নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একমুঠো মুক্তি

ভাল আছি ... অনেক ভাল... জীবনে যা চেয়েছি তার প্রায় সবটুকুই পেয়েছি... আমি এ পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষদের একজন

একমুঠো মুক্তি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাহায্য চাইঃ একুরিয়ামের সব মাছ মরে শেষ হয়ে যাচ্ছে

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪০

গত মাসের শুরুর দিকে একটা একুরিয়াম কিনলাম ৩ ফুট লম্বা নরমাল। ওটাতে ৪০ গ্যালন(১২০ লিটার) পানি ধরে। বেশ কয়েকটা মাছ কিনে আনলাম। ৩ জোড়া গোল্ডফিস, ৪টা মলি, ২টা সাকার, ২ টা শিং মাছ টাইপ, - সব মিলিয়ে ২০টার মত। ৫-৬ দিন পরেই দেখি মাছগুলো অসুস্থ হইয়ে যাচ্ছিল। এর পর বেশ কয়েকটা মরে গেল। মরাগুলো সরানোর পর দেখি মলিগুলা ২-৩টা মাছকে ঠোকরাচ্ছে। মলিগুলো আলাদা করলাম। এর পর যে কত বার কাটাবনের দোকানগুলোতে গেলাম... কত ওষুধ যে কিনলাম। হিটার দিয়ে পানি গরম করে রাখলাম। বার বার পানি চেঞ্জ করলাম। সবকিছু পরিস্কার করলাম। তারপরেও মাছ মরতেছে... শেষে দেখা গেল মাত্র ৩-৪টা(টাইগার শার্ক, শিং মাছ) বেচে আছে। একটা টাইগার শার্কও মরে গেল।

এর পর ডেকে আনলাম কাটাবনের লোকদেরকেও । তারা দেখে বলল সব নাকি ঠিক আছে। টাকাও নিয়ে গেল... আবার মাছ মরে।



রোগের লক্ষণ হল- মাছগুলো ঝিমায়, শুয়ে থাকে; কোনভাবেই উঠতে চায় না। কতগুলার লেজ এ সাদা স্পট পরছে। কতগুলার লেজ ছিড়ে যাচ্ছে। আর হঠ্যাত করে পাগলের মত দৌড়াদৌড়ি করে। লোকগুলা বলছে সুই পোকা না কি যেন আক্রমণ করছে। এই জিনিস ঠিক করার জন্য ৪-৫ শত তাকার স্পেশাল ওষুধও কিনেছি(গুড়া করে কাগজে দিয়ে দেয়)।



আমার বাসা ঢাকার কাঠালবাগান এলাকায়। আমাদের এলাকার পানি বেশি ভাল না... পানিতে ব্লিচিং বেশি। এটা কাটাবনে জানিয়েছিও। তারা বলছে পানি ট্যাংকে ভরে স্পট ব্লু, ফাংগাসের ওষুধ এন্টি ক্লোরিন দিয়ে , হিটার+পাম্প ৫-৬ ঘন্টা চালানোর পর মাছ ছাড়তে। এসব করেও লাভ হয় না। আব্বু আবার ১০টা মাছ কিনছিল... ওগুলাও শেষ।



আমার শেষ ভরসা সামু। কেউ যদি আমাকে বাচাতে পারেন ভাই... তাহলে একটু কষ্ট করে নক করেন। আমার বাসার আশে পাশে কেউ থাকলে আমি তার সাথে দেখা করতে চাই। অনেক শখ আমার... কিন্তু খরচ করতে করতে পাগল হয়ে যাইতেছি। তাও যদি মাছগুলা বাচত।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫১

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: ১২০ লিটার পানিতে আমি ৪০ ফোটা স্পট ব্লু(নীল রং), ২০ ফোটা এন্টই ফাংগাস(হলুদ রং), ৪০ ফোটা এন্টি ক্লোরিন(সাদা রং) দেই। আগে কম দিতাম. মাছ মরার পর থেকে বেশি দিতে হয়

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৪

ফ্রিঞ্জ বলেছেন: এইসব বিলাসিতা ভাল্লাগেনা। X(( X(( X(( X(( X(( X(( X((

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৩

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: ফ্রিঞ্জ বলেছেন: এইসব বিলাসিতা ভাল্লাগেনা। @ ফ্রিঞ্জ ভাই - মাছে ভাতে বাঙালী র মাছ সংরক্ষন করাকে আপনি বিলাসিতা বললেন???

