![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১১ নভেম্বর, ২০০২ সাল। সকাল ৮টা। বুড়িগঙ্গা নদীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর নিচে পিলারের উঁচু জায়গায় অজ্ঞাতনামা এক যুবতীর লাশ। কয়েকজন মানুষের ভিড়। শ্যামপুর থানার এসআই গোলাম মাওলাসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্যও হাজির হলেন। ঘটনাস্থল কেরানীগঞ্জ থানা এলাকায় হওয়ায় বিষয়টি বেতার মারফত কেরানীগঞ্জ থানাকে জানানো হয়।
সকাল সোয়া ১০টার দিকে কেরানীগঞ্জ থানার এএসআই মো. শফিউদ্দিন ঘটনাস্থলে এসে লাশটি নদীর তীরে তোলেন। সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন। ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে লাশ নিয়ে যান। ময়নাতদন্ত শেষে দাবিদার না থাকায় বেওয়ারিশ হিসেবে লাশটি আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম কর্তৃক জুরাইন কবরস্থানে দাফন করা হয়।
লাশে জখমের চিহ্ন : সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির সময় পুলিশ লাশের শরীরের বিভিন্ন অংশে থেঁতলানো জখম দেখতে পায়। মাথার খুলিতে ভোঁতা অস্ত্রের আঘাত দেখতে পায়। আঘাতের চিহ্ন দেখে পুলিশ নিশ্চিত হয়, এটি কোনো হত্যাকাণ্ড।
মামলা : এএসআই শফিউদ্দিন ওইদিন দুপুরে কেরানীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় কাউকে আসামি করা হয়নি। মামলায় সন্দেহ করা হয়, আগের দিন রাতের আঁধারে অজ্ঞাতনামা তরুণীকে হত্যা করে লাশ গোপন করার জন্য বুড়িগঙ্গা সেতুর নিচে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
কে জানত লাশটি তিন্নির : লাশটি মডেল তারকা তিন্নির তা কেউ জানত না। মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গ থেকে লাশটি আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তরের সময় তুলে রাখা ছবি ২০০২ সালের ১৬ নভেম্বর দৈনিক জনকণ্ঠে ছাপা হয়। পত্রিকায় ওই ছবি দেখে আত্দীয়-স্বজন লাশটি তিন্নির ছিল বলে শনাক্ত করেন। তিন্নির চাচা সৈয়দ রেজাউল করিম কেরানীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। পত্রিকায় ছবি প্রকাশ না হলে হয়তো কেউ কোনোদিন জানত না লাশটি কার। কবর থেকে লাশ আবার তোলা হয়। আত্মীয়স্বজনও তিন্নির লাশ শনাক্ত করেন।
কে তিন্নির হত্যাকারী : তিন্নিকে কে হত্যা করতে পারে_মামলা হওয়ার পর তদন্ত কর্মকর্তার সামনে সেটিই উদ্ঘাটন ছিল মূল কাজ। তিনি্নর বাসার কাজের মেয়ে বিনা, গাড়ির চালক ও অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ নিশ্চিত হয় এক সময়কার প্রভাবশালী ছাত্রনেতা, সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভি তিন্নিকে হত্যা করে লাশ গোপন করার চেষ্টা করেন।
কেন এই হত্যাকাণ্ড : মডেল কন্যা সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নির সঙ্গে অভির পরিচয় হওয়ার পরই সখ্য গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে তাঁদের মধ্যে দৈহিক সম্পর্ক তৈরি হয়। তাঁরা দেশ-বিদেশে একত্রে ঘুরে বেড়ান। তিন্নি ছিলেন বিবাহিত। অভির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে তিনি্নর সঙ্গে স্বামী শাফকাত হোসেন পিয়ালের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ২০০২ সালের ৬ নভেম্বর অভি নিজে তিনি্ন ও তাঁর স্বামী পিয়ালের দাম্পত্য জীবনের অবসান ঘটান। এমনকি তিনি্নর দেড় বছরের শিশুকন্যাকে পিয়ালের হেফাজতে দিয়ে পিয়ালকে বাসা থেকে বের করে দেন অভি। অভি ওই বাসায়ই অবস্থান নেন।
