নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি গোল টেবিল বৈঠক - “নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ হত্যায় সমাজের করণীয়” শীর্ষক সেমিনার

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭



আফ্রিকার গহীন জঙ্গলে বর্তমান ও আবহমান সমস্যা আলোকপাত করে একটি গোল টেবিল বৈঠক যথা “নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ হত্যায় সমাজের করণীয়” শীর্ষক সেমিনার। সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের গোল টেবিল লম্বা টেবিল চিন্তিত বৈঠক - আলোচনার বিষয়বস্তু নিয়ে কম্পিউটারে টাইপকৃত এ ফোর সাইজ হোয়াইট পেপারে প্রিন্ট করা একটি গাইডবুক। যা স্পাইরেল বাইন্ডিং করা, গাইডবুকে কিছু মানবাতাবাদী এনজিওর বিজ্ঞাপণ সহ তাদের ফোন নাম্বার ই-মেইল ও ওয়েবসাইট এ্যাড্রেস, আর ভুমিকায় ও পরিচিতিতে আছেন আলোচনায় কে কে অংশগ্রহণ করবেন তাদের বিশদ পরিচয় সহ চশমা পড়া জ্ঞানীগুণী জনদের গুরু গম্ভীর ছবি, অনুষ্ঠানের মধ্যেমনি কে বা কারা হবেন তাদের বিশদ পরিচয় ও ছবি। সর্বশেষে সেমিনার উদ্যোক্তার বানী সহ আন্ত মন্ত্রনালয়ের সচীব ও প্রতিমন্ত্রী বা মন্ত্রীর একটি সচিত্র বানী। সেন্ট্রাল এয়ার কন্ডিশন্ড হলে সেমিনার শুরু হয়েছে পবিত্র কোরআন হতে তিলাওয়াত দিয়ে আর শেষ হয়েছে হুটোপুটি হুলুস্থুল গুতোগুতি করে একটি লাঞ্চ দিয়ে। সেমিনারে উপস্থিত হওয়ার সম্মানে সবাইকে এক একটি করে কালো অফিস ব্যাগ উপহার দেওয়া হয়েছে। অফিস ব্যাগে সাদা রঙে লেখা আছে “নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ হত্যায় সমাজের করণীয়” শীর্ষক সেমিনার। আয়োজনে: - অমুক এনজিও, প্লাটিনাম স্পন্সর-তমুক এনজিও, গোল্ডেন স্পন্সর- নারীর সৌন্দর্য বর্ধণ ও ফর্সাকরণ ক্রিম, সিলভার স্পন্সর- হিন্দি সিনেমার প্যাডম্যান খ্যাত প্যাড, অনুদান ও সার্বিক সহযোগিতায়:- ফেডারেল রিপাবলিক অব সোমালিয়া সরকারের চার চারটি আস্ত মন্ত্রনালয়!!!

এক একজনের খাবার গ্রহণ দেখে মনে হতে পারে এমন খাবার আর ইহো জনমে খাননি - না আর খাবার সুযোগ পাবেন, তবে খাবার টেবিলে বসে সবাই একই মন্তব্য করেছেন এবারের খাবার ভালো হয়নি, খাবার ছিলো অমুক সেমিনারে আরে নানা তমুক সেমিনারে আর কি বোরহানীটাই না ছিলো। গপ-গপ-গপা-গপ-গপ - এগুলো খাদ্য গলধঃকরণের শব্দ।

দ্যা লাঞ্চ:
১। মিনারেল ওয়াটার - ০১ বোতল
২। মোরাগ পোলাও বা মোরগ বিরিয়ানি - ০১ ‍বাটি/প্যাকেট
৩। কোমল পানীয় - ০১ বোতল
৪। দই - ০১ কাপ
৪। মিষ্টি পান - ০১ খিলি
৫। টিস্যু পেপার - যার যতো ইচ্ছা

খাবার শেষে সবার হাতে এক্সট্রা ২-৩ বাটি/প্যাকেট বিরিয়ানী নিয়ে বাসায় যাওয়ার সুযোগ ও সুবন্দোবস্ত আছে, এই সুযোগ কেউ হাত ছাড়া করেন না। মুখে মিষ্টি পান নিয়ে সবাই হাসি ঠাট্টা করে সাবলিল ভঙ্গিতে হেটে চলেন গাড়ীর দিকে - - - - - - এটিই আজকের “নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ হত্যায় সমাজের করণীয়” !!!



