নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
মাথা ঝিম ধরে আছে। দুদিন যাবত জ্বর নিয়ে আজকের পুরোটা দিন অপেক্ষায় অপেক্ষায় চকচকে সোনালী সূর্য্য কখন যে লাল হয়ে সন্ধ্যা নেমে এসেছে ভাবতেও অবাক লাগছে। এটুকু বুঝতে পারছি আজকের মতো বেলা শেষ, আজ হয়তো মাছ পাবো না। একা একা এতো দুরে আসাও মনে হয় ঠিক হয়নি। যাক, আরেকবার বিলে চক্কর দেই কিন্তু সারাদিনের রোদের তাপে আর ক্ষুধার্ত অভুক্ত শরীরে শুধু ক্লান্তি এসে ভর করছে। ক্লান্ত অবসন্ন আর বিষন্ন মনে জলের পানে চেয়ে থাকি ছোট্ট এক দুটি মাছের আশায়।
হালকা বাতাসের ঢেউয়ে স্বচ্ছ জলে দেখতে পাচ্ছি ঝকঝকে ছোট ছোট দুটি মলা মাছ এগিয়ে আসছে, ভাবতেও ভালো লাগছে আজ আমার সন্তানরা খুব ভালো আহার করবে। ক্লান্ত শরীর ঝাকুনি দিয়ে অবসন্নতা দুর করতে চেষ্টা করি, আশে পাশে দেখে নেই “আর কেউ নেই তো? - না, কোথাও কেউ নেই”। সাবধানে এগিয়ে আসি - খুব সন্তর্পনে। ঠান্ডা হালকা বাতাসে এখন বেশ ভালোই লাগছে, দুর থেকে ভেসে আসছে শস্যের মিষ্টি ঘ্রাণ। ক্রোচড - ছোট্ট একটি শব্দ কানে লাগার সাথে সাথে প্রচন্ড ধাক্কা খেয়ে আমি ছিটকে পরি, বুকে বিঁষাক্ত কিছু আটকে গিয়ে তির তির করে লাল রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমার সাদা পালক। আহারে - আহারে, মা হারা দুটি সন্তান ঘরে রেখে এসেছি। ছোট অবুঝ তারা - এখনো উড়তে জানে না। তাদের মা এভাবেই আমার সামনে নন্দির বিলে ছিটকে পরেছিলো! রক্তে মাখামাখি হয়ে জীবনের শেষ সময়ে বার বার আমাকে বলেছিলো আমি যেনো তাদের নিয়ে এখান থেকে চলে যাই। - আরে বোকা, এদের নিয়ে আমি কোথায় যাবো, এরা তো উড়তেই জানে না!
আহারে - আহারে, আমি কি একবারের জন্য আমার ঘরে যেতে পারবো, অন্তত একবার? আমার অবুঝ দুটো সন্তান অনাহারে আমার জন্য অপেক্ষা করছে। তারা তো উড়তে জানে না। আমি একবারের জন্য তাদের দেখবো। খুব কষ্টে চোখ খুলে রাখি, দুর দিগন্ত দেখা চোখ আজ দ্রুত ঘোলা হয়ে আসছে, আর কোনো দিন হয়তো সন্তানদের সাথে দেখা হবে না। খেলা হবে না একসাথে। খুব শখ ছিলো একসাথে উড়বো খোলা আকাশের দুর দুর প্রান্তে - খুব শখ ছিলো নতুন ঘর করবো। আচ্ছা এমন কি সম্ভব বাঁশ বাগানে কেউ আমার মতো আমার সন্তানদের একবেলা খাওয়াবে, শুধু মাত্র একবেলা চকচকে দুটো মলা মাছ। তারপর তাদের বাসা থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দিলেই হবে - এরা উড়তে পারবে। খুউব পারবে। পারতেই হবে। এমন কি সম্ভব কেউ আমার মতো - - -
উপসংহার: আমার প্রতিটি লেখায় একটি উপসংহার দেয়ার চেষ্টা করি, এই লেখায় কোনো উপসংহার নেই। শুধু ব্লগারদের কাছে প্রশ্ন করতে চাই “বাংলাদেশের মানুষ কবে মানুষ হবে আর পাখি হত্যার মতো নিকৃষ্ট অপরাধ কবে বন্ধ করবে”?
=========================================================================
ছবি: গুগল সার্চ ইঞ্জিন।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ। নির্বাচিত পোষ্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।
পূর্ব প্রকাশ: আমার “ক্রোচড” ছোট গল্পটি সাপ্তাহিক যায়যায়দিন পত্রিকায় (সম্ভবত ১৯৯৫ সন) ঈদ সংখ্যায় ছাপা হয়েছে।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মানুষের জন্য আইন, বাংলাদেশের কিছু সংখ্যক নিকৃষ্ট জীবের জন্য কি ধরণের আইন হলে এরা পাখি হত্যা বন্ধ করবে সত্যি সত্যি আমার জানা নেই।
২| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অসাধারণ লেখা।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নরাধম জাতির পাখি হত্যা রোধে কিছু তো করা উচিত।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ যদি পরকালের শাস্তির কথা ভেবে নৈতিক হয়, সেই নৈতিকতার মধ্যে মহত্ব কোথায়?
