নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পর্কগুলো আত্নার ভেতরে বাস করে। আত্না অবিনশ্বর, সম্পর্কটাও তাই হারিয়ে যায়না।

তাসজিদ

[email protected] www.fb.com/tasjid.ahmed.9

তাসজিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ও ডাক্তার, ও ডাক্তার...............

২১ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৫



সাম্প্রতিক সময়ে ডাক্তারদের নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। মিডিয়া-ওয়ালা রা এখন সব বাদ দিয়ে ডাক্তারদের নিয়ে মেতেছে। যেন হঠাৎ করেই সব ডাক্তাররা খারাপ হয়ে গেছে। রোগী কিংবা নার্স যার সাথেই সমস্যা হচ্ছে তাই ব্রেকিং নিউজ হয়ে যাচ্ছে। তাই ডাক্তারদের নিয়েই..................লিখলাম।





আসলে চিকিৎসা পেশাটাই একটু ভিন্ন। অন্য সব পেশার সাথে একে ঠিক খাপ খাওয়ানো যাবে না। অন্য সব পেশায় হয়ত মানবিকতা একটু কম থাকলেও চলে কিংবা কাজ চালিয়ে নেয়া যায়। কিন্তু ডাক্তারিতে নয়। প্রকৌশলীরা কাজ করে বিল্ডিং নিয়ে, একাউন্টেটরা বিজনেসের লাভ ক্ষতি নিয়ে, শিক্ষকরা ছাত্রদের নিয়ে। কিন্তু ডাক্তাররা কাজ করে মানুষের শরীর নিয়ে।

আপনি অনেক সময় অসহায় হয়ে যান। সে সময় আপনার সাহায্য প্রয়োজন পরে। কিন্তু আপনি দুই শ্রেণীর পেশাজীবীর কাছে তখনই যাবেন যখন আপনি অসহায় হয়ে পরেন। এক ডাক্তার, দুই আইনজীবী।





ভাল মন্দ নিয়েই সমাজ গঠিত। সবাই যেমন ভাল হবে না, তেমনি সবাইকে এক বাক্যে মন্দও বলা যাবে না। সব ডাক্তার কে ঢালাও ভাবে দোষারোপ করা যাবে না। সব ডাক্তাররা খারাপ নয়। আবার সবাই ভালও নয়।

তবে সমস্যা হচ্ছে যে ডাক্তারের দের সাথে অভিজ্ঞতা অধিকাংশ রোগির ভাল নয়।





এটা অস্বীকার করে লাভ নেই যে আমাদের ডাক্তাররা রোগীদের সাথে খারাপ বিহেভ করে। বিশেষত সরকারি ডাক্তাররা। যেখানে একেবারে গরিবরা যায়। অথচ একি ডাক্তার কিন্তু তার চেম্বারে খুব একটা খারাপ বিহেভ করে না।





উপজেলা পর্যায়ে প্রতি হসপিটালে ১০ থেকে ১৫ জন বিসিএস ক্যাডার ডাক্তার থাকার কথা। কিন্তু এ ১০ থেকে ১৫ জনের মধ্যে কয়জন হসপিটালে নিয়মিত উপস্থিত থাকে? গড় ধরলে ৫ থেকে ৭ জন। তারপরও গ্রামের মানুষ খুব ভাল করেই জানে যে সরকারি হসপিটালে কোন চিকিৎসা নেই। এ কারণে কারও পা ভাঙলেও তাকে জেলা হসপিটালে নিয়ে যেতে হয়। ডাক্তাররা অভিযোগ করে যে তাদের কাছে পর্যাপ্ত ঔষধ থাকে না। তাহলে সামান্য নাপাও কেন রোগীদের কিনে আনতে হয়? যে ঔষধগুল আসে সেগুলো কোথায় যায়?



উপজেলা পর্যায়ে অধিকাংশ ডাক্তাররা সেখানে থাকেন না। তারা থাকেন জেলা শহরে। কেও কেও আবার ঢাকায়। তারা গ্রামে থাকতে মোটেই ইচ্ছুক না।

কি জন্য?





