![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত রূপনগর টিনশেড ১৯৮০ র পূর্বে নির্মিত হয়, যাতে সরকারি কর্মচারীরা ও দরিদ্র মানুষ বসবাস শুরু করেন। কেউ সরকারি এলটমেন্ট নিয়ে, কেউ মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে, কেউ স্রেফ দখল নিয়ে। সেই সময়, সরকার ১ তলা টিনশেড বাড়ি নির্মাণ করেছিলো, বিল্ডিং ফাউন্ডেশন ছিল এক তলার। যার দেয়াল ইটের, ছাদ টিনের। ১৯৯৫ এর দিকে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা করার শর্তে, সরকার রূপনগরের মানুষদের বাড়ির মালিকানা প্রদান করে।
২০০০ এর পর, অনেক বাড়ির মালিক বাড়ি বহুতল করা শুরু করেন। এক্ষেত্রে আমরা সুনির্দিষ্ট দুটো গ্রুপ দেখি-
প্রথমঃ তারা রাজউকের অনুমোদন নিয়ে পূর্বের সম্পূর্ণ কাঠামো ভেঙ্গে নিয়মমাফিক বহুতল করেন। এটা ঝুঁকিমুক্ত।
দ্বিতীয়ঃ তারা রাজউকের অনুমোদন গ্রহণ করেনি। তারা শুধু উপরের টিন খুলে, এই তিরিশ বছরের পুরনো ফাউন্ডেশনের দেয়ালের উপর বাড়ি দোতলা করছেন, কংক্রিটের ছাদ করে। যা ভয়ঙ্কর ঝুঁকিপূর্ণ। কেউ কেউ তিনতলা বা চারতলা করছেন। এখানেই শেষ না। সরকার (অল্প কিছু ব্যতিক্রম বাদে) উভয় বাড়ির মাঝে কোন ফাঁক বা গলি রাখেনি, অর্থাৎ একই দেয়াল দুই বাড়ির মালিক শেয়ার করছেন। যারা বিল্ডিং কোড না মেনে বহুতল করছেন তারা এই শেয়ার করা দেয়ালের উপর-ই বহুতল করছেন। ফলে পাশের দুই বাসাও ভয়ংকর ঝুঁকির সম্মুখীন।
এই ভিডিওটা নমুনা হিসাবে একটি ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি দেখাচ্ছে, যা অবৈধভাবে নির্মিত সংযুক্ত দোতলা বাড়ির জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কল্পনা করুন, একটি মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প কি করতে পারে?
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: ঢাকা শহরে মাথা গোঁজার বড়ই অভাব! সরকার কঠোর ভাবে কিছু না করলে কারো কিছু করার নাই
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪০
বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: যারা এর ভেতর থাকছে তাদের মাথায় ঘিলু নাই? মাথায় না ভেঙ্গে পড়া পর্যন্ত মনে হয় কেউ নড়বে না