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সবাই নিজেকে মহৎ সৎ বিবেকাবান মনে করেন শুধু কাজের বেলায় তা কখনো লক্ষ্য হয় না। তা না হলে ঢাকার বুকে কাঁটাবন সহ আমিন বাজার, টঙ্গি পাখির বাজার হতো না। গ্রাম বাংলা, হাওড়, বিল সহ নদী অঞ্চলে যে যার মতো পাখি হত্যা করছে - এই ধরনের কাজ করে আনন্দই পাচ্ছে। ফেসবুকে দেদারসে ধর্মের কলও শেয়ার করছে।
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর। তুমি কোথায় থাকো। খুঁজেই পাওয়া যায় না।
বাংলাদেশের মানুষের মনে কেবল খাওয়ার লোভ। একটা পাখি নাদুস নুদুস দেখলেই এরা ভাবে আহা এটা যদি খাওয়া যেত। পাখি হত্যা আর পাখি বন্দি করে রাখা একই অপরাধ আমার কাছে
০৩ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন রে, এ বছর বেশ কিছু কাজের ঝামেলায় থাকবো তাই হয়তো নিয়মিত ব্লগে আসতে পারবো না, তারপরে চেষ্টা করবো নিয়মিত অনিয়মিত আপনাদের সকলের সাথে চলার।
পাখি খাঁচায় পোষার জন্য এই দেশে এক দল আছেন তারা কল্পনাও করতে পারেন না বন্দি জীবনের কষ্ট কতোটা নির্মম হয়। আর বন্যপাখি হত্যা করার মধ্যে কি আনন্দ খোঁজে পায় তা ভাবতেও অবাক লাগে - মানুষ এতোটা পাষাণ না হলেও পারতো।
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:১৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
বাড়ি গেলে আর আগের মত পাখি দেখা যায়না। যদিও এখন আর এয়ার গান দিয়ে কাউকে পাখি মারতে দেখা যায়না। একটা সময় শালিক মেরে খেতো কারণ ঘুঘু , চড়ুই তো শেষ।
অসাধারণ পোস্ট আপনার। অনেকদিন পরে। একটা সময় আপনি নিয়মিত মন্তব্য রাখতেন আমার পোস্টে। আপনাকে মিস করি।
ভালো থাকবেন। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
স্বপ্নবাজ সৌরভ ভাই,
সেলফোনের নেটওয়ার্কে অর্ধেক পাখি মারা গেছে আর বাদবাকী পাখি স্বাস্থ্য সচেতন ফেসবুকার ইউটিউবার রান্নাবিদ বাংলাদেশী মচ মচ করে খেয়ে নোংরা জীবনে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। এখন হাওড় বিলে পাখি মারার ট্র্যাপ তৈরি করে পাথি শিকার করে অতি চালাক লম্পট বাংলাদেশী। নিজে যেদিন ট্র্যাপে পরে সেদিন ফেসবুকে কাঁদতে কাঁদতে লাইক শেয়ার জমা করে হারাম - - র দল।
ভাই, বেশ কিছু ঝামেলা যাচ্ছে অবসর নিতে চাই কিন্তু দেখা গেছে নতুন করে কাজ শুরু হয়। ২০২১ নাগাদ রপ্তানি বাজারে আমাদের বেডশীট ফেব্রিক্স চলে আসবে। বাদবাকী আল্লাহ ভরসা। আমি নিয়মিত আপনার পোষ্ট দেখি কিন্তু ব্যস্ততায় মন্তব্য করা হয় না। ভাইরে প্লিজ মনে কষ্ট নিবেন না। এখন থেকে মন্তব্য পাবেন।
আপনিও ভালো থাকুন। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আমাদের পাশের বাসায়- পুরো ছাদে তারা নেট লাগিয়ে পাখি রেখেছে। পাখিরা ভীষন কষ্টে আছে। পাখিরা বন্ধী থাকতে চায় না।
ধনী লোকদের অনেক বিলাসিতা থাকে। তারা বনের পাখি খাচায় বন্ধী করে রাখে।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনি সারাদিন বাসায় থাকবেন নিজ ইচ্ছেতে কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু জোড় করে আপনাকে বাসায়, একটি রুমে বা বাথরুমে বন্ধ করে রেখে দিলে কেমন লাগবে? জুম্মা জুম্মা সাত দিনের ধনী কি জানে বন্দি থাকার কষ্ট ? হারাম - - র দল।
ধনী লোকদের বিলাসিতা থাকে না। বিলাসিতা থাকে মানসিক রোগীদের।
৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ লেগেছে।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নিজ নিজ জায়গা থেকে পাখি শিকার রোধ করতে সামান্য চেষ্টা করুন প্লিজ।
৮| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:২৮
মিরোরডডল বলেছেন: পাখী মানেই সুন্দর আর ভালোলাগার ।
মুক্ত বিহঙ্গ ।
হৃদয় থাকলে পাখী মারা অসম্ভব ।
ওটা হৃদয়হীনদের কাজ ।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি মনে করি যারা পাখি হত্যা করতে পারেন তারা অবলীলায় মানুষ হত্যা করতে পারেন।
দেশের মানুষ দিন দিন হিংস্র থেকে হিংস্রতর হচ্ছেন। ঢাকা সহ সমগ্র দেশে বাড়ির ছাদে পাখির জেলখানা! - একদল মানসিক রোগী সেই বন্য পাখি ধরে এনে বিক্রি করেন আর বন্দি পাখি পোষেন একদল মানসিক রোগী। আর স্বাস্থ্য সচেতন একদল মানসিক রোগী সেই পাখি ভক্ষণও করে থাকেন !
৯| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩২
মিরোরডডল বলেছেন: আমার একটা ছোট প্রশ্ন ছিল but not sure should I ask
Just in case I don’t want you to feel bad
০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি আমার বোন প্রশ্ন করতে পারেন। সমস্যা নেই।
১০| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মন খারাপ করে দেয়া অত্যন্ত মানবিক একটা লেখা।
দেশের মানুষের কথা আর কি বলবেন! যে দেশে মানুষেরই দাম নাই, সে দেশে পশু-পাখির জন্য চোখের জল ফেলা বাতুলতা মাত্র। শীতের সময়ে ঢাকার রাজপথে দিনে-দুপুরে অতিথি পাখিদের বিক্রি করা হয়। দেখার কেউ আছে? যাদের দেখার কথা, তারাই এসব পাখি কিনে চেটে-পুটে খায়।
রক্ষক ভক্ষক হলে বিবেক সেখানে নীরব থাকাই শ্রেয় মনে করে।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মন খারাপ করার মতোই অবস্থা। গুলতি, এয়ার গান, দু নলা দিয়ে আমরা যত্রতত্র দেখেছি পাখি হত্যা কিন্তু হাওড়, বিল ও পাহাড়ি অঞ্চলে মধ্যরাতে শর্টগান ও পটকা (বোমা) ফাটিয়ে প্রকান্ড শব্দে গাছ থেকে পাখি শিকারের দৃশ্য দেখলে হতবাক হয়ে যেতেন আমরা কোন দেশে আছি। আর এখন মারছে রঙিন সুতো দিয়ে ফাঁদ তৈরি করে।
মানুষের দাম কিভাবে থাকে? পশু পাখি হত্যা করতে করতে মানুষ হত্যা এখন খুবই স্বাভাবিক হয়ে গেছে। সচেতন মানুষের চোখের সামনে কাঁটাবন মোড় ও পলাশীতে কিভাবে পাখি বিক্রি হয় তা ভাবতেও অবাক লাগে !
