নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাব্যগ্রন্থ : ট্রাফিক সিগন্যালে প্রজাপতি, না গৃহী না সন্ন্যাসী; \nরম্যগল্পগ্রন্থ : কান্না হাসি রম্য রাশি। \nছোটদের বই : রহস্যে ঘেরা রেইনফরেস্ট \nইতিহাস গ্রন্থ: শেরে বাংলা ও যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন কিছু দুষ্প্রাপ্য দলিল

তরুন ইউসুফ

ভিজলে বলিস ই্চ্ছেমত তোর শরীরে স্নান হবো

তরুন ইউসুফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাম বিভ্রাট

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫



মানুষের নাম কি নুনু হয়? হয় না আবার,হয় তো।
অবিশ্বাস্য লাগছে তাই না।
আমি যখন প্রথম শুনলাম আমারও অবিশ্বাস্য মনে হয়েছিল। ভাবছেন এই ছেলেটি খুব ফাজিল হয়ে গেছে। ভালো কথা এর মুখ ও কলম কোনটা দিয়েই আসে না। অনেকে মনে মনে হয়তো গালিও দিয়ে বসে আছেন যে, ব্যাটা আজগুবি গাঁজাখুরি সব গল্প বানায়। এইখানে একটু বেঁকে বসলাম ভাই। আমি জীবনে গাঁজা তো দূরে থাক, সিগারেট পর্যন্ত মুখে তুলিনি। সুতরাং আমাকে আপনারা গাঁজাখোর বলতে পারেন না। কিংবা আমার গল্প গাঁজাখুরি গল্প হওয়ারও কোন সম্ভবনা নেই।
হ্যাঁ, মানুষের নাম নুনু। পদবী খন্দকার। সুতরাং পদবীসহ যদি তাকে ডাকেন তবে নাম দাঁড়ায় নুনু খন্দকার। গ্রামের মানুষ খটমট খন্দকার উচ্চারণ করতে পারে না, তাই তার নাম হলো নুনু খোনকার। প্রথম নামটা শুনি আমার খালাতো ভাইয়ের মুখে। নুনু খোনকার সম্পর্কে তার দাদা হয়। আপন দাদা না, দাদার চাচাতো ভাই। শুনে আমার খুব অবিশ্বাস্য লেগেছিল। ওর কানে চিমটি দিয়ে বলেছিলাম,
খালি বাদরামি বাদরামি করিস তাই না? খালাকে বলে দিব কিন্তু।
এর বড় কারণ আজকালকের ছেলেপেলে খুব বাঁদর হয়। এদের বিশ্বাস করবেন তো ফেঁসে যাবেন। তাই অবিশ্বাস হওয়াই স্বাভাবিক। কানে চিমটি খেয়ে কিন্তু আমার সেই ছোটভাইয়ের জিদ চেপে গেল। আমাকে বলল,
আমার কথা বিশ্বাস হলো না তাই না। তাহলে চলেন আপনাকে দেখিয়ে নিয়ে আসি।
আমিও কৌতূহল চেপে রাখতে পারলাম না। কারণ নুনু যে কারও নাম হতে পারে, এটা আমার জীবনে প্রথম শোনা।
ওদের বাড়ি থেকে মিনিট তিনেক হেঁটে সড়কের ধারে একটি একতলা বাড়ি। আমার ছোটভাই সেখানে ঢুকে বয়স্ক এক মহিলাকে জিজ্ঞেস করল, দাদি নুনু দাদা কি আছে। মহিলা উত্তর দেয়ার আগেই ঘরের ভেতর থেকে হাঁক এলো,
কিরে পার্থ নাকি? এদিকে আয়।
আমার বেকুব ভাব তখনও কাটেনি। মন্ত্রমুগ্ধের মত পার্থের পেছনে ঢুকলাম। লম্বা ঢ্যাঙ্গামত একজন লোক। কপাল খানিকটা উপরের দিকে তোলা, ফর্সা চেহারা। আমাকে দেখে বললেন,
ওটা কে?
আমার খালাতো ভাই। গতকাল আসছে। একটু বেড়াতে নিয়ে আসলাম।
সেই দাদু বলল, ঠিক আছে বেড়া তাহলে। আমি একটু হাঁটে যাচ্ছিলাম।
ব্যাস হাতেনাতে প্রমাণ পেয়ে গেলাম যে, মানুষের নাম নুনু হয় এবং সেটা খুব স্বাভাবিকভাবেই নেয়া হয়।
এখন প্রশ্ন হলো, এই নুনু দাদুর বাবা-মা পৃথিবীতে হাজারো সুন্দর সুন্দর নাম থাকতে তার নাম এটাই দিলেন কেন? এটা রহস্যের বিষয় এবং এ বিষয়টাও আমাকে কৌতূহলী করে তুলল। নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে।
কিন্তু মন কৌতূহলী হলেও তো তেমন কিছু করা যাচ্ছে না। কাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করব যে, ওনার নাম কেন নুনু রাখা হলো। আর এ নামের শানেনুজুল একমাত্র এই গ্রামের মানুষই জানে। আর এ গ্রামের মানুষকে নামের অর্থ জিজ্ঞেস করলে বিষয়টা ইনসাল্টিং হিসেবে নিতে পারে। তাই সাহসে কুলাচ্ছিল না। আবার কৌতূহলও মিটছিল না।
হঠাৎ মাথায় একটা আইডিয়া এসে গেলো। আমার খালাতো ভাইয়ের দাদা আমারও দাদা। ইয়ার্কির ছলে এই নামের মাহাত্বটা তার কাছ থেকে জেনে নেয়া যেতে পারে। তার যেহেতু চাচাতো ভাই। সুতরাং সঠিক ইতিহাস তার কাছ থেকেই জানার সম্ভাবনা প্রবল। খানিকটা ভয়ে ভয়ে দাদুর কাছে বিষয়টা উত্থাপন করতেই উনি হো হো করে বেশ খানিকটা হেসে নিলেন। তারপর আমাকে বললেন, তুমি কি ভেবেছো বল তো?
প্রশ্ন শুনে আমার চোখমুখ লাল হয়ে গেল। আমতা আমতা করতে শুরু করলাম। তখন উনি বললেন,
আমার ঐ ভাই যখন জন্মগ্রহণ করে তখন সে খুব ছোট হয়েছিল। একদম ন্যাকড়ার পুটলি। তাই তার নাম শখ করে আমার দাদি রেখেছিল নুনু। আসলে নুনু বলতে ছোট কিছুকে বোঝায়।
যাই হোক, সে না হয় বুঝলাম। কিন্তু তাই বলে কি ঐ নামই রাখতে হবে। ছোট অর্থের অন্য কিছু ছিল না। যাই হোক শখ বলে কথা। শখের দাম দশতোলা। আমি মনে মনে ভাবলাম, সেকালেও তো আমাদের মত ফাজিল পোলাপান ছিল। তারা না জানি এই নামটা নিয়ে কি খেপানোটাই না খেপিয়েছে।
ক্স অবশ্য আমাদের প্রয়াত জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের কোন এক বইয়ে এই ধরনের নাম নিয়ে একটা ঘটনা পড়েছি। হুমায়ূন আহমেদের কাছে এক লোক আসত, ওনার নাম ছিল ধন মিয়া। হুমায়ূন আহমেদ তাকে সম্পদ মিয়া নামে ডাকতেন। কারণ তার এলাকায় ধন মানে ন্যাংটু। অবশ্য আপনি যদি আমাকে প্রশ্ন করেন, ন্যাংটু মানে কি তাইলে আমি উত্তর দিতে পারবো না।

