![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সন্ধ্যা //
তুমি ছিলে শাওয়ারের নিচে।টানা জলপতন কোন মানুষই সহ্য করতে পারে না।তুমিওতো তাই।তোমার হৃদয় হাপুসহুপুস করছে,চোখ জ্বলছে রাত জ্বলে উঠলে যেমন লাগে।গতদিন গতরাত এমন অবিশ্বাস্য বলে বারবার বলছিলে কেন বলছিলে –সুদুত্তর জীবনে কেউ দিতে পারেনি।লক্ষবছর ধরে যারা জীবন হারিয়ে পরস্পর নিরীক্ষার চালিয়েছিল তারাও না।সন্ধান দিতে পারেনি-এইসব নিষ্ফল আহ্বান।সুঁই ঠিক ফোঁড়ে যাচ্ছে,গড়ে তুলছে ফোঁটা ফোঁটা একতা। বাষ্পদানা হাওয়ায় হচ্ছে নাজেহাল।সন্ধ্যা ছ’টা পার হলে অপেরার আলো জ্বলে উঠবে।
নজরুল ও নিতম্ববিষয়ক //
মাছ এ্যার্লাম দিয়ে তাকে ডাকে।--আসো। তুলে নিয়ে যাও তোমার খাঁচায়।এতবছর পাঁজাকোলার পর মনেহয়নি তার বউয়ের পাছা খুব ভারী।নিতম্ব- শব্দটি কোনদিন শুনেনি নজরুল।লইল্যা ইছার মত হয়ে যায় তার মুখ!এইরকম অনেককিছুই সে জানে না।কোনকিছু প্রথম শুনলে সেটা তার মনে খুব গেঁথে যায়।ছোট করে বলেছিল-ড্রাম পিটানো তার বিশেষ শখ। কিন্তু শখের এইসব বস্তুতে সে আর হাতদিতে চায় না।জলের তলায় ক্যামেরাগিরি করতে চায়।ব্লু ইকোনমিতিতে তার বিশেষ দখল রয়েছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: রিলেট করতে না পারার মতই লিখা। একজন স্ব-জানা মানুষের আগ্রহ ও তার জীবযাপনের দিকে ইঙ্গিত করে লেখা। কিভাবে একজন নিজের গন্ডির ভেতর ধীরে ধীরে মরে যায়।
খুব একটা খোলামেলা ....বলতে পারা যায় না।নানা রকম বিপত্তি.উৎপাত,নিষেধাজ্ঞা.........আর কতো কি!
ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রথমটা ভালো লাগলো। দ্বিতীয়টার সাথে ঠিক রিলেট করতে পারলাম না।