নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলিম পিরিতি - অতি পিরিতি “রোহিঙ্গার প্রতি ভালোবাসা”

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১



ব্লগে অনেক ব্লগার এমনকি সিনিয়র ব্লগার প্রবাসী চাঁদগাজী ভাইও রোহিঙ্গা নিয়ে অনেক চিন্তিত!!! রোহিঙ্গাদের মাধ্যমে বার্মিজ লুঙ্গি, স্যান্ডেল এবং আচারের ছোট ছোট ফ্যাক্টরি স্থাপনের আইডিয়া!!! বাংলাদেশ-সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে বার্মিজ লুঙ্গি, স্যান্ডেল এবং আচারের আলাদা কদর আছে !!! - বাংলাদেশ বাদে বিশ্বের কোন কোন দেশে বার্মিজ লুঙ্গি-আচার-স্যান্ডেল আছে বা পাওয়া যায় আজ পর্যন্ত আমার চোখে পরেনি? যদি রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোকে ঘিরে এসব প্রডাক্টের ফ্যাক্টরী গড়ে তোলা যায়, তাহলে বাংলাদেশ হয়তো নিজের অর্থনীতিতে আরো কয়েক কোটি ডলার যোগ করতে পারতো !!! কয়েক কোটি ডলার !!!??? এই মুহুর্তে বাংলাদেশের সকল ব্যাবসায়ীর উচিত রোহিঙ্গাদের উপর ঝাপিয়ে পরা। অসম্ভবকে সম্ভব করা অনন্ত জলিলের কাজ আমার ধারণা তিনিও এই ব্যাপারে নাক গলাবেন না।

***এই মুহুর্তে বার্মার সাথে বাংলাদেশর অস্থিতিশীল পরিবেশ কাজ করছে, সকল প্রকার আমদানী রপ্তানী বাংলাদেশ-বার্মা-বাংলাদেশ এখন বন্ধ আছে, যার অন্যতম কারণ রোহিঙ্গা। বার্মা থেকে বাংলাদেশ যা আমদানী হতো তার মধ্যে অন্যতম ছিলো - কাঠ, সাইজ করা কাটা গাছ, মাছ, চাল ও কোরবানীর গরু মহিষ। কোনো কালে লুঙ্গি, গামছা, বিছানার চাদর, স্যান্ডেল, আচার আমদানী হয়েছে তা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল ঘটনা।

রোহিঙ্গা HIV AIDS এর বাহক
রোহিঙ্গা HBSAg+ ভাইরাসের বাহক
বাংলাদেশের মানুষ যৌনসংস্পর্শে HIV AIDS & HBSAg+ ভাইরাসে আক্রান্ত হবে এমন শুধু নয়। আপনার/ আপনাদের জানা নেই হয়তো - HIV AIDS & HBSAg+ বাহক চায় তার এই ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে, কারণ সে প্রকৃতির প্রতি ও মানুষের প্রতি ঘৃণা লালন করে। বাংলাদেশে HIV AIDS & HBSAg+ ছড়িয়ে দিতে শুধু পতিতা হওয়ার প্রয়োজন নেই, ব্লাড ব্যাংকে রক্ত দিয়ে আসলেই হবে। তাছাড়া আরো বড় সমস্যা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ যৌনাসক্ত - যার প্রমাণ আমার প্রতিনিয়ত পাচ্ছি, প্রতিদিন ধর্ষণ, গণধর্ষণ, ধর্ষণ শেষে হত্যা সহ আরো আছে পরকীয়া আসক্ত - যেই কারণে বাংলাদেশের মতো দেশে HIV AIDS & HBSAg+ ভাইরাস ব্যাপক হারে ছড়িয়ে যাবে যা সমগ্র পৃথীবির ইতিহাসে রেকর্ড ব্রেক করবে।

***যেখানে বাংলাদেশের হাতুড়ে ডাক্তার ডেঙ্গু সমস্যার হাল ধরতে পারেনি, ডেঙ্গু সমস্যার হাল ধরতে পারেনি প্রশাসন ও সরকার। সেখানে তাদের কাছে আমরা কিভাবে আশা করতে পারি তারা হাল ধরবে বা বিহিত করতে পারবে HIV AIDS এর মতো মরণঘাতী ভাইরাসের আর HBSAg+ এর মতো জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরির লাভা !!! তাদের নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের যে কোনো ধরেণের ব্যাবসায়ীক ও সামাজিক প্লান - তা হবে আত্মঘাতী !!! রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশের কোনো কাজ নেই, তারা বিদেশের টাকা খাচ্ছে খাক। রিফিউজি ক্যাম্পে আছে থাকুক। রোহিঙ্গাদের সম্ভব হলে কারাগারে রাখা উচিত ছিলো। রোহিঙ্গা পৃথিবীর নর্দমা।



রোহিঙ্গা কখনো বাংলাদেশের কোনো উপকারে আসবে না বরং ক্ষতেই হবে। বাংলাদেশে পাওয়া বার্মিজ নামে পণ্য বার্মা থেকে আমদানী করা না, আর না কখনো রোহিঙ্গা দ্বারা প্রস্তুত করা হয়েছে !!!

১: বার্মিজ লুঙ্গি: - রোহিঙ্গা বার্মিজ লুঙ্গী তৈরি করেনা কোনো কালে তাদের দ্বারা এই লুঙ্গী তৈরি হয়নি, বার্মিজ লুঙ্গি বাংলাদেশের ক্ষুদ্র কুটির শিল্পে তৈরি হয় যা বার্মিজ ভাষায় ষ্টিকার দিয়ে কক্সবাজার ভ্রমণকৃত বেকুব বাংলাদেশীর কাছে বিক্রি হয়। এই লুঙ্গি ঢাকায় মিরপুর ১ ও ১১ নম্বর, ইসলামপুর, টঙ্গি বাজার, ভুলতা গাউছিয়া-১ ও ২ সহ সমগ্র বাংলাদেশে সস্তায় বিক্রি হয়। - এগুলো বার্মিজ পণ্য নয় এবং রোহিঙ্গা দ্বারাও প্রস্তুত নয়।

২: বার্মিজ স্যান্ডেল: - বার্মিজ স্যান্ডেলের ফেক্টোরী ও কারখানা “গাজীপুর, সাভার, নারায়নগঞ্জ, কুমিল্লা সহ সমগ্র বাংলাদেশে এমনকি আমাদের প্রবাসী আদমের জেলা ব্রাক্ষণবাড়ীয়াতেও আছে। যা ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশের ফুটপাতে বিক্রি হয়। - এগুলো বার্মিজ পণ্য নয় এবং রোহিঙ্গা দ্বারাও প্রস্তুত নয়।

৩। বার্মিজ আচার: - ঢাকা মিরপুর, পুরান ঢাকা সহ কেরানীগঞ্জ যেমন বাসা বাড়ীর ভেতর ডুল্পিকেট ট্রিপলিকেট খাদ্যদ্রব্য তৈরি হয় তেমনি চট্টগ্রামের গলি তস্য গলিতে বাসা বাড়ীর নিচতলায় এসব আন-হাইজেনিক আচারের কারখানা আছে যা বার্মিজ ভাষায় ছাপা প্যাকেটে কক্সবাজার চট্টগ্রামে ভ্রমণকৃত বেকুব বাংলাদেশীর কাছে বিক্রি হয়। - এগুলো বার্মিজ পণ্য নয় এবং রোহিঙ্গা দ্বারাও প্রস্তুত নয়।



