নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যিশু, খ্রিষ্ট, যিশুখ্রিষ্ট, ঈসা, ঈসা মসিহ, হযরত ঈসা (আঃ)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬



ইঞ্জিল, লুক, অধ্যায় ১২

১। এর মধ্যে হাজার হাজার লোক এসে জড়ো হল৷ প্রচণ্ড ভীড়ের চাপে ধাক্কা-ধাক্কি করে একে অপরের উপর পড়তে লাগল৷তখন তিনি প্রথমে তাঁর শিষ্যদের বললেন, ‘ফরীশীদের খামির থেকে সাবধান থেকো ।

২। এমন কিছুই লুকানো নেই যা প্রকাশ পাবে না, আর এমন কিছুই গুপ্ত নেই যা জানা যাবে না ।

৩। তাই তোমরা অন্ধকারে যা বলছ তা আলোতে শোনা যাবে৷ তোমরা গোপন কক্ষে ফিসফিস করে কানে কানে যা বলবে তা বাড়ির ছাদের ওপর থেকে ঘোষণা করা হবে ।

৪। কিন্তু হে আমার বন্ধুরা, ‘আমি তোমাদের বলছি, যাঁরা তোমাদের দেহটাকে ধ্বংস করে দিতে পারে, কিন্তু এর বেশী কিছু করতে পারে না তাদের তোমরা ভয় কোর না ।

৫। তবে কাকে ভয় করবে তা আমি তোমাদের বলে দিচ্ছি৷ তোমাদের মেরে ফেলার পর নরকে পাঠাবার ক্ষমতা য়াঁর আছে, তাঁকেই ভয় কর৷ হ্যাঁ, আমি তোমাদের বলছি, তাঁকেই ভয় করো ।

৬। পাঁচটা চড়ুই পাখি কি মাত্র কয়েক পয়সায় বিক্রি হয় না ? তবু ঈশ্বর তার একটাকেও ভুলে যান না ।

৭। এমন কি তোমাদের মাথার প্রতিটি চুল গোনা আছে ৷ ভয় নেই, বহু চড়ুই পাখির চেয়ে তোমাদের মূল্য অনেক বেশী ।

৮। ‘কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, যে কেউ অন্য লোকদের সামনে আমাকে স্বীকার করে, মানবপুত্রও ঈশ্বরের স্বর্গদূতদের সামনে তাকে স্বীকার করবেন ।

৯। কিন্তু যে কেউ সর্বসাধারণের সামনে আমায় অস্বীকার করবে, ঈশ্বরের স্বর্গদূতদের সামনে তাদের অস্বীকার করা হবে ।

১০। মানবপুত্রের বিরুদ্ধে কেউ কোন কথা বললে তাকে ক্ষমা করা হবে; কিন্তু কেউ পবিত্র আত্মার নামে নিন্দা করলে তাকে ক্ষমা করা হবে না ।

১১। তারা তখন তোমাদের সমাজ-গৃহের সমাবেশে শাসনকর্তাদের বা কর্ত্তৃত্ব সম্পন্ন ব্যক্তিদের সামনে হাজির করবে, তখন কিভাবে আত্মপক্ষ সমর্থন করবে বা কি বলবে তা নিয়ে চিন্তা কোর না ।

১২। কারণ সেই সময় কি বলতে হবে তা পবিত্র আত্মা তোমাদের সেইক্ষণেই শিখিয়ে দেবেন ।

১৩। এরপর সেই ভীড়ের মধ্য থেকে একজন লোক যীশুকে বলল, ‘গুরু, উত্তরাধিকার সূত্রে আমাদের যে সম্পত্তি রয়েছে তা আমার ভাইকে আমার সঙ্গে ভাগ করে নিতে বলুন ।

১৪। কিন্তু যীশু তাকে বললেন, ‘বিচারকর্তা হিসাবে কে তোমাদের ওপর আমায় নিয়োগ করেছে ?

