![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গ্লাসের অর্ধেক পানি নিয়ে কার কী বক্তব্য হতে পারে..
সবচেয়ে কমন উত্তর দিয়ে শুরু করি
আশাবাদী : গ্লাস অর্ধেক ভরা।
নৈরাশ্যবাদী : গ্লাস অর্ধেক খালি।
ইঞ্জিনিয়ার : গ্লাসটির ভলিউম/ক্যাপাসিটি রেশিও =০.5 ।আবার ক্যাপাসিটি/লোড= ২ (মানে ফ্যাক্টর অফ সেফটি ২) । গ্লাসে থাকা পানির পরিমান খালি অংশের ক্যাপাসিটির সমান!
কিপ্টুস : গ্লাসটা অর্ধেক বানাইলেই পারত। শুধু শুধু অপচয়।
রসায়নবিদ : সাম্যাবস্থা বিরাজমান!
...
গণিতবিদ : মনে করি আমাদের হাতে আর একটি গ্লাস আছে। সেখান থেকে পানি এই গ্লাসে পানি ঢেলে সম্পূর্ণ করি। Ans.
আতেঁল : আরে ভাই! আমিতো দেখতাছি গ্লাসটা পুরাই আছে। এই যে দেখছেননা, অর্ধেক পানি আর অর্ধেক বাতাস।পানির অপর নাম জীবন, বাতাসেরও।গ্লাসের অর্ধেক পানি আর অর্ধেক বাতাস মিলেই আরও জীবন।(আরও অনেক কিছু কইতে চাইছিল, থামায়ে দিছি, শালা আসলেই আতেঁল)
কবির মতে - অর্ধেক গ্লাস পানি আমার প্রিয়ার কোমল ঠোট বেয়ে নেমে গেছে।
অর্ধ গ্লাস - তুমিই জানো গ্লাস খালি হবার কি গ্লানি অথবা পূর্ণ হবার কি মাহাত্ম্য !
নজরুলের মতে - অর্ধেক তার খাইয়েছে নারী, অর্ধেক খেতে পায়নি নর!!
রবীন্দ্রনাথে মতে : চোখের জলে ভরেছিলো গ্লাসের বাহিরে !
লেখকের মতে : এই অর্ধেক গ্লাসই একটা গল্পের প্লট - পূর্ণ গ্লাসের গল্প পাঠক পড়বে না
আইডিয়া বাজের মতে : অর্ধেক গ্লাস - পূর্ন গ্লাস বা খালি গ্লাসের চেয়ে অনেক ইন্টারেষ্টিং
ডাক্তারি মতে - রোগিকে ওষুধ খাওয়ানো পর পূর্ন গ্লাসের অর্ধেক পানি চুমুকে চুমুকে খাওয়াতে হবে। আধা গ্লাস পানি - এক চিমটি লবন - পূর্ণ মুঠো গুড়
আইনী মতে : মাননীয় বিচারক - আমার মক্কেলকে অন্যায়ভাবে অর্ধগ্লাস পানি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।
ডেভলপারের মতে : এই গ্লাসের কোডের ফ্রেমওয়ার্কে ত্রুটি আছে - অর্ধেক গ্লাসের পানি রানটাইমে এরর দেখাবে!
ডিজাইনারের মতে : এই গ্লাসের ইমেজ স্ক্রিনশট আর ফটোশপ দ্বারা মডিফিকেশন করা হইয়াছে।
গ্লাসটি অর্ধেক ভরা না অর্ধেক খালি? সন্দেহে আছেন? তাই, গ্লাস ডিজাইন করবার আগে আপনাকে বিবেচনায় আনতে হবে যে,আপনি পানি ভরছেন নাকি পানি খাচ্ছেন!
সাইকো লেখকের মতে : অর্ধেক গ্লাস পানি আর পূর্ণ সায়ানাইড বিষ মেশানো রক্ত!
মদ্যপের মতে : শেরাব চিজ হে এ্যায়িস - আধি জাম ভি ছোড়ি নেহি জায়ে!
গৃহকর্তীর মতে : কাজের মেয়েটা ঠিক মতো গ্লাসে পানিটাও ভরতে পারে না!
সংস্কারবাদী - অর্ধ গ্লাস পূর্ন গ্লাস দুইটাই ভ্রান্ত ধারণা! আসেন আমরা গ্লাস বাদ দিয়ে আজলা ভরে পানি খাই।
সরকারী দল : বিরোধীদল হরতাল না করলে এটি পুরোটাই ভরা থাকতো।
বিরোধীদল : দুর্নীতিবান সরকার লুটেপুটে খেয়েছে বাকি অর্ধেক গ্লাস।
বস্তুবাদী বলেন: হুম, ইহা একখানা গ্লাসই বটে, কথা ঠিক।
এখন তো সারাবিশ্ব জুড়েই এমবিএ এর জয়জয়কার। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার থেকে শুরু করে এমনকি কৃষকও এমবিএ করতেছে! তাই, এহেন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তার কোন মন্তব্য থাকবেনা, তা কি হয়?
