নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পর্কগুলো আত্নার ভেতরে বাস করে। আত্না অবিনশ্বর, সম্পর্কটাও তাই হারিয়ে যায়না।

তাসজিদ

[email protected] www.fb.com/tasjid.ahmed.9

তাসজিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিটলারের কথাই সত্য বলে প্রমাণ হল। সত্য ভুলন্ঠিত। মিথ্যে আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে অট্টহাসি দেয়।

০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:১৩

সময় কিভাবে যায়? দেখতে দেখতে এক বছর চলে গেল। এক বছর আগে এই দিনে জামাতের ছদ্মবেশে হেফাজত নামক সংঘটন ঢাকায় কি ভয়ানক তাণ্ডব ই চালায়। তারা পবিত্র কোরআন শরীফ পোড়ায়, ইলেকট্রিক করাত দিয়ে কেটে ফেলে অসংখ্য গাছ, হামলা করে ব্যাঙ্কে, আগুন দেয় গাড়ী তে। তাদের দাবি শাহবাগে গণজাগরণের সকল কর্মী নাকি নাস্তিক!



তাদের ফাঁসি দিতে হবে।

আরে ভণ্ডের দল: শাহবাগে লক্ষ লক্ষ মানুষ এসেছে। তারা সবাই কি করে নাস্তিক হয়?

এ উত্তর আমার জানা নেই।তবে খুব সম্ভবত জানোয়ার মাহমুদুর চোরের কাছে ছিল।





এ পাপী একটি গন-মানুষের আন্দোলনকে ফ্যাসিবাদীদের আন্দোলন বলে আখ্যায়িত করেন। আর আমাদের কুলাঙ্গার রাজনীতিবীদরা তাতে নির্লজ্জ ভাবে সমর্থন জোগায়।





যার ফলশ্রুতিতে ঢাকার মতিঝিল পরিণত হয় ধ্বংসস্তূপে।

আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বাধ্য হয়ে রাতে অভিযান চালায়। হেফাজত কর্মীরা লেজ গুটিতে পালায়।





কিন্তু অপপ্রচার চলতেই থাকে।

সেখানে নাকি লক্ষ লক্ষ হেফাজতি কে হত্যা করা হয়েছে।তার পর লাশ গুম করা হয়েছে।

লক্ষ লক্ষ লাশ গুম করা কি এতই সহজ? লাশ নাকি ভারতে পাচার করে দেয়া হয়েছে!!!!!





হিটলার এক বিখ্যাত থিওরি দিয়েছিলেন ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়। “একটি মিথ্যে একশত বার বললে তা এক সময় সত্যে পরিণত হয়। মানুষ সত্য ভুলে মিথ্যে কেই সত্য মনে করে।”

হেফাজতি আর জামাতি রা হিটলারের সেই কথা কে সত্য প্রমাণ করে দিয়েছেন।



তারা দেশব্যাপী প্রচার করে যে শাহবাগে লক্ষ লক্ষ আলেম কে হত্যা করা হয়েছে। প্রমাণ হিসেবে তারা হাইতির ভূমিকম্পে নিহতদের ছবি ছড়িয়ে দেয় অনলাইনে। ডিজিটাল যুগ। মুহূর্তের মধ্যেই তা ছড়িয়ে পরে দেশব্যাপী। নেট থেকে ডাউনলোড। সেখান থেকে সবাই মোবাইলে। দামি, কমদামী সব ধরণের ফোনে।





এক মাঝি আমাকে বলেছিল যে, “দেখেন ভাই, আলেম গড়ে যে মারছে তার ভিডু।” আমি দেখি সেখানে হাইতির ভূমিকম্পের ছবি।

একটি মিথ্যে কিভাবে সমাজের বুকে সত্য কে পদদলিত করে প্রতিষ্ঠিত হয় তার জ্বলজ্বলে প্রমাণ।



দিন শেষে মনেহয় আমরাই পরাজিত, মাহমুদুর রহমানরাই জয়ী।





পুড়ছে কোরাআন শরীফ

পুড়ছে মসজিদ

পুড়ছে ব্যাংক

পুড়ছে রাস্তার পাশে অসহায় গরীবের শেষ সম্বল

কেটে ফেলা হয়েছে হাজার হাজার গাছ।

তাতে কার কি????

