নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে গ্রাম থেকে গেছি শহরান্তে, শহর থেকে গেছি দেশান্তরে, যেখানেই গেছি আমার জীবনে খাবার নিয়ে ভাবতে হয়নি কারণ আমার বন্ধু কখনো আমাকে ছেড়ে যায়নি, বেইজীং সাংহাই সিওল গিয়েও তার সাথে দেখা ! ধুধু বালির দেশে জেদ্দাহ, দুবাই, ইস্তাম্বুল আংকারা, সাইপ্রাস সহ এশিয় নানান দেশে, ইউরোপ এমনকি ওবামা মামার দেশ আমেরিকাতেও গিয়েও দেখি আমার প্রিয় বন্ধু আমার পৌছাবার আগেই সেখানে সে উপস্থিত !
আমাকে দেখে নিঃশব্দে হেসে জানতে চায় “কেমন আছো বন্ধু”? আমি আমার দুহাতে তাকে সম্মানের সাথে তুলে নিয়ে আমিও নিঃশব্দে হেসে জানাই “বন্ধু তুমি আছো পাশে, আমিতো ভালো থাকবোই”।
আজকে আমার প্রিয় বন্ধুর সাথে আবারো দেখা, নিঃশব্দে হেসে আমাকে একই প্রশ্ন “কেমন আছো বন্ধু”?
প্রিয় বন্ধু বন, আমি তোমার প্রতি কৃতজ্ঞ। জীবনের নানান প্রতিকুলতায় তুমি পাশে ছিলে-আছো এবং এখনো নিঃশব্দে জানান দাও তুমি থাকবে চিরোকাল। আমার মতো অতি সাধারণ মানুষের এক জীবনে আর কিইবা চাওয়ার আছে?
কৃতজ্ঞতা:-
হটব্রেড, মিল্কভিটা, ইয়ামাজাকি, গার্ডেনিয়া, বিনদাউদ, তুলি, ডানকিন ডোনাটস, গওর্মেট সহ আরো অনেকে।
কৃতজ্ঞতা:-
লেখাটি নির্বাচিত পাতায় স্থান পেয়েছে দেখে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি সামহোয়ার ইন ব্লগ কর্তৃপক্ষের কাছে, ধন্যবাদ আপনারা আছেন তাই আমরাও আছি। বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ দিচ্ছি জাদিদ ভাই / কাল্পনিক ভালোবাসা ভাইকে যিনি দুর্বার সৈনিকের মতো লড়ছেন।
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, জীবনের অনেক হারিয়ে যাওয়া স্মৃতীর সাথে মিশে আছে বনরুটি, যখনি কোনো স্মৃতী মনে পরে সাথে মনে পরে বনরুটির কথা। অবাক বিস্ময় জীবনটা বনে বনময়।
২| ১৮ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৫:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই জিনিস সারা পৃথিবীতেই পাওয়া যায়।
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অবাক ব্যাপার সমগ্র পৃথিবীতে আছে প্রিয় বন্ধু বন, মালয়েশিয়াতে “ক্যায়ারফোর এখন ইয়ন বিগ” হয়েছে সেখানে বাজারের জন্য আমার যেতে হয়, বনরুটি নিবো না এমনটি হয়নি।
৩| ১৮ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৬:০৯
ল বলেছেন: হা হা হা।।।।
রসিকতার ছলে স্মৃতিময় মুহূর্তগুলো মনে করিয়ে দিলেন।।।
ইশকুল, কলেজ থেকে ইউনি
বঙ,বিহার থেকে আমাজন
রোমাঞ্চকর বন আছে বলে বুঝি তা কত রোমাঞ্চকর।।।
এই বনের কত ব্যবহার তা শেষ করার নয়।।।
ভালো লাগলো গুরু।।।
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গুরু, বন ব্রেডের প্রতি ভালোবাসা আমার অনেক অনেক দিনের পুরোনো, সেই ছোটবেলা জ্বর হলে কিছু খেতে পারতাম না, আমার আব্বা ব্রেড নিয়ে আসতেন গরুম দুধে খানিকটা চিনি দিয়ে ব্রেড ডুবিয়ে খেতে হতো এছাড়া মুখে কিছুই রুচতো না ! ব্রেডের নাম অত্যন্ত গর্বভরে করে উল্লেখ্য করছি ১। মিল্কিভিটা ২। ঢাকা ব্রেড।
ভালো থাকবেন গুরু।
৪| ১৮ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৬:১৫
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বনের মতো আরেকটি জিনিস আমার খুব প্রিয় ছিল - বাটারবন !