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৫

দুলাভাইের বলেছেন: লেজের সাদা স্পট এর জন্য টেট্রাসাইক্লিন ক্যপসুল ৫০০ mg একটা পুরো পানিতে দিবেন।পানির রং নষ্ট হয়ে যাবে কিন্তু ঐভাবেই ৩ দিন রাখবেন।৩ দিন পর পুরো ট্যংক,পাথর সহ সবকিছু ভালভাবে পরিস্কার করে নতুন পানি ভরতে হবে।৭ দিন পর কই নিয়মে ১ বার করতে হবে।গোল্ড ফিশ এর সাথে অন্য মাছ রাখলে গোল্ড ফিশ এর মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশী।কই কারপ জাতীয় মাছ বেশী দিন টিকে।প্রথম কিছুদিন আমারও মাছ মরেছে তবে গত ৩ বছরে মরে নাই।আমার পরামশর্ কই কারপ কিনুন।মাছ একটু বড় ছাইজ কিনবেন।ছোটগুলো তাড়াতাড়ি মরে।কাটাবনের সব দোকানের মাছ ভালনা।দেখে কিনতে হবে।বিভিন্ন দোকানের মাছ কাছ থেকে যাচাই করলেই টের পাবেন।গুগলে সার্চ করলেই মাছের রোগ এবং ঔষধ ছবি সহ পাবেন।

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২৩

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: @দুলাভাইের, কিন্তু ভাই মাছ যে সব নিচে ঝিম মেরে থাকে, পাথরের উপরে শুয়ে থাকে, খুব আস্তে আস্তে শ্বাস নেয়, একদমই নড়াচড়া করে না, এটার কি প্রতিকার? এমন করে একইভাবে আমার ৮-১০টা মাছ মরছে। আর পুরা ১২০ লিতার পানির জন্য মাত্র ১টা ক্যাপসুল? আমি এর আগেও ২টা দিছিলাম। কিন্তু ২০এম জি দিছিলাম। আর আমার যে খালি বড় বড় গোল্ডফিস পালতে মন চায়।

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৫

এবিডি বলেছেন: কখনোই পুরো পানি change করবেন না। তলানীতে one third পানি রাখবেন।

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৭

ফ্রিঞ্জ বলেছেন: @মুদ্রা ভাইঃ মাছ থাকবো সাগর/নদী/পুকুরে ... ছোট সাইজের কাঁচের বাক্সে ভইরা টর্চার করার মানে কি!
একই ভাবে খাঁচায় পাখি পালা, বনসাই করা এগুলা দেখলে মেজাজ খারাপ লাগে! X(( X(( X(( X((

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২৩

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: @ফ্রিঞ্জ ভাই, এসব মাছের জন্মও ছোট জায়গায়। এদের এভাবেই পালতে হয়। বড় জায়গায় দিলে এসব পুতুপুতু মাছ ভয়েই মরে যাবে সব। এত আদর যত্ন করেও বাচাতে পারতেছি না। :((

৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৪৭

syful বলেছেন: Gold fish onek soft carecter er fish.ER sathe shark and other attacking fish aksathe pala thik na.

৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:১৬

আরিয়ানা বলেছেন: একমুঠো মুক্তি ঠিক বলেছেন। তবে সব মাছ একসাথ রাখা যায় না। সাইফুল যা বলেছেন তা ঠিক। এক মাছ অন্য মাছকে খেয়ে ফেলে বা আহত করে। যেকোন এক প্রজাতির মাছ রাখবেন আবার বেশি মাছ একসাথে এ্যকুউরিয়ামে রাখাও ঠিক না।

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৩৯

লজিক মানুষ বলেছেন: ভাই, প্রথম প্রথম আমার গুলা ও মরে যেত. পরে বুঝতে পারলাম এইটা পানির সমস্যা. পানি ফিল্টার করে তার পর অকুরিউম এ দি এখন আর মরে না. তবে এটা ও ঠিক যে টাইগার-সার্ক থাকলে অন্য মাছ টিকে কম. ঐগুলা খুব খারুপ. সুযোগ পেলেই অন্যগুলারে খেয়ে ফেলে. আমি গত মাস এ রাগ করে ৭ বসর এর টাইগার-সার্ক ফালায় দিছি. আপনার যেহেতু অনেক বড় অকারিউম, তাই এআর-পাম্প বড় হুয়া ভালো. লাস্ট ৬ বসর এ আমার একটি মাছ ও রোগ এ মরে নাই. আশা করি আপনার গুলা ও আর মরবে না. কোনো সমস্যা হলে জানায়েন...