আমরা বরং আল জাজিরা দেখি। সেখাতে আসল খবর পাওয়া যায়।




মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২৬

তাসজিদ বলেছেন: খুব কম সময়ে লেখা তাড়াহোড়া করে লেখা পোস্ট।

২| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এইসব নিয়ে লিখে কি লাভ ?

০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

তাসজিদ বলেছেন: কান্ডারি ভাই,

আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না গ্রাসরূট লেভেলে কি পরিমাণ মিথ্যে ছড়িয়েছে। তাদের একটি বড় অংশ বিশ্বাস করে যে সেদিন সত্যিই লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল।


এবং কি অনেক প্রগতিশীলও বিশ্বাস করে যে সেদিন গণহত্যা হয়েছিল।

৩| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

হাসান মাহবুব বলেছেন: এসব লেখার দরকার আছে। এখনও অনেক মানুষ বিশ্বাস করে যে ঐদিন একটা ম্যাসাকার ঘটেছিলো। মিথ্যার শক্তি কতটা ভয়াবহ হতে পারে তা দেখেছি। সত্য জয়ী হোক।

০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০৯

তাসজিদ বলেছেন: হামা ভাই,

হেফাজত ইসলামের সমাবেশে পুলিসি অভিযান নিয়ে একটি পোস্ট এসেছে। সামু তা নির্বাচিত পাতায় দিয়েছে।

সামু তে কি আমার দেশের প্রেতাত্মারা ভর করেছে/

৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

ওইদিন হেফাজত কর্মীরা রাস্তায় রঙ মেখে শুয়ে ছিলো। যা তারা শিখেছিলো উনিশ পঁচাত্তরের এক ইতিহাস থেকে

০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:১৯

তাসজিদ বলেছেন: ভাই আপনি কি বলতে চাইছেন তা আপনি নিজেও জানেন না।

আমি কোথাও বলেছি যে হেফাজতিরা লাল রঙ দিয়ে রাস্তায় শুয়েছিল। কিন্তু আপনারা যে গুজব ছড়ান তার ভিত্তি কি? লক্ষ লক্ষ লাসের কথা বলেন আর ছবি দেখান হাইতির ভুমিকম্পের। উপরে একজন আছে। উনি সব জানেন, সব দেখেন।

মিথ্যার পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। এ দুনিয়াতে কিংবা অন্য দুনিয়াতে।

৫| ০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

কলাবাগান১ বলেছেন: ১৯৭১ নিয়ে কটাক্ষ করার জন্য এরা এসব মিথ্যাচার কে ছড়ায়। দেখুন একজন ঘুনপোকার কমেন্ট.......

১৯৭১ আরে হেফাজতের আন্দোলনকে এক পাল্লায় ফেলে কমেন্ট......।

০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

তাসজিদ বলেছেন: এদের নিয়ে কিছু বলার মত রুচি নেই। এরা ৭১ নিয়ে বাজে কথা বলে। পাকি দালালে ভরে গেছে চারিদিক।


তবে সব থেকে দুঃখ লাগল যে নির্বাচিত পাতায় এ ধরণের একটি পোস্ট ঝুলে আছে।

৬| ০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ডার্ক ম্যান বলেছেন: খুব ভালো পোস্ট। হেফাজতের ঈমান এতই শক্তিশালী ছিল যে, এক দিনেই তা ফুরিয়ে গেল

০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

তাসজিদ বলেছেন: আমি আসলে তাদের ইমান নিয়ে কোন প্রশ্ন তুলব না। তাদের কে ঠাণ্ডা মাথায় উত্তেজিত করা হয়েছে।ভুল তথ্য দিয়ে বিপথগামী করা হয়েছে। উস্কে দেয়া হয়েছে তাদের।

৭| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:২৩

তাসজিদ বলেছেন: মধ্য থেকে তেতুল বাবার লোকেরা কিছু টু পাইস কামিয়ে নিল।

৮| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সাম্প্রদায়িক শক্তির বিপক্ষে স্পষ্ট ভূমিকা নেয়ার কেউ নাই।
সবাই সুযোগে ক্ষমতা চায়। হাত মেশায়।

শিক্ষা ও মানুষের কর্মসংস্থান হলো সবচেয়ে বড় উপায়। এছাড়া গতি নাই। মানুষের অভাব, দূর্গতিগুলো বিশ্বাস গুলিয়ে খাওয়ানোর সবচেয়ে ভালো সময়। বিবেক, বুদ্ধি তখন কাজ করে কম।

০৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ৭:১২

তাসজিদ বলেছেন: দিন দিন সাম্প্রদায়িক শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। সাম্প্রদায়িক শক্তির সাথে এখন কর্পোরেট স্বার্থ মিলে মিশে একাকার।

সাম্প্রদায়িক শক্তির সবথেকে বড় শক্তি মানুষের অসহায়ত্ব। অসহায় মানুষকে সাহায্য করে তাকে আজীবনের জন্য কিনে নেয়।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাল লিখেছেন, খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।

সময়করে আমার এই দুটি লেখাও পড়ে দেখবেন - কমেন্টের জবাবগুলো সহ।
Click This Link
Click This Link

০৮ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

তাসজিদ বলেছেন: আপনার লেখা বুকমার্ক করে রেখেছি।যদিও খুব সম্ভবত আগেই পড়েছিলাম।

১০| ০৮ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গোয়েবলসের ছাত্র সবাই। মিথ্যাকে জোর গলায় বললেই তা সত্য হয় না।

১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:৪৪

তাসজিদ বলেছেন: কিন্তু এখন ত সব মিথ্যেই সমাজে সত্য হয়ে যাচ্ছে। কেও একটি ফ্লুক ছড়িয়ে দিলেই তা সমাজে শিকড় গেড়ে যাচ্ছে।

তবে আমি আশাবাদী। সত্যের জয় হবেই।

১১| ০৮ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন:

কি সত্য আর কি মিথ্যা তা আল্লাহই ভালো জানেন। লক্ষ লক্ষ হেফাজত কর্মী মারেনি কিন্তু ১০০ হেফাজত কর্মী তো মারা গেছে। নাকি বলবেন একজনকেও গুলি করে পশুর মতো হত্যা করা হয়নি? সব মিথ্যা! রাস্তায় যে রক্তের দাগ লেগে ছিলো সেগুলোও কি মাহমুদুর রহমান সেখানে ছিটিয়ে দিয়েছিলো?

যে গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে আপনাদের এতো অহংকার সে জন-জাগরণ মঞ্চ কর্মীকে ছাত্রলীগ কুকুরের মতো মেরেছে। সে ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কি ?

মাহমুদুর রহমান তো শুধু পত্রিকায় লিখেছে গায়ে হাত তুলেনি । কিন্তু চেতনব্যবসায়ীরা গণজাগরণ কর্মীদের কুকুরের মতো মেরেছে। তখন কি আপনার চেতনায় আঘাত লেগেছিলো?

গণজাগরণ মঞ্চের চিহ্নিত নাস্তিকদের নাস্তিক বললে মাহমুদুর রহমানকে ছাগু বলবেন আর গণজাগরণ কর্মীদের ছাত্রলীগ মারলে চুপচাপ বসে থাকবেন!

বাহ চেতনার অসাধারণ বহিঃপ্রকাশে আমি অভিভূত ।

০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:২১

তাসজিদ বলেছেন: অবশ্যই আল্লাহ সত্য মিথ্যে জানেন। এবং যারা মিথ্যেবাদী তাদের শাস্তি অবধারিত।


১০০ যদি মারা গিয়ে থাকে তাহলে তাদের লিস্ট তো কোন মাহমুদুরের সাগরেদ রা দিতে পারল না। মিথ্যে ছড়িয়ে দিতে ত আপনাদের কোন তুলনা নেই। আপনারা সাইদিকে চাঁদে পাঠিয়ে দেন। মিথ্যের ধ্বংস অনিবার্য।

আপনারা হাইতির ছবি কে মিতিঝিলের ছবি বলে চালিয়ে দেন। মিথ্যে প্রোপাগান্ডা চালান। তখন আপনাদের আল্লাহ ভীতি কোথায় থাকে

গণজাগরণের চিহ্নিত কয়েকজন নাস্তিকের নাম বলেন আপনি? আসিফ মহিউদ্দিন কি একবারও মঞ্চে গিয়েছিল?

কথায় কথায় অমি পিয়াল, আরিফ জেবতিক দের আপনারা নাস্তিক বলেন। জাফর স্যার কে আপনারা নাস্তিক বলেন। কিন্তু তাদের নাস্তিকতার কোন প্রমাণ দিতে পারবেন? পারবেন না। পারবেন জামাত আর হেফাজতের দালালি করতে।


মাহমুদুরের জন্য যারা দালালি করে তাদের কথার উত্তর দিতে আমাদের রুচিতে বাধে।

আর চেতনা কি জিনিস তা কি করে বুঝবেন? ভেতরে ত তার অস্তিত্বই নেই।

১২| ০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:২৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনার জবাব পেয়ে বুঝলাম আপনি এখনো ছোট । আমি কি বলছি আর আপনি কি জবাব দিলেন!