১৫। এরপর যীশু লোকদের বললেন, ‘সাবধান ! সমস্ত রকম লোক থেকে নিজেদের দূরে রাখ, কারণ মানুষের প্রযোজনের অতিরিক্ত সম্পত্তি থাকলেও তার জীবন তার সম্পত্তির ওপর নির্ভর করে না’ ।

১৬। তখন তিনি তাদের একটি দৃষ্টান্ত দিলেন, ‘একজন ধনবান লোকের জমিতে প্রচুর ফসল হয়েছিল ।

১৭। এই দেখে সে মনে মনে বলল, ‘আমি কি করব? এতো ফসল রাখার জায়গা তো আমার নেই ।

১৮। এরপর সে বলল, ‘আমি এই রকম করব; আমার য়ে গোলাঘরগুলো আছে তা ভেঙ্গে ফেলে তার থেকে বড় গোলাঘর বানাবো; আর সেখানেই আমার সমস্ত ফসল ও জিনিস মজুত করবো’ ।

১৯। আর আমার প্রাণকে বলব, হে প্রাণ, অনেক বছরের জন্য অনেক ভাল ভাল জিনিস তোমার জন্য সঞ্চয় করা হয়েছে ৷এখন আরাম করে খাও-দাও, স্ফূর্তি কর ।

২০। কিন্তু ঈশ্বর তাকে বললেন, ‘ওরে মূর্খ! আজ রাতেই তোমার প্রাণ কেড়ে নেওযা হবে; আর তুমি যা কিছু আযোজন করেছ তা কে ভোগ করবে’ ?

২১। যে লোক নিজের জন্য ধন সঞ্চয় করে কিন্তু ঈশ্বরের দৃষ্টিতে ধনবান নয়, তার এইরকম হয় ।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোমানদের বিপক্ষে, তখনকার সময়ে একটা ধর্মের, একটা বিপ্লবের দরকার ছিলো

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শ্রদ্বেয় চাঁদগাজী ভাই, ব্লগে ধর্ম নিয়ে উলট পালট পোষ্ট কমেন্ট চলে, প্রতিটি ধর্ম ঈশ্বর প্রদত্ত - আমরা নিজেদেরে প্রয়োজনে বিভ্রান্তময় করেছি । বিপ্লবের প্রয়োজন ছিলো, কিন্তু বিপ্লবীরা নিহত, হত্যা, খুন হয়ে থাকেন - এটা ইতিহাস স্বিকৃত !!!

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পড়লাম যীশুর বাণী!

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন, যীশু, হযরত ঈসা নিয়ে আরো একটি পোষ্ট দেবো তারপার আসবে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর কথা, আশা করি সাথে থাকবেন ।

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ১। সমস্ত মানুষই আল্লাহর সৃষ্টি। আল্লাহ কি চান মানুষে মানুষে ভেদাভেদ থাকুক? তাহলে আল্লাহ কাউকে ধনী কাউকে গরীব করলেন কেন?

২। সমস্ত মানুষই আল্লাহর সৃষ্টি, তাহলে আল্লাহ একজনকে আলেম আরেকজনকে জালেম (সন্ত্রাসী) বানিয়ে আলেমকে সন্ত্রাসীদের থেকে সাবধান থাকতে বললেন কেন?

৩। দুনিয়াতে শয়তান না রেখে, দুনিয়াটাকেই সবকিছুর জন্য ভোগের জায়গা করে দিলে আল্লাহর তো কোনো ক্ষতি হতো না, বরং তাহলে আমাদেরই শান্তি হতো, এত ঝগড়াবিবাদ হতো না। ব্লগিংয়েও কোনো ক্যাচাল লাগতো না। আল্লাহ কেন এই পৃথিবীটাকেই বেহেশত না বানিয়ে আমাদেরকে বিরাট পরীক্ষার মধ্যে ফেলে দিলেন? এতে তাঁর লাভ কী?

৪। ইউরোপে কি কোনো নবী রাসূলের আবির্ভাব ঘটেছিল? কে তিনি? উত্তর 'না' হয়ে থাকলে তার কারণ কী? আফ্রিকা ও এশিয়ায় নবী রাসূলগনের আবির্ভূত হবারই বা কী কারণ?