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২২

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: @লজিক মানুষ, ভাই কিন্তু আমি যে রোগটার কথা বললাম এইটার ট্রিটমেন্ট কি?

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২৯

মিলটন বলেছেন: আমার মনে হয় আপনার মাছ একই ক্যাটাগরির রাখা উচিত ছিল। জায়গা হিসেবে মাছ বেশী হয়ে গেছে। আপনার এলাকার পানিতে ব্লিচিং বেশী থাকলে সমস্যা।

এখন একটু ব্যাস্ততার মধ্যে আছি তাই খুব বেশী কিছু লিখতে পারলাম না। দুঃখিত।

আমার একটা সিরিয়াল ছিল এ ব্যাপারে। আশা করি আপনার উপকারে লাগবে।

Click This Link

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: মিলটন ভাই, আপনার সিরিয়াল অনেক আগেই পড়ে ফেলেছি। কিন্তু একটা ৪০ গ্যালন পানির ট্যাংকে ১৫টা মাছ রাখা যাবে না?

আমি এখন ভাবছি যে ফিল্টারের পানি যেগুলা দোকানে জারে বিক্রি হয়...ওগুলা কিনে তারপর দেখব। কয় ফোটা এন্টি ক্লোরিন দিতে হবে? আর নীল, হলুদ গুলা কতটুকু করে দেব?

আর লাইভ প্লান্ট লাগালে কি নাইট্রেশন সাইকেল ভাল ভাবে হবে? এক দোকানদার বলল যে লাইভ প্লান্ট লাগালে নাকি পানি খুবই ঘোলা হয়ে যায়?

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪১

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: আর ভাই টেট্রাসাইক্লিন ক্যাপসুল কি দিব? পুরা ট্যাংকের জন্য মাত্র ১টা?

১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:১৭

লজিক মানুষ বলেছেন: পানি টা চেনজ করেন।

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪১

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: ভাই মাত্র ৬-৭ দিন আগেই পুরা পানি চেঞ্জ করলাম... সব কিছু ধুয়ে। এখন কি শুধু পানি চেঞ্জ করব নাকি আবার সব কিছু পরিস্কার করতে হবে?

১২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫১

লজিক মানুষ বলেছেন: যেই পানি দিস্সেন সেটা কি Wasar নাকি বাসার টাঙ্কির পানি? যেটাই হোক পানি তে যেন কোনো খার না থাকে. পারলে Wasar পানি ব্যবহার করেন.

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৮

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: বাসার ট্যাংকের পানি দিছিলাম। এখন ভাবতেছি ফিল্টারের বড় জারগুলা কিনে দিব। তাহলে হবে না? কয়ফোটা এন্টি ক্লোরিন দিব?

১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৩

নাট-বল্টু বলেছেন: আগে একুরিয়াম ভালো করে ধুয়ে নিন, পাথর গুলা ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। যেকোন পানি দিতে পারেন ( ক্ষার, লবণ, জীবানু মুক্ত ) । ওষুধ গুলা দেন। তারপর মাছ ছাড়েন। তবে দোকানের পানি গুলো যাতে একুরিয়ামে না পড়ে। ওগুলো দিয়ে ও রোগ ছড়ায়।

ফিল্টার ব্যবহার করবেন। দিনে-রাতে দুই বার প্রয়োজনমত খাওয়া দিবেন। আর সামনে শীত আসতেছে। হিটার ব্যবহার করবেন।

অসুস্থ মাছ থাকলে আলাদা করে ফেলবেন।

মাছ মারা গেলে তাড়াতাড়ি তুলে ফেলবেন। না হলে রোগ ছড়িয়ে যাবে।
দেখেন কি হয়। ভালো থাকবেন। :)

২৩ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৪

একমুঠো মুক্তি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। কাটাবন থেকে একটা লবণ দিছিল... পানিতে দেবার জন্য। ওটা কি দেব? দিলে কি পরিমান দিব?

১৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮

নষ্টালজিয়া বলেছেন: হয়ত মাছদের এখন পৃথিবী চায়না :(

১৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৮

শায়মা বলেছেন: টেট্রাসাইক্লিন ক্যাপসুল দিয়ে ২৪ ঘন্টা রেখে পুরো পানি চেন্জ করতে হবে আর ফিস সল্ট অনেকটাই মাছেদের ব্যাকটেরিয়া বা কিছু ঝিম ধরা অসুখে মনে হয় উপকারী।

আমার মাছেদের ডক্টর সাহেব বলেছিলো। যাইহোক সবচেয়ে দুঃখজনক ছিলো আমার একটা বড় ব্ল্যাকমলির অন্ধ হয়ে যাওয়া। সেই মর্মান্তিক দৃশ্য আমি কখনও ভুলবোনা।

ভাইয়া টেট্রাসাইক্লিন ক্যাপসুল আর ফিস সল্ট ট্রিটমেন্ট দেখতে পারো। আর খাবারের পরিমান বেশী হলেও কিন্তু মাছ মরে রাক্ষসের মত খেয়ে দেয়ে। কতটুকু খাবার দেবে ভালো করে জেনে নেবে দোকানীদের কাছ থেকে।

১৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩২

লজিক মানুষ বলেছেন: টাঙ্কির পানি দিলে আগে একটু সেকে নিয়েন. না হলে অনেক ময়লা asbe. আর সাথে নিল অসুধ টা প্রতি লিটার এ ২/৩ ফোটা করে, হলুদ আর লাল টা ও ২/৩ ফোটা প্রতি লিটার এ দিবেন. আর সাথে ১-চা চামচ করে খাবার লবন গুলিয়া দিবেন. বায়ু-পাম্প দেখে নেন. সব ঠিক করে ৪/৫ ঘন্টা পরে দেখবেন পানি একদম পরিস্কার হয়ে গেছে. তখন মাছ সারবেন, আসা করি আর মাছ মরবে না.

১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫৭

লজিক মানুষ বলেছেন: ভালো কথা, খাবার বেশি দিলে পানি নষ্ট হয়ে জাবে। ২দানা/মাছ দিবেন। দিন এ ১ বার, এক সময়ে।

১৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৮

অলোক মিস্ত্রী বলেছেন: ভাই যা হয়েছে তা আসলে ঠিকই আছে। কয়েকজন বলল শুনলেন যে প্রথম এরকম মাছ মরেই?? আপনার প্রথম ভুল নেটে কিছু স্টাডি না করেই হুট করে এতগুলা মাছ একসাথে কেনা।

একুরিয়ামে, সাইক্লিং বলে একটা ব্যাপার আছে যেটা সবার আগে করতে হয়। আমি এখানে খুবই সংক্ষেপে বলব-

ট্যাংকে একটা ইকোসিস্টেম তৈরী করতে হয় যা আপনার মাছের বিষ্ঠা+ উচ্ছিষ্ট খাবার হতে তৈরী Amonia কে নাশ করে(সংক্ষেপে)।

এটা করে একধরনের ব্যাকটেরিয়া যা Amonia এর উপস্থিতিতে এমনিতেই পানিতে জন্মে।

আগের কথা বাদ দিয়ে নেট এ New fish tank Cycling সম্পর্কে পড়েন।

আর ৪০ গ্যালনে ৪টা ছোটমাছ; যেমন জেব্রা ছাড়েন। ফিলটার চালু রাখেন। কয়েক সপ্তাহের আগে কোন বড় মাছ ছাড়বেননা। আর দুটোর বেশি মাছ একসাথে ছাড়বেননা।

আপনার যা হয়েছে এর নাম "এ্যামোনিয়া পয়জনিং" যাস্ট বিষাক্ত হয়ে গেছে আপনার পানি। অন্য কিছুনা আপনার মাছই বিষাক্ত করেছে। একারনে সবারই মাছ মারা যায়। আমারও গেছে। তাই আবার মাছ কেনার আগে স্টাডি করে নিন ভবিষ্যতে এমন হবেনা। ধন্যবাদ।

১৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৪

লজিক মানুষ বলেছেন: মিস্ত্রী ভাই ঠিক বলেছেন. একসাথে অনেক মাছ ছাড়া ঠিক hoy নায়. আস্তে আস্তে জোড়ায় জোড়ায় ছাড়েন. তাহলে আর মরবে না আশা করি.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.