আরো বড় হোন! শুভ কামনা।

০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৩

তাসজিদ বলেছেন: হা ভাই, আমরা খুব ছোট। আর আপনারা খুব বড়।এভারেস্ট থেকেও বড়।

আমি কি কমেন্ট করলাম। আর কি উত্তর দিলেন।

শুভ কামনা আপনারেই বেশি প্রয়োজন।

শুভ কামনা ও শুভ রাত্রি।

১৩| ০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫২

সাদা মনের কালো মানুষ বলেছেন: ভাই দেশের সবাইরে খারাপ হওয়া লাগে না দেশের প্রধান খারাপ হলেই যথেষ্ট। তেমনি যৌন জাগরণ মঞ্চের সবাইকে নাস্তিক ছাগু হোয়া লাগে না উপরের ২/৩ টা রাম ছাগল নাস্তিক যথেষ্ট!!

০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:২২

তাসজিদ বলেছেন: তেতুল হুজুরদের চামচাদের কাছ থেকে এ ধরণের নোংরা মন্তব্যই স্বাভাবিক।

১৪| ১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:২৭

কুকরা বলেছেন: ১০০ যদি মারা গিয়ে থাকে তাহলে তাদের লিস্ট তো কোন মাহমুদুরের সাগরেদ রা দিতে পারল না।

লেখকের সচেতন(!) এবং সৎ(!!) বিবেকের কাছে একটি প্রাইভেট কুশ্চেন:

- অধিকারের আদিলুর রহমানকে সরকার গ্রেফতার করেছিল কেন?

১৫| ১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন:
ভাই, এইসব লিখে কোনব লাভ নাই। উপরে দেখলেন তো তেতুল হুজুরের ছাগুগুলা কেম্নে ম্যাতকার করতেছে। দেশের সবাইরে খারাপ হওয়া লাগে না দেশের প্রধান খারাপ হলেই যথেষ্ট। যেমন একজন তেতুল হুজুরই ছাগুদের জন্য যথেষ্ট।

এই ছাগুগুলার সমস্যা হইল এরা কোনদিন কোনকিছু জানতে চাইবে না, শুনতে চাইবে না, খালি কাঁঠাল চিবাইবে আর ম্যাতকার দিবে।

১১ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:২৩

তাসজিদ বলেছেন: ভাইরে, কি বলব? সামু তে ছাগু আছে জানতাম। তবে এত ছাগু আছে তা জানতাম না। সবগুল মিলে ম্যা ম্যা শুরু করেছে।


যেসব লেখা নির্বাচিত পাতায় যাচ্ছে তাতে সামু যে কি চাচ্ছে তা আমার মাথায় ধরে না।

১৬| ১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩০

জগ বলেছেন: হেফাজতের আন্দোলনের মত একটা ম্যাসিভ মুভমেন্ট কোনরকম নৃশংশ সামরিক অভিযান ছাড়া এক রাতের মধ্যে থামিয়ে দেয়া সম্ভব - এইটা যারা মনে করে তাদের বিবেক নাই।

তিন-স্তরের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, নগদ টাকা, বিরিয়ানি, লাকি-ম্যাডামদের উদ্দাম নৃত্যকলা এবং মোবাইল টয়লেট সহযোগে যেই আণ্দোলন করতে হয় এবং প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে যেই আন্দোলনের নেতাদেরকে কেতলি দিয়ে পিটানো হয় - সেই আণ্দোলনকে গণমানুষের আন্দোলন যারা ভাবে তাদেরও বিবেক নাই।

ব্লগের বিবেকহীনেরা আপনার মত বিবেকহীনদেরকে সমর্থন দিবে এইটাই স্বাভাবিক।

আপনার লেখাটা থেকে মিথ্যার বদ-গন্ধ আসতেছে। মানুষ হন, মানুষ হইতে পয়শা লাগে না ।

১১ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

তাসজিদ বলেছেন: মাদ্রাসার ছাত্রদের সরানোর জন্য কোন মেসিভ অভিযান লাগে না। একদল সুদক্ষ law enforcing agency র জন্য কাজ টা মোটেও কঠিন কিছু নয়। এটা বোঝার জন্য rocket scientist হবার প্রয়োজন নেই। মাহমুদুরের চামচা না হলেই হয়।