১১| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭
নতুন নকিব বলেছেন:
কত দিন আপনার সাথে কথা হয় না। শুভকামনা, ভাই।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ন-তু-ন ন-কি-ব ভাই,
কেমন আছেন? পৃথিবীর সুন্দর মসজিদ নিয়ে আপনার পোষ্ট ছিলো যা আমার খুব পছন্দ। এ বছর বেশ কিছু ব্যস্ততা দিয়ে যাচ্ছি তাই অনিয়মিত হয়ে গেছি ভাই। তারপরও আশা করছি নিয়মিত আপনাদের সাথে থাকবো - বাদবাকী আল্লাহ ভরসা। আপনার জন্যও শুভ কামনা রাইলো।
১২| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১৪
মিরোরডডল বলেছেন: My observation, it’s nearly two months, ঠাকুরমাহমুদ আর চাঁদগাজী দুজন দুজনের পোষ্টে কোন কমেন্ট করেন না কিন্তু আগে করতেন ।
Is everything okay between you two?
I like both of you and that’s why I want to know.
I’ll be happy if my observation is wrong.
I believe I didn’t cross the boundary asking this question.
প্রিয় মানুষদেরকে এখানে একসাথে দেখতে চাই ।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ব্লগার চাঁদগাজী সাহেবকে আমি পছন্দ করি তিনি আমার সমবয়সী মানুষ না হলেও খুব একটা বয়ষের পার্থক্য নেই। তাই তার-আমার অভিজ্ঞতা - সময় ও ইতিহাসকে দেখা আর এই মিলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। ব্লগে দু-তিন জন তার-আমার পোষ্টে মন্তব্য নিয়ে ব্যক্তি আক্রমণে মেতে উঠেছেন অনেকবার - যারা ব্যক্তি আক্রমণ করেছেন তারা নিতান্ত শিশুমানব ! তাদের সাথে দ্বন্ধ করা নিজের কাছেই লজ্জা - নখ কাটার জন্য তলোয়ার ব্যবহার করা যায় না। সার্বিক দিক বিবেচনা করে মন্তব্য করা থেকে বিরত আছি। ব্লগার চাঁদগাজী সাহেব বুদ্ধিমান মানুষ তিনিও বুঝতে পারেন সমস্যাটি।
ব্লগের দুর্দিনে ব্লগের পাশে ছিলাম, আশা করবো ব্লগের এই ধরণের কোনো দুর্দিন যাতে কখনো না আসে। আমি যোদ্ধা মানুষ। আপনি আমার বোন প্রশ্ন করেছেন দাবি মনে করে। আশা করি আমার অবস্থান আপনাকে বুঝাতে পেরেছি।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকুন - ব্যস্ত থাকুন।
১৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫৬
মিরোরডডল বলেছেন: যদি নিতান্ত শিশুমানবই হয়ে থাকে, then why should you guys care?
Who cares what other says!
I’m so shocked to hear.
Anyway, thank you so much for your reply.
I’m missing two of you together.
আপনিও অলওয়েজ ভালো থাকবেন ।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন মিরোরডডল,
ঢাকায় বেড়াতে আসলে মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে (মোহাম্মদপুর বিহারী ক্যাম্প নামে পরিচিত) চলে যাবেন সবান্ধব - আমার ধারণা ঢাকার মজাদার সব রান্না খাবার সেখানে পাবেন। আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া রইলো ভালো থাকুন।
১৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:২৪
মিরোরডডল বলেছেন: You know how to change the subject
smart job : -)
থ্যাংক ইউ ফর ইউর ইনভাইট
I supposed to visit Dhaka February but had to cancel flight
Next time
ইউ টেইক কেয়ার টু ।
হারিয়ে যাবেন না ।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনাদের অষ্ট্রেলিয়াতে ভ্রমণ করতে গিয়ে আমার মজাদার ঘটনা আছে ভাবছি তা নিয়ে একটি পোষ্ট দিবো। আসলে আমি ভ্রমণ বিষয়ক লেখা লিখতে পারি না। কারণ আমার জীবেন সম্ভবত বেড়াতে কোথাও যাইনি। যেখানেই যাই কোনো না কোনো কাজে যাই তাই ভ্রমণ কখনো হয়ে উঠে নি। তার মধ্যে মনে রাখার মতো কিছু ঘটনা আছে যা গল্প করা যেতে পারে।
না। হারাবো না। ভাই কখনো বোনের কাছ থেকে হারাতে পারে না।
১৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ধনী লোকদের বিলাসিতা থাকে না। বিলাসিতা থাকে মানসিক রোগীদের। ইয়েস। রাইট।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেশে তথাকথিত ধনী লোক নামে মানসিক রোগী ও হিংসাপরায়ণ সাংবাদিক সমাজের কাছে ধনী লোকদের ক্রিমিনালের চিত্র করে পরিচিত করেছে। সাধারণ মানুষ ধনী লোক বলতে ক্রিমিনাল চেনেন ! - এটাই বিপদ।
১৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পাঠে মুগ্ধ । এখন প্রিয়তে নিয়ে রাখলম ।
ক্রিকেট খেলাটি দেখার পরে আবার আসব ।
শুভেচ্ছা রইল
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডঃ এম এ আলী ভাই,
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমরা আপাতত ক্রিকেটের উদ্দেশ্যে স্টুডিও তে ফিরে যাই, আবার গল্প হবে।
বাংলাদেশ স্থানীয় সময় ১৯:১৫
বাংলাদেশ ৩২২/৮
জিম্বাবুয়ে ১৩৮/৪
জিম্বাবুয়ের সাথে বাংলাদেশ জিতবে মনে হচ্ছে তবে আশা করছি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হোক।
১৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩৫
এমজেডএফ বলেছেন: আজ থেকে ২৫ বছর পূর্বে নির্দোষ, নির্মল ও অসহায় পাখীদের জীবন বাঁচানোর ফরিয়াদ জানিয়ে লিখেছিলেন এই লেখাটি। এই দীর্ঘ ২৫ বছরে কত সরকার এলো-গেলো, দেশ উন্নয়নের কানাগলি ছেড়ে মহাসড়কে চলে এলো, মানুষের মাথাপিছু আয় ১২৫ ডলার থেকে বেড়ে ১২৫০ ডলার হয়ে গেলো, আরো কত কি!
