নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

.MOMENTS TO COUNT..

বিষণ্ণ বালক

I AM LIKE A SOLDIER IN THE BATTLE FIELD WHO CAN’T HAVE ANY DREAM BUT ONLY MOMENTS. MOMENTS TO COUNT ON. ONE….TWO….THREE…

বিষণ্ণ বালক › বিস্তারিত পোস্টঃ

“বিখ্যাত ইরানীয়ান পরিচালক এবং তাদের চলচিত্র কর্মগুলো” - (৩য় পর্ব )

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

১ম ও ২য় পর্বের পর ৩য় পর্ব লিখতে একটু বেশীই দেরি হয়ে গেল। যদিও একটু একটু করে অনেকদিন ধরে লেখাটা ঠিকই গুছিয়ে আনছিলাম। যাহোক, বরাবরের মত আজকেও চেষ্টা করেছি দুজন প্রখ্যাত ইরানী চলচিত্র পরিচালক এবং তাদের উল্লেখযোগ্য ছবিগুলো উপর আলোকপাত করতে। শুরুটা করছি তুলনামূলকভাবে মুনশিয়ানা পরিচালক আব্বাস কিয়ারুস্তমী কে দিয়ে।





আব্বাস কিয়ারুস্তমীঃ



১৯৪০ সালে তেহরানে আব্বাস কিয়ারুস্তমীর জন্ম। একজন চিত্রশিল্পী হিসেবে সর্বপ্রথম সৃজনশীল জগতে প্রথম পদক্ষেপ। তারপর মাত্র ৩০ বছর বয়সে চিত্রপরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। ৪০ টিরও অধিক চিত্রপরিচালনাকারী আব্বাস কিয়ারুস্তমীকে আধুনিক ইরানী চলচিত্রের একজন পথিকৃৎ বলা হয়। একইসাথে একজন চিত্রশিল্পী, চিত্রনাট্যকার, চিত্রপরিচালক, চিত্রপ্রযোজক, স্থিরচিত্রগ্রাহক এবং একজন কবি হিসেবে তিনি বিশ্ব সমাদৃত। ইরাণে ইসলামী বিপ্লবের আগের অল্প যে কজন চিত্রপরিচালক বিপ্লবের পরও ইরানেই থেকে গিয়েছিলেন আব্বাস কিয়ারুস্তমী তাদের অন্যতম। বলা হয়ে থাকে তার এই সিদ্ধান্তই পেশাগত জীবনের একটি মাইল ফলক। এ ব্যাপারটি উল্লেখ করতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন-



“যখন তুমি একটি গাছকে তার জন্মস্থান থেকে মূলউৎপাটন করে অন্য কোন স্থানে রোপণ করবে তখন সেই গাছটিতে আর ফল ধরবে না। যদিওবা ধরে তদুপরি তা আর আগের মত হবে না। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। আমি মনে করি, যদি আমি সেসময় আমার দেশ ত্যাগ করতাম, তবে আমার অবস্থা হত ওই গাছটির মতই।”






উল্লেখযোগ্য অর্জনঃ




• Prix Roberto Rossellini (1992)

• Prix Cine Decouvertes (1992)

• François Truffaut Award (1993)

• Pier Paolo Pasolini Award (1995)

• Federico Fellini Gold Medal, UNESCO (1997)

• Palme d'Or, Cannes Festival (1997)

• Honorary Golden Alexander Prize, Thessaloniki Film Festival (1999)

• Silver Lion, Venice Film Festival (1999)

• Akira Kurosawa Award (2000)

• Honorary doctorate, École Normale Supérieure (2003)

• Konrad Wolf Prize (2003)

• President of the Jury for Caméra d'Or Award, Cannes Festival (2005)

• Fellowship of the British Film Institute (2005)

• Gold Leopard of Honor, Locarno film festival (2005)

• Prix Henri-Langlois Prize (2006)

• Honorary doctorate, University of Toulouse (2007)

• World's great masters, Kolkata Film Festival (2007)

• Glory to the Filmmaker Award, Venice Film Festival (2008)

• Honorary doctorate, University of Paris (2010)







Close-Up (1990)