নিরাপত্তা না দিলে আপনার জামাত/শিবির/ জেএমবি ভাই রা বোমা মেরে সাধারণ মানুষ মারত। বোমা হামলা ত তাদের জন্য নতুন কিছু না। মানুষের রক্তে হাত ত তাদের আজ থেকে রঞ্জিত না।


যে আন্দোলনের সূচনা হয় গন-মানুষের হাতে, তাকেই গণ-মানুষের আন্দোলন বলা হয়।
মিথ্যে তথ্য দিয়ে, অপপ্রচার চালিয়ে, ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে কোন আন্দোলন করা যায় না। করা যায় সহিংসতা। ঠিক সেই কাজ টা আপনারা করেছেন।


জামাত শিবিরের পদলেহন বাদ দিয়ে সহজ, সরল, সত্যের পথে আসুন।
বহু দিন ত চামচামি করলেন। আর কত?

১৭| ১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

কুকরা বলেছেন: হিটলার এক বিখ্যাত থিওরি দিয়েছিলেন ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়। “একটি মিথ্যে একশত বার বললে তা এক সময় সত্যে পরিণত হয়। মানুষ সত্য ভুলে মিথ্যে কেই সত্য মনে করে।”
হেফাজতি আর জামাতি রা হিটলারের সেই কথা কে সত্য প্রমাণ করে দিয়েছেন।


আপনের বয়স কম মনে হচ্ছে, কম বয়সি মগজ ধোলাইকৃত শাহবাগী হিসাবে আপনার লেখাটাকে আমি ক্যাটাগোরাইজ করব। উপরে কিছু ধাড়ী-শাহবাগী আপনাকে খুব পিঠ চাপড়ে দিচ্ছে দেখে খুন মজা পেলাম।

এনিওয়ে আপনার জন্য ছোট্ট একটা জেনারেল নলেজ:

আপনি যেটাকে হিটলারের থিওরি বলছেন, সেটা আসলে "গোয়েবলসের থিওরি" বলে পরিচিত।

১১ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

তাসজিদ বলেছেন: হা ভাই, আমার বয়স খুব কম। ৮ কিংবা ৯ র বেশি হবে না।
Dr. Joseph Goebbels ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলারের গণসংযোগ মন্ত্রী ছিলেন। তার দায়িত্ত ছিল প্রোপাগান্ডা ছড়ানো। কিন্তু আইডিয়া গুল তার ছিল না। আর এ প্রোপাগান্ডা থেওরি তার নয় হিটলারের আবিস্কার।
সবজান্তা ভাইয়েরা, মাইন ক্যাম্প বইটি মনে হয় পড়া নেই।
শুভকামনা।

১৮| ১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩

সাদা মনের কালো মানুষ বলেছেন: বুঝলাম না আমি ছাগীর দুধ দোয়াইতে শুরু করলেই ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চাগুলা লাফানো শুরু করে কেন!!!

১১ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

তাসজিদ বলেছেন: ছাগু, বাশের কেল্লাতে গিয়ে লেদা।

১৯| ১১ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

রিফাত ২০১০ বলেছেন: খুব ভালো একটা বিষয় নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। প্রোপাগান্ডা ছাড়ানো ছাগুদের একটা পুরনো স্বভাব। জামাত বলে ওরা ইসলামের পক্ষে অথচ ইসলামে প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে মিথ্যাচার করা সুস্পষ্ট ভাবে নিষিদ্ধ ।

জামাত ইসলাম লক্ষ লক্ষ হেফাজতি কে হত্যা করা হয়েছে নামে যে প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে তা নিন্দনীয় । ১ লক্ষ মানুষকে হত্যা করা সহজ কথা নয়।

তবে আপনি বলছেন কোন মানুষকে হত্যা করা হয়নি। এতে আপনি দলকানার পরিচয় দিয়েছেন যা আপনার মতো একজন ব্লগারের কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত।

বিনা রক্তপাতে ৩০ থেকে ৪০ লক্ষ মানুষের বিশাল গণ-জমায়েত মাত্র ২ ঘণ্টায় বাতাসে উড়িয়ে দেওয়া অসম্ভব। কিছু রক্তপাত তো হয়েছেই।

