নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
ব্লগে বেশ কয়েকদিন যাবত চার বিবাহ সমর্থনে পর্যায়ক্রমে পোস্ট আসছে, হয়তো এভাবে আসতেই থাকবে - চলতেই থাকবে। লোভ লালসা নোংরা চিন্তা ভাবনা নোংরা বাসনা, ধর্ষণ এগুলো দীর্ঘদিনের - শত সহস্র বছরের। একদিনের মানসিকতা না। একদিনে চলে যাবে না। চলে যাওয়া সম্ভবও না।
একাধিক বিয়ে সমর্থনে একজন ব্লগারের পোস্টে আমাদের ব্লগার কাল্পনিক ভালোবাসা বার বার মন্তব্য করে যাচ্ছেন যার যথাযথ বা অন্তত কাছাকাছি মন্তব্য উত্তরও পাচ্ছেন না - কারণ কি? ব্লগে কেউ একজন পোস্ট দিবেন আর আমি বা আমাদের ব্লগের যে কেউ উক্ত বিষয়ে জানতে চেয়ে কি উত্তর পাবো না? বার বার মন্তব্য করতে হবে? বা মন্তব্য করলে এমন মন্তব্য উত্তরও দেখেছি - উত্তর আগামী পর্বে দেওয়া হবে! ব্লগে এই ধরনের অদ্ভুত উদ্ভট বিকৃত লেখা লিখছেন এরা কারা? এরা কোথা থেকে এসেছেন? পাবনা মানসিক হাসপাতালের এফ ব্লক ভবনের দেয়াল কি ভেঙ্গে গেছে! এরা নির্ঘাত পাবনা মানসিক হাসপাতালের এফ ব্লকের বাসিন্দা। - আমার সন্দেহ নেই। আপনাদের কারো সন্দেহ থাকলে প্লিজ জানাবেন।
বাংলাদেশ সহ সমগ্র বিশ্বের প্রতিটি দেশের আইন লিখিত ও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। আইনি পরামর্শে বা জীবনের প্রয়োজনে আইন খুঁজে পাওয়া যাবে এতো পৃষ্টার এতো কলামে ধারা ২০১, ২০২, ২০৩, ২০৭ ক,খ,গ,ঘ ইত্যাদি ইত্যাদি। যেটা ধর্মে নেই। কোনো ধর্মেই নেই। ধর্মের ধর্মপুরুষ মৃত্যুর অন্তত ৩০০ - ৪০০ বছর পর ধর্মগ্রন্থ লেখা হয়েছে! তার উপর ভিত্তি করে একেক জন একেক ভাবে মনগড়া বই পুস্তক লিখেছেন যেখানে বিয়ে! একাধিক বিয়ে! সমর্থনে নানা জনের ব্যক্তিস্বার্থে নানা মতামত দিয়েছেন! এগুলো অসুস্থ চিন্তা ভাবনার অসুস্থ মতামত। অথচ আমাদের দেশের মানুষ ও ব্লগারগণ এই ভাবনার বইগুলোকে মহান পুস্তক হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছেন।
বিবাহ বিষয়ে কোন ধর্মে কি বলেছে - কি লিখা আছে তাতে আমার আগ্রহ নেই। বহুবিবাহ হচ্ছে ধর্ষকের চিন্তাভাবনা। বিয়ের মাধ্যমে তাকে স্বীকৃতি দিতে চেষ্টা করা হয়। উদাহরণ: - হত্যা তো হত্যাই সেটা বিষ খাইয়ে হোক, গলাটিপে হোক আর ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে হোক। ঠিক তেমনি ধর্ষণ হচ্ছে ধর্ষণ। আর বহুবিবাহ তথা ধর্ষণ হচ্ছে নষ্ট সমাজ স্বীকৃত একটি ধর্মীয় নাম। আরা যারা যারা পয়গম্বরের বহুবিবাহ’র কথা বলে ব্রহ্মাস্ত্র ব্যবহার করেন আর ব্লগারগণও ভয়ে চুপ হয়ে যান - কারণ পয়গম্বর নিয়ে কথা বলে কেউ বিপদে পরতে চান না, বা পাপী হতে চান না। আমার একটি মাত্র প্রশ্ন পয়গম্বর শুধু দুঃখী মেয়েদেরে বিয়ে করেছেন! - তাহলে তার স্ত্রীগণ সে সময়ের সবচেয়ে সুন্দরী হোন কিভাবে? কেনো তিনি কালা হাবশী ক্রীতদাস নিগ্রো কদাকার নারী অন্তত একটিও বিয়ে করেন নি? - কেনো?
ব্যক্তি উপসংহার: ***একাধিক/বহুবিবাহকারীর স্ত্রীদের বুকফাটা কান্না সহ্য করার মতো দৃশ্য নয়! যারা এই দৃশ্য দেখেন নি তারা কল্পনাও করতে পারবেন না কি পরিমান হৃদয় বিদারক কান্না। যারা নিজ নিজ নোংরা লোভ লালসা কামনা বাসনা নিয়ে চার বিবাহ বহুবিবাহ সমর্থন করছেন তাদের বলছি, বিষয়টি আপনার বোনের সাথে বা আপনার মেয়ে সন্তানের সাথে অর্থাৎ আপনার বোনের স্বামী বা আপনার মেয়ে সন্তানের স্বামী যেদিন ২/৩/৪ টি বিবাহ করবেন সেদিন বুঝতে পারবেন - হোয়টস দ্য ব্লাডি হেল রিলিজিয়নস ইজ গোয়িং অন।
আইনি উপসংহার: স্ত্রীদের ব্যয়ভার জীবনযাপনে খোরপোষ আইন বলে একটি বিষয় আছে শুধু শ্রিপুরের বড়ি মান্ডার তৈল আর ভায়াগ্রা বিষয় নয় ***হারাম---দার দল। নয়তো থানা হাজতে সিনিয়র কন্সটেবল মরিয়ম পারভিনের বাম হাতের চড়ে চান্দিতে সাত দিন যাবত ট্রেনের ঝিক ঝিক শব্দ বাজবে! কতোদিন? - সাতদিন। আর আমি প্রায়ই পাহাড়ি বেতের কথা বলি আজ আরেকটি মজাদার নাম বলছি কেমিক্যাল ড্রামের কভার ক্যাপে এয়ার টাইটের জন্য ও মেশিন ইঞ্জিনে রাবার বেল্ট থাকে, থানা হাজতে এই রাবার বেল্টের খুবই কদর। থানা হাজতে বিয়ে পাগল লম্পটদের রাবার বেল্ট দিয়ে জামাই আদর করা হয়। সেখানে ধর্ম কিতাব কেউ দেখবেন না, শুধু দেখবেন “ন্যায় আর অন্যায়”।
ব্লগ এডমিনের কাছে দুঃখ প্রকাশ: ব্লগে পিনপোস্ট হয়ে ঝুলে আছে এক ভিকটিম ব্লগার বোনের সমস্যা। যার পেছনে আছে সমাজের এক ধর্ষক লম্পট ***হারাম---দা। অত্যন্ত দুঃখ নিয়ে বলছি আমাদের ব্লগে এমন ধর্ষক কি কম আছে? ধর্ষক লম্পট নোংরা লোভ লালসা কামনা বাসনার চিত্র চিন্তা ভাবনা ফুটে উঠছে তাদের প্রতিটি লেখাতে। দুঃখজনকভাবে আমরা আমাদের সাথে সহ ব্লগার হিসেবে তাদের বহন করছি - এই কষ্ট কোথায় রাখবো?
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহো্য়্যারইন ব্লগ। নির্বাচিত পোষ্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ছবি: গুগল
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি চুরান্ত বিরক্ত হয়ে এই পোস্ট দিয়েছি। এতোটা লজ্জাহীন নোংরা লোকজন নিয়ে আমরা ব্লগে লেখালেখি করছি। এরাই সামজের ধর্ষক। সিরাজ মোল্লা ততোদিন শ্রদ্ধার পাত্র ভালো লোক ছিলো যতোদিন ধরা পরেনি! ধরা পরাতে দেশের মানুষ জানতে পেরেছে সিরাইজ্যা একজন চরিত্রহীন ধর্ষক লম্পট!
এরা ধর্ম হাদিস কোরআন দিয়ে বহুবিবাহকে অমৃত প্রমাণ করতে চাইছে! - কি অসুস্থ চিন্তার চিত্র!
২| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ঠাকুর ভাই
বহুদিন ব্লগটা পানসে হয়ে ছিলো।া
চার বিয়ে ইস্যুতে সামুর মাঠ গরম হয়ে
উঠেছে। অনেকেই তার ব্যক্তিগত মতামত
প্রকাশের সুযোগ পাচ্ছে। মন্দ কি! ভাগ্য আল্লাহর
উপর ছেড়ে দেওয়ার বিকল্প নাই। যা করেন আল্লাহ
সেটাকেই ভাগ্য বলে মেনে নেওয়া ছাড়া বিকল্প নাই।
আল্লাহ সব মুসকিল আসানের মালিক।
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ধর্মীয়ভাবে বহুবিবাহ যারা সমর্থন করছেন তারা নিশ্চয় ধর্মীয়ভাবে অভিশাপ বদদোয়াও সমর্থন করেন? নাকি ধর্মে বদদোয়া অভিশাপ, আল্লাহর কাছে বিচার প্রার্থনা বলে কিছু নেই? একটি স্ত্রী তার স্বামীর বিরুদ্ধে বুক ফেটে চৌচির করে বদদোয়া অভিশাপ করেন। দুঃখজনক আপনি হয়তো কখনো দেখেন নি, সুযোগ হলে বেশী দুরে নয় ঢাকা সিএমএম কোর্টের তৃতীয় তলায় কোর্ট রুম ৩১০ - ৩১৩ বিচারিক আদালতে দেখে নিবেন স্ত্রীদের অভিশাপ কি এবং কাকে বলে?
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ,
খুব কষ্ট নিয়ে লিখেছেন। কি করবেন, এসব চিন্তা-চেতনার দন্ড খাড়া হবার কারন ধর্ম নয়, ধর্মের নামে নিজের খাসলত পুরনের এজেন্ডা! ধর্মকে বর্ম করে কুচিন্তাকে আড়াল করার সহজ ও যুৎসই আর কোনও রাস্তা নেই কারন ধর্ম সম্পর্কে কিছু বলাতে ১৪৪ ধারা জারী করেছে এরাই।
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই,
আসলে সবাই সব লেখা বুঝতে পারেন না। হয়তো সবার জন্য সব লেখাও নয়। আপনি বুঝতে পেরেছেন যে, আমি লেখাটি খুব কষ্ট নিয়ে লিখেছি - এ জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি জানেন, জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনের জন্য আমার আদালতে যেতে হয়েছে বার বার। নারীদের বুকফাটা আর্তনাদ আমি দেখেছি। আর হাসপাতালের সাথে আমার আত্মীয়তা আছে (আমার সহধর্মীনি একজন চিকিৎসক) এমন অনেক দেখেছি স্বামী মৃত্যুর প্রহর গুনছেন স্ত্রী এসে হাসপাতালের বিল ঔষধ বাবদ অর্থ পরিশোধ করে এক মিনিটও থাকেন নি! কারণ স্বামী এক সময়ে বিয়ের বাজার বসিয়েছিলেন! লাম্পট্যর চুরান্ত করেছেন। স্ত্রী তার সন্তানদের বাবা হিসেবে আজ খরচ দিতে এসেছেন স্বামীর জন্য নয়।
আহমেদ জী এস ভাই, স্ত্রী অসুস্থ, স্ত্রী অক্ষম এ ধরনের পঙ্গু হীনমন্যতায় ভরা ধর্মীয় লেবাসে কেলাস লেইম ব্যাক্যব্যয় যারা করেন তারা কি জানেন না স্বামীও অক্ষম হতে পারেন। লেংড়া লুলা বুইড়া গাধা গর্ধভ বেকার স্বামীদের স্ত্রী কি করেবেন?
মানুষের জন্য ধর্ম। ধর্মের জন্য মানুষ নয়।
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:২৬
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: কিছু মানুষের সৃজনশীল প্রতিভা নেই। এরা ধর্মবিষয়ে সস্তা লেখা লিখে জনপ্রিয় হতে চাচ্ছে।
এই লোকগুলোর চিকিৎসা প্রয়োজন।
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
শুধু ধর্ম বিদ্বেষ নয় - কখনো নারী বিদ্বেষ! কখনো পুরুষ বিদ্বেষ এদের লেখাতে আসতেই থাকেবে। মূল সমস্যা হচ্ছে এরা ব্যর্থ মানুষ। জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে ব্যর্থ হতে হতে এরা মানব সমাজ বিদ্বেষ হয়ে গেছেন।
এদের কোনো চিকিৎসা নেই। সর্ব চিকিৎসার উর্ধে চলে গেছেন।
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: আমার কাছে বর্তমানে এই চার বিয়ে সমর্থন করা প্রতিটি পুরুষকে মানসিক ভাবে অসুস্থ্য মনে হয় ।
স্রেফ মানসিক ভাবে বিকলঙ্ক মনে হয় । আর কিছু না । এদের সাথে তর্ক করে কিছু বলার রুচিও পর্যন্ত হয় না ।
ব্লগার আহমেদ জী এস এর সাথে একমত ।
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অবস্যই অসুস্থ। এবং এদের কোনো চিকিৎসা নেই। এরা সর্ব চিকিৎসার উর্ধে চলে গেছেন।
এই ধরনের কুৎসিত কদাকার ধ্যান ধারণার লোক সমাজে বসবাস করছেন আমরা পেপার পত্রিকাতে পড়ি - বাস্তবে ব্লগেও তাদের সাক্ষাত পাচ্ছি।
আমি সেই পোস্টে কোনো মন্তব্য করিনি, উক্ত ব্লগার কাল্পনিক ভালোবাসার মন্তব্যকে বলছে সন্ত্রাস! আর উক্ত আলেম নামক ব্লগারকে শ্রেফ একজন পার্ভাট মনে হয়েছে। পিনপোস্টে নিজের মনগড়া নোংরা কথা বলে পালিয়ে বেড়াচ্ছে, যার কোনা সদুত্তর এখন পর্যন্ত দেয়নি।
৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেনঃ ধর্মীয়ভাবে বহুবিবাহ যারা সমর্থন করছেন তারা নিশ্চয় ধর্মীয়ভাবে অভিশাপ বদদোয়াও সমর্থন করেন?
ইসলামে ঢালাওভাবে একাধিক বিয়ের সমর্থ করেনি। তবে বিশেষ কারনে সমাজে অনাচার রোধে একাধিক বিয়ের অনুমতি দেয় তা অনস্বীকার্য। যেমন কোন নারী বন্ধ্যা হলে কি সে ওই বিবি নিয়েই থাকবে? কোন কারণে স্ত্রী কোন্ দুরারোগ্য অসুথে পড়ে যৌণক্ষমতা হারালে তার বিধা্ন কি? আমার যুক্তি বহু বিবাহের পক্ষে নয়। শুধুমাত্র উপযুক্ত কারণে ধর্মীয় আচার ও বিধি বিধান মেনে যদি কেউ একাধিক বিয়ে করে তাকে কি না যায়েজ বলা যাবে না গুনাহ হবে? নারী মাতা, নারী ভগ্নি নারী জায়া শ্রেণি ভেদে সমার জন্য আমাদের শ্রদ্ধা, স্নেহ, ভালোবাসা আছে। কারণ মায়ের পদতলে সন্তানেন বেহশত। তবে নারীদের প্রতি বেশী ভক্তি দেখাতে ধর্মীয় বিধাকে তুচ্ছ করার সুযোগ আছে কি?
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পুরুষ কি বন্ধ্যা হয় - এ ব্যাপারে কিছু জানেন?
নারী পুরুষ ভক্তি কোথায় মনে হলো? নারী অমানুষ আর পুরুষ মানুষ? নারীদের প্রতি অতি ভক্তি কেনো দেখাতে হবে, তার প্রাপ্য কি তার ছিনিয়ে বা ছলে বলে কৌশলে নিতে হবে?
৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৯
ঘরহীন বলেছেন: অবশেষে ঠিক সেরকম ঝাঁঝালো পোস্ট, যেরকমটা দরকার ছিল। সুন্দর বলেছেন।
আনমোনার কথায় সহমত, মাইনাস বাটন ফেরত চাই।
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
যারা যারা নিজ স্বার্থে চার বিয়ে সমর্থন করছেন তারা কি একই বিষয় নিজ পরিবারের স্ত্রী সদস্যদের ক্ষেত্রে মেনে নিবেন?