অথচ পাখিগুলোর জীবন নিয়ে ভাববার কারো সময় নেই। মানুষের ভোজন লালসার শিকার হয়ে দেশের অনেক প্রজাতির পাখি এখন বিলুপ্ত হওয়ার পথে । আমার তো মনে হয় আগামী ২৫ বছর পর অর্থাৎ ২০৪৫ সালেও আপনাকে এই লেখাটি আবারো রিপোস্ট করতে হবে। তবে সেদিন নতুন প্রজন্ম আপনার পাখির জীবন বাঁচানোর এই ফরিয়াদ দেখে হাসবে , অনেকে মনে করবে আপনি প্রগৈতিহাসিক লোক । কারণ তখন এমন কি মানুষের জীবন বাঁচানোর ফরিয়াদ শোনার মতো সময় কারো থাকবে না, সেখানে আবার পাখী!
(১৭ ও ১৮ নম্বর মন্তব্য মুছে ফেলুন, ধন্যবাদ)
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এমজেডএফ ভাই,
এই দেশে কি পরিমান পাখি ছিলো তা এখন বই পুস্তকে ও নাই। বিশ্বাস হয়? এগুলো সেলফোন নেটওয়ার্ক আর ভোজনবিলাসী মানুষ খেয়ে শেষ করেছে। দেশের জাতীয় পাখি দোয়েল দেখার জন্য এখন চিড়িয়াখানা যেতে হবে। বাংলাদেশে ১২ ইঞ্চি থেকে ২০ ইঞ্চি লম্বা পর্যন্ত টিয়া আমি দেখেছি যা এখন দুর্লভ বা নেই বলা চলে, খোঁজে ৮-১০ ইঞ্চি লম্বা অসুস্থ টিয়া পাওয়া যেতে পারে।
বক, বালিহাঁস সহ অতিথি পাখি খাওয়ার জন্য দেশে শীত বর্ষায় রিতিমতো খুনী তৈরি হয়ে আছে। এই দেশের মানুষের আধ হাত লম্বা জিহ্বার জন্য দেশে কাল-মহাকাল-মঙ্গা লেগে যায় কিছু দিন পর পর। এতো রাক্ষস মানুষ তো ভাই আফ্রিকার গহীন জঙ্গলে ও নেই। শিক্ষা ব্যবস্থায় এসব সমস্যা নিয়ে কিছুই লেখা নেই, পাঠ্য বইগুলো হয়ে গেছে এখন এক একটা গাইডবুক নির্ভর অখাদ্য যা সামাজিক পারিবারিক জীবন সহ কর্ম জীবনেও কোনো কাজের না। এই দায়ভার কার? সরকার, দেশের জনগণ কেউ নেবে এই দায়ভার? - কেউ নেবে না।।
দেশে মানুষ হত্যা হচ্ছে এগুলো পশুপাখি হত্যা করে প্র্যাকটিস করে করে এখন মানুষ হত্যাকারী তৈরি হয়েছে।
১৮| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
সুন্দর একটি লেখা, মানবিক। দু'যুগ আগের লেখার প্রাসঙ্গিকতা আজও রয়ে গেছে কারন দেশ এখন পাখি বিরল। সেই পাখির ডাক আজ আর কানে পশেনা। পাখিই নেই, তো পাখির ডাক! সব যে কোথায় হারিয়ে গেছে...................
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই,
কি কি পাখি আমাদের দেশে ছিলো না বলেন? এখন সেসব পাখির নামও বই পুস্তকে নেই। কেমন মানুষ জন্মেছে এই দেশে? সন্ধ্যায় দলবেধে টিয়া বক বালিহাঁস উড়ে যেতে দেখতাম এক এক দলে ১০০-১৫০ পাখি তো থাকতো, কোথায় সেই স্মৃতি। আহারে এই দেশের মানুষ নিজের কবর নিজে করেছে। আমার মনে হয় সত্যি সত্যি এই দেশের মানুষের অনেক দুঃখ আছে।
আমাদের ধান গম খেতে কাকতাড়ুয়া বানিয়ে দিতে হতো কারণ ঝাঁকে ঝাঁকে জংলি কবুতর নেমে পরতো, আমার দাদীজান বলতেন কবুতরকে আলকাতরার টিন পিটিয়ে তাড়াতে হবে মারা যাবে না - এগুলো বড় পীর সাহেবের মাজার থেকে শাহ জালাল সাহেবের মাজারে যায় এরা জালালী কবুতর।
আহমেদ জী এস ভাই, মানুষ এতোটা পাপীষ্ট না হলেও হয়তো পারতো। বিশেষ গোপন শক্তির জন্য চড়ুই, ঘুঘু, টুনটুনি সহ জংলী কবুতর সব খেয়ে সাবার করে দিয়েছে দু পায়া মানুষ নামক জানোয়ার হারাম - - র দল।
১৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১২:২৭
নিভৃতা বলেছেন: পাখি হত্যা নিয়ে আমিও একটা গল্প লিখেছিলাম। কাঁচা হাতে লেখা। আপনার মত এতটা ফুটিয়ে তুলতে পারিনি। তবু গল্পটা খুব ভালো লাগে। আপনার লেখা পড়ে নিজের গল্পটার কথা মনে পড়ে গেলো।
অসাধারণভাবে একটা রূূঢ় বাস্তবকে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখায়। মানুষ বড় নিষ্ঠুর প্রাণী। সময়টাও ভীষণ নিষ্ঠুর। ছেলে বাবার, বাবা ছেলের, ভাই ভাইয়ের এমন কি মাও সন্তানের রক্ত ঝরায় যে সময়ে, সেই সময়ের মানুষ একটা পাখির রক্ত ঝরাবে অনায়াসে, এটাই স্বাভাবিক।
তবু আশা রাখি মানুষগুলোর শুভ বুদ্ধির উদয় হবে একদিন।
শুভেচ্ছা রইল।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
২১শে বই মেলায় প্রকাশিত বইয়ের চেয়ে আপনার লেখা তো ভালো মনে হলো আমার কাছে। লেখালেখি অব্যাহত থাকলে আরো ভালো হবে। অনুগ্রহ করে আপনার পোষ্টের নাম দিবেন আমি পড়বো আপনার পাখি সংক্রান্ত পোষ্ট। বোন, আমার লেখা তেমন ভালো নয়। নানান ব্যস্ততায় চিন্তা থাকে অনত্র।
সময়টা আসলেই নিষ্টুর আর আমরা সময়ের সাথে সাথে হয়েছি অমানুষ। আর এই অমনুষ্যত্বের দায়ভার আমাদের নিতেই হবে আজ নয়তো কাল। শুভেচ্ছা নিবেন।
২০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১:৩৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পথে যেতে যেতে এখনো অনেককে ডাক শুনি কিন্তু দূর্ভাগা আমি, বুঝতে পারি না কে কে আমাকে ডেকে যায়