আর সেদিন হেফাজতকে আওয়ামীলীগ ও নাস্তিকরা ছাড়া সবাই সমর্থন দিয়েছিল। সে সমর্থনকারীদের মধ্যে অনেক ধর্মপ্রাণ মানুষ ছিলো যারা সত্যি আল্লাহর রসূল সঃ কে ভালোবেসে হেফাজতকে সমর্থন দিয়েছিলো। আপনি সবাইকে অযৌক্তিক ভাবে ছাগু বলছেন।


মনে রাখবেন আওয়ামীলীগ ও নাস্তিক না হওয়া মানে ছাগু না। ছাগু শব্দটাকে যারা অপপ্রয়োগ করবে তাদের গদাম। এবং এও মনে রাখবেন সেদিন ( ৫ ই মে ) আওয়ামীলীগ ও নাস্তিক ছাড়া সবাই হেফাজত এর জমায়েত কে সমর্থন দিয়েছিল।

২০| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০২

াহো বলেছেন:


দেখুন, পড়ুন, জানুন এবং ছড়িয়ে দিন। সম্ভব হলে ফটোকপি করে লিফলেট আকারে ছড়িয়ে দিন::::

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ এক প্রতিবেদনে বলেছে,

"গত ৫ই মে রাতে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে চালানো পুলিশি অভিযানে মৃতের যে সংখ্যা হেফাজত ও প্রধান বিরোধীদল বিএনপির পক্ষ থেকে করা হয় - তাদের অনুসন্ধানে তা ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়েছে।"

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন ইন্টারনেট ঠিকানা Click This Link

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

তাসজিদ বলেছেন: চমৎকার লিঙ্ক র জন্য ধন্যবাদ।

আসলে ছাগু সমাজ ত কারও কথা শুনে না, যুক্তির ধার ধারে না। ওদের মিথ্যে আর তা মার্কেটিং করার ক্ষমতা।

তবে ওদের কোন প্রোপাগান্ডাই স্থায়ী হবে না, ইনশাআল্লাহ।

২১| ১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

সাদা মনের কালো মানুষ বলেছেন: ছাগু নিজেকে নিজের মতো সবাইকে ছাগু মনে করে। আমি কিন্তু কাউরে ছাগু বলি নাই। যৌন জাগরণ মঞ্চ থেকে পেইড ব্লগারদের মাসে কতো দেওয়া হয়!! যা দেয় তাতে কি চলে নাকি আবার পার্ট টাইম অন্য কিছু করা লাগে!!

১২ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

তাসজিদ বলেছেন: ওরে ছাগু, এতক্ষণ কই ছিলি।

আরে গাধা, এটা কি তোদের শফি হুজুরের পুলা পাইছ।

টাকার গল্প তোরাই বানিয়েছিস। তোরা আমাদের ফ্লাটের মালিক বানিয়ে দিস, BMW র মালিক বানিয়ে দিস।

বাস্তবে আমরা মুরগির খুপের মত রুমেই থাকি। ৩ নাম্বার বাসেই চলি। কারেন্ট চলে গেলে গরমে হা পিত্যেস করি।নিজের খেয়ে ব্লগিং করি। বিনিময় মূল্য খুজি না। অস্তিত্তের প্রশ্নে আপোষ হয় নারে ছাগু।

২২| ১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫০

াহো বলেছেন:


১)
তাজউদ্দীনের ভাষণ ও তার মেয়ের লেখায় গড়মিল

২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের যুদ্ধকালীন প্রথম ভাষণ
জিয়া সহ পাঁচ সেনা কর্মকর্তার নাম উল্লেখ তাদের যুদ্ধের জন্য

তাজউদ্দীনের ভাষণ link-- http:// -www.samakal.net/2013/07/23/7512




২)২৭ মার্চ 1971
টাইমস (লন্ডন )

স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র যুদ্ধ(মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা)
শেখ মুজিবকে বিশেষ নিবন্ধ,
সম্পাদকীয় বাংলাদেশ পরিস্থিতি


