![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] www.fb.com/tasjid.ahmed.9
আড়ং এর ছবি নিয়ে দেখছি ফেসবুক ও ব্লগ সরগরম। তবে আমি খুব একটা আশ্চর্য হয়নি আড়ং এর এ ধরণের মার্কেটিং দেখে। সারা দেশ যখন বন্যায় ভেসে যাচ্ছে, বন্যার্তরা দিনে হয়ত একটি রুটিও পাচ্ছে না, তখন আড়ং এর পোশাক পড়ে বন্যার পানিতে দাঁড়িয়ে পোজ দিচ্ছে কিছু মডেল।
কিন্তু বন্যার সময় এ ধরণের ছবি দেয়ার কি কারণ থাকতে পারে তা কি আমরা কেও ভেবে চেখেছি? মনে হয় না।
আমি মার্কেটিংর ছাত্র না। প্রথাগত ভাবে আমার মার্কেটিং র কোন নলেজ নেই। তারপরও খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে মার্কেটিং দু ধরণের।
Positive marketing
Negative marketing.
পজিটিভ মার্কেটিং কে প্রচলিত ধারার মার্কেটিং বলা যেতে পারে। আমরা চার পাশে যে ধরণের মার্কেটিং দেখি তাই মূলত পজিটিভ মার্কেটিং। এতে খুব একটা বিতর্ক সৃষ্টি হয় না।
আর অপরটি নেগেটিভ মার্কেটিং।
সহজ কথায় এটি হচ্ছে বিতর্ক সৃষ্টি করার মাধ্যমে মার্কেটে নিজের অবস্থান আরও শক্ত করা। বিতর্ক যত বেশি হতে তাতে তাদের তত লাভ। কারণ যে ছবি হয়ত কেও লক্ষও করত না, তা এখন সবাই দেখবে। এ নিয়ে স্ট্যাটাস দিবে, স্ট্যাটাস ভাল হলে তা অনেক শেয়ার হবে, ব্লগে হিটের ঝড় উঠবে। সবাই একে নেতিবাচক হিসেবেই লিখবে।কিন্তু আখেরে গোছাবে সেই আড়ং কোম্পানি।
আপনি কি মনে করেন যে আড়ং জানত না যে এটি সমালোচনার ঝড় তুলবে। তারা খুব ভাল করেই জানত। এবং জেনে শুনে বুঝেই তারা এক কাজ টি করেছে। কারণ যত বিতর্ক তত প্রফিট। কারণ কে না জানে মানুষের বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আমরা বেশি আগ্রহী।
অথচ এ কাজ টি যদি কোন ছোট কোম্পানি করত তাহলে তার লালবাতিই জ্বলত। কারণ তারা এ ধরণের সমালোচনা উতরে উঠার মত পুঁজি কিংবা মেধা কোনটিই তাদের থাকে না।
আমি বাজি ধরে বলতে পারি যে এবার ঈদে আড়ং এর বাণিজ্য আরও ভাল হবে। যারা আড়ং কে গালি দিচ্ছেন তারাই যাবেন উত্তরা কিংবা আসাদগেটের সুবিশাল পরিসরে। গার্লফ্রেন্ড কিংবা স্ত্রীর হাত ধরে সেজেগুজে এক্স পারফিউম দিয়ে।
একবারও মনে থাকবে না বন্যার্তরা যখন না খেয়ে কোন স্কুলে দুর্বিষহ জীবন অতিবাহিত করছিল তখন তাদের সাথে কি মস্করা করেছিল এই আড়ং
।
জয়তু মার্কেটিং...............
জয়তু পুঁজিবাদ............
জয়তু আড়ং..................
