নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পেঁয়াজ রহস্য!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২১



কয়েক দিনে কেজিতে পেঁয়াজের দাম প্রায় ৩০ টাকা বেড়েছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায় উঠেছে। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ভারত পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিলে সে সময় দেশের বাজারে হু হু করে দাম বেড়েছিল পেঁয়াজের। রেকর্ড ৩০০ টাকা পর্যন্ত ওঠে পেঁয়াজের কেজি। এই পরিস্থিতি চলমান ছিল কয়েকমাস। সেই ভীতি থেকে এবারও ক্রেতারা বাড়তি পেঁয়াজ কিনে রাখছেন। তাই পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এ ধরনের অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে সরকারের কি করণীয় তা অনেক দুরের বিষয়! করণীয় হচ্ছে জনগণের - কারণ জনগণ হচ্ছেন ভোক্তা! এখন ভোক্তারা যদি পেঁয়াজ ভক্ষণ বাড়িয়ে চলেন এবারও আমাদের জন্য পেঁয়াজের আগুন বাজার অপেক্ষা করছে - এখানে কোনো সন্দেহ নেই।

উল্লেখ্য, ভারত নিজেদের বাজার সামাল দিতে গত বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ রফতানিতে ন্যূনতম প্রতি টনের মূল্য ৮৫০ ডলার বেঁধে দেয়। ৩০ সেপ্টেম্বর রফতানিই নিষিদ্ধ করে। এরপর দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম সেঞ্চুরি ডাবল সেঞ্চুরিও অতিক্রম করে। নভেম্বরে ৩০০ টাকা ওঠে পেঁয়াজের কেজি। তখন মিয়ানমার, চীন, মিসর, তুরস্ক ও পাকিস্তান থেকে নানা রঙের পেঁয়াজ এনে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করে সরকার। বিমানেও দেশে আসে পেঁয়াজ।

মূল্যবৃদ্ধি দেখে বাংলাদেশের রেমিটেন্স ভোক্তা গৃহিণীরা পেঁয়াজ বাজারে রিতিমতো হামলা করে দিয়েছেন - এখন এ ধরনের পেঁয়াজ বাজার তা ঢাকার অস্থিতিশীল শেয়ার বাজারকেও হার মানাবে। বাংলাদেশে রেমিটেন্স ভোক্তা পরিবারগুলো দেশের বাজার অস্থিতিশীল করার পেছনে অন্যতম। তারা এক টাকার দ্রব্য দশটাকায় ক্রয় করেন। অত্যন্ত দুঃখ ও পরিতাপের সাথে জানাচ্ছি বাংলাদেশী জনগণ আজীবন হাভাতে ছিলো - হাভাতে আছে - হাভাতে থাকবে। এই ধরনের হাভাতে মানুষ আমার জীবনে আমি পৃথিবীর কোনো দেশে দেখিনি। নিজের দেশের মানুষ নিয়ে সত্যি সত্যি লজ্জা হয়। কোনো দেশের মানুষ এতো খেতে পারে ভাবতেও দুঃখ লাগে। বাংলাদেশের মানুষ কি কোনোদিন অন্তত একবারের জন্য হলেও জানতে চাইবেন এই পৃথিবীতে কতো দেশে কি পরিমাণ মানুষ অনাহারে আছেন?

লজ্জাজনক তথ্য: সরকারি হিসাব ও তথ্য মতে বাংলাদেশে প্রতিবছর ৩০ লক্ষ মেট্রিকটন পেঁয়াজ প্রয়োজন। আর বেসরকারি হিসাব ও তথ্য মতে বাংলাদেশে প্রতিবছর পেঁয়াজ প্রয়োজন ৪৫ - ৫০ লক্ষ মেট্রিকটন! এতো খায় মানুষ? এতো খাওয়া সম্ভব? বাংলাদেশের মানুষ কি মানুষ নাকি রাক্ষস! ব্লগে ভূত নিলে লেখোলেখি হয়েছে আমি পরবর্তীতে রাক্ষস নিয়ে লিখবো বলে ভাবছি!

