নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি লেখক নই, মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবনাগুলো লিখতে ভাল লাগে। যা মনে আসে তাই লিখি,নিজের ভাললাগার জন্য লিখি। বর্তমানের এই ভাবনাগুলোর সাথে ভবিষ্যতের আমাকে মেলানোর জন্যই এই টুকটাক লেখালেখি।

তারেক_মাহমুদ

পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত

তারেক_মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন প্রিয় মানুষের সাথে ঘটে যাওয়া সড়ক দূর্ঘটনা

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা ট্রাফিক জ্যামে আটকে থাকতে থাকতে খুবই হতাশ হয়ে পড়ছিলাম। প্রতিদিনের চলার পথে আমাদের বাস যখন রাস্তায় ঠায় দাড়িয়ে থাকে ঘন্টার পর ঘন্টা ঠিক তখনই পাশ দিয়ে বাইকগুলো কত দ্রুতগতিতে পার হয়ে যায় দেখে হিংসে হয়। আমরা বাসে যেখানে তিন ঘন্টায় মিরপুর থেকে মতিঝিল পৌছাই সেখানে বাইকাররা ৩০-৪০ মিনিটের মধ্যেই কত সহজেই তাদের গন্তব্যে পৌছে যায়। আর এ ভাবনা থেকেই একটা বাইক কেনার খুব ইচ্ছে হয়। আমার এই ভাবনাটা আমার অফিসের সহকর্মী মাকসুদ ভাইয়ের সাথেও শেয়ার করি। আমার ভাবনার সাথে মাকসুদ ভাইয়ের ভাবনাও মিলে যায়। শুরু হয় ইন্টারনেটে বাইক কম খরচে বেশি মাইলেজ পাওয়া যায় এমন একটি বাইকের খোজাখুজি। আমার বাজেট কম তাই অনেক খোজাখুজির পর নিজের জন্য টিভিএস মেট্রো ১০০ সিসি বাইক কেনার সিদ্ধান্ত নেই। মাকসুদ ভাইয়ের বাজেট একটু বেশি তাই উনাকে টিভিএস স্টাইকার ১২৫ কেনার পরামর্শ দেই।

গত সপ্তাহে আমি টিভিএস ১০০ বাইকটি ক্রয় করি, রবিবার অফিসে গিয়ে শুনি আমার সহকর্মী মাকসুদ ভাইও একটি বাইক কিনেছেন তবে নতুন বাইক নয় পুরাতন, বাজাজ ডিসকভার ১২৫। আমার অফিস কলিগরা তাকে খুবই বকাবকি করে পুরাতন বাইক কেনার জন্য।

আমার কলিগ মাকসুদ ভাইয়ের স্ত্রী তানজিনা ভাবী প্রাইম ব্যাংকের অফিসার পদে কর্মরত আছেন। ভাবি ঢাকা ভার্সিটির সমাজ বিজ্ঞান বিভাবে সাবেক ছাত্রী। দুজনেরই অফিসই প্রায় কাছাকাছি তাই প্রতিদিন দুজন একসাথে অফিসে আসেন। ভাবি সাত মাসের অন্তঃসত্তা ছিলেন। আর কিছুদিনের মধ্যেই তাদের ঘর আলো করে প্রথম সন্তান জন্ম নেওয়ার কথা ছিল। উনাদের বাসা যাত্রাবাড়ীতে, প্রতিদিন সকালে যাত্রাবাড়ী থেকে মতিঝিল আসতে গাড়ি পেতে খুবই কষ্ট হয়। তাই ভাবিকে অফিসে নিয়ে আসার জন্যই বাইকটি তাড়াহুড়ো করেই কিনেছিলেন মাকসুদ ভাই।

আমি বাইক চালাতে জানি না গত এক সপ্তাহ ধরে প্যাকটিস করে মোটামুটি বাইক চাললোর বিষয়টি আয়ত্ত্ব করেছি,তাছাড়া এখনও আমার গাড়ির কাগজপত্র রেডি হয়নি তাই বাসার আশপাশ দিয়েই বাইক চালচ্ছি আর নিজেকে একজন দক্ষ বাইকার হিসাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। আমার কলিগ মাকসুদ ভাই অনেক ছোটবেলা থেকেই বাইক চালান তাছাড়া উনার গাড়িটি পুরনো হওয়ায় কাগজপত্র সব রেডিই ছিল।গত এক সপ্তাহ ধরে বাইক কেনার পর থেকেই তিনি খুবই এক্সসাইটেড ছিলেন। প্রতিদিন সকালে অফিসের চায়ের আড্ডায় ভাবিকে কিভাবে অফিসে পৌঁছে দিয়ে এসেছেন আমাদের সাথে সেই অভিজ্ঞতা বর্ননা করেন।