Imdb রেটিং : 8



বিখ্যাত ইরানী চিত্রপরিচালক মোহশিন মোখমালবাফের ছবির অন্ধ ভক্ত হোসেইন শাবজান। একদিন বাসে বসে হোসেইন শাবজান যখন মোহশিন মোখমালবাফের একটি ছবির চিত্রনাট্য পড়ছিল ঠীক তখনই পরিচয় হয় মিসেস অহনখাহর সাথে। মিসেস অহনখাহকে ওবাক করে দিয়ে হোসেইন শাবজান নিজেকে চিত্রপরিচালক মোহশিন মোখমালবাফ হিসেবে পরিচয় দেন এবং বলেন যে আজকে উনি পাবলিক বাসে কারণ এভাবেই আসলে উনি জীবন ঘনিষ্ঠ চলচিত্র নির্মাণে চরিত্রগুলো খুঁজে বেড়ান। এরপর কয়েক সপ্তাহ মোহশিন মোখমালবাফ রূপী হোসেইন শাবজান মিসেস অহনখাহর বাড়ীতে আসা-যাওয়া করেন সেইসাথে এই আশ্বাসও দেন যে তার পরবর্তী ছবির শুটিং এবাড়ীতেই হবে এবং মিসেস অহনখাহর ছেলেকে কেন্দ্রীয় চরিত্রটি দেয়া হবে। অহনখাহ পরিবার থেকে কিছু টাকাও হাতিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু গোল বাধে যখন মিসেস অহনখাহর স্বামী চিত্রপরিচালক মোহশিন মোখমালবাফএর যুবক বয়সের একটি ছবির সাথে হোসেইন শাবজান বিস্তর ব্যবধান খুঁজে পান এবং এরই পরিপ্রেক্ষিতে তাদের এক সাংবাদিক বন্ধুকে ব্যাপারটি জড়িয়ে ফেলেন। শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিলো জানতে হোলে দেখুন কমেডি ঘরানার এই ছবিটি।





টরেন্ট লিংকঃ
Click This Link)?tab=summary







Taste of Cherry (1997)



Imdb রেটিং :7.5



মধ্য বয়স্ক মিস্টার বদি তেহরানের রাস্তায় খুঁজে বেড়ায় এমন কাউকে যে কিনা অনেক অর্থের বিনিময়ে একটি বিশেষ কাজ করে দিতে হবে, আর তা হল তার বাড়ির কাছের চেরি গাছের নিচে খুঁড়ে রাখা কবরে শুয়ে সে যেদিন আত্মহত্যা করবে সেদিন ভাড়াটে লোকটিকে মাটি দিয়ে কবর ভরাট করে দিতে হবে। নিয়োগকৃত প্রথমজন, একজন কুর্দি সৈনিক প্রস্তাব শুনেই ভেগে যায়। অতঃপর একজন আফগান বক্তাও আত্মহত্যা ধর্মীও ভাবে নিষিদ্ধ এই অজুহাতে কেটে পরে। অবশেষে রাজী হয় একজন আজারবাইজানী, কারন তার পুত্রের চিকিৎসার্থে অনেক টাকার প্রয়োজন। ঝড়ের সেই রাতে কবরে শুয়ে মিস্টার বদি, আকাশে শুরু হল বিদ্যুৎ চমকানো। কি হয় মিস্টার বদির ?





টরেন্ট লিংকঃ
Click This Link)?tab=summary









The Wind Will Carry Us (1999)




Imdb রেটিং : 7.4



অস্থিরমতি এক শহুরে ইঞ্জিনিয়ার মৃত্যু পথযাত্রী আত্মীয়কে গ্রামে দেখতে এলে ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি। পরিচিত হতে থাকে গ্রামের ঐতিহ্য, অন্যের প্রতি সোণ্মাণবোধ, ধৈর্য ও সহনশীলতার সাথে। এ যেন জীবন-মৃত্যুর কাছ থেকে নতুন কিছু শেখা।