যবনিকা: - আমি সেই সেমিনারে অংশগ্রহণকারী একজন অপরাধী, আমি নিরামিষভোজী মানুষ তাই দই আর পানি খেয়ে বিদায় নিতে হয়েছে, আর ব্যাগটি সংগ্রহ করতে দাওয়াতী কার্ড সহ ধাক্কাধাক্কি করার মতো দুঃসাহস আমার হয়নি।

কৃতজ্ঞতা: - ফেডারেল রিপাবলিক অব সোমালিয়া সরকার ও তার চার চারটি আস্ত মন্ত্রনালয়।

ভালোবাসা:- সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে এক দিগন্ত ভালোবাসা ও ধন্যবাদ লেখাটি নির্বাচিত পোষ্টে স্থান দেওয়ার জন্য, আমার পক্ষ থেকে এক লক্ষ পদাতিক সৈনিকের স্যালুট গ্রহণ করুন সা-ব-ধা-ন


মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম ।
পরে আবার আসব
শুভেচ্ছা রইল ।

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রাইমারী স্কুলে কবে পড়েছিলাম চীনের দুঃখ হোয়ংসো নদী, জানিনা চীন সেই দুঃখ আজো বহন করছে কিনা!!! তবে বাঙ্গালী তার দুঃখ ভোজন রসিকতা বহন করছে অনন্তকাল ধরে - আজো। কারো মৃত্যুতে বাঙ্গালীর ভোজন পর্ব না হলে ষোলকরা পূর্ণ হয়না !!! মৃত্যুপুরী যে এক ভোজনশালা তার নিরব দর্শক আমি নিজে - সেই গল্প আরেকদিন হবে।

আপনার অপেক্ষায় রইলাম।
আপনাকেও শুভ্ছো।

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নতুন বলেছেন: দায়সারা লোক দেখানো কাজ করলে এর চেয়ে বেশি কিছু কিভাবে সমাজে হয়।

এই আয়োজনে কত লক্ষ টাকা ব্যায় হলো? এটাই সবার লাভ....

সমাজের চিন্তা করে কি হবে? পকেটে কতটুকু আসলো সেটাই আসল..

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মনে হয় ধর্ষন হত্যা এখন খুবই স্বাভাবিক বিষয় হয়ে গেছে - পত্রিকা ওয়ালারাও তেমন আগ্রহী না, টিভি চ্যানেলও না। এই ধর্ষণ হত্যায় আকর্ষণ কমে গেছে - এখন আরো গুরুতর ভয়ংকর কিছু হতে হবে তাহলে মিডিয়া হইচই করে নামবে তাতে তাদের বিজ্ঞাপণ টিআরপি’তে বিক্রি বাট্টা ভালো চলবে। আর সরকার ও তার মদদপুষ্ট এনজিও গুলো বিরিয়ানী খেয়ে যাবে আজীবন। আর সাধারণ জনতা সবসময় সাধারণই থেকে যাবে।

নিজে বাঁচলে বাপের নাম,
নিজের চিন্তা করে করে ডুবছে জনগণ।

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জঘন্য এইসব আয়োজন দেখলে রাগে গা চিরবির করে।