৫। সকল ধর্মের মূলমন্ত্র একটাই - শান্তি ও মানবতা প্রতিষ্ঠা করা। তাহলে পৃথিবীতে এত ধর্ম কেন? আমার মনে হয়, পৃথিবীতে ধর্ম একটাই- ইসলাম। এটাকে আপনি আপনার মতো করে নাম দিতে পারেন ইহুদি/খ্রীষ্টান/হিন্দু/বৌদ্ধ ইত্যাদি। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধর্মাবতারের আবির্ভাবের ফলে একেক জনে ধর্মের একেক নাম দিয়েছেন, সবাইকে একই ছাতার তলে ডাক দিয়েছেন, আগের ধর্মকে অবসোলিট করেছেন। কিন্তু মানুষ তার আগের ধর্মটাকে আর ছাড়ে নি। --- মতামত দিন।

৬। খ্রীষ্টান, ইসলাম, ইহুদি- আব্রাহামিক ধর্ম। ইসলাম খ্রীষ্টান, ইহুদি ধর্ম স্বীকার করে। খ্রীষ্টান ও ইহুদিরা কি ইসলাম স্বীকার করে?

৭। পৃথিবীর প্রথম ধর্ম কোনটি? শেষ ধর্ম কোনটি?

৮। ম্যারাডোনার নামে একটা ধর্ম আছে। এরকম আর কোনো ধর্মের নাম আপনার জানা আছে?

৯। হযরত দাউদ (আঃ) কোন ধর্ম প্রচার করেছিলেন?

এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে ব্যাখ্যা করুন।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্লগে ধর্ম নিয়ে উলট পালট পোষ্ট কমেন্ট চলে, প্রতিটি ধর্ম ঈশ্বর প্রদত্ত - আমরা নিজেদেরে প্রয়োজনে বিভ্রান্তময় করেছি, নিজেদের প্রয়োজনে ধর্মের পাতা-কলাম পরিবর্তন করেছি, নিজেদেরে প্রয়োজনে ধর্মের ইতিহাস বিকৃত করেছি, নিজেদেরে প্রয়োজনে- নিজেদের লোভ লালসা চরিতার্থ করার জন্য ধর্ম ব্যাবহার করেছি - কিসে ধর্ম ব্যাবহার হয়নি বলতে পারেন - সব ধর্ম একজনের হাতে তৈরি তাঁর হাত থেকে আসা - তিনি দেখেন, শুনেন, বোঝেন - কিছুই কি বলেন না ? বলেন তো, আমরা শুনতে পাই না !!!

৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সরি মাহমুদভাই,

এই বিষয়টি একেবারে বুঝিনা। যুক্তি - তর্কে নয়, জন্মসূত্রে যে ধর্মটির অবলম্বী তাকে মেনে চলি । এটিই আমার মত ও পথ। অন্যকে সম্মান করি। ব্যস ।

শুভকামনা আপনাকে ।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ভাই, ব্লগে ধর্ম নিয়ে উলট পালট কমেন্ট চলে - পোষ্ট চলে, দুঃখ লাগে, প্রতিটি ধর্ম ঈশ্বর প্রদত্ত, আমি ভগবত গীতা থেকে ভগবান শিব নিয়ে লিখবো - আশা করি আপনি পড়ে আনন্দিত হবেন ।

***যে পুরুষ বা নারী কোনও বিবাহিত নারী বা বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে প্রেমালাপ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন, বা পরকীয়ায় জড়ান তাদের মহাদেব ভগবান শিব কখনই ক্ষমা করেন না।***


আশা করবো সাথে থাকবেন ।

৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: যীশুর বানী মনোমুগ্ধকর।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রতিটি ধর্ম ঈশ্বর প্রদত্ত - আমরা নিজেদেরে প্রয়োজনে বিভ্রান্তময় করেছি, নিজেদের প্রয়োজনে ধর্মের পাতা-কলাম পরিবর্তন করেছি, নিজেদেরে প্রয়োজনে ধর্মের ইতিহাস বিকৃত করেছি, নিজেদেরে প্রয়োজনে- নিজেদের লোভ লালসা চরিতার্থ করার জন্য ধর্ম ব্যাবহার করেছি - কিসে ধর্ম ব্যাবহার হয়নি বলতে পারেন - সব ধর্ম একজনের হাতে তৈরি তাঁর হাত থেকে আসা - তিনি দেখেন, শুনেন, বোঝেন - কিছুই কি বলেন না ? বলেন তো, আমরা শুনতে পাই না !!!



৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

সবি আছে সাম্যের গান।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গাহি সাম্যের গান-
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্‌লিম-ক্রীশ্চান।
গাহি সাম্যের গান!
কে তুমি?- পার্সী? জৈন? ইহুদী? সাঁওতাল, ভীল, গারো?
কন্‌ফুসিয়াস্‌? চার্বআখ চেলা? ব’লে যাও, বলো আরো!
বন্ধু, যা-খুশি হও,
পেটে পিঠে কাঁধে মগজে যা-খুশি পুঁথি ও কেতাব বও,
কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত-বাইবেল-ত্রিপিটক-
জেন্দাবেস্তা-গ্রন্থসাহেব প’ড়ে যাও, য্ত সখ-
কিন্তু, কেন এ পন্ডশ্রম, মগজে হানিছ শূল?
দোকানে কেন এ দর কষাকষি? -পথে ফুটে তাজা ফুল!
তোমাতে রয়েছে সকল কেতাব সকল কালের জ্ঞান,
সকল শাস্র খুঁজে পাবে সখা, খুলে দেখ নিজ প্রাণ!
তোমাতে রয়েছে সকল ধর্ম, সকল যুগাবতার,
তোমার হৃষয় বিশ্ব-দেউল সকল দেবতার।
কেন খুঁজে ফের’ দেবতা ঠাকুর মৃত পুঁথি -কঙ্কালে?
হাসিছেন তিনি অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে!

৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: সব ধর্মেরই মুল কথাগুলোর মাঝে আসলে কোন পার্থক্য নাই। এটা মেনে নিয়ে সবাই সবার ধর্মকে শ্রদ্ধা করলেই এই পৃথীবিতে আর কোন অশান্তি থাকে না।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধর্মে অশান্তি নেই, অশান্তি ও বৈরিতা তৈরি করেছে ক্ষমতা আর শাসনের লোভ, আর সেখানে ধর্মকে ব্যাবহার করা হয়েছে ।


বন্ধু, বলিনি ঝুট,
এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে সকল রাজমুকুট।
এই হৃদ্য়ই সে নীলাচল, কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন,
বুদ্ধ-গয়া এ, জেরুজালেম্‌ এ, মদিনা, কাবা-ভবন,
মস্‌জিদ এই, মন্দির এই, গির্জা এই হৃদয়,
এইখানে ব’সে ঈসা মুসা পেল সত্যের পরিচয়।
এই রণ-ভূমে বাঁশীর কিশোর গাহিলেন মহা-গীতা,
এই মাঠে হ’ল মেষের রাখাল নবীরা খোদার মিতা।
এই হৃদয়ের ধ্যান-গুহা-মাঝে বসিয়া শাক্যমুনি
ত্যজিল রাজ্য মানবের মহা-বেদনার ডাক শুনি’।
এই কন্দরে আরব-দুলাল শুনিতেন আহবান,
এইখানে বসি’ গাহিলেন তিনি কোরানের সাম-গান!
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।

৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইঞ্জিল শরীফ আসমানী কিতাব। এটা যদি অবিকৃত থাকে তাহলে এটার বাণী বিশ্বাস করতে হবে মুসলিমদের...

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: তালগাছ ভাই, গুরু আপনি কোথায় ? ঈদের মাংশ খেয়ে কি ক্লান্ত - বলেনতো ? আপনাকে যে খুব দরকার এটা কি জানেন ? সনেট কবি ভাই তারাহুরা করে বনি কোরায়জা নিয়ে লিখে এখন তিনি যথার্থ উত্তর দিতে পারছেন না, সনেট কবি ভাই তিনি কবি মানুষ কবিতার পংতি মেলাতে তাঁর গুন ১০০ তে ১০০, কিন্তু ব্লগে বিতর্কে তিনি বিপাকে পড়েছেন কয়েকটা ছাগলের কাছে ।।