তিনি বলেন, "গ্লাসটিতে পানির ব্যবস্থাপনা সঠিক হয়নি। হয়তো যে পানি ঢেলেছে, সে কাজের প্রতি ততটা দ্বায়িত্বশীল নয়, কিংবা তার মধ্যে মোটিভেশনের অভাব আছে। তার কল্পনাশক্তিরও অভাব আছে, কারণ সে এক্ষেত্রে ছোট গ্লাস বাছাই করতে পারতো। এটি একধরণের অপচয় যা সমন্বয়হীনতার কারণে ঘটেছে। আমাদের কাজের গতিশীলতা আনতে আরও মনোযোগী হতে হবে, প্রয়োজনে কোম্পানি সবার জন্য উচ্চতর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে। "
বি:দ্র: কিছু কিছু ইন্টারনেট থেকে নেয়া
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: এরা ফ্যাসিবাদী
২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: চমেতকার আইডিয়া!
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন:
৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
দি সুফি বলেছেন: দি সুফর মতেঃ গ্লাসের অর্ধেক পানি লেখকের মাথায় ঢেলে দেয়া হোক
৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
দি সুফি বলেছেন: দি সুফির মতেঃ গ্লাসের অর্ধেক পানি লেখকের মাথায় ঢেলে দেয়া হোক
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন:
৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
রাকি২০১১ বলেছেন: মনোবিজ্ঞানী- এই অর্ধেক গ্লাসের মত মনসংযোগ দিয়ে কোন কাজ করা যায় নাহ।
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: ভালো লাগলো
৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: ডেভলপারের মতে : এই গ্লাসের কোডের ফ্রেমওয়ার্কে ত্রুটি আছে - অর্ধেক গ্লাসের পানি রানটাইমে এরর দেখাবে! হাসতেই আছি
+++++++++++++++++
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: ভাই ডেভলপারেরটা নেট থেকে পাইছি . আমিও পড়ে অনেক হাসছি
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: খাইছে,
গ্লাস খান কি কাচের আছিলো?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১৩
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: ভাই, আপনি তো ফিজিক্সে বস... ফিজিক্সের ভাষায় কী বলা যায়?
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাইনি?
ওকে: পয়লা আমি শুরু করি সাধারন চাপের কনসেপ্ট দিয়া:
ধরেন আপনের সামনে অর্ধেক খালি একটা গ্লাস দিলো। এখন কথা হইলো গ্লাসের অর্ধেক খালি মাগার বাকিটুকু বাতাসের জায়গায় একেবারে ভ্যাকুয়াম দিয়া পূর্ন করতে চান তাইলে কি হইবো? ধরেন এয়ার সাকশন পাইপ দিয়া যখন বাতাস টান মারবেন তখন খুব দ্রুত পানি উপ্রে উইঠা আসবে এবং চাপের কারনে ভয়াকুয়াম টা নীচে আইসা পড়বে। কিন্তু পানির নিজস্ব অনু গুলা প্রকৃতির শূন্যতা পরিহার করে এই হিসেবে ঐ শূন্য জায়গা ফিল আপ করতে চাইবে অথবা উন্মুক্ত পৃষ্ঠে চাপ কমার সাথে পানির অনুগুলোর মধ্যে এনট্রপির গতি বাড়তে থাকবে। ফলে পানি বলক পারা শুরু করবে। এরম কিছুক্ষন চলবার থাকলে পুরা পানি বাস্পীভূত হবে।
হাইজেনবার্গের তত্ব:
এই তত্ব অনুসারে আপনে যতক্ষন না দেখতেছেন ততক্ষন দুই ধরনের পসিবিলিটি সমান মাত্রায় অস্তিত্ব বান হবে সেটা হলো গ্লাসের অর্ধেক পানি যেমন আছে এটা যেমন সত্য তেমনি বাকি অর্ধেক খালি সেটাও তেমন সত্য। কিন্তু আপনি যদি একটা ডিসিশানে আসতে যান তাহলে পুপারের প্রিন্সিপাল অনুযায়ী তিনটি সম্ভাবনা বা তিন বাস্তবতার কথা বলা হয়েছে সেটা হলো দর্শক যেইটা দেখে সেটাই জ্ঞান আরেকটা হলো জ্ঞানটা আপেক্ষিক আরেকটা জ্ঞানের সৃষ্টির ক্ষেত্রে আরেকটা জ্ঞান আরেকটা জ্ঞানের সৃষ্টির আপেক্ষিক হইলেও ঐ সৃষ্ট জ্ঞানের দর্শক যদি রেফারেন্সের বাইরে হয়।
তার মানে দেখা যাইতেছে এখানে বস্তুবাদ হলো বাস্তবতার তিনটা অবস্হার ওপর নির্ভরশীল
সেই হিসেবে এখানে তিনটি পসিবিলিটি হলো গ্লাসটা আসলেই অর্ধেক পূর্ন যেহেতু তাতে সেই পরিমান পানি আর বায়ু আছে আবার আরেকটা পৃথিবীতে বলা যায় আসলে গ্লাসে অর্ধেক পানি বা বায়ু আছে এটাই ধ্রুব সত্য আরেকটা পৃথিবীতে যে দর্শক সে আসলে এটাকে কিভাবে দেখতে চাচ্ছে তার মানে হলো সে যদি শুধু বলে এখানে অর্ধেক পানি আছে অথবা অর্ধেক বায়ু আছে তাহলে সেটাই সত্য।তার মানে গ্লাসের পানির সাথে দর্শক এনট্যাঙ্গল খেয়ে এখন কোনটা আছে কোনটা নাই সেটা নিয়েই ভাবার বিষয় হয়ে গেছে
তবে মাল্টিভার্স বা ব হু বিশ্ব কনসেপ্টে দুইটা সমান্তরাল মহাবিশ্বের একটায় অর্ধেক পানি আছে আর আরেকটায় অর্ধেক বায়ু আছে।
হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা তত্ব অনুযায়ী আপনি কখনোই এই বায়ুঃপানির অনুপাত যে অর্ধেক সেটা বলা সম্ভব না। কারন দুটো।
একটা কারন হলো আপনি কিভাবে মাপবেন? ধরেন রুলার ডুবাইলে গ্লাসে পানি আর বায়ুর রেশি পরিবর্তন হবে আবার আপনি যদি বাইরে থেকে দেখেন তাহলে কাচের মধ্য দিয়ে আলো প্রতিসারিত হয়ে আপনার চোখে প্রতিফলিত হবে সেক্ষেত্রে আপনি সঠিক বস্তুর অবস্হানটা দেখতে পারবেন না যার সবচেয়ে ভালো উদাহরন পানির নীচে আপনি যেখানে মাছ দেখেন সেখানে কিন্তু মাছ নাই। মাছ একটু দূরে। এইটা রুলার ডুবাইলেও এক অবস্হা অথবা গ্লাসের বাইরে রুলার রাখা।
আর কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন অনুযায়ী কোয়ান্টাম স্টেটে বস্তুর কনা বা তরঙ্গ তত্বের মতো কনা ১০^-৪৩ সেকেন্ড (প্লান্কের সময়) অনুযায়ী একবার অস্তিত্ব শীল হবে আরেকবার এর অস্তিত্বব হারিয়ে ফেলে (পলি ডিরাকের শূন্যস্হান) তো সেই হিসেবে আপনি যখনই পানির পরিমান মাপতে যাবেন তখন আপনি কিছু না কিছু কনিকার হিসাব করবেন না ফলে শূন্যের ৩৫ ঘরের পর দেখা যাবে আপনি সঠিক বা পুঙ্খানু রেজাল্ট পাচ্ছেন না।
এবার আসি আপনি পলির বর্জন নীতি অনুযায়ী গ্লাসের ৯৯.৯% এ কিছুই নাই। এখন বাকীটাও যদি আমি তা দিয়ে পূর্ন করতে যাই তাইলে গ্লাস ফাইটা উইড়া যাবে। তখন গ্লাসই হয়তো থাকবে না। তখন আপনি বা আমি কোনো কিছুর জন্যই কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারবো না
কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স আর নিউটোনিয়ান ফিজিক্স অনুযায়ী পুরো ব্যাখ্যাটা পেলেন আশা করি
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: ভাই, আমারে মাফ কইরা দেন, ভুল করে বলছি.....
সিরিয়াসলি বলছি ভাই.. সেইরকম হইছে... আপনি তো অস্থির জিনিয়াস
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০২
এম এ কাশেম বলেছেন: এমনি এমনি মাফ চাইলে চইলবো না
কানে ধরে নাকে খত দিয়ে মাফ চাইতে হইবো,
এই বার বুঝেন ঠেলা........
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
আক্তার হোসেন বলেছেন: গ্লাসের অর্ধেক পানি খাইলো কেডা ??
এই টাইপের প্রশ্ন আর প্রশ্নকারীকে কি কইবেন ?