নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্মৃতির ছেঁড়াপাতা

নিভৃতচারী নক্ষত্র

স্মৃতির ছেঁড়াপাতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

না বলা কিছু কথা যা ............

২৫ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩৩

( ),





জানি না আমার এই কথা গুলো কখনো তুমি জানবে কিনা কিংবা যখন জানবে আমায় তুমি পাবে কিনা কিন্তু আজ কথা গুলো আমাকে বলতে হচ্ছে। জানিনা কেন কিন্তু মনে হলও এই কথা গুলো আমার কাছে তোমার গচ্ছিত সম্পদের মতো মনে হচ্ছে। কি খুব হাসি পাচ্ছে?? হ্যাঁ! সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এটাই বাস্তবতা। এমন বাস্তবতা যা না জানালে নিজেকে বড় অপরাধী মনে হবে। কারণ এই বাস্তবতার সাথে কীভাবে আমি, আমার ভাগ্য জড়িয়ে গেছে বলতে পারবো না।



ভুলটা আমারি যে, আমি আমার দু’চোখ এবং মন যাদেরকে নিজের আয়ত্তে রাখতে পারিনি। যার ফল সরূপ তোমাকে দেখা এবং কেমন এক অনুভূতির জন্ম নেয়া। সেই অনুভূতি থেকে তোমাকে খুঁজে ফেরা এবং সৌভাগ্য বসত (আমার জন্য) কিংবা দুর্ভাগ্য বসত (তোমার জন্য) তোমায় খুঁজে পাওয়া। সেই থেকে তোমার সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলা নিজের অজান্তেই।



কি! বুঝলে না তো ? তাহলে একটু পিছনে নিয়ে যাই।



একটা ছোট গল্প দিয়েই শুরু করলাম।

“ছেলেটি সবে মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ শেষ করেছে। এই দুই বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য বিভাগের মেয়ে তো দূরের কথা নিজের বিভাগের মেয়েদেরকে মনে ঠাই দিতে পারেনি। কিন্তু একি!!! নতুন বর্ষে ভর্তি হতে আসা এক মেয়ে রীতিমত তার নজর কেড়ে নিলো। খুব সাধারন একটি মেয়ে, কিন্তু অমায়িক তার চেহারা আর দৃষ্টি। তারপর?

তারপর আর কি!? হন্নে হয়ে খুঁজতে থাকা মেয়েটিকে!!! কি মনে করে যেনো ভাগ্যদেবীর সদয় দৃষ্টি ছেলেটির উপর বর্ষিত হলও।

হ্যাঁ! অবশেষে ছেলেটি খুঁজে পেলো মেয়েটিকে। অনেকটা অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবেই বলা যায়। ছেলেটির স্কুলের এক বন্ধুর ফেসবুক প্রোফাইলে পেলো সে মেয়েটির খোঁজ। সুযোগের সদবহার করতে বিন্দু মাত্র ভুল করেনি ছেলেটি। পাঠিয়ে দিলো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। এবং অবশেষে ...”

কি মনে হয় ? এই মেয়েটি কে? কে এই ছেলেটি? অবশেষে কি ঘটলো?

হ্যাঁ! মেয়েটি আর কেউ নয়, তুমি নিজেই। আর ছেলেটি!? ছেলেটি আমি। আর অবশেষে! তুমি নিজেই জানো। "



ফিরে আসি মূল কথায়।



বিষয়টা বুঝলাম যখন তুমি কিছুদিনের জন্য ফেসবুকে আসা ছেড়ে দিয়েছিলে। শুরু হলও কখন আসবে সেই আশাতে অপেক্ষার প্রহরগনা। তারপর ফিরে এলে। মনে হলও বলে দিই তোমাকে সবকিছু। কিন্তু না, আমি পারিনি। কারন, যখন ভাবলাম তখন অনেক দেরী। তোমার মন অন্য কারো জন্য কাঁদে, তাকে অনুভব করে! তারপরও একটি আশা “বলতে পারিনি তো কি হয়ছে? থাকনা ও ভালো, ও তো আমার পাশেই আছে। এটাই বা কম কি?’