যাইহোক আসমানী কিতাব ১০৪ খানা তাঁর মধ্য ইঞ্জিল শরিফ অন্যতম চার এর এক । এখানে কোনো দ্বিমত নেই, পৃথিবীর সমস্ত ধর্ম ঈশ্বর প্রদত্ত - মানুষেই বিকৃত করেছে, মানুষেই করেছে হানাহানি। অবস্যই বিস্বাস করতে হবে মুসলিমদের ।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আচ্ছা গুরু..........
প্রতিটি ধর্ম যদি ঈশ্বর প্রদত্ত হয় তাহলে আলাদা আলাদা কিতাব কেন? আলাদা আলাদা নীতি কেন? এক ধর্ম অন্য ধর্মকে মেনে নেয় না কেন? ধর্মের নামে এতো খুনোখুনি কেন? অন্য ধর্মের অনুসারীদের খুণ করা হয় কেন? ধার্মিকদের মধ্যে অসহিষ্ণুতা কেন?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গুরু,
আসমানী কিতাব আছে ১০৪ খানা, সমস্যা সেখানে না, আমাদের সময়ে মেট্রিকে ১০ টি বিষয় ছিলো সাথে একটি ঐচ্ছিক বিষয় সর্বমোট ১১ টি বিষয়ে পরিক্ষা হতো - সমস্যা তো হয়নি, একটি বিষয় আরেক বিষয়ের সাথে দন্দ কোথায় - নাই । আমরা নিজ স্বার্থের কারণে দন্দ তৈরি করেছি, নিজ স্বার্থে তৈরি করেছি ধর্মীয় আইন, বিকৃত করেছি ধর্ম, বিকৃত করেছি ধর্মীয় ইতিহাস, ছাপার অক্ষরে লেখা হয়েছে অর্থাৎ যা লেখা হয়েছে তাই ইতিহাস, তাই আইন। এখানে সত্য মিথ্যা যাচাই করা সম্ভব হয়নি, হবেও না । ধর্ম ও ইতিহাস আরোও বিকৃত হবে, হতেই হবে। অতীতে বই ছাপাতে টাকা লাগতো, এখন তো টাকা পয়শার প্রয়োজন নাই, বিকারগ্রস্থ মানুষ অনলাইনে লিখে যাবে ইতিহাস আর বিকৃত ধর্ম ও তাদের বিকৃত চিন্তা ভাবনা ।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

অন্তরন্তর বলেছেন: দেশি ভাই আপনার এখনকার পোস্টগুলো অন্যরকম। আমি এন্টোনি ফিরিঙ্গীর জীবনবৃত্তান্তে পড়েছিলাম দুই কবিয়ালের লড়াই চলছে। কবিয়াল ভোলাময়রার একটা প্রশ্নের উত্তরে ফিরিঙ্গী কবিয়াল বলেছিলেন, কিষ্ট আর খিস্টতে প্রভেদ নেইকো ভাই/শুধু নামের ফেরে জগত ফেরে/ আরতো কিছুই নয়।
আমরা খামাখা প্রভেধ করি। আমার মনে হয় সবই এক। আপনার দুই পোস্টের এক উত্তর দিলাম। শুভ কামনা।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অন্তরন্তর ভাই, আপনি আমার দেশী ভাই নন, আপনি আমার আত্মীয় - শাহবাজপুর শাহজাদাপুর আমাদের আত্মীয় ভরপুর এবং সব দাদাবাড়ীর দিকের আত্মীয় ।

ঈশ্বর, গড, ভগবান, আল্লাহ একই একজন কোনো দ্বিমত নাই ।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: প্রত্যেকটি ধর্মকেই আমি বিশ্বাস করি। কেনোনা প্রত্যেকটি ধর্মই কিন্তু আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সাথে নবীদেরকে পাঠিয়েছেন। কিন্তু কথা হলো আল্লাহ কিন্তু কোন ধর্মগ্রন্থে বলেননি তোমরা এই পুজো করো, ঐ পুজো করো, ওকে সেজদা করো, তাকে সেজদা করে, ওর কাছে তোমার রিজিক চাও, তার কাছে তুমি মাফ চাও বলেছেন কি কোন ধর্মগ্রন্থে? তিনি কিন্তু সবগুলো ধর্মেই বলেছেন সৃষ্টিকর্তা এক এবং অদ্বিতীয়। আল্লাহর এই কথাটি ইসলাম ধর্ম বাদে অন্য কোন ধর্ম মানে কি?