ব্রিটেনের পত্র-পত্রিকাগুলোও সেই সময় দ্ব্যর্থহীনভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি এবং ঘোষক হিসেবে প্রকাশ করেছিল। এর কয়েকটি খ-চিত্র আমাদের পাঠকদের জন্য তুলে ধরলাম।
টাইমস পত্রিকার ভাষ্য অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ’৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অবিভক্ত পাকিস্তানের একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার পরপরই বাঙালিদের স্বাধিকারের আন্দোলনটি পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলনে রূপ নেয়। পত্রিকাটির মতে ’৭০-এর সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পেছনে মূল কারণ ছিল বঙ্গবন্ধুর ছয়দফার প্রতি তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের পূর্ণ সমর্থন। সেই সময় পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয় ১৩২টি আসনে। আওয়ামী লীগের বিজয়ের সেই খবরে আরো উল্লেখ করা হয় যে, একক সংখ্যাগরিষ্ঠ আওয়ামী লীগ পাকিস্তান ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য সর্বাধিক পরিমাণ স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করার জন্য সংবিধান পরিবর্তনের চেষ্টা চালাবে। কেবলমাত্র প্রতিরক্ষা এবং বৈদেশিক মন্ত্রণালয় ব্যতীত রাষ্ট্রের অন্য সকল নিয়ন্ত্রণ পূর্ব পাকিস্তানের সরকারের হাতে ন্যস্ত হতে হবে (পিটার হ্যাজেলহার্স্ট, টাইমস, ৯ ডিসেম্বর ১৯৭০)। ’৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় এবং জুলফিকার আলি ভুট্টো এবং ইয়াহিয়া খানের ক্ষমতা হস্তান্তরে গড়িমসি বঙ্গবন্ধুর স্বাধিকারের সেই আন্দোলনকে ধীরে ধীরে স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপান্তরিত করছিল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের ওপর টাইমস পত্রিকায় পিটার হ্যাজেলহার্স্টের ধারাবাহিক রিপোর্টগুলোতে সেই সত্যই পরিস্ফুটিত হয়ে উঠছিল।
একাত্তরের মার্চ মাসে লন্ডন থেকে প্রকাশিত টাইমস পত্রিকাটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ওপর প্রায় প্রতিদিনই সংবাদ প্রকাশ করে আসছিল এবং প্রতিটি সংবাদেই বাংলাদেশ স্বাধিকার এবং স্বাধীনতার প্রতি বঙ্গবন্ধুর যে আপোসহীন অবস্থান, তা পরিষ্কারভাবে প্রকাশ পেতো। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ টাইমস সংখ্যায় প্রকাশিত হয় টাইমস-এর সেই সময়ের ঢাকায় অবস্থানকারী বিশেষ প্রতিনিধি পল মার্টিনের প্রেরিত “বেঙ্গলিজ আউট ফর ইন্ডিপেন্ডেন্স বাই এনি মিনস” শিরোনামের সংবাদটি। যার শুরুতেই বলা হয়, ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটির মাঠে বিপ্লবী কতিপয় সংগঠনের পরিচালনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ চলছে। পূর্ব পাকিস্তানের গ্রামে গ্রামে “স্বেচ্ছাসেবী” সদস্যদের মুক্তিবাহিনী গঠিত হচ্ছে যাদের ভবিষ্যৎ কাজ হবে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা।’ একই সংবাদের তৃতীয় পরিচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়, ‘সত্যিকার অর্থে, গত তিন সপ্তাহ যাবৎ পূর্ব পাকিস্তান বা বাংলাদেশে (জনগণের ভাষায়) এক ধরনের স্বাধীনতা উপভোগ করছে। দেশটির জনগণ এবং পাকিস্তান ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ দল আওয়ামী লীগের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সহযোগীরাই বর্তমানে প্রদেশটির প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছেন। আইন বিভাগের রয়েছে তার সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণাঙ্গ সমর্থন, তার নির্দেশ মোতাবেক অফিস-আদালত রয়েছে বন্ধ; ব্যাংকগুলো পরিচালিত হচ্ছে কঠোর ট্রায়াল-এন্ড-এরর কাঠামো মোতাবেক; এমনকি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানও প্রদেশটিতে তার সফরের পূর্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের নিশ্চয়তার প্রয়োজন বোধ করছেন।’
যদিও শেখ মুজিবুর রহমান “স্বাধীনতা” শব্দটি সাবধানতার সঙ্গে পরিহার করে আসছেন, তবে তিনি ঘরোয়া সভায় অথবা জনসমাবেশে এর পরিবর্তে ‘জনগণের মুক্তি’ শব্দটি ব্যবহার করে থাকেন, সে যাই হোক, গত কয়েক সপ্তাহের ঘটনাবলী দেশটিকে দৃঢ়ভাবে স্বাধীনতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে, যার আর ব্যতিক্রম সম্ভব নয়। যদিও শেখ মুজিবুর রহমানের আন্দোলন ছিল মুখ্যত পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যকার ভারসাম্য নিশ্চিত করা, সত্যিকার অর্থে আজকের বাংলাদেশ তার আন্দোলনেরই ফসল।’ এরপর ২৭ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ওপর বেশ কয়েকটি সংবাদ ও নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। সেই তারিখের টাইমস-এর ‘ওয়ার ক্লাউডস ওভার পাকিস্তান’ সম্পাদকীয়টির শুরুতেই বলা হয়, ‘পূর্ব পাকিস্তানে গতকাল মারাত্মক সহিংসতা এবং চরম রাজনৈতিক সংকটে পতিত হয়েছে। প্রদেশটির বাঙালি জাতীয়তাবাদের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি হামলার মোকাবেলায় দেশটির সর্বসাধারণকে বীরের ন্যায় প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন এবং দেশটির স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করেছেন। ’