দুর্ধর্ষ ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত অভি গোপনে তিন্নির সঙ্গে অবৈধ দৈহিক সম্পর্ক নিয়েই আগ্রহী ছিলেন। তিন্নিকে বিয়ে করে সামাজিক মর্যাদা দেওয়ার ইচ্ছা তাঁর ছিল না। কিন্তু তিনি্ন এ বিষয়েই অভির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। এদিকে পিয়ালের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি ও তিন্নির সঙ্গে অভির সম্পর্কের বিষয়টি মিডিয়ায় প্রচার হতে থাকে। ঠিক ওই মুহূর্তে অভি খুন করার পরিকল্পনা করেন তিনি্নকে। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অভি ২০০২ সালের ১০ নভেম্বর সন্ধ্যার পর তিন্নিকে মাথায় আঘাত করে হত্যা করেন। লাশ গুম করার জন্য গাড়িতে করে নিয়ে বুড়িগঙ্গা সেতুর নিচে ফেলে রাখেন। লাশ গোপন করার পর অভি তিন্নির আত্দীয়স্বজনকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে হুমকি দেন। অন্যদিকে লাশের ছবি পত্রিকায় প্রকাশের পর অভি পলাতক হন। একসময় তিনি দেশ থেকে পালিয়ে যান। এখনো পলাতক রয়েছেন অভি।
তিন্নি হত্যার আসামী গোলাম ফারুক অভি
শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের তথ্য : রাজধানীর শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন গ্রেপ্তারের পর তিন্নি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে জানায়, অভি তিনি্নকে হত্যার পর প্রথমে ভারতে যান। সেখানে গিয়ে কানাডা যাওয়ার চেষ্টা করেন। ইমনের সঙ্গে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে তদন্ত কর্মকর্তা দেখা করলে তাঁকে ইমন জানায়, ২০০২ সালে ইমন ভারতে পলাতক ছিল। সেখানে তার অভির সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। অভি ইমনকে সব কিছু খুলে বলেন। তিনি বলেন, তিনি্নর সঙ্গে তাঁর দৈহিক মেলামেশা ছিল। তিন্নি তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। অভি রাজি হননি। তিন্নির বিষয়টি মিডিয়ার কাছে ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দেন। তাই অভি তাঁকে খুন করে লাশ গাড়িতে করে নিয়ে বুড়িগঙ্গা সেতুর নিচে ফেলে দেন।
বর্তমান অবস্থা---
অভিনেত্রী ও মডেলকন্যা সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিনি্ন হত্যা মামলার বিচারকাজ দীর্ঘ আট বছরেও শেষ হলো না। নানা অজুহাতে সাক্ষী আদালতে হাজির না হওয়ায় বিচারকাজ পিছিয়ে যাচ্ছে।
তিনি্নর বাবা সৈয়দ মাহবুব করিম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, দীর্ঘ আট বছরেও আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়া গেল না। আদৌ নিরপেক্ষ ও সঠিক বিচার পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তিনি জানান, মামলার শুনানি এ পর্যন্ত অসংখ্যবার পিছিয়েছে। সাক্ষীরাও অজ্ঞাত কারণে আদালতে হাজির হন না। রহস্যজনকভাবে তিনি্নর স্বামী শাফকাত হোসেন পিয়ালকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। মামলায় বর্তমানে একমাত্র আসামি সাবেক এমপি গোলাম ফারুক অভিও ধরাছোঁয়ার বাইরে। মাহবুব করিম আরও বলেন, মামলা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে একটি মহল এখনো নানা ষড়যন্ত্র করছে। তিনি্ন হত্যাকাণ্ডের পরপরই এমপি অভি দেশত্যাগ করলেও আট বছরে দুইবার দেশে এসেছিলেন। কিন্তু পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি। বিদেশ থেকে অভিকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য সরকারের কাছে তিনি আহ্বান জানান। মৃত্যুর ১১ দিন পর কবর থেকে তার লাশ তোলা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করে। ওই সময় এ হত্যাকাণ্ডটি ব্যাপক আলোচিত হওয়ায় মামলাটি পুনঃতদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডিকে। দীর্ঘদিন তদন্ত শেষে সিআইডি ২০০৮ সালে একমাত্র আসামি হিসেবে অভির নামে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। সিআইডি মামলাটি তদন্তের সময় তিনি্নর কর্মকাণ্ডের নানা গোপন তথ্য পায়। এমনকি ওই সময় তিনি্ন ও সাবেক এমপি অভির পরকীয়া সম্পর্কের চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। মামলাটি পরিচালনাকারী সরকারি আইনজীবী (পিপি) অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন জানান, মামলাটি বর্তমানে সপ্তম অতিরিক্ত জেলা জজ মিজানুর রহমান খানের আদালতে বিচারাধীন। তিন মাস আগে আদালত শুনানির চার্জ গঠন করেন। এরপর কয়েকবার সাক্ষীদের সমন জারি করার পরও তারা কেউ হাজির হননি। ২২ নভেম্বর ফের সাক্ষীদের আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।