নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
ছবিটি পত্রিকা হতেসংগৃহীত।
আমার সোনার বাংলারয় ৭ই জানুয়ারীর নির্বাচন নামক শতবছরের সর্বশ্রেষ্ঠ নাটিকার সফল সমাপ্তি হয়েছে।জাতী একটি অদ্ভুত শপথ অনুষ্ঠানও উপভোগ করেছি ।গত ২২শে জানুয়ারী দৈনিক প্রথম আলোতে ভারতীয় কূটনীতিক ও পররাষ্ট্রনীতি-বিশেষজ্ঞ পঙ্কজ সরণের একটি লেখা প্রকাশিত হয়। লেখাটার শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশের নির্বাচন ও পরবর্তী পরিস্থিতি’। সেখানে তিনি লিখেন - নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা বিএনপির রাজনৈতিক অদূরদর্শীতা। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা মানে সরকারকে চ্যালেঞ্জ করা। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ত্রুটিমুক্ত ছিল না। বিরোধী দল নির্বাচনে অংশ নিলে, মানুষ নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে বেছে নেওয়ার সুযোগ পেত। আর সেটা তাদের অধিকার। বিএনপির নির্বাচন বর্জনটা ছিল দুর্ভাগ্যজনক এবং গণতান্ত্রিক রীতির যে চেতনা, তার পরিপন্থী। জনাব পঙ্কজ সরণ সাহেবকে বলতে চাই, বাংলাদেশে আমরা ভোট দিই বা না দিই, শাসক আগে থেকে ঠিক করা থাকে এবং শাসকেরা ঠিক করে দেন, বিরোধী কারা হবেন। এখানে বিএনপির অংশগ্রহণের কোন দরকারই নেই।
পৃথিবী জুড়ে একাবিংশ শতাব্দীর একমাত্র সূষ্ট নির্বাচন সম্ভবত ইরানে। ২য় স্থানে রাখা যায় মিসরকে। মিসরে একমাত্র অবাধ ও সুষ্ঠু যে নির্বাচন হয়েছিল, তাতে মুসলিম ব্রাদারহুড জয় পেয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী আমরা দেখেছি পশ্চিমারা সেখানে গণতন্ত্রকে দমন করেছে।তখন থেকেই মিসর সামরিক একনায়কতন্ত্রের দিকে ফিরে গেছে, যারা পশ্চিমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ।বর্তমানে সঠিক গণতন্ত্রের চর্চ পৃথিবীর কোন দেশে হচ্ছে আলাদা করে বলা সহজ নয়। যদিও ভারতকে গণতান্ত্রিক দেশ বলা হয়, মহাত্মা গান্ধী ও জওহরলাল নেহরু সাহেবরা ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতার যে বীজ বুপন করে দিয়ে গিয়েছিলেন, কয়েক দিন আগে ভারতের বাবরি মদজিদ ভেঙে রাম মন্দির স্থাপনের মাধ্যমে সে বীজ উপড়ে ফেলা হয়েছে। হয়তো ভারত প্রেমিকগণ বলে থাকবে ভারতের ভোট পদ্ধতি সুষ্ঠু ও সাধারণের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ হয় তাদের উদ্দেশ্য একটি প্রশ্ন ছুড়ে দিতে চাই - মোদিজীর বিজিপি হিন্দুত্বের জিগির তুলে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষের মগজ ধোলায় করে এই বলে যে, তাহারা ছাড়া অন্যদের ভোট দেয়া ধর্মীয় বিধানের পরিপন্থী! তখন কোথায় যায় তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা ও সুষ্ট গণতন্ত্রের চর্চা!
শীতের মৌসুমে আমরা ২ টাকায় ফুলকপি, ৫ টাকায় টমেটো কিনেছি এখন বাজারে আগুন।২০২২-২৩ অর্থবছরে উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোতে রপ্তানি চাহিদা উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।টাকার অবমূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ বাজারে জ্বালানির ঊর্ধ্বমুখী দামের কারণে উত্পাদন এবং পরিবহন ব্যয় আঁকাশ ছুয়া! এই অবস্থায় একটা সুষ্ট সরকার কাঠামো যখন বাধ্যতামূলক তখন, বাংলাদেশে সাধারণ মানুষ ভোট না দেয়ার কারণে মৃত লাশগুলো ভোট দিয়েছে। কয়েকটি রসিক সংস্থার প্রতিনিধি কবরস্থানে গিয়ে সবিনয়ে কবরবাসীদের আহ্বান জানিয়েছেন তারা যেন সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং নিজ নিজ পরিবারের সদস্যকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে ভোটকেন্দ্রে না যান। এমন হাস্যকর নির্বাচন পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৪
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: তাহলে কি দাঁড়ালো? যারা আওয়ামী লীগ করেনা সবাই রাজাকার?