Note: এ ধরণের বিতর্ক কিন্তু আগেও হয়েছে আড়ং কে নিয়ে। সৈনিক ক্লাবের সামনে উন্মুক্ত পিঠের ললনাকে দেখে কে না একবার ইসস বলে উঠেছেন। তাই ত বলি আড়ং রা এভাবেই বিজনেস করে। আমরা লাফিয়ে লাফিয়ে তাদের পয়সার থলি আরও ভরে দেই।
আড়ংরা আমাদের নিয়ে এভাবেই খেলছে এবং খেলবে
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭
তাসজিদ বলেছেন: সবাই এখন শর্ট কাটে বিশ্বাসী। বিপণনের জন্য নারীর উন্মুক্ত শরীর ও বিতর্কিত বিষয় কেই বেছে নিয়েছে
২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: আড়ং এর জিনিস এর দাম এতো বেশি তারপরও দেখি ওদের শোরুম এ মানুষ আর মানুষ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
তাসজিদ বলেছেন: আসলে আমিও বুঝে পাই না আড়ং এ কেন এত ভিড়। বিশেষ করে ঈদের সময় নাকি হাটাও যায় না।
তবে আড়ং র জিনিস আমার কাছে অসহ্য লাগে।আর এত বেশি দাম।
৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২০
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: কোম্পানিগুলো যেভাবে মার্কেটিং করে ঠিক সেইভাবে আমরা ভোক্তারা কি এন্টি মার্কেটিং করতে পারি না। একটা কোম্পানিকে এন্টি মার্কেটিং করে তার জনপ্রিয়তা কমিয়ে দিতে পারলে দেখা যাবে কোয়ালিটি পন্য না করে ওরা পার পাবে না। - লেখক ও ডি মুন ভাই।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৭
তাসজিদ বলেছেন: ভাল একটি বিষয় বলেছেন শরীফ ভাই।
কোম্পানি গুল নানা ভাবে, বিভিন্ন ফন্দি ফিকিরে আমাদের কাছে তাদের পণ্য গছায়। এজন্য তারা চরম নিম্নমানের কাজ করতেও দ্বিধা করে না।
আমরা যদি সেই কোম্পানি গুলোর পণ্য না কিনি এবং অন্য কে না কেনার জন্য প্রচার চালাই তাহলেই হয়ত তারা তাদের চরিত্র বদলাতে পারে।
৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: কিছু বলদ আছে যারা আড়ঙের ত্যানা কিনে তাদের স্ট্যাটাস ছয়তলায় উঠাইতে চায় , এদিকে আড়ং যে তাদের বাঁশ দিয়া জুতার তলায় নিয়া যায় সেই খেয়াল নাই ।
আড়ং বয়কট করেছি আরও ৭/৮ বছর আগে থেকেই । ওদের স্টাফদের আটিচ্যুড ও আপ্রোচ দুটোই খুব খারাপ ।
ভালো থাকবেন
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩১
তাসজিদ বলেছেন: ভাই একদম মনের কথাই বলেছেন। আড়ং র কাপড় আমার কাছে ত্যানা ই মনে হয়। সাদা এক পাঞ্জাবির মাঝে একটু কাল ছাপ ছুপ। আর দাম ৬-৭ হাজার। আর তা কেনার জন্য সবাই অস্থির।
অদ্ভুত হলেও সত্য আমি আড়ং র কোন কিছুই কিনি নাই। পয়সা খরচ করে ত্যানা কিনমু কে?
৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ব্যাপারটি খুব খারাপ হয়েছে ।দেশের বন্যার্তদের নিয়ে ফান করেছে।
ওদের জিনিসের ভক্ত অনেকে ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫১
তাসজিদ বলেছেন: আমি বলব খুবই লজ্জার হয়েছে। এক দল মানুষ না খেয়ে কষ্ট করছে আর তাদের নিয়ে হাসি তামাসা করা হচ্ছে। কতটা নির্লজ্জ এরা।
একরাশ ঘেন্না এদের প্রতি।
মালয়েশিয়ায় দিনকাল কেমন কাটছে?
৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৫
খাটাস বলেছেন: এবার ঈদে আড়ং এর বাণিজ্য আরও ভাল হবে। যারা আড়ং কে গালি দিচ্ছেন তারাই যাবেন উত্তরা কিংবা আসাদগেটের সুবিশাল পরিসরে। +++++
দেখি ফেসবুক দেশপ্রেমিক রা কি করেন।
সুন্দর পোষ্টের জন্য সাধুবাদ জানাই তাসজিদ ভাই।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০০
তাসজিদ বলেছেন: ফেসবুক কিংবা ব্লগ সেলেব্রিটি দের অস্তিত অনলাইনেই সীমাবদ্ধ। বাস্তবে তাদের পাওয়া যায় না।
কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ............।।
৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭
ইমিনা বলেছেন: জয়তু মার্কেটিং...............
জয়তু পুঁজিবাদ............
জয়তু আড়ং..................