৮| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই আমলে এলে নবীজি নিজেও বহুবিবাহ সমর্থন করতেন না।
সময় বদলেছে।
দেড় হাজার বছরের আগের চিন্তাভাবনা এই আমলে চলে না।
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
১৪০০ বছর আগে কি হয়েছে তা ধর্তব্য নয়। সঠিক ইতিহাস কোনোদিনও যাবে না। ৩০০ - ৪০০ বছর পর ইতিহাস লেখা হয়েছে। মাত্র ৫০ বছরে চোখের সামনে ইতিহাস বিকৃত হয়ে গেছে। আর ১৪০০ বছর।
৯| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: গত দুদিন মন খারাপ ছিল সঙ্গত কারনে , আজ মনে হল জ্বলে উঠি আরেকবার ।
শুধু কাপড়চোপড়ে আধুনিক হলে চলবেনা । মনটাকে আধুনিক করুন ।
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নর নারী উভয়ে বিপথে যেতে যেতে সমাজকে কলুষিত করে দিয়েছে। এখন এক পক্ষ আরেক পক্ষের দোষ খুঁজছে। চার বিবাহ সমর্থনে যারা চাপাবাজি করছেন তাদের পক্ষে সম্ভব ইডেন কলেজের সামনে দাড়িয়ে এই হাদিস বর্ণনা করা?
১০| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ,
আপনার প্রতিমন্তব্যটি লাইকড।
স্ত্রী অসুস্থ, স্ত্রী অক্ষম হলে যদি স্বামী একাধিক বিয়ে জায়েজ করতে পারেন তবে স্বামী অসুস্থ, অক্ষম হলে স্ত্রী কয়টি বিয়ে
জায়েজ করতে পারবেন ?
সে কথা কোথাও লেখা নেই কেন ?
২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই,
ধর্ম কি তাহলে নারী বিদ্বেষ থেকে রচনা হয়েছে! ধর্মে তো নারীদের পরকালের গাধার মুলা দেখিয়ে একালে গাধার খাটনি দিতে বলেছে।
আহমেদ জী এস ভাই, রাষ্ট্রীয় আইনের উপর কিছু নেই - হতে পারে না। মানব জীবনের সহজ সমাধান রাষ্ট্রীয় আইন নিয়ম কানুন ও সমাজ ব্যবস্থা। যা কখনো কোনো ধর্ম দিতে পারবেনা। কারণ আইন মানুষের প্রয়োজনে পরিবর্তন হতে থাকবে আর ধর্ম সিল গালা হয়ে আছে।
১১| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৩৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধর্মের অনেক ভালো কাজ আছে যাহা অনেকে করেই না । একের অধিক বিয়ে করা ধর্মীয় হলেও নষ্ট মনের বহিঃপ্রকাশ মন হয়। কোন আরবীর পণ্য নকল করতে চীনে গিয়ে হালাল ফুড় খোজ করার মত।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আরব দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য আসে পশ্চিমা দেশ থেকে। আরবরা চীনে যাতায়াত করে বদমায়েশী আর লাম্পট্য করার জন্য।
১২| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই সম্ভবত প্রশ্নটা আমাকে করেচেন।
তর্ক করাই যেতে পারে। কারণ কোরআন-হাদিসের কথা
আমরা সবাই যে বুঝতে পারবো অথবা আল্লাহর বিধানের
সব মহিমা আমরা বুঝবো সে দাবী কি করতে পারি? তবে
আল্লাহ ও তার রাসুল (সাঃ) মানব জীবনে কামিয়াবী হবার
জন্য যে বিধান দিয়েছেন তার বিরুদ্ধাচারণ করার কোন
সুযোগ আচে কি? আল্লাহ আমাদের আদেশ ও নিষেধ করেছেন
তা মানব কল্যানের জন্য এটা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করতে হবে। যার
নাম ঈমান। আপনি কি বলতে পাবেন কেন নারীদের এত মর্যাদা
দেবার পরেও ( মায়ের পদ তলে সন্তানের বেহেশত) নারীদের
নবুয়তি দান্ করেন নাই? নিশ্চয়ই এর মাঝে কোন কল্যানের
ফয়সালা আছে যা একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মন্তব্য কি আপনি লিখছেন নাকি আল্লাহ লিখছেন? কেউ অপরাধ করে কি বলতে পারবেন - আল্লাহর ইশারায় হয়েছে? ব্লগে পোস্ট মন্তব্য - মন্তব্য উত্তর আমরা ব্লগার’রা করছি এখানে আল্লাহকে আনবেন না - “শুধু মাত্র এই কারণে কাল কেয়ামতের মাঠে আপনি আটকা পরে যেতে পারেন” ইসলামিক বড় স্কলারকে আমার এই কথাটি বলে যাচাই করে নিবেন।
১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৫
সত্যপীরবাবা বলেছেন: স্ত্রী অসুস্থ, স্ত্রী অক্ষম হলে যদি স্বামী একাধিক বিয়ে জায়েজ করতে পারেন তবে স্বামী অসুস্থ, অক্ষম হলে স্ত্রী কয়টি বিয়ে
জায়েজ করতে পারবেন ?
@লেখক এবং আহমেদ জী এস, এই প্রশ্নের কোন সরাসরি উত্তর পাবেন না। বড়জোড় মিনমিনে উত্তর পাবেন "স্ত্রী অক্ষম স্বামীকে তালাক দিয়ে তাগড়া সক্ষম মোমেন বান্দার ৪ নং বিবি হবে"। আরেক চার বিয়া পাগল আলেম দলিল-কাঁথা-বালিস নিয়ে হাজির হবে "স্ত্রী এর তালাক দেয়ার বিধান ধর্মে নাই" - এই ফতোয়া নিয়ে। স্ত্রী তালাক দিতে পারে কি পারে না এই নিয়ে লাগবে ধুন্দুমার -- নূরু সাহেব তখন কোন দলে থাকেন জানার বড় ইচছা।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এই সব মানসিক বিকারগ্রস্থ লোকেরা শুধু নিজের স্বার্থদিক চিন্তা করে, নিজ পরিবার পরিজন সমাজ নিয়ে ভাবনার অবকাশ নেই। এরা হচ্ছে ধর্ষক। এরা বাস্তবে ধর্ষণ করতে না পারলেও এরা ধর্ষক কারণ এদের চিন্তা চেতনায় ধর্ষণ ঘোরপাক খাচ্ছে।
নূরু সাহেব অনেকের সাথে পাল্টি দিতে পারেন আমার সাথে তো সম্ভব না। তিনি মন্তব্যে আল্লাহকে টেনে নিয়ে আসেন, নূরু সাহেবের মন্তব্য কি আল্লাহ লিখে দিচ্ছেন নাকি নূরু সাহেব লিখছেন?
মানুষের জন্য ধর্ম - ধর্মের জন্য মানুষ নয়।
১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন:
সুস্থ সবল স্ত্রী বর্তমান থাকতে যারা দ্বিতীয় বিয়ে করতে চায়,তারা মানসিক ভাবে অসুস্থ ।তাদের কাছে কোন নারীই নিরাপদ নয়।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
“তাদের কাছে কোন নারীই নিরাপদ নয়” - এটি সর্বকালের সর্বসত্য। নারীদের মাঝে পুরুষ বিদ্বেষ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ কতিপয় পুরুষের নোংরা হীনমন্যতা সহ ধর্ষক চিন্তার চিত্র।
১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: @ নূর মোহাম্মদ নূরু
তর্ক নয় যৌক্তিকতায় আসুন।
পুরুষের চার বিয়ে নিয়ে আল্লাহতায়ালার বিধান আপনি বা আপনারা তার নাড়ী নক্ষত্র সহ অবলীলায় বুঝে ফেললেন আল্লাহতায়ালার সাহায্য ছাড়াই আর নারীদের কেন নবুয়তি দান করা হয় নাই এটা বোঝার জন্যে আল্লাহতায়ালাকেই স্বাক্ষী মানলেন ? বললেন - একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন।
পুরুষ কেন এবং কোন কোন ক্ষেত্রে ৪টি বিয়ে করতে পারবেন এটা ভালোই জানেন অথচ নারীরা নবুয়তি পাবেন না, কেন তা জানেন না ? আশ্চর্য্য !!!!!!!!
এখন হয়তো বলবেন, আমাদের ধর্মে ৪টি বিয়ের সম্পর্কে বলা আছে।
কিন্তু আল্লাহতায়ালা সে বিয়ের শর্ত সম্পর্কে তো সতর্ক করেই বলেছেন - "তোমরা তা পারবেনা।" এটাও তো আল্লাহতায়ালার বলা তাই না। তিনি যখন বলেন - "তোমরা পারবেনা" তখন আমাদের পারার কোনই কারন নেই। নাকি আছে ?
বলেছেন - "আল্লাহ আমাদের আদেশ ও নিষেধ করেছেন তা মানব কল্যানের জন্য এটা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করতে হবে। যার
নাম ঈমান।"
বিয়ে নিয়ে সতর্কবাণী তো সেই আল্লাহতায়ালাই দিয়েছেন। এটা বিশ্বাস করা কি আমাদের ঈমানের মধ্যে পড়বেনা ? না কি বিশ্বাস করলে একাধিক বিয়ে করা যাবেনা বলে এটা বাদ ??
