নিজের ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলো ২টা বাজতে ১৫ মিনিট বাকী এটা কি করে সম্ভব মাত্রইতো দেখলাম ১২ বাজতে ১৫ মিনিট বাকী! মাত্র ৫৫ মার্কের উওর দিয়েছে কিন্তু কিছুই করার নেই। তাড়াহুড়ো করে ১৫ মিনিটে আরো ১৫ মার্কের উওর দিতে দিতে সময় শেষ। হল থেকে সে বেরিয়ে এল। হল থেকে বেরিয়ে গতকালের স্বপ্নের সেই নারীর কথা, রিকশাচালকের কথা, এবং এক্সিডেন্ট করা মেয়েটার কথাও মনে পড়ে গেল। শোভন ভাবলো যাই একটু হসপিটালে গিয়ে দেখে আসি। হসপিটালে গিয়ে শুনতে পেল মেয়েটি মারা গেছে। কি নিষ্পাপ চেহারার মেয়েটি! শোভনের মনটা কেঁদে ওঠলো।
শোভনের পরিক্ষা শেষ, বাবা মাকে দেখার জন্য শোভনের মন ছুটে যায় বাড়িতে। তাদের বাড়ি কোটচাঁদপুর, যশোর থেকে খুব বেশি দূরে নয়। রাত দশটার ট্রেনে চেপে বসে সে। ট্রেনে উঠে বুঝতে পারে কামরাতে সে ছাড়া আর দ্বিতীয় কোন মানুষ নেই। আর এটা এমন একটি কামরা যেটা থেকে চলন্ত অবস্থায় অন্য কামরায় যাওয়ার সুযোগ নেই। ট্রেন ইতিমধ্যে চলতে শুরু করেছে। এক কামরায় একা একা গা ছমছম করছিল তার। ট্রেনের আলো খুবই টিমটিমে তাই বই পড়াও সম্ভব নয়। তাই চুমচাপ একাএকা বসে বিভিন্ন ভাবনায় নিমজ্জিত হয়। হঠাৎ করেই খেয়াল করলো ট্রেন থেমে পড়েছে,সে ভাবলো ট্রেন কোটচাঁদপুর এসে পড়েছে। যখনি নামতে যাবে তখনি সে খেয়াল করলো ট্রেনের জানালার কাছে একটি সাদা কাপড়ে়র আচল নড়ছে।সে ভাবলো রেল লাইনের পাশে কেউ কাপড় শুকাতে দিয়েছিল নিতে ভুলে গিয়েছে। দরজার কাছে গিয়ে দেখলো এটা কোন ষ্টেশন নয়, পাশে বিরাট বন, জানালার কাছে তাকাতেই খেয়াল করলো সেই সাদা শাড়ি পরিহিতা নারী খিল খিল করে হাসছে যাকে সে আম বাগানের মধ্যে দেখেছিল। শোভন ভয়ে জ্ঞান হারালো। যখন জ্ঞান ফিরলো বাইরে তাকিয়ে দেখলো ট্রেন কোটচাঁদপুর ষ্টেশনে পৌঁছে গেছে।
সমস্ত সাহস সঞ্চয় সে রেলষ্টশনে নেমে পড়লো। রেলষ্টেশন থেকে দশ মিনিটে পথ তাদের বাড়ি, কিন্তু এই পথটুকু একা একা চলার শক্তি পেল না। রেলষ্টেশনের চায়ের দোকানদার করিম চাচা শোভনের পরিচিত। উনাকে পুরো ঘটনাটা খুলে বললো। করিম চাচা তার ছেলেকে শোভনের সাথে দিলেন, অবশেষে সে বাড়ি পৌঁছাল।
বাড়িতে পৌঁছে দেখে তার মা দিদি সবাই মামাবাড়ি বেড়াতে গেছে। বাড়িতে শুধু বাবা একাই আছেন। একটু ভাত খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ল, ঘুমের মধ্য অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখতে লাগলো। প্রথমে সেই মেয়েটিকে স্বপ্ন দেখলো যাকে সে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল, সে বলছে দাদা তুমি আমাকে বাঁচাতে পারলে না। এরপরই সেই নারী হাজির, এবার সে শোভনের গলা চেপে ধরলো। শোভনের দম বন্দ হয়ে আসছে সে ঠাকুর দেবতাদের নাম জপতে লাগলো। শোভন নড়াচড়ার শক্তি হারিয়ে ফেললো। শোভন মৃত্যু প্রায় দ্বারপপ্রান্তে পৌঁছানো মানুষের মত গোঙাড়ানির মত আওয়াজ করতে লাগলো।
শোভনের গোঙড়ানোর শব্দে পাশের রুম থেকে তার বাবা এসে তাকে জোরে জোরে ধাক্কা দিতে লাগলেন।কিছুক্ষণের মধ্যে শোভন শরীরে শক্তি ফিরে পেলো। তখনো তার নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। বাবাকে সব ঘটনা খুলে বললো। সেই রাতটা বাবাছেলে একই বিছানায় কাটিয়ে দিল।