অভিযোগপত্রে বলা হয়, অভি এখন কানাডায় রয়েছেন। '৯২ সালে রমনা থানায় দায়ের করা একটি অস্ত্র মামলায় ১৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের রায়ের পর হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে তিনি দেশ থেকে পালিয়ে যান। ২০০৭ সালের ২৬ ফেব্র"য়ারি তার বিরুদ্ধে এ মামলার ঘটনায় রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়।
হত্যার ব্যাপারে তিন্নির দুই গৃহপরিচারিকার ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি নেওয়া হয়।
গত ১৪ জুলাই অভিকে পলাতক দেখিয়ে তার অনুপস্থিতিতে মামলায় অভিযোগ গঠন করে ১৬ অগাস্ট এবং পরে ১৯ সেপ্টেম্বর এবং ১৯ অক্টোবর সাক্ষ্য গ্রহনের জন্য দিন নির্ধারণ করনে মিজানুর রহমান খান।
আভিযোগে বলা হয়, অভি ওই হত্যাকাণ্ডের আগে তিন্নির স্বামী পিয়ালের সঙ্গে তার দাম্পত্য সম্পর্কের অবসান ঘটিয়ে তাকে ফাঁদে ফেলে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তবে অভি তাকে কখনোই স্ত্রীর মর্যাদা দেননি। বরং বিয়ের জন্য তিন্নি অভিকে চাপ দিলে পূর্বপরিকল্পিতভাবে তিন্নিকে খুন করে গড়িতে করে তার লাশ চীন মৈত্রী সেতুর নিচে ফেলে রাখেন।
হাইকোর্ট এক মাসের জন্য মডেল ও অভিনেত্রী সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যা মামলার বিচার স্থগিত করেছে। চলতি বছরের গত ২৩ জুন হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ মামলাটি এই স্থগিতাদেশ দেন।
মামলার একমাত্র ও পলাতক আসামি সাবেক এমপি গোলাম ফারুক অভির পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন করা হলে এক মাসের জন্য মামলার কার্যক্রমের ওপর স্থগিত আদেশ দেয়া হয় বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শাহ ইলিয়াস রতন।
রোববার মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের ধার্য তারিখে এ কারণে দুজন সাক্ষী সাক্ষ্য দিতে আদালতে আসলেও সাক্ষ্য গ্রহণ করতে পারেননি বিচারক।
ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ফাতেমা নজীব আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।
২০০৮ সালের ৮ নভেম্বর গোলাম ফারুক অভিকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করে সিআইডি। গত বছরের ১৪ জুলাই অভির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। মামলার অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমানিত না হওয়ায় অব্যাহতি দেয়া হয় তিন্নির স্বামী পিয়াল সহ ৫ জনকে।
তিন্নি খুনের সাড়ে আট বছর পর গত ১০ এপ্রিল আদালতে সাক্ষ্য দেন তিন্নির বাবা সৈয়দ মাহবুবুল করিম।
মাহবুবুল করিম জবানবন্দিতে বলেন, তিন্নির চিত্রজগতে আসার ইচ্ছা ছিল না। তার স্বামী পিয়ালই তাকে বিভিন্ন কৌশলে এ জগতে আনে। পিয়াল তিন্নিকে প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে ব্যাংককে পাঠায় শপিংয়ের জন্য। তিন্নিকে বলা হয় ব্যাংককে বাবু নামে একজন তাকে শপিংয়ে সহায়তা করবে। বাবুই ছিল অভি। এভাবেই পিয়াল মিথ্যাভাবে অভির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়।
ঘটনার পর প্রথমে ভারত পালিয়ে যান অভি। এরপর ভারত থেকে কানাডা। ২০০৪ সালে কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় নেন তিনি।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০৮
তাশফী বলেছেন: সহমত
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