আমরা সাধারন পাবলিকরাই কেবল গাধা হয়ে আছি। আর তাহারা দেখিয়ে দিচ্ছেন "মার্কেটিং জিনিসটা কি"
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪০
তাসজিদ বলেছেন: আসলে এরা আমাদের বোকা করে রাখে। আর তাতেই তাদের বাণিজ্য চাল চলে
৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জয়তু মার্কেটিং
জয়তু পুঁজিবাদ
জয়তু আড়ং।।
কারন আড়ং জানে কিছু উঠতি ধনী আর অভিজাতদের কাছে তাদের ষ্টিকারটার মূল্যই অনেক। এখানে মান,মানবতার মল্যই নেই।।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮
তাসজিদ বলেছেন: আসলে মিডিয়া আমাদের মাথায় খুব ভাল করে একটি জিনিস ঢুকিয়েছে।তা হচ্ছে "Brand"
এই সময় কি ব্র্যান্ড ছিল না বা কম ছিল। তখন কি মানুষ কাপড় পড়েনি। তাদের কি ঈদ, পূজা পালন করা হয়নি।
এখন সবাই ব্র্যান্ড ফোভিয়াতে ভুগছে। যেন ব্রান্ডে-ড কাপড় না পড়লে দুনিয়া র সব শেষ।
৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
দুখাই রাজ বলেছেন: কতিপয় 'ব্রিটিশ' বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ 'হুজুগে' বাঙালদের নিয়ে ব্যাবসা করে আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছে , এভাবেই চলছে , চলবে ।
শুভ সকাল ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
তাসজিদ বলেছেন: ব্রিটিশ রা ভাল কিছু শেখাতে না পারুক, ধান্ধাবাজি টা খুব ভাল করে শিখিয়ে দিয়ে গেছে। যা পুঁজি করে টিকে আড়ং ফাড়ং রা।
Have a nice day. !!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: কাপড় আর চামড়া (লেদার) এই দুই জিনিসএর আসল নকল আমার কখনো চেনা হয়ে উঠেনি, কোনটা পলিস্টার কোনটা সিল্ক কিংবা সূতি। কোনটা লেদার আর কোনটা ফেক লেদার।অথচ দুটো জিনিসের গুরুত্ব বাঙালী জীবনে খুব বেশি, চামড়ার সৌন্দর্য্য দিয়ে মানুষ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে আর কাপড় দিয়ে দিচ্ছে আড়ং। এইটুকু আমি ঠিকি বুঝে ফেলি আমার ছোট্ট জীবনে, তাই কোখনো এই দুই জিনিসের দ্বারস্থ হইনি,ঠকিনি।বরং কেউ আড়ংএর কোন গিফ্ট পাঠালে তা নিজে না ব্যবহার করে অন্য কাউকে দান করে দেয়া হতো সব সময়।
বাঙালীর শুয়ে শুয়ে অর্থ উপার্জনের চরম শোধ নিতে এই পুঁজিবাদিরা শিকড় গেড়ে বসে আছে আমাদের দেশে সঙ্গত কারণে এমন সব কোম্পানী গুলোর প্রতি ঘৃণা থাকলেও মেজাজ গরম হয়না,গরীবের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে টাকা আয়ের সোধ গরীব না নিতে পারলেও এরা ঠিকি হাতিয়ে নিচ্চে,তা মন্দ না
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩২
তাসজিদ বলেছেন: ব্রিটিশ বেনিয়ারা ত ২০০ বছর শাসন করেছিল। আর এ দেশীয়রা প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে আমাদের রক্ত চুষে খাচ্ছে।
যতই খায় তাদের পিপাসা ত শেষ হয় না।
১১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
তাসজিদ বলেছেন: আচ্ছা, এ লেখা কি নির্বাচিত পাতায় যাবার মত যোগ্যতা ধারণ করে না। ??????????????????????????????????????
১২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমরা খাই বলেই, উনারা খাওয়ান। আর "ব্র্যান্ড এবং ব্রান্ডিং" এখন অনস্বীকার্য, আপনি এটাকে এভয়েড করতে পারবেন না। তবে এণ্টি মার্কেটিং ভালো কনসেপ্ট, প্রয়োগ করে দেখা যেতে পারে। তবে ঢালাওভাবে প্রোডাক্টের কোয়ালিটি নিয়ে কথা বলা যায় না, কারণ প্রায় তিন যুগ ধরে বিশাল লয়াল কাস্টমার যাদের রয়েছে, তাদের প্রোডাক্ট কোয়ালিটি অবশ্যই কিছু আছে। তবে দামের ক্ষেত্রে ওরা ডাকাত, আর তাই ওদের প্রোডাক্ট আমি ব্যাক্তিগতভাবে কিনি না।
বেনিয়ার ধর্ম বানিজ্য করা, তারা করবেই, সেখানে নীতিবাক্য বা মানবতা অসাড়। গেল ঈদে রবি কি করল ঈদের জামার কথা বলে, মনে আছে কি?
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
তাসজিদ বলেছেন: আসলে আমরা বেসিক্যালি বোকা। তাই ত এসব মুনাফাখোরদের নানান প্রলোভনে পা দেই। তারা নাচায়, আমরা নাচি। তারা কাদায়, আমরা কাঁদি।
ব্রান্ডিং কে এখন স্বীকার করতেই হবে। কারণ মার্কেট তাদের দখলে। Social Status আপনাকে মেন্টেন করতেই হবে। অর্থাৎ না চাইলেও দামি কাপড় কিনতে হবে। এটি এক ধরণের ওয়েব যা থেকে আমাদের কারও নিস্তার নেই।
সত্যি কথা বলতে কি আমার কাছে আড়ং র সব কাপড় ত্যানা মনে হয়। রং ভাল না, দেখতে সুন্দর না, কিন্তু দাম আকাশছোঁয়া। তবে অনেকের কাছেই হয়ত ভাল লাগে। তা না হলে এত সেল হয়ে কেন?