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: স্বামী বিশুদ্ধানন্দ ভাই, জীবন চলার পথে যেখানেই গিয়েছি বন আমার হাত ছাড়েনি, এখন চীন জাপান কোরয়িাতে খাবারের সমস্যা হয় না, কিন্তু ১৯৯০ - ১৯৯৫ সনে খাবারের মারাত্বক সমস্যা হতো তখন বন ছিলো এমতাত্র সঙ্গী। দুর্দিনের সঙ্গীকে কিভাবে ভুলে যাবো বলেন?
৫| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৮:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় মাহমুদ ভাই।
হাহাহাহাহা শুধু এটা খেয়ে পেট ভরে???
শুভকামনা জানবেন।
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ভাই, (গুরুভাই) অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছে করে, বয়ষ হয়েছে ধর্য্য কমেছে তােই ইচ্ছে থাকলেও লিখতে ধর্য্য হয় না। আমি বেইজিং সিওল টোকিওর জীবন যাপন নিয়ে লিখবো - সেখানে খাবারের কষ্ট কাকে বলে গুরু তা প্রকাশ পাবে। তখন ছিলো বন একমাত্র সঙ্গী। দুর্দীনের সঙ্গী।
আপনাদের প্রেরনায় লিখি, ভালো লাগে। আপনার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা।
৬| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
বন্ধু বটে। সত্যিকারের বন্ধু!
নিজেকে রি:শেষ বিলীয়ে দিয়ে বন।ধুর প্রাণ বাঁচায়
জয়তু বন
+++
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ভাই, বন আমার জীবনের পরম বন্ধু, দুর্দীনের বন্ধু দুঃসময়ের বন্ধূ। আপনাদের প্রেরনায় ব্লগে লিখি ব্লগে মায়া পড়ে গেছেরে ভাই। জীবনে খাবারের ভুমিকা নিয়ে আলো লিখবো।
জয়তু বন। ভালো থাকবেন।
৭| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বনের মতো আরেকটি জিনিস আমার খুব প্রিয় ছিল - বাটারবন ! আমিও এটা বলতে গিয়েছিলাম। দেখি স্বামীজি আগেই বলে ফেলেছেন।
দুঃখের বিষয়, ইদানিং বন-জাতীয় কিছু খেলেই ভিতরে কেমন জানি জ্বালাপোড়া করে। গ্যাস হয়। তারপরও মাঝে মধ্যে খেয়ে ফেলি!
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দুঃখের কথা বলে শেষ করার নয় মফিজ ভাই, দুঃখ আমাদের দেশের সব খাবার সামগ্রী বিষে পরিনত হয়েছে, বাটারবন খেলে মাখন মুখে লেগে থাকতো, আর হাতে লেগে থাকতো মাখনের সেই সুঘ্রাণ ! কোথায় গেছে সেই দিন কোথায় গেছে সেই বাটারবন ??? !!!
