নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিত্ব কে আবিষ্কার করা...

তাওিহদ অিদ্র

জীবন অর্থবহ...

তাওিহদ অিদ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজনীতি ও হিরো কনডম...

১২ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

রাজনীতির উৎস প্রাচীন কাল থেকে আর আধুনিক রাজনীতির উৎস তিন শতকের সে হিসেবে বেশিদিনের নয়।কিন্তু রাজনীতির উদ্দেশ্য কিনতু একটা সময় প্রগতিশীলতা বলেই মনে করা হত এজন্য বিশ্বে বড় বড় র্দাশনিক রাজনীতরি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকত।কারণ রজনীতিকে শুধুম্ত্র ক্ষমতার হাতিয়ার মনে করত না তার সাথে সাথে সামষ্টিক উন্নতি বা সাধারণ জনগণের উন্নতির ধারক বাহক বলে মনে করা হত।এই ধারাবাহিকতায় ভারত উপমাদেশের রাজনীতির হালচাল ও বেশ প্রাচীন।সেই অশোকের আমল থেকে রাজনিতির বুনিয়াদী ব্যবস্থার লক্ষণ দেখা যায়।কত বৌদ্ধ,হিনদু,জৈন,মুসলমান,বৃটিশ এবং সবংশেষ পাকিস্তানি শাসন আমল থেকে এই বাংলা তথা বাংলাদেশ রাজনীতির পাঠ নিয়ছে সে হিসেবে আমাদের রাজনীতির পাঠ অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ারই কথা।কিন্তু আদতেত আমরা কি দেখি? রাজনীতি কি বির্মূত ধারণা কিংবা রাষ্ট্র? কিনতু একটা সময় মনে কর হত রাজনীতি বা রাষ্ট্র বা সরকার কোন বিমূর্ত ধারণা নয় এটা প্রকারন্তরে প্রাণ ।সচল সামষ্টিকতার ঘর্ণায়মান পা।যা কখন ও অসচল হতে পারে না এর মাধ্যমেই সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকার বা মানবাধিকারের ধারক বা উচ্চ কন্ঠস্বর।আমি স্বাধীনতার আগের বাংলার রাজনীতির বা পাকিস্থান থেকে মুক্তির সময়ের কথা সচেতনভাবে বলতে চাচ্ছি না বা আগ্রহ দেখাচ্ছিনা। কিনতু স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের রাজনীতি কোন পথে গেছে।যারা পেশাদারি রাজনীতিতে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছে তাদের মনোভাব বা মনোষকামনা জানা খুব জরুরী।আমাদের র্দুভাগ্য আমরা গুটি কয়েক রাজনীতিক ছাড়া ভাল মানুষের যে রাজনীতি সে পথে বেশিদূর হাঁটিনি বা হাঁটেতে পারিনি।অথচ আমাদের মুক্তির প্রেক্ষাপট ছিল কিনতু এটাই।এমন রাজনীতি আমরা করব যা সাধারণের কল্যাণের জন। আমরা সচেনতন বা অবচেনত মনে শূধূ পেছনে হেঁটেছি।আর গোষ্ঠীগত বা সামন্তবাদী বা প্রভূত্ব বা কর্তৃত্বাবাদীকে বাণী মনে করেছি আর সামষ্টিকতা বাদ দিয়ে ব্যাক্তি উন্নয়নের পথকে আপন করেছি যার ফলে সময়ের সাথে সাথে আমরা পিছিয়ে গেছি আমরা দর্শন হারিয়ে ফেলেছি আমরা প্রগতি হারিয়ে ফেলেছি তার বদলে নুটপাট,পেশিশক্তি,সিন্ডিকেটবাজি,,বন্দুকবাজি করে ক্ষমতা দখল বা ভোটের নামে দখল করার চেষ্টা করেছি। যে অতীত নিয়ে আমাদের জনম হয়েছিল সে অতীত থেকে শিক্ষা না নিয়ে সে অতীতকেই ফুলেল মালা বরণ করেছি ।৪৫ বছর একটি রাষ্ট্রের জন্য হয়ত বেশি বয়স নয়--এটা সবসময় বলে থাকি।আমরা ভুলে যাই কোন সময়ে আমরা জন্মলাভ করেছি।যাই হোক বর্তমান আমরা এমন এক রাজনীতির স্কুল সরকারের কাছে বা গুটিকয়েক মানুষের কাছে আদতে বনদী হয়ে গেছি ।আনক যৌনতাতে কনডম ব্যবহার করে ও যৌন রোগ থেকে যেমন বাঁচা যায় না ঠিক তেমনি রাজনীতি যদি আশ্রিত হয় বা স্থূলতায় পর্যবসিত হয় তখন তাকে মৃতু্যর হাত থেকে বাঁচা যায় না দ্রুত তাকে সারাতে হয় তা না হলে কোন জানা যৌন রোগ নিয়ে মরা ছাড়া কোন গত্নত্যতর নেই।হিরো কনডম দিয়ে যেমন যৌন আরোগ্য হওয়া যায় না ঠিক তেমনি রাজনীতি যদি অবাধ যৌনাচারের স্থান হয় তকে ও কনডম দিয়ে রক্ষা করা যাবে না।বাংলাদেশের পুরো রাজনৈতিক ব্যবস্থার খোলনলচে পাল্টে দিতে হবে নচেৎ একে রক্ষা করা যাবে না।কিনতু এ শৃঙ্খল কিভাবে ভাঙতে হবে ? সে চাবি কার হাতে? কাদের হাতে? কিভাবে আমরা নিজেদের রক্ষা করব? জানি না জানি না তবে এটুকু বিশ্বাস রাখি যে এ ব্যবস্থার আমূল পরিবতর্ন করতেই হবে তা আমাদের সামষ্টিক স্বার্থে।।রাজনীতি জনমানুষের হাতিয়ার হোক।আমরা বলতে চাই না যে আমাদেরকে সিঙ্গাপুর,তাইওয়ান,মালেশিয়া .কোরিয়া হই আমরা আমাদের মাত বড় হয়ে উঠতে চাই।এই কামনায়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.