শোভনরা হিন্দু হলেও এলাকাতে জিন ভুত নিয়ে কাজ করে এমন কোন পুরোহিত না থাকায় তারা একজন হুজুরের কাছে গেলো। হুজুর শোভনের পুরো গল্পটা শুনে তিনটি কাগজে আরবিতে কিছু লিখে শোভনের হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললো একটি তাবিজটি সবসময় সাথে রাখতে বাকী দুটি তাবিজের একটি বালিশের নিচে ও একটি ঘরের দরজায় বেধে রাখতে হবে অন্তত ছয় মাস।এরপর থেকেই শোভন সেই তাবিজটি ধারণ করছে,বাকী দুটি তাবিজ একটি বালিশের নিচে ও একটি দরজার সাথে বেধে রাখে। আর কোনদিন সেই নারী তার স্বপ্নে আসেনি।
উৎসর্গঃ মোঃ মাইদুল সরকার ভাই তার একটি পোষ্টে আমার কাছ থেকে ভুতের গল্প শুনতে চেয়েছিলেন তাই মাইদুল ভাইকে গল্পটি উৎসর্গ করছি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পড়েছেন তো কবি? মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! সুন্দর লাগলো প্রিয় তারেকভাই।
শুভকামনা রইল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় পদাতিক চৌধুরী ভাই। আপনার জন্যও শুভ কামনা।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ব্লগে কি ভূত ঢুকলো নাকি ভাইয়া ? একের পর এক ভূতের গল্প যাই হোক, ভাইয়ার ভূতের গল্প ভালো লেগেছে
যদিও আমিও ভূত ভয় পাইনা
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভুত ভয় না পাওয়া ভাল, তবে রাতের ট্রেন ভুলেও একা একা ভ্রমন করবেন না, তাহলে ভ্রমণ সঙ্গী হিসাবে ভুতের দেখা মিলেও যেতে পারে।
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ভাল লেগেছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় হাসিব ভাই।
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: গল্পের প্লট খুবই দুর্বল।
এটা ভূতের গল্প নয়। কুসংস্কার বিউশ্বাসীদের গল্প।
শিক্ষিত ছেলে হয়েও সে হুজুরের কাছে গেছে তাবিজ আনতে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কু সংস্কার, একাকীত্ব থেকে মুলত ভুতে জন্ম হয়। আপনিও যদি রাতের বেলায় একা একা আম বাগানে যান তবে ভুতে দেখা পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় রাজীব ভাই।
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: গল্পের প্লট খুবই দুর্বল।
এটা ভূতের গল্প নয়। কুসংস্কার বিউশ্বাসীদের গল্প।
শিক্ষিত ছেলে হয়েও সে হুজুরের কাছে গেছে তাবিজ আনতে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মানুষ বিপদের সময় হুজুর ওঝা পুরোহিতের খোজ করে, আসলে আমরা কেউই কুসংস্কার মুক্ত নই।
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্রয়াত ব্লগার ইমন জুবায়ের ভাই অসাধারণ সব অতি প্রাকৃত গল্প লিখতেন। আপনার লেখা পাঠ করে উনাকে খুব মিস করছি।
প্রিয় ইমন জুবায়ের ভাই, দ্বিতীয় জগতে আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমি ব্লগে নতুন আর ভুতের গল্প কোন দিন লিখিনি, আল্লাহ প্রয়াত ইমন জুরায়ের ভাইকে বেহেশত নসীব করুণ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই।
৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কু সংস্কার, একাকীত্ব থেকে মুলত ভুতে জন্ম হয়। আপনিও যদি রাতের বেলায় একা একা আম বাগানে যান তবে ভুতে দেখা পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় রাজীব ভাই।
আমরা ব্লগার। আমাদের দ্বায়িত্ব আছে। আমরা এমন সব লেখা লিখতে চেষ্টা করবো, যে লেখা পড়ে মানুষ সচেতন হবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এ গল্পটির প্রত্যেকটি ঘটনাই ঘটেছে যখন সে একা ছিল। রাতের ট্রেনে সে এমন একটি কামরায় উঠেছিল যেখানে সে ছাড়া অন্য কোন মানুষ ছিল না। আর ঘুমের মধ্যে অনেকেরই নানান সমস্যা থাকে, এগুলোকে কুসংস্কার না বলে মানসিক রোগ বলতে পারেন।
৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানুষ বিপদের সময় হুজুর ওঝা পুরোহিতের খোজ করে, আসলে আমরা কেউই কুসংস্কার মুক্ত নই।
আমি কোনোদিন, মরে গেলেও ওঝা বা পীর ফকিরের কাছে যাব না। নো নেভার।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনি না গেলেও এখনো অনেক ক্যান্সারের রোগী ফকিরের কাছে যায়।
১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোটামুটি লিমিটের মাঝে আছে কাহিনী
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন চাঁদগাজী ভাই, এখানে ঘটে যাওয়া প্রতিটি ঘটনারই এক একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দাড় করানো যায়।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
আতোয়ার রহমান বাংলা বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর
ধন্যবাদ
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় আতিয়ার রহমান ভাই।
১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভুতের গল্পে ভাললাগা
একেবারে ভয় ধরিয়ে দেয়া
হা হা হা
+++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ভাইয়া
আপনার চমৎকার মন্তব্যে অনেক ভাললাগা,পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন গল্প শুনতে আমার খুবই ভালো লাগে, আপনার জীবনেও এমন গল্ থাকলে লিখে দিয়েন ভাই।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সাদা মনের মানুষ/কামাল ভাই
এই গল্প আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। না আমার জীবনে এমন ঘটনা ঘটেনি।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫
লাবণ্য ২ বলেছেন: আমি ভূত বিশ্বাস করি না।তবে গল্প ভালো লেগেছে ভাইয়া।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ লাবণ্য আপু। ভুত বিশ্বাস না করাই ভাল, তবে গল্প পড়তে দোষ নেই।
১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৭
তডণণঠব বলেছেন: Very nice blog.
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৫
তডণণঠব বলেছেন: খালেদা জিয়া জেল থেকে পলাতক দেখুন ভিডিওসহview this link
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এসব গুজব ছাড়ানো উচিত নয়।
১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন তারেক ভাই; আমার ভাল লেগেছে ৷ +++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক ভাল লাগলো সুপ্রিয় কাওসার ভাই। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২১
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: থ্রিলার গল্প , ভালোই লিখেছেন , আসলে অতিপ্রাকৃত ব্যাপারে বেশিরভাগ মানুষেরই তেমন বিশ্বাস নেই , সাধারণত অতিরিক্ত মানসিক চাপ , অবসাদ এগুলোর কারণেই হয়তো মানুষের মাঝে হালুসিনেশন এর উৎপত্তি হয় , কিন্তু তারপরেও কিছু ব্যাক্তি জীবনে কোনো না কোনো সময় এমন ঘটনার সম্মুখীন হয় যার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হয়তো দেয়া যায়না কিংবা দুরূহ ,
চিরকাল এই-সব রহস্য আছে নীরব রুদ্ধ-ওষ্ঠাধর
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সোনালী ঈগল ভাই
এই গল্পের সেরা মন্তব্যটি আপনিই করলেন, অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণেই মানুষের জীবনে এমন ঘটনা ঘটে থাকে, এগুলোকে হ্যালুসেনেশন বলাই ভাল। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: গল্পটা আগে কোথাও পড়েছি।