ভেবেছিলাম মানবতাবাদী মানবদরদী রোহিঙ্গাপ্রেমী এ্যাঞ্জেলিনা জলি রোহিঙ্গাদের সুখে দুঃখে তাদের সাথে রোহিঙ্গা শিবিরে থেকে যাবেন, কিন্তু তিনি টাটা বাই বাই করে চলে গেলেন।

মানব পাচার: - রোহিঙ্গা তাদের জন্মভূমী বার্মাকে কখনো নিজ দেশ মনে করেনি, সেখানে বাংলাদেশ তাদের কাছে কি? রোহিঙ্গা যদি বার্মাকে নিজ দেশ মনে করতো তাহলে এই বৃহৎ জনগোষ্টি বার্মাতে দিনের পর দিন এতো ঝামেলা আর জঙ্গি উৎপাদন সহ জঙ্গি তৎপরতা করতো না। - এক হাতে তালি বাজে না। অসংখ্যবার ট্রলার ভর্তি সাগরপথে মালয়েশিয়া অস্ট্রেলিয়া যাত্রারত রোহিঙ্গা গ্রেফতার করে রোহিঙ্গা শিবিরে প্রত্যাবর্তন করেছে বাংলাদেশ কোষ্টগার্ড ও নৌ পুলিশ, বার্মাতেও রোহিঙ্গারা মানব পাচারে অন্যতম ভূমিকা রেখেছে সব সময়।

সমস্যা সমাধানে সম্ভবনা: - এই মুহুর্তে রোহিঙ্গা সমস্যা নিরসনে বিশ্বে একটি মাত্র দেশ বাংলাদেশের দিকে হাত বাড়িয়ে দিলে এই সমস্যার নিরসন হয় বলে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানের ধারণা। আর সেই দেশের নাম মিয়ানমার তথা বার্মা, বার্মার সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কই পারে এই একমাত্র সমস্যার সহজ সমাধান।

উপসংহার: - রোহিঙ্গা নিয়ে ব্যাবসা ও কর্মসংস্থান কার্যক্রম করতে হলে তাদের নিয়ে পাইলট প্রজেক্ট করে ট্রেইনিং এর ব্যাবস্থা করতে হবে, যেখানে তারা ঘরে বসে রেশন পাচ্ছে তারা কেনো কষ্ট করে কাজ করে খাবে??? রোহিঙ্গা দ্বারা উৎপাদন হবে গ্যাস, তারা প্রতিদিন দেদার খাচ্ছে আর দেদারসে বাথরুম করছে তা দিয়ে বিদেশী এনজিও বায়োগ্যাস তৈরির প্লান্ট করছে, আরো হবে।



ছবি: - গুগল

কৃতজ্ঞতা:- সামহোয়্যারইন ব্লগ, বিনে পয়শায় লিখছি, বাৎসরিক ১০০ ডলার করে মেম্বারশীপ চার্জ সহ প্রতিটি পোষ্টে পাঁচ ডলার করে চার্জ করা হলে বোঝা যেতো আমরা কতো বড় ব্লগার আর কতো বড় লেখক?










মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৯ সালে, বার্মার সামরিক সরকার রোহিংগারের নাগরিকত্ব বাতিল করে দেয়, ও একই সময় তাদের উপর আক্রমণ চালায়; তাদের জন্য নিকটবর্তীদেশ ছিলো বাংলাদেশ; ওরা প্রাণ বাঁছাতে এখানে পালিয়েছিলো।

২০১৭ সালে, রোহিংগাদের জংগি সংগঠন ১২/১৩ জন পুলিশকে হত্যা করার পর, আরাকানের জন গণ ও মিলিটারী তাদের উপর আক্রমণ চালায়; ওরা বাংলাদেশে পালিয়েছে। তবে, ওরা বাংলাদেশে থাকতে চাহে না; বাংলাদেশ চাইলে, এদের বড় অংশকে অন্য দেশে পাঠাতে সক্ষম হবে।

আর না পারলে, তাদেরকে কাজে লাগানো দরকার; ওদের খাবার, ঘর ও মেডিক্যাল খরচ নেই; ফলে, শুরুতে কম নগদে ওদেরকে কাজে লাগানো সম্ভব।

ওরা যদি এইচআইভি ও এইডস আক্রান্ত হয়ে থাকে, সেটা জাতিকে জানাতে হবে, যাতে ওদের মেয়েদের সাথে জিং জিং না করে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আমরা রোহিঙ্গা না, তাই রোহিঙ্গা ইতিহাস ১৫ খন্ড আমরা লিখবো না। - এটি লিখার দায়ীত্ব রোহিঙ্গাদের। আমরা লিখবো আমাদের নিজেদের সমস্যা। বাংলাদেশের মানুষ রোহিঙ্গাদের সাথে জিং জিং করে সমগ্র দেশ ভয়ংকর তলানিতে নিয়ে যাবে সেখান থেকে উঠে আসা আর সম্ভব না। তাছাড়া দেশে আছে অবাধ রক্তের ব্যাবসা নামক ব্লাড ব্যাংক !!!

ইরাক, লিবিয়া ধ্বংস হয়ে গেছে আগামী শত বছরে আর আগের অবস্থানে যাবে কিনা এটা কল্পানর ও অতীত এখন সিরিয়া যাচ্ছে একই পথে! মায়াকান্না ফিলিস্তিন ও আছে তাদের নিয়ে ৪৬ টি মুসলিম দেশের প্রধান বা তাদের প্রতিনিধি বসেছে কোনো দিন কোনো কালে? একমাত্র মুসলিম ব্রাদারহুড নামক ইডিয়টের ইডিয়টি বাদে? আরব বসন্ত নামে আরবকে কি দিলো চিকেন পক্স !!! তাহলে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নিয়ে ৪৬ টি দেশের প্রতিনিধি কেনো বসবে !!!??? রোহিঙ্গারা সবাই বহাল তবিয়তে আছে ইরাক লিবিয়া সিরিয়ার মতো মরেনি !!!

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৯৩ সালে, জামাত-শিবির (মীর কাশেম আলী), বেগম জিয়া ও পাকিস্তান'এর সহায়তায় কিছু রোহিংগা'কে কক্সবাজারে ট্রেনিং দিয়ে ও অস্ত্র দিয়ে আরাকান পাঠায়েছিলো, আজ সেটার মুল্য দিচ্ছে বাংলাদেশ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিএনপি জামাত বাংলাদেশ চায়নি তাই তারা বাংলাদেশের ক্ষতি করেছে অবাধ। হেফাজতে ইসলাম শাপলা চত্তর ঘেরাও করবে মোল্লা শফি আর বাংলাদেশ শাসন করবে বিএনপি ইন্ধনে, ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা ও গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক জিয়া, বাবর, ফালু, ফখরুল, রিজভী, আমীর খসরু, আমান উল্লাহ, খায়রুল সহ খালেদা জিয়ার ২০০ বছর করে জেল হওয়া উচিত।

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

মাহের ইসলাম বলেছেন: ভাই, কৃতজ্ঞতা নোট দেখে ভয় পেয়েছি।
সত্যি যদি তেমন কিছু ঘটে, আমার ব্লগারগিরি কই যাবে, চিন্তা করে দেখতে হবে।