এবং তিনি যে সর্বশেষ ধর্মগ্রন্থ শেষ নবী (সঃ) এর উপর নাজিল করেছেন সেখানেও কিন্তু তিনি বলেছেন “ হে নবী আমি সমস্ত কিতাব বাদ দিয়ে এক মাত্র কোরআন তোমার উম্মতদের জন্য নাজিল করে দিলাম তোমার উম্মতদেরকে বলে দেও তারা যেনো পবিত্র কোরআন পাঠ করে। কারণ এর আগের সব ধর্মগ্রন্থ মানুষ বিবৃত করে ফেলেছে।

শেষ নবী (সঃ) ও কিন্তু সেই চেষ্টাও করেছেন যে তার প্রত্যেক উম্মত যেনো ইসলাম এবং আল-কোরআনের পথে চলে। কিন্তু তিনি সবাইকে সেই পথে আনতে পারেননি। আল্লাহ বলেছেন আমি যাকে ইচ্ছে তাকে হেদায়য়েত দান করি আর যাকে ইচ্ছা তার উপর থেকে হেদায়েত কেড়ে নেই। নবী (সঃ) যখন শেষ ভাষণ দিয়েছিলেন তখনও তিনি বলে দিয়েছে “হে আমার উম্মতগণ তোমরা অন্য ধর্ম নিয়ে বারাবারি করো না যার যার ধর্ম সে সেই পালক করো। কেনো না ধর্ম নিয়ে বারাবারি অন্য।

কেনো বলেছেন জানেন? কারণ যাতে পৃথিবীতে আর অশান্তি না হয়। তারপরও মানুষ অশান্তি করে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মন্তব্য ও মতামতের জন্য । ধন্যবাদ ।। আপনি যথার্থ বলেছেন ।।

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫২

বলেছেন: চমৎকার লেখা,দক্ষ রচনাশৈলী,মুগ্ধকর ভাবার্থ।কলম চলুক অবিরত।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ল ভাই, সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর অনুপ্রেরনার জন্য রইলো ভালোবাসা - কলম চলুক অবিরত ।

১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

পুলক ঢালী বলেছেন: মাহমুদভাই যীশুর কথাগুলি ভাল লাগলো সব ধর্মের কথাই ভাল এবং সুন্দর সমস্যা হলো অনুসারীদের নিয়ে। এক ঈশ্বর নিয়ে কারো দ্বিমত নেই সমস্যা হলো পন্হা। এই পন্হা হলো ইসলাম,খ্রীষ্ট, হিন্দু, বৌদ্ধ ইত্যাদি এবং এখান থেকে সম্প্রদায়ের সৃষ্টি মুসলিম সম্প্রদায়, খ্রীষ্টান সম্প্রদায়, হিন্দু,বৌদ্ধ সম্প্রদায় ফলে মানুষগুলি হয়ে গেল মানুষ সাম্প্রদায়িক । এই সাম্প্রদায়িক মানুষগুলি নিজের পন্হাকে উত্তম বলে অন্যদেরকে হেয় করে আসছে ফলাফল হচ্ছে ক্রুসেড, জেহাদ। একবারও ভাবছেনা তারা সব ধর্মকে মিথ্যা প্রমান করছে। যেমন: খ্রীশ্চিয়ানের কাছে ইসলাম মিথ্যা ইসলামের কাছে খ্রীশ্চিয়াান একই কথা হিন্দু বৌদ্ধের ক্ষেত্রে তাহলে মানুষই কি সব ধর্মকে অস্বীকার করছে না ? স্রষ্টা সাম্প্রদায়িক নন তার অনুসারিরা সাম্প্রদায়িক।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: স্রষ্টা সাম্প্রদায়িক নন তার অনুসারিরা সাম্প্রদায়িক।

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬

পুলক ঢালী বলেছেন: সংশোধনী: :D
ফলে মানুষগুলি হয়ে গেল সাম্প্রদায়িক

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সত্য বচন । স্রষ্টা সাম্প্রদায়িক নন তার অনুসারিরা সাম্প্রদায়িক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.