নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
গণপ্রজাতন্ত্রী সোমালিয়া সরকার মন্ত্রী পরিষদে কতোজান বিসিএস অফিসার আছেন? তাছাড়া সততার সাথে সোমালিয়া সরকার চাইলেও সঠিক ও যোগ্য মন্ত্রীপদে কতোজন বিসিএস অফিসার দিতে পারবেন?
(ক) মন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় - একজন সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ
(খ) মন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় - একজন সাবেক তুখোড় রাষ্ট্রদূত
(গ) মন্ত্রী, কৃষি মন্ত্রণালয় - কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক ডিন / ভিসি
(ঘ) মন্ত্রী, আইন মন্ত্রণালয় - একজন সাবেক বিচারপতি
(ঙ) মন্ত্রী, রেলপথ মন্ত্রণালয় - একজন সাবেক রেলওয়ে চিফ ইঞ্জিনিয়ার
(চ)
(ছ)
(জ)
(ঝ)
গণপ্রজাতন্ত্রী সোমালিয়া সরকারের পক্ষে সম্ভব এভাবে মন্ত্রী পরিষদ সাজানো? রাস্তার কুলি মুজুর সিএনজি ড্রাইভার রাস্তার শিল্পী অভিনেতা অভিনেত্রী সাংসদ হয়ে বসে আছেন, চেম্বার অব কমার্স দখল করে বসে আছেন। অহংকারের তাপে মুখ বাঁকা করে করে তারা কথা বলেন। তাদের কথা বলার ধরন দেখে মনে হয় “মুখ প্যারালাইজড হয়ে আছে”। এক কালে মধ্যরাতে কেক কাটা গ্রুপে যারা ছিলেন, সে সময়ে তারাও অহংকারের তাপে মুখ বাঁকা করে করে কথা বলতেন, এখন সবগুলো পলাতক - হারাম *দার দল।
সাংসদ হচ্ছে জনগণের নেতা, সোমালিয়া সরকারের দেশের কোটি কোটি জনগণের কোটি কোটি সমস্যার জন্য যাবতীয় দায়ভার তাদের সাংসদ ও নেতানেত্রীর। আমলা সচিব হচ্ছেন জনগণের চাকর - চাকরের কোনো দায়ভার থাকে না, চাকরের যদি দায়ভার থাকে তবে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে হাস্যকার জোক।
চাকরিখাতে ছোট একটি উদাহরণ দিচ্ছি, লংকান সী-ম্যানস বিশ্বব্যাপী কিভাবে ছড়িয়ে আছে। কি দাপটের সাথে সাগরে মহা সাগরে তারা কাজ করে যাচ্ছেন তা সোমালিয়া সরকারের দেশের সাংসদ ৫০ বার মরে আবার জীবিত হলেও বুঝতে পারবেন না - কারণ এই জ্ঞান এই শিক্ষা তাদের নেই। এই দেশে চাকরিজীবি ও চাকরি প্রত্যাশী উভয়কে দেখে মনে হয় আত্মহত্যার জন্য প্রতিনিয়ত দৌড়াচ্ছেন তো দৌড়াচ্ছেন - সমস্যা কি?
উপসংহার: গণপ্রজাতন্ত্রী সোমালিয়াতে চাকরি সংকট দুর করার জন্য প্রয়োজন সঠিক পদক্ষেপ আর সঠিক পদেক্ষপ নিতে পারবেন বিসিএস অফিসাররা, তাদের সংসদে স্থান করে দিতে হবে, সংসদে তাদের যোগ্য স্থান থাকতে হবে। যাত্রাদলের লোক, সং - জোকার, নায়ক নায়িকা, নাচনেওয়ালী, গায়িকা সংসদে রাখা যাবে না - তাহলেই দেশের উন্নয়ন হবে, দিনশেষে দেশের জনগণ হাসিমুখে ভাত খেতে পারবেন। ক্যাপ/হ্যাট/হেলমেট সম্মানের সাথে মাথায় পরিধানের বস্তু এটি কখনো ভিক্ষা করার পাত্র হতে পারে না। যেই সকল দেশ এই কাজটি করেছেন তারাই শত শত বছরের জন্য ডুবে গেছেন অতলে - মহা অতলে।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ। নির্বাচিত পোষ্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ছবি: গুগল
১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেশের সরকারি দপ্তরগুলো দখল করে রেখেছে তৃতীয় চতুর্থ পঞ্চম শ্রেনীর কর্মচারীদের ইউনিয়নে - তাদের কাছে জিম্মি সরকারি অফিসগুলো। জিম্মি সাংসদদের কাছে। জিম্মি সরকারি দলের সান্ডা পান্ডাদের কাছে।
সাংসদরা গুল খেয়ে খেয়ে একটির পর একটি সরকারি ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ করে দিয়েছেন সাথে মদদ দিয়েছেন তৃতীয় চতুর্থ পঞ্চম শ্রেনীর কর্মচারী ও তাদের ইউনিয়ন। বেকার বাড়বে, খুব অল্প বেতনে ব্যক্তিমালিকানা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে করে এক দল লোকের প্রাণ ওষ্ঠাগত হবে, আরেক দল চলে যাবেন উট দুম্বার দেশে। - এই হচ্ছে এই দেশের পরিণতি।
এই দেশটাকে রাজনীতি আর রাজনীতিবিদরা কপ কপ চপ চপ খেয়ে ফেলেছে।
২| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০১
কথক আরমান বলেছেন: জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা গেলে এই দেশ টা আক্ষরিক অর্থে সোনার বাংলা হতো।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সোনা রুপা ব্রোঞ্জে সমস্যা নেই সমস্যা সাংসদগণ টাকা লোপাট করে কানাডা আমেরিকা মালয়েশিয়া যাওয়ার রেওয়াজ চালু করেছেন। এখন সবাই ব্যাগ বস্তা বেধে সেদিকেই দৌড় দিচ্ছেন। কিছুদিন পর কানাডার কিছু কিছু এলাকা বাংলাপাড়া নাম হয়ে যাবে।
৩| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: কি মন্তব্য করবো বুঝতে পারছি না।
আমাকে ক্ষমা করবেন।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চা বিস্কুট খেয়ে যান। খালি মুখে যাবেন এটি কেমন কথা?
