নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি লেখক নই, মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবনাগুলো লিখতে ভাল লাগে। যা মনে আসে তাই লিখি,নিজের ভাললাগার জন্য লিখি। বর্তমানের এই ভাবনাগুলোর সাথে ভবিষ্যতের আমাকে মেলানোর জন্যই এই টুকটাক লেখালেখি।

তারেক_মাহমুদ

পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত

তারেক_মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ জাল থেকে মুক্তি মিলবে?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

ইদানীং একটা ভাবনা মাথায় মধ্যে বাসা বেধেছে, এটা শুধু আমার ভাবনা নয়, এ সময়ের অধিকাংশ মানুষেরই ভাবনা এমনটিই হওয়ার কথা।
সারাদিন আমরা কি করছি? আমি নিজের কথাই বলি-
আমি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে নাস্তা করে অফিসে যাচ্ছি । যানজটের এই শহরে অফিসে যেতে যেহেতু দুই আড়াই ঘন্টা সময় লাগে, তাই বাসে উঠে সিটে বসতে পারলেই প্রথম কাজ হচ্ছে সেলফোনটা বের করে অনলাইন দুনিয়ায় ডুবে যাওয়া। এভাবেই যানজট পেরিয়ে একসময় অফিসে পৌঁছে যাই অতঃপর অনলাইন দুনিয়া থেকে ১৫-২০ মিনিটের বিরতি।

অফিসে পৌছে সহকর্মীদের সাথে কুশল বিনিময়ের পর আবারো শুরু হয় অফিসের কম্পিউটার স্ক্রিনে অফিসের কাজকর্ম। টানা আট ঘন্টা এভাবেই কখনো কম্পিউটার মনিটরে আবার কখনো মোবাইল স্ক্রিনে চোখ রাখছি। অফিস শেষে আবারও গাড়িতে দু'ঘন্টা মোবাইল স্ক্রিনে চোখ রাখতে রাখতে বাসায় ফিরছি।

বাসায় ফিরে আবারও রাত ১০-১১টা পর্যন্ত টিভি স্ক্রিনে চোখ রাখছি খবর এবং অন্যান্য অনুষ্ঠান দেখার জন্য। এটাই এখন আমার মত অধিকাংশ মানুষেরই প্রতিদিনের রুটিন।


কিছুদিন আগে আমাদের পাড়ার পাচটা ছেলেকে রাস্তার পাশে বসে আড্ডা দিতে দেখলাম। বয়স আনুমানিক ২০-২৫ বছর হবে। কিন্তু এদের আড্ডার ধরণ একটু ভিন্ন। সবাই একই জায়গায় পাশাপাশি বসে আছে কিন্তু কেউ কারো সাথে কথা বলছে না যে যার মোবাইল ফোন নিয়ে ব্যস্ত। প্রায় দুই ঘন্টা পর নিজের কাজ সেরে পুনরায় যখন আবারও ফিরে এলাম, দেখলাম ছেলেগুলো সেই একই জায়গায় বসে আছে এবং একই ভাবে যার যার মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত আছে।

আমাদের সময় বন্ধুদের আড্ডা মানেই ছিল কতরকম গল্প, হাসি,ঠাট্টা, গান আর এইসময়ের আড্ডায় কি সেই প্রাণ আছে?আমারা প্রযুক্তির জালে ধীরে ধীরে বন্দী হয়ে যাচ্ছি। জেগে থাকা সময়ের বেশীরভাগই কোন না কোন স্ক্রিনে চোখ রাখছি।

এ জাল থেকে কি কোনদিন আমাদের মুক্তি ঘটবে? আর কি কখনো ফিরে আসবে সেই প্রাণউচ্ছল আড্ডা? নাকি দিনে দিনে আমরা এক একজন যন্ত্র মানবে পরিণত হবো?