রোহিঙ্গা ইস্যুকে বাংলাদেশের জন্যে কোনোভাবেই লাভজনক কিছু সম্ভব বলে মনে করি না।
ব্যবসা কিংবা তাদেরকে দিয়ে অর্থনৈতিক কোন কিছু অর্জন করা এত মানুষের দেশ, বাংলাদেশে কতটুকু সম্ভব, সন্দেহ আছে।

তবে, আমি মনে করি, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ভয় দেখানোর একটা উপায় আছে।
রোহিঙ্গাদের পার্বত্য চট্টগ্রামে পুনর্বাসনের পদক্ষেপ নিলে সীমান্তবর্তী দেশগুলোর জন্যে কি রকম বিপদ জনক পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে একবার ভেবে দেখুন।

তখন কিন্তু , সবাই ঐ ধরনের পরিস্থিতি এড়ানোর জন্যে হলেও মায়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে, রোহিঙ্গাদের ফেরত নেয়ার জন্যে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের নিজ দেশের নাগরিক এমবিএ করে সুপার শপে ফ্লোরে চাকুরী করে রাস্তায় রাস্তায় চানাচুর বিস্কুট ফেরি বিক্রয় কর্মী।

পার্বত্য এলাকা বাংলাদেশের আদীবাসীদের এলাকা তারা পাহাড়ী, পাহাড়ীদের সাথে বাঙ্গালীর ভালো সম্পর্ক আছে। রোহিঙ্গা দিয়ে পাহাড়ীদের সাথে সংঘাত অর্থ ভয়ংকর দাবানল। রোহিঙ্গা কক্সবাজার আছে এটিই সর্বোচ্চা নিরাপদ স্থান এখন বার্মার সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কই একমাত্র সহজ সমাধান এনে দিতে পারে।

রোহিঙ্গা বাংলাদেশের জন্য চাপ সৃষ্টি করেছে, আর কোনো দেশের কোনো কিছু আসে যায় না। অন্যান্য মুসলিম দেশগুলো দায়সারা গোছের লিল্লাহ ছদকা দিয়ে দুরে সরে আছে - দুরেই থাকবে।

৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


"আন্তর্জাতিক চাপ" বলতে, বার্মা চীনের উপর নির্ভরশীল, ওরা আমেরিকা বা খোদাকেও ভয় করে না।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের চিরো জীবনের ভুল রোহিঙ্গার কারণে বার্মার সাথে সম্পর্ক খারাপ হচ্ছে। বার্মা সম্পদশালী ও শক্তিশালী দেশ বাংলাদেশের সাথে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দুদেশে দন্দ্ব করতে হবে এটি উম্মাদের চিন্তা । বাংলাদেশের খুব ভালো বন্ধু রাষ্ট্র হতে পারে বার্মা।

খোদাকে ভয় পাওয়ার কিছু নাই। খোদাকে ভয় পাওয়া অর্থ মৃত্যুকে ভয় পাওয়া, আর মৃত্যুকে ভয় পায় একমাত্র কাপুরুষ। মুত্যু অনিবার্য সত্য।

৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩

মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ যৌনাসক্ত - যার প্রমাণ আমার প্রতিনিয়ত পাচ্ছি, প্রতিদিন ধর্ষণ, গণধর্ষণ, ধর্ষণ শেষে হত্যা সহ আরো আছে পরকীয়া আসক্ত - যেই কারণে বাংলাদেশের মতো দেশে HIV AIDS & HBSAg+ ভাইরাস ব্যাপক হারে ছড়িয়ে যাবে যা সমগ্র পৃথীবির ইতিহাসে রেকর্ড ব্রেক করবে।

কোন দেশের মানুষ যৌনাসক্ত নয়?প্রতিটি দেশের মানুষ যৌনাসক্ত।আপনি যে উদাহরনে যেকথাটা উল্লেখ করেছেন সেখান হবে বিকৃত যৌনাসক্ত।যৌনাসক্ত আর বিকৃত যৌনাসক্ত এ দুটোর মাঝে পার্থক্য আছে।

আপনি বললেন আমরা প্রতিনিয়ত ব্লা ব্লা

যে দেশের বিচার ব্যাবস্থা ভঙ্গুর সে দেশে এসব অঘটন ঘটবেই।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দিলেন তো আমার পোষ্টের মান কমায়ে!

৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তান, জামাত-শিবির ও বিএনপি মিলে Arakan Rohingya Salvation Army (ARSA) জংগী গ্রুপ তৈরি করে, রোহিংগাদের রক্তে আরাকান ভাসায়েছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জামাত শিবির বাংলাদেশে নুরানী চেহাড়া করে রাজনীতি করেছে আর ঘরের ভিতর কামের বুয়া প্রেগনেন্ট করেছে। আদমের দেশে মালয়েশিয়া গেন্তিং হাইল্যন্ড, মিশরের কায়রো, শার্ম আল শেখ গিয়ে জুয়া নারী মদ নিয়ে বেহুশ হয়েছে। বাংলাদেশে ফিরে মিশরের ইসলামীক বাণী দিয়েছে - মিশরে সর্বক্ষণ কুকর্ম করে বাংলাদেশ ফিরে ওয়াজ মহফিল করছে।

ক্যু করে জন্ম নেওয়া বিএনপি আজন্ম এক পাপ।

৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: রোহিঙ্গারা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ইজরাইল হয়ে দাঁড়াবে । বৃহত্তর চট্টগ্রাম নিয়ে তারা টান দেবে। স্বাধীন রাষ্ট্রের দাবি করবে। এটা শুধু মাত্র অপেক্ষার পালা। তারপর দেখতে পাবেন আসল খেলা।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রোহিঙ্গারা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ইজরাইল হয়ে দাঁড়াবে। - এরা বাংলাদেশের সাথে শক্তিতে সংঘাত করবে না। এরা সংঘাত করবে রোগ মহামারী দিয়ে যা এরা সাথে করে নিয়ে এসেছে।

৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি ছাত্র জীবনে ঢাকার দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক জনকণ্ঠ সহ বেশ কয়েকটি পত্রিকায় লিখতাম । তারা আমাকে আমার লেখার সম্মানী বাবদ বেশ টাকা দিত। ব্লগ কর্তৃপক্ষের ভাগ্য ভালো তারা বিনা পয়সায় শত শত লেখা পেয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে অনেক লেখা আছে খুবই মানসম্মত এবং লেখাগুলো প্রথম শ্রেণীর পত্রিকাগুলোতে ছাপার যোগ্য।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি চাকুরী জীবনে সাপ্তাহিক যায় যায় দিনে লিখতাম সেই লেখা প্রিন্টাকারে যাওয়ার জন্য প্রচুর খাটাখাটনি করতে হতো তাদের অফিসে সময় দিতে হতো তাদের অনেক কাজও করে দিয়েছি। লেখা ছাপার যোগ্যই ছিলো তারপরও পত্রিকায় লেখা ছাপানোর জন্য তাদের কতো কাজ করে দিতে হয় তা আমি জানি। বিনিময়ে তারাও আমাকে অর্থ দিতো - যা আমার প্রয়োজন ছিলো না।

৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

জুন বলেছেন: গত বছর যখন কক্সবাজার গেলাম কি মনে করে এক প্যাকেট তথাকথিত বার্মিজ বড়ই এর আচার কিনলাম ।
মুখে দিয়ে মনে হলো যতটা বড়ই তার চেয়ে বেশি ময়লা আর তেলাপোকার হাকু :P
সেন্ডেল তো সবই ঢাকার বিভিন্ন ফুটপাথে দেখি । যেহেতু লুঙ্গি পরি না তাই লুঙ্গির খবর বলতে পারলাম না ঠাকুরদা :``>>