বেহুদা কামে তর্ক নয়। যৌক্তিক হতে তো বাঁধা নেই , তাইনা ?
২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই,
আমি আনুমানিক ৩০ মিনিট পর ব্যাক করছি। একটু ব্যস্ত আছি। নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই আল্লাহকে টেনে এনেছেন এই কারণে আল্লাহর বিরোধিতা করে কে নাস্তিক হবেন? - এটি খুবই লেইম চিন্তা ভাবনা। আল্লাহর বিরোধিতা করতে হবে না। রাষ্ট্র আইন কি বলে?
২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই,
ব্লগার’রা চার বিবাহের যুক্তিতে নারীকে যেভাবে পশুতে রুপান্তরিত করছেন “নারী অক্ষম, রোগাক্রান্ত - আরেহ তাহলে পুরুষ অক্ষম রোগাক্রান্ত হলে কি স্বামী সেবা করে বেহেশত যাওয়ার লোভ দেখানো হবে? পুরুষরা কি স্ত্রীদের সেবা করা নিষেধ? স্ত্রী অক্ষম হলে বিয়ে করতে হবে - বিয়ের পর বিয়ে?
সমাজের চিত্র: সমাজে বহু বিবাহ করতে কাদের দেখছি? - সাধারণত তিন বাঁকা দেওয়া ( দ আকৃতির ) পুরুষ! এই সকল পুরুষ ২/৩/৪ বিয়ে করে লাম্পট্য করছে। তারা এতো শক্তি গায়ে রাখেন যে, তাদের এক স্ত্রীতে পোষায় না! তাদের জন্য একাধিক বিয়ে করার ধর্মীয় আইন জারি হয়েছে!
স্বাভাবিক ভাবে তখন প্রশ্ন আসবে একই সাথে চার স্ত্রী যিনি রাখতে চাইবেন তার সেই চার স্ত্রী একই সাথে কতোজন স্বামী রাখতে পারবেন? - এগুলো অসুস্থ চিন্তা চেতনা। আর অসুস্থ চিন্তা থেকে সমাজ বিকৃত হচ্ছে।
একেক জনের ঈমানের নামে ঘন্টা! আর চার বিয়ের নোংরা কুৎসিত চিন্তাকে ধর্মীয় লেভেল দিতে উন্মাদ হয়ে আছেন।
১৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুরা নিসার ৩নং আয়াতের মধ্যে প্রথম অংশে সুবিচার করার কঠিন শর্তাধীনে চার বিয়েকে বৈধতা দিলেও পরে সুরা নিসার ঐ আয়াতের শেষ অংশেই বলা হয়েছে (…. কিন্তু যদি আশঙ্কা কর ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে একটি মাত্র বিয়ে করবে, ….(৪:৩)
আবার ঐ সুরারই শেষের দিকে এসে দেখা যায় আল্লা বলেছেন "তোমরা কখনও নারীদের মাঝে ন্যায় সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ আচরণ করতে পারবে না। অতএব,সাধ্যমতো চেষ্টা করো যাতে একবারে একদিকে ঝুঁকে না পড়ো, যাতে আরেকজনকে ফেলে রাখতে হয় দায়িত্বহীনের মতো। জেনে রেখো, যদি সংশোধনের পথ এবং খোদাভীরুতার পথ অবলম্বন করো, তবে আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, করুণাময়।"(৪:১২৯)
এখানে সংশোধনের পথ বলার পুর্বে সুশ্পষ্টভাবে বলেছেন তোমরা কখনও নারীদের মাঝে ন্যায় সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ আচরণ করতে পারবে না। সংশোধনের পথ এবং খোদাভীরুতার পথ অবলম্বন করা যাবে এক বিয়ের মাধ্যমেই এ কথা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় । আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, করুণাময় কথাটির সাথে সঙ্গতভাবেই চলে আসে সংশোধনের পথ যা অবলম্বন না করলে শাস্তি অনিবার্য , আর যেহেতু আল্লাহ বলেছেনতোমরা কখনও নারীদের মাঝে ন্যায় সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ আচরণ করতে পারবে না। সেহেতো সংশোধনের পথ একটাই: এক বিয়ে- তা না হলে কি যে হবে তাকি আর বুঝতে বাকি থাকে ।
আল্লার কালামের শেষ কথাটি যাদের ভাল লাগেনা, শর্তাধীনে চার বিয়ের কথাটি যাদের বেশী ভাল লাগে এমনকি অবধারিতভাবে শর্ত ভঙ্গ হবে জেনেও চার বিয়ের পক্ষপাতি তাহলে বুঝতে হবে তাদের মুল অভিপ্রায়টি কি । বুঝতে হবে ডালমে কুচ কালা হ্যায় । এমন ডালমে কুচ কালাদের জন্য আল্লার পক্ষ হতেও রয়েছে শাস্তির ইঙ্গিত । কেননা ঐ একই সুরার ১২৯ নং আয়াতে বলা হয়েছে -
"তোমরা কখনও নারীদের মাঝে ন্যায় সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ আচরণ করতে পারবে না।
অতএব,সাধ্যমতো চেষ্টা করো যাতে একবারে একদিকে ঝুঁকে না পড়ো,
যাতে আরেকজনকে ফেলে রাখতে হয় দায়িত্বহীনের মতো।
জেনে রেখো, যদি সংশোধনের পথ এবং খোদাভীরুতার পথ অবলম্বন করো,
তবে আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, করুণাময়।"(৪:১২৯)
এখানে বুজাই যাচ্ছে সংশোধনের পথ হলো এক বিয়েতে ক্ষান্ত থাকা,কারণ এটাই অনেক সহজ , চার বিয়ে করে কোন মতেই সে ন্যয় বিচার ও সকল বিবির প্রতি সমতাপুর্ণ আচরন করতে পারবেনা , তাই তাতে রয়েছে অবধারিত শাস্তি । এর পরেও এক বিয়েতে ক্ষান্ত না হয়ে বিভিন্ন ঠুনকো অভিপ্রায় দেখিয়ে যারা চার বিয়ের পক্ষপাতি তাদেরকে বাস্তবতার প্রেক্ষিতে বিষয়টি বুঝতে হবে । আল্লা তার কালামের একাংশে থাকা এক বিয়ের যে কথা বলেছেন তাতেই মঙ্গল বেশী । তাতেই থাকা উচিত ।
চার বিয়ে শর্ত ভঙ্গ করলে শুধু যে আল্লার পক্ষ হতে শাস্তি আসবে তাতো নয় , বাস্তবেও এ দুনিয়াতেই দেখা যায় সতীনে সতীনে ঝগড়া ঝাটি লেগেই আছে এমনকি তাতে করে ব্যক্তিগত , পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে অশান্তি সহ সতীনের যড়যন্ত্রে নীজের জীবনটিও দিতে হয়েছে অনেককে ইসলমের সেই প্রথমিক যুগেই । তাই আল্লাহ এক বিয়েতে সন্তুষ্ট থেকে মানুষকে মঙ্গলের দিকে আহবান করেছেন , সকলের উচিত এক বিয়েতেই দৃঢ় থাকা । এতেই মঙ্গল বেশী। এর অন্যথা হলে সবদিক থেকেই বিপদ ।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডঃ এম এ আলী ভাই,
গ্রাম দেশে বহুল আলোচিত একটি কথা আছে “কারো সাথে যদি দুসমনি থাকে তারে দ্বিতীয় বিবাহ করিয়ে দাও - সাত জনমের প্রতিশোধ নেওয়া হয়ে যাবে”
একাধিক বিয়েতে একজন পুরুষ তার লাম্পট্য করার হয়তো সমাজ স্বীকৃত সনদপত্র পান। কিন্তু স্ত্রী কি পান? - সতীন! এখানে তো কোনো সন্দেহ নেই! আর আমি আমার জীবন চলার পথে দেখেছি অক্ষম অকর্মা তিন বাঁকা দেওয়া ( দ আকারের ) পুরুষরা বহুবিবাহ পাগল হয়ে থাকে।
বহু বিবোহের বিপক্ষে হয়তো ১০ - ২০টি হাদিস আছে আর পক্ষে হয়তো বড়জোড় ২ - ৪ টি! সমস্যা হচ্ছে সমাজে সেই ২ - ৪টি হাদিসের জোরে নারীর প্রতি অন্যায় অবিচার প্রতারণা চলছে তো চলছেই। সুরা আন নিসা’তে পরিস্কার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে তারপরও চার বিয়ের মতো নোংরা বাসনা যারা করছেন তাদের নিয়ে আমাদের নতুন করে ভাবতে হবে। কারণ, এই ধরেনর মানুষ সমাজে ভালো মানসির ছবির নামে একজন ধর্ষক লুকিয়ে আছে। এরা সমাজের জন্য পরিবার পরিজনের জন্য ভয়ঙ্কর।
বহুবিবাহের কথা যারা সমর্থন করছেন তাদের ব্যক্তি জীবন সম্পর্কে জানি না, আমার জানার আগ্রহও নেই তবে এরা সমাজের জন্য হুমকি। কারণ, এদের দ্বারা সমাজের নারী পুরুষ বিভ্রান্ত হবেন, আগুনে পা রাখবেন - ফলা্ফল জ্বলে পুড়ে ছাড়খার হয়ে যাবেন। বহুবিবাহ/একাধিক বিবাহ কোনো ভাবেই সমর্থনযোগ্য নয় কারণ এটি পরিবারের সংসারের জন্য কখনো ভালো ফল দিতে পারেনি।