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
তাসজিদ বলেছেন: আর রবি বদমায়েশ যে টাকার বিজ্ঞাপন খরচ করেছে তার সিকিভাগও যদি দিত, তাহলে কোন শিশু কাপড় ছাড়া থাকত না
১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৭
মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: জ্বি না, স্যার। ঘটনাটা আসলে সবসময়ই তা না।
সেদিন আড়ং-এ (আসাদগেইট) গিয়ে একটা পোশাক পছন্দ হয়ে গেল, ছোটমামার জন্যে কিনব। তখন পকেটে টাকা ছিল না বলে কেনা হয়নি। ভেবেছিলাম সময় করে আরেকবার গিয়ে নিয়ে আসব। এরই মধ্যে এই ঘটনা ঘটল। সাথে সাথে ওই পোশাক কেনার প্ল্যান বাতিল করে দিলাম। এইসব নোংরাদের পুঁজি বাড়ানোর মানেই হয় না।
সবসময়ই যে আলোচনা-সমালোচনা ভালো ফল দেয়, ব্যাপারটা সত্যি না। কিছুদিন আগে ঢাকার একটা বেসরকারি ভার্সিটি এরকম উজবুক টাইপের কিছু বিজ্ঞাপন দিয়েছিল না পত্রিকায়? আপনার কি মনে হয় এতে কাজ হয়েছিল? মফস্বলের একজন আদর্শবান বাবা যদি সেই ভার্সিটির বিজ্ঞাপন দেখেন, তিনি কি তাঁর ছেলে-মেয়েকে ওখানে পড়তে দিবেন? আপনি হলে দিতেন?
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
তাসজিদ বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত। অনেক ক্ষেত্রে এ ধরণের মার্কেটিং হিতে বিপরীত হয়ে যায়। তবে তার মাত্রা কি খুব বেশি। মনে হয় না।
সাইফুরস কিন্তু উদ্ভত বিজ্ঞাপন দিয়েই মার্কেট দখল করেছে। আর সেই ইউনিভার্সিটি কিন্তু খারাপ বিজনেস করেছে না(আমি যতদূর জানি)
তবে আমরা যদি সতর্ক হই তাহলে এ জাতীয় ফ্রডদের ভণ্ডামি বন্ধ করা যাবে।
১৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
আদম_ বলেছেন: এভয়েড ব্র্যাক পোডাক্ট, বি হ্যাপী। অাড়ং কে লাত্থি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১১
তাসজিদ বলেছেন: সবাই এ ক্ষেত্রে ধান্দাবাজ। তবে ব্রাক সবাই কে ছাড়িয়ে গেছে। বিকাশে টাকা পাঠালে ১০০০ র জন্য ২০ টাকা চার্জ। আসলেই লাথি মারা উচিত।
১৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
আমাদের খাচ্চইরা মানসিকতারও কিছুটা পরিবর্তন দরকার। পেটে ভাত না থাক, ল্যাংটা হয়ে দু'শো টাকার জিনিস দু'হাজার টাকায় কিনতে আরংয়ে যাওয়া চাই ই চাই।
স্ল্যাং ব্যবহারে দুঃখিত। এছাড়া মনের বিরক্তি ঠিকভাবে প্রকাশ করতে পারছিলাম না। অশোভন মনে হলে মন্তব্য মুছে দেবেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬
তাসজিদ বলেছেন: দুঃখিত হবার কিছু নেই ভাই। এটাই বাস্তবতা। পকেটে ২০০ টাকা থাকলে ফাইভ স্টার এর মুরগির রান খেতে মন চায় আমাদের। ১০০০০ টাকা মাসিক বেতন পেয়েও বসুন্ধরা তে শপিং না করলে ভাল লাগে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
ডি মুন বলেছেন: আপনি কি মনে করেন যে আড়ং জানত না যে এটি সমালোচনার ঝড় তুলবে। তারা খুব ভাল করেই জানত। এবং জেনে শুনে বুঝেই তারা এক কাজ টি করেছে। কারণ যত বিতর্ক তত প্রফিট। কারণ কে না জানে মানুষের বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আমরা বেশি আগ্রহী।
---- আপনি একদম ঠিক কথাটিই বলেছেন। আমাদের দেশে নেগেটিভ মার্কেটিং ইদানিং ভয়াবহরকম ভাবে বেড়েই চলেছে।
" আড়ংরা আমাদের নিয়ে এভাবেই খেলছে এবং খেলবে "
সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।