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: এই ব্লগ ফেসবুক সব ই নেট দুনিয়ার জাল।। আমরা ফাইসা গেছি। ফাইসা গেছি মাইনকার চিপায়

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ঠিকই বলেছন মামুন ইদানীং নিজেরই নিজের উপর বিরক্ত লাগে কি করছি সারাদিন। প্রথম মন্তব্যের অনেক ধন্যবাদ।

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ভাইয়া দেখি একদম মনের কথা বলে দিয়েছেন। ভাই বোন বা বন্ধুরা মিলে ঠিক করলাম দেখা করবো, সবাই এলাম ঠিক, কিন্তু তারপর সবাই যার যার মোবাইল নিয়ে বিজি । এই হচ্ছে এখনকার বন্ধু কিংবা ভাই বোনদের আড্ডা ।

সকালে ঘুম থেকে উঠে নেট, সারাদিন নেট, ঘুমোতে যাওয়ার আগে নেট, মাঝরাতে ঘুম ভাঙলে নেট। মুক্তি নাই ভাইয়া মুক্তি নাই :(

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমিও এটাই বলেতে চেয়েছি প্রযুক্তি আমাদের জীবনযাত্রাকে যেমন সহজ করছে তেমনি কেড়ে নিয়েছে আমাদের জীবনের আনন্দময় মুহুর্তগুলো। অনেক ধন্যবাদ কথার ফুলঝুরি আপু।

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: কথা সত্য। আমার সহ আমার বন্ধুদের প্রায় একি অবস্থা।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সবারই একই অবস্থা মেহেদী হাসান ভাই। সামনে দিনগুলিতে বিপর্যয় আসন্ন। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: হুম্মম ! এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আলচনা। আমরা নিজেরাই নিজেদের অজান্তে ফেঁসে যাচ্ছি বা গেছি।
যদি নিজেরা না চাই- প্রবলভাবে না চাই এর থেকে উত্তরণ নাই।
আমি কয়েকজনকে চিনি যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন না। তারা কাজের অবসরে অন্যকিছু করেন ফোনের স্ক্রিনে চোখ দেন না। তারা অবশ্যই অন্য কোন উপায় জানেন তাদের দৈনন্দিন কাজ সেরে নেবার। কিন্তু আমাদের প্রায়ই দেখা যায় সব কাজ করতে হয় অনলাইনে।
কাজের অর্ডার এলো কিনা, পেমেন্ট এলো কিনা- কোন নোটীশ এলো কিনা-- এসব চেক করতে বার বার নেটে আমাদের এসতেই হয়। তাই নেট থেকে রেহাই নেই। তবে চাইলে হয়ত এর ব্যবহার আমরা নিয়ন্ত্রন করতে পারি। কিন্তু কই আর পারছি। আমরাই তো অবুঝ।


ধন্যবাদ তারেক মাহমুদ ভাই- সুন্দর একটা বিষয়ে লিখেছেন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: জাহিদ অনিক ভাই

আপনি ঠিকই বলেছেন, আমরা নিজেদের উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ না রাখতে পারলে আমাদের সামনের দিনগুলো বিপর্যয় আসন্ন। স্মার্টফোন আসার আগেও আমরা নেট ব্যবহার করতাম কিন্তু সেটা ছিল নিয়ন্ত্রণের মধ্যে কিন্তু এখন পুরোপুরিভাবে নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাচ্ছে।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সত্যি তারেক ভাই আমরা নেটে ফেসে গেছি।
তবে ইচ্ছে করলে এর নিয়ন্ত্রন করা যায়।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় সোহেল ভাই।

৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

জুন বলেছেন: একই অবস্থা সবার। আমাদের বাসার সব ড্রাইভার আর গার্ড মিলে ওয়াইফাই কানেকশন এনেছে। তারা ডিউটি না থাকলে পাশাপাশি বসে ঘন্টার পর ঘন্টা নেটে, কারো সাথে কারো কথা নেই। কয়েক বছর আগে এমনটা কল্পনা করাও যেতো না। আগে তারা ক্যারম বা লুডু খেলতো। আর লুকিয়ে তাস খেলতো গল্প করতো।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কিছুদিন আগে কারওয়ান বাজারের এক কুলির সাক্ষাতকার নিয়ছিল একটি টিভি চ্যানেল। সেই কুলিও নাকি মাসে ৬০০ টাকা ওয়াইফাই বিল দেয়, বুঝুন অবস্থা! এখন বেশির ভাগ মানুষই সুযোগ খোঁজে কখন মোবাইলটা নিয়ে বসবো। অনেক ছাত্ররাতো রাতেও ঘুমায় না এই হল অবস্থা।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জুনাপি।

৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

ফেনা বলেছেন: কিছুই করার নাই। আমরাই নিজেদের যন্ত্রমানব হিসাবে গড়ে তুলছি।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আসলেই তাই, নিজের উপর নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ফেনা ভাই।

৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তারেকভাই,

ভয়ংকর ভাবে আমরাও ফেঁসে গেছি। কাজের জায়গায় একটু সময় পেলেই চোখ মোবাইলে। আপনি আসা - যাওয়ার সময় বলেই দিলেন, মোবাইল দেখতে দেখতে আমরা নিশ্চিন্তে সময় পার করি। তবে বাড়িতে পৌঁছেও মন ছটফট করে কখন একটু ফোনটা নিয়ে বসবো। নিতান্ত কর্তব্য করতে বাচ্চাকে দু - আড়াই ঘন্টা সময় দেওয়ার পরে সদ্য মোবাইল নিয়ে বসতে বসতে আবার ওর প্রশ্ন থাকলে খুব বিরক্ত লাগে। কিমবা গিন্নির কোনও প্রয়োজনেও মোবাইল ঘাটতে বিঘ্ন হলে একই অনুভূতি হয়। কাজেই মোড়ের ২০-২৫ বছর বয়স্ক ছেলেদের দোষ দিয়ে কী লাভ, আমরা নিজেরাই যে নেট দুনিয়ার করাল গ্রাসে ভয়ংকর ভাবে আসক্ত হয়ে পড়েছি।


শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় তারেকভাইকে।


২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমার বউ আমার উপর বিরক্ত,আমিও চেষ্টা করি বাসায় যে সময়টুকু থাকি তখন নেট থেকে দূরে থাকতে বাচ্চাদের সময় দিতে কিন্তু অনলাইন আশক্তি আমাকে বার বার টেনে নিয়ে যায় মোবাইলের দিকে। জীবনে কত মুল্যবান সময় যে আমরা অনলাইনে অপচয় করছি তার হিসাব নেই আসলেই এটা ঠিক নয়।

অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় পদাতিক ভাই।

৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ওয়াইফাই আধুনিক সভ্যতার অভিসাপ B:-/

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: স্মার্ট ফোন ইন্টারনেট আমাদের জীবনকে সহজ করে দিয়েছে, আবার আমাদেরকে আশক্তির জালে বন্দী করে রেখেছে।

১০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: খুব ভালো একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন , বিভিন্ন ধরণের নেশাজাতীয় দ্রব্যের মত আমাদের দেশের মানুষ এখন ফেসবুকেই আসক্ত , দেখা যাচ্ছে যে ফেসবুক নামের এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের অসামাজিক করে ফেলছে

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন ফেসবুকের আশক্তির কারণে আমরা অসামাজিক হয়ে যাচ্ছি। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মনে হয় মাছদের অভিশাপ ফলে গেছে।

আমি চেষ্টা করি শুক্র, শনি ২ দিন অনলাইন মুক্ত থাকার।

পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ অনলাইন জগতে ?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার টেকনিক টা ভাল মাইদুল ভাই ছুটির দিনগুলোতে আমাদের প্রিয়জনদের সময় দেওয়া উচিত। অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: জটিল পরিস্থিতি!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আসলেই তাই, ধন্যবাদ সুপ্রিয় সনেট কবি।