ডঃ এম এ আলী ভাই, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আপনি অত্যন্ত মূল্যবান বক্তব্য রেখে আমার পোস্টের মূল্যায়ন করেছেন যার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো - ভালো থাকুন ভাই সাহেব।
১৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:১৯
নতুন বলেছেন: এই সব আলোচনার দরকার আছে নতুবা মানুষ এই রকমের ভন্ডধার্মকদের সম্পকে জানতে পারবেনা।
আর এই সব মানুষের সমস্যা তারা কিছু কিতাব পরে বসে আছে এবং বর্তমান দুনিয়া সম্পকে কোন ধারনাই নাই। তারা বিশ্বসাহিত্য পড়ে নাই এবং তারা শুধুই কিছু তরজমা তাফসির পড়েই সবাইকে মূর্খ ভেবে বসে থাকে।
এই আইডিয়ার মোকাবেলা শুধুই আধুনিক আইডিয়া দিয়েই সম্ভব।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:২৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এরা হচ্ছে মানসিক বিকারগ্রস্থ রোগী। এবং এদের কোনো চিকিৎসা নেই। এরা সর্ব চিকিৎসার উর্ধে চলে গেছেন।
আমরা তাদের জন্য আলোচনা করছি না। আমার আলোচনা করছি তাদের দ্বারা যেনো কেউ কখনো ক্ষতিগ্রস্থ না হোন সে জন্য। এদের দ্বারা সমাজ পরিবেশ পরিবার পরিজন নষ্ট হবে। এরা সমাজের নিকৃষ্ট কীট।
এরা হচ্ছে ধর্মের নামে ধাব্বা। মানুষ নামের কলঙ্কিত পশু।
১৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম একটি পোষ্ট আমি লেখার কথা ভাবছিলাম। যাক ভালো হলো। আমিই লিখে দিলেন।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি আমাকে পছন্দ করেন বলেই হয়তো মাঝে মাঝে আমার মতো ভাবেন। আমিও কিন্তু মাঝে মাঝে আপনার মতো ভাবি। বিষয়টি কি দাড়ালো - মতের মিল। বহুবিবাহতে মানুষ আর পশুর মাঝে কোনো পার্থক্য থাকে না।
১৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৫৫
সিদ্ধাচার্য লুইপা বলেছেন: চার বিয়ে নিয়ে এই হুজুগের শুরু, ফেসবুকের সুবিখ্যাত 'মাসনা সুলাসা রুবায়া' গ্রুপ থেকে। মানুষ এরকমটা ভাবতে পারে কিভাবে, কে জানে?
২২ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নিশ্চয় সেই ফেসবুক গ্রুপে মানসিক রোগীর আনাগোনা বেশী। তাছাড়া ফেসবুক ও ইউটিউবের মন্তব্যগুলো পড়লে বুঝা যায় আমাদের দেশে কি পরিমান মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছেন আর কি পরিমান লম্পট সমাজে বসবাস করছে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার কাছে অবস্যই অবস্যই নতুন নতুন লেখা আশা করছি। আমি আপনার পোস্টে মন্তব্য করে এসেছি। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো।
২০| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ২:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
দ্বিতীয় বিয়ের কথা বললেই এক শ্রেনীর পার্ভাট ও মানসিক বিকৃতি সম্পন্ন ব্যক্তিরা নারীর যৌণ সক্ষমতার প্রশ্ন তুলেন।
এতেই মুলত প্রমানিত হয় নারীদের প্রতি তাদের মূল দৃষ্টিভঙ্গি। যতই এরা মা কে টেনে নারীদের সম্মান দেয়ার চেষ্টা করুন, নিজের নোংরা মানসিকতা লুকাতে পারবেন না।
একাধিক বিয়ের যুক্তি হিসেবে যদি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর বিবাহ করা হয়, তাহলে সেটা হবে সুস্পষ্ট নবী অবমাননা।
কারন তিনি যৌণ তাড়নায় বা উনার অন্য স্ত্রীরা বুড়িয়ে যাওয়ায় তিনি বিবাহ করেন নি। তিনি বিভিন্ন দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে একাধিক বিবাহ করেছেন। আরবের ইতিহাসে বিভিন্ন গোত্রের মাঝে সমঝোতার জন্যও বিবাহ করার রীতি প্রচলিত ছিলো। একের অধিক বিবাহ শর্ত সাপেক্ষে অনুমুতি হয়ত আছে। কিন্তু সেটা খুবই কঠিন যা পালন করা সাধারন মানুষের জন্য প্রায় অসম্ভব।
যারা শুধু নারীদের বন্ধ্যা ও যৌবন ফুরিয়ে যাওয়ার চিন্তায় থাকেন, তাদেরকে যৌবনের পরীক্ষা নিতে খুব মন চায়। মাফ করে দিয়েন ঠাকুর ভাই, কিছু খারাপ কথা বলতে বাধ্য হলাম। যদি পারতাম তাহলে এই সব বিকৃত রুচির পাবলিকদের কোন গণিকালয়ে নিয়ে সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত রেখে যৌবনের পরীক্ষা নিতাম। দেখতাম, কত গভীর যৌবন। সময়ের আগে সেখান থেকে বের হইতে চাইলে জালি বেত দিয়ে পিটিয়ে পশ্চাৎ দেশের চামড়া তুলে লবন লাগাতাম।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ২:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই,
ব্যক্তিগতভাবে আমি খুবই আহত হয়েছি। এই ধরনের চিন্তা ভাবনা ব্লগে প্রকাশ করার আগে তাদের ভাবা উচিত ছিলো এই ব্লগে এই ধরনের লেখা তারা কেনো লিখছেন? পিনপোস্টে মন্তব্য করে উক্ত ব্লগার পলাতক! সে কোনো সদুত্তর দিচ্ছে না - আমরা কি বলতে পারি না “সে একজন ধর্ষক” কারণ সে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছে!
আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন সমাজে বহু বিবাহ কারা করছে? - সাধারণত তিন বাঁকা দেওয়া ( দ আকৃতির ) পুরুষ! এই সকল পুরুষ ২/৩/৪ বিয়ে করে লাম্পট্য করছে। তারা এতো শক্তি গায়ে রাখেন যে, তাদের এক স্ত্রীতে পোষায় না! তাদের জন্য একাধিক বিয়ে করার ধর্মীয় আইন জারি হয়েছে! কোনো পুরুষ লাগবে না - তার নিজ স্ত্রী যদি তার কোমরে এক লাথি দিয়ে দেয় তাহলে তার কোমারের তিন হাড় ভেঙ্গে যাবে।
বাজারের হকার আর বেদে মহিলাদের সামনে দাড়িয়ে থাকতে দেখবেন এসব পার্ভাটদের। এরা হচ্ছে হকার আর বেদে মহিলাদের সালসা দাওয়া, মান্ডার তৈল, শ্রিপুরের বড়ি’র কাস্টমার।
২১| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:২৫
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সমাজ পরিবর্তনের সাথে সাথে বর্তমানে বহুবিবাহের গ্রহণযোগ্যতা এমনিতেই বিলুপ্তির পথে। এমনবস্থায় ধর্মকে রিপ্রেজেন্ট করার জন্য চার বিবাহের মত ফালতু বিষয় নিয়ে মাতামাতি না করে ধর্ম প্রবর্তিত অনেক মহান বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করতে পারতেন পোস্টদাতারা।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
না, ঈমান আমল আখলাক এসব নিয়ে কথা বললে জাত চলে যাবে না? এসব নিয়ে কথা বলার সময় কোথায়? সবাই চায় জনপ্রিয়তা! নারী বিদ্বেষ করে, পুরুষ বিদ্বেষ করে, সরকার ও বিরোধী দলের বিদ্বেষ করে ব্লগে জনপ্রিয়তা করতে হবে। সব ঘাটের মরা ফেসবুকার ইসলামিক স্কলার হয়ে গেছে ব্লগে।
২২| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:৫৭
রানার ব্লগ বলেছেন: আমার একটি মাত্র প্রশ্ন পয়গম্বর শুধু দুঃখী মেয়েদেরে বিয়ে করেছেন! - তাহলে তার স্ত্রীগণ সে সময়ের সবচেয়ে সুন্দরী হোন কিভাবে? কেনো তিনি কালা হাবশী ক্রীতদাস নিগ্রো কদাকার নারী অন্তত একটিও বিয়ে করেন নি? - কেনো????!!!!!
