![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শীতের দিনগুলি এতো ছোট; দুপুর গড়িয়ে বিকেল হতে না হতেই ঝুপ করে সন্ধ্যে নেমে আসে। হাসান সাহেব এবং তার আঠার বছর বয়েসী একমাত্র কন্যা তনয়া হরিপুর রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে আছে। গাছের পাতায় এখনো আলতো করে লেপ্টে আছে বিকেলের সোনারোদ। হাসান সাহেবের হাতে একটা ঢাউস সাইজের ট্রলি ব্যাগ। তনয়ার হাতেও একটা মাঝারি সাইজের ব্যাগ আছে। তার পরনে লাল রঙের সালোয়ার-কামিজ, তার ওপর চাপানো আছে একটা পাতলা শাল। শালটার রঙ বরফ-সাদা। যে ব্যাগটা ধরে সে দাঁড়িয়ে আছে সেটার রঙও লাল। শেষ বিকেলের আলোয় তাকে অতিমানবীর মতো নিখুঁত দেখাচ্ছে। হাসান সাহেব মুঠোফোনে রমানাথকে ধরার চেষ্টা করছেন। কিন্তু রমানাথ ফোন ধরছে না। হাসান সাহেবের চোখে-মুখে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তিনি স্বগতোক্তি করলেন,
- এরা যে কেন এতো দায়িত্বজ্ঞানহীন, বুঝি না।
বলতে না বলতেই একটা ছেলেকে হনহন করে বাপ-বেটির দিকেই হেঁটে আসতে দেখা গেল। বয়স তনয়ার চেয়ে বেশি হবে। কাছে এসেই ছেলেটা হাসান সাহেবকে জোড়হাতে প্রণাম করল। একই রকম করে তনয়াকেও প্রণাম করল। তারপর হাসি মুখে প্রশ্ন করল,
-আপনাদের শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক আছে তো?
হাসান সাহেব প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে ভ্রূ কুঁচকে বললেন,
-তুমি কে?
ছেলেটা আগের মতোই হাসি মুখে উত্তর দিল,
-আমার নাম জয়ন্ত। যদি ভুল না করে থাকি তাহলে আপনিই হাসান কাকু। বাবা পাঠিয়েছেন আপনাদের নিয়ে যেতে।
-হ্যাঁ, আমিই হাসান। তুমি রমানাথের ছেলে?
-হ্যাঁ। বাবা হঠাত অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, তাই আসতে পারেন নি।
হাসান সাহেব বললেন,
-তোমরা কেমন আছো?
তারপর উত্তর না শুনেই বললেন,
-রিক্সা ঠিক কর।
জয়ন্ত সাথে সাথেই দুটো রিক্সা ঠিক করে ফেলল। একটা রিক্সায় ব্যাগসমেত সে নিজে উঠল, আরেকটায় পিতা-কন্যা।
হাসান সাহেব ইচ্ছে করলে একটা অটোরিক্সা ঠিক করার কথা বলতে পারতেন। তাহলে তাড়াতাড়ি গ্রামে পৌঁছানো যেত। কিন্তু তা না করে সাহেব রিক্সা ঠিক করলেন কেন সেটা জয়ন্তর মাথায় ঢুকছে না। তাছাড়া শহর থেকে সরাসরি নিজেদের গাড়ি নিয়েও আসতে পারতেন। তা না করে এই বিশাল ব্যাগ-বোঁচকা নিয়ে এতো কষ্ট করে ট্রেনে কেন আসলেন সেটা তার কাছে রহস্যময় লাগছে। সে ব্যাপারটা নিয়ে চিন্তা করতে লাগল। হঠাত মুঠোফোন বেজে ওঠায় চিন্তায় ছেদ পড়ল। সাহেবের ফোন। সে ভুল করে বাবার ফোন নিয়ে চলে এসেছে। উনাদের রিক্সাটা পেছন পড়ে গেছে, তারটা সামনে। এই রিক্সাওয়ালার গায়ে ভালোই জোর আছে মনে হচ্ছে। মসৃন পিচঢালা রাস্তায় সে মনের আনন্দে রিক্সা চালাচ্ছে। আনন্দে যে আছে সেটা মাঝে মাঝে শিস দিয়ে জানান দিচ্ছে। রাস্তা সংস্কার করা হয়েছে অল্প কিছুদিন আগে। নতুন রাস্তায় যান-বাহন চালানোর এবং যান-বাহনে চড়ার মজাই আলাদা। জয়ন্ত ফোন রিসিভ করল। হাসান সাহেব বললেন-