পরীক্ষার হলে সময় নিয়ে আমি নিজেই একবার বেকায়দায় পড়েছিলাম। ঘড়িতে ১ঘন্টারও বেশী সময় বাঁকি আছে দেখে অংক করা শুরু করেছিলাম। অল্পসময় পরে(আমার কাছে মনে হয়েছিল ১০-১৫মিনিট) দেখি মাত্র ২৫মিনিট বাঁকি আছে। টেনশনে পরে আর ভালোমত লিখতেই পারি নি।।
এত বড় কমেন্ট লেখার উদ্দেশ্য হল, পৃথিবীতে এমন কিছু ঘটনা আছে/ঘটে, যা যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় না। অনেকের কাছে তা হাস্যকর মনে হতে পারে, কিন্তু যার সাথে ঘটে সে জানে। পৃথিবীর অনেক ঘটনার কাছে যুক্তি হার মানে।। (সময় করে কিছু ঘটনা লিখব)
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: গল্পটি আগেও কোথাও পড়েছি
ঘটনা সত্যি এই গল্পটি এর আগে একবার পোষ্ট করেছিলাম, শুধুমাত্র আপনি মন্তব্য করেছিলেন নিজাম ভাই। মাত্র ৩৬ বার পাঠিত হয়েছিল। মেজাজ আর মাত্র একটি কমেন্ট ছিল আপনার তাই ড্রাফট করেছিলাম,পুনরায় কিছু পরিবর্তন করে আবার পোষ্ট করলাম। ইচ্ছে করেই রিপোষ্ট লিখিনি তাতে পাঠকের আগ্রহ কমে যেতে পারে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আগের পোষ্টটি ড্রাফট থেকে জীবিত করলাম Click This Link
২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: গল্পটি এতটাই প্রাণবন্ত যে, মনে হচ্ছে কারো জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনার হবহু বর্নণা।
আর এখানেই লেখকের স্বার্থকতা।
++++++++
ভাললাগা।
ধন্যবাদ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মাইদুল ভাই
গল্পটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
পাঠ মন্তব্য ও + এর জন্য ধন্যবাদ।
২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় রূপক বিধৌত সাধু ভাই।
২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সামিয়া বলেছেন: দুর্দান্ত লিখেছেন, গল্পের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠকের আকর্ষণ ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছেন, আপনার তো লেখার হাত চমৎকার ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার মত একজন সুলেখিকার কাছ থেকে এমন সুন্দর একটি মন্তব্য পেলে সত্যি অনেক ভাল লাগে। অনেক ধন্যবাদ সামিয়া আপু।
২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
সুমন কর বলেছেন: ভৌতিক গল্প হিসেবে ভালোই হয়েছে। +
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই।
২৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ইউজুয়ালি আমরা যখন এক্সট্রাট্রেরিস্ট্রিয়াল কিছু দেখি, সেই দেখাটার একটা মোটিভ পরে খুজে পাওয়া যায়। যোগসূত্র পাওয়া যায়। আমার নিজেরো আছে। সেগুলো হ্যালুসিনেশন না সত্যি সেই তর্কে যাবোনা। আপনার গল্পে শেষ মেষ বিষয়গুলো একসূত্রে আসলোনা। ঘটনার মোটিভ পাওয়া যাচ্ছেনা। এটাকে ভূত এফ এম টাইপ শো গুলোর জন্যে পার্ফেক্ট বলা যায়। ঘটনাটা শেষ মেষ ঘটনা থেকে গেছে, গল্প হয়ে ওঠেনি। চেষ্টা করে যান অবশ্যই ভালো কিছু লিখবেন সামনে। শুভকামনা!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন গল্পটা আরো ভাল হতে পারতো, বিষয়গুলো একসুত্রে আসতে পারতো, শেষের দিকে একটু বেশি তাড়াহুড়ো হয়ে গেল। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: ভাল লেগেছে খুব
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইসমাঈল ভাই।
২৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০
অচেনা হৃদি বলেছেন: আমি এই গল্পের ৪০১তম পাঠক!
কিছুটা গতানুগতিক হলেও পড়ে ভালো লেগেছে গল্পটি!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
সনেট কবি বলেছেন: ভাল।