আর শুরু থেকে অংশগ্রহন কারী খাদকদের যা বর্ণনা দিলেন মাইরি! এক্কেবারে সলিড... মনে হয় মঙ্গার দেশ থেকে এসেছে
কত মাস পরে একটু খাবার পেল!!!!
আর স্যুট টাই পরা কথিত ভদ্রলোকদের খাবার পরের যত্রতত্ত্র প‌্যাকেট ছড়িয়ে ছিটিয়ে, উচ্ছিষ্ট খাবারের উপরদিয়েই পায়ে হেটে সেবকে ভর্তা ফাই করে... অশ্লীল ঢেকুর তুলতে তুলতে চলে যায়..
ভাবটা মুই কি হনুরে! এক্কেবারে উদ্ধার করে দিয়ে এলাম! আমরা এসব না করলে কি আর দেশটা এভাবে চলছে... কলার ঝাকানি ইমো!!!

আর উদ্যোক্তাদের বলিহারি! তারা তো নেক্সট আরেকটা ধর্ষনের অপেক্ষায় থাকে আর ফান্ড হাজার থেকে লাখ লাখ থেকে কোটিতে পাবার আশায় লিয়াজো আরো শক্তিশালী করে.. সব শর্তে ;)


০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধর্ষণ হত্যা, নারী ও শিশু নির্যাতন সহ পরিবেশ বিপর্যয়, সমাজ অবকাঠামো, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা নামক যতো শির্ষক সেমিনার হয় সব আসলে দাওয়াতী গেট টুগেদার পার্টি। ভোজন আর ভোজন। ***ভোজনপর্ব শেষে নোংরাভাবে কাঠি দিয়ে দাঁত খোঁচানো আর মুখে মিষ্টি পান পুরে দেওয়া হচ্ছে বাঙ্গালীয়ানা। এই জাতির অধঃপতন নিশ্চিত, বিদেশি রেমিটেন্স আর গার্মেন্টস যেদিন শেয়ার বাজারের মতো হল্ট করবে সেদিন জাতি আরেকটি দুর্ভিক্ষের মুখ দেখবে - তখন মোরগ পোলাও না ভাতের ফ্যান জুটবে কিনা সন্দেহ। খুব সম্ভব মালয়েশিয়া ফেরত পাঠাতে পারে দেড় লক্ষ (১,৫০,০০০) মালয়েশিয়া প্রবাসী অবৈধ বাংলাদেশী। দেশে এনজিও গুলোর প্রচুর তৈল চর্বি হয়েছে যা রপ্তানী অযোগ্য।

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

বলেছেন: মাইরি!!!

এইসব মিটিমিটি ফিডিং এ এখন চলছে -- ফলাফল উপভোগ করা ছাড়া কিচ্ছু করার নাই।।।

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




হিরক রাজার দেশে মোরা হিরক খোঁজে পাই
মৃত্যুর মিছিলে মোরা লাশ হয়ে যাই।

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ইসিয়াক বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জঘন্য এইসব আয়োজন দেখলে রাগে গা চিরবির করেন| সত্যি

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব সিরাজউদ্দৌলা নাটকের উক্তি “উপায় নাই গোলাম হোসেন”

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুজি,

আপনার আজকের পোস্টটি দেখে সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের 'বাবু' গল্পের বাবুদের কথাই মনে পড়ে গেল।"
"আমরা উপাধান অবলম্বন করিয়া, তাম্বুল চর্বন করিয়া, দৈ ভাষীকে কথা কহিয়া দেশমাতৃকার পুনরুদ্ধার করিব।" ইহারাই সত্যি কারের বাবু সম্প্রদায়।
সুতরাং সম্মেলনে আগত সকল শুভানুধ্যায়ী ব্যক্তিবর্গ আপনার বর্ণনা অনুসারে একইভাবেই নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ-হত্যায় সমাজের করণীয় উপযুক্ত দিশা পাবেন, অন্তত সম্মেলনের বর্ণনায় তারই ইঙ্গিত পেলাম। হাহাহাহাহা
যদি কিছু মনে না করেন, শীর্ষক শব্দটিতে টাইপো হয়ে আছে। পোস্টের ভিতর যাই হোক, শিরোনামে বড্ড চোখে পড়ছে।


অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় গুরুজীকে।


০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাঙ্গালী বাবু “বাবু ছিলেন-আছেন-থাকবেন অনন্তকাল” এই বাঙ্গালীয়ানা একদিন বাঙ্গালীকে কাঙ্গালী করবে। কারো পৌষ মাস কারো সর্বনাশ - এই বাঙ্গালী মৃত্যুপুরীতে ভোজন রসিকতা খোঁজে, সেখানে তাদের নিয়ে নতুন করে বলার কি আছে, বহু বছর আগে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই বাঙ্গালীর জাত নিয়ে কষ্ট শিষ্ট লিখে চলে গেছেন।

***১৯৩০ সন হতে ১৯৭৬ সন পর্যন্ত এই বাঙ্গালী খাদ্যাভাবে ছিলো - কে বলবে?


কারেকশান করে দিয়েছি, ধন্যবাদ, ভালো থাকুন, আর এক দিগন্ত ভালোবাসা।

৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৪৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: এদের সমস্ত বোধ শক্তি ও সমস্ত মনুষ্যত্ব শক্তির উপরে বিকৃত শক্তি চেপে বসেছে!

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শরীরবৃত্তীয় মানুষের মতো দেখতে হলেও তবে মানুষের মানসিকতা তাদের মাঝে যে নেই এটি বোঝার জন্য ডক্টরেট করতে হবেনা এটি নিশ্চিত। বিকৃত তো অবস্যই।

৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই সব সেমিনারের নামে পিকনিক পার্টি করা বাদ দেওয়া দরকার। এতে জাতির কোন উপকার নেই। বাংলাদেশের কিছু মানুষের আসলেই লজ্জা শরম বলতে কিছু নেই।

পোস্টে গোল্ডেন এ প্লাস।

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ঢাকায় ইন্টারকনে হচ্ছে জলবায়ু বিষয়ক সেমিনার - একই আলামত।

৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

আনমোনা বলেছেন: সেমিনারে যা হয়।

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাঙ্গালীয়ানা ! বাঙ্গালীয়ানা !! বাঙ্গালীয়ানা !!!

১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আজকাল বেশির ভাগ অনুষ্ঠানেই এই অবস্থা।
সাংবাদিক গুলো খাওয়ার জন্য এমন সস্তা আচরন করে!! ছিঃ
খাওয়ার শেষে গিফটের জন্য যা করে আমার খুব লজ্জা করে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাঁচার জন্য খাদ্য নয়, খাদ্যের জন্যই বাঁচা !!!

১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৫

যাযাবর চখা বলেছেন: আসল কামে নাই। সব খালি খাওয়ার ধান্দায়।

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দু-চোখ বড় বড় করে বিরিয়ানী হাতে মুখে পুরে দেওয়ার দৃশ্য সত্যি রামায়নের কুম্ভকর্নের গলধঃকরণের দৃশ্য মনে করিয়ে দেয়। আসল কাম ? - মাথা নাই তাই ব্যাথাও নাই।

১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:২৫

মোগল সম্রাট বলেছেন: এই সব চুচিল থুক্কু শুশিলরা মাঝ রাইতে প্রায়ই ল্যাদাইতে আইতো টিভির পর্দায়। পাবলিক এখন এগুলারে টয়লেট পেপার বানাইয়া সকাল বিকাল ঐটা মোছে।
আফনে এতো পড়ে দই খাইলেন উস্তাদ!!! ভালাই লিখসেন, ধইন্নাপাতা