রাফি১৯৭১ বলেছেন: অভি চরিত্রহীন এতে সন্দেহ নাই। তবে তার প্রধান সমস্যা ছিল সাবের চৌধুরির শ্যালিকা ......। .......ছিল এয়ার হস্টেস। তার সাথে লটরপটর এবং যৌন ভিডিও থাকায় সাবের অভির উপর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিলেন...। অভির বাঁচার সুযোগ শেষ হয়ে গেল। তা না হলে একজন নেতা হিসাবে অভি তিন্নিকে হত্যা করে অনায়াসেই পার পেয়ে যেত।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৩
তাশফী বলেছেন: আপনার লেখা থেকে নতুন তথ্য জানলাম, আশা করি বিশদবাভে এ নিয়ে লিখবেন।ঘটনার পর প্রথমে ভারত পালিয়ে যান অভি। এরপর ভারত থেকে কানাডা। ২০০৪ সালে কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় নেন তিনি।অভি কিন্তু তিন্নিকে হত্যার আগে অনেকবার যৌন ভিডিও করে , প্রায় ৫০+ এর মত, কিন্তু তিন্নি হত্যার আলামতের সাথে যৌন ভিডিওর টেপ গুলো উদ্ধার হলেও পরে যৌন ভিডিওর টেপ গুলো গায়েব হয়ে যায়।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১১
বিষাদ বর্ণন বলেছেন:
অনেক কিছু আবার নতুন করে জানলাম
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
তাশফী বলেছেন: অনেক কিছু আবার নতুন করে জানাতে পারলাম দেখে ধন্যবাদ
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৩
শিস্তালি বলেছেন: আহারে মেয়েটাতো পাপের শাস্তি পেল দুনিয়াতেই---- ওই হারামীটা কবে পাবে? অভির ফাঁসী হোক দ্রুত...
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
তাশফী বলেছেন: সহমত,বিচারে বিলম্বিত করা বিচারকে অগ্রহ্য করার নামান্তর।
আমরা এখনও আশাবাদী এই নৃশংস হত্যাকান্ডের
যথার্থ বিচার হবে।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
ব্লাক সোলজার বলেছেন: বালের লম্পট গুলার জীবনে এগুলাই হয়, দেখেন্না দুই লুল পাব্লিক একজন মর্ছে আরকেজন দৌড়ের মথায় আছে
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
তাশফী বলেছেন: তিন্নির সঙ্গে ওভির দৈহিক মেলামেশা ছিল। তিন্নি তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। অভি রাজি হননি। তিন্নির বিষয়টি মিডিয়ার কাছে ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দেন। তাই অভি তাঁকে খুন করে লাশ গাড়িতে করে নিয়ে বুড়িগঙ্গা সেতুর নিচে ফেলে দেন। অভির সঙ্গে তাঁর দৈহিক মেলামেশা ছিল। তিন্নি তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। অভি রাজি হননি। তিন্নির বিষয়টি মিডিয়ার কাছে ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দেন। তাই অভি তাঁকে খুন করে লাশ গাড়িতে করে নিয়ে বুড়িগঙ্গা সেতুর নিচে ফেলে দেন।
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
জালিস মাহমুদ বলেছেন: হালাগো গদাম দেওয়া দরকার
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৮
তাশফী বলেছেন:
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৯
সত্যয় বলেছেন: প্রথমেই অন্ধকারের অতলে হারিয়ে যাওয়া চাঞ্চল্যকর এই কেস নিয়ে লেখার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
কোনো যুক্তি দিয়ে খুনির পালিয়ে যাবার পথ নেই। কিন্তু বাংলাদেশি সরকার প্রমাণ করেছে রাজনৈতিক প্রভাবশালীরা চাইলে খুন করে আনন্দে বিদেশ বাড়িতে ঘুরে বেড়াতে পারে! আট বছরে একজন তরুণীর খুনের ঘটনার কোনো অগ্রগতিই হয়নি, মিডিয়ার মুখ বন্ধ কবে বন্ধ হয়ে গেছে! আজও প্রথম আলো বা যুগান্তরের কোণায় দেখা যায় না এ বিষয়ের কোনো নিউজ। সত্যিই বাংলাদেশি সরকার বিশ্বে তোলপাড় করা কিছু! খোদ রাষ্ট্রপতি খুনির আসামিকে যেখানে ক্ষমা করে দিতে পারে সেখানে অভির পাপও তো আওয়ামী-বিএনপি সরকারের কাছে কিছুই না! জামাত-শিবির বা আওয়ামী-ছাত্রলীগের কিছু কুলাঙ্গারকে কানাডা সরকার পালন করছে, এটা তাদের জন্য অভয়াশ্রম হিসেবে কাজ করছে! কানাডা সরকারের উচিত যেহেতু তাদের নামে মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া, বাতিল করে বাংলাদেশি মিশন, কানাডাদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করতে পারতো! কিন্তু আওয়ামী-বিএনপি উভয় সরকারই অভিকে রাজনৈতিক আশ্রয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে।