৮| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বন রুটি সমাচার ভালো লাগলো
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার ভালো লাগায়। আজকাল অতীতের কথা কেউ শুনতে চায়না। বর্তমানটা নষ্ট হয়েছে বর্তমান বর্তমান করে, অতীতকে গলাটিপে হত্যা করে! মানুষের জীবনে খাদ্যের ভুমিকা অপরিসীম তা বলে লিখে শেষ করার না। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ বোন কাজী ফতেমা ছবি।
৯| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: কলা দিয়ে যা মজা লাগে ভাই,ভাষায় প্রকাশ করার মত না। আর সৌদি আরবের বন তো পুরাই তুলার মত নরম।
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমার জীবনে যতো দেশে খাবার খেয়েছি তার মধ্যে অন্যতম খাবার মিডলইষ্টের খাবার, সাউদি আরবের খাবার অতুলনীয়, আমি তমিজ খবুজ বন ব্রেডের অনেক বড় ভক্ত। কলা দিয়ে বন, আর সাথে যদি থাকে এক গ্লাস গরম গরম দুধ হয় তাহলে অমৃতরে ভাই অমৃত।
১০| ১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন পোস্ট।
অনেকের জীবনে বন এর ভূমিকা অপরিসীম।
১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ছোটবেলা থেকে স্কুল কলেজ ছাত্র জীবন, হোস্টেল জীবন, চাকুরী জীবন, ব্যবসা জীবন ও প্রবাসে খাবারের অভাবে বন ব্রেড আর কলা। আমার দুঃসময়ের বন্ধূ বন। সেলিম আনোয়ার ভাই বনরুটি আমার জীবনের বিশাল অংশ জুড়ে আছে। ধন্যবাদ জীবনের খাদ্যর প্রয়োজনীয়তা গুরুত্বের সাথে বোঝার জন্য। ভালো থাকবেন।
১১| ১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮
ঘূণে পোকা বলেছেন: আহা! ডিমবন,
আহা! ক্যাম্পাস লাইফ
১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আহারে বন, বাটারবন, ডিমবন, বন দিয়ে কলা সাথে এক গ্লাস গরম গরম দুধ হলেতো অমৃত রে ভাই অমৃত। আহারে ফেলে আসা অতীত।
রঞ্জিত’দার সেলুনে দিনভর আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই।
১২| ১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আজও এক কাপ চা আর বন রুটি খাই। সেই ছোট বেলা থেকে।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভালো রে ভালো - সবচেয়ে ভালো পাউরুটি আর ঝোলাগুড় - রাজীব নুর ভাই এটি সেই পাউরুটি। আমাদের দেশে যে শুধু পাউরুটির স্বাদ কেড়ে নিয়েছে তা নয়, কেড়ে নিয়েছে সেই কবিতাও যেখানে বলা হয়েছিলো “ঠেলাগাড়ী ঠেলতে ভালো - - সবচেয়ে ভালো পাউরুটি আর ঝোলাগুড়।
১৩| ১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯
ওমেরা বলেছেন: এটা ছাড়া তো জীবন অচল তাহলে। বন ক্যাচাল ভালই লাগল।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ঠেলার গাড়ী ঠেল্তে ভাল,
খাস্তা লুচি বেলতে ভাল,
শিমুল তুলো ধুন্তে ভাল,
ঠাণ্ডা জলে নাইতে ভাল,
কিন্তু সবার চাইতে ভাল-
-পাউরুটি আর ঝোলা গুড়।
- কবি শুকুমার রায়
(কবিতাটি সম্ভবত ক্লাস থ্রি অথবা ক্লাস ফোরে আমাদের পাঠ্য ছিলো)
১৪| ১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: চাকুরী করার সুবাদে বাচ্চাদের টিফিন বাসায় বানাতে পারি না । তাই প্রায় প্রায়ই বানরুটিগুলো দিয়ে দেই এরাও দেখি পছন্দ করে।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাচ্চাদের জীবনে সবচেয়ে মধুর স্মৃতীর মধ্যে একটি হবে এই বনরুটি। আলমারাই/সাডাফকো/কে ডব্লিও পনির অথবা মিওনিজ সাথে দিয়ে দেবেন পছন্দ করতেই হবে। ধন্যবাদ ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন।
১৫| ১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯
মুক্তা নীল বলেছেন:
ঠাকুরদা ,
বনরুটির তো ভালোই লোভ দেখালেন । এখন সবাইকে আপনি বনরুটি খাওয়ানোর ব্যবস্থা করিয়েন ।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমাদের দেশে কিন্ত খুব ভালো বন পাওয়া যায়, “মিল্কভিটা, হটব্রেড, ডিসেন্ট, পর্যটন হোটেল অবকাশ, পূর্বাণী হোটেল, সোনারগাঁ হোটেল ব্রেডের জন্য আজো বিক্ষ্যাত।