তারপর ??



কীভাবে কি হলও! তুমি এলে কিন্তু তারপরও এলে না। আমি এখানে কোন সময়ের কথা বলছি তা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছো। আমার এই অনুভূতি গুলো ওই সময় যখন তুমি নিখিলের সাথে নিজেকে জড়িয়ে নিয়েছিলে। তোমার কি মনে পরে যখন ওর সবকিছু জেনে ফেলছিলে এবং আমার কাছে জিজ্ঞাস করেছিলে কেন এমন করলাম? কেন নিখিলের সব কিছু জেনেও গোপন করেছিলাম? এর কোনও উত্তর আমি দিইনি। আজ দিচ্ছি।

তার একমাত্র কারন, তুমি! আর তোমার মুখের হাসি। আমি সবসময় তোমাকে হাসিখুশি দেখতে চাইতাম।



বিশ্বাস করবে কিনা জানিনা, তোমার চোখের এক ফোঁটা অশ্রু আমার কাছে এক সাগর বিষের মতো লাগতো। মনে হতো কেউ যেনও আমার শিরায় ছড়িয়ে দিচ্ছে তা। তোমাকে বলিনি কারন তুমি হয়তো ভাবতে আমি তোমাকে পছন্দ করি যার ফলে ওকে তোমার চোখে খারাপ করছি। এবং সেটাই স্বাভাবিক। ব্যাপার গুলো আমাকে এমন ভাবে ভাবিয়ে তুলছিল যে, কয়টি রাত যে নির্ঘুম কেটেছে বলতে পারবো না। বিশ্বাস করো কখনও ভাবিনি আমার মতো একটি ছেলের জীবনে কিনা নির্ঘুম রাত আসবে তাও কোনও মেয়ের জন্য। কি হাস্যকর না?!?! তারপর যাই হোক তুমি নিজেকে সরিয়ে নিয়ে এলে ওর কাছ থেকে। কিন্তু!!! কিছু কথা গোপন রেখে দিলে আমার কাছে!!! হ্যাঁ! আমি তোমার কে যার কাছে তোমার সব কথা বলতেই হবে!?!?! কেউ না। কিন্তু যখন তুমি তোমার সব কথা আমি না চাইলেও জানাতে তখন আমি কি ছিলাম তোমার??? কেন এই গোপনীয়তা?? তাহলে কি আমি তোমার বিশ্বস্ততা হারিয়ে ফেললাম?? হয় তো তাই। যার প্রমান দিলে তুমি, বুঝিয়ে দিলে হ্যাঁ! আমি তোমার উপর আর বিশ্বাস রাখতে পারছি না। যার জন্য তুমি বেছে নিলে অন্য একজনকে।



বিষয়টি যখন বুঝলাম তখন থেকেই আমি তোমার পথ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলাম। তোমার মনে আছে কিনা জানি না, আমাদের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম “ফেসবুক” থেকে আমার সরে যাওয়া! তোমার পোক করা সত্তেও আমার সাড়া না দেয়া। এবং সবশেষে আমার ওয়ালে তোমার পোস্ট তারপর আমার কথা বলা!!! সব কিছুই করেছিলাম তোমার জন্য, তোমার ভালোর জন্য, তোমার সুখের জন্য এবং সর্বোপরি তোমাদের সম্পর্কের জন্য। হ্যাঁ! তুমি বলতে পারো “আমি কি তোমাকে কোনও কমিট্মেন্ট করেছিলাম”? না তা তুমি কখনই করনি। ওই রকম সৌভাগ্য নিয়ে আমি জন্মায়নি। কিন্তু!! কিছু কিন্তুর উত্তর আদৌ দেয়া সম্ভব কিনা জানা নেই। হয়তো যায়, কিন্তু কীভাবে তা এখনো পারিনি জানতে।