এই প্রশ্নের উত্তর আপনি পাবেন না। আমি ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা দিচ্ছি। ইদানিং ব্লগে কিছু মাথা মোটা লোক ঢুকে গেছে, তারা নিজেদের অনেক জ্ঞ্যানী ভাবে এবং আসে পাশের লোককে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। এদের জ্ঞ্যানের খোজ নিলে আপনি হাটুর কাছে এসে থেমে যাবেন, কিন্তু এদের ভাব দেখে মনে হবে মাথার ৪ আংগুল উপরে এদের জ্ঞ্যান অবস্থান করে। কথায় কথায় এরা মাখরাজ সহযোগে কথা বলে। এরাবিক এক্সেন্ট ব্যবহার করে। যাই হোক বিয়ে নিয়ে এত্ত ভেজাল কেন বুঝলাম না আর এক বিয়া সামলাতেই পাছার কাপর খুলে যাচ্ছে এরা ৪ বিয়ে দিয়ে কি করবে, উত্তর আমি দিচ্ছি, যৌন বিকৃতি এর প্রধান কারন, এরা নারি কে দেখে ভোগের পন্য হিসেবে। তাই এদের বহু বিবাহে এত উৎসাহ, তবে প্রথম স্ত্রির মৃত্যু অথবা বিবাহ বিচ্ছেদের পর এক জন পুরুষ অথবা মহিলা দ্বিতিয় বিয়ে করতেই পারে।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি একটি সুন্দর কথা বলেছেন একমাত্র স্বামী বা স্ত্রী বিয়োগের পর যে কোনো পক্ষ দ্বিতীয় বিয়ের কথা চিন্তা করতে পারেন। - কিন্তু এখানেও সমস্যা আছে প্রথম পক্ষের সন্তানদের জীবন এখানে অবহেলিত হয়ে যাবে।
একাধিক বিয়ের পক্ষে সমর্থনকারীরা হচ্ছে পার্ভাট। অভিভাবকের শাসনের অভাবে এমন হয়েছে। পরিবেশ ও বন্ধু বান্ধবের জন্যও হতে পারে।
এক বিয়ে করে যে বউ পালতে পারে না তার কাছে সহজ সমাধার দ্বিতীয় বিয়ে তৃতীয় চতুর্থ এভাবে চলতেই থাকে। আমার দেখা অভিজ্ঞতা থেকে বলছি যেইসব পুরুষ নামক কলঙ্ক পরিবারের / স্ত্রীর আয় খেয়ে চর্বি করেছে তাদের বিয়ে করার খায়েশ থাকে বেশী। আর দেনমোহরের নামে লবডঙ্কা। দেনমোহরের কথা বললে হাদিস কোরআন নিয়ে বসে যাবে। অথচ নামাজের পূর্ব পশ্চেমও চেনে না।
এই প্রশ্নের উত্তর ব্লগে কেনো বিখ্যাত গুরু চন্ডাল ব্যতীত কারো কাছেও নেই।
২৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২১
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ, বিষয়টি নিয়ে লিখার জন্য। জাস্ট একটা লিখা লিখছিলাম রাগে দু:খে।
যারা এর ধরনের লিখা লিখে ও যারা তা সমর্থন করে তাদের মানসিকতা নিয়ে আমারো সন্দেহ আছে। ওদের মতো পাবার্ট আছে বলেই দেশের এ অবস্থা।
২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পুরুষরা যেমন বিবাহ কিয়াম শিখেছে মেয়েদের শিখতে হবে মার্শাল আর্ট যাতে শেষ সময়ে ইয়াক করে পার্ভাট টার কোমরে একটা জনম ভরের লাথি মেরে দিতে পারে। - সেই মেয়ের বাকি জীবন আর কাঁদতে হবে না।
আপা, রেষ্টেুরেন্টে বা নানা অনুষ্ঠানে বুফে খাবারে দেখবেন অনেকে খাবার নষ্ট করে। যতোটুকু খেতে পারবে তার থেকে তিন/চার গুণ বেশী খাবার প্লেটে নিয়ে নেয় - দেখে মনে হবে খানাখাদ্য পালিয়ে যাচ্ছে - এগুলো হচ্ছে চোখের ক্ষুধা। আর চোখেন ক্ষুধা হচ্ছে মানসিক বিকলাঙ্গতা ও চুরান্ত মানসিক রোগ।
এরা পার্ভাট। কোনো সন্দেহ নেই।
২৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি আমাকে পছন্দ করেন বলেই হয়তো মাঝে মাঝে আমার মতো ভাবেন। আমিও কিন্তু মাঝে মাঝে আপনার মতো ভাবি। বিষয়টি কি দাড়ালো - মতের মিল। বহুবিবাহতে মানুষ আর পশুর মাঝে কোনো পার্থক্য থাকে না।
বহু বিবাহ ভালো না। আমার খুব অপছন্দ।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বহুবিবাহ বহুগামিতা পরকীয়া এগুলো সব সমাজ ধ্বংসের মূল। এগুলো যারা করছে এরা সমাজের লম্পট নারী পুরুষ। এদের স্বীকৃত দেয়া অর্থ সমাজ ধ্বংসকে স্বীকৃত দেয়া - সহজ হিসাব।
২৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১০
সত্যপীরবাবা বলেছেন: @লেখক,
আমরা সবাই যখন বহু-বিবাহ ঠিক কি বেঠিক,ধর্মে আছে কি নাই, কোন পুস্তকে কে কি মত দিল এই নিয়ে তর্ক করছি, আপনি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অংশে ফোকাস করেছেন --- চার বা বহু বিয়ের অমানবিক দিক। যে বুক-ফাটা আর্তনাদ, কষ্ট, অভিমান আর অভিসম্পাত এর সাথে প্রবল ভাবে জড়িত সেই অংশ এড়িয়ে এই আলোচনা অর্থহীন -- আপনি আমাদের দৃষ্টি সেই দিকে ফিরিয়ে এনেছেন।
অ.ট. যে নারী অশেষ ভালবাসা নিয়ে, মরম মমতায়, প্রয়োজনে পুরো সমাজের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আমার জীবন-সঙ্গী হয়েছে, সে সন্তান ধারনে অক্ষম হলেই তার বিকল্প খুঁজব????? ভালবাসার এই প্রতিদান? যে পুরুষ এই বিকল্প খুঁজে বা খোঁজা সমর্থন করে, তার ঈমান নিয়ে প্রশ্ন তুলব না, তবে তার পুরুষত্ব নিয়ে সংশয় আছে --- পুরুষত্ব শিশ্নের ডগায় আর সন্তান উৎপাদনের সক্ষমতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বহুবিবাহকে যারা বহুগামী রোধে আইন পাশ করতে হাদিস কিয়াম দিচ্ছে তাদের জন্য কিন্তু সহজ সমাধান আছে। হাসপাতালে নিয়ে ছোট একটি অপারেশন করে দিলে তার মর্দাঙ্গি অফ করা সম্ভব। এইসব রবিউল মার্কা তিন বাঁকা দেওয়া “দ” আকৃতির শারীরিক পরিচয় নিয়ে যে সকল নারী পুরুষ লাম্পট্য করছে তাদের সহজ সমাধান হাসপাতালে নিয়ে ছোট অপারেশন করে খাশি করে দেওয়া। তাহলে পাঠা চরিত্র ত্যগ হবে। সমাজেরও মঙ্গল হবে।
বহুবিবাহ বহুগামিতা পরকীয়া এগুলো সব সমাজ ধ্বংসের মূল। এগুলো যারা করছে এরা সমাজের লম্পট নারী পুরুষ। এদের স্বীকৃত দেয়া অর্থ সমাজ ধ্বংসকে স্বীকৃত দেয়া - সহজ হিসাব।
বহুবিবাহতে একটি নারী সহ পরবর্তী প্রজন্মদের কি পরিমান ক্ষতি হচ্ছে তা বুঝতে হলে এবং এর সঠিক সমাধান ও নিবারণ করতে হলে সরকার ও দেশের আইনের পদক্ষেপটা জরুরী।
২৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১১
জুন বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ আমি আপনার পোস্ট লেখার সাথে সাথেই পড়েছি কিন্ত মন্তব্যগুলো পড়তে পারি নাই। ১০ নং মন্তব্যে আহমেদ জী এস যা বলেছেন সেটা না দেখেই প্রায় একই ধরনের মন্তব্য আমি করে এসেছি সোহানীর পোস্টে। এখন দেখলাম উনার মন্তব্য। লিখতে ইচ্ছে করে অনেক কিছুই কিন্ত ভয়ও হয়।
ভালোলাগা রইলো অনেক।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বুবু, সঙ্গত কারণে লেখাটি বিতর্কিত ও সমস্যাযুক্ত। এখানে নারীপক্ষ নিয়ে কথা বলা হয়েছে। তাই নারীদের নিরাপত্তার জন্য পোস্টে ও মন্তব্যে আলোচনা হবে। আপনি পোস্ট পড়েছেন এই জন্য ধন্যবাদ। আপনি মন্তব্য করে ঝামেলাতে জড়াতে হবে না বা আমিও আমার বোনকে কোনো ঝামেলাতে জড়াতে দেবো না। এটি বোনের প্রতি একজন ভাইয়ের অঙ্গীকার।
২৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই,
আজকের দিনে একাধিক বিয়ের ঘটনা একেবারেই ঘৃণ্য, বরবরতার নামান্তর। কোনো সুস্থ স্বাভাবিক পুরুষ এটা করতে পারে বলে মনে হয় না। এই বিষয়ে কথা বলতেও রুচিতে বাধে।
শুভকামনা জানবেন।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পদাতিক চৌধুরি ভাই, আপনি সত্যি বলেছেন বিষয়টি ঘৃণ্য ও বর্বরোচিত! আপনি আশ্চর্য হবেন সমাজ দেশ অনেক দুরের বিষয় এখানে ব্লগে এই বিষয়ে সমর্থন করে ইনিয়ে বিনিয়ে কি পরিমান পোস্ট মন্তব্য আসেছে - তা হয়তো লক্ষ্য করেছেন?