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: এবারের নির্বাচন ফালতু হয়েছে।
নির্লজ নির্বাচন হয়েছে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: এমন নির্বাচন পৃথিবীতে আর কোথাও হয় বলে মনে হয়না।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৩
কথামৃত বলেছেন: আপসোস
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: কি ছিল ভাই এডি? মন্তব্য?
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
।। আপনি কি আপনার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিলেন?!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: আমার ভোটাধিকার কি আছে? আওয়ামী লীগকে ভোট না দিলে বিকল্প ডামি প্রার্থী। ডামি প্রার্থীরে ভোট দিব ক্যান?
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
২ টাকায় ফুলকপি, ৫ টাকায় টমেটো বিক্রয় করা কি আজেকের অর্থনীতিত সম্ভব? এসব গার্বেজ লেখা থেকে বের হওয়ার জন্য আপনাকে দেশের অর্থনীতি ও সময়ের কথা ভাবতে হবে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: ২০২২ এ ২ টাকায় শুধু না। আমাদের গ্রামে ফ্রীতে বাঁধা কপি/বেগুন পাওয়া গেছে। আজকের অর্থনীতি বিবেচনায় উহা কেজি ১০-১৫ টাকা হওয়ার কথা কোন অবস্থাতেই ৩০-৩৫ টাকা নহে। থাকেন তো বিদেশে। দেশের খবর রাখেন? এই দ্রব্য মূল্য বাড়িয়েছে বাজার সিন্ডিকেট দুর্নীতিবাজদের ইশারায়। এখানে অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা না করাই শ্রেয়।
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
মিরোরডডল বলেছেন:
তাসনিম, ইলেকশনের সময় ঢাকায় ছিলাম। ভেবেছিলাম একটা উৎসব ভাইব পাবো।
আমি আবার মিছিল স্লোগান এগুলো পছন্দ করি, ইটস লাইক এ কম্পিটিটিভ গেইম।
এগুলোর মাঝেও একটা এক্সসাইটমেন্ট আছে কিন্তু হায়!!! কিছুই দেখলাম না
মাঝে মাঝে সাউন্ড শুনে বাইরে গিয়ে দেখি রিকশা নিয়ে ঘুরে ঘুরে রেকর্ডেড স্লোগান শোনাচ্ছে।
বুঝলাম না এটাও কি ডিজিটাল বাংলাদেশের পার্ফমেন্স কিনা!
what a pathetic campaign!!!!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: যে নির্বাচন শুধুই একটা আই ওয়াশ! সরকারের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সরকার নিজেই, বিরোধী দল কে হবে আগে থেকে নির্ধারিত! মৃতরা কবর থেকে উঠে গায়েবি ভোট দেয়, নাবালক শিশুরা ভোট দেয় সেখানে -সেই নির্বাচন পূর্ববর্তী আমেজ কিভাবে উপভোগ করবেন বলেন তো?
দূর্ভাগ্য আমাদের!
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ২০২২ এ ২ টাকায় শুধু না। আমাদের গ্রামে ফ্রীতে বাঁধা কপি/বেগুন পাওয়া গেছে। আজকের অর্থনীতি বিবেচনায় উহা কেজি ১০-১৫ টাকা হওয়ার কথা কোন অবস্থাতেই ৩০-৩৫ টাকা নহে।
-এখন কি ২০২২ সালে আছেন?
১০-১৫ টাকা লেখন, ২ টাকা লিখেছেন কেন? টং দোকানের মগজ নিয়ে ব্লগে লিখা সঠিক?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: ২০২২ এ ২ টাকায় বাঁধা কপি কিনেছি তাই ২ টাকা লিখেছি। ১০-১৫ টাকায় কিনলে তাই লিখতাম।
২০২২ এ যে বাঁধাকপি ২ টাকায় বিক্রি হয়েছে, ২০২৪ এ উহা কত টাকা হওয়া উচিৎ?