টরেন্ট লিংকঃ Click This Link)?tab=summary









জাফর পানাহীঃ




১৯৬০ সালে ইরানের আজারবাইজানী অধ্যুষিত মিয়ানেহ-এর একটি শ্রমজীবী পরিবারে জন্ম। তার বাবা ছিলেন একজন রং মিস্ত্রী। জাফর পানাহীর ছবির প্রতি আগ্রহ সৃষ্টির গল্পটি বেশ মজার। রক্ষণশীল পরিবারে পানাহীর বোনদের স্থানীয় মঞ্চনাটকগুলো দেখার অনুমতি ছিলনা। তাই তার বড় বোনরা ৯ বছর বয়সী পানাহীকেই মঞ্চনাটক দেখতে পাঠাতো। আর পানাহীর কাজ ছিল সে কি দেখে এল বাড়ি এসে তা বোনদের বর্ণনা করা। ছোট বেলায় পেক্ষাগ্রিহে ছবি দেখতে গিয়ে বাবার হাতে ধরা পরে মার-ও খেয়েছেন কিন্তু হতোদ্যম হননি। ছবির টিকিটের টাকা সংগ্রহের জন্য স্কুল শেষে বিভিন্ন ফুটফরমাশ কাজও দ্বিধাবোধ করেননি। ইরান-ইরাক যুদ্ধে অংশগ্রহণ, একপর্যায়ে কুর্দিদের হাতে বন্দী হওয়া সহ বিচিত্র অভিজ্ঞতা বদলে দিয়েছিলো জাফর পানাহীর জীবনবোধ। পরবর্তীতে ফিল্ম বিষয়ে পড়াশোনা। তৈরি করেছেন অসংখ্য স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচিত্র।



উল্লেখযোগ্য অর্জনঃ



• Prix de la Camera d'Or, Cannes Film Festival (1995)

• Golden Leopard, Locarno International Film Festival (1997)

• Golden Lion, Venice Film Festival (2000)

• Prix du Jury – Un Certain Regard, Cannes Film Festival (2003)[99]

• Silver Bear, Berlin Film Festival (2006)

• Pudú Award, at the Valdivia International Film Festival (2007) for his life-time artistic accomplishments

• HIVOS Cinema Unlimited Award (2007)

• Carrosse d'Or, Cannes Film Festival (2011)

• Sakharov Prize (2012)







The White Balloon (1995)



Imdb রেটিং : 7.5



ইরানের নববর্ষ “নওরোজ” প্রায় সমাগত। তাই বাজারে কেনাকাটারত ছোট্ট রিজিয়া তার মায়ের কাছে একটা গোল্ডফিস কেনার জন্য প্রায় ঝুলোঝুলি আরম্ভ করে দেয়। কিন্তু মা তা কিনে দিতে নারাজ। এমনকি বাসায় ফেরার পথে মা রাস্তায় সাপের খেলাও দেখতে দিলনা! রিজিয়া যারপরনাই তাই বাসায় ফিরে মনমরা। একটু পর বড় ভাই আলী বাসায় ফিরে এলে রিজিয়া ঘুষ হিসেবে একটা বেলুন দেবার প্রলোভন দেখিয়ে প্রস্তাব করে মাকে গোল্ডফিস কিনে দিতে রাজী করাতে। শেষ পর্যন্ত ভাইবোন টাকা নিয়ে গোল্ডফিস কিনতে রওয়ানাও হয়। পথে ঘটে সব বিচিত্র ঘটনা। কয়েকবারই তারা টাকা হারিয়ে ফেলে সেইসাথে পথচারীদের সহায়তায় আবার তা উদ্ধারও করা হয়। আপাত দৃষ্টিতে নিতান্ত সাদামাটা গল্প মনে হলেও এই গল্প আপনাকে শেষ পর্যন্ত টেনে নিয়ে যাবে।



টরেন্ট লিংকঃ Click This Link)?tab=summary









The Mirror (1997)




Imdb রেটিং : 7.4



মনেহয় জাফর পানাহীর কাছে শিশুমনোজগতের একটা আলাদ গুরুত্ব রয়েছে। তার প্রমাণ মেলে The Mirror (1997) ছবিটিতেও। এই ছবিটির কেন্দ্রীয় চরিত্র মিনা একদিন আবিষ্কার করে যে আজ তার মা আর স্কুল থেকে বাড়ীতে নিয়ে যেতে আসেননি। অগত্যা কী আর করা! নিজেই বাড়ীর পথে হাঁটা দিল। কিন্তু বাগড়া বাঁধে অন্যজায়গায়, ঠিকানাতো সঠিক মনে নেই! আধো-আধো পথ যতটুকু মনে পড়ে তাই ভরসা। অনেক পথচারীই তাকে সাহায্য করে আবার অনেকেই হয়ত অবাক হয়। ছবির মাঝামাঝি সময়ে “মিনা” চরিত্রটির রূপদানকারী “মিনা মোহাম্মদ খানি” যে কোন একটি ব্যাপারে মনঃক্ষুণ্ণ হয় এবং ছবিটিতে অভিনয় চালিয়ে যেতে অস্বীকার জানায় ও প্রকৃতঅর্থেই বাড়ী ফিরে যেতে চায়। এপর্যায়ে আমরা দেখতে পাই পরিচালক, ক্যামেরাম্যান, লাইটম্যান সহ ছবিটির ক্রুম্যানদের মিনা মোহাম্মদ খানির মান ভাঙানোর চেষ্টারত। এখানেই ছবিটির চমক, নির্মাণশৈলী ও গল্পে অন্য ৮-১০ টা ছবি থেকে এটি সম্পূর্ণ ব্যাতিক্রম। শেষ পর্যন্ত “মিনা” অথবা “মিনা মোহাম্মদ খানি” যাই বলুননা কেন বাড়ী ফিরে যায়। এ যেন গল্প ও বাস্তব জীবনের এক অপূর্ব মিশেল! কোন সন্দেহ নেই, ছবিটিতে মিনা মোহাম্মদ খানি নামের শিশু অভিনেত্রীর অসামান্য অভিনয় আপনার মনে দাগ কেটে যাবে।