আসুন গর্জে উঠি : অভির ফাঁসি চাই আমরা!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩০
তাশফী বলেছেন: সত্য কথা বলতে কি , অভির রাজনীতিক কাঙ্কশান অনেক বড় ও পুরানো। জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে বি. এন.পির রাজনীতিতে পদার্পণ করে সে, পরে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর এরশাদের জাতীয় পার্টিতে যোগ দেয়।
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩২
সত্যয় বলেছেন: রাজনৈতিক কানেকশান সাকা-মুজাহিদ-নিজামীদেরও ভালো। তার মানে এই না যে অপরাধ করে অপরাধী পার পেয়ে যাবে। আওয়ামী লীগ সরকার দিনবদলের রাজনীতি (!) যদি করেই থাকে অভিকে ফিরিয়ে নিয়ে এসে বিচার দাবি করছি। একজন নিরীহ মানুষকে খুনের চেয়ে পাপ আর কিছু নেই! অভির শাস্তি দরকার,যেমন দরকার সুমন আর পিন্টুর। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আমরা শুরু করেছি, এইসব রাজনীতির পা চাটা কুত্তা অভির মতো অপরাধীদের বিচার করবো না?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৭
তাশফী বলেছেন: ঘটনার পর প্রথমে ভারত পালিয়ে যান অভি। এরপর ভারত থেকে কানাডা। ২০০৪ সালে কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় নেন তিন বর্তমানে কানাডা বা ভারতে অভি পালিয়ে আছে ।
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩
খালিদ-বিন-মোস্তফা রবিন বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করা হোক
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
তাশফী বলেছেন: না ভাই, স্টিকি পোস্টর গ্যাঞ্জাম বেশি, আপনারা আমার ব্লগ পড়ছেন , মন্ত্যব করছেন, আমি এতেই খুশি
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯
তাশফী বলেছেন: আমার লেখা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ঘটনাটা যে কোন দিন ঘটেছিল তাই ভুলে গেছিলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০০
তাশফী বলেছেন: ভুলে যাওয়া ঘটনা মনে করিয়ে দিতে পেরে আমি আনন্দিত, আমার লেখা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৯
১৮ কোটি মানুষ বলেছেন: ২০০২ সাল থেকে মাত্র ৯ বছরই তো হইল ,অপেক্ষা করেন আরও ৩০-৪০ বছর, এর পর কিছু আশা করতে পারেন । আর গোলাম ফারুক অভি সম্পর্কে কিন্তু আরও অনেক কিছু শোনা যায় ---- উনি আবার দেশের একমাত্র মাফিয়া চক্রের প্রধানের অতি আদরের একজন এবং পেয়ারের মানুষ (ব্লগেও তার নাম উচ্চারণ করার মত দুঃসাহস আমার নাই তাই নাম খানা বললাম না)।জানেন কি গোলাম ফারুক অভি আবার সেই আমলের বোর্ড স্ট্যান্ড
এরশাদ চাচার নৌ-বিহার এ যাবার সৌভাগ্যও গোলাম ফারুক অভির হয়েছিল
আর চরম যেই কথা খানা শোনা যায় উনি দেশের একটি রাজনৈতিক দলের প্রধানের সাথেও নাকি রাত্রিতে শোয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছিলেন । সঙ্গত কারনেই তার নাম খানা নেওয়া হলনা কেও আবার রাজনিতিক ভাবে ব্যাপারটা না নিলে খুশি হব।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:১৮
তাশফী বলেছেন: এরশাদ চাচার নৌ-বিহার এ যাবার সৌভাগ্য-- কথাটা মনে হয় ভুল বললেন @১৮ কোটি মানুষ ,তখন হিজবুল বাহার (হজ্জ যাত্রী বহনকারি) নামে শিপিং কর্পোরেশনের একটি বাতিল জাহাজ বুড়িগংগায় পড়ে থাকত। জিয়া মেট্রিক ইন্টার এ ষ্টান্ড করা ছেলেমেয়েদের পড়াশুনায় উতসাহে দিতে তাদের জন্য নৌবিহারের আয়োযন করেছিলেন, তবে মনে হয় একবার কি দুবারের বেশী হয়নি।একবার কি দুবারের নৌবিহারের আয়োযনে অভি জিয়াউর রহমানের সাথে গিয়েছিলো,পরে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর নৌবিহারের আয়োযন বন্ধ হয়ে যায়,তাই এরশাদ চাচার নৌ-বিহার এ যাবার প্রশ্ন ওঠে না।
১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৪
জীবনকেসি বলেছেন: তিন্নির সঙ্গে ওভির দৈহিক মেলামেশা ছিল।
কেন? কেন? কেন? কেন? কেন?