-রমানাথ, আমি হাসান।
-কাকু, আমি জয়ন্ত। ভুলে বাবার ফোন নিয়ে এসেছি।
-ও আচছা, এই ব্যাপার তাহলে।
হাসান সাহেব একবার ভাবলেন জিজ্ঞেস করবেন, ‘স্টেশনে দাঁড়িয়ে যখন ফোন করছিলাম, ধরছিলে না কেন?’ কিন্তু বেশি কথা বলতে তার ভালো লাগে না, তাই জিজ্ঞেস করলেন না। লাইন কেটে দিলেন। জয়ন্ত আবার পূর্বের রহস্য সমাধানে মন দিল। তখন মাগরিবের আযান শুরু হল।
হাসান সাহেবের পুরো নাম হাসানুল হক। প্রয়োজনীয় কথার বাইরে হাসানুল হক কথা বলেন না। কি অফিসে, কি বাড়িতে। তার বেশি কথা বলতে ইচ্ছে করে কেবল তনয়ার সাথে। কিন্তু মেয়েটা আরও বেশি স্বল্পভাষী। তাই ইচ্ছে থাকলেও তেমন গল্প করা হয়ে ওঠে না ওর সাথে। তনয়া উচ্চ মাধ্যমিকে খুব ভালো রেজাল্ট করেছে। বাবার কাছে কী উপহার চায় সেটা জানতে চাওয়া হলে সে বলেছিল যে সে গ্রাম দেখতে চায়। আঠার বছরের ছোট্ট জীবনে এই প্রথম তার গ্রামে আসা। আঠারো বছর আগে হাসান সাহেব কেন হঠাৎ গ্রাম ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন সে কথা আজও কেউ জানে না। আঠারো বছরে গ্রাম একেবারে আমূল বদলে না গেলেও অনেক কিছু নিশ্চয়ই অনেক বেশি বদলে গেছে। রেলস্টেশন দেখেই সেটা কিছুটা আঁচ করতে পেরেছেন তিনি। তারা ভরা আকাশের দিকে একবার তাকিয়ে বিশাল একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন হাসানুল হক। সকাল হলে আঠারো বছর আগের সেই পুরনো গ্রামটা হয়তো চিনতেই পারবেন না এটা ভেবে তাঁর কিছুটা কষ্ট হচ্ছে। হাসান সাহেব নিজের কোটটা খুলে তনয়ার গায়ে চাপিয়ে দিলেন। চাদরটা তনয়ার ঘাড়ের ওপর পড়ে ছিল। সেটা তুলে মাথায় দিয়ে দিলেন। তনয়া একটু হেসে বলল,
-বাবা, তুমি এতো ব্যস্ত হচ্ছ কেন? শীত তো তেমন লাগছে না।
-তবুও মা। তোমার চুলে কুয়াশা পড়া উচিত নয়। যাদের সাইনোসাইটিস আছে তাদের একটু সাবধানে চলতে হয়।
-তোমার শীত লাগছে না?
-না মা, আমার পরনের শার্টটা সিনথেটিক। তাই অত শীত লাগছে না।
-বাবা, তুমি আজ আমাকে খেয়ালই করনি। আমার পোশাকটা মোটা খাদি কাপড়ের। তাছাড়া শীত একেবারেই লাগছে না।
তনয়া কোটটা খুলে বাবার হাতে ফেরত দিল। হাসান সাহেব কোট গায়ে না চাপিয়ে হাতেই রাখলেন। তনয়া ঠিকই বলেছে। শীত কম। তাদের গ্রামটা নদীর কাছাকাছি বলেই হয়তো বাতাসে আর্দ্রতাটা বেশি। তাই যতটা শীত লাগার কথা ছিল ততোটা লাগছে না। তিনি তনয়ার দিকে তাকালেন। তারার হালকা আলোয় কী অদ্ভুত মায়াময় দেখাচ্ছে মেয়েটাকে। জীবনে প্রথম গ্রামে এসে কেমন লাগছে তার?