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: “নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ হত্যায় সমাজের করণীয়” শীর্ষক সেমিনারে কিছু বলার ইচ্ছা ছিলো, গুণীজনদের ভীরে আর হুটোপুটিতে বক্তব্য রাখা দায়। ঢাকায় দুদিনের জলবায়ু বিষয়ক সেমিনার হচ্ছে ইন্টারকনে - আমি নিরামিষভোজী মানুষ ইন্টারকনে বুফে খাদ্যের জন্য মানুষের লুটোপুটি দেখতে এখন ঘেন্না করে। তাছাড়া জলবায়ু অনেক বড় ইস্যু আন্তর্জাতিক ব্যাপার স্যাপার - আমি আদার বেপারী জাহাজের খবর নেওয়ার দরকার নেই তাছাড়া যেখানে দেশের ধর্ষণ-হত্যার কোনো সুরাহা হচ্ছেনা সেখানে জলবায়ু বিষয়ক ফিচার শোনার জন্য অফিস টাইম লকাপ করার অর্থ পাগলামী এর চেয়ে বৃষ্টি দেখা মনের শান্তি।

১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: অপাত্রে ঘি ঢালা হলে আর কি বা আশা করা যায়?
এই সব সু(চু)শীলদের জন্য টিভি দেখাই বন্ধ করে দিয়েছি। এই সময়টাতে আমি বাচ্চাদের সাথে কার্টুন নেটওয়ার্কে টম এন্ড জেরী দেখি।
ধন্যবাদ।

১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অপাত্রে শুধু ঘি নয় ! তেল ঘি মাখন পেট্রল ডিজেল অকেটেন সব ঢেলে “সমাজ বিপর্যয় এখন রোধ করা হিমালয়কে সমতল ভুমি করার চেয়েও কঠিন” এটি আমার কথা লিখে রাখেন।

১৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আফ্রিকায় মহিলাদের কোন সন্মান নেই, ওদেরকে সেক্স পুতুল হিসেবে পোষণ করে; মেয়েরাও কিছুটা ওতেই অভ্যস্ত; বাংলাদেশ বিশৃংখল দেশে পরিণত হয়েছে; পেটে ভাত আছে, মাথায় মগজ নেই! আপনার পোষ্ট কোন ম্যাসেজ বহন করছে?

১০ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, ভয়ে ডরে রুপক অর্থে সোমালিয়া সরকার ও তার মন্ত্রনালয়ের নাম লিখেছি আসল অর্থে এটি হিরক রাজার দেশ তথা সোনার কোনো দেশ। “নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ হত্যায় সমাজের করণীয়” শীর্ষক সেমিনারে সমাজ ও সমাজের উপরে বসে থাকা পেটা মোটা বেআক্কেলদের করণীয় সম্পর্কে একটি সেমিনার উল্লেখ্যে করার চেষ্টা করেছি যার সাক্ষী আমি নিজে।

১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৫:২৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



গুরু,
বাংলাদেশে ইলেকশন আসলে বিদেশি অনুদানের টাকা মেরে খাওয়ার জন্য সুজন-কুজন-দুর্জন কত রকমের সুশীল পয়দা হয়; ঘন্টায় ঘন্টায় গোল টেবিল বৈঠক, সেমিনার কত কিছু। এছাড়া টিআইবির পন্ডিত মশাইরা তো আছেই। এছাড়া বিভিন্ন এনজিও তাদের সেমিনার ব্যবসা দেদারসে চালিয়ে যাচ্ছে। কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের ত্রাণ দিতে আসা এনজিও কর্মীদের হোটেল-যাতায়াত-খাবারে যে টাকা খরছ হয় তা ত্রাণের টাকার বেশি!!

এই দুনিয়া মুখোশধারী সাধুদের সর্গরাজ্য।

১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কাউসার ভাই, আমার গুরু আপনি কেমন আছেন? পন্ডিত মশাইদের বৈঠকে থাকে তাদের জন্য ব্যাকডোর সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট ব্যাবস্থা - এই ঘটনার হাড়ী ভেঙ্গে দিয়েছেন ব্লগার নীল আকাশ ভাই, দেশে ধর্ষণ হত্যা কারো কারো জন্য ব্যাবসা প্রসারের একটি পণ্য এটি সেমিনারে না গেলে জানা যাবেনা। স্পন্সর প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতোক্ষ বা পরোক্ষভাবে নারীদের নানান ধরনের পণ্য বিক্রেতা। তাছাড়া তারা নারীদের পণ্য করেছে আর নারী নিজেই পণ্য হয়েছে।