এটা তো গেল আমজনতার নাম। ঐতিহাসিকভাবেও আমরা কিছু নাম পাই, যা শুনে আমাদের কানে খানিকটা লাগে।
ফরায়েজী আন্দোলনের নেতা ছিলেন হাজি মোহাম্মদ শরীয়ত উল্লাহ। উনি নতুন ধারার এই আন্দোলনের জন্য উপমহাদেশে বিশেষ করে মুসলমানদের কাছে অমর হয়ে আছেন।
কিন্তু উনি করলেন কি? ছেলের নাম রেখে দিলেন দুদু মিয়া। কেন তখন কি পৃথিবীতে অন্য কোন নাম ছিল না যে, ছেলের নাম দুদু মিয়া রাখতে হবে। কেউ কেউ হয়তো বলবেন,
কেন তাতে ক্ষতিটাই বা কি হয়েছে?
কিংবা খারাপের কি দেখলে?
আমি তাদেরকে বলছি, ক্ষতি বা খারাপ কিছু হয়নি বটে কিন্তু লাভ বা ভালোটারই বা কি দেখলেন? আজ যদি তার নাম দুুদু মিয়া না হয়ে অন্য কোন মিয়া হত তাহলে তো আমাকে এই ধরনের লেখা লিখতে হয় না। আমারও গালি খেতে হয় না। এই নামের পেছনে একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করানো যায়। ব্যাখ্যাটা এরকম আগের দিনে একটা প্রবাদ ছিল যে, আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে। যেটা ঈশ্বরী পাটনীর মুখে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত বানিয়ে এটাকে বিখ্যাত করে দিয়েছেন। সবাই চাইত তাদের সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে। সেই ইচ্ছা থেকেই হয়তো শরীয়ত উল্লাহ তার ছেলের নাম রেখেছিলেন দুুদু মিয়া। যাই হোক, নামে কি বা আসে যায় এই কথা প্রমান করে হাজী মোহাম্মদ শরীয়ত উল্লাহর মৃত্যুর পর তার সুযোগ্য পুত্র দুদু মিয়া দক্ষতার সাথে আন্দোলন পরিচালনা করেন।
অবশ্য বর্তমানেও অনেকের নাম দুদু আছে এবং আমাদের বেশ বড়সড় একজন নেতা আছেন, যাকে সবাই দুদু ভাই বলে ডাকেন। ফাজিল এবং ফিচকে শয়তান যারা; তারা নিশ্চয়ই এই নামের পেছনে অন্য কোন ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন।
তাদের কথা বাদ দিয়ে...ঐতিহাসিক বিষয় থেকে আমার আমজনতায় নেমে আসিÑ
বাড়িতে ঈদের ছুটিতে বেড়াতে গিয়েছি। বাবা বললেন, চল একটু ক্ষেত খামারগুলো দেখে আসি। অন্তত একটু চিনে রাখ কোথায় কি আছে। ভাবলাম, হক কথা। না চিনলে পরে দাবি করব কিভাবে। বাবাকে বললাম, চলেন। ক্ষেতের আল ধরে হাঁটছিলাম। বাবা আমাকে আমাদের জমিগুলো দেখাচ্ছিলেন। আমাদের ক্ষেতের পাশের ক্ষেতে আমার বাবার চেয়ে একটু বেশি বয়সী এক লোক ক্ষেত নিড়াচ্ছিলেন। বাবা হাক দিয়ে বললেন, য²া ভাই, কেমন আছেন? লোকটাও দেখলাম হাসিমুখে সাড়া দিয়ে বলল, এই তো ভালো আছি। তোমার কি অবস্থা? তারপর দুই চারটে অন্য কথা বলে যখন ফিরে আসছিলাম, তখন বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম ওনার নাম কি বললেন? বাবা হেসে বললেন, কেন য²া?
টাসকি খেয়ে গেলাম। বললাম, আসলেই ওনার নাম য²া নাকি? ছোটবেলা থেকে তাই তো শুনে আসছি। তবে তো তাই।
বাবা অবশ্য এই নাম রাখার পেছনে একটা ব্যাখ্যা দিলেন। আগের দিনে য²া রোগের খুব প্রকোপ ছিল। মানুষের ধারণা ছিল, রোগের নামে নাম রাখলে হয়তো ঐ রোগ আর তাকে আক্রমণ করবে না। এজন্যও এ নাম রাখতে পারে। ব্যাখ্যাটা আমার বেশ মনে ধরল। তারপরও বেশ দুঃখিত হলাম। তাই বলে বেচারার নাম য²া হয়ে গেল। তবে য²া চাচার দেখলাম এই নাম নিয়ে তেমন কোন দুঃখ নেই। উনি বেশ খুশিই বলা চলে।