যাই হোক, এই ঘটনার পর বার বার তোমার প্রোফাইলে গিয়ে UnFriend অপশনে গিয়ে মাউসের কার্সর ঘুরিয়েছি। কিন্তু না, আমি পারিনি। কারন তোমার একটি কথা কানে বেজে উঠতো- “না, আমি ওকে ছাড়তে পারবো কিন্তু তোমাকে না”! মনে পরে কথাটা কখন বলে ছিলে? হয়তো আছে, হয়তো নেই। আমি তোমাকে মনে করিয়ে দিচ্ছি। যখন নিখিল আমাকে নিয়ে তোমায় সন্দেহ করেছিলো তখন তোমাকে আমিই বলেছিলাম আমাকে সরিয়ে দাও। কিন্তু তুমি তা করনি। এবং আমিও পারিনি।



পারিনি তোমাকে UnFriend করে দিতে। তারপর ভাবলাম কি করবো? কি করা উচিৎ? বিষয়টা আমাকে আরও ভাবাল যখন মনে হলও তোমার মনে কি নিয়ে টানাপড়েন চলছে? তুমি চাচ্ছ এগিয়ে যেতে কিন্তু কেউ তোমার পথ আগলে দাঁড়িয়ে আছে। মনে হলও সেই একজন আবার আমি নইত?! তারপর সিদ্ধান্ত নিলাম যেকাজ আমি পারিনি সেটা তুমি করো। নিজের হাতে আমায় সরিয়ে দাও তোমার জীবন থেকে।



বুকে কষ্ট চেপে রেখে শুরু হলও তোমার সাথে আমার খারাপ ব্যাবহার। কিন্তু তাতেও হলও না। অবশেষে আমাকে বেছে নিতে হলও আমার স্কুলের বন্ধুটির সাহায্য যার প্রোফাইলেই খুঁজে পেয়ে ছিলাম তোমাকে।



আমি জানতাম তুমি কোনও একসময় ওর কাছে তোমার ভালোবাসার মানুষের সম্পর্কে জানতে চাইবে। বড় সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগো তুমি। তাই আমি ওকে বলে দিয়েছিলাম ও যেনও কিছু না বলে এবং তোমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করে। এবং তাই হলও। অবশেষে আমি নিজেকে সরিয়ে দিতে পাড়লাম।



আমি তোমাকে কখনো দোষ দিইনি আর দিচ্ছিও না। কারন, মানুষের মন বলে কথা। কখন, কাকে, কীভাবে ভালো লেগে যায় তা সে নিজেও বলতে পারবেনা হয়তো! তোমার ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। তা নাহলে যেখানে আমি ৬মাস পারিনি সেখানে ৬দিনে ফাহিম জায়গা করে নিলো!?!?



তুমি কখনো বুঝতে চাওনি। বুঝতে চাওনি আমাকে। তোমার কি মনে পরে, যখন তোমার সাথে কোনও ঘটনা তা সুখের হোক দুঃখের হোক ঘটতো, আমি ওই সম্পর্কিত স্ট্যাটাস দিতাম? তোমার মন ভালো করার জন্য তোমার ইনবক্সে মেসেজ এমন কি তোমার রাগ ভাঙানোর জন্যও! তারপরও কি বুঝনি কেন এমন করি?



তোমার সাথে নিজেকে এমন ভাবে জড়িয়ে ফেলেছিলাম যে তোমাকে না দেখা সত্ত্বেও তোমার মনের অবস্থা খুব অনুভব করতাম। বিষয়টা আরও পরিষ্কার হয়ে গেলো যেই দিন তুমি এক্সিডেন্ট করলে। ওই দিন বাসায় ফিরেই মন কেমন জানি করছিলো। মনে হলও কি যেনও ঘটেছে? ফেসবুক অন করার পর তোমার স্ট্যাটাস দেখে মনে হলও কেউ যেনও আমার হৃদপিণ্ডে কামড় দিয়ে ধরে আছে। ওই দিন একটা ফোঁটায় ঘুমাতে পারিনি আমি। খালি মনে হচ্ছিলো কখন যাবো ভার্সিটি কখন যাবো তোমায়! যখন দেখলাম তখন নিজেকে আর ধরে রাখতে পাড়লাম না। সবার অগোচরে কেঁদে ফেললাম সিঁড়ির কোনায় গিয়ে। বার বার মনে হচ্ছিলো তোমার হাতটি ধরে তোমাকে হাঁটতে সাহায্য করি, কিন্তু পারিনি। পারবো কীভাবে ওই অধিকার যে আমার ছিল না!! হা হা হা কি ছেলে মানুষ আমি! তাই না?