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
এই দ্রব্য মূল্য বাড়িয়েছে বাজার সিন্ডিকেট দুর্নীতিবাজদের ইশারায়। এখানে অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা না করাই শ্রেয়।
পূর্ণ সহমত।
বিশ্বব্যাপী সবকিছুর দাম বেড়েছে, আবার আকারে বা পরিমানে ছোট হয়েছে।
বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয় কিন্তু ডিফারেন্স হচ্ছে বাংলাদেশের অসৎ ব্যবসায়ীরা এ সুযোগে সবকিছু ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে গেছে। সাধারণ মানুষ তাদের বেসিক নিড ফুলফিল করতেই হিমশিম খাচ্ছে। খুবই বাজে অবস্থা কিন্তু এদের ফোকাস করে কেউ কাজ করছে না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: মিরোরডডল,
ধন্যবাদ সহমতের জন্য। ভারত ও চাইনা থেকে বা অন্যান্য দেশ থেকে আমরা যাহা আমদানি করি উহা দাম বেড়েছে। কিন্তু যে সব সবজি - বাঁধা কপি, ফুল কপি, টমেটো, আলু, সীম আমাদের দেশে বাম্পার ফলন হয় ঐগুলার দাম ২০২২ এর তুলনায় ৮ গুণ বেশী।আর এই দাম বাড়িয়েছে বাজার সিন্ডিকেট। আপনার প্রিয় ব্লগার খেলাঘরকে উহা কে বুঝাবে? উনার এবং উনার শিষ্য গণের পোষ্ট ব্যাতিত সবার পোষ্টই উনার কাছে গার্বেজ!
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৩
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ২০২২ এ ২ টাকায় বাঁধা কপি কিনেছি তাই ২ টাকা লিখেছি। ১০-১৫ টাকায় কিনলে তাই লিখতাম।
-পোষ্ট কি ২০২২ সালে লিখেছেন? আপনার মাথায় টং দোকান
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১০
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: আপনার ডোডো মগজ বলে সবার মগজ ডোডো নহে। ঠিক কোন সালে ২-৫ টাকায় ফুল/বাঁধা কপি এদেশে বিক্রি হয়েছিল উহা নতুন করে মনে করিয়ে দেয়ার কিছু নেই।তামাম লোকে জানে ১/২ বছর আগের কথা কইছি। ব্লগে আপনার মতো দেশের বাজার সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞান না থাকার পরও সবজান্তা শমসের সাঁজা ডোডো কিভাবে জানবে ১/২ বছর আগের শীত মৌসুমের কথা বুঝানো হয়েছে পোষ্টে?
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
সবাই যদি লিখতে জানতেন, সবাই ব্লগে এসে যেতো; আপনার যায়গা হচ্ছে ফেইসবুক।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৬
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: হা হা হা। মুরুব্বি কি সুন্দর এড়িয়ে গেলেন। বাংলাদেশের ব্লগে লিখবেন বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি জেনে। না হলে এভাবে ধরা খেয়ে প্রসঙ্গ পরিবর্তন করতে হবে।
১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫৪
এম ডি মুসা বলেছেন: মেীসুমে এমনি দাম কম থাকে ! সেটা সরকারে কর্ম কান্ড উপর ডিপেন্ট করে না তবে নির্বাচন সুষ্ঠ হয়েছে এটা সত্য। মানুষ ভোট দিছে আমিও ভোট দিছি আমাদের কেন্দ্রে বহু বিএনপি লোক এসে নেীকায় ভোট দিছে
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:১১
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: দেখুন,
সরকার চাইলে ন্যায়সংগত ও নির্ধারিত মূল্য নির্ধারণ করতে পারে। একজন মন্ত্রী কিছুদিন আগে বলেছেন -সামনে নির্বাচন এখনই বাজার সিন্ডিকেট দমন সম্ভন নয়। এই দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির কারণ অবৈধভাবে সরকারের লোকজনের মদদে পণ্যের মজুতকরণ। যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবরই বাজার তদারকিকে অনীহা দেখিয়েছে হীন স্বার্থ চরিতার্থ করতেই। যে সরকার ২০০৮ থেকে ২০২৪ ভোট বিহীন ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে সে সরকার চাইলেই অসাধু ব্যবসায়ীরা যাতে অবৈধভাবে অধিকহারে পণ্য মজুত করতে না পারে সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়ার পাশাপাশি আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে পারে? কিন্তু সরকার কি তাহা করছে? আর আপনি বলছেন - দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের করনীয় কিচ্ছু নেই!
নির্বাচন সুষ্ঠু বলতে আপনি কি বুঝাতে চাইলেন? একটি সরকারের অধীনে নির্বাচন কখনোই গ্রহণযোগ্য হতে পারে? দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী কর্তৃক নির্ধারিত দুই প্রার্থীর মধ্যে লড়াই হয়েছে মাত্র! বিরোধী দল কোথায়!