টরেন্ট লিংকঃ Click This Link)_-_Jafar_Panahi_____U_U_U__(U_U_U_U_)_-_____U____U_U___U_U_









The Circle (2000)




Imdb রেটিং : 7.3



এ যেন নারী সমাজের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের সেই চিরচেনা দৃশ্য। মেয়ে আবার কন্যা সন্তান প্রসব করেছে তাই বৃদ্ধা মা চিন্তিত শ্বশুরবাড়ির চাপে মেয়েজামাই না আবার বিবাহ বিচ্ছেদ দিয়ে বসে! অবস্থা সামাল দিতে তাই মেয়ের চাচাদের ডেকে পাঠাণো হয়। ক্রমে ক্রমে গল্প আরও জটিল আকার ধারণ করে। ছবিটি আপনাকে-আমাকে চারপাশের সমস্যা নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখাবে এটুকু বলে দেয়া যায়।





টরেন্ট লিংকঃ
Click This Link





“বিখ্যাত ইরানীয়ান পরিচালক এবং তাদের চলচিত্র কর্মগুলো” - (১ম পর্ব): Click This Link



“বিখ্যাত ইরানীয়ান পরিচালক এবং তাদের চলচিত্র কর্মগুলো” - (২য় পর্ব ): Click This Link

























মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।আমার ইরানি মুভি দেখতে খুবই ভালো লাগে ।

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৮

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: শুনে খুশি হলাম। একজন ইরানী মুভি ভক্ত পাওয়া গেল।

২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সংগ্রহে রেখে দিলাম।

ধীরে ধীরে দেখতে হবে :)

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৯

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: আমার এই চেষ্টাকে সংগ্রহে রাখার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৯

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো বিষয় শেয়ার করেছেন সময় করে দেখে ফেলতে হবে।

১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২২

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল লাগবে আশা করি।

৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১১

সানড্যান্স বলেছেন: কয়টা প্লাস দিব বুঝতেছিনা

১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২২

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: যতটুকু বলেছেন তাতেই খুশি।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল কালেকশন ।

১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ>

৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

লেখোয়াড় বলেছেন:
ভাল পোস্ট।
লিখুন আরো এমনি করে।
ধন্যবাদ।

১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১২

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: আপনাদের উৎসাহই আমার প্রেরনা। আপনার নিক-টা বেশ "ইনোভেটিভ"। যে খেলে সে খেলোয়াড়, তাহলে যে লিখে সে লেখোয়াড় হবেনা নাই বা কেন?

৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

নীলপথিক বলেছেন: ভালো সংগ্রহ। আমি টেস্ট অব চেরী দেখেছি। ভালো লাগেনি, তবে অন্যগুলো দেখএ মনে হচ্ছে ভালো লাগবে। আমি ইরানী ছবির বড় ভক্ত। বারান, চিলড্রেনস অব হেভেন, সঙ'স অব স্প্যারো, দ্য সেপারেশন দেখে মুগ্ধ হয়েছি। আপনাকে ধন্যবাদ।

১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। বারান, চিলড্রেনস অব হেভেন, সঙ'স অব স্প্যারো, দ্য সেপারেশ নিয়ে আমার আগের পোস্টগুলোতে যথাসাধ্য লিখার চেষ্টা করেছি।

৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আব্বাস কিয়ারুস্তমী এর সিনেমার আকর্ষণীয় এবং বিকর্ষণীয় দুইটাই একই জিনিস মনে হয় আমার কাছে - সেইটা হইলো অনেকক্ষণ সময় ধরে একই স্পটে তেমন কোন ঘটনা ছাড়াই সিনেমা টেনে নিয়ে যাওয়া। এইটা সিনেমা স্লো করে ঠিক, তবে আসলেই কী সমাচার জানার জন্য ব্যাপারটা ফলপ্রসূ প্রচুর, আর আব্বাস কিয়ারুস্তমী এর মুন্সিয়ানাও বোঝা যায়।

উনার শর্ট ফিল্ম আছে কয়েকটা, দেইখেন, অসাধারণ।

যাই হউক, আসগার ফারহাদী এর উপ্রে বস নাই :)

ও, হ্যা, চমৎকার পোস্ট :)

১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: চমৎকার গঠনমূলক সমালোচনা। আসগার ফারহাদী-কে নিয়ে আমার ২য় পোষ্টটায় যৎকিঞ্চিত উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি। নিঃসন্দেহে প্রতিভাবান। তবে ব্যাক্তিগতভাবে মাজিদ মাজীদীর কাজ আমার সবচেয়ে ভাল লাগে (১ম পর্বে উনাকে নিয়েই লেখা)। ভাল বলেছেন, আসগার ফারহাদীর শর্ট ফিল্ম গুলো দেখতে হবে। পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ফারহাদী না, আমি আব্বাস কিয়ারুস্তমী এর শর্ট ফিল্মের কথা বলছিলাম :|

আপনার আগের পোস্ট দেখেছি, ঐ দুইটা ছাড়াও ফারহাদী এর অন্যান্য সিনেমাগুলিও কিন্তু অনেক জোস। বিশেষ করে বিউটিফুল সিটি... ডেন্সিং ইন ডাস্ট, ফায়ারওয়ার্ক্স ওয়েডনেসডে এইগুলাও ভাল, অবশ্য শুধু তারানেহ আলিদুস্তি এর জন্যও দেখা যায় :)

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৩

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: ধন্যবাদ। অবশ্যই আপনার উল্লেখিত ছবিগুলো সংগ্রহ করার চেষ্টা করব। ইরানি ছবি নিয়ে আরও অনেক জানতে চাই।

১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০২

জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: পোস্টে প্লাস। পরে দেখব মুভিগুলা। :)

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: ইরানী মুভি নিয়ে এতটা সাড়া পাব আশা করিনি। ভাল ছবির এত দর্শক আছে জেনে ভাল লাগল।

১১| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
ভাই আমি বাংলা ডাবিং এর মুভি লিংক চাচ্ছি ।

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: বিপদে ফেললেন ভাই। মার্কেটে পাওয়া যায় কিনা জানিনা তবে আপনি ধানমণ্ডিতে ইরানীয়ান কালচারাল সেন্টারে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন। ওরা আগে বি টি ভি -তে বাংলা ডাব করা মুভি সরবরাহ করত।

১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

বোকামন বলেছেন:






সম্মানিত লেখক,
ইরানীয়ান মুভিগুলো নিয়ে একজন সাধারণ নগণ্য দর্শক কী আর বলবো !
এইটুকু বলতে চাই-

ক্যামেরা ল্যান্স এত সহজ করে জীবনের কথা বলতে পারে তা ইরানীয়ান মুভি না দেখলে বিশ্বাস হবে না....

পোস্টে কৃতজ্ঞতা

২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। খুব সহজ বক্তব্বের মাধ্যমে জটিল ব্যাপারটি বলে দিয়েছেন। ঠিক তাই। ইরানিরাই দেখিয়ে দিয়েছে, কিংবা চলচিত্র ব্যাবসায় এটাই ওদের তৈরি নতুন ধারা বলতে পারেন যে, স্বল্প বাজেটে, সাধারন একটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত ছবির পর্দায় দর্শকের দৃষ্টি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আটকে রাখা সম্ভব।

১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: বেশিরভাগই দেখা হয় নি।

১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

জনাব মাহাবুব বলেছেন: কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
ভাই আমি বাংলা ডাবিং এর মুভি লিংক চাচ্ছি ।



আমি ইরানী বাংলায় ডাবিংকৃত অনেক ছবি দেখেছি। এখন আমি নতুন কোন ছবি বাংলায় ডাবিংকৃত চাচ্ছি সেটা কি পাওয়া সম্ভব? 8-| 8-|

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.