১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: সবাই এখন কম্পিউটার অথবা মোবাইলের দিকে তাকিয়ে থাকে।
আমি নিজেই তাকিয়ে থাকি, অন্যের কথা কি বলব।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুধু আপনি আমি নই আমাদের মত কোটি কোটি মানুষের চোখ এখন মোবাইল ফোনে।

১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

পদ্মপুকুর বলেছেন: গতকালকেই বউএর ফেইসবুকে একটা নিউজ দেখালো- সম্ভবত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা শোল মাছের পেটের মধ্যে ছেলে-মেয়ের নাম লেখা তাবিজ জাতীয় কিছু পাওয়া গেছে, এটা নাকি খুব জটিল এক ধরণের জাদু। যার নাম লেখা থাকবে, তার মৃত্যু অবধারিত.... আজকে আবার আপনি বলছেন- মাছের অভিশাপেই আমাদের এই দশা!


মাছ তো দেখি সাংঘাতিক বিষয়..... :D সৈয়দ আবুল মকসুদ একবার লিখেছিলেন- মৎস্যপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ...

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হা হা হা এই ছবিটাও ফেসবুক থেকেই পাওয়া, যেকোন কারনেই হোক আমরা কিন্তু আসলেই নেটে ফেঁসে গেছি, এই জাল থেকে আমাদের মুক্তি নেই। অনেক ধন্যবাদ পদ্মপুকুর ভাই।

১৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

পুলক ঢালী বলেছেন: তারেক ভাই শুধু এটাই নয় কয়েকদিন পর ok google. play google, stop google শুরু হবে এখন যতক্ষন জেগে আছি কোন না কোন ভাবে নেটের সাথে জড়িত থাকছি সেটা মোবাই নেট হোক আর ডাটা হোক। যে ছেলেদের আড্ডার কথা বললেন ওরা কাছের মানুষকে উপেক্ষা করে দুরের মানুষদের নিয়ে মশগুল হয়ে থাকছে। সুন্দর লিখেছেন। ভাল থাকবেন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দারুণ বলেছেন পুলক ঢালী ভাই, আসলেই আমরা কাছের মানুষের চেয়ে দুরের মানুষকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ফেলছি । অনেক ধন্যবাদ ঢালী ভাই।

১৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সুমন কর বলেছেন: আমি মোবাইলে নেট ব্যবহার করি না........বাসায় ডেস্কটপে ব্যবহার করি। ভাবছি নেটে আটঁকা পড়ব কিনা !!

পোলাপাইন'রা বেশি ইউজ করে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সুমন ভাই, এ জাল থেকে মুক্তির পথ আমাদের কেই বের করতে হবে।

১৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি নিজেই বের হতে পারছি না। অফিসে কাজ কম থাকায় বেশীরভাগ সময়ই পত্রিকা, ব্লগ, ইউটিউব, ফেসবুকে সময় কাটাতে হয়...

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার মত আমারো একই অবস্থা, অনেক ধন্যবাদ তালগাছ ভাই।

১৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খুব কষ্ট লাগে যখন কাছের মানুষ আমাকে পাত্তা না দিয়ে তার ভার্চুয়াল জগতকে বেশি প্রাধান্য দেয়।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এটা আমার বউয়েরও অভিযোগ, তার কথা বাসায় যতক্ষণ থাকবো শুধু তাকেই সময় দিতে হবে। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রভা আপু।

১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: দিনে দিনে আসলেই আমরা এক যন্ত্রমানবে পরিণত হতে যাচ্ছি। যন্ত্রমানব থেকে যন্ত্রদানবে পরিণত হতেও আর বেশী দেরী নেই।
খুবই প্রাসঙ্গিক এবং সর্বত্র বিদ্যমান একটি সামাজিক কুপ্রবণতা ও তদপ্রসূত সমস্যার প্রতি আলোকপাত করেছেন। সময়ের অপচয় ছাড়াও এ প্রবণতা যে স্বাস্থ্যের প্রতি কত বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে, সে ব্যাপারেও আমরা একেবারে উদাসীন রয়েছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.