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: নির্বাচনটা এমন হওয়ার জন্য শতভাগ বিএনপি দায়ী।এখন তারা স্বীকার করছে নির্বাচনে না যাওয়া ভুল ছিলো।তাদের যে অবস্থা ছিলো অনেক সিট তারা পেতো।
সতন্ত্র বেশি পাশ করাতে সাময়িক একটা সমস্যা হয়ে ছিলো সেটা কেটে গেছে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২০
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: দেখুন,
আপনার জানাতে ভুল আছে কামাল সাহেব। কোন বিএনপি নেতা কর্মী নির্বাচন না করার জন্য আফসোস করছে বলেনতো? একজনের নামও বলতে পারবেন না।২০১৮ তে আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে বিএনপি নির্বাচনে গিয়েছিলতো। ফলাফল বিএনপিকে কয়েকটি আসন ভিক্ষা দিয়েছে। জেনে রাখুন, বিএনপি আরেকবার ক্ষমতায় যেতে নির্বাচন করবে। কটা আসনের জন্য নয়। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ জানে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল ভোটে জয় লাভ করবে। বিএনপি শুরু থেকে সিদ্ধান্তে অটল তারা শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাবেনা।
১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৯
মিরোরডডল বলেছেন:
আপনার প্রিয় ব্লগার খেলাঘরকে উহা কে বুঝাবে?
সত্যি বলতে এর উত্তর আমার জানা নেই, তবে এটুকু বলবো উনি সম্ভবত অনেক বছর দেশে যায়নি।
একটা কথা উনি প্রায়ই বলেন শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের কাছে যায়না, যেটা উচিত ছিলো।
তার ক্ষেত্রেও হয়তো সেই কথাটা এপ্লিকেবল।
অনলাইনে ভিডিও দেখে বা সংবাদপত্র পড়ে কংক্রিট ইনফরমেশন পাওয়া সম্ভব না।
মানুষের কষ্ট বুঝতে হলে জানতে হলে, তাদের কাছে যেতে হবে।
ইউটিউবে যে উন্নয়ন দেখেছি, বাস্তবে তার চেয়ে অনেক মনোমুগ্ধকর!
আবার একইভাবে ডকুমেন্টারি বা সংবাদপত্রের মাধ্যমে যে দুর্নীতি বা অসৎ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কাহিনী পড়ি, বাস্তবে তার চেয়েও ভয়াবহ, যেগুলো সেভাবে প্রকাশ হয়না। ভুক্তভোগী হয় সবসময় মধ্যবিত্ত আর নিম্নবিত্তরা, তারা সবসময় অসহায়, না তাদের কথা কেউ শোনে, না তাদের হয়ে কেউ বলে।
আমার বিশ্বাস সে যখন বাংলাদেশে আসবে, খুব ক্লোজলি ভলনারেবল মানুষদের কাছ থেকে দেখবে মিশবে, নিজে গিয়ে বাজারের আগুনের অভিজ্ঞতা নিবে, তখন বুঝবে কোনটা টং দোকানের গার্বেজ আর কোনটা নির্মম বাস্তবতা।
আমার এ কথাটা শুধু তার জন্যই না, সবার জন্য যারা বাস্তব অভিজ্ঞতা না নিয়ে সুপারফিসিয়াল ভাবনা থেকে স্টেটমেন্ট দেয়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৮
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: গাজী সাহেব জানেন না ২০২২-২০২৩ এ শীত কালীন সবজি আমাদের দেশে গরু ছাগলও খেয়েছে। ২০২৪ এ সে সবজির মূল্য ৮ গুণ বেড়েছে লোভী ব্যাবসায়ীদের অবৈধ পণ্য মজুদের কারণে। এখানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দোহায় দেয়াকে বাজার সম্পর্কে উনার সঠিক ধারণা ও জ্ঞানের ঘাটতি বলাবাহুল্য। দ্রব্যমূল্য সাধারণের লাগামের বাইরে চলে গেছে শুরু থেকে বাজার সিন্ডিকেটের লাগাম টেনে না ধরার কারণে। কর্তৃপক্ষ সিন্ডিকেট দমন তো করেইনি বরং ইশারায় পিঠ চুলকে দিয়েছে।
১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের দেশে যা উৎপাদন হয় (করি তরকারী) তার বিতরন ব্যবস্থা ঠিক নাই।উৎপাদক এবং ভোক্তার মাঝে দামের বিরাট ফারাক।চাল ডাল আটা তেল সবই আমদানি করতে হয়।এখানে আমদানি কারকদের সমিতি নয় ছয় করে।এটা নিয়ন্ত্রন করা আসলেই কঠিন তবে অসম্ভব না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৭