১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: এই দেশের তথাকথিত সেমিনারগুলোর এক্কেবারে সঠিক চেহারা তুলে ধরেছেন। সেই সাথে আমি আরেকটা পয়েন্ট যোগ করতে চাই। সেমিনারে অংশ নেয়া দামী পোষাক পড়া বিশিষ্ট পুরুষ ও মহিলাবৃন্দের ফটোসেশন অতঃপর ফেসবুকে পোস্ট।পোস্টের শিরোনাম অমুক সেমিনারে বিশিষ্ট অতিথি হিসেবে যোগদান। এরপর শুরু হয় কমেন্ট , লাইকের ছড়াছড়ি। কমেন্টগুলো পড়লে কিসের সেমিনার তা বুঝতে না পারলেও কোন ব্র্যন্ডের জামা, লিপ্সটিক কেনা হয়েছে সেটার একটা ধারনা পাওয়া যায়।

১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ফেসবুকে সেলফি কুলফি না দিলেতো তাদের সেমনিারে আগমন বৃথা। এই লেজ শত বছরে আর সোজা হবার নয়। সেমিনারে উপস্থিতি একটি আনন্দ অভিযান এখানে কারো মৃত্যূ হত্যা ধর্ষণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে তা আর মনে থাকেনা - আদতে তা হয় ও না। মৃত্যুবাড়ী হয়ে যায় আনন্দবাড়ী - সে গল্প আরেকদিন করবো।

১৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: @কাওসার চৌধুরীঃঃ এই সব এনজিওতে রিলিফের নামে শুধু টাকা মেরে দেয়া নয়, হোটেল গুলিতেও নারীভোজন সহ যত জঘন্য কাজ আছে সবই চলে। অল্প কয়েকদিন আগে এক নাইজেরিয়ান অফিসার সীবীচে যেটা মরেছে তার কাহিনী পড়ুন। এই সব এনজিও তে মেয়েদের নিয়ে কি কাজ করায় শুনলে অবাক হবেন, আর মেয়েরাও ক্যারিয়ারের লোভে চাইবার আগেই দিতে বাধ্য থাকিব স্টাইলে জব করে। হায়রে বাংলাদেশ। আমি নিশ্চিত, এখন সারা দেশে যা চলছে এইসব হবে যদি জানত একটা আম জনতাও মুক্তিযুদ্ধ করতে যেত না। আর ইয়াহিয়ার দরকার ছিল একটা টাইম মেশিন, ছাগল পর্যায়ের পাক বাহিনী না। ধন্যবাদ।

১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নীল আকাশ ভাই, নারী পণ্য হয়েছে নারীকে পণ্য করেছে তবে লোভ লালসা অর্থ আর বাড়ী গাড়ীর ষ্ট্যাটাসের রঙচঙে ভাবে নারীই পণ্য হয়েছে। এনজিও আর সুন্দরী প্রতিযোগিতা - আগুনে বাতাস দেওয়ার কাজ করেছে। ইয়াহিয়া ভুল করেছেন তখন এ্যাটম বোমা পুর্ব পাকিস্তানে একটা মেরে দিলে আজ বাংলাদেশের মানুষ সভ্য জাতিতে পরিনত হতো, উদাহরণ: - জাপান।

১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশে থাকতে তারকাচিহ্নিত হোটেলগুলোতে এ'ধরনের সেমিনার, ওয়ার্কশপ ইত্যাদিতে প্রচুর অংশ নিয়েছি। এ'গুলোতে কাজ যে একেবারেই হয় না, তা না; কিন্তু খরচের বাহার দেখলে মাথা ঘুরে যায়।

কিছু লোক এগুলোতে এটেন্ডই করে খাওয়া-দাওয়া আর গিফটের জন্য। এদেরকে বিভিন্ন সেশানে ঘুমাতে দেখেছি প্রচুর।