এর অনেক কারণ হতে পারে। যেমনঃ গ্রামে প্রাইভেট প্রাকটিসের সুযোগ কম। যাও রোগী আসে তা পুরাতন ডাক্তারের কাছে। নতুনরা তেমন জমাতে পারে না। আবার হয়ত তারা শহরেই থাকতে চান, গ্রামে তাদের ভাল লাগে না। এত বড় ডাক্তার হয়েছি, গ্রামে কি থাকা যায়! এ ধরণের মেন্টালিটি অনেকের মাঝেই কাজ করে। তবে গ্রামের হসপিটাল গুল নোংরা থাকে, যা নিরুৎসাহিত করতে পারে বলে আমার ধারণা।





অথচ গ্রামেই কিন্তু অনেক দক্ষ ও শিক্ষিত সরকারি অফিসার থাকেন। যাদের মধ্যে টিএনও, এসি ল্যান্ড, এলজিইডি ও জনস্বাস্থ্যের দুইজন প্রকৌশলী( যাদের মধ্যে অধিকাংশই বুয়েটের), লাইভ-স্টক অফিসার, কৃষি অফিসার সহ আরও অনেক প্রথম শ্রেণীর অফিসার। তারা যদি গ্রামে থাকতে পারেন, তাহলে ডাক্তার সাহেবরা কেন পারবেন না। সে তুলনায় জেলা শহরে কিংবা মেডিকেল হসপিটালগুলতে চিকিৎসা তুলনামূলক ভাল। তবে সেখানে ডাক্তাররা হসপিটাল থেকে তার ব্যক্তিগত ক্লিনিক কে বেশি সময় দেন বলে অভিযোগ আছে। তবে জেলা হসপিটাল গুলোতে রোগিরা কিছুটা হলেও সেবা পায়, এটা স্বীকার করতেই হবে।





আর প্রথম শ্রেণির প্রাইভেট হসপিটাল( United, square, apollo) গুলোতে আক্ষরিক অর্থেই ডাকাতি হয়। যেখানে জ্বর হবার পর রোগীর কাছ থেকে ২ লক্ষ টাকার বিল করেছে এমন রেকর্ডও আছে।মূলত এদের টার্গেট সমাজের ধনিক শ্রেণি, অতি ধনিক শ্রেণি। সহজ কথায় গুলশান-বনানীর মানুষেরা এদের কনজিওমার। তবে এগুলোর সফলতাও আছে। বাইরে যাবার প্রবণতা বেশ কমিয়ে দিয়েছে এরা। বেশ সাফল্যের সাথেই। জটিল অপারেশনের ক্ষেত্রেও এদের সাফল্য বেশ ভাল বলে দাবি করা যায়। আর অস্বীকার করে লাভ নেই যে বাংলাদেশের টপ ধনীরা এসব বিলাসবহুল হসপিটাল চায়। এটা তাদের দাবি। এ দাবি পূরণ না করা গেলে তারা বাইরে ছুটবেই।











অভিযোগের পাহাড়!!!!!!!!!!!

প্রথমেই তাদের কমিশনের বিষয়টি এসে যায়। জটিল রোগ ত বটেই খুব সাধারণ অসুখের জন্যও পাঁচ সাতটি টেস্ট ধরিয়ে দেয়া হয়। প্রয়োজন থাক বা না থাক। যার একটি অংশ ডাক্তারের জন্য বরাদ্দ থাকে। আর মাস্ট বি টেস্ট করাতে হবে ডাক্তারের পছন্দের ল্যাবে। অন্যথায় আপনাকে আবারও টেস্ট করাতে বাধ্য করবে ডাক্তার সাহেবেরা। একবার এই অধমের জ্বর হবার পর ডাক্তার সাহেব ৭ খানা টেস্ট করিয়েছিলেন!!!!!!! কি আর করা।







বাংলাদেশে ভারতের ডাক্তারদের এত সুনাম কেন? যে একবার যায়, সে সবাই কে সেখানে যেতে বলেঃ তা সে যে কোন রোগ হোক না কেন। ডিগ্রি কিংবা দক্ষতা কিন্তু আমাদের ডাক্তারদের থেকে খুব বেশি না।তাহলে?

আচরণ, সেরফ একটু ভাল আচরণ দিয়ে তারা রোগিদের মন জয় করে নেয়। ডাক্তারদের একটু হাসি, একটু ভাল আচরণ, একটু সহানুভূতি রোগীদের অভিভূত করে দেয়। যে কাজটি আমাদের ডাক্তাররা কখনই করে না। রোগী দেখলে তাদের মনে হয় যে যেন রাস্তার ফকির এসেছে। তার কাছে ভিক্ষে করতে।






অথচ একটু ভাল আচরণ দিয়ে সেই অসহায়, দুর্বল মনের রোগীর মন জয় করা যায়।

আসলে ভারতের ডাক্তারদের এটি একটি টেকনিক। বলা যেতে পারে রোগী ধরার টেকনিক। তারা রোগীদের সাথে এমন বিহেভ করবে যেন স্বয়ং ভগবান নেমে এসেছেন। এর ফলে সে রোগী তার আজীবনের কাস্টমার হয়ে যাবে। সে নিজে ত আসবেই, আরও অনেকের আশাও সুনিশ্চিত করবে।

এই সিম্পল টেকনিক টি আমাদের ডাক্তাররা কবে শিখবে?





