![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
”বাধ্যতামূলক উপস্থিতি”- হোলিআর্টিজান হামলা হওয়ার পর থেকে কি প্রাইমারী কি বিশ্ববিদ্যালয় সব জায়গায় বাধ্যতামূলক উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য সরকারের দিক থেকে নির্দেশনা ছিল।
এখন এই ‘বাধ্যতামূলক উপস্থিতি” শিক্ষার্থীদের গলার কাটা হয়ে গেছে।কর্তৃপক্ষরা একদিন না আসলে স্তর অনুযায়ী ১০ টাকা থেকে ১০০টাকা হারে দিনপ্রতি জরিমানা করছেন।পিতামাতাদের এসএমএস পাঠাচ্ছেন।শুধু তাই না পরীক্ষায় বসা না বসা নিয়ে বচসাতে লিপ্ত হয়েছেন অনেক শিক্ষার্থীরা তর্ক করলে তাদের পরীক্ষা দিতে দিচ্ছেন না!তাদের শিক্ষাকে বাধাগ্রস্ত করছেন।
এভাবে জঙ্গি উৎপাদন বন্ধ করা যায়না!জঙ্গি উৎপাদন একেবারেই অন্যব্যাপার।জঙ্গিবাদের মনস্তত্ত্ব বোঝার চেষ্টা করুন।কিন্তু কর্তৃপক্ষরা মনে রাখবেন বৈষম্য তৈরি করলে সেই বৈষম্যেই নিজেরা আটকা পড়বেন।তখন শিক্ষার্থীদের এই ক্ষোভ একদিন কোপ হয়ে মাথায় পড়বে না এমন নিশ্চয়তা দিতে পারবেন না।যতদ্রুত এই ”বাধ্যতামূলক উপস্থিতি” থেকে শিক্ষার্থীদের রেহাই দিন।
আজকালকার শির্ক্ষাথীরা অনেক সচেতন।তাদের লেখাপড়া-ক্যারিয়ার সবকিছুতে।তারা ক্লাস না করা মানে এই নয় যে,তারা লেখাপড়া বাদদিয়েছে।তারা ক্লাসের বাইরে নিজেদের প্রস্তুত করছে-মনে রাখুন।
ক্লাসেতো তেমন পড়ালেখা হয়না।একক্লাসের পর অনেক ঘন্টা বিরতি থাকে,শিক্ষকরাও আসতে পারেন না—এইরকম নানা বিষয় থাকে।থাকে রাজনীতির নামে মারামারি কাটাকাটি-সবই।সময় থাকতে শিক্ষার্থীদের তাদের মতোন করেই বেড়ে উঠতে দিন।উগ্রবাদ-জঙ্গিবাদ অর্থ বুঝতে না পারলে শুধু হুকুম তামিল মারা দাস হয়ে কর্তৃপক্ষরা ব্যস্ত থাকলে।উগ্রবাদ বাড়বে তো কমবে না।
ভাষা বুঝুন।উপলব্ধি করুন।দমনের কোন নীতি নেই। যা মানসিক বাধা তাই দমন।যা দৈহিক বাধা তাই দমন।কর্তৃপক্ষরা দয়া করে নিজেদের দাসগিরি থেকে বেরিয়ে আসুন।
শিক্ষার্থীদের খোলামনে শিক্ষাগ্রহণে সুযোগ দিন।তার ইচ্ছেমতোন তাকে সুযোগ দিন।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬
তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ।সিস্টেমের দাস হওয়া কাউকে মানায় না।ভাবি দেশের মানুষগুলো সর্বদা এরকম কেন?
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮
ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: এ দিকে কারো তেমন মাথা ব্যথা নেই। সামনে নির্বাচন সবাই প্রিপারেশান নিচ্ছে !!