তনয়া চারপাশটা দেখতে দেখতে চলেছে। সবকিছু আবছাভাবে দেখা যাচ্ছে। বহুক্ষণ আগেই সন্ধ্যে মিলিয়ে রাত নেমেছে। রাস্তায় রিক্সার নিচে বাঁধা হারিকেনের আলো পড়েছে। কিন্তু তারার আলোর সাথে হারিকেনের আলো মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়নি। দুটো আলোই আলাদা আলাদা করে বোঝা যাচ্ছে। মাঝে মাঝে বাঁশঝাড় পড়ছে একটা-দুটা। সেগুলোর নিচে জ্বোনাকীদের উৎসব শুরু হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে আকাশ থেকে হাজার হাজার তারা পৃথিবীতে এসে উড়ে বেড়াচ্ছে। এরকম দৃশ্য এর আগে সে সিনেমা-নাটকে দেখেছে। কিন্তু এতো সুন্দর লাগেনি। তনয়া নিচু কিন্তু স্পষ্ট স্বরে বলল,
“তারাগুলোই জ্বোনাক হল,
কিম্বা জ্বোনাক হল তারা।”
হাসান সাহেব তনয়ার কণ্ঠস্বর শুনতে পেলেন না। তিনি এখন অন্যকিছু ভাবছেন।
(চলবে)
( অনেকেই ব্লগে সুন্দর সুন্দর সিরিজ লেখা দিচ্ছে। সেসব দেখে আমারও দীর্ঘ একটা কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে। হাতে কিছুটা সময় অবসর আছে এখন। তাই বিসমিল্লাহ বলে শুরু করে দিলাম। উৎসাহ পেলে সামনে এগুবো। লিখতে লিখতে ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটলে মাঝে মাঝে অন্যান্য বিভাগে লেখা পোস্ট করব, বলে রাখলাম। প্রতি পর্বে আগের পর্বের লিঙ্ক দেয়া থাকবে। আর “ধারাবাহিক ব্লগঃ মেঘমালা” বিভাগে ক্লিক করলে পর্বগুলো সব পাওয়া যাবে। সবাই ভূমিকা শুরুতে লিখে। আমি সেটাকে সংগত কারনে শেষে লিখলাম। দুঃখিত।)
পর্ব ২- Click This Link
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৬
তাশমিন নূর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মুন।
ভালো থাকা হোক।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২২
অপ্রতীয়মান বলেছেন: ভালো লেগেছে গল্পটা।
আশা করি দ্রুতই পরবর্তী পর্ব উপহার দিবেন
শুভ কামনা জানবেন
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৮
তাশমিন নূর বলেছেন: ধন্যবাদ, অপ্রতীয়মান। ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:২৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভুমিকা শেষে দিয়েও কিন্তু শেষ রক্ষা করতে পারলেন না। কারণ আমি ভূমিকাটাই আগে পড়েছি।
যেহেতু এটা ধারাবাহিক, তাই এখনই গল্পের কাহিনী নিয়ে মন্তব্য করার মতো অবস্থা হয় নাই। তবে কিছু ব্যাপার এই পর্বে নোট করে রাখা যায়, সেটা হল হাসান সাহেব আঠারো বছর আগে গ্রাম ছেড়েছিলেন কোন একটা কারণে। কারণটা হয়তো অন্য পর্বে আসবে। তার সাথে হয়তো ঘটনার ঘনঘটাও থাকবে।
অন্যদিকে জয়ন্তের উপস্থিতি এবং দুটি ভিন্ন ধর্মাবলম্বীর মধ্যে সম্পর্কের সুতোটা কোথায় বাঁধা সেটাও নোট করে রাখার মতো।
গল্পের রচনাশৈলী নিয়ে কিছু বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় গল্পের বয়ান চমৎকার হয়েছে। দারুণ সাবলীল এবং ধারাবাহিক ভাবেই সাবলীল ছিল। বাক্য গঠনেও আপনি মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন। কিছু তাৎপর্যপূর্ণ কথার আকস্মিত ডেলিভারিগুলোও খুব ভালো হয়েছে। ভালো লাগার মতোই লিখেছেন। আপনার ব্যক্তিগত কাসুন্দি পড়েই বুঝেছিলাম আপনার লেখার হাত ভালো। গল্পের জন্য আরও বেশী ভালো। অন্তত এই গল্পে তাই মনে হচ্ছে। দেখি পরবর্তী পর্বে ভালো লাগার এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেন কিনা। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো তাশমিন নূর।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
তাশমিন নূর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি একেবারে ঠিক জায়গাগুলোই নোট করেছেন।
ভালো থাকা হোক।
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২৮
নূসরাত তানজীন লুবনা বলেছেন: ভালো লেগেছে খুব
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
তাশমিন নূর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। নিরন্তর শুভকামনা।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: "তারাগুলোই হল জ্বোনাক,
কিংবা জ্বোনাক হল তারা।"
লেখনী প্রশংসনীয়। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