পৃথিবীতে সবথেকে মূল্যবান কি? সময়।





তবে ডাক্তারদের সময় বুঝি সব থেকে বেশি দামি। আগে ডাক্তার রা রোগীর কথা শুনত। তারপর রোগীকে ঔষধ দিত। এখন ডিজিটাল যুগ। এত সময় কই? প্রতি মাথার দাম ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা। তাই দ্রুত রোগী দেখতেই অভ্যস্ত আমাদের ডাক্তাররা। তাই পণ্য রোগীর জন্য ১ মিনিটও বরাদ্দ থাকে না। এ কথা মধ্যম মানের ডাক্তার দের জন্য যেমন সত্য, তেমনি দেশসেরা এম, আর, খান, কিংবা প্রাণ গোপালের বেলাতেও সত্য।

তবে সব কিছুর পরও ডাক্তারি পেশা মহান ও সেবার পেশা। অসংখ্য ডাক্তার তাদের সেবা ও ত্যাগের মাধ্যমে এ পেশা কে সম্মানিত করেছে। তবে কি বর্তমানে এসব ডাক্তার কমে যাচ্ছে? আর বেড়ে যাচ্ছে অতি মোনাফালোভী মানি মেকিং ডাক্তার। এটি মনে হয়ে চিন্তার বিষয়। বেশ চিন্তার বিষয়।

তবে ডাক্তারদের গালি দেবার আগে কিছু বিষয় আমাদের সবার মনে রাখা উচিৎ







১. আচ্ছা, আপনি কি কখনও ময়লা, অপরিষ্কার কোন স্থানে কাজ করতে ইচ্ছুক থাকবেন। অবশ্যই না। কিন্তু সে অপরিষ্কার, নোংরা, দুর্গন্ধময় পরিবেশে কাজ করে ডাক্তাররা। ঘা-পাচরার দুর্গন্ধ, পুঁজ, ডেটল, রোগীর আর্তচিৎকার, স্বজনদের আহাজারি, কিছু ক্ষেত্রে স্বজনদের হুমকিঃ এ বিরক্তিকর বিষয় নিয়েই কাজ করে ডাক্তাররা।

২. রাত হচ্ছে ঘুমোবার সময়, বিশ্রাম নেবার সময়। কিন্তু সেই মজার ঘুম বাদ দিয়েই কিন্তু নাইট ডিওটি করতে হয় ডাক্তারদের।

৩. কোন অপারেশান সফল হলে যেমন প্রশংসার বন্যায় ভাসিয়ে দেয়া হয় তেমনি, ভুল হলে কিন্তু গালি একটাও মাটিতে পরে না।



ডাক্তারদের নিয়ে অনেক কথা বললাম। এর আগে সামুতে ডাক্তার নিয়ে কমেন্ট করায় দুইজন ব্লক করেছিল। এবার কয়জন করবে কে জানে?

তাই কিঞ্চিত ভয়ে ভয়ে নচিকেতার সেই গান বোনাস হিসেবে দিলাম।





ও ডাক্তার, ও ডাক্তার...

তুমি কতশত পাস করে এসেছ বিলেত ঘুরে

মানুষের যন্ত্রণা ভোলাতে, ও ডাক্তার, ও ডাক্তার...

তোমার এম.বি.বি.এস নানা এফ.আর.সি.এস

বোধহয় এ টু জেড ডিগ্রী ঝোলাতে, ও ডাক্তার, ও ডাক্তার...

ডাক্তার মানে সেতো মানুষ নয়

আমাদের চোখে সেতো ভগবান

কসাই আর ডাক্তার একইতো নয়

কিন্তু দুটোই আজ প্রফেশান

কসাই জবাই করে প্রকাশ্য দিবালোকে

তোমার আছে ক্লিনিক আর চেম্বার

ও ডাক্তার, ও ডাক্তার।।



ডাক্তার চাইবেন রক্ত রিপোর্ট,

ক্লিনিকের সন্ধানও তিনিই দেবেন

একশত টাকা যদি ক্লিনিকের বিল

অর্ধেক দালালী তিনিই নেবেন

রোগীরা তো রোগী নয় খদ্দের এখন

খদ্দের পাঠালেই কমিশান

ক্লিনিক আর ডাক্তার কী টুপি পড়াচ্ছে

বুঝছেনা গর্দভ জনগন

কসাই জবাই করে প্রকাশ্য দিবালোকে

ওদের আছে ক্লিনিক আর চেম্বার

ও ডাক্তার, ও ডাক্তার।।



নিজেদের ডাক্তার বল কেন?