৪| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৪৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিসিএস অফিসাররা চাকুরী জীবনে সৎ থাকেনি। মন্ত্রী হয়ে সৎ হবে কি?
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিসিএস অফিসার কতোজনকে দেখেছেন ঢাকা শহরে অবৈধ আয়ে তিন-পাঁচটা বাড়ি করে রাজত্ব করতে? পিয়ন চাপরাসি ক্লারিক্যাল পোস্টে যারা আছেন তাদের দেখছি রাজধানী সহ নিজ নিজ জেলাতে বাড়ি ঘর করে ধুম ধুমার করে রেখেছেন।
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:১২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: চুপচাপ পড়ে গেলাম।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমাদের আর কিইবা করার আছে চুপচাপ আছি চুপচাপ থাকবো। আমরা কি নিজ দেশে রিফিউজি হয়ে গেলাম?
৬| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:৪৬
আকন বিডি বলেছেন: সোমালিয়া তার নিজের কবর নিজে খুরলে কারো সমস্যা হবার নয়। তার খোরা কবরে শান্তিতে যেতে দিন।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
“নেশা খাবি খা - মারা যাবি যা” - এই সূত্রটি ভালো। আসলেই এটিই হওয়া উচিত।
৭| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ ভোর ৬:১৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সংসদে গায়িকা একজনতো থাকা ভালো । অন্যরা দেশ দশের কথা ভাবে এবং বলে ক্লান্ত হলে গান শুনায় সতেজ করে।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেশে তো গায়িকার অভাব নেই। প্রতিটি মহল্লায় একজন করে গায়িকা রাখলে কেমন হয়? সন্ধ্যা শেষে সেখানে গানের আসর জমবে নাকি বলেন? ১৯৭১ এ কোলকাতা পলাতকরা সেখানে দিনরাত রঙমহলে বোতল নিয়ে ডুব দিয়েছিলেন। গায়িকার সুর সেই রঙমহল থেকেই কান হয়ে হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে।
৮| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ ভোর ৬:১৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও আমলারা দুর্নীতি ও ক্ষমতার ক্ষেত্রে এক ওপরের পরিপূরক। এই দুটি গোষ্ঠী নিজেদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ এবং দীর্ঘমেয়াদী মিথস্ক্রিয়াবা সিম্বায়োসিস করে জীবনযাপন করে থাকে। এথেকে পরিত্রানের কোনোই উপায় নেই মাইনকার চিপায় পড়া পাবলিকের। এই দেশে জন্ম গ্রহণ করাটাই তাদের আজন্ম পাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমলারা দুর্নীতি করছেন না। দুর্নীতি করছেন সরকারি দপ্তরের তৃতীয় চতুর্থ পঞ্চম শ্রেণীর গোলাম’রা যারা রাজনৈতিক জ্যাকেট পরে জনগণের সরকারি দপ্তারের পান্ডা হয়ে আছে। এই দেশের মানুষ ১৯৪৭ থেকে মাইনকা চিপায় পরেছে আর রক্ষা নেই। সত্যি সত্যি এই দেশে জন্মগ্রহণ করাটাই আজন্ম পাপ।
৯| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:২২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবাই দেখে মনে হয় দেখে মনে হয় আত্মহত্যার জন্য প্রতিনিয়ত দৌড়াচ্ছেন তো দৌড়াচ্ছেন - সমস্যা কি?
সমস্যা না, ফায়দা।
অনেকে আত্নহত্যায়ও রাজি। এরপরও আশায়, যদি কিছু ফায়দা আসে ..
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নারে ভাই। এই দেশে প্রাইভেট সেক্টরে চাকরিজীবিরা বিরাট বিপদে আছে। বিক্রয় কর্মী ও মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের দেখলে মনে হয় সত্যি সত্যি এরা আত্মহত্যা করবে। রাত ১২:০০ রাত ০১:০০ টাতে দেখি ফার্মেসির সামনে শুকনো মুখে মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ দাড়িয়ে আছে - এদের কি বাড়ি ঘর পরিবার পরিজন নেই? প্রতিষ্ঠানগুলো কতোটা মানসিক চাপে রাখলে এমন হতে পারে?