তোমার 1-1 এর সেমিস্টার ফাইনাল যে দিন শেষ হলও ওই দিন তোমাকে বলেছিলাম দেখা করার জন্য। ঠিক করেছিলাম ওইদিন সব বলে দিবো তোমায়। কিন্তু পরে মনে হোল, একি? কি করছি আমি? আমি যদি এই কাজ করি তাহলে তুমি একা হয়ে যাবে কারন তখন তুমি নিখিলের কাছ থেকে সরিয়ে নিয়ে এসেছিলে। তারপর ফাহিমের সাথে তোমার পরিচয় পর্ব থেকে শুরু করে তোমাদের সম্পর্ক হওয়ার দিন পর্যন্ত তোমার কোনও পোষ্টে আমি কোনও প্রকার কমেন্ট করা তো দূরে থাক লাইক পর্যন্ত দিইনি। তারপরও তোমার শেষ কথা “আমি তোমার সম্পর্কের পথে বাঁধা” “আমার জন্য তোমার সম্পর্ক”!!! তোমার দেয়া ওই অপবাদ আজো আমি কাঁধে নিয়ে বেড়াচ্ছি। তারপরও আমি কিছু বলিনি, যতটুকু পারছি নিজেকে তোমার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নিতে। কিন্তু ভাগ্য আমাকে তা দিচ্ছে না। যখনি চাই তোমাকে স্মৃতির অন্তরালে ঢাকতে ততই দিনের সূর্যের মতো করে ভাসে আসে তোমার রেখে যাওয়া সব স্মৃতি।



হয়তো তুমি এখন অনেক ভালো কিন্তু আমি?

আমি ভালো নেই।

তুমি আমার জীবনে ভাগ্যদেবী হয়ে এসেছ তা হয়তো তুমি জানোনা। জানার কথাও নয়। কারন আমি নিজেই যে তা বুঝেছি অনেক পরে, যখন তুমি ছিলেনা আমার পাশে। এখন তুমি নেই। আর ভাগ্য ঠিক আগের মতই আমার সাথে খেলা শুরু করে দিয়েছে।



এখনো আমি তোমাকে খুঁজে ফিরি ভার্সিটির এদিক ওদিক। যখন দেখি তখন তোমার দৃষ্টির সামনে যেতে ইচ্ছে করে, ইচ্ছে করে তোমায় বলি “ফিরে এসো আমার জীবনে” কিন্তু পারি না । তোমার ওই শেষ কথা গুলো যে আমার গলায় ফাঁস হয়ে রয়েছে, রয়েছে পায়ে পরিয়ে দেয়া শৃঙ্খলের মতো। তাই দূর থেকেই তোমাকে দেখে মনকে আশ্বস্ত করতে হয় “থাকনা! ওতো ভালো আছে, কেন যাবি তুই ওর সামনে”!? তুমি ভালো থাকো এটা আমি সবসময় চাই।

তুমি হয়তো ভাবো এখনো আমি তোমার উপর রাগ করে আছি? হ্যাঁ! রাগ করে আছি কিন্তু তোমার উপর নয়, নিজের উপর। তোমার উপর আমার রাগ কখনই ছিলনা আর নেইও। আমার রাগ আমি তোমাকে বোঝাতে পারিনি। বলতে পারিনি আমার জন্য তুমি কি ছিলে!

