নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিত্ব কে আবিষ্কার করা...

তাওিহদ অিদ্র

জীবন অর্থবহ...

তাওিহদ অিদ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

(শিক্ষক বিসিএস) ড্যাগার বাহিনী....

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮





বিসিএস ড্যাগাররা বলতে চাচ্ছে তারা না থাকলে শিক্ষা ব্যবস্থা টিকে থাকবে না।
বাংলাদেশের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা ”আট কে আষ্ট বলা” শিক্ষকদের হাত ধরেই সব শিখেছে।তারা সাধারণ খুব সাধারণ মানের শিক্ষকদের হাত ধরেই সববেলা উঠে দাঁড়াচ্ছে।এই সাধারণ শিক্ষকরাই সত্যিকারের শিক্ষক।

আজ বড় বড় ডিগ্রিধারীরা যখন শিক্ষায় এল তখন শিক্ষাটাই জ্বরাক্রান্ত হয়ে পড়ল।আর এখনতো বিশেজ্ঞরা যখন শিক্ষায় বেশি সময় দিচ্ছেন তখন শিক্ষা আর শিক্ষা থাকলনা,হয়ে গেল হাটবাজার।

বিসিএস ড্যাগারদের মধ্য-আর উচায় পাঠায়েন না।তাদেরকে শিক্ষার উচ্চতা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় বা তারও উপরের যদি কোন বিদ্যাপ্রতিষ্ঠান থাকে সেখানে পাঠান। এই প্রথম জানলাম বারশো মানের পরীক্ষা পাশ করারাই জ্ঞানী।এইরকম জ্ঞানের নাক দিয়ে বেশ জোরে জোরে দম্ভ ঘোষণা করছেন, তাদের উচিত এইসব ছোটজায়গায় না আসা।

আজকাল দিয়াশলাই,দাঁতখুইট্টানি,নাক খুইট্ট্যানি জিনিস ওতো বড় বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলো তৈরি করে ঠিক তেমনি অবস্থা হয়েছে বিসিএস মার্কা গ্যাডারদের।

আপনারা আসলে শিক্ষার জন্য ফাইট করছেন না করছেন চাকরির ফাইট,ইগোবিদ্যার ফাইট।এতো ইগো যখন যেখানে ইগোরে হাতমারার মতোন যেখানে মারতে পারবেন সেখানে মারান।শিক্ষার ভেতর নয়।দেশে এখন সর্বত্র চলছে ইগোবিদ্যার আসর।আপনারা নিজের নিজের বিচারের পাঠদান ক্ষমতারে ভ্রুণলীগ কমিটির মতোই বিবেচনা করেন।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

রিএ্যাক্ট বিডি বলেছেন: :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০১

তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: :) :) ধন্যবাদ

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

জনদরদী বলেছেন: সত্য কথা হচ্ছে বাংলাদেশের শতকরা ৯০ ভাগ শিক্ষকের শিক্ষক হ্ওয়ার যোগ্যতাই নাই ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: রাষ্ট্র শিক্ষা কেন দেয়? --কর্মী তৈরির জন্য যাতে তার কাজে লাগে।সে লাগানোটাই অগোছালো আর নৈরাজ্যে ভরা।

...।বাংলাদেশের বেশিরভাগ অশিক্ষিত শিক্ষকের হাতেই গড়ে উঠেছি, এমনকি আপনিও।পুরো শিক্ষাব্যবস্থাকে শৃঙ্খলায় না এনে শুধু শিক্ষক নিয়ে মাথা ঘামালে হবে না। ধন্যবাদ।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

কালীদাস বলেছেন: ইশকুলে দশ বছর পৈড়া মেট্রিক পাশ দিয়া কলেজে দুই বছর। এরপর ইউনিতে ৫/৬ বছর। কম টিচারের ক্লাস পাই নাই জীবনে। খালি মাঝের এই কলেজের দুই বছরের গুলারই কোন আগামাথা পাইলাম না। ইশকুল/ভার্সিটির টিচাররা পুরাই খোলামেলা স্বভাবের খালি মাঝের এই দুই বছরে একটা উল্লেখযোগ্য অংশরে দেখতাম ভাবের চোটে ঠিকমত কথাও কৈতে চায় না। মজাটা আরও বাড়ছিল যখন দেখতাম ইউনির টিচারগর পিছনে এইগুলা ঘুরত আরেকটা ডিগ্রি নিয়া প্রমোশন পাওয়ার জন্য।

আমি নিজেও বাংলাদেশের পাবলিক ইউনির টিচার। তারপরও কৈতাছি: এই ড্যাগার বাহিনীর কয়েকটা পিসে পুরাই একেকটা মাল আছিল =p~

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ। এইরকম কয়েকটা পিস সবজায়গায় থাকে।ড্যাগার হোক বা না হোক।এইরকম হওয়া না হওয়া ব্যাপার না মূল্যবোধ হল বড় কথা।আসল কথা হলো,চাকরির ফাইটের ভেতর বিশেষ ব্যক্তির উদাহরণ দেয়া চলে না।ওইটারে সার্বজনীন দিয়া মূল্যায়ন করতে হয়।সরকার যদি চাইত শিক্ষক হওয়ার জন্য কোন যোগ্যতাই লাগবে না-- সেটাও কিন্তু একটা সিস্টেম হইত।বুঝছেন তো, সিস্টেম হল এমনই।এইজন্য ফাইটাই জরুরী হয়ে পড়ছে।শিক্ষা আসল কথা নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.