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশের মানুষ কক্সবাজারে গেলেই হাবিজাবি ময়লা আবর্জনা যা দেখে তাই মনে করে বার্মিজ !!!
জুন আপা পরবর্তিতে যখন দেশে আসবেন দাদা’র জন্য - “ওহাব এন্ড সন্স, এর মোম বাটিক” প্রিন্টের লুঙ্গি কিনে নিয়ে যাবেন। মাখনের মতো নরম কিছু হয়না আমরা উপমা ব্যাবহার করি মাখনের মতো নরম। এই লুঙ্গির দাম পরবে ৪০০-৪৫০ টাকা প্রাপ্তিস্থান ঢাকার যেকোনো শাড়ী কাপড়ের বিপনি বিতান।

১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বার্মিজ নামের স্যান্ডেল গুলি চায়না আর থাইল্যান্ড থেকে আসে বলে শুনেছি।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:






পপুলার রাবার ফেক্টোরী
বিসিক শিল্প নগরী, টঙ্গি, গাজীপুর

পপুলার এন্ড কোং
ছয়দানা, গাজীপুরা, গাজীপুর

পপুলার স্যান্ডেল
রেল ষ্টেষন রোড, জয়দেবপুর

পপুলারদের পাঁচটি কারখানা আছে যেখানে বার্মিজ নামে পরিচিত রাবারের স্যান্ডেল তৈরি হয়। বাংলাদেশে তৈরি সব কিছুর নামের সাথে বিদেশী নাম হতে হয় এমনকি মানুষের বাচ্চার নামও বিদেশী।

১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট টি আমার মোটেও ভালো লাগেনি।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাই আমার সকল পোষ্ট আপনার ভালো লাগবে বা লাগতে হবে এমন কোনো কারণ নেই, ঠিক তেমনি আপনার সব লেখা আমারও ভালো লাগবে এমনোও কোনো কারণ নেই, আপনার সকল লেখা পড়ি একটি লাইক দেই - এটি উৎসাহ। তবে আমার এই পোষ্টে এক লাইন অথবা একটা শব্দ ভুল/মিথ্যা/বানোয়াট আপনি প্রমাণ করুণ ব্লগে লেখা ছেড়ে দিবো।

১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০০

আলোর_পথিক বলেছেন: আমি এখন ঠিক এই মূহুর্তে রোহিঙ্গাদের দেশে বসে আপনার লেখাটা পড়লাম।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কক্সবাজারে বেড়াতে গেছেন নাকি কোনো প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন ?

১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০২

মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: দিলেন তো আমার পোষ্টের মান কমায়ে!


মানহীন পোষ্টের মান থাকতে পারে আমার জানা ছিলো না।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মানহীন পোষ্ট আমি পড়িও না। আপনি কেনো কষ্ট করে কমেন্ট করেন। নিজেকে নিজে এতো ছোট কেনো করছেন !!!

১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:১০

ইসিয়াক বলেছেন: ভালো লেগেছে । পোষ্ট এবং আলোচনা দুটোই ।


শুভসন্ধ্যা ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ। রোহিঙ্গা ডেঙ্গু এসব নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে, ভীন গ্রহের এ্যালিয়েন এসে সমাধান করবে না। আমরা হয়তো সমাধানও করতে পারবো না তবে সাবাধান হতে হবে।

১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:১১

বলেছেন: ডেঙ্গুর চেয়ে মারাত্মক এই রোহিঙ্গারা ---
এদেরকে বাংলার ভূমি থেকে বিতারিত করা সম্ভব হবে না যদি না আরেকটি মুক্তি যুদ্ধ করা যায়।


বাংলাদেশের আবহাওয়া, ঋতু বৈচিত্র্যতার যৌন আসক্তি বাড়ানোর জন্য অনেকানেক দায়ী।।।

পাইলট প্রকল্পের আওতায় রোহিঙ্গাদেরকে জমি কিনে, ঘানা কিংবা উগান্ডায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি।।।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:






অবস্যই ভয়ংকর ও মারাত্বক এই রোহিঙ্গা। জানিনা বাঙ্গালীর হৃদয়ে কেনো এতো প্রেম এতো ভালোবাসা !!!

বিয়ে করে নিজের বউ রেখে পরের বউ ভালো লাগে
নিজের দেশের মানুষ ছেড়ে রোহিঙ্গা মায়াতে কান্না করে !!!

অহঃ কবিতা লিখা হয়ে গেছে গুরু কাজটা কেমন হলো ? বলেন তো !!!

রোহিঙ্গাদের ঘানা-উগান্ডা-আইভরিকোষ্ট-হাইতি নেবে না। ভাংগালী (ভাং খেয়ে গালী দেওয়া জাতি) রোহিঙ্গা প্রেমে মশগুল ছিলো-আছে-থাকবে। “চাঁদগাজী ভাইয়ের ভাষায় জিং জি করে” সারা দেশে এইডস ছড়িয়ে দেবে।

১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশের যারা কাজ করে খেতো সেই সব লোক মালয়েশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে চলে যাওয়ায় বাংলাদেশের কৃষি খাতে শ্রমিকের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে । কৃষি খাতে সম্ভব হলে রোহিঙ্গা ব্যক্তিদেরকে নিয়মবদ্ধ ভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে । এতে দেশের উন্নয়নে তারা কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখতে পারবে । তারাও দান-খয়রাতের সাথে নগদ কিছু টাকা কামাই করতে পারবে বিষয়টি ভেবে দেখার অনুরোধ রইলো।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই, আমি দেশের নিতি নির্ধারক নই, আপনি আমাকে অনুরোধ করছেন আমি অতি নগণ্য সাধারণ আম জাম টাইপ মানুষ ব্লগে লিখি তাতে যদি একজনও উপকৃত হোন আমার লেখা স্বার্থক। দেশে রোহিঙ্গাদের কর্মসংস্থান অর্থ দেশে তাদের অবাধ বিচরন। ভুলে গেলে হবে না তারা এইডস রোগের বাহক। তাই তারা আশ্রয় কেন্দ্রে আছে সেটাই তাদের এবং বাংলাদেশের জন্য নিরাপদ। দেশী বিদেশী সরকার ও এনজিও সংস্থার দেয়া খাদ্য ভক্ষণ করছে - করুক।

১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০০

মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানহীন পোষ্ট আমি পড়িও না। আপনি কেনো কষ্ট করে কমেন্ট করেন। নিজেকে নিজে এতো ছোট কেনো করছেন !!!