বহুবিবাহ বহুগামিতা পরকীয়া এগুলো সব সমাজ ধ্বংসের মূল। এগুলো যারা করছে এরা সমাজের লম্পট নারী পুরুষ। এদের স্বীকৃত দেয়া অর্থ সমাজ ধ্বংসকে স্বীকৃত দেয়া - সহজ হিসাব। বহুবিবাহতে একটি নারী সহ পরবর্তী প্রজন্মদের কি পরিমান ক্ষতি হচ্ছে তা বুঝতে হলে এবং এর সঠিক সমাধান ও নিবারণ করতে হলে সরকার ও দেশের আইনের পদক্ষেপটা জরুরী।
২৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:০৪
রাশিয়া বলেছেন: আমার একটি মাত্র প্রশ্ন পয়গম্বর শুধু দুঃখী মেয়েদেরে বিয়ে করেছেন! - তাহলে তার স্ত্রীগণ সে সময়ের সবচেয়ে সুন্দরী হোন কিভাবে? কেনো তিনি কালা হাবশী ক্রীতদাস নিগ্রো কদাকার নারী অন্তত একটিও বিয়ে করেন নি? - কেনো????!!!!
হেল অফ এ কোশচেন। ধার্মিকেরা কাইত! কী ফুর্তি যে লাগে মনে!
শোনেন মিয়া। আরবে ঐ সময় যত হাবশি পুরুষ দাস ছিল, দাসী ততটা ছিলনা। সে সময় একমাত্র ইয়াসীর (রা) ছাড়া আর কাউকে নিগ্রো বিয়ে করতে শুনা যায়নি। তার স্ত্রী সুমাইয়া (রা) দাসী ছিলেননা। ইয়াসীর (রা) হাবশায় ভ্রমণ শেষে তাকে বিয়ে করে নিয়ে আসেন। রাসুল (সা) যেহেতু তার জীবদ্দশায় হাবশায় যাননি, তাই তার পক্ষে নিগ্রো মেয়ে যেচে বিয়ে করতে যাওয়াটা আপনাদের জন্য আরেকটা মুখরোচক গল্প হয়ে যেতনা?
ব্যাপারটা অনেকটা গৌতম বুদ্ধ কেন বাংগালী মেয়ে বিয়ে করলনা - এরকম হয়ে গেল।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই রাশিয়া,
আমার জানা ছিলো না মক্কা - হাজ্জাজ - মদিনা নগরীতে কালা মানুষের বসবাস ছিলো না। আমি ভাই ইতিহাস বিষয়ে খুবই অজ্ঞ ও দুর্বল একজন মানুষ। যেখানে মধ্যপ্রাচ্যেতে ছিলো কালা ধলা মানুষের কৃতদাস দাসীর বাজার সেখানে কালা মহিলাদের অভাব ভাবতেও ভাালো লাগছে। এ সকল বিষয় আমার অজানা।
যদি সম্ভব হয় আপনি বিস্তারিত লিখে পোস্ট দিতে পারেন। পোস্ট দিতে না পারলে কোনো দাবী দাওয়া নেই। - সবাই ব্যস্ত। আপনি ব্যস্ত আমিও ব্যস্ত। মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইলো।
২৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই বিষয়ে পোস্ট দেওয়ার জন্য !
এটা অবাক করার বিষয়, কিছু ব্লগার কিভাব এত অন্ধ এবং গোড়া হতে পারে । সুরা নিসার ৩ এবং ১২৯ নং আয়াতের বিশ্লেষনে অনেক ইসলামিক স্কলার বহু বিবাহকে নাকচ করে দিয়েছেন । ইসলামি শিক্ষার অন্যতম পীঠস্থান মিশরের আল আজাহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ,ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে পাশ করা বাংলাদেশি অনেক আলেম নামের সাথে আজাহারী যুক্ত করে । সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন বিশ্বের নামকরা স্কলারবৃন্দ । ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রান্ড ঈমাম বহু বিবাহ বাতিল করার জন্য সুপারিশ করছেন --
Al-Azhar grand imam sparks polygamy rethink
চার বিবাহ পন্থিরা সুরা নিসার ৩ নং আয়াতের নাজিলের পটভুমিকে অস্বিকার করছে এবং এই আয়াতে নাকি সাধারণ নারীদের থেকে ৪ বিবাহ করতে বলা হয়েছে ।
৬২৪ সালে ডিসেম্বার মাসে উহুদের যুদ্ধ হয় এবং যুদ্ধে ৭০ জন সাহাবি শহীদ হন । এই পরিস্থিতিতে তাদের কন্যারা পিতাহারা হয় এবং তাদের স্ত্রীরা বিধবা হয়ে যায় । এই অসহায় নারীদের সাপোর্টের জন্য সুরা নিসার ৩ নং আয়াত নাজিল হয় এবং শর্ত সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ৪টা বিবাহ করার অনুমুতি দেওয়া হয় । আয়াতের পটভুমি অনুযায়ি শুধু মাত্র এতিম নারী এবং বিধবা নারীর ক্ষেত্রে ৪ বিবাহ প্রযোজ্য হওয়ার কথা কিন্তু চার বিবাহ পন্থিরা সেটা মানেন না ।
আর যদি তোমরা ভয় কর যে, এতীম মেয়েদের হক যথাথভাবে পুরণ করতে পারবে না, তবে সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত। আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে, একটিই অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদেরকে; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা।
এই আয়াতের শেষ অংশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে, একটিই অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদেরকে; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা।
উপরে লাইন দুটি একাধিক বিবাহের অন্যতম প্রধান শর্ত ? এখানে ন্যায় সঙ্গত আচরনে, পক্ষপাত হীন ব্যবহার বহু বিবাহের অন্যতম প্রধান শর্ত , সেটা পালন করতে না পারলে একটার বেশি বিবাহ নহে ।
এই আয়াত নাজিল হওয়ার পরে , অনেকে মনে করছে ন্যায় সঙ্গত ভাবে সবাইকে ট্রিট করতে পারবে, তাই বহু বিবাহ করেছে ।
সেই বহু বিবাহিত ব্যক্তি যাদের একাধিক স্ত্রী আছে তাদের উদ্দেশ্যে আয়াত ৪--১২৯ অনেক পরে নাজিল হয়েছে --
তোমরা কখনও নারীদেরকে সমান রাখতে পারবে না, যদিও এর আকাঙ্ক্ষী হও। অতএব, সম্পূর্ণ ঝুঁকেও পড়ো না যে, একজনকে ফেলে রাখ দোদুল্যমান অবস্থায়। যদি সংশোধন কর এবং খোদাভীরু হও, তবে আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়।
এই সমস্ত ব্যক্তি সুরা (৪--৩) এর পক্ষপাত হীন ন্যায় সঙ্গত আচরনের শর্ত পালন করতে পারেনি এবং এইটা আল্লাহর স্ট্যাটমেন্ট তোমরা কোন দিন সেটা পারবা না । এই কারনে আল্লাহ তাদের ৩ জনকে তালাক দিয়ে দিতে বোলবেন কি ? না তিনি বলেন নি , তিনি পরের লাইনে দিক নির্দেশনা তাদের দিয়েছেন কিভাবে ব্যালেন্স করে চলতে হবে ।
৪--১২৯ আয়াত থেকে একটা মেসেজ পেলাম যে কোন পুরুষের পক্ষে নারীদের সাথে ন্যায় সঙ্গতভাবে ট্রিট করা সম্ভব নহে ।
এবং ৪--৩ এর বহু বিবাহ করার অন্যতম প্রধান শর্ত অবশ্যই পক্ষপাত হীন হতে হবে এবং ন্যায় সঙ্গত আচরন করতে হবে ----এই শর্ত পালন করা কোন পুরুষের পক্ষে সম্ভব নহে যেটা আল্লাহ ৪--১২৯ তে কনফার্ম করেছেন ।