তার চেয়ে বলনাকো ব্ল্যাকমেলার

রোগীর আত্মীয়দের ঘটি বাটি চাটি করে

করো সুযোগের সদ্ব্যবহার

সরকারি হাসপাতালের পরিবেশ

আসলেতো তোমরাই করছো শেষ

হাসপাতাল না থাকলেই জনগন

নার্সিং হোমে যাবে অবশেষ

সেখানে জবাই হবে উপরি কামাই হবে

মানুষের সেবার কী দরকার!

ও ডাক্তার, ও ডাক্তার।।



বাঁচানোর ক্ষমতাতো তোমারই হাতে

তুমি যদি মারো তবে কোথা যাই

অসহায় মানুষের তুমিইতো সবকিছু

করজোড়ে নিবেদন করছি তাই

তোমার গৃহিনী যে গয়না পড়েন

দেখেছ কী তাতে কত রক্ত

তোমার ছেলের চোখে দেখেছ কী

কত ঘৃণা জমা অব্যক্ত

তোমারও অসুখ হবে, তোমারই দেখানো পথে

যদি তোমাকেই দ্যাখে কোন ডাক্তার

ও ডাক্তার, ও ডাক্তার!!

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:১৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাঁড়ির একটা ভাত টিপলেই পুরো হাঁড়ির খবর জানা যায়- এটা অবশ্যই ডাক্তারদের ক্ষেত্রে বলা চলে না। কখনই না। কিন্তু রোগীরা ও ডাক্তার ও ডাক্তার গান গেয়ে চলবে, এটাই হয়তো অসহায়দের নিয়তি।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫২

তাসজিদ বলেছেন: আসলে ভাল মন্দ মিলিয়েই মানুষ। একজন দুইজন কে দিয়ে সবাই কে জাজ করা যাবে না।

তবে সম্প্রতিক সময়ে কিন্তু ডাক্তাররা নেতিবাচক খবরের কারনেই শিরোনাম হচ্ছে। মিডিয়া একে পুজি করে বিজনেস করছে এটি সত্য।

তাই আমি মনে করি ডাক্তারদের উচিৎ নিজেদের নিয়ে আবার ভাবা।

শুভেচ্ছা।

২| ০৩ রা জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: সহমত

০৩ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

তাসজিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৮

ইমিনা বলেছেন: আমি খুব বেশী প্রয়োজন না হলে আমার কাছের মানুষগুলোর উপকারে তাদের নিয়ে ডাক্তার বা হসপিটালে যাই না। কারন একটা ই - ওখানকার ডাক্তারদের আচরন খারাপ হলেই আমার ও ছেড়ে কথা বলতে ইচ্ছা করবে না। মাঝ দিয়ে বিপদে পড়বে সে যার উপকারের জন্য হসপিটাল যাওয়া ।।

০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৬

তাসজিদ বলেছেন: আসলে ডাক্তার ও হসপিটাল হচ্ছে এমন এক স্থান যেখানে ও যার কাছে আপনাকে যেতেই হবে। আপনি চান বা না চান।

আর যাই করুন না কেন ডাক্তার দের সাথে লাগতে যাবেন না। #:-S

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩২

আরজু পনি বলেছেন:

আমার খুব পছন্দের এক ডাক্তার বন্ধু আরেকজনের উদ্দেশ্যে বলেছিল, অসুখ হলে তার কাছেই যেতে হবে...

কাজেই ডাক্তার খেপাতে রাজি নই ;)

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

তাসজিদ বলেছেন: হা হা হা। B-)

আসলেই ডাক্তারদের সাথে লাগতে নেই। তাদের কাছে আমরা সবাই ধরা।

৫| ০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ডাক্তারদের চমৎকার নেটওয়ার্ক ভাগে যোগে লুটে পুটে খাওয়ার দারুণ মেকানিজম। নির্মম হলেও ঘটনা সত্যি। ওই টাকার গড়গড়ি না থাকলে অনেকেই ডাক্তার হতেন না ।

০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৭

তাসজিদ বলেছেন: সবার টাকার প্রয়োজন। আগে মানুষ কাজ করে টাকা উপার্জন করত। আর এখন টাকার জন্য কাজ করে।

এ পেশা কিন্তু একটি মহৎ পেশা। তা ভুলে গেলে চলবে না। শুধু মানি মেকিং মেশিন হলে তা এ পেশার জন্য লজ্জাই হবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.