নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অভিনন্দন ভারত (নট ইন্ডিয়া ), অভিনন্দন ভগবান রাম এবং অভিনন্দন নরেন্দ্র মোদি।
ভারত অবশেষে অসাম্প্রদায়িকতার খোলস এবং কলঙ্ক থেকে বেড়িয়ে এসে স্পষ্ট উজ্জ্বল ধর্মভিত্তিক ভারত হল। মোদিজি ঘোষণা করেছেন ভারতের সাংস্কৃতিক দর্শন রামের দর্শন। অর্থাৎ এতদিন যারা ভারতের দর্শন অসাম্প্রদায়িক দর্শন বলে গলাবাজি করছিলেন তাদের এই মিথ্যা এবং ভ্রান্ত ধারণা পরাভূত হল। রামায়ণ যুগে মানুষের সহায় ছিলেন ভগবান, কলিযুগে এসে গনেশ উল্টে গেছে। এখন ভগবানের সহায় মানুষ। ভগবান রাম বাস্তুচ্যুত তাবুবাসী হয়ে অসহায় দিনযাপন করছিলেন। আজ উনি স্থায়ি আবাস পেলেন। নরেন্দ্র মোদি রামের বাসস্থান পাকা করলেন। পাশাপাশি নিজের আসন আরও মজবুত করলেন। আপনাদের অভিনন্দন।
মোদিজি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। আইন মেনেই রাম মন্দির তৈরি হয়েছে। উনি ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায়কে ভিত্তি করে এই কথা বলেছে। রাম মন্দির নিয়ে এই রায়টিও একটি ঐতিহাসিক এবং নজিরবিহীন রায়। রায়ে বাবরি মসজিদ ধ্বংস ভুল ছিল উল্লেখ করেও রায় দেয়া হয় রাম মন্দিরের দাবিদারদের (ধ্বংসকারীদের) পক্ষে! অর্থাৎ রামমন্দির ন্যায়ের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
নতুন ইতিহাস রচনার পাশাপাশি যারা দক্ষিণ এশিয়ায় ধর্ম ভিত্তিক সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে চান তাদের জন্য এই ঘটনা চমৎকার দৃষ্টান্ত এবং অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে আশা করি।
এর থেকে আরেকটি শিক্ষা নেয়া জরুরি। যারা অসাম্প্রদায়িক নন কিন্তু অসাম্প্রদায়িকতার ভান ধরে এর ফায়দা লুটতে চায় তাদের এই ভণ্ডামি একসময় সাবাই বুঝতে পারবে এবং দিনশেষে তারা পরাজিত হবে। ভারতের অসাম্প্রদায়িক হিন্দু জনগোষ্ঠীসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের কাছে একসময় তুমুল জনপ্রিয় কংগ্রেসের বর্তমান নিমজ্জিত অবস্থার জন্য তাদের এই আধাখ্যাঁচড়া অসাম্প্রদায়িক অবস্থান ভিষণভাবে দায়ী। অর্থাৎ আপনি সাম্প্রদায়িকতার বিপরীতে দাঁড়াতে চাইলে আপনার রাজনৈতিক অবস্থান দৃঢ় অসাম্প্রদায়িক হতে হবে। না হলে আপনার এই সুবিধাবাদী অবস্থান একসময় সবাই বুঝতে পারবে এবং কেউই আপনাকে বিশ্বাস করবে না।
যাই হোক স্বস্তির বিষয় হল বাস্তুচ্যুত অসহায় ভগবান রাম একটি থাকার জায়গা পেলেন। অভিনন্দন ভগবান রাম!
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
তরুন ইউসুফ বলেছেন: ভাই আপনার মন্তব্য বুঝিনি
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আফসোস!
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
তরুন ইউসুফ বলেছেন: হুম
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: পৃথিবীতে কতই না আজাইর্যা কামে মানুষ দলাদলি হানহানি হিংসা দ্বেষ ঘৃনা অত্যাচার লুন্ঠন অপরাজনীতি বিভেদ করে - আহারে!!!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৮
তরুন ইউসুফ বলেছেন: ঠিক
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৬
এম ডি মুসা বলেছেন: আমার জানতে ইচ্ছা করছে এটা কি আসলেই আগে মন্দির ছিল এখানে? সঠিক েইতিহাস কেউ দিতে পারবেন?