মডেল বা অভিনেত্রী হতে হলে এগুলো বাধ্যতামূলক তাই?
পাপ ছাড়েনা বাপকে।তিন্নি কেও ছাড়ে নাই অভিকেও ছাড়বে না। বর্তমানে যারা শিক্ষা নেন নি তাদের কেওনা।
বিচার চাই, কিন্তু কোন লাভ নাই আমাদের আমজনতার মুখের বা জীবনের।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৮
তাশফী বলেছেন: কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? আমি কি জানি কেন ?পাপ ছাড়েনা বাপকে।তিন্নি কেও ছাড়ে নাই অভিকেও ছাড়বে না। বর্তমানে যারা শিক্ষা নেন নি তাদের কেওনা।
বিচার চাই, কিন্তু কোন লাভ নাই আমাদের আমজনতার মুখের বা জীবনের।
১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৮
শিপু ভাই বলেছেন: অভির উপযুক্ত বিচার চাই।
+++++++++
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৩১
তাশফী বলেছেন: শিপু ভাই ভালো আছেন ?
অবশ্যই অভির উপযুক্ত বিচার চাই
১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৪৩
ইয়াংেমন বলেছেন: এর সুষ্ঠু বিচার যাতে হয় সেটাই কামনা করছি.....
এর সাথে মেয়েদের ও সাবধান হতে কামনা করছে....
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৩
তাশফী বলেছেন: বিচারে বিলম্বিত করা বিচারকে অগ্রহ্য করার নামান্তর।
আমরা এখনও আশাবাদী এই নৃশংস হত্যাকান্ডের
যথার্থ বিচার হবে।
১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:০০
নষ্ট কবি বলেছেন: নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক পুলিশ আমাকে জানান- তিনি যখন একজন মন্ত্রির বাড়ির সামনে দায়িত্ব রত ছিলেন তখন এক প্রভাব শালী লোকের পক্ষ থেকে তার কাছে একটা কালো গাড়িতে করে ব্রিফকেস ভর্তি টাকা আসে। সেই টাকা আসার পর সালমান শাহ এর মৃত্যুর ঘটনা ধামা চাপা দেয়া শুরু হয়। এর পর সেই মামলা পরিচালনা যারাই করতে চেয়েছে তাদের কাছেই পৌছে গেছে এক বস্তা টাকা। তারা ও চুপ থেকেছে। মানুষ ও জানতে পারেনি কে খুনি- কে বিচার পেল। এভাবেই চলছে। এভাবেই আমাদের দেশের নগ্ন রাজনীতি র বলি হচ্ছে মানুষ গুলো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৫
তাশফী বলেছেন: নষ্ট কবি ,আমার লেখা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। এরকম বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া আরো আলোচিত ঘটনার কথা বলুন, আমার পক্ষে সম্ভব হলে আমি সেইসব ঘটনা নিয়ে লেখা দিবো ।
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৩
মাইন রানা বলেছেন: বিচার কি হবে আসলে ??