উপসংহার: পেঁয়াজ দিয়ে অদ্ভুত অদ্ভুত রেসিপি বন্ধ হোক, বন্ধ হোক এই দেশের অদ্ভুত সব রন্ধনশালা। পেঁয়াজ এমন কোনো দ্রব্য না যা প্রতি বছর বাজারে আগুন লাগিয়ে দিতে পারে - অথচ আমাদের বাংলাদেশী জনগণ পেঁয়াজকে রিতিমেতো পেট্রোল নামে রূপান্তর করেছেন। খুবই লজ্জাজনক।


কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ।
ছবি: গুগল সার্চ ইঞ্জিন








মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: একেক জাতি একেক ভাবে অভ্যস্ত । চীনে রসুন ছাড়া চলেই না । ইউরোপ আমেরিকাতে এই ঝামেলা কম । আমরা কিভাবে পেয়াজের উন্নয়ন করতে পারি সেটাই মুল বিষয় । চীনের কাউন্সেলিং দরকার ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমাদের দেশের মানুষ খেতে খেতে পটল তুলছে। তারপরও খাওয়ার লাগাম ধরতে পারছে না। বাংলাদেশে পেঁয়াজ উৎপাদনে বিপ্লব ঘটাতে হবে - তা না হলে বড় ধরনের বিপদ আছে এই জাতির কপালে। আপনি সঠিক বলেছেন “চীনের কাউন্সেলিং দরকার”

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: আবারো পেয়াজবীহিন অখাদ্য গেলার দিন চলে আসছে নাকি? B:-)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমিতো দই চিড়া গুড় দিয়ে জীবন পার করে দিবো। আব তেরা কিয়া হোগা কালিয়া (বাংলাদেশী রেমিটেন্স ভোক্তা) জ্বী আমার মনে হয় হাটি হাটি পা পা করে পেঁয়াজ আকাল মঙ্গা চলে আসতেছে!

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পেঁয়াজ বা বেগুন, কোনোটাই এমন পদার্থ না যে, এটা না খেলে না খেয়ে মানুষ মারা যাবে। আপনি হাভাতে বলেছেন তো, আমি বলতে চাই, আমরা বেহায়া। অবিবেচক, অপরিণামদর্শী। গত বছর পেঁয়াজের পর লবণ নিয়ে এরকম শুরু হয়েছিল, যেটা সরকার দক্ষতায় অল্প সময়েই ঠান্ডা হয়। এবারও পেঁয়াজ সিন্ডিকেটের চক্বরে পড়ে গেছে কিনা জানা দরকার।

তবে, আমার মনে পড়ে, ইন্ডিয়া বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি চালু করার পর দেশে হঠাৎ করে পেঁয়াজের দর নেমে এসে ২৫ বা ২০ টাকায় চলে আসে, যখন কৃষকের পেঁয়াজ তোলার সময়। কৃষকরা ক্ষতির মুখে পড়েন। এ নিয়ে টিভিতে তখনই শুনেছিলাম, কৃষকের কথা মাথায় রেখেই পেঁয়াযের দরে ভারসাম্য সৃষ্টি করা হবে, যাতে কৃষকের লোকসান না হয়। এটা যদি সেই পরিকল্পনার অংশ হয়ে থাকে, তাহলে দাম হু-হু করে বাড়ার আগেই কর্তৃপক্ষকে দর কন্ট্রোল করার উদ্যোগ নিতে হবে। পেঁয়াজের দর, সম্ভবত ৫০-এর উপরে-নীচে থাকলেই কৃষক এবং ভোক্তা উভয়েই কম্ফোর্ট জোনে থাকতে পারে।

আমাদের একটা খাসালত আছে, আঞ্চলিক ভাষায় যাকে বলে 'আখাইক্যা' - যে-কোনোদিন খায় নাইক্যা। লবণ আর পেঁয়াজ কেনার হিড়িক দেখে মনে হয়েছিল - আমরা সেই আখাইক্যা জাত ছাড়া আর কিছুই না।

উপসংহার খুব মনকাড়া হয়েছে।

সময়োপযোগী পোস্টের জন্য ধন্যবাদ রইল ঠাকুর মাহমুদ ভাই।


১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই, এই দেশে রেমিটেন্স ভোক্তা পরিবারটির মতো ইডিয়ট পরিবার আর হয় না। এরা পুরো বাংলাদেশের বাজর ব্যবস্থা নষ্ট করে রেখেছেন। এদের কারণে বাজার হয় অস্থিতিশীল।