১৬| ১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতি মন্তব্যে আবার আসা। আপনার বেজিংয়ে বনরুটি খাওয়া প্রসঙ্গে কবিগুরু রাশিয়ার চিঠিটি মনে পড়ে গেল। সে সময় কবিগুরুকেও রাশিয়ায় খাবারের কষ্ট পেতে হয়েছিল। আপনার বেজিং সফরের অভিজ্ঞতার অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:১৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ভাই, আমার প্রবাস জীবনের খাবারের কষ্ট অবস্যই লিখবো অবস্যই। আপনাদের প্রেরনায় লিখি আপনাদের প্রেরনায় ব্লগে আসি। ব্লগে মায়া পড়ে আছে রে ভাই।
১৭| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
এমন বন্ধু শুধু " কেমন আছো বন্ধু?" ই বলেনা, একেবারে শরীরের রক্তের সাথেও মিশে যেতে চায়। মিশে যায়।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সময়কাল প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। আমি তখন সরাকরী প্রাইমারী স্কুলে ক্লাস ফোর/ফাইভে পড়ি, আমাদের সময় দুপুর ১২:০০ টা হতে ক্লাস শুরু হতো শেষ হতো বিকাল ৪:০০ টায় মাঝে ১:৩০ থেকে ২:৩০ পর্যন্ত টিফিন, দুপুরে স্কুল হতে কলা ব্রেড দিতো, কখনো দিতো খিচুড়ি। ক্ষুধা কাকে বলে তখন আমাদের সময়কার মানুষ হাড়ে হাড়ে বুঝতাম, একটা সাগর কলা একটা বনরুটি আর চাপকলের পানি মনে হতো বেহেস্তের খাবার। সত্যি সেই বনরুটির ভালোবাসা রক্তের সাথে মিশে আছে। মিশে আছে জীবনের পরতে পরতে।
১৮| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫০
রাকু হাসান বলেছেন:
থাকুন ,উপভোগ্য হোক যাত্রা । আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না । ব্লগাররা দমে যাওয়ার পাত্র নয় । লিখুন অবিরাম ।
আপনার বেজিং সফরের অভিজ্ঞতার অপেক্ষায় রইলাম।---আমিও অপেক্ষায় রইলাম । যেহেতু এত সব দেশ ঘুরেছেন ,সুতারাং ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পড়তেই পারি ।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাকু হাসান ভাই, আপনাদের ভালোবাসায় আমি কৃতজ্ঞ, কৃতজ্ঞ সামহোয়ারইনব্লগের প্রতিও তারা আমাদের লেখার ব্যাবস্থা করেছেন আমরা মনের কথ লিখে যাচ্ছি অবিরাম। আসছে বাধা বিপত্তি লড়ছে কাল্পনিক ভালোবাসা/জাদিদ ভাই। পাশে আছি আপনাদের সাথে, পাশে থাকবো আপনাদের সাথে। জীবনের কথা লিখবো। আশা করি সাথে থাকবেন পড়বেন সুখ দুঃখের কথা, একটি কথা কি রাকু হাসান ভাই, “যায় দিন ভালো যায় আসে দিন বুরা - অর্থ চলে যাওয়া দিন ভালো ছিলো, আসছে আগামী দিন খারাপ” !!!
১৯| ১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৫৩
শায়মা বলেছেন: তোমার বন্ধু বনকে শুভেচ্ছা ভাইয়া!
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই যে আমার বোন রান্নার উস্তাদ শায়মা চলে এসেছে ! তুমি বন পছন্দ করোনা ? ছোটবেলায় জ্বর হলে আম্মা তোমাকে মিল্কভিটা গরম দুধের সাথে চিনি দিয়ে বন ভিজিয়ে খেতে দিতো ভুলে গেছো ? আমার বন্ধু বনকে তোমার শুভেচ্ছা পৌছে দিয়েছি।।
২০| ১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এক সময় নাম ছিল জাসকো। এখন আয়েয়ন।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মালয়েশিয়া সুপারসপ অর্থ হুলুস্থুল ব্যাপার স্যাপার “জাসকো, টেসকো, ক্যায়ারফোর, ইয়ন বিগ” এলাহি কান্ড লেলাহি ব্যাপার যা বাংলাদেশে কল্পনারও বাইরে।
২১| ১৯ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: দিত না !
কিন্তু আমি পছন্দ করতাম ক্যান্ডিফ্লস বলে একটা দোকান ছিলো তাদের চিকেন বন!
১৯ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: তুমি এখনো পিচ্চি শায়মাই আছো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
গরম চা, গরম বনরুটি