------------------------------------------------------------------------------------------------------



নিউ ইয়র্ক টাইমস (২৭শে মার্চ, ১৯৭১)




টাইমস অব ইন্ডিয়া ২৭ সে মার্চ ৭১

২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনার বিষয়ে ১৯৭১ সালের অনেক আন্তর্জাতিক নিউজ-মিডিয়া, আমেরিকান বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের নানা রিপোর্ট রয়েছে। যা রিপোর্ট করা হয়েছিল সেটা অবিকৃতভাবে দেয়া হলো
এখানে ।

লিস্টের কয়েকটি নাম উল্লেখ করা হল রিপোর্টিং ডেইটসহ:

১. আমেরিকান ডিফেন্স ইনটেলিজেন্স এজেন্সী (২৬শে মার্চ, ১৯৭১)

২. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট টেলিগ্রাম (৩১শে মার্চ, ১৯৭১)

৩. আমেরিকান সিনেট রিপোর্ট (জুলাই ২৭, ১৯৭১)

৪. নিউ ইয়র্ক টাইমস (২৭শে মার্চ, ১৯৭১)

৫. ওয়াল স্ট্রীট জার্নাল (২৯শে মার্চ, ১৯৭১)

৬. টাইম , নিউজউইক (৫ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৭. বাল্টিমোর সান (৪ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৮. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট- রিসার্চ স্টাডি (ফেব্রুয়ারী ২,১৯৭২)

৯)টাইমস (লন্ডন )(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)
১০)টাইমস অব ইন্ডিয়া ২৭ সে মার্চ ৭১

১৩ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩১

তাসজিদ বলেছেন: আপনার কমেন্ট থেকে অনেক কিছু জানা গেল।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১:০০

আমিজমিদার বলেছেন: ভাই, পোষ্টের সাথে সহমত। ওইদিন কোন গণহত্যা হয় নাই। আই বিলিভ ইট।

বাট রক্তপাত একেবারেই হয় নাই এইটা বিশ্বাস করতে পারলাম না। আমার ধারণা টেন প্লাস মানুষ মারা গেছে, অইটাকে বাড়ায়া প্রচার করা হইসে। কারণ যত দক্ষ ফোর্সই আসুক, এতগুলা আনউইলিং মানুষ সরাইতে গেলে রক্তপাত হবেই। সামান্য মিছিলেই তো মাথা ফাটাফাটি হয়, নাকি?

আমরা সবাই পুরা ট্রুথ রিভিল করি, এতেই মঙ্গল।

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১:৩৩

তাসজিদ বলেছেন: আমি পোষ্টের কোথাও বলিনি যে বিনা রক্তপারে অভিযান শেষ হয়েছে। তবে যে লক্ষ লক্ষ লাশ র কথা বলা হচ্ছে তা একেবারে মিথ্যে।


লাশ কোন ক্রিকেট বল নয় যে খুব সহজে লুকিয়ে ফেলা সম্ভব। সংখ্যার ব্যাপারেও আপনার সাথে আমি একমত।


কোন অকাল মৃত্যুই গ্রহণযোগ্য নয়। তবে হেফাজত গনহত্যা নামক মিথ ছড়িয়েছে তাদের নাশকতা কে আড়াল করার জন্য। তারা মতিঝিল কে ধ্বংসই করে দিয়েছিল। তাদের হাত থেকে কোরআন শরিফ, রাস্তার পাশের দোকান, ব্যাংক, গাড়ি কিছুই নিস্তার পায়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.