আমি মন্তব্য করি কারন আমি চাই আপনার লেখার মান বাড়ুক।

১৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @"বাংলাদেশে HIV AIDS & HBSAg ছড়িয়ে দিতে শুধু পতিতা হওয়ার প্রয়োজন নেই, ব্লাড ব্যাংকে রক্ত দিয়ে আসলেই হবে।"

আপনার বেসিক দুর্বল।



শাইয়ানের পোস্টটা পজিটিভ ছিল। আপ্নার পোস্ট ব্লা ব্লা টাইপ।

আমি কিছু আইডিয়া দিলাম -
১। রোহিঙ্গাদের হিটলারি মেরে ফেলা যেতে পারে
২. ওদের পাচার করা যাতে পারে(দাস/কলগার্ল হিসেবে)
৩. ওদের কিডনি, লিভার... বিক্রি করা যেতে পারে

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার কমেন্ট হচ্ছে টিনএজার প্যাঁচাল।

১৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৫০

সুপারডুপার বলেছেন: বিদেশে দেখেছি, যে এসাইলাম সিকার / রাজনৈতিক আশ্রয় প্রাথীরা লেখাপড়া জানে না ও করতেও চায় না , তাদের জন্য ক্লিনারের কাজ দেওয়া হয়। বাংলাদেশে অনেক ময়লা। যেসব রোহিঙ্গা মূর্খ হয়েই থাকতে চায় , সেসব রোহিঙ্গদের ক্লিনারের কাজে লাগানো হোক। বাংলাদেশ সুন্দর ও পরিষ্কার হবে।

HIV নিয়ে আমার কোনো কিছু বলার নাই।
১) লুচ্চা ছেলে পতিতারা বেলুন লাগাইয়া জিং জিং করবে অথবা ধরা খাবে
২) রক্ত ব্যবসায়ীরা HIV ও অন্য অন্য প্রয়োজনীয় টেস্ট করে , রক্ত নিবে
৩) সার্টিফাইড ব্লাডব্যাংক থেকে মানুষ রক্ত কিনবে
''
রক্ত দেওয়ার ক্ষেত্রে এইক্ষেত্রে আমি আমার অভিজ্ঞতা বলি ,

আমি বিদেশের মাটিতে বহু চেষ্টা করেও রক্ত দিতে পারি নি। কারণ আমার জন্মস্থান। রেড ক্রিসেন্ট ও অন্যঅন্য ভালো ব্লাড ব্যাংকদের কাছে একটা ম্যাপ আছে , যা থেকে দেখতে পারে বিশ্বের কোনো কোন জায়গা ম্যালেরিয়া প্রবন। সেইসব জায়গায় জন্মগ্রহণ করা ব্যাক্তি / সেইসব জায়গা থেকে আসা / দীর্ঘদিন থাকা ব্যাক্তির রক্ত তারা নেয় না। এটার কারণ ও আমাকে ডিটেইল বলেছে। তাই বিদেশের মাটিতে আমি চাইলেও ফ্রি ফ্রি ও রক্ত দিতে পারবো না / ব্লাড ডোনেট করতে পারবো না।
''
তাই রোহিঙ্গদের রক্ত , ভালো সার্টিফাইড ব্লাডব্যাংক নিবে না।

মশা মারতে কামান দাগের দরকার নাই। সহজ সমাধানই যথেষ্ট।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশে খুব সহজে রক্ত দান/বিক্রি করা যায়, বাংলাদেশ বিদেশ না। আপনার রক্ত সম্পকৃত সচ্ছতা বাংলাদেশে প্রযেজ্য না। বাদবাকী আমার পোষ্টে লিখেছি।

২০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




বলেছেন, রোহিঙ্গারা বিদেশের টাকা খাচ্ছে খাক, ক্যাম্পে থাকছে থাকুক। এই যে তাদের বিনা শ্রমে থাকা খাওয়া আর প্রজননে ম্যারাথন প্রয়াস, সেখান থেকে তাদের শ্রমে টেনে আনবেন কি করে? যারা বসে বসে খাওয়াতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে তাদের দিয়ে কাজ করাবেন কিভাবে ? অসম্ভব মনে হয়না ? অলস হয়ে বসে বসে খাওয়ার নিশ্চয়তা থাকলে তাদের মানব সম্পদে পরিনত করা আর লোহাকে সোনা বানানো একই কথা।
এও বলেছেন, তাদের নিয়ে ব্যবসায়িক আর সামাজিক যে কোনও প্লান হবে আত্মঘাতী। অথচ তাদের নিয়ে শিল্প গড়ে তোলার পরিকল্পনাও করেছেন। ভালো।

মনে হয় , "নিজে বাঁচলে বাপের নাম" হিসেবে নিলে এই ক্যান্সার থেকে বাঁচাতে " মানবতার গুষ্টি কিলাই" আমাদের বলতেই হবে, আজ অথবা কাল...............

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই, আমার পোষ্ট আরেক বার পড়ুন অথবা উপসংহারটি অন্তত একবার পড়ুন।

রোহিঙ্গা নিয়ে ব্যাবসা ও কর্মসংস্থান কার্যক্রম করতে হলে তাদের নিয়ে পাইলট প্রজেক্ট করে ট্রেইনিং এর ব্যাবস্থা করতে হবে, যেখানে তারা ঘরে বসে রেশন পাচ্ছে তারা কেনো কষ্ট করে কাজ করে খাবে???

রোহিঙ্গা ট্রেইনিং ও কাজ কোনোটি করবে না। এখন বাংলাদেশের উচিত বার্মার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক করে ঘরের মানুষ ঘরে ফেরত পাঠানো। এই পক্রিয়া অনেক কঠিন তবে এই প্রক্রিয়া ছাড়া কোনো বিকল্প পথ এই মুহুর্তে নাই।

২১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২০

সুপারডুপার বলেছেন:
ছবি: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক–এর আগস্ট ২০১৯ সংখ্যার প্রচ্ছদ

ডিটেইল পড়ুন : লিংক : প্রথম আলো: আসাদের ছবি ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের প্রচ্ছদে

রোহিঙ্গারাও মানুষ। তাই তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





আমার পোষ্টে কোথাও লেখা আছে রোহিঙ্গা মানুষ নয় তারা ভিনগ্রহের এ্যালিয়েন ???

আমার পোষ্টের মূল কিছু বিষয়: -

১। তাদের নিয়ে লেবু চিপে তিতা করা যাবেনা।
২। তাদের নিয়ে রাজনীতি করা যাবেনা।
৩। বাংলাদেশে তাদের নিয়ে কর্মসংস্থান করার চিন্তা করা যাবেনা।
৪। রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বার্মার সাথে বাংলাদেশের আন্ত-দেশীয় দন্দ্ব করা যাবে না।
৫। রোহিঙ্গা যেখানে আছে নিরাপদে আছে। থাকুক ভক্ষণ করুক।

ন্যাশনাল জিওগ্রাফি কি একবারও বলেছে তাদের এতো বড় দেশ আমেরিকা কানাডায় রোহিঙ্গা নিয়ে যাবে??? অন্যর ঘরে মানবতার বানী মারা যায় আমেরিকা কানাডা রোহিঙ্গা তাদের দেশে নিয়ে যাক, নিজের দেশে মানবতার ধর্ম পালন করুক।

২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে তাদের জামাই আদরে রাখা হচ্ছে।
আমেরিকা ও ইউরোপের আশ্রয়প্রার্থিদের মত রোহিঙ্গাদেরও পুরুষ মহিলা ও শিশুদের আলাদা আলাদা ক্যাম্পে রাখা উচিত।
অবস্যই ঠ্যাঙ্গার চর বা আরো কোন দূর অঞ্চলে।
পালিয়ে সমাজে মিশে যাওয়া, অপরাধে জরিয়ে পড়া ও হাইব্রিড জন্মহার থামানোর এটাই সর্বত্তম পন্থা।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





রোহিঙ্গা দিয়ে ব্যাবসা কারখানা চালানোর মতো জ্ঞান দান করছে নাবালক শিশু!!! ছবিতে বার্মিজ মেয়েরা গার্মেেন্টসে কাজ করছে - বেকুব জানে না রোহিঙ্গা আর বার্মিজ এক না। রোহিঙ্গা এরা দেখেতে অবিকল বাঙ্গালী আর বার্মিজ দেখতে মঙ্গোলয়েড বা সহজ ভাষায় চাইনিজ কোরিয়ানদের মতো।

সামনা সামনি রোহিঙ্গাও জীবনে দেখেনি, আর বার্মিজও জীবনে দেখেনি এই হচ্ছে সমস্যা। বসে গেছে বিজনেস আইডিয়া দিতে!!! ব্লগ ফ্রি ইন্টারনেট সস্তা তার প্রভাব !!!

২৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:৩১

ওমেরা বলেছেন: অনেক বাংলাদেশী ইউরোপে এসে রোহিংগা বলে আশ্রয় নিয়ে খুব অল্প সময়ে আশ্রয় পেয়েছে ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশী মানুষ দুই নম্বরি কাজে ওস্তাদ। সে টাকার বিনিময়ে রিফিউজি কার্ড অথবা বার্মার কাগজপত্র তৈরি করে নিয়েছে যাতে করে ইউরোপে সে আশ্রয় ভিসার জন্য আবেদন করে থেকে যাওয়ার বৈধতা পেয়েছে।

২৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:০৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
রোহিঙ্গারা যখন বছর দুয়েক আগে নীজ দেশে নির্যাতিত হয়ে দলে দলে বিবিধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করছিল তখন সরকার তাদেরকে বাংলাদেশে প্রবেশে যথাসম্ভব বাঁধা দিচ্ছিল । সে সময় তাদের প্রতি সহনুভুতিশীল অনেকেই যথা তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরোদগান বলেছিলেন বর্ডার খোলে তাদেরকে আশ্রয় দিতে, সকল খরচ নাকি তারাই দিবে । বেশ শুরু হল তাকে নিয়ে প্রচার মাধ্যমসহ সামাজিক সকল যোগাযোগ মাধ্যমে মাতামাতি । এরোদগানকে মহান মানবতাবাদী হিসাবে তুলে ধরে আমাদের এ ব্লগেও শুরু হয়ে যায় লেখালেখি। এরোদগানের ছবি দিয়ে লেখা কোন এক পোষ্টে সে সময় মন্তব্যের ঘরে এরোদগানকে উদ্দেশ্য করে আমি লিখেছিলাম তুরস্ক অনেক বড় দেশ , সেখানে রয়েছে সম্পদ ও বহু ধরনের সুযোগ সুবিধা , তাই বিপন্ন রোহিঙ্গাদেরকে জাহাজ ভর্তী করে তোমার দেশেই নিয়ে গিয়ে আশ্রয় দাও, আমাদেরকে কোন খরচ দিতে হবেনা , প্রয়োজনে তাদেরকে তোমার দেশে নিয়ে যাওয়ার জন্য জাহাজ ভাড়া যা লাগে তা আমরাই দিব । আমার ধারনা ছিল জাহাজ ভাড়া থেকেও অনেক বেশী মাসুল আমাদেরকে দিতে হবে যদি তাদেরকে আমাদের মত ছোট পরিসরের এই জনবহুল দেশে রাখি । বেশ, আর যায় কোথায়, মহুর্তেই কোথা হতে বিবিধ ধরনের নিকধারী কতক ব্লগার এসে হুমরী খেয়ে পরেছিল আমার মন্তব্যের উপরে । কোথায় কোন মন্তব্যের ঘরে ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ টেনে কি বলেছিলাম সে সকল কথাসহ আরো কত প্রকারের হুলই না তারা ফুটিয়ে গেলেন যাতনাময় কিছু ভাষা প্রয়োগে । যাহোক, এক পর্যায়ে রোহিঙ্গাদের প্রতি আমার যে দরদ আছে তার কিছুটা তুলে ধরার জন্য রোহিঙ্গাদের আদি অন্ত ইতিহাস টেনে
মিয়ানমারের হারানো রাজ্যের পুরাকির্তী রক্ষার স্বপ্ন এখন রোহিঙ্গা নির্মুলে রাস্ট্রিয় সহিংসতার চারণভুমি নামে একটি নাতিদীর্ঘ পোষ্ট দেই এই ব্লগে । অপরদিকে দেশী বিদেশি চাপের মুখে সরকার যখন মানবতার দায়টা তার নীজের কাধেই বহন করে রোহিঙ্গাদেরকে ঠাই দিল কুতুপালং সহ বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে , তখন শুরু হয়ে গেল যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা , পোষ্টের পর পোষ্ট আসতে লাগল, বলা হতে থাকল মিয়ানমারের সামরিক হামলার প্রস্তুতির কথা । দু দেশের তুলনামুলক সামরিক শক্তির হিসাব উঠে আসতে লাগল বিবিধ প্রকারে , ভাবখানা এই রোহিঙ্গাদেরকে আশ্রয় না দিয়ে বেশী বাড়াবাড়ি করলে ফলাফলটা দেশের জন্য কি হবে তা বুঝাতে। যাহোক, সরকার প্রথমিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠেছে কোন মতে, এর জন্য দেশে বিদেশে প্রসংসিতও হচ্ছে । তবে এর করুন পরিনতি এখন সকলের কাছে ষ্পষ্ট হয়ে ধরা দিচ্ছে , এর ফলাফল যে দেশের জন্য ভয়াবহ হবে তা কতক মানুষ বাদে আর সকলের কাছেই ফুটে উঠছে । অপর দিকে গ্লোবাল আর্থ-রাজনৈতিক স্বার্থপরতার এই যুগে এদেরকে সহসাই যে নীজ দেশে ফেরত পাঠানো যাবে তারো কোন লক্ষন দেখা যাচ্ছেনা । এ অবস্থায় এই বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাকে সম্ভব হলে আন্দামান দ্বীপের মত কোন জায়গায় রাখতে পারলে ভাল হতো । সেটা যখন সম্ভব নয়, তখন এদেরকে দেশের উপকুলীয় কোন দ্বীপ তথা ভাষান চরের মত কোন বিচ্ছিন্ন দ্বীপভুমিতে রেখে মানবতার দৃষ্টিকোন হতে আশ্রয়প্রার্থী হিসাবে প্রাপ্য সাময়িক মানবিক সুযোগ সুবিধাসম্পন্ন জীবন যাপনের সুযোগ দিয়ে যথশীঘ্র সম্ভব সর্বোচ্চ কুটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে নীজ দেশে ফেরত পাঠাবার ব্যবস্থা করতে হবে , এর কোন বিকল্প নেই । নিচ্ছিদ্র দুর্ণীতিমুক্ত নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে তাদেরকে রাখতে হবে যেন তারা কোনভাবেই সাগর পারী দিয়ে মুল ভুখন্ডে স্থানীয় জনতার সাথে মেলামেশার সুযোগ না পায় । তাদের প্রতি আমাদের শতভাগ দরদ ও সহমর্মীতা আছে , আমরা মনে প্রাণে চাই তারা যতদ্রুত সম্ভব নীজ দেশে ফিরে গিয়ে শান্তিপুর্ণ, সমৃদ্ধ ও মর্যাদাপুর্ণ একটি জীবন যাপন করুক ।


১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার মন্তব্য আস্ত একটি পোষ্টের অধিকার রাখে এবং আমার লেখা পোষ্টের চাইতে দশগুণ বিশ্লেষন করা মন্তব্য। ধন্যবাদ ডঃ এম আলী ভাই, আমি আশা করছিলাম আপনি একটি মন্তব্য করবেন - আবারো ধন্যবাদ। রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের মানুষের কাছে কোনো সমস্যা নয়, কারণ বাংলাদেশের মানুষ নিজের দেশকে কোনদিন আপন দেশ মনে করেনি, আর তাই সাউদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা সহ ইউরোপের দেশে গিয়ে মানবেতর জীবনকে মনে করছে স্বর্গসুখ !!! নিজের দেশকে আপন মনে করলে নিজের দেশে প্রতিষ্টিত হতো নিজের দেশকে প্রতিষ্টিত করতো। - সাউদি আরবের মুক মাফি লোকজন বাংলাদেশে কামলা দিতে আসে না।

রোহিঙ্গা বিষফোড়া না এটি ক্যান্সার। এরা আইনের বাইরের মানুষ আইন না মেনে চলা মানুষ, তাই বার্মিজদের সাথে দীর্ঘদিনের দন্দ্ব। তারা নিজের ইচ্ছায় দেশে প্রত্যাবর্তন না করলে বার্মা তাদের নিশ্চয় ধাণ দুর্বা দিয়ে জামাই বরণ অনুষ্ঠান করে ঘরে উঠাবে না !!! বার্মিজদের সাথে রোহিঙ্গাদের কিসের সংঘাত - এক হাতে তালি বাজে না।

এরা জাতি হিসেবে ধর্মান্ধ কিন্তু নামাজ রোজায় এদের মন নেই, এরা কোন ধরনের মুসলিম যারা ড্রাগ তৈরি করা ও ড্রাগে আচ্ছন্ন থাকায় ইসলাম খোঁজে পায়???

HIV AIDS & HBSAg+ সম্পর্কে ভাং খেয়ে গালী দেওয়া জাতির রক্ত ভাংগালী জানেনা এই রোগ এই ভাইরাস কিভাবে ছড়ায় যার বাহক রোহিঙ্গা !!! এরা সেই ধরনের মুসলিম যারা নোংরা কাজ করে HIV AIDS & HBSAg+ রোগে আক্রান্ত হয়েছে এখন এই মহামারী বাংলাদেশেও বহণ করে নিয়ে এসেছে।

রোহিঙ্গা নিয়ে মায়াকান্না করা বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়ে আর মৌলবাদ উগ্রপন্থি চাচ্ছে দেশে রোহিঙ্গা দ্বারা বড় সমস্যা তৈরি হোক। তারা জানেনা সমস্যা হলে শুধু দুই চার পাঁচজনের হবে না, সমস্যা সমগ্র বাংলাদেশে হবে।

এই সব ব্লগারের পরিবারে দুই তিনজন প্রবাসী আছে, তাদের ভাবনা দেশে যা ইচ্ছা তা হোক সে প্রবাসে চলে যাবে সেখানে দুম্বা চড়াবে, সুখে সুখে দিন যাপন করবে।

বিএনপি বোমা হামলা করুক জামাত শিবির দেশকে অন্ধকার গুহায় পরিনত করুক এটা তাদের একমাত্র চাওয়া। বাংলাদেশের মেয়েরা গার্মেন্টস শিল্পে কাজ করছে - সেখানে রোহিঙ্গা কিভাবে ঢুকানো যায় সেই প্রস্তাবনাও কেউ কেউ করছে - টিনএজার প্যাঁচাল। সারা ইন্টারনেট খোঁজে পাওয়া যায়নি রোহিঙ্গা নারী পুরুষ মিয়ানমারে কোথাও কোনো গার্মেন্টস শিল্পে কাজ করছে তাই ছবি দিয়েছে বার্মিজ/চাইনিজ তরুণিদের !!! বার্মিজ আর রোহিঙ্গা দেখতে এক ??? আকাশ পাতাল চেহাড়া গঠন পার্থক্য !!! কোথায় রাজা আর কোথায় রাজমিস্ত্রি !!!

ভারতে অনুপ্রবেশ করা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ রোহিঙ্গা শিবিরে পুশইন করা হয়েছে। ভারত বাংলাদেশর চাইতে অনেক অনেক গুণ বড় দেশ - তারা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে কেনো প্রেরণ করেছে???

ধন্যবাদ ডঃ এম আলী ভাই ভালো থাকুন, আবার কথা হবে।



২৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:০৪

মা.হাসান বলেছেন: ভ্রমণ উপলক্ষে বর্তমানে চিয়াং রাই শহরে আছি। গতকাল দুপুরে থাই-বার্মা বর্ডার দেখতে গিয়েছিলাম। কি আশ্চর্য! ওখানে যেয়েও বর্ডার মার্কেটে বাংলাদেশের তৈরি আচার এবং লুঙ্গি দেখতে পেলাম!! বাংলাদেশের পণ্যের গায়ে এরকম বার্মিজ লেবেল লাগিয়ে বিক্রি করার বিরুদ্ধে আমাদের কড়া প্রতিবাদ জানানো দরকার ( শহুরে থাই পুরুষদের লুঙ্গি ব্যবহার করতে দেখিনি, হয়তো গ্রামে ব্যবহার করে। তবে বার্মিজ পুরুষ এবং মহিলাদের এই লুঙ্গি ব্যবহার করতে দেখলাম)।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে আশ্চর্য্যে হলাম আপনি কোন দেশের মানুষ? আবারো জানতে ইচ্ছে করছে আপনি কোন দেশের নাগরিক? আমেরিকার নাগরিক নাতো? সামনে এত্তোবড় জলজ্যান্ত প্রমাণ থাকা সত্তেও আপনি বার্মিজ আচার আর একটি লুঙ্গি কিনেন নি অথচ থাইল্যান্ড ভ্রমণে ফকিরের মতো চললেও ৬০,০০০/- টাকা খরচ হওয়ার কথা তাও মিনিমাম বলছি। চিয়াং রাই শহর থেকে বেড়িয়ে গেলে আবার চিয়াং রাই শহরে চলে যান বার্মিজ আচার আর লুঙ্গি কিনে বাংলাদেশে নিয়ে আসুন নিজে নিজে প্রমাণ করে ব্লগে পোষ্ট দিন বাংলাদেশের বার্মিজ আচার আর লুঙ্গি আর থাইল্যান্ডে প্রাপ্ত আচার এক নাকি ভিন্ন !!!

ভুলেও এ কথা বলবেন না বার্মা থাইল্যান্ডের জন্য আলাদা আচার লুঙ্গি তৈরি করে আর বাংলাদেশের জন্য আলাদা আচার লুঙ্গি তৈরি করে। ভুলেও না।



২৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: রোহিঙ্গা আমাদের দেশের জন্য একটা বিরাট সমস্যা কোন সন্দেহ নাই। সরকার প্রথমে 'কিছুটা' প্যাচে পরে এদেরকে ঢুকিয়েছে। এখন পুরাই প্যাচে পরে গিয়েছে। সরকারের রোহিঙ্গা সংক্রান্ত কোন পরিস্কার পরিকল্পনা আছে বলে মনে হচ্ছে না। অবশ্য এই পরিকল্পনাহীনতা নতুন কোন ব্যাপার না।

আমার মতে এদেরকে যতো দ্রুত সম্ভব কোন একটা দ্বীপে স্থানান্তরিত করা উচিত। তারপরে এদের জন্ম নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা নেয়া উচিত শক্তভাবে। এরপর এদেরকে নিয়ে একটা দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা উচিত।

আচ্ছা, কিছুদিন আগে পেপারে পড়েছিলাম, সৌদি সরকার নাকি এক মিলিয়ন রোহিঙ্গা তাদের দেশে নিবে! এ'ব্যাপারে কিছু জানেন?

আর শেষে আপনার 'কৃতজ্ঞতা স্বীকার' পছন্দ হয়েছে। :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সাউদি আরব তাদের দেশে এই আউট ল জাতি নেবে না। এগুলো বাংলাদেশের রিউমার। আর বাংলাদেশে রিউমার ছড়ায় মধ্যপ্রাচ্যে থাকা বাংলাদেশী দুম্বা চড়ানো আদম!!! ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের স্ত্রীদের তারা হাদীস শেখায় !!!

রোহিঙ্গা যেখানে আছে সেখানেই রাখা উচিত তাদের ছড়ানো ছিটকানো বিপদজনক। বাংলাদেশের সাথে ভালো বন্ধুত্ব হতে পারে বার্মার এটি সম্ভবনার ক্ষেত্র তবে ভারত তা হতে দিবে কিনা তাও প্রশ্ন !!! বার্মা-বাংলাদেশ-বার্মা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হচ্ছে রোহিঙ্গা ইস্যুর সবচেয়ে সহজ সমাধান তাতে সাহায্যে করবে চীন ও জাপান। তবে কোনো মুসলিম দেশ তাতে সাহায্যে সহযোগিতা করবে না। মুসলিমদের রক্ত পছন্দ - এখনো রক্তারক্তি হচ্ছে না এটি মুসলিমদের ভীতে আঘাত করছে।

২৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

আমি নই বলেছেন: পোষ্টটা ভালো লাগেনি, পোষ্টটা পড়ে মনে হয়েছে রোহিঙ্গারা ইচ্ছা করেই এদেশে এসেছে, মনে হয়েছে যে ১০০% রোহিঙ্গারাই কোনো না কোনো মহামারি ছরানোর মত জীবানুতে আক্রান্ত, রোহিঙ্গারা বরাবরই বলতেছে যে পুর্নাংগ নাগরিকত্ত এবং নিরাপত্তা পেলে তারা আরাকানেই ফিরতেই চায় এটাই প্রমান করে যে তারা বার্মাকেই নিজের দেশ মনে করে, কিন্তু কোনো দেশ যদি নিজের দেশের নাগরিককেই অস্বীকার করে তাহলে তাদের কিইবা করার থাকে।

নিশ্চিত থাকেন ব্লগ কতৃপক্ষ কখনই আপনাকে চার্জ করবেনা, যদি কখনও কোনো খেয়াল বসত চার্জ করা শুরু করেও মনে রাখবেন সেদিনই ব্লগের মৃত্যু যন্ত্রনা শুরু হবে এবং অল্পদিনের মাঝেই মাঝে মারা যাবে। আপনারা না লিখলে আর আমরা না পড়লে যত পুরাতন আর ঐতিহ্যবাহী ব্লগই হোক না কেন টিকে থাকতে পারবেনা। দুনিয়ার অনেক বড়বড় ব্লগ আছে যারা ভাল ব্লগার এর সাথে রেভেনিও শেয়ার করে, সুতরাং সামু কতৃপক্ষের উচিত আপনার মত যারা ভালো ব্লগার আছেন তাদের একটা ব্যবস্থা করা:)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





অপ্রিয় পোষ্টে এত্তোবড় কমেন্ট করতে হয় না।। রোহিঙ্গারা বার্মার জামাই না যে তাদের ফুল চন্দন দিয়ে বরণ করবে - আপদ বিদায় হয়েছে। এখন এই আপদ বার্মা ফিরে যেতে হলে - রোহিঙ্গা বার্মিজদের পায়ে ধরে ফেরত যেতে হবে।

কোনো কালে সামহ্যোয়ারইন ব্লগ আমার জন্য কোনো ব্যাবস্থা করতে চাইলে আমি নিঃশর্ত আপনাকে দেওয়ার জন্য আবেদন করবো। আপনি হতাশায় ভুগছেন - জানেন তো হতাশা একটি রোগ !!! সামহ্যোয়ারইন ব্লগ থেকে আমার কোনো কিছু নেওয়ার নাই। আমি সামহ্যোয়ারইন ব্লগের কাছে ঋণী আমিই কিছু দেবো।

২৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:২৬

আমি নই বলেছেন: আপনি হতাশায় ভুগছেন - জানেন তো হতাশা একটি রোগ !!!

হতাশার বিষয়টা ঠিক কোথা থেকে আসলো বুঝলাম না, আপনি কৃতজ্ঞতায় যা লিখেছেন আমি জাস্ট সেটারই বাস্তবতার কথা বলেছি। টেকনিক্যালী একটা ব্লগ বা সাইট ডেভেলপ করা খুবই সহজ, কিন্তু ট্রাফিক জেনারেট করা মান সম্মত লেখা বা কনটেন্ট ছারা একেবারেই অসম্ভব (দির্ঘমেয়াদি)। ভাল লেখা ছারা কখনই পাঠক আসবেনা আর পাঠক না আসলে ঐ ব্লগ বা সাইট পুরাই ব্যর্থ, তা মালিকের উদ্দেশ্য টাকা কামাই করা বা সমাজসেবা যেটাই হোক। আর মান সম্মত লেখার লেখকদের ঠ্যাকা পরেনি টাকা দিয়ে অনলাইন প্লাটফর্মে লেখা পাবলিশ করাবে, যেখানে বিকল্পের অভাব নেই (অবস্য ডোনেট করতে চাইলে অন্য বিষয়)। বরং ভালো ভালো লেখকদের সাথে রেভেনিউ শেয়ার করাটাই বাস্তব সম্মত, যার লাখ লাখ প্রমান আছে এবং সবাই লাভবান হয়।

আমার মন্তব্য গুলো একটু বড়ই হয় কারন আমি যা বলতে চাই সেটা বিস্তারিত বলি। আপনার প্রতিউত্তরের প্রতিউত্তরে আরো কিছু বলার ছিলো কিন্তু যেহেতু "অপ্রিয় পোষ্টে এত্তোবড় কমেন্ট করতে হয় না।" তাই আর আগ্রহ পাচ্ছি না।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রতিউত্তরের আগ্রহ পাচ্ছিনা।

২৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এদের কাজ কাম নাই। ঘরবাড়ি ছাইড়া আসায় মনের মধ্যেও শান্তি নাই। তাই দুচার মিনিটের শান্তির জন্য জিংজিং করে। ফলাফল...
আমাদের সরকার বার্মার সাথে আলোচনা করে যেসব সমাধান বের করছে তাতে খুব একটা লাভ হচ্ছে না।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমাদের সরকার টিনএজার সরকার সব সময় খালি বিরোধী দল নিয়ে প্রলাপ বকে। শান্ত ধির স্থির হয়ে বসার মতো বয়ষ হয়নি, ধির স্থির বয়ষ হলে বার্মার সাথে এ ব্যাপারে আলাপ করে ফয়সালা করতে পারবেন এটা সমস্যা না। সমগ্র পৃথিবীর ২০৩ টি দেশের সাথে কথা না বলে শুধু বার্মার সাথে কথা বললেই সমস্যা সমাধান হবে। এই সমস্যার সমাধান বার্মার কাছে। গরু মহিষ ছাগল দেশ যা আছে তাদের কোরবানীর পশু মনে করে কথা বলতে হবে শুধু বার্মার সাথে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.