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১৯
তাশফী বলেছেন: আশা রাখতে দোষ কি ???আমরা এখনও আশাবাদী এই নৃশংস হত্যাকান্ডের যথার্থ বিচার হবে। @মাইন রানা, আপনার প্রো-পিকটা দারুন
১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
মাইন রানা বলেছেন: বিচার হওয়ার আগেই আভি বুড়া হইয়া মইরা যাইব
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৮
তাশফী বলেছেন: চিন্তার বিষয় !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৯
সকলম বলেছেন: তিন্নির চিত্রজগতে আসার ইচ্ছা ছিল না। তার স্বামী পিয়ালই তাকে বিভিন্ন কৌশলে এ জগতে আনে। পিয়াল তিন্নিকে প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে ব্যাংককে পাঠায় শপিংয়ের জন্য। তিন্নিকে বলা হয় ব্যাংককে বাবু নামে একজন তাকে শপিংয়ে সহায়তা করবে। বাবুই ছিল অভি। এভাবেই পিয়াল মিথ্যাভাবে অভির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়।
আমাগো ব্লগার পিয়াল নাকি? সেওতো পর্ন ব্যবসায়ী।
১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: এদেশে ক্ষমতাবানদের কিছুই হয় না
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৮
তাশফী বলেছেন: ১০০০০০০০০০০০০০০ কথার এক কথা @!
২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭
ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: হিট পোস্ট
আঠা দিয়া স্টিকি করার জোর দাবি জানাচ্ছি।
নাইলে সামু ভাংচুর করুম
আমার বাসা কিন্তু গুলশান থেইকা বেশি দূরে না
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৭
তাশফী বলেছেন: না ভাই, স্টিকি পোস্টর গ্যাঞ্জাম বেশি, আপনারা আমার ব্লগ পড়ছেন , মন্ত্যব করছেন, আমি এতেই খুশি।
আমার লেখা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ,এরকম বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া আরো আলোচিত ঘটনার কথা বলুন, আমার পক্ষে সম্ভব হলে আমি সেইসব ঘটনা নিয়ে লেখা দিবো ।
২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১০
শুটকাভাই বলেছেন: ছিঃ ছিঃ নাউযুবিল্লাহ, মানুষ বউ দিয়া ব্যবসা করে এটা আমার জানা ছিল না।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১১
তাশফী বলেছেন: শুটকাভা আপনি কই ছিলেন ? যান্তেন না ?
২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১৭
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: হুমম, ভুলেই গেছিলাম। আপনাকে ধন্যবাদ মনে করে দেয়ার জন্য।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:১১
তাশফী বলেছেন: ভুলে যাওয়া ঘটনা মনে করিয়ে দিতে পেরে আমি আনন্দিত, আমার লেখা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: উপযুক্ত বিচার হোক অভির।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:১১
তাশফী বলেছেন: আমরা এখনও আশাবাদী এই নৃশংস হত্যাকান্ডের যথার্থ বিচার হবে।
২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৪১
নষ্ট কবি বলেছেন: ভাই লিখতে তো ইচ্ছা করে- কিন্তু জানের ডরে কিছু লিখিনা
৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৫০
তাশফী বলেছেন: জানের ডরে কিছু লিখিনা , ছি। ছি।ছি। কি বললেন, আপনি তো ব্লগার সমাজের লজ্জা ।
২৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৫
ব্লগার ইমরান বলেছেন: মাঝে মাঝে এই ব্যাপারটা মনে হয়। তিন্নি তখনকার সময়ের খুব হিট একজন মডেল ছিলো। তার মৃত্যুর পর,যখন আস্তে আস্তে ঘটনাগুলো প্রকাশ হতে থাকে এই মিডিয়াজগত নিয়ে আমি নতুন করে ভাবতে শিখি।
যাক অপরাধীর বিচার নিয়ে ামি ততো টেনশন করি না। কারন আমার সাধ্যমতো চেষ্টার পরও যদি নাও পারলাম। তাতে কি? আল্লাহ পাকের কাছ থেকে তো মাফ নেই। শাস্তি তাকে পেতেই ই ই ই ই ই হবে।
০১ লা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২০
তাশফী বলেছেন: বিচারে বিলম্বিত করা বিচারকে অগ্রহ্য করার নামান্তর।
আমরা এখনও আশাবাদী এই নৃশংস হত্যাকান্ডের
যথার্থ বিচার হবে।
২৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:১৩
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
তিন্নি মারা যাওয়ার পর খুব হৈ চৈ হইসিল কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় নাই !!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
তাশফী বলেছেন: হ্মম্মম্মম্মম
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
জারনো বলেছেন:
বিচারে বিলম্বিত করা বিচারকে অগ্রহ্য করার নামান্তর।
আমরা এখনও আশাবাদী এই নৃশংস হত্যাকান্ডের
যথার্থ বিচার হবে।