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সচেতনহ্যাপী ভাই,
কেমন আছেন? না আপনি মোটেও দূর্ভাগা নন। ডাক শোনার মন মানসিকতা সবার নেই। আপনি ডাক শুনতে পেয়েছেন এটি অবস্যই সৌভাগ্য।
আমি কান পেতে রই
আমি কান পেতে রই
ও আমার আপন হৃদয় গহন দ্বারে
বারে বারে
কান পেতে রই।।
চলুন একদিন পূর্বাচলে, চুলো থেকে নামনো গরম গরম মিষ্টি খেয়ে আসি।
২১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ২:০৩
মুক্তা নীল বলেছেন:
ঠাকুরদা ,
খুবই মর্মস্পর্শী লেখা ।
জনসচেতনতা মূলক প্রচারণা নেই ,
পাখি শিকার ও নিধন দুটোই দণ্ডনীয় অপরাধ হলেও আইনের কোন বাস্তবতা নেই , মানুষ ফাঁদ পেতে পাখি শিকার করে অবাধে বিক্রি করে চলছে। খুব কষ্ট লাগে পাখিগুলো কোথায় যেয়ে নালিশ করবে ? পাখির কিচিরমিচির আওয়াজ কাক
ডাকা ভোর এখন কেমন যেনো বিলীন হয়ে যাচ্ছে ।
এই নিরীহও অতিথি পাখিগুলো রক্ষা হোক অশুভ শক্তির
হাত থেকে। লেখায় ভালোলাগা ++
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ২:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন মুক্তানীল,
আমি শহরে ও গ্রামে বড় হয়েছি। আমাদের গ্রাম ছিলো অন্ধগ্রাম যেখানে আমরা বিদ্যুত পাই ১৯৮২-১৯৮৩ সনে। তার আগে আমরা কুপি হারিকেনে জীবন যাপন করেছি। একটা সময় ছিলো আমরা ভোর হলো জানতে পারতাম পাখি আর মোরাগের ডাকে। কারণ তখন মসজিদে মাইক ছিলো না।
সন্ধ্যার আকাশে সবুজ টিয়া পাখি দেখার দৃশ্য ভাবতেও অবাক লাগে এতো এতো টিয়া পাখির কি হলো ? এক এক দলে পাখি যেতো টিয়া, সাদা বক, বালিহাঁস সে এক দেখার মতো দৃশ্য। আর ঘুঘু ডাকা দুপুর ছিলো ঘুমের জন্য ক্লান্ত দুপুর।
বাংলাদেশের মানুষের রাক্ষস স্বভাব এদেশের পাখি শেষ হবার অন্যতম কারণ। পাখি হত্যাকারীদের যেদিন আমরা ঘৃণা করতে পারবো সে দিন থেকে দেশে পাখির নতুন করে আবাসন হবে হয়তো।
শুভ কামনা রইলো।
২২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪২
সোহানী বলেছেন: মনটাই খারাপ হয়ে গেল।
ছোটবেলায় বড় মামা প্রায় বন্দুক নিয়ে পাখি শিকারেে যেত। বাসায় আনার পর আমরা কেউই খেতাম না কারন মা এগুলো পছন্দ করতো না। কিন্তু মামা আসলে গ্রামের লোকজনের অনুরোধে যেতো। কারন শীতকালে এ অতিথি পাখীগুলো সবাই একসাথে একটি ক্ষেতে নেমে একবারেই সব ধান সাবাড় করে। যার দরুন তারাই মামাকে অনুরোধ করতো। (অবশ্য সেটা অনেক অনেক আগের কথা, এখন আর মামা শিকার করে না। তার মেয়েরা তাকে তা করতে দেয় না।)
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৩:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সোহানী আপা,
৬০, ৭০ ও ৮০ দশকের কথা। আমাদের গম খেতে এতো জংলি কবুতর নেমে আসতো যে এখন ভাবতেও অবাক লাগে। আমার দাদীজান বলতেন এগুলো বড় পীর সাহেবের মাজার থেকে শাহ জালাল সাহেবের মাজারে যায় এরা জালালী কবুতর। তিনি কখনো কবুতর মারতে দিতেন না। আমরা আলকাতরার টিন লাঠি দিয়ে পিটিয়ে শব্দ করে কবুতর তাড়াতাম।
আমাদের বাড়িতে দু নলা ৮ বোরের রাইফেল ছিলো শিয়াল আর উলা বিড়াল তাড়ানোর জন্য। সে গল্প আরেক দিন হবে বোন। ঢাকা সহ সমগ্র দেশে এখন পাখি পালনের ট্রেন্ড চালু হয়েছে ছাদে বন্দী শিবির করে বন্য পাখি পালনের এক নমুনা শুরু হয়েছে। দেশের মানুষের আজব আজব রুচি তৈরি হয়। বাসায় সেইসব মানুষকে মাত্র তিনদিন ব্ন্দী করে রেখে দিলে বুঝতে পারতো কেমন লাগে।
২৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: একজনের সাময়িক আনন্দ আরেকজনের জীবনে কেড়ে নেয়। এই নিষ্ঠুরতা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
লেখা ভালো লেগেছে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই,
পশুপাখিকে নির্যাতন হত্যা করে করে আজকের মানুষ এতোটা নিষ্টুর পর্যায়ে পৌছেছে যে যত্রতত্র মানুষ হত্যা করছে। মানুষ হত্যা করার যে প্রাথমিক প্র্যাকটিস করতে হয় তা পাখি, বিড়াল, কুকুর মেরে হয়ে গেছে। এটি রোধ করতে পারলে হয়তো মানুষের মাঝে মানবিকতা ফিরে আসতে পারে। পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতা না থাকলে যা হয় তারই ফল পাচ্ছি সমগ্র দেশে।
আপনার শবনম বই রকমারি থেকে কালেকশান করেছি, আমি বই পড়ে জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।।
২৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:১৮
নীল আকাশ বলেছেন: শবনম কেনার জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো বড় ভাই।
অবশ্যই জানাবেন কেমন লাগলো?