আরেকটা কথা, এগুলো অর্গানাইজ করে এনজিওগুলো। তাদের বাজেটে এসবের বাধ্যবাধ্যকতা থাকে কারন এগুলো ডোনারদের চাহিদা। এটা আসলে একটা ভিশাস সার্কেল, যেখান থেকে বের হওয়া মুশকিল। তবে, সদিচ্ছা থাকে যদি, এগুলো থেকে অনেক ভালো কাজ বের করে আনা সম্ভব।

বাই দ্য ওয়ে, বিরিয়ানীর ছবি দেখে ক্ষুধা লেগে গিয়েছে!! =p~

১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:২৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দেশে হয়েছে সেই অবস্থা অনেকটা গরিবের ঘরে হাতীর পা

বাংলাদেশের মতো দেশে বিগ বাজেট বিগ থিম আর বিগ ইস্যু দিয়ে কাজ হয় চুরি চামারী আর নোংরামী দিয়ে। শুনেছি ফাইভ-জি আসছে !!! ফাইভ-জি না আসলে দেশের কি অসুবিধা হবে, দেশ কি থেমে যাবে, গাড্ডায় পরে যাবে অথবা দেশ কি আবার ১৯৮০ সনে চলে যাবে !!! ???

১৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।+

১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শুনেছি ফাইভ-জি আসছে !!! দেশে একটি ফুলমুন পার্টি হবে জবরদস্ত।

২০| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




কোনও কিছু উপলক্ষ্যে সভা-সেমিনার আয়োজন করা সুশীল জ্ঞানীদের লক্ষন। এতে একটা জাতি জাতে ওঠে। জাতে উঠতে গেলে ঐসব সামান্য খাওয়া দাওয়া কোনও ব্যাপার না। কান টানলে যেমন মাথা আসে তেমনি সেমিনার ধরে টানলে খাওয়া দাওয়াও আসবে। চাই কি বিভিন্ন গিফটও।
ভুয়া মফিজ ও তেমন কথাই বলেছেন --- এসব সেমিনারে ঘুমুবেন , খাবেন দাবেন আবার গিফট নিয়েও বাড়ী ফিরতে পারবেন । উনি আরও বলেছেন, ডোনারদের চাহিদা অনুযায়ী এনজিওগুলো এসব অর্গানাইজ করে বাধ্যবাধ্যকতার কারনে।
ভুয়া মফিজ এর মন্তব্য একটি সত্য দর্পণ।

