নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুক অব দ্য ডেড মিশরীয় জাদু, সম্মোহন এবং প্রচলিত বিধিবদ্ধ উপাসনার নির্দেশাবলী সংগ্রহীত করা একটি বই

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:০১


বইটি অবশ্য মৃতের বই নামেই বেশি পরিচিত আর এ নামটি প্রাচীন মিশরীয়দেরই দেওয়া একটা নাম। মিশরীয় এই বইটিতে জাদু ও সম্মোহন এবং প্রচলিত বিধিবদ্ধ উপাসনার নির্দেশাবলী সম্পর্কে অনেক কিছুই সংগ্রহীত করা হয়েছে যা মৃত ব্যক্তির মৃত্যর পরবর্তী জীবযাপনের জন্য প্রয়োজন হবে। এইটি সাধারণভাবে সূত্র এবং সূর্য দেবতার রাতে যাত্রা গল্পতে মনোনয় দেয় এবং খারাপ শক্তিসমূহের সঙ্গে তার লড়াই যারা তাকে রাত্রিতে থামতে চেষ্টা করেন যাতে প্রভাতে উদয় করতে না পারেন। মৃতের বই সাধারণত একটি পাপাইরেসে গোটানো কাগজ লেখা হত এবং মৃত ব্যক্তির কফিনে অথবা কবরের কহ্মে রাখা হত।এটি মধ্য রাজ্যের কফিনে লেখার মধ্য দিয়ে প্রাচীন রাজ্যের পিরামিড লেখার সঙ্গে বিবর্তন আরম্ভ করার একটি দীর্ঘ পদ্ধতির সৃষ্টি ছিল। বইয়ের প্রায় এক তৃতীয়াংশ পরিচ্ছেদ কফিনে লেখার আগে থেকে এর উৎপত্তি হয়।বিশেষভাবে বইটি প্রয়োজন হবে তার জীবযাপনের নৈতিক আচরণের সাহ্মী প্রস্তুত করতে যা মৃত ব্যক্তি বিচারক ওসিরিস এর সামনে পেশ করবে। পরে পাপাইরেস কাগজটি মৃত ব্যক্তির কফিনে অথবা কবরের কহ্মে রাখা হত তার ধন-সম্পদের সাথে এবং সাজসজ্জা প্রয়োজনীয় গণ্য করা হতো আত্মা ভ্রমণের জন্য।
প্রাথমিকভাবে লেখাগুলো কবর কক্ষের দেওয়ালে আঁকা হয়েছিল। মধ্য রাজ্যেতে ব্যবহার করা হয়েছিল সারকোফাগুসের উপরে হাইআরাগ্লিফ রং করার জন্য এবং অষ্টদশ রাজবংশ থেকে কেবল পাপাইরেসে লিখা শুরু হয়। এই ভাবে মিশরীয় প্রত্নতত্ত্বরা অনেক সাহ্মী পেয়েছে মমি করণের এবং অনেক রাজবংশের সাধারণ মৃত্যর।মৃতের বই নিন্ম রাজার ভ্যালি কবরগুলোতেও দেখা যায় ।
মেরনেপতাহ, XIX রাজবংশ, কবর কেভি৮;
টিওসরেট এবং সেটনেখট, XIX – XX রাজবংশ, কবর কেভি১৪;
রামসেস III, XX রাজবংশ, কবর কেভি১১;
রামসেস IV, XX রাজবংশ, কবর কেভি২;
রামসেস VI, (প্রথমে রামসেস V এর জন্য খনন করে হয়েছিল) XX রাজবংশ, কবর কেভি৯।

সূত্রঃ ইন্টারনেট।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


দীর্ঘযুগ মানুষ খুবই কমবুদ্ধিমান ছিলেন, জীবন ছিল অসার।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:২৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হ্যা সে সময় আপনার মত লোক প্রয়োজন ছিল তাদের পাশে থাকা খুব জরুরী।

২| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মতো কেউ তখনো ছিলেন, নিশ্চয় ছিলেন; না হয়, পরিবর্তন কিভাবে আসলো?

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৩৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: যুগের সাথে বেরাতে বেরাতে তাল মিলিয়ে এত পরিবর্তন।

৩| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৫৯

নতুন বলেছেন: বইটার পড়ার দরকার।

২১ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন ভাই। আমিও লিঙ্ক খুজছি আপনেরাও পেলে জানাবেন।

৪| ২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

ক্স বলেছেন: গাজী দাদার মত লোক এখন তো আছেন, কিন্তু পরিবর্তন আসছেনা কেন?

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সেটা তাকে বোঝান যাবে না ভাই।

৫| ২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্ট ।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

৬| ২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: প্রাচীন মিশরীয়দের কর্মকান্ডে অবাক হই।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অবাক হওয়ার মতই কর্ম তাদের, চিন্তা করে দেখেন মাইদুল ভাই,মৃত্যুর পর মানুষের কি হবে সেটা তারা জানে আমরা জানিনা
হা হা হা।

৭| ২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: প্রাচীন মিশরীয়রা তাদের সমসাময়িক অন্য জাতিদের থেকে অনেক technology তে অনেক এগিয়ে ছিল।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ঠিক বলছেন।

৮| ২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ততকালীন সময়ে প্রাচীন মিশরীয়রা জ্ঞান বিজ্ঞানে অনেক এগিয়ে ছিল।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ঠিক বলছেন।

৯| ২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: অজানা বিষয় জানা হল।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

১০| ২১ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

কাইকর বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১১| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:১৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: পড়লাম ।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসু ভাই।

১২| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২২

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: গুগল ট্র্যান্সেলটরে অনুবাদ নাকি লেখাটি?

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: কিছুতা সেরকমিই।

১৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪০

নতুন বলেছেন: Click This Link

Papyrus of Ani
Egyptian Book of the Dead

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ২:০৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন ভাই ।খুব ভালো একটা কাজ করছেন ভাই লিঙ্ক দিয়ে।

১৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

কিশোর মাইনু বলেছেন: আমার মনে হয় পোস্টটি আরেকটু বড় ও আরেকটু তথ্যসমৃদ্ধ হলে ভাল হত পাঠকদের জন্য।
ধন্যবাদ।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ২:১০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। রমজান মাস সময় সল্প তাই পোস্ট ছোট আকারে দিয়েছি।

১৫| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৪৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: ভবিষ্যতে কি এই বইটি নিয়ে আরেকটি পোস্ট আশা করতে পারি?!?!?

৩০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ইনশাল্লাহ সময় সাবেগ অবশ্যয় ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.