এটা আমার প্রথম প্রকাশিত বই।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই,
আমি শবনম বই সংগ্রহ করেছি আজ সপ্তাহ দশদিন হয়ে গেছে কিন্তু ব্যস্ততায় এখনো পড়া হয়নি। আমি আগামীকাল বৃস্পতিবার পড়ে একটি পোষ্ট দিবো ভাবছি। বেশ কিছুদিন যাবত ভাবছি অবসরে যাবো কিন্তু যখনি অবসরের চিন্তা আসে ব্যস্ততা বেড়ে যায় আরো তিনগুন। অবসর শুধু দুর থেকে হাতছানি দেয় এই যা।
এটি আপনার প্রথম প্রকাশিত বই আমি জানি। আপনার শবনম বিষয়ক পোষ্ট আমি নিয়মিত পড়েছি।
শুভ কামনা রইলো।
২৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৪
নীল আকাশ বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে, বইয়ের ফিনিস আপনার খুব পছন্দ হবে। শেষ পর্যন্ত শুভ'কে আপনার পছন্দ হয়ে যাবে।
ধন্যবাদ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই,
আপনার লেখা বরাবর আমার পছন্দের লেখা। এই প্রথম বই প্রকাশ করেছেন আর আপনার বই পড়বো না তা কি করে হয় বলেন। লেখালেখি হচ্ছে এক ধরনের রান্না। বেঁচে থাকার জন্য যেমন আমাদের রান্না করে প্লেটে/কলাপাতায় করে খাবার খেতে হয় ঠিক তেমনি জীবনের নানা বাঁকের সময়গুলো ধরে রাখার জন্য লেখাকে রান্না করে বই/ডায়েরীতে নিয়ে আসতে হয় এটিই লেখার স্বার্থকতা। আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭
নিভৃতা বলেছেন: একুশে বইমেলায় কেমন বই প্রকাশ হয়েছে আমি জানি না। তবে আপনাদের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে খুব একটা ভালো না। আমার লেখা নিয়ে আমি সন্তুষ্ট না। তবে ভালো লিখতে চাই। আপনাদের মত জ্ঞানীজনের সাহচর্যে আমার লেখার মান কিছুটা হলেও উন্নত হবে আশা করছি। আশা করতে তো দোষ নাই। তাই আমি আশা করে যাই। আমি আশাবাদী মানুষ। আশা পূরণ হলো কি হলো না এইটা পরের ব্যাপার।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই। ভালো থাকবেন।
০৭ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
গল্প উপন্যাস লেখা সহজ কাজ নয়। কাহিনী ও চরিত্র শ্রেনিবিন্যাস না জেনে বই প্রকাশ করেছেন হাজার হাজার লেখক। যে উদ্দেশ্য বই প্রকাশ করেছেন তাতে সফল হয়েছেন কিনা জানিনা তবে গল্প উপন্যাস বই কোনোটি হয় নি।
আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
২৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
০৭ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিশেষ শক্তির জন্য চড়ুই, ঘুঘু, টুনটুনি সহ জংলী কবুতর সব খেয়ে সাবাড় করে দিয়েছে।
প্রিয় সেলিম আনোয়ার ভাই শুভ কামনা রইলো।
২৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১১
নিভৃতা বলেছেন: গল্পটি ব্লগে পোস্ট দেয়া হয়নি এখনও। তবে শীঘ্রই দেবো। আপনার পোস্ট দেখে ইচ্ছে জাগলো।
০৭ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
লেখাটি পোষ্ট দিয়ে দিন। শুভ কামনা রইলো।
২৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
করুণাধারা বলেছেন: প্রথম ছবিটা দেখে ভেবেছিলাম কোন রক্তারক্তির ঘটনা নিয়ে লেখা, তাই প্রথমে পড়িনি। পরে পড়তে গিয়ে দেখলাম, এটা পাখির জন্য আপনার ভালবাসার গল্প। চমৎকার হয়েছে, +++
০৭ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
একটি পাখিতে যে পরিমান মাংস হয় সেই মাংসের জন্য একটি পাখি হত্যা করা মহা পাপ বলা চলে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপা।
৩০| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট।
০৬ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মানব সভ্যতা রক্ষা করতে হলে পশুপাখি রক্ষা করতে হবে। পশুপাখি ধ্বংস করে মানব সভ্যতা টিকে থাকবে না। ভয়ঙ্কর বিপর্যয় বাংলাদেশ, চীন, বার্মা এসব দেশ থেকে শুরু হতে পারে। চীন ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছে।
৩১| ০৭ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০৪
অন্তরন্তর বলেছেন: ১৯৯৫ সালের লিখা পাখি নিধন নিয়ে জনসচেনতামূলক পোস্ট। তখনকার পাখি শিকার কিছু মানুষের খেলার বিষয় ছিল। আমি বুঝি না একটা প্রাণী হত্যা কি করে একজন মানবের খেলা হতে পারে। ঠাকুর ভাই এখন পাখি খাবার জন্য নাকি চাষ করা হয়। আমরা দিনে দিনে চাইনিজদের মত সর্বভুক মানবে পরিণত হচ্ছি।