ডোনররা কেমন করে সূঁচ হয়ে ঢুকে ফাঁল হয়ে বেরোয় তা একটু বলি -------

তারা আমাদের মতো দেশের সরকারকে বলবে, হাই তোমার দেশে শিশু শিক্ষার হার খুব কম, এটা ঠিক না । শিশু শিক্ষার হার বাড়াতে আমরা তোমাকে দশ মিলিয়ন ডলার অনুদান (খয়রাত) দিচ্ছি , প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে স্কুল-মাদ্রাসা বানাও।
আপনি বিনা চালানে আলকাতরা খেতেও তো রাজী। তাই প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে ঐ টাকায় স্কুল-মাদ্রাসা বানিয়ে ফেললেন। বর্ষাকালে ছেলে মেয়েরা পানি ঠেলে , শুকনোর সময়ে ভাঙাচোরা রাস্তার গর্তে পড়ে হাতপা ভেঙে, এবাড়ী সেবাড়ীর গোয়াল ঘরের পাশ দিয়ে যেতে যেতে শিক্ষার মহান বর্তিকা জ্বালাতে লাগলো। এসব ছবি মিডিয়াতে ছাপা হলো। কিছু দিন পরে ডোনররা আবার বলবে, এই ভাবে কি কচি কচি শিশুরা স্কুলে যেতে পারে ? রাস্তা কই ?
আপনি ভাবলেন , ঠিকইতো; রাস্তা তো নাই । রাস্তা বানানোর টাকাও তো আপনার নাই। ডোনররা এগিয়ে আসবে ত্রাতার ভূমিকায়। বলবে , টাকা লাগলে দেবো। তবে আগার মতো অনুদান নয়। এবার অল্প সুদে , মাত্র ৩% হারে সুদ দিতে হবে দীর্ঘ ১০ বচ্ছর ধরে। তবে শর্ত- আমাদের কনস্যালট্যান্টসরা সব পরামর্শ দেবে তোমার বাড়ীতে গিয়ে। আপনি তো চাঁদ পেলেন। এতো অল্পেই ফাঁড়া কাটলো! মাত্র ৩%? বেশ রাস্তা হলো। হেরিং বোনের রাস্তা। বানের জলে তা আবার কিছুদিন পরে ক্ষয়ে যেতে লাগলো।
কনস্যালট্যান্টসরা পরামর্শ দিলো এভাবে শুধু রাস্তা বানালেই চলবেনা, রাস্তা হতে হবে টেকসই। কি করে হবে তা ? পরামর্শ এলো- রাস্তার পাশে গাছ লাগাতে হবে যাতে মাটি ধ্বসে না যায়। গাছ লাগাবো টাকা কই? টাকার চিন্তা নেই , আমরা ডোনররা আছি না ! ৩ মিলিয়ন ডলার আরো দিচ্ছি কিন্তু এবারে সূদটা যে একটু বাড়াতে হবে! ৬% করতে হবে। শর্ত একটাই, রাস্তার কনস্যালট্যান্টসরা তো থাকবেই এর সাথে আমাদের উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ কনস্যালট্যান্টসরাও এই প্রজেক্টের দেখভাল করবে।

এভাবেই গল্প এগুবে। এর পরে আহাম্মক পাবলিকেরা গাছ কেটে নিয়ে যাবে। তা ঠেকাতে ওয়াচম্যান রাখার প্রস্তাব আসবে। ফান্ডিং করবে ডোনরাই.......................... বাঁশটা এভাবেই জায়গা মতো প্রবেশ করবে। :(

১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই, অত্যন্ত পরিতাপের সাথে জানাচ্ছি এভাবে উদ্ভিদ হিসেবে বাংলাদেশে ঢুকে গেছে পরিবেশ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের বাপ আকাশী গাছ, আর দাদা ইউকেলিপটাস গাছ। বৃষ্টি বন্ধ হয়ে অতিরিক্ত মুরু অঞ্চলের গরম শুরু হলো বাংলাদেশ - মুরু অঞ্চল আসছে বলে !!!

দেশকে নানা বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিয়ে দেশের জনগণ বুঝতে পেরেছে ইউকেলিপটাস গাছ - খারাপ গাছ, নিধন শুরু হলো সাথে শাল সেগুন মেহগনী কড়ই নিম বাদ পরবে কেনো সুযোগ পাওয়া গেছে গাছ কাটার, সব গাছ কাটার মচ্ছব শুরু হয়ে গেলো দেশে, কাটো - কাটো।

আকাশী গাছ নিজগুণে এগিয়ে যাচ্ছে এটি রোপন করতে হয়না - ফুলের সাথে রেনু উড়ে উড়ে যাবে সাথে বীজ, আর গাছ হবে অটোমেটিক - মুরু অঞ্চল আসছে বলে !!!


২১| ১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




দেশটা মরুভূমি হয়ে যাবার কথা যখন বললেনই তখন আমার ব্লগের প্রথম দিককার এই লেখাটি অনুগ্রহ করে দেখবেন ---
“এখানে এক নদী ছিলো”

১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই, আপনার পোষ্টটি পড়েছি, আমি লেখাটি আরো কয়েক জনকে পড়তে দিবো। এই লেখাটি রিপোষ্ট করার জন্য অনুরোধ করছি তবে অবস্যই অফিস ডে’তে রিপোষ্ট করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.