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: দেখুন আপনি উন্নত বিশ্বের একটা দেশে থাকেন। সেখানেও কিন্তু দ্রব্য মূল্যের দাম বাড়ছে। দেখুন ব্লগের সবজান্তা শমসের গাজী আমেরিকা থেকেও জানেন যে, স্বয়ং আমেরিকাতেও বৈশ্বিক মন্দা অর্থনীতির প্রভাবে দাম বাড়ছে কিন্তু তারা বর্ধিত দামের ওপর ভর্তুকি দিয়ে বাজার স্থিতিশীল রেখেছে। আপনি যেদেশে আছেন ওখানের অবস্থাও একই। ফলে তাদের অভ্যন্তরীণ বাজারে পণ্যের দাম কম । বাংলাদেশের অর্থনীতি পরিচালনায় এমন নীতি কখনো গ্রহণ করা হয়নি। আর দেশে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির কারণে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দোহায় দেয়া উছিলা ছাড়া কিচ্ছু নয়।
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
কামাল১৮ বলেছেন: এটা নিয়ন্ত্রন করা আসলেই কঠিন তবে অসম্ভব না।
কামালের সাথে একমত কিন্তু এসব কাজে কিন্তু বেসরকারি বা ব্যক্তিগত পর্যায়ে কিছু করার স্কোপ নেই।
সরকারের ইনভল্ভমেন্ট দরকার যেখানে এসব সমিতির নয় ছয়ের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বর্তমানে কোন ব্যবস্থা না নেয়াতে যে যার মতো খুশি অরাজকতা করছে।
কর্তব্যরত ব্যক্তিরা যদি নিজ দায়বদ্ধতা থেকে সততার সাথে কাজ করে, তাহলে সমস্যার সমাধান সম্ভব।
তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০০
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: বাংলাদেশকে আমেরিকা সহ অন্যান্য উন্নত দেশের মতো জনসাধারণের কথা বিবেচনা করে বর্ধিত দামের উপর ভর্তুকি দিয়ে হলেও দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে হবে।
১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বোঝা গেল যে আপনি আপনার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেননি ।
এখন আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে আরো পাঁচ বছর ।
তারপরে আপনি আপনার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০১
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: ভোট একটি আমানত। মনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে উহা প্রয়োগ করা ঠিক কাজ নয়।
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শুনেছি অস্ট্রেলিয়াতে নাকি ভোটাধিকার প্রয়োগ না করলে জরিমানা করা হয় ।
ফলে একজন ব্যক্তির ক্রিমিনাল রেকর্ডে কালো দাগ পড়ে।
এ ব্যবস্থা বাংলাদেশেও চালু করা দরকার।
১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৩
মেঘনা বলেছেন: যে দেশের মানুষের (বাংলাদেশি মুসলমান) পেয়ারের দেশ চীন,ইরান, পাকিস্থান -- তাদের ভোটের কি প্রয়োজন।
১৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৩
মেঘনা বলেছেন: যে দেশের মানুষের (বাংলাদেশি মুসলমান) পেয়ারের দেশ চীন,ইরান, পাকিস্থান -- তাদের ভোটের কি প্রয়োজন।
২০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২০
কামাল১৮ বলেছেন: বেশির ভাগ নেতা কর্মিই এখন তারেক জিয়ার এই বক্তব্যের বিরুদ্ধে।কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাদবে কে।দলের গঠন তন্ত্রে সেই সুযোগ নাই।প্রথমে দলের কাউন্সিল করে,গঠনতন্ত্রে পরিবর্তন আনতে হবে।আগামী পাঁচ বছরে এটা হয়ে যাবে।এবং এই সরকারের অধিনেই বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিবে।পাঁচ বছর আমি হয়তো বাচবো না কিন্তু আপনি বাচলে দেখে যেতে পারবেন।
২১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভারতের জনগণ কিন্তু বিজেপিকে ভোট দিয়েই ক্ষমতায় এনেছে। তারা কি ভালো লোককে নির্বাচিত করেছে মনে হয়? বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াতকে যদি নির্বাচিত করে; তাহলে ব্যাপারটা তো ভারতের বিজেপির মতোই হয়ে গেল। এখন আপনি কাদের শাসনক্ষমতায় থাকা উচিত মনে করেন? জনগণের পছন্দে গরুছাগল (বিজেপি), না কি অপছন্দ-পছন্দ যাই হোক যোগ্য লোককে?
২২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০
নাহল তরকারি বলেছেন: আওয়ামীলীগ এর বিরুদ্ধে যারা কথা বলে, তারা রাজাকার।