আগে ইংল্যান্ডে পাখির মাংস পাওয়া যেত না। কিন্তু গত ৮/১০ বছর যাবত সব বাংলাদেশি বা পাকিস্তানি গ্রছারি শপে অনেক ধরনের পাখি আমাদের সর্বভুক মানবের রসনাতৃপ্তির জন্য পাওয়া যাচ্ছে এবং উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে পাখি খুব বেশি পাওয়া যাচ্ছে। আমার মনে হয় পাখি খুব বেশি শিকার করা হচ্ছে, তারপর চাষও নাকি করা হচ্ছে। আগে বাংলাদেশে যতরকমের পাখি দেখা যেত গ্রামে বা শহরে এখন তার এক দশমাংশ নেই মনে হয়। ঠাকুর ভাই ১৯৯৫ সালের এই লেখা এখন আরও বেশি দরকার। আমাদের কোন কিছুতেই আর বিবেক বোধ নেই, আছে শুধু নৃশংসতা।এখন মানুষের প্রানের কোন মায়া নেই আর পাখি বা জীবজন্তুর মায়া আসবে কোথা থেকে ঠাকুর ভাই। ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
০৭ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অন্তরন্তর ভাই,
সালাম নেবেন, পাকিস্তানিরা যেমন মাংস খেয়ে খেয়ে মাথা গরম জাতি - আমরাও দিন দিন মাংস খাওয়া মাথা গরম জাতি হচ্ছি। এক সময় আড়াই টাকা সের মাংস ছিলো তখন দেশের মানুষ মাংস খেতে পেতো না, কিন্তু বর্তমানে ৫৫০ টাকা কিলো গরুর মাংস ও ৭০০ টাকা কিলো খাসির মাংস হওয়ার পরও জনগণের মাংস খাওয়া কমে নি বরং বেড়েছে। আমি শুক্রবারে বাজার করি, পরিবারগুলোর মাংস কেনা দেখে আমি হতভম্ব হই এ দেশের মানুষ অসুস্থ কেনো হবে না - এতো এতো মাংস খাওয়ার পর সুস্থ থাকার তো কথা না।
অন্তরন্তর ভাই, একটি পাখিতে আর কতোটুকু মাংস থাকে সেই মাংসটুকু খাওয়ার লোভ পাকিস্তানি বাংলাদেশী ছাড়তে পারে না, আপনার মনে আছে - কি পরিমান জংলি কবুতর আমাদের এলাকায় ছিলো? আমার দাদীজান বলতেন এগুলো জালালী কবুতর শাহ জালাল রাঃ সাহেবের দরগাহ থেকে বড় পীর রাঃ সাহেবের দরগাহতে আসা যাওয়া করে। আমরা ভয়ে আতঙ্কে ইট পাথর দিয়ে ঢিল দেওয়ার ও সাহস করতাম না।
কি এক কথা চালু হলো ৯০ এর শুরুতে পাখি খেলে শক্তি বাড়ে সাথে সাথে শুরু হলো পাখি নিধন - চড়ুই, টুনটুনি, জংলি কবুতর (জালালী কবুতর) ঘুঘু, দোয়েল, বক, মাছরাঙা, বালিহাঁস - ৯০ এর সেই এক দশকের মধ্য সব পাখি খেয়ে দেশ খালি করে দিয়েছে ইডিয়ট বাংলাদেশী। শাহবাজপুর তিতাস নদীতে বালিহাঁসের ঝাক নামতো এক এক ঝাঁকে ১৫০ - ২০০ - ৩০০ হাঁস থাকতো। সব পাখি মানুষের পেটে চলে গেছে।
জাতি হিসেবে পাকিস্তানি, ভারতীয় ও বাংলাদেশীর মাঝে খুব একটা তফাৎ নেই এরা একই বেল্টের একই রক্তের মানুষ। হিংস্র পশু ও হিংস্রতায় এদের কাছে হার মানবে। আপনি সঠিক বলেছেন পাখি এখন চাষ হচ্ছে - ঢাকা সহ সমগ্র দেশে বাড়িরে ছাদে পাখি পালনের জন্য নেট দিয়ে ছাদ জেলখানা তেরি করেছে এই জাতি, পাখি খাবে সকালে - দুপুরে - রাতে রোজ তিন বেলা। ধর্মবাণীতে এক একজন ঝানু উস্তাদ আর পশু পাখি এমন কি মানুষ হত্যার ব্যাপারেও এরা উস্তাদ।
অন্তরন্তর ভাই, ভালো থাকুন, সুস্থ্ থাকুন, ব্যস্ত থাকুন। শুভ কামনা রইলো।
৩২| ১৩ ই মার্চ, ২০২০ রাত ২:৩৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যাবো ভাই, যখন ঢাকায় যাব।
প্রথম দাওয়াত অগ্রাহ্য করতে নেই।।
অনেক ধন্যবাদ
১৩ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৩:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আসুন নাস্তা করি।
মধ্যরাতে আমি দৈ কলা চিড়া গুড় খাই।
দাওয়াত রইলো ভাই। অনেক ধন্যবাদ।।
৩৩| ২১ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টটিতে ফিরে আসতে বেশ দেরী হয়ে গেল । এর মাঝে সারা দুনিয়া বলতে গেলে অবরোদ্ধ হয়ে গেল । যাহোক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন পাখি নিধনের নিষ্ঠুরতা । লেখাটি পাঠে মনে পড়ে ছোটকালের কিছু কথা :-
বাড়ির কাছের বড় একটি বাঁশঝাড় সাদা বকে ধবধবে হয়ে উঠত। আমি দেখতাম অমাদের বাড়ীর পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট নদীর ঘাটে বেদে নৌকার বহরে থাকা পুরুষ মানুষগুলি সকাল সাঁঝে হাতে গুলতি ও তীর নিয়ে ঘুরে বেড়াত পাখী শিকাড়ের নেশায় । তারা নিখুতভাবে গুলতি মারত বাশ ঝারে থাকা বকগুলিকে তাক করে্ আর বকগুলো আতঙ্কে কক কক করে দল ধরে উড়ে যেত আকাশে।
অনেক দিন দেখতাম পাখী শিকাড়ী বেদের শিকার হতো কানি বক। মাটিতে পড়ে থাকা বক লম্বা গলা উঁচু করে ঠোকর দিতে চাইত । কিন্তু তরা কৌশলে ধরে ফেলত। কচুরিপানা ছিঁড়ে ওর ঠোঁটে ঢুকিয়ে দিত, যেন তাকে আর আক্রমণ করতে না পারে। দুই পা ধরে ঝুলাতে ঝুলাতে নিয়ে যেতো নৌকাতে, কী বীরত্ব তার!