তাশমিন নূর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৯
মহান অতন্দ্র বলেছেন: ভালো লেগেছে। সিরিজটা চলুক, শুভ কামনা।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
তাশমিন নূর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২২
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পের শুরু। চলুক ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
তাশমিন নূর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। নিরন্তর শুভকামনা।
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
আবু শাকিল বলেছেন: শুভ কামনা রইল।
পূর্ব চলুক
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
তাশমিন নূর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২
দেবু সেন বলেছেন: আমার অনেক ভাল লেগেছে। আমি আসা করি। আরো ভালো কিছু পাবো।♠♣♠♣♠♣♠♥♣♥♣♥♣♥
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
তাশমিন নূর বলেছেন: ধন্যবাদ। চেষ্টা করব ভালো কিছু দেয়ার। ভালো থাকুন।
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪
কম্পমান বলেছেন: পরবর্তী পর্ব কবে পাব। অপেক্ষায় রইলাম............................।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
তাশমিন নূর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। বেঁচে থাকলে নিয়মিতই লিখব, ইনশা আল্লাহ।
ভালো থাকুন।
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১২
নীল লোহীত বলেছেন: ভালো লেগেছে।
আপনার প্রাঞ্জল উপস্থাপনার জন্য বেশী মনোযোগ ছিল পড়ার সময়।
পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকবো।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
তাশমিন নূর বলেছেন: মন দিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭
তুষার কাব্য বলেছেন: শুরুটা চমত্কার হয়েছে..
চলুক...আমরা আছি সাথেই...
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
তাশমিন নূর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, তুষার ভাই। ভালো থাকুন। নিরন্তর শুভকামনা।
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
প্রামানিক বলেছেন: এখন পড়ার সময় পেলাম না পরে পড়বো। ধন্যবাদ
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
তাশমিন নূর বলেছেন: Ok, প্রামাণিক ভাইয়া। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ভালো লেগেছে খুব।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৫
তাশমিন নূর বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই। ভালো থাকুন। পরের পর্ব আসছে।
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪১
প্রামানিক বলেছেন: এই মাত্র পড়লাম। গল্পের কাহিনী এবং উপস্থাপন সুন্দর, সাবলীল । পুরানো কাসুন্দী পড়েই বুঝতে পেরেছিলাম। লিখতে থাকেন আপনার লেখার লক্ষণ ভাল। আপনি ভাল গল্পকার হবেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৬
তাশমিন নূর বলেছেন: Thanks for giving inspiration.
১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ গল্প । চলুক ।++++
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২০
তাশমিন নূর বলেছেন: ধন্যবাদ, কলমের কালি শেষ। চলবে। ভালো থাকুন।
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
মূকতাদির সাকিন বলেছেন: ভালো লেগেছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
তাশমিন নূর বলেছেন: Thank you.
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক সাবলীল বর্ণনাশৈলী, প্রাঞ্জল উপস্থাপন!
অনেক অনেক ভালো লাগা।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৫
তাশমিন নূর বলেছেন: Thank you, Dipongkor da.
২০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো লাগছে ...
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৬
তাশমিন নূর বলেছেন: ধন্যবাদ, মনিরা সুলতানা। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৮
ডি মুন বলেছেন:
ভালো লেগেছে।
++++
ধারাবাহিক গল্প চলতে থাকুক।
শুভকামনা রইলো