![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের জাতীয় পর্যায়ে যারা খেলে তাদের মানটা ততটা আন্তজার্তিক না হলে ও দেশের বাস্তবতায় তারা ঠিক মানসম্পন্ন খেলোয়াড়।হকি ফেডারেশন নাকি ২০২২ সালে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জনের টাগের্ট নিয়েছে।বেশ আশার কথা।কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে জাতীয় র্নিবাচনের মত তিনি ও বাকি সবাইকে ভোলবাজি খাইয়ে সভাপতি র্নিবাচিত হন।এর পর হকি লীগ ভেঙে চুরামার করলেন।জিমি,মিমো সহ আর কয়েক খেলোয়াড়কে শুধু মোহামেডানে খেলেন বলে বা নির্বাচনী ইসু্যতে তার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলে পরে প্রতিশোধের নামে, শৃঙ্খলা ভঙ্গের নামে জাতীয় দল ও কোথাও খেলতে না পারার মত নিষেধাঞ্জা দিলেন!এমনিতে ধরে নেয়া হয় বাংলাদেশের ফেডারশনগুলোই হলো খেলা প্রতিন্ধকতার সবচেয়ে বড় নিয়ামক।কোন পেশাদারিত্ব নেই,জাতীয় মানটা পর্য্নত কোন লেভেলে থাকবে সেটা তারা ঠিক করতে পারে নাই,খেলাকে রাজনৈতিক এজেন্ডা থেকে দুরে রাখার মত মনমানসিকতা নাই,এখনো পাড়াইল্ল্যা স্টাইলে জাতীয় খেলাকে চালিয়ে নেয়া কে তাদের কাছে চাঁদের দেশে যাওয়ার মত ব্যাপার বলে মনে হয়!!ক্রিকেট এই ফেডারেশন বা ক্লাব গন্ডি থেকে পেরিয়েছেন বলে তরতর করে এগিয়ে গেছেন।বাকিরা এগুতে পারেনি বলে নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার টানাটানি আর ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত থেকে নিজেদের যেমন হেয় করছেন তারচে বড় কথা খেলাগুলোর বারোটা বাজিয়ে ছাড়ছেন।বর্তমান সভাপতিকে জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করে,আপনার পরিবার থেকে আগামী ৫০ বছরে জিমি বা মিমোর মত খেলোয়াড় জন্ম দিতে পারবেন!অবাক করার ঘটনা হল ,জিমি মিমো সহ আর ৩ জনকে ওমান জাতীয়তা দিয়ে তাদের দেশে খেলার প্রস্তাব দিয়েছেলেন।আসলে ওদের দোষ হল ওরা সেটা নেয়নি আর নিজ দেশের পক্ষে তারা খেলতে চায়।আসলে ওদের উচিত ছিল ওমানের নাগরিকত্ব নিয়ে ওমানের পক্ষ হয়ে খেলা।বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে এটা কোন দোষের বিষয় নয়।এটার সাথে দেশপ্রেম আছে কি নাই তার সাথে ও এর কোন রকম সর্ম্পক নেই।এরকম ঘটনা আজকাল অহরহ ঘটে।আর যারা এভাবে খেলে তাদেরকে যারা হেয় করে তারা আসলে পরিস্থিতি বা ওই সাংস্কৃতিক মান বোঝার মত মন কে তৈরী করতে পারেনি বলে ধরে নেয়া হবে।বিপদগ্রস্ত বা অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা থেকে বাঁচতে কে না চায়।মানুষ বাঁচার জন্য সাগর, নদী,গুলির মুখে পড়বে জেনেও পিছু হটে না।এসব খেলোয়াড়রা অনেক ভাল বলে মনে করি।তারা হকি স্টিক দিয়ে হকি খেলে।চাইলে তো সবাই জোটবদ্ধ হয়ে এসব অপাংক্তেয়কে পিটিয়ে বের করে দিতে পারে।তারা তো সে পথে হাঁটছে না।তারা শুধু তাদের অধিকারের জন্য হকি খেলাটা স্থগিত করেছে।খেলার মাঠে নিয়মিত খেলা চলতে থাকলে ধরে নেয়া হবে এর পেছনে যারা আছে তারা ঠিকঠাক মতো কাজ করছে।খেলা চলতে থাকলে নিয়মিত সাফল্য আসবেই।কিন্তু তারা শুনবেন কেন?তাদের বিরাট মাথা,বিরাট ভাবনা।এই বিরাটের ভারে সবকিছুযে নুয়ে পড়ছে সে খেয়াল নেই।বড় ভাইদের খুশি রাখতে হবে,দলীয় চামুন্ডাদের খুশি রাখতে আচ্ছা কবে আমরা এই অদ্ভূত সংস্কৃতি থেকে বের হতে পারব?যাই হোক,এভাবে চলতে থাকলে ২০২২ সালে বল ছাড়া হকি খেলায় খেলোয়াড়রা চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও কর্মকর্তারা চ্যাপিম্পয়ন হবেন নিশ্চয়।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: হাসো প্রান খুলে । এর চেয়ে কি বা তারা করতে পারে ।