সুতরাং ৪--১২৯ নাজিল হওয়ার পর বহু বিবাহ বাতিল । এই অভিমতের পক্ষে অনেক ইসলামি স্কলার আছেন । এই অভিমতের উপর ভিত্তি করে টিউনিশিয়া , তুরস্ক সহ কয়েকটি মুসলিম অধ্যসিত দেশে বহু বিবাহ বাতিল করা হয়েছে । ১৯৬২ আয়ুব খান এই ধরনের একটা আইণজারি করেছিল কিন্তু কেহ সেটা মানে না । এখন সময় এসেছে সেই আইণটা পুন:উত্থান করার । ধন্যবাদ
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বহুগামীর সামাজিক সনদপত্র হচ্ছে বহুবিবাহ যেটি কোনোভাবে স্বীকৃত হতে পারে না। এটি বোঝার সময় হয়েছে। দেশে সমাজে পরিবেশে পরিবারে এর প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। ভালো এবং মন্দ দুটোই।
কোরানের আলোকে আপনার ব্যাখা খুবই সুন্দর দিয়েছেন। ধন্যবাদ।
৩০| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দেশে মানুষের চেয়ে হুজুরের সংখ্যা বেশী হয়ে যাচ্ছে।
এটা জাতির জন্য অশনি সংকেত।
বেশী হুজুর থাকা ভালো না।
সবাই যেন আদর্শ মানুষ হন।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
গ্রামে একটা কথা আছে “ছাল নাই কুত্তার বাঘা তার নাম” এক ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কিনা তার খোঁজ নাই ব্লগে এসে হাদিস বয়ান তাও কোন হাদিস চার বিবাহ করার সমর্থনে হাদিস। বেতাইয়া চামড়া তুলে ফেলা উচিত।
৩১| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
নবীজি নিজের ১৩ টি বিবাহ করে তার অনুসারীদেরকে কেন ১-৪ টা বিয়ে করতে বলেন?
এটা তো সঠিক কথা হতে পারে না।
সবাই তো তাকে অনুসরণ করতে চাইবে।
এটাাই তো স্বাভাবিক।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সেটাই হওয়া উচিত। দেশে যারা আছেন যে জেলাতে যাবেন সে জেলাতে একটি করে শাদী মোবারক। আর প্রবাসে যারা আছেন দেশে বিদেশে শাদী মোবারক। - এরা ব্লগে কি করছে এদের দরকার ঘটক অথবা হাজাম। হয় ঘটক ধরে বিয়ে করবে অথবা হাজাম দিয়ে খাশি করে দিতে হবে। ব্লগে প্যান প্যান করার দরকার কি? বিয়ের স্বপক্ষে হাদিস দেখাতে হবে না। বিয়ে করার ইচ্ছে হয়েছে - বিয়ে করো।
৩২| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
থ্যাংকস ঠামা, পোষ্ট এবং ৩ ও ৬ প্রতিমন্তব্যে লাইক ।
যারা শুধু নারীদের বন্ধ্যা ও যৌবন ফুরিয়ে যাওয়ার চিন্তায় থাকেন, তাদেরকে যৌবনের পরীক্ষা নিতে খুব মন চায়। মাফ করে দিয়েন ঠাকুর ভাই, কিছু খারাপ কথা বলতে বাধ্য হলাম। যদি পারতাম তাহলে এই সব বিকৃত রুচির পাবলিকদের কোন গণিকালয়ে নিয়ে সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত রেখে যৌবনের পরীক্ষা নিতাম। দেখতাম, কত গভীর যৌবন। সময়ের আগে সেখান থেকে বের হইতে চাইলে জালি বেত দিয়ে পিটিয়ে পশ্চাৎ দেশের চামড়া তুলে লবন লাগাতাম।
হা হা হা...... বেস্ট কমেন্ট !
কাভা ইউ আর রক, আই লাভ ইট
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ধন্যবাদ। গ্রামে একটা কথা আছে “ছাল নাই কুত্তার বাঘা তার নাম” এক ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কিনা তার খোঁজ নাই ব্লগে এসে হাদিস বয়ান তাও কোন হাদিস: - চার বিবাহ করার সমর্থনে হাদিস। বেতাইয়া চামড়া তুলে ফেলা উচিত।
৩৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৬
ঢুকিচেপা বলেছেন: অনেকেই খুব ভাল যুক্তি দিয়ে মন্তব্য করেছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ।
আপনার লেখার সাথে সহমত পোষণ করছি।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ব্লগে যারা চার বিবাহ সমর্থনে পোস্ট দিচ্ছে তাদের জন্য আমার লেখা নয়। আমার লেখা পোস্ট ব্লগের সকলের সচেতনতার জন্য্ যারা চার বিবাহ সমর্থনে পোস্ট দিয়েছে তারা চার বিবাহ করুক। তাদের জীবনে তাদের জীবনে চার বিবাহ আল্লাহ কবুল করুন। - আমীন।
৩৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্লগে আমি ধর্ম সংক্রান্ত পোস্ট লেখারই পুরোপুরি বিপক্ষে। ব্লগ কেন মিলাদ মাহফিলের জায়গা হবে? এখানে নানা ধর্মের মানুষ আসে। তাই সবার মাঝে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখতে হলে , ধর্মীয় আলোচনা পুরোপুরি পরিহার করতে হবে। এডমিন বিষয়টা নিয়ে ভেবে দেখতে পারে।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার মনে হয় অসুস্থ ব্লগার’রা ধর্মীয় আলোচনায় সবচেয়ে বেশী অংশগ্রহণ করেছেন। হতে পারে এটি যার যার ব্যক্তি স্বাধীনতা। তবে ধর্মের অপব্যবহার নিয়ে আলোচনা হলে বিতর্ক হবে। - এখানে কোনো ছাড় নেই।
৩৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬
করুণাধারা বলেছেন: এই বিষয়ে আর কিছু বলতে ইচ্ছা করছে না। পোস্টে প্লাস।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
করুণাধারা আপা, আপনি আমার বোন। সঙ্গত কারণে লেখাটি বিতর্কিত ও সমস্যাযুক্ত। এখানে নারীপক্ষ নিয়ে কথা বলা হয়েছে। তাই নারীদের নিরাপত্তার জন্য পোস্টে ও মন্তব্যে ও আলোচনা হবে। আপনি পোস্ট পড়েছেন এই জন্য ধন্যবাদ। আপনি মন্তব্য করে ঝামেলাতে জড়াতে হবে না বা আমিও আমার বোনকে কোনো ঝামেলাতে জড়াতে দেবো না। এটি বোনের প্রতি একজন ভাইয়ের অঙ্গীকার।
৩৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যারা নানান ছলচাতুরি আর তাল বাহানা দেখিয়ে একাধিক বিয়ের পক্ষে সাফাই গায় তাদেরকে আমার কাছে অমানুষ মনে হয় ।তাদেরকে আমার কাছে পশু মনে হয় না ।
কেন না পশু ও অতটা খারাপ নয়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
তাদের ধরে ধরে বিয়ে করিয়ে দিতে হবে। অথবা অপারেশন করে খাশি করে দিতে হবে। এছাড়া আর কোনো সমাধান দেখছিনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০৯
আনমোনা বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ভাই, সামুতে মাইনাস বাটন ফিরিয়ে আনা দরকার। ও ধরনের পোষ্টে কমেন্ট করে আলোচিত পাতায় আনতে চাইনা।