১০| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এক জনের কাজ আরেকজন দিয়ে হয় না। সামরিক বাহিনীর লোক দিয়ে দেশ চালাতে পারবেন সাময়িকভাবে। এটা দীর্ঘ মেয়াদি হলেই ক্ষতিকর। মাইন্ড সেট গুরুত্বপূর্ণ। আমলাদের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে দেশ চালানো যাবে না। আমলারা নিজেদের প্রভু ভাবে। যদিও তাদের নিজেদেরকে সেবক ভাবার কথা। ঐ মন মানসিকতা আজীবন তার মধ্যে থাকে। দেশ রাজনীতিবিদদের দিয়েই চালাতে হবে। আমলারা রাজনীতিবিদদের জন্য স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না এটা সত্যি। সৎ আমলারা কোন ঠাসা অবস্থায় থাকে। আমলা কখনও রাজনিতিবিদের বিকল্প হতে পারে না। তাদের কাজের জায়গা আলাদা। একজন প্রকৃত রাজনীতিবিদ হতে বহু বছর সময় লাগে। একজন আমলা অবসর গ্রহণের পরে এমপি বা মন্ত্রী হতে পারলেই সে প্রকৃত রাজনীতিবিদ হয়ে যায় না। আমরা এই ধরনের বিকল্প আলোচনা করছি কারণ আমাদের রাজনীতিবিদরা ব্যর্থ, অযোগ্য ও দুর্নীতিগ্রস্ত। একইভাবে আমাদের আমলাতন্ত্রের অবস্থাও সার্বিকভাবে খারাপ। এরা দুর্নীতিগ্রস্ত, লোভী ও কোন কোন ক্ষেত্রে অযোগ্য ও ব্যর্থ। তবে চূড়ান্ত দায় রাজনীতিবিদদের উপর আসে কারণ তারা খারাপ বলেই রাষ্ট্রের অন্যান্য অঙ্গগুলি খারাপ। তারা ভালো হলে অন্যান্য উন্নত দেশের মত আমাদের সব কিছুই ভালো হত। এই দেশের মানুষের মধ্যে কিছু সমস্যা থাকতে পারে। তারপরও এই লোকগুলি অন্য দেশে গেলে সুন্দর নিয়ম মেনে চলছে সুনামের সাথে কাজ করছে। কিন্তু এই দেশে পরিবেশের জন্য সে পারছে না। দেশের জনগণের সমস্ত দুর্ভাগ্যের দায় মুলত রাজনীতিবিদদের। অন্যদেরটা গৌণ।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় - একজন সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ।
মন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় - একজন সাবেক তুখোড় রাষ্ট্রদূত
মন্ত্রী, কৃষি মন্ত্রণালয় - কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক ডিন / ভিসি
মন্ত্রী, আইন মন্ত্রণালয় - একজন সাবেক বিচারপতি
মন্ত্রী, রেলপথ মন্ত্রণালয় - একজন সাবেক রেলওয়ে চিফ ইঞ্জিনিয়ার
এরা সামরিক বাহিনীর লোক? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অবস্যই একজন আই.জি প্রয়োজন। আপনার পুরো লেখা মন্তব্য আমি সমর্থন করছি। এবং সাথে সাথে বলছি - রাজনীতি আর রাজনীতিবিদরা এই দেশটাকে খেয়ে ফেলছে। আমাদের রক্ষা নেই।
১১| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাধারন গ্রাজুয়েশনের পর স্কুল অব পার্লােমেন্ট এ দুই বছরের কোর্স সফল ভাবে সম্পন্ন করা ব্যক্তিগণই নির্বাচনে নমিনেশনের জন্য বিবেচিত হবেন।
স্কুল অব পার্লামেন্টে এ দেশ ও প্রশাসন পরিচালনার মৌলিক নীতি সমূহ, সততা, দায়, দায়িত্ব, কর্তব্য, নিষ্ঠা, দেশেপ্রম, আন্তর্জাতিক রাজনীতি, সম্পর্ক, কূটনীতি, নাগিরক জ্ঞান, পরিকল্পনা, সংবিধানে নাগরিক অধিকার, মর্যাদা, আত্মমর্যাদা, কান্ট্রি ব্রান্ডিং, অপরাধ প্রবণতা, শাস্তি, সহ সমুদয় প্রয়োজনীয় বিষয় অন্তর্ভূক্ত করে তাতে সুশিক্ষিত করতে হবে।
নাগরিকদের জন্যও অনুরুপ অনলাইন স্কুল বা শিক্ষায়োজন আবশ্যক।
এবং এই মৌলিক শিক্ষা সনদধারীদের জন্য রাষ্ট্রীয় নানা সুবিধা ( একাকালীন কর রেয়াত, সম্মাননা, সন্তানেদর শিক্ষাজীবনে সুবিধা, সহ প্রযোজ্য নানা উৎসাহ মূলক আয়োজনে সারাদেশের নাগরিকদের নাগরিক জ্ঞান, দায় এবং কর্তব্য সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদান।
চাকুরীর বদলে আত্মকর্মসংষ্থানে উৎসাহিত করা।
চাকুরীর নিয়োগে ঘুষ দানে এবং গ্রহণে কঠোর শাস্তির বিধান বাস্তবায়ন করা।
মিডিয়ায় শুভ সুন্দর এবং কল্যান সমাজ গঠনের দায় থেকে অনুষ্ঠান, বিনোদনে পরিকল্পনা।
অপরাধী বিত্তবানের বিলাসের বদলে শ্রমজীবি মানুষের জীবন সম্মানজনক -ধারনা প্রতিস্থাপন।
ধর্ম, বর্ণ, সম্পদ ভেদভুলে মানুষকে মানুষ হিসেবে সম্মান এবং মর্যাদার চেতনা প্রতিষ্ঠা।