গতকাল (০৭-১০-২০১৮) ভাবিকে পিছনে বসিয়ে অফিসে আসছিলেন মাকসুদ ভাই। দূর্ঘটনাটি ঘটে যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের উপরে,অন্য একটি বাইকের সাথে মাকসুদ ভাইয়ের বাইকের সংঘর্ষ হয়। অন্য বাইকের পিছনে বসে থাকা মহিলা যাত্রী ছিটকে পড়ে পাশ দিয়ে যাওয়া একটি মাইক্রোবাসের নীচে পড়েই ঘটনা স্থলেই মারা যায়। মাকসুদ ভাই এবং ভাবি দুজনই গুরুতর আহত হন। মাকসুদ অলৈকিক ভাবে বেচে গেলেও ভাবী ১০ঘন্টা মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে রাত ১০.৩০ মিনিটের দিকে ইন্তেকাল করেন সাথে তাদের অনাগত সন্তান।

মৃত্যু এক চরম সত্য কিন্তু এই অকাল মৃত্যুকে মেনে নেওয়া সত্যি কঠিন। সবাই দোয়া করবেন তাদের পরিবার যেন এই শোক সইতে পারে। আমার হয়তো আর বাইক চালানো হবে না। আপনারা যারা বাইক চালান খুবই সাবধানে বাইক চালানোর পরামর্শ রইলো।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: মর্মান্তিক খবর। আমাদের আরও সতর্কতা, সাবধানতা ও সচেতনতার প্রয়োজন।


মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়া, কথাটি আমার পছন্দ নয়। ও ব্যাটার (মৃত্যু) সাথে লড়াই করার ক্ষমতা আমাদের নেই।

আসল কথা হল, আমাদের ঢাকা শহরের রাস্তাগুলো ওভার পপুলেটেড। পরিস্থিতি এভাবে চলতে থাকলে হাজারটা ফ্লাইওভার করেও লাভ হবে না।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন নিজাম ভাই ঢাকা শহর আসলেই বসবাসের উপযোগীতা হারিয়েছে, এত মানুষের ভার এ শহর আর নিতে পারছেনা।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: দুঃখের বিষয়।

মাকসুদ ভাই বিষয়টি সহজে মেনে নিতে পারছে না কিন্তু মৃত্যুর কাছে সবাই পরাজয়।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: একই সাথে স্ত্রী এবং অনাগত সন্তান হারানোর কষ্ট মেনে নেওয়া আসলেই সম্ভব নয়, আল্লাহ তাকে সেই শক্তি দান করুন।

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



তারেক ভাই খুব কষ্ট পেলাম। মর্মান্তিক ঘটনা। প্রিয়জনদের এভাবে মৃত্যু আমরা কখনো চাই না। কবে এদেশের সড়ক আমাদের জন্য নিরাপদ হবে? কে দেবে এসব মৃত্যুর কৈফিয়ত? জানি, এতে কারো কিছু যায় আসে না। শুধু হাহাকার করে প্রিয়জন হারানো মানুষগুলো। যারা মানষিক পঙ্গুত্বকে বহন করে বাকী জীবন।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:০৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রতিদিন সড়কে কত মানুষের মৃত্যু ঘটে, এদের খবর কেউ রাখেনা কিন্তু তাদের প্রিয়জনেরা কোনদিনই এই ব্যাথা ভুলতে পারে না। আমরা হয়তো আর কোনদিন সেই হাসিখুশী মাকসুদ ভাইকে ফিরে পাবো না, একটি সড়ক দূর্ঘটনা প্রিয়জনদের সারাজীবনের কান্না।

৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

সৈকত জোহা বলেছেন: এই পোস্ট পড়ে আমার মামার মৃত্যুর ঘটনা মনে পড়ল । ২০১০ সালের ১৯শে ডিসেম্বর বাইক এক্সিডেন্টে আমার ছোট মামা মারা যান ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:০৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: বাইক যেমন জীবনকে গতিশীল করে আবার মৃত্যু ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ওহ্ কি মর্মান্তিক। অাল্লাহ নিহতদের আত্নাকে পরপারে জান্নাত দান করুন। আহতদের সুস্থ করে দিন ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:০৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনাদের সকলের দোয়াই আমাদের কাম্য,অনেক ধন্যবাদ সুজন ভাই।

৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। কোনও সান্ত্বনাই যথেষ্ট নয়। আমরা ঘটনাটি পড়ে শকড্। আর আপনার মনের অবস্থা বুঝতে পারছি। আর কিছু বলতে পারছিনা।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই আমার বাইকের শখ আব্বা দুএকবার বলেছি কিন্তু রাজী হননি, আজ যখন নিজেই বাইক কিনলাম তখনই এমন এক মর্মান্তিক দূর্ঘটনা। সত্যি গত দুইদিন ধরে মনের অবস্থা খুবই খারাপ। অনেক ধন্যবাদ পদাতিক ভাই।

৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ঘটনা জেনে অনেক খারাপ লাগছে তারেক ভাই।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দোয়া করবেন সোহেল ভাই।

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

আতোয়ার রহমান বাংলা বলেছেন: অাল্লাহ্‌ নিহতদের জান্নাত দান করুন। আর সবাইকে হেফাজত করুন।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করা ছাড়া আর কিছুই করার নেই আমাদের।

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

সনেট কবি বলেছেন: দুঃখ জনক

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সত্যি খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক।

১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুবই মর্মান্তিক একটি দুর্ঘটনার কথা জানালেন। আজকাল মটর সাইকেল এর সংখ্যাটা অত্যধিক বেড়ে গেছে এবং তরুণ বয়সের কারণেই হয়তো বা, মটর সাইকেল চালকেরা ট্রাফিক বিধি নিষেধের ততটা তোয়াক্কা করেনা। ফলে যত্র তত্র ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। আর চালক এবং আরোহী উভয়ের হেলমেট পড়াটা এখন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনা গেলেও, বেপরোয়া গতিতে চালানো আর হঠাৎ করে বাইম মাছের মত এদিক ওদিক দিয়ে ঢুকে পড়াটা কিছুতেই যেন বন্ধ করা যাচ্ছেনা। মটর সাইকেল চালকদেরকেও অন্যান্য মটরগাড়ী চালকের মত বিধি নিষেধ মানতে বাধ্য করে গেলে হয়তো অনাকাংখিত দুর্ঘটনা আরো কিছুটা রোধ করা সম্ভব হতো। আর ফুটপাথে উঠে মটর সাইকেল চালানো অতি অবশ্যই কঠোরভাবে বন্ধ করতে হবে।
অনাগত সন্তানসহ আপনার কলীগের স্ত্রীর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ট্রাফিক জ্যামের কারণে ঢাকা শহরে প্রতিদিনই শত শত বাইক নামছে। সেদিন বাইকের শোরুমে গিয়ে দেখলাম প্রতি ঘন্টায় দু তিনটি বাইক বিক্রি হচ্ছে, তাহলে বুঝুন কি পরিমাণ বাইক নামছে প্রতিদিন?এইসব চালদের বেশিরভাগই আনাড়ি, আর এদের রয়েছে ট্রাফিক আইন না মানার প্রবনতা।আমরা আর দেখতে চাই না মহাসড়কে এমন করুন মৃত্যু। আল্লাহ সকলকে হেফাজত করুন। অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

রাকু হাসান বলেছেন:

:( :( । সমবেদনা ভাষা পাচ্ছি না । :((
যে বেঁচে তাঁর কষ্টটা কেমন হতে পারে B:-) ্ অনাগত সন্তানও কেড়ে নিল :((
তবু স্রষ্টা ভালো রাখুক । শোক কাটিয়ে উঠুক তিনি ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আল্লাহ মৃত আত্মাকে জান্নাতবাসী করুন, মাকসুদ ভাইকে শো ক কাটিয়ে ওঠার শক্তি দিন।

১২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

করুণাধারা বলেছেন: প্রথম আলোয় সকালে খবরটা দেখেই মন খারাপ হয়ে গিয়েছিল। প্রতিদিনই কত সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর দেখি, জানতে পারি নি তারা কেমন মানুষ ছিলেন। আজ এখন আপনার পোস্ট থেকে যাত্রাবাড়ী দুর্ঘটনায় নিহত অন্তঃসত্ত্বা মহিলার কথা জানতে পারলাম, আমার খুবই খারাপ লাগছে, কিভাবে স্বপ্নের সমাপ্তি ঘটল! কি হতো একটু সাবধানে বাইক চালালে! বাইক জিনিসটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, সবচেয়ে বড় কথা বাইকের চালকেরা খুবই বিশৃংখল, সেজন্যই বেশি দুর্ঘটনা ঘটে। আমি নেপালে দেখেছি, পুরুষ- মহিলা সবাই বাইক চালায়, খুব সুশৃংখলভাবে। অথচ আমাদের দেশে কি অবস্থা!