কোনও প্রকার আশা নিয়ে কথা গুলো তোমাকে বলছিনা আমি। কথাগুলো তোমার অজানা। যা আমি চেষ্টা করেও বোঝাতে পারিনি। পারিনি মুখ ফুটে বলতে। কারন, আমার ভীষণ হারানোর ভয় সিন্থিয়া। আর ভয়টা আরও বেড়ে গিয়েছিলো যখন তোমার জীবনে নিখিল এসেছিলো। সেই থেকে তোমাকে হারানোর ভয় প্রতিটি মুহূর্তে আমাকে ছায়ার মতো তাড়া করে বেড়াতো। কিন্তু সবশেষে হারিয়ে তোমাকে, চিনেছি নিজেকে। যাই হোক ভালো থাকো তুমি।

আর একটি কথা যেটি আর সবার মতো করে আমি তোমায় বলতে পারিনি “এখনো ভালোবাসি তোমায়”।





মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:৩৪

অচিন রুপকথা বলেছেন: লেখাটা পড়ে অসম্ভব প্রিয় একটা কবিতার কথা মনে পড়ে গেলো....



হয়তো বলিনি কখনো, অথবা
বলেছি কখনো কখনো... "ভালবাসি তোমায়!"
কতবার! বলতে পারবে গুনে গুনে.....
কারন, আমার কাছে এ স্তুতি ছিল
ভালবাসার স্থুল প্রকাশ মাত্র....

দিনের পর দিন, রাতের পর রাত
গল্প-কথা-খুনসুটিগুলো বলে যেতো
আমার না বলা কথাগুলো... "ভালোবাসি তোমায়!
বড়ই ভালোবাসি...বলে না বুঝাতে পারি...."

ছোট ছোট নিরীহ ঘটনাগুলো
তোমাকে না জানালে যখন অপূর্ণ রয়ে যেতো
তখনই বুঝতাম...."ভালোবাসি তোমায়!"

তোমার ছোট ছোট কষ্টগুলো
যখন আমাকে তীব্র আঘাতে জর্জরিত করতো
তখনই বুঝতাম...."ভালোবাসি তোমায়!"

কিছু সময়ের বিরহই যখন
অসহ্য হয়ে দেখা দিতো
তখনই বুঝতাম...."ভালোবাসি তোমায়!"

তোমার দিনলিপি না জানলে
সেই রাতটা যখন বিবর্ণ হয়ে যেতো
তখনই বুঝতাম...."ভালোবাসি তোমায়!"

বৃষ্টিতে ভিজতে গেলেই যখন
তোমার কথা মনে ভেসে উঠতো
তখনই বুঝতাম...."ভালোবাসি তোমায়!"

পূর্ণ চাঁদের জোৎস্নাভরা রাতে, অথবা
চন্দ্রহীন আকাশের তারার মেলায়
তোমার প্রতিচ্ছবিই যখন মনে ভেসে উঠতো
তখনই বুঝতাম...."ভালোবাসি তোমায়!"

হয়তো কখনো বলা হয়নি তোমায়
কানে কানে বা মুখে মুখে
কিন্তু তুমি কি কখনোই বুঝো নি!
হয়তো বুঝেছো...হয়তো বুঝোনি....
আমি আমার মতো করেই বলেছি..."ভালোবাসি তোমায়!"

কথার পিঠে কথার মালা
গেঁথে গেঁথে এগিয়ে চলা,
হিসেব ছাড়া মিনিট ঘন্টা
তীব্র আর্তনাদে জানায়-
না বলা সে মনের কথা...
"ভালোবাসি.....ভালোবাসি......
.....ভালবাসি তোমায়.....!"

(সীমানা পেরিয়ে)



অনেক সুন্দর সুন্দর লেখা চাই.....হ্যাপি ব্লগিং.....:)

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৩

স্মৃতির ছেঁড়াপাতা বলেছেন: এতো সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ :)

চেষ্টা করবো কিন্তু তোমার মতো এতো সুন্দর হবে কিনা বলতে পারছিনা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.