যদি থেকে থাকে তাহলে তাহলে এটা তাদের দখল করে নিয়েছে ঠিক করছে! যদি সেটা না হয়ে থাকে তাহলে মসজিদ ভেঙে অন্যায় করছে! সেটা তাদের পাপ হয়েছে! মসজিদ ভাঙা আর মনদির ভাঙা হৃদয় ভাঙা েএক
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৮
তরুন ইউসুফ বলেছেন: আগে যে মন্দির ছিল তার কোন প্রমাণ পাওয়া যায় নি
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: এটা যে মসজিদ তা দেখলেই বুঝা যায়।তবে আগে কি ছিলো সেটা খনক করলে যানা যাবে।আর জানা যাবে স্থানীয় ইতিহাস থেকে।যদি থেকে থাকে।মুসলমানরা আসার আগে এটা যে হিন্দুদের ছিলো এতে কোন সন্দেহ নাই।তার আগে ছিলো বৌদ্ধদের।
সর্বোচ্চ আদালত এর মিমাংসা করে দিয়েছেন এবং দুই ধর্মের লোকই তা মেনে নিয়েছেন।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: না বুঝার মতো কিছু বলিনি।আপনি লিখেছেন রামের থাকার একটা যায়গা হলো।আল্লাহর থাকার যায়গাটি এর থেকে অনেক উত্তম।মক্কায় যেয়ে দেখে আসুন।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
তরুন ইউসুফ বলেছেন: আপনি আমার লেখাটি বুঝতে পারেননি।
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: মুসলমানের ঈশ্বর কোথায় থাকেন? বাংলাদেশে না সৌদিতে?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৩
তরুন ইউসুফ বলেছেন: আপনার জানার কথা। নাম দেখে তো মনে হচ্ছে আপনি মুসলমান
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
একটি ভুল সিদ্ধান্ত অনেক ভুলের জন্ম দেয়।
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১২
নতুন বলেছেন: বিষয়টা পুরোপুরি রাজনিতিক ট্রাম কার্ড মোদির জন্য। তিনি বিষয়টা খুব ভালো খেলেছেন।
ভারতের জ্ঞানীরা মোদির এই রাজনিতির খেলার গুটি হবেনা।
কিন্তু সাধারন মানুষরা ধর্মের আফিমে বুদ হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় তারা এটাকে উজ্জাপন করছে।
আরেকটা জিনিস হইলো। ইসলামের ভারতে কতদিন আগে এসেছিলো? তার আগের যদি কোন স্থাপনা থাকে সেটা কোন ধর্মের অনুসারীরা করে ছিলো বলে আপনার মনে হয়?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৮
তরুন ইউসুফ বলেছেন: আগে কোন ধর্মের স্থাপনা ছিল তা কিন্তু ক্লিয়ার না। ফলে ধারনাগত জায়গা থেকে এই রায় হয়েছে। কোন এভিডেন্সের ভিত্তিতে নয়। সমস্যা আসলে সেখানেই। তবে আপনি যা বলেছেন আসলে তাই মোদি ধর্মের নামে খেলে দিছে লোকজন খাইছে তাই তারা খুশি।
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৩
মেঘনা বলেছেন: না কোনো ধারনা গত জায়গা থেকে এই রায় হয়নাই। মুঘল ইতিহাসে মন্দির ধংস করে বাবরি মসজিদ তৈরির উল্লেখ আছে। প্রত্নতাত্ত্বিক সার্ভে তে মন্দিরের অবশেষ পাওয়া গেছে। গুগল সার্চ করলেই জানতে পারবেন।
১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৫
মেঘনা বলেছেন: না কোনো ধারনা গত জায়গা থেকে এই রায় হয়নাই। মুঘল ইতিহাসে মন্দির ধংস করে বাবরি মসজিদ তৈরির উল্লেখ আছে। প্রত্নতাত্ত্বিক সার্ভে তে মন্দিরের অবশেষ পাওয়া গেছে। গুগল সার্চ করলেই জানতে পারবেন। অহেতুক বিভ্রান্ত ছড়াবেন না। সত্যই সুন্দর l
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১২
তরুন ইউসুফ বলেছেন: প্রত্নতাত্বিক সার্ভেতে সেখানে একটি কাঠামোর সন্ধান পাওয়া গেছে। সেই কাঠামো যে কোন মন্দির কিংবা রমের মূর্তির সে কথা কোথাও বলেনি।
১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: ধর্ম মানুষকে কত নিচে নামাতে পারে এটা তার জ্বলন্ত উদাহরণ।
হায়রে মোদি! হায়রে হিন্দুত্ব!!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৩
তরুন ইউসুফ বলেছেন: ধর্মান্ধের বিপরীতে যুদ্ধ এখানেই। যে কোন ধর্মের কট্টর পন্থাই সবার জন্যই খারাপ আবারও প্রমাণিত হল।
১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ওই জায়গাতেই কেন বাবরের মন্দির বানানোর প্রয়োজন পড়েছিল? উনি কি ভেবেছিলেন সারাজীবনই মোগলদের আধিপত্য থাকবে?
১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: টাইপো আছে ওপরের মন্তব্যে। মুছে দেন। বাবর কি ভেবেছিলেন সারাজীবনই মোগলদের আধিপত্য থাকবে? উনার কেন রামের জন্মভূমিতেই মসজিদ বানাতে হয়েছিল? হিন্দুদের অনুভূতিতে আঘাত দিতে নিশ্চয়ই? বিভিন্ন সূত্র বলছে, মন্দিরকেই মসজিদ করা হয়েছে। সত্যতা জানি না। তবে এটা মনে রাখা উচিত ছিল চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৮
তরুন ইউসুফ বলেছেন: আসলে বাবরকে তুলে এনে জানা সম্ভব নয়। তবে মোদীকে প্রশ্ণ করা সম্ভব সে কেন এই কাজ করল। নতুন খবর হল জ্ঞানবাপী মসজিদেরি নিচেও নাকি মন্দির খুজে পাওয়া গেছে। এইরকম মোদী এবং তার লোকজন সব মসজিদের নিচেই এখন মন্দির খুঁজবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহর থাকার যায়গাটি এর থেকে ভালো।সবার একটা থাকার যায়গা লাগে।
মুসলমানরা এতোটা সাম্প্রদায়িক না হলে ভারত অসাম্প্রদায়িক থাকতো।সাম্প্রদায়িক হওয়াতে জনতা পার্টি আজ এতো জনপ্রিয়।