আমার মনে হয় বাসের যাত্রায় সময় নষ্ট হলেও, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাইকে না যাওয়াই ভালো।

শুভকামনা রইল।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আসলে ট্রাফিক জ্যামের কারণে মানুষের বাইক নির্ভরতা বেড়ে গেছে সেই সাথে বেড়েছে দূর্ঘটনা। সত্যি এমন মর্মান্তিক ঘটনা মেনে নেওয়া কঠিন। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে হলে আমাদের সবাইকে আইন মেনে চলার বিকল্প নেই।

১৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: তারেক ভাই আপনাকে সত্য কথা বলি- ইদানিং আমার খুব মৃত্যু হয় শুরু হয়েছে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমাদের সবারই মৃত্যু ভয় থাকা উচিত, এটা ভাল।

১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

মিথী_মারজান বলেছেন: ওহ্!
কি দুঃখজনক!
সান্ত্বনার ভাষা নাই।
বাচ্চা আর মা দুজনেরই আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
আপনি কলিগের কথা ভাবতেই পারছিনা।
মহান আল্লাহ্ উনাকে এই শোক কাটিয়ো ওঠার শক্তি দিক, আমিন।:(

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: উনার এই জন্য এই শোক কাটানো আসলেই কঠিন হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।

১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

শিখা রহমান বলেছেন: পোস্টটা পড়ে মন খুব খারাপ হয়ে গেলো। মৃত্যু কষ্টকর। কিন্তু এই ধরনের মৃতুগুলো মেনে নেওয়া আসলেই খুব কঠিন।

তোমার সহকর্মী এবং অন্য বাইকের সহযাত্রীকে স্রষ্টা শোক কাটিয়ে ওঠার শক্তি দিন। মনটা আসলেই খুব খারাপ লাগছে।

ভালো থেকো তারেক। সাবধানে থেকো।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমারা একসাথে কক্সবাজার, সিলেটে পরিবারসহ দুটি অফিসিয়াল ট্যুর করেছে আমাদের ফ্যামেলির মধ্যেও একধরনের আন্তরিকতার সম্পর্ক তৈরী হয়েছে এ কারণেই আমার পুরো পরিবার খুবই শোকাহত। অনেক ধন্যবাদ আপু।

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

নতুন নকিব বলেছেন:



অন্য বাইকে থাকা নিহত মহিলাকেসহ মা এবং অনাগত সন্তানের আত্মাকে আল্লাহ পাক জান্নাতবাসী করুন। স্বজনহারা সকলকে ধৈর্য্য ধারন করে শোক কাটিয়ে ওঠার সামর্থ্য দান করুন।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমিন, আল্লাহ আপনার প্রার্থনা কবু ল করুন।

১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খুব মর্মান্তিক একটি করুণ ঘটনা শুনালেন। খুব কষ্ট লাগছে কারণ আমিও সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছিলাম, বুঝতে পারি। আল্লাহ্‌ তাদের দুজনকেই বেহেশতে দান করুন।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু দোয়া করবেন এই পরিবার যেন শোক কাটিয়ে উঠতে পারে।

১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০০

সুমন কর বলেছেন: ঘটনাটি পড়ার পর মন খুব খারাপ হয়ে গেল। আমারও মাঝে মাঝে স্কুটি কেনার ইচ্ছে হয় কিন্তু এসব ভেবে আর কেনা হয় না...

কোন সান্ত্বনা দেবার ভাষা নেই।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দোয়া করা ছাড়া আমাদের কিছুই করার নেই। অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই।

১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

নজসু বলেছেন: মৃত্যু অবধারিত এবং নিশ্চিত।
সেটা হবেই... প্রত্যেকের মরন নিশ্চিত।

তাই বলে কিছু কিছু অনাকাঙ্খিত মৃত্যু মেনে নেয়া সম্ভব হয়না।

সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের একটি জাতীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
পত্রপত্রিকা হাতে নিলেই চোখে পড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের মর্মান্তিক দুঃসংবাদ।

মর্মাহত পরিবারের সদস্যরা শোক কাটিয়ে উঠুন এই কামনা করি।।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই

২০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সড়ক দূর্ঘটনা খুব দুঃখজনক বিষয়। এখন পর্যন্ত এর কোন আশু সমাধান হয় নাই। তাই সবাইকে সাবধান থাকা উচিত।


তারেক ভাই, আশা করি সবাই ভালো আছেন?

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এই সড়ক কোনদিন ই হয়তো আমাদের জন্য নিরাপদ হবে না, এভাবেই হয়তো একের পর এক প্রান দিতে থাকবে আমাদের প্রিয় মানুষগুলো।

ভাল আছি প্রান্ত, আশাকরি পড়াশুনা মনোযোগ দিয়ে করছো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.