আমাদের গ্রামের সম্পর্কে ভাই হয়, নাম তার বুলেট। তার নাম বুলেট, কাজও সেই টাইপের। গ্রামের হেন কোন দুষ্কর্ম নেই, যার সাথে সে জড়িত না। এপাড়া ওপাড়া মারামারি হচ্ছে, ব্যাস বুলেট রামদা নিয়ে হাজির। কোন বাড়িতে ডাকাত পড়ল, সবাই একপ্রকার ধরেই নিল নির্ঘাত এর মধ্যে বুলেট ছিল। কোন গাঁজাখোরের গাঁজা লাগবে, ব্যাস বুলেটের কাছে চলে আসুন। পুরিয়ার পর পুরিয়া খেয়ে যাবেন, কোন অভাব হবে না। মতির মায়ের নধরকান্তি চেহারার খাসিটা পাশের ঝোপ থেকে হারিয়ে গেছে। সারা গ্রাম খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না। সেদিন সন্ধ্যায় দেখা গেল, গ্রামের স্কুলের মাঠে বুলেট তার দলবল নিয়ে পিকনিকের আয়োজন করেছে। বোঝা গেল মতির মায়ের খাসিটা বুলেটের পিকনিকে সদগতি হয়েছে। এইরকম হাজারো দুষ্কর্ম বুলেটের দ্বারা সংঘটিত হত। বুলেটের বাবা ছিলেন আগের কালের গ্রাম্য পুলিশ, যাকে আমরা গ্রামের দফাদার বলি। তার আইনের লোকের সাথে ওঠাবসা চলাফেরা ছিল। তাই হয়ত শখ করে ছেলের নাম বুলেট রেখেছিলেন। হয়ত ভেবেছিলেন, বড় হয়ে ছেলে আইনের বুলেট হবে। কিন্তু ছেলে হল বদমাইশের বুলেট। শেষে বিরক্ত হয়ে তিনি নিজেই নিজের ছেলেকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দিয়েছেন। জেলে গিয়েও নাকি তার অত্যাচারের মাত্রা কমেনি। ভাগ্য ভালো উনি ছেলের নাম মেশিনগান কিংবা কামান রাখেননি। বুলেটেই গ্রামের মানুষ অতিষ্ট, কামান কিংবা মেশিনগান হলে মানুষজনের ভিটে-মাটি চাটি হত।
আমার মেজ ফুপার নাম কালু। ওনার চেহারা দেখলে ইতিহাস ঘাটতে হবে না যে, কেন ওনার নাম কালু। চেহারা মিশমিশে কালো। তাই নাম কালু দিয়েছে। অক্ষরজ্ঞানহীন হলে যা হয়। কিন্তু তার এই নাম নিয়ে আমার একটু কষ্টের স্মৃতি আছে। তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়ি। আমার খুব আদরের পোষা একটা কুকুর ছিল। যাকে আমি আদর করে কালু বলে ডাকতাম। আহ তু তু... কালু... বলে ডাক দিলে ও আমার কাছে ছুটে আসত। তেমনি একদিন স্কুল থেকে এসে ওভাবে আমার কুকুরকে ডাকছিলাম।
ঐদিন আমার সেই কালু নামের মেজ ফুপা এসেছিলেন বেড়াতে। উনি যে আমার পেছনে দাঁড়িয়ে ছিলেন, সেটা লক্ষ্য করিনি। আর আমার মাথায়ও আসেনি যে, ওনার সামনে এভাবে কুকুরকে ডাকা যাবে না। ব্যাস উনি বিশাল মাইন্ড করে বসলেন। কিন্তু বিষয়টা আমাকে বুঝতে না দিয়ে আমার বড় কাকার কাছে নালিশ দিয়ে বসলেন। আমার বড় চাচা রাগি মানুষ। মারধরের জন্য গ্রামে ওনার যথেষ্ট সুনাম ছিল। ফুপার কথা শোনার পর স্বভাবতই উনি রেগে গেলেন। আমি তো বিষয়টা জানি না যে, আমার বড় চাচা আমাকে মারার জন্য খুঁজছেন। আমি আগের মতই কুকুরের সাথে খেলছিলাম। হঠাৎ করে কানের উপর ঠাস করে একটা থাপ্পর পড়ল। হুমড়ি খেয়ে পড়ে উঠতে উঠতে পেছনে ফিরে দেখি বড় চাচা। কাঁদতে কাঁদতেই লাগালাম ভো-দৌড়। পরে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে আসল ঘটনা বুঝতে পেরেছিলাম। কারণ ফুপা বাবার কাছেও এ বিষয়ে নালিশ করেছিলেন। বাবা অবশ্য আমাকে কিছু বললেন না। কারণ উনিও তো আমাদের কুকুরকে কালু বলেই ডাকতেন।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

আরাফআহনাফ বলেছেন: আমাগো সোনা মিয়ারে আপনের লেখাখান পড়তে দিতে অইবো।
দেখি, এ ব্যাপারে সোনা মিয়া কী বলে??? :)


২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০

তরুন ইউসুফ বলেছেন: অবশ্যই। সোনা মিয়ারই এটা পড়া দরকার B-)

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১০

রাজীব নুর বলেছেন:

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৩

তরুন ইউসুফ বলেছেন: হাতেনাতে প্রমান :D

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

এপোলো বলেছেন: ভাল লেগেছে।
আমার তিন নাম্বার মামাকে তার অনুজরা নুনু ডাকে। সিকুয়েন্সটা ছিল এরকম: বদ্দা, খুলু, নুনু। (এক মামা মারা গিয়েছিলেন বলে সিকুয়েন্স তিনি নাই)
আমার চার নাম্বার চাচাকে সবাই দুদু ডাকে। বদ্দা, মাইজ্জে, খুলু, দুদু, বুধি এই ছিল চাচাদের সিকুয়েন্স।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৪

তরুন ইউসুফ বলেছেন: হা হা আপনার আত্মীয়দের মধ্যে তো প্রায় সবই আছে। ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গ্রামাঞ্চলে নুনু একটা আদরের ডাক !

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩

তরুন ইউসুফ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.