বাংলাদেশের কৃষকদের পেঁয়াজ যখন বাজারে আসবে তখনি ভারতীয় পেঁয়াজের দাম ধুম করে ফেলে দিয়ে বাংলাদেমের কৃষকদের হত্যা করার প্রবণতা সেই ১৯৪৭ সন থেকে চলে আসছে। দুঃখজনক বিষয় এই দেশে ঘরে ঘরে বিবিএ এমবিএ হয়েছে কিন্তু সু শিক্ষিত একজন কৃষক হয়নি। সু শিক্ষিত একজন মানুষ হয়নি যে দেশের জন্য দেশের মাটির জন্য কথা বলবে।

পেঁয়াজের দাম বাজার ক্রাইসিস যতো হবে ততো বাড়তে থাকবে আর তার পেছনে মূল দায়ী আমরা। আমরা দায়ী। আপনি ঠিক বলেছেন - আমাদের এলাকাতে বলে “আখাইত্যা - যতো খাবে কিন্তু চোখের ক্ষুধা যাবে না” - - -

সরকারে উচিত হবে ঘোষণা করে দেওয়া “একটি পরিবারে সপ্তাহে ১ কিলোগ্রামের বেশী পেঁয়াজ ক্রয় করতে পারবেন না”

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেসব খাদ্য আমদানী করা হয়, আন্তর্জাতিক বাজার (বাংলাদেশ যেসব দেশ থেকে আমদানী করে) থেকে "কষ্ট" বের করে, "রিটেইল" দাম ঘোষণা করতে হয়; কেহ এর থেকে বিশী দামে বিক্রয় করতে পারবে না; পারলে, আমদানী কর, বিক্রয় কর; না'হয়, এই আইটেমে ব্যবসা বন্ধ থাকুক।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনার মতামত ১০০% সঠিক। এভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ না করা হলে বাংলাদেশের বাজার চিরোকাল অস্থিতিশীল থাকবে। বাংলাদেশে পেঁয়াজ, ভোজ্যতৈল, মসুর ডাল সহ নিত্য প্রয়োজনীয় বেশ কিছু দ্রব্য নিয়ন্ত্রণহীন আজ দীর্ঘদিন যাবত। এভাবে একটি দেশে সিন্ডিকেট করে বাজার চলবে তা খুবই লজ্জাজনক ও ঘৃণার বিষয়।

তাছাড়া বাংলাদেশের ভোক্তাশ্রেণীর লাগামহীন খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ দেশকে পঙ্গু করে দিবো। এতো এতো খাবার গ্রহণে এই দেশে আমদানিকৃত খাদ্যদ্রব্যে ফি বছর টান পরছে আর মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সংশয় সব সময় থেকে যাচ্ছে যার শেষ নেই - সমাধানও নেই।



৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৪

সোহানাজোহা বলেছেন: এখন শুরু হবে লুটপাট হুটোপুটি চোটপাট! বাংলাদেশী রেমিটেন্স ভোক্তা গৃহিণীরা শুরু করবেন ঘরে পেঁয়াজের মজুদ। আর ব্যবসায়ীরা শুরু করবেন সিন্ডিকেট। সাংবাদিকরা লেখার সুযোগ পাবেন। আর বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের হবে সারে সর্বনাশ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এটি খুবই লজ্জাজনক বিষয়। দেশে কোনো খাদ্যদ্রবের সামান্য দাম বেড়ে গেলে দেশের রেমিটেন্স ভোক্তা গৃহিণীরা সেই পণ্যের দাম হু হু করে বাড়িয়ে ছাড়েন। তাদের লাগামহীন বাজার সদাই দেশের বাজার চিরোকাল অস্থিতিশীল করেছে।

রেমিটেন্স পরিবারদের অত্যাচারে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের জীবন অতিষ্ট!

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন:
কিছু নিত্য পন্যের দাম কিছু দিন পর পরই তাল গাছে উঠে।এটা দেখে আসছি বহু বছর থেকে।
কাঁচা মাল রাখার হীমাগারের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
লোক জনের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায় সব কিছুই একটু বেশি বেশি খায়।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ব্লগার আহমেদ জী এস ভাই তার পোস্টে কাঁচা সবজি ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের জন্য হীমাগার নিয়ে লিখেছেন। আপনার সাথে সহমত। দেশে হীমগার অপ্রতুল যার কারণে পার্শবর্তী দেশ তার ১৬ আনