নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাদ–লিবিয়া যুদ্ধ

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৭



ছবি: যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে টয়োটা যুদ্ধের সময়ে একটি টয়োটা পিকআপ থেকে চাদীয় সৈন্যরা

চাদ–লিবিয়া যুদ্ধ ছিল ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে লিবীয় ও চাদীয় বাহিনীর মধ্যে সংঘটিত কয়েক দফা বিক্ষিপ্ত যুদ্ধ। ১৯৭৮ সালের আগে থেকে লিবিয়া চাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়াদিতে জড়িত ছিল, এবং মুয়াম্মার গাদ্দাফির ক্ষমতা দখলে আগেই ১৯৬৮ সালে চাদের গৃহযুদ্ধ উত্তর চাদে ছড়িয়ে পড়লে লিবিয়া এই সংঘর্ষে জড়িত হয়ে পড়ে। এই যুদ্ধ চলাকালে লিবিয়া চার বার (১৯৭৮, ১৯৭৯, ১৯৮০–৮১ এবং ১৯৮৩–৮৭ সালে) চাদে সামরিক হস্তক্ষেপ করে। প্রত্যেকবারই লিবিয়া চাদের গৃহযুদ্ধে যুদ্ধরত কিছু দলের সমর্থন লাভ করে, অন্যদিকে লিবিয়ার প্রতিদ্বন্দ্বীরা ফ্রান্সের সাহায্য লাভ করে। ফ্রান্স চাদীয় সরকারকে রক্ষা করার জন্য ১৯৭৮, ১৯৮৩ এবং ১৯৮৬ সালে চাদে সামরিক অভিযান পরিচালনা করে।

যুদ্ধটির ধরন ১৯৭৮ সালে প্রকাশিত হয়। লিবীয়রা সাঁজোয়া যান, গোলন্দাজ বাহিনী ও বিমানবাহিনী ব্যবহার করে, আর তাদের চাদীয় মিত্ররা পদাতিক বাহিনীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে শত্রুর ওপর নজরদারি ও যুদ্ধের মূল ভার গ্রহণ করে। এই ধরনটি ১৯৮৬ সালে যুদ্ধের শেষদিকে চরমভাবে পরিবর্তিত হয়। সেসময় অধিকাংশ চাদীয় বাহিনী উত্তর চাদে লিবিয়ার দখলদারিত্বের মোকাবেলা করার জন্য একত্রিত হয়। এরকম জাতীয় ঐক্য চাদে আর কখনো দেখা যায় নি। এর ফলে লিবীয়রা তাদের প্রথাগত পদাতিক বাহিনী থেকে বঞ্চিত হয়। এটা ঠিক সেই সময়ে ঘটে যখন লিবীয়রা ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী ও বিমান-বিধ্বংসী ক্ষেপনাস্ত্রে সুসজ্জিত একটি দ্রুতগতিসম্পন্ন চাদীয় বাহিনীর মুখোমুখি হয়। এর ফলে অস্ত্রশস্ত্রের দিক থেকে লিবীয়দের যে আধিপত্য ছিল তা দূরীভূত হয়ে যায়। এরপর সংঘটিত হয় টয়োটা যুদ্ধ, যার ফলে লিবীয় বাহিনী পরাজিত হয়ে চাদ থেকে বিতাড়িত হয় এবং যুদ্ধটির অবসান ঘটে।

লিবিয়ার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল আউজৌ অঞ্চল (চাদের সর্ব উত্তরের অংশ) দখল করা, যেটিকে গাদ্দাফি ঔপনিবেশিক আমলের একটি অমীমাংসিত চুক্তির অজুহাতে লিবিয়ার অংশ বলে দাবি করেছিলেন। ১৯৭২ সালে তাঁর লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় লিবিয়ার উদরতলে এমন একটি আশ্রিত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা, যেটি তাঁর জামাহিরিয়ার মতো একটি ইসলামি প্রজাতন্ত্র হবে, লিবিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখবে এবং আউজৌ অঞ্চল লিবিয়ার অন্তর্গত বলে স্বীকার করে নেবে; অঞ্চলটি থেকে ফরাসি প্রভাব নির্মূল করা; এবং চাদকে একটি ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করে মধ্য আফ্রিকায় লিবিয়ার প্রভাব বিস্তার করা।

চাদ–লিবিয়া যুদ্ধ
তারিখ: ২৯ জানুয়ারি ১৯৭৮ – ১১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭
অবস্থান: চাদ
ফলাফল: চাদীয় ও ফরাসি বিজয়
অধিকৃত এলাকার পরিবর্তন: চাদ আউজৌ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ লাভ করে

পক্ষ:
চাদ: এফএটি (১৯৭৮–৭৯) এফএএন (১৯৭৮–৮৩) এফএএনটি (১৯৮৩–৮৭) জিইউএনটি (১৯৮৬–৮৭)
ফ্রান্স
জায়ারে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

সামরিক সমর্থন:
মিশর
সুদান

বিপক্ষ:
লিবিয়া
ইসলামিক লেজিয়ন
চাদ চাদীয় বিদ্রোহীগণ
ফ্রোলিনাট
জিইউএনটি (১৯৭৯–৮৬)

সেনাধিপতি পক্ষ:
ফ্রাঁসোয়া তোঁবালবায়ে - চাদ
ভ্যালেরি দ্য'এস্তায়িং - ফ্রান্স
হিসেন হাবরে - চাদ
হাসান ডিজামুস - চাদ
ফ্রাঁসোয়া মিতেঁরা - ফ্রান্স
ইদ্রিস দেবি - চাদ
মবুতু সেসে সেকো - কঙ্গো
রোনাল্ড রিগ্যান - যুক্তরাষ্ট্র

সেনাধিপতি বিপক্ষ:
মুয়াম্মার গাদ্দাফি - লিবিয়া
মাসুদ আব্দেলহাফিদ - লিবিয়া
গৌকুনি ওয়েদ্দেই - চাদ বিদ্রোহী

হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি:
পক্ষ: ১,০০০+ সৈন্য নিহত (চাদ ও ফ্রান্স)
বিপক্ষ: ৭,৫০০+ সৈন্য নিহত, ১,০০০+ সৈন্য যুদ্ধবন্দি, ৮০০+ সাঁজোয়া যান ধ্বংসপ্রাপ্ত, ২৮+ যুদ্ধবিমান ধ্বংসপ্রাপ্ত।

উপসংহার: - আউজু স্ট্রিপ নিয়ে লিবিয়া এবং চাদের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এই দুই দেশের মধ্যে একটি যুদ্ধ সংঘঠিত হয় যা টয়োটা যুদ্ধ নামে খ্যাত। লিবিয়ার উন্নত সেনাবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করার মতো তেমন কোনো অস্ত্রই ছিলোনা চাদের। তাই এই যুদ্ধে চাদের সহায়তায় এগিয়ে আসে ফ্রান্স। তবে কোনো যুদ্ধাস্ত্র না চাদকে ৪০০ টি টয়োটা পিক আপ ট্রাক সরবরাহ করে ফ্রান্স। এই ট্রাকগুলোতে এন্টি এয়ারক্রাফট গান এবং এন্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল ইনস্টল করে চাদ। যুদ্ধক্ষেত্রে চাদের এই পিক আপ ট্রাকগুলোর বিরুদ্ধে দাড়াতেই পারেনি লিবিয়ান ট্যাংক এবং এপিসি ফোর্স। ফলশ্রুতিতে চাদের কাছে নির্মভাবে পরাজিত হয় লিবিয়া। এই যুদ্ধে লিবিয়ার মোট ৭,৫০০ সৈন্য নিহত হয় এবং ৮০০ ট্যাংক-এপিসি,২৮ টি যুদ্ধবিমান ধ্বংস হয়। অন্যদিকে চাদের ১,০০০ সৈন্য নিহত হয়।


সুত্র: - https://bn.wikipedia.org




মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



মিলিটারী মানুষ ক্ষমতা নিয়ে দেশটিক যাবাবরস্হান বানিয়ে দিয়ে গেছে; গাদাফী ছিলেন জে: জিয়া ও জে: এরশাদের বড় ভাই।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিচিত্র কারণে বাংলাদেশের ভাগ্য ভালো, লিবিয়া মুখ থুবড়ে পড়ে গেছে আগামী ৫০-১০০ বছরে আর দাড়াতে পারবে কিনা সন্দেহ।

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সংক্ষেপে অনেক কিছুই জানালাম।

(৬৯রের সেনা ক্যু'তে গাদ্দাফিকে খলিফা..... সাহায্য করেছিলো সেও পরে গাদ্দাফির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে। সেনাস্বার্থান্বেষী রাজনীতিবিদরাই সেনা শাসকদের ক্ষমতা দখলের সুযোগ করে দেন।)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান ভাই, এই লেখা গুলো জরুরী কারণ আমি ব্লগে হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ ও জিয়াউর রহমান নিয়ে আর্টিকেল লিখবো। ক্ষমতার লোভে কে কিভাবে কাকে ব্যাবহার করে তার নমুনা ধরে লেখাটা গুরত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ।

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: মিলিটারি সবকিছু বন্দুকের নলের মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা করে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মিলিটারি যখন রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও বিদ্রোহীর সাথে হাত মেলায় - সেখানে অমঙ্গলের অশুভ কালো ছায়া আসতে বাধ্য। রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও বিদ্রোহীরা মিলিটারিদের গরু ছাগলের মতো ব্যাবহার করে।

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি কি তখন ঐ এলাকায় ছিলেন পিসকিপিং মিশনে?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নাহ। ছিলাম না। হাসান কালবৈশাখী ভাই ব্যাক্তিগতভাবে আমি আপনাকে পছন্দ করি, আমি জানি আপনিও আমাকে পছন্দ করেন। সেই দিন কে কি জিগ্যসা করেছে “আপনি ইউনিফর্ম পরা জিয়া কে দেখেছিলেন?” তার প্রশ্ন আপনিও করেছেন, আপনার নিজের কি কোনো পশ্ন থাকতে পারেনা? সে অল্প বয়ষের উগ্র মস্তিস্কের ব্যাক্তি আক্রমণকারী - আপনি তা নন।

যাইহোক চাদ লিবিয়া যুদ্ধে আমি পিসকিপিং মিশনে ছিলাম না। তবে আমি পুরাতন মানুষ।

জিয়া এরশাদ নিয়ে যতোটুকু আমি জানি ব্লগে লিখবো। আশা করবো আপনি পড়বেন মন্তব্যও করবেন। আর তাদের ইউনিফর্মড ও রাষ্ট্র পরিচালনা দেখেছি কিনা তা উপযুক্ত সময়ে ব্লগে পোষ্টেই আসবে।

ধন্যবাদ হাসান কালবৈশাখী ভাই।


৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১০

ইসিয়াক বলেছেন: প্রিয় মাহমুদ ভাই ,
হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ ও জিয়াউর রহমান নিয়ে আর্টিকেল এর অপেক্ষায় রইলাম ।
চাদ - লিবিয়ার যুদ্ধ সম্পর্কে জানা ছিলো না , জানলাম । ভালো লেগেছে।
সুপ্রভাত

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের ভাগ্য এতোটা সুপ্রসন্ন যা বলার অপেক্ষা রাখে না। পৃথিবীতে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়ে এতো দ্রুত একটি দেশ স্থিতিতে চলে গেছে তা ইতিহাসে বিরল ঘটনা।

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্ট টির মাধ্যমে গুরুত্বপুর্ণ কিছু দিককে বেশ সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন দেখে ভাল লাগল ।
টয়োটা পিক আপ ট্রাক হ'ল তৃতীয় বিশ্বের যুদ্ধ রথ। হাম্বল টয়োটা লড়াই করেছে - এবং জিতেছে - বিশ্বের কিছু খারাপ অঞ্চলে।
তিন দশক ধরে অতি ভদ্র ও নম্র একটি গাড়ি টয়োটা তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধক্ষেত্রের উপর আধিপত্য বিস্তার করেই চলেছে ।একটি আধুনিক মূল যুদ্ধ ট্যাঙ্কের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ দিয়ে ২৬০ টির মত টয়োটা পিক আপ ক্রয় করা যায়, এছাড়াও এটি ট্যাঙ্কের চেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য — এবং মেইনটেন করাও সহজ । অতি সহজেই শত্রুর অগ্র পশ্চাদ চলে যেতে পারে ,যেমনটি দেখা গেছে মরুভুমির বুকে ঘটিত চাদ লিবিয়া যুদ্ধে ।

এই অতি সাধারন পরিবহন যন্ত্রটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, চীন বা বড় বড় অস্ত্র রফতানিকারক দ্বারা উৎপাদিত হয়নি। এটি তৈরি করেছে প্রশান্তবাদী একটি দেশ জাপান, যার পক্ষে বিদেশে অস্ত্র রফতানি নিষিদ্ধ ... বিশেষত তৃতীয় বিশ্বের যুদ্ধ জড়িত দেশ গুলিতে ।

আফ্রিকান লিবিয়ার মরুভূমি থেকে আফগানিস্তানের পাহাড়ি এলাকা পর্যন্ত আমেরিকার মত স্পেশাল ফোর্সেসের যোদ্ধারাও টয়োটা পিক আপ ট্রাককে তাদের পছন্দসই নিরস্ত্র উজাতীয় বাহিনীর জন্য বাহন হিসাবে বেছে নিয়েছে। আর নিবেই বা না কেন । তাদের ভয়ঙ্কর যোদ্ধ বোমারু বিমান F-35 নাকি ১.৪ ট্রিলিয়ন ডলারের একটি জাতীয় বিপর্যয়, এটা এয়ারক্রাফট কেরিয়ারের জন্য অযোগ্য। লিগেসি যুদ্ধ বিমান হিসাবে গুরুত্বপুর্ণ সকলদিকই, বিশেষ করে এয়ারক্রাফটের এরোডিনামিক ফোর্সের ক্রমপরিবর্তনশীল অবস্থার প্রেক্ষিতে এর সুপারসনিক স্পিড নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে ।

শক্তি মত্তার দিক দিয়ে অনেক বেশি এগিয়ে থাকা লিবিয়ার বিপক্ষে পিক আপ টয়োটা নিয়ে অপেক্ষাকৃত অনেক দুর্বল দেশ চাদের জয় থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক যুদ্ধ বিমানের করুন হালহকি কতের কথা বিবেচনায় গরীব তৃতীয় বিশ্বের জন্য এই পরিক্ষিত, সাধারণ মানুষের নিরাপদ ও দ্রুত পরিবহনের জন্য টয়োটার মত বাহনসহ নীজেদের আয়ত্বের মধ্যে থাকা সকল অস্র সরঞ্জাম ও রণকৌশল অবলস্বন করে প্রবল প্রতাপশালীদের রুখে দেয়ার সহজ সরল বুদ্পধিদিপ্ত পদ্ধতি গ্রহণ করাই শ্রেয়তর । যাহোক, লেখাটির মুল অর্থনীহিত উদ্দেশ্য সকলে অনুধাবনে সক্ষম হোক এ কামনা রইল । যে বিষয়ের উপর ইতিহাস লিখবেন বলে জানান দিয়েছেন তা অচিরেই দেখতে পেলে ভাল লাগত ।

শুভেচ্ছা রইল

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই, সালাম নেবেন, আমি সূচনাগুলো লিখছি, আসল ঘটনা আসার আগে কিছু পত্রপাঠ সূচনা করতে হয় আর তাই নিয়ম মেনে চলছি। আমি দ্রুত জিয়া এরশাদ বিষয়ক কাঙ্খিত পোষ্ট দিবো। আমার কিছু সময় প্রয়োজন আমার হাসপাতাল সংক্রান্ত পোষ্টটিও পেন্ডিং হয়ে আছে। ধন্যবাদ।

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



চাদ লিবিয়ার টয়োটা যুদ্ধ সম্মন্ধে জানা ছিল না। আপনার পোস্টের সুবাদে জানা হল আজ। সুন্দর করে তুলে ধরেছেন একটি যুদ্ধের ইতিহাস।

অসংখ্য ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ ভাই। শুভকামনা জানবেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যুদ্ধ, রাজনীতি ও বিদ্রোহীদের প্রতারণা নিয়ে আমি কিছু আর্টিকেল লিখবো - আশা করবো সাথে থাকবেন। নতুন নকিব ভাই, আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন-সুস্থ থাকুন-ব্যাস্ত থাকুন।

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক অল্প বয়সী ছেলেরাও এই যুদ্ধে অংশ করেছি।

এই যুদ্ধে ৮ হাজার লোক মারা গেছে!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাই, যুদ্ধে হতাহতের সঠিক পরিসংখ্যান কখনো জানা যায় না। বই পুস্তকে আমাদের যা জানানো হয়েছে তার চেয়ে ১০ গুন বেশী হতাহত হয়েছে।

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: যুদ্ধ বিনা কারনে করা হলে সেটা শুধু ধংশই টেনে নিয়ে আসে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যুদ্ধে যেই দেশ জয়ী হবে শুধু তার সম্পর্কে বলছি:
যুদ্ধে জয়ী হওয়া দেশের কি পরিমান ক্ষয় ক্ষতি হবে তা ভাবনারও বাইরে। কি পরিমান ছেলেমেয়ে অনাথ হবে - কি পরিমান মহিলা বিধবা হবেন, কি পরিমান নিরপরাধ মানুষ নিখোঁজ ও নিহত হবেন তা ইতিহাস কোনোদিন মনে রাখবেনা। আর লুটপাট ধর্ষণ আগুণ ভবন সড়ক ব্যাংক সব শেষ হয়ে যাবে। শেষ হয়ে যাবে জনগণের শত সহস্র অভিযোগ করা সরকারও।

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪১

সোহানাজোহা বলেছেন: সবাই জিয়া এরশাদের মন্দ দিকগুলো বলেন এগুলোই এখন পাঠ্য, আপনি কি নিয়ে লিখবেন কিছু ধারণা কি দেওয়া যাবে? আগ্রহবোধ করছি পড়ার। লেখালেখিও একটি বিদ্যা, সবাই তা পারেন না, মন্তব্য করা সহজ। একটি আর্টিকেল লিখে লেখার উত্তর লেখা দিয়ে দিতে হয় - আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলতে চেয়েছি।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন সোহানাজোহা, জিয়া এরশাদের মন্দ দিকগুলোই বেশী বলেছেন সবাই, যাইহোক এবার কিছু ভালো দিক লেখা যাক, দেশের দুই প্রয়াত উজ্জল নক্ষত্র আমাদের কতোটা আলো দিয়ে গেছেন তার গল্পই লিখবো। ধন্যবাদ।

আর্টিকেল লেখার মতো যোগ্যতা তাদের নেই বলেই অন্যের পোষ্টে বাজে উস্কানীমূলক কথা বলে নিজের নির্বুদ্ধিতার পরিচয় আর অজ্ঞানতার প্রমাণ রেখে যায়। ইগনোর করুন। আপনার পিএইচডি শেষ হতে আর কতোদিন?

১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৯

বলেছেন: আবারো মিলিটারি শাসন চাই --- মুখপোড়া গনতন্ত্রের চেয়ে মিলিটারি শাসন উত্তম।।।।


বলা হয় মিয়ানমার কার্যত শাসন করছে মিলিটারি তাই রোহিঙ্গা তাড়ানো সময়ের হয়েছে।।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মিলিটারিদের রাজনৈতিক জ্ঞান না থাকার কানণে রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও বিদ্রোহীদের সাথে হাত মেলায় আর তখনি রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও বিদ্রোহীরা মিলিটারিদের গরু ছাগলের মতো ব্যাবহার করে। সর্বশেষ উদাহরণ মইন উদ্দিন ফখরুদ্দিন - ঢিল মেরে সাত সমুদ্র তেরো নদীর পাড় তাদের ছোড়ে ফেলা হয়েছে বাংলাদেশের নাম মুখে আনলেও ১৩ বছরের জেল সাজা কার্যকর হয়ে যাবে।

১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গাদ্দাফী সাহেব নাকি কর্নেল ফারুক সাহেবদেরকে খুব পেয়ার করতেন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কথায় আছে না - চোরে চোরে মাশতুত ভাই

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমার মাটিতে প্রোথিত কুরবানীর পশুর চামড়া পোষ্টে আপনার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করা করুণাধার মন্তব্য অংশটুকু দেখার অনুরোধ রইল ।


২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি লেখাটির প্রতিমন্তব্য করে এসেছি। আমি বিস্তারিত আপনাকে জানাবো।

১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এই যুদ্ধ সম্পর্কে খুব বেশি জানা ছিল না। আরো জানতে চাই।
ধন্যবাদ আপনাকে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যুদ্ধ নিয়ে আমার বেশ কয়েকটি লেখা পেন্ডিং অবস্থায় আছে। সময়ের কাছে বন্দি আমরা। আমি সময় নিয়ে লেখা গুলো ব্লগে দিবো। আপনাকেও ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.