ভাবতাম এটা কত নিষ্ঠুরতাই না ছিল তাদের ! শুধু কি পাখী মারাতেই নিষ্ঠুর, না- তারা ছিল তার চেয়েও বেশি ,তাদের বৌ ঝিরা মাথায় সাপের ঝাপি কিংবা গৃহস্ত বাড়ীর বৌ ঝি দের কাছে বিক্রয়ের জন্য আয়না,কাকইচিরুনী চুলের ফিতা,পায়ের
আলতা, হাতের চুড়ী ,নাকের ফুল , কানের দুল ইত্যাদির পশড়া নিয়ে দল বেদে গ্রাম হতে গ্রামে গিয়ে ফেরী করে অর্থ জোগার করত। অপরদিকে বেদে বহরের বেটা ছেলে গুলি আরাম করে সারাদিন নৌকায় বসে থাকত আর সকাল সন্ধায় পাখী শিকার আর নদী পাড়ের সাপ ব্যাং কুইচ্ছা, মাইট্টা কাছিম ধরত । এখন ভাবি কত ভাবেই না তারা প্রকৃতির জিব বৈচিত্র বিনষ্ট করত। এখনো বিবিধ প্রক্রিয়ায় জীব বৈচিত্র বিনষ্ট হচ্ছেই। এর পরিনাম হচ্ছে ভয়াবহ । আপনার এই পোষ্টের লেখাটির কল্যানে সকলের মাঝে সচেতনতা আসুক এ কামনা রইল ।
২১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডঃ এম এ আলী ভাই,
আমার মাঝে মাঝে মনে হয় মানুষের এমন বিরূপ আচরণে প্রকৃতি আমাদের উপর প্রতিশোধ নিচ্ছে। আপনি বেদে পরিবারের কথা বলেছেন - ডঃ এম এ আলী ভাই এগুলো আমার নিজের চোখে দেখা এ ধরনের পাখি শিকার হচ্ছে তাদের কাছে পুরুষত্ব বীরত্ব। তাদের পুরুষত্ব বীরত্ব নিরহ পাখি শিকারে সীমাবদ্ধ তাদের বীরত্ব কখনো প্রমাণ করবে না জীবনে সাবলম্বী হওয়ার রুপক হিসেবে। বেদে পরিবারের পুরুষদের পুরুষত্বে কখনো তাদের পরিবারে এনে দিবে না স্থায়ী জীবন।
বিশ্ব জুড়ে আজ যেই নৈরাজ্য মহামারী তার অন্যতম কারণ বিচারহীনতা, নিরহ জীবের উপর অবিচার। আপনার হয়তো মনে আছে আমি আপনার সাথে বলেছিলাম ডঃ এম এ আলী ভাই, আমেরিকা হয়তো চীন জাপান উত্তর কোরিয়া নিয়ে ভাবছে না (হয়তোবা) তবে আমেরিকার পতনের কারণ সহ কাল - মহাকাল হবে “চীন, জাপান, উত্তর কোরিয়া, সহ আরেকটি দেশ সেটি জার্মান”। ***পয়েন্ট নোট রাখার জন্য অনুরোধ করছি। (০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫১ সামান্য উত্তপ্ত আমেরিকা! অতি উত্তপ্ত বাংলাদেশ!! হত্যাযজ্ঞ হবে ইরানে!)
ডঃ এম এ আলী ভাই, প্রতিশোধ ভয়ঙ্কর বিষয়, এটি জেনেটিক ধারা ধরে রাখে শত সহস্র বছর। ভারতে গত ৪০০ বছর ধরে যা হয়েছে কি পরিমান হিন্দু রাজার পরিবার (জেনানা মহল) আগুনে পুড়ে মরেছে তার অভিশাপ প্রতিশোধের আগুন তো থাকবেই - থাকতেই হবে।
আমাদের লেখায় কিছুই পরিবর্তন হবে না। আমাদের লেখার পাঠক সংখ্যা ২০ জন থেকে সর্বোচ্চ ২০০ জন বারংবার পোস্ট দেখার কারণে ভিউ সংখ্যা কখনো হাজার পর্যন্ত দেখায় যদিও পাঠক সংখ্যা ভুলেও হাজার নয়। আর হাজার হলেই কি আসে যায় ১৭ কোটি মানুষের দেশে হাজার একটি চিনির দানার পরিমান মাত্র। আমি লিখি নিজের সান্তনার জন্য আর সবাই কি জন্য লিখেন জানি না।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন ভাই সাহেব।
৩৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৩
পদ্মপুকুর বলেছেন: অসাধারণ বললেও কম বলা হবে। আপনি ৯৫-এ এই গল্প লিখেছেন !!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পদ্ম পুকুর ভাই, যারা পাখি হত্যা করছেন তারা কি একবারও ভেবেছেন এই পাখিদের বাসায় ছোখ না ফোটা ছোট ছোট অসহায় বাচ্চা থাকতে পারে, অনাহারে মাতাপিতার জন্য অপেক্ষা করছে - তারা উড়তেই জানে না, নিজে নিজে কিভাবে খাবার সংগ্রহ করবে আর খাবে কিভাবে? আমরা মানুষ হিসেবে প্রাণী জগতের সবচেয়ে বর্বর প্রাণী এ কথা মনে হয় আর বিশেষ ভাবে বলার অপেক্ষা রাখে না।
১৯৯৫ এ লিখা, তখন সাপ্তাহিক যায়যায়দিন এ লেখালেখি করেছি।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, পাখিদের প্রতি আপনার ভালোবাসা জেনে আপনার প্রতি রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:১১
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: পাখি শিকারের বিরুদ্ধে কঠিন আইন প্রয়োগ করা উচিত। শাস্তির ভয়ে যে কোন অন্যায় থেকে দূরে থাকে মানুষ ,