আর সবার আগে সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বচানের মাধ্যমে গণতন্ত্রের নূন্যতম চর্চার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বাস্তবায়ন।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার পুরো মন্তব্য আমি দুই দুইবার পড়েছি - এগুলো বাস্তবায়ন কে করবেন? এইগুলো বাস্তবায়ন হলে দেশের মানুষ সু-শিক্ষিত হয়ে যাবেন। তখন কেউ আর রাজনীতি করবেন না। তখন রাজনীতিবিদরা কিভাবে চলবেন তাদের গুন্ডা বহর চালাতে আন্দামান দ্বীপ থেকে তো আর লোকজন আনা সম্ভব না! এই দেশের লোকজন যতোদিন মূর্খ - বলদ থাকবে ততোদিন রাজনীতির বলি হয়ে যাবে। আর এটির জন্য যা যা প্রয়োজন রাজনীতিবিদগণ করে যাবেন।
নির্বাচনের কথা ভুলে যান। নির্বাচনের কথা বললে একদম গায়েব করে দিবো। গায়েবানা জানাজা আগাম তৈরি রাখবেন।
১২| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:০৩
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: মাথায় জট পাকায়া যাচ্ছে আমার
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এটাই রামলীলা। দেশের মানুষের মাথায় জট পাকিয়ে গেছে - এই জীবনে আমাদের মাথার জট আর খুলবে না।
১৩| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন-----
নির্বাচনের কথা ভুলে যান। নির্বাচনের কথা বললে একদম গায়েব করে দিবো। গায়েবানা জানাজা আগাম তৈরি রাখবেন।
হা হা হা
তবে আর সোমালিয়ার জন্য কান্নাকাটি না করে
ছেড়ে দে মা লুটেপুটে খাই - চলমান তত্ত্বে গা ভাসালেই চলে
অবশ্য সুযোগ না পেয়ে ছেলের চরিত্র ভাল হলে ভিন্ন কথা
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিদ্রোহী ভৃগু ভাই, সুযোগ আছে - ২০০% সুযোগ আছে। সমস্যা হচ্ছে ছেলেমেয়ে বড় হয়েছে বাবার সততা দেখে দেখে এখন এইসব করে বাসায় ফিরে চেহারা দেখাবো কি করে? আর আয়নায় নিজের চেহারা দেখবো কি করে? নিজের কাছেও তো জবাবদিহীতা আছে - নাকি বলেন?
রাতের পর দিন আসে - যতো ঘন অন্ধকার রাত হোক দিনের আলো আসবেই। মীর জাফর, হিটলার, সাদ্দাম, গাদ্দাফী আজ তারা কেউ নেই শুধু ইতিহাসে তাদের নাম আছে। - কি বুঝলেন?
১৪| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
ইসিয়াক বলেছেন:
পড়লাম।
কিন্তু কি বলতে হবে বুঝতে পারছিনা বলে মন্তব্য করলাম না, প্রিয় মাহমুদ ভাই।
শুভকামনা।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ইসিয়াক ভাই, পড়েছেন এবং এটি জানতে পেরেছি এটিই কম কিসে? অন্তত আপনার আমার জানা থাকলো।
১৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মীর জাফর, হিটলার, সাদ্দাম, গাদ্দাফী আজ তারা কেউ নেই শুধু ইতিহাসে তাদের নাম আছে। - কি বুঝলেন?
হুম।
আমরা বুঝলে কি হবে! ইতিহাসের অদ্ভুত শিক্ষা ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না!
পরিণতি জেনেও যেন মোহাচ্ছন্নতায়, নিয়তির টানেই সে পথেই চলতেই থাকে চলতেই থাকে. . .
রাতের পর দিন আসে - যতো ঘন অন্ধকার রাত হোক দিনের আলো আসবেই।
সে আশাতেই বেঁচে থাকা। কিংবা মরে যাওয়া। আশা তবু নিরন্তর।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিদ্রোহী ভৃগু ভাই,
সময় হচ্ছে সবচেয়ে বড় ছায়াপথ। সময় সব খেয়ে ফেলবে। যতো রথী মহারথী হোক কাউকে ছাড় দিবে না। - সে আশাতেই বেঁচে থাকা। কিংবা মরে যাওয়া। আশা তবু নিরন্তর।
১৬| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১৫
তানজীল ইসলাম বলেছেন: দেখুন: দেশ যোগ্য লোকে সয়লাব
যে কারণে বন্ধ হচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদফতরের বুলেটিন
১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ময়লা নর্দমার ভাগাড় এর মতো সয়লাব হয়ে আছে।
১৭| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি উদাহরণ হিসাবে বলেছিলাম যে এক জনের কাজ আরেক জনের দ্বারা হয় না। উদাহরণ হিসাবে বলেছি এটা আমার মন্তব্যে স্পষ্ট করা উচিত ছিল।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি আপনার লেখায় উদাহরণ বুঝতে পেরেছি এবং পুরো সমর্থনও করেছি। সংসদে আমাদের প্রফেশনাল লোক প্রয়োজন। সিএনজি ড্রাইভার গায়িকা নায়ক নায়িকা আর মূর্খ গাধাদের রাজনীতিবিদ হিসেবে প্রয়োজন নেই এটি বুঝাতে চেয়েছি। সংসদে প্রফেশনাল লোক থাকলে দেশের মানুষের জীবন পরিবর্তন হতে বাধ্য।
১৮| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: চা বিস্কুট খেয়ে যান। খালি মুখে যাবেন এটি কেমন কথা?
চা বিস্কুট খাবো না। বার্গার আর কোক খাওয়ালে খেতে পারি।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
তথাস্তু। তবেই তাই হোক, বার্গার কোক আর আইসক্রিম।
১৯| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: লেখাটা ভাল এবং যুক্তিসঙ্গত মনে হয়েছে।
আমি যেটা বলতে চাই, দেশ পরিচালনার জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা বাস্তবায়ন না করতে করতে এই অবস্থা।
যোগ্য লোক নেই তা নয় কিন্তু নির্দিষ্ট ক্ষেত্র অনুযায়ী কেউ নেই।
বর্তমান অবস্থা কোনদিন যে মুখ তুলে দাঁড়াবে এটা স্বপ্নের মত।
ক্যাপ/হ্যাট/হেলমেট সম্মানের সাথে মাথায় পরিধানের বস্তু এটি কখনো ভিক্ষা করার পাত্র হতে পারে না।
-এই কথাটা অসাধারণ লেগেছে।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী - তিনি কি একজন বস্ত্র বিশেষজ্ঞ বা বিমান পরিবহন মন্ত্রী তিনি কি একজন পাইলট বা এ্যারোনোটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার? না কেউ কোথাও সঠিক জায়গাতে নেই।
সত্যি ভাই, এই দেশে সম্মানের ক্যাপকে ভিক্ষা করার পাত্র বানিয়ে প্রফেশনালদের ছোট করা হয়েছে। যার পরিনাম লক্ষ কোটি কর্মহীন মানুষের চাপে চিরো দুঃখী সোমালিয়া। আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন পোস্টের মূল ছবিই দেওয়া হয়েছে ক্যাপ। ধন্যবাদ।
২০| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২৬
অন্তরা রহমান বলেছেন: আমার মনে হয়, স্বাধীন ব্যবসা আর ছোট শিল্পের প্রসার এই চাকরির দুর্দশাকে দূর করতে পারে।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মন্তব্য উত্তর পরে। বোন এতোদিন পর? কেমন আছেন?
নারে বোন, সবাই ব্যবসা করলে চাকরি করবে কে? এখন ঘরে ঘরে অনলাইন ব্যবসায়ী - অনলাইনে কাপড় কসমেটিকস মাছ মাংস হাবিজাবি সব বিক্রি হচ্ছে। যে কোনো মূল্যে কৃষিখাত উন্নয়ন করতে হবে। পাট ও চামড়া শিল্প গলা চিপে হত্যা করাটা বিরাট ভুল বিরাট অন্যায় হচ্ছে বিরাট পাপ হচ্ছে।
২১| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮
অন্তরা রহমান বলেছেন: আছি আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়া। আপনি ভালো তো?
অনলাইন ব্যবসায়ীদের মধ্যে কয়জন টিকে থাকে, দেখা যাক। আর এদের ব্যবসায়ী বলাটাও অন্যায়। আসল ব্যবসায়ী পণ্য বা সেবা তৈরি করে, অনুকরণ না। কৃষি আর চামড়া এ দুটোকে আসলেই গুরুত্ব দিতে হবে। খুবই জরুরী দুটো চাকা একটা দেশের উন্নয়নের জন্য।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন, আল্লাহর রহমতে আমিও ভালো আছি।
আপনি সঠিক বলেছেন। অনলাইন ব্যবসায়ীদের অত্যাচারে সেলফোন বন্ধ করে দিতে হবে। প্রতিদিন এসএমএস আর ই-মেইল। “ব্যবসায়ী পণ্য ও সেবা তৈরি করেন” - আপনি ব্যবসা সম্পর্কে যথেষ্ট ভালো জ্ঞান রাখেন। দেশে শিল্পখাত ও কৃষিখাত টিকিয়ে রাখার জন্য শক্ত পদক্ষেপ দরকার নয়তো এই দেশে অভাব আকাল মঙ্গা দুর্ভিক্ষ লেগে যেতে সময় লাগবে না। আর শিল্প ও কৃষিখাত উন্নয়ন করতে পারলে কর্মের অভাব হবে না।
২২| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দেশের এই অবস্থা একদিনে হয়নি সুমালী সরকার সঠিক পদক্ষেপ নিতে না পারলে এর থেকে অচিরে বের হতে পারবেনা।
+++++
১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি আপনাকে একটি মজাদার তথ্য দিচ্ছি আজ এখন যদি সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া শুরু হয় তাহলেও সোমালিয়ার লক্ষ কোটি সমস্যা দুর করতে কমপক্ষে ১০ বছর সময় লাগবে। সোমালিয়া রন্ধে রন্ধে নষ্ট হয়ে গেছে। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ঋণের চাপে পঁচে আছে তারপরও কিছুদিন পর পর মাইকিং করে জানানো হয় রেমিটেন্স এর ভার বহন করতে পারছেন না! রেমিটেন্স ডলারে ব্যাংক নাকি ভরপুর। তলাবিহীন দেশের তলাবিহীন ব্যাংক কিভাবে ভরপুর হয়?
২৩| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সোমালিয়া দেশে বিসিএস ক্যাডার!!! শুরুতে একটু বুঝতে সমস্যা হয়েছিল।
ঠিকই তো চোখের সামনে এমন অনৈতিক কাজ দেখে একজন সচেতন নাগরিকের অন্তরে দগ্ধ হওয়া ছাড়া আর কিইবা করার থাকতে পারে। সোমালিয়ায় দরকার আরেকজন বঙ্গবন্ধুর যিনি দেশের ঘুনেধরা অবকাঠামো খোলনলচে পাল্টে দেবেন।
শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পদাতিক চৌধুরি ভাই, আপনি কথিত সোমালিয়া দেশ চিনতে পেরেছেন জেনে ভালো লাগছে - ধন্যবাদ। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে সোমালিয়ার মানুষের হাত রক্তে রঞ্জিত। সোমালিয়াতে মহান নেতাদের হত্যা করা হয় - হত্যা করা হয়েছে।
২৪| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:৫০
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ইউনিয়ন করা ঠিক আছে কিন্ত ইউনিয়নের নেতারা ছিল সব টাউট বাটপার।তারা লুট পাট করতো,কিন্ত নীতি নির্ধারনে আমলারাই ছিল এবং আছে।দেশটার বারটা বাজাচ্ছে সরকার,সরকার দলের লোকজন এবং আমলারা।অবশ্য এর থেকে উদ্যার পেতে হলে রাজনীতিবিদ দের কাছেই যেতে হবে।রাজনৈতিক দলগুলোকে গনতান্ত্রীক ও দেশপ্রেমিক হতে হব।এখানে জনগনেরও একটা বিরাট ভূমিকা আছে।তাদের রাজনীতি সচেতন হতে এবং রাজনৈতিক কর্ম কান্ডে অসংগ্রহন করতে হবে।দাবি দাওয়া নিয়ে মাঠে থাকতে হবে।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এই দেশ সব সময় টাউট বাটপার দখল করে রেখেছে। আর রাজনীতিবিদরা দেশকে ভাবে নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তি। আর আমরা সাধারণ নাগরিক হচ্ছি নিজ দেশে যাযাবর। বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত কোনো রাজনৈতিক দলকে দেখেছেন গণতান্ত্রিক ভূমিকা রেখেছে বা দেশপ্রেমিক কোনো রাজনৈতিক নেতা? আমার জানা নেই, বাংলাদেশে কে কখন দেশপ্রেমিক ছিলেন - সবাই ক্ষমতার লোভে ক্ষমতা ধরেছেন। যাক সেসব হয়তো দেশ একদিন পরিবর্তন হবে - হয়তো হবে না। কালের আবর্তে ডুবে যাবে।
২৬| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৪
অরণি বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট। আমাদের সংসদে নায়িকা, গায়িকা, খেলোয়াড়, জোকার, ভাড়, নাচনেওয়ালী, নিরক্ষর পন্ডিত, দোকানদার, কুলিমজুর দিয়ে ভরে গেছে সেখানে কি করে জ্ঞানের কথা বের হবে?
১২ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
একটি কথা কি জানেন? রতনে রতন চেনে, মানিকে মানিক। আপনার চিন্তা চেতনা সঠিক - আপনার চিন্তা চেতনাকে আমি সম্মান করি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এই দেশের জনগণের নেতা হচ্ছে সব মূর্খ মুক, অর্থাৎ যেমন জনগণ তেমন তার নেতা। ডাস্টবিন থেকে তো আর গোলাপের ঘ্রাণ আসবে না। অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইলো।
২৭| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:৫২
আমি সাজিদ বলেছেন: আপনার লেখার বিষয়বস্তু নিয়ে কথা বলার আগে আজকের প্রথম আলোর এই প্রতিবেদনটা পড়ে নিন - প্রকল্পে প্রকল্পে গাড়িবিলাস
দেখেন আপনারা এমন একটা জেনারেশন বানিয়ে রেখেছে দিচ্ছেন আমাদের জন্য যেখানে শিক্ষাগত যোগ্যতার মাপকাঠি পিএসসির এসএসসির সিলেবাসের বই। সহজ কথায় বিসিএস। এইযে এই শব্দটা শুনলেই আমার গা জ্বলে যায়। বড়দের সাথে অভিমান তৈরী হয়। স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাগত যোগ্যতা ছুঁড়ে ফেলে এই পিএসসির সিলেবাসের ভিত্তিতে মেধা যাচাই ও তা নিয়ে ব্রাহ্মণ্যবাদের প্রচারটা আসলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রশ্নের মুখে ফেলে। যেমন এখন আপনি আবদার করে বসেছেন যে - মন্ত্রী হতে হবে বিসিএস ক্যাডারকে। তাহলেই নাকি দেশ বদলাবে। একটা দেশের রাজনৈতিক নোংরামির দায় এড়ানোর জন্য পাবলিক সার্ভভিস দিয়ে দেশ চালানোর খায়েশ আসলেই অবাক করার মতো হাস্যকর অবাস্তব অগ্রহণযোগ্য ছেলেমানুষী প্রস্তাব। এমন একটা দেশ দেখান যেখানে পাবলিক সার্ভিস কমিশন থেকে মিনিস্টার প্রাইম মিনিস্টার হয়। এমন হলে দেশে ভোট গনতন্ত্র রাজনৈতিক কালচার কিছুই থাকবে না। আমি মানি অনেক অযোগ্য লোক মিনিস্টার এমপি হয়ে বসে আছে। কিন্তু এটা ঠিক করার দায় সিভিল সার্ভিস হোল্ডারদের না। রাজনৈতিক সুস্থ প্ল্যাটফর্ম ফিরিয়ে আনার দ্বায়িত্ব দেশের জনগনের৷ ওটা অন্য বিষয়।
প্রথম আলোর লিংকটা দিলাম কারন আপনি আরেকটা ছেলে মানুষের মতো কথা বলেছেন যে - থার্ড ক্লাস এমপ্লয়ি ছাড়া সরকারী অফিসের সবাই অনেস্ট। আপনার কথার অসারতা প্রমান করতেই আসলে লিংকটা দেওয়া। প্রকল্পের নামে হাজার কোটি টাকার গাড়ি বুঝি থার্ড ক্লাস এমপ্লয়িরাই কেনে? অফিসাররা সাধু পুরুষ? পুকুর কাটা শিখতে ইউরোপ ট্যুর বুঝি থার্ড ক্লাস এমপ্লয়িরাই দেয়? কলমের খোঁচার কোটি টাকা গায়েব করে ফেলা যায়, পেশী শক্তিদিয়ে বড় জোর হাজার টাকা।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি সম্ভবত তাড়াহুরো করে মন্তব্য করেছেন তাই কি লিখতে কি লিখেছেন নিজেও জানেন না। আমার ধারণা আমার লেখা পুরোপুরি পড়তেও পারেন নি বা পড়েন নি।
আপনি, ভোট ও জনগণের নেতা নিয়ে আগামী পাঁচ বছর দেখুন - ভাবুন। যদি বেঁচে থাকি আবার কথা হবে। (আপনাকে খোঁচা দিয়ে মন্তব্য উত্তর দিচ্ছি না, কারণ আমার শিক্ষা আমার সমাজ আমার পরিবেশ এগুলো করতে কখনো সম্মতি দেয় না)
শুভ কামনা রইলো।
২৮| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে প্রশাসনে দক্ষ লোক থাকা দরকার। সুদূর প্রসারি চিন্তা ভাবনা পরিকল্পনা আর তার বাস্তবয়ন একটা দেশকে এগিয়ে নিতে পারে সমৃদ্ধির পথে । অযোগ্য লোক মেধাহীন অসৎ অলস লোক দিয়ে দেশের উন্নয়ন অসম্ভব । সংসদ ভবন রুচিশীল শিক্ষিত জনপ্রতিনিধি প্রত্যাশা করে ।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কবিতার জাদুকর সেলিম আনোয়ার ভাই, মাঝে মাঝে মনে হয় আমরা সত্যি সত্যি এক অভাগা জাতি - এই জাতি জীবনে কোনো শিক্ষিত জাতির ছোঁয়া পেলো না। বহুবছর আগে লঞ্চে এক লেখা দেখেছিলাম “মালামাল নিজ দায়িত্বে রাখুন, হারানো গেলে কর্তৃপক্ষ দায়ী নহে” সম্ভবত পুরো দেশ সেই লঞ্চ আর আমরা সেই লঞ্চের যাত্রী!
২৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০০
সোহানাজোহা বলেছেন:
বিসিএস অফিসারদের চাকরিকালীন সময় থেকে অবসরের পর অথবা বিশেষ আইনে সংসদে সাংসদ, প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রী করা হলে দেশ অবস্যই উপকার পেতো। আই জি এ.এস.এম শাহজাহান কাকু মন্ত্রী হলে খুবই ভালো হতো। দুখজনক তিনি ২০১৯ সনের ফেব্রুয়ারীতে ইন্তেকাল করেছেন।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আই জি এ.এস.এম শাহজাহান স্যার এর মতো দক্ষ চৌকস মানুষকে অযথা সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা করে রেখে সরকার তার মেধা দক্ষতা ও জ্ঞানের অপচয় করেছেন।
৩০| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৯
আমি সাজিদ বলেছেন: আমার কথার অর্থ হচ্ছে - কোন হিসেবে বিসিএস অফিসার থেকে বিশেষ আইনে বা কোন ভাবে মন্ত্রী সংসদ হবে? আর কথা বলার ইচ্ছা নেই। আমার কথার উত্তর দেন নি। বা আমার মনে হয় ঠিকমতো বুঝতে পারেন নি। আমার শিক্ষাও আমাকে কম শেখায় নি।
বেঁচে থাকলে সবার সাথে কথা বলতেই হবে কেন? যাই হোক। আমার দেখা আমি দেখি।আর আমি আপনার সাথে দ্বিমত পোষন করি৷ ব্যস।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
শিক্ষার অভাব মানুষকে পঙ্গু করে দেয়। পঙ্গুলোক সংসদে থেকে কি করবেন পঙ্গু জাতিকে নেতৃত্ব দেবেন? যে যেমন সে তার জন্য তেমন নেতানেত্রী খুঁজে নেবেন - হিসাব সহজ। আপনার সাথে কথা বলতে হবে এটি জরুরী না। মন্তব্য করেছেন মন্তব্য উত্তর দেওয়া ব্লগিং দায়িত্ব।
বিসিএস সম্পর্কে আপনার ধারণা দুর্বল অথবা আঙ্গুর টক। বলতে হয় এই পোস্টে আর যারা মন্তব্য করেছেন সবাই বোকা আর আপনি একমাত্র জ্ঞানী। জ্ঞানের চাপে অহংকারের তাপে পোস্টে উল্লেখ্য নেতানেত্রীদের মতোই মুখ বাঁকা করে কথা বলছেন।
ভালো আপনার নেতানেত্রীদের সভাব পেয়েছেন।
কিছু ফেলে গেলেন কি?
মালামাল নিজ দায়িত্বে রাখুন, হারানো গেলে কর্তৃপক্ষ দায়ী নহে।
ধন্যবাদ।
আবার আসবেন।
৩১| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:১৪
আমি সাজিদ বলেছেন: হাহা, ধারনা আছে বৈকি! এইজন্যই লাইব্রেরিগুলোতে এমপিথ্রি ওরাকল নিয়ে দিনের পর দিন বসে থাকে মানুষ। নিজের একাডেমিক সাবজেক্টের অবস্থা বেহাল করে গ্রাজুয়েশন শেষ করার আগ থেকেই ধুমিয়ে বাংলা ব্যাকরণ রীতি মুখস্ত করার ধুম লেগে যায়। আর এটা এমন একটা পরীক্ষা যেখানে আগের এচিভমেন্টগুলো পানসে। সেজন্য সারাজীবন সোশাল সায়েন্স পড়ে আসা লোকটা প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব হতে পারে। হাহাহা। ঢের জানা আছে ভায়া। আর আমার লাইন ব্রাহ্মণ্যবাদের প্রচারক বিশেষ কয়েকটা ক্যাডার নয়, টেকনিক্যাল লাইনের মানুষ আমি। আজকে বেসরকারি চাকরির অবস্থা খারাপ দেখে বা সরকারি চাকরিতে ট্রায়াল এন্ড এররের আনলিমিটেড লাইফ লাইন আছে বলেই মানুষজন এতো আগ্রহী এই লাইনে। যে যাই হোক, এই আঙ্গুর টক নাকি টক না জানি না, কোন পাবলিক এক্সামে জীবনে চ্যালেঞ্জ নিয়ে খারাপ করি নাই। কিন্তু এই বিশেষ আঙ্গুর খাওয়ার ইচ্ছা নেই ভায়া, আপনিই খান। সিম্পল কথার উত্তরে এতোকিছু বলা লাগলো। অন্য কমেন্টারদের সাথে আমি একমত নই মানে এই না যে আমি তাদের সাথে বিরোধ করলাম বা বেশী জ্ঞানী হওয়ার ভাব ধরলাম। আমার কথা সিম্পল। রিলাক্স হয়ে বসুন, এরপর বুঝার চেষ্টা করুন - রাজনীতি গনতন্ত্র ভোট এইগুলো অনেক দামী দামী শব্দ। এখন অযোগ্য লোকেরা এমপি মন্ত্রী হতে পারে দেখে এটা বলক যায় না যে - রাজনীতি গনতন্ত্র ভোট এই শব্দগুলো ফেলনা।
আর আসবো না। সব জায়গায় সব সময় আসতে নাই ভায়া। উত্তর দেওয়ার দরকার নাই।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজনীতি গনতন্ত্র ভোট এইগুলো অনেক ডামি ডামি শব্দ। রাজনীতি কি রাজমিস্ত্রির নীতি? আপনি চলে গেলে ব্লগপাড়া এতিম হয়ে যাবে ভায়া!
ধন্যবাদ।
আবার আসবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেগম জিয়াকে বাংলাদেশের ব্যুরোক্রেটরা পুতুল বানিয়ে বসায়ে রেখে, ব্যুরোক্রেটরা নিজেরা দেশ চালায়েছে; এখন শেখ হাসিনাকেও তারা দখল করেছে। বাংলাদেশে প্ল্যান করে চাকুরী সৃষ্টির কথা, সরকার প্রধানদের থেকে আসেনি, পারলামেন্ট থেকে আসেনি, ব্যুরোক্রেসী থেকেও আসেনি।
বাংলাদেশ ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারী থেকে শুরু করে আজ অবধি চাকুরী সৃষ্টির কথা বলেনি; দরকার ছিলো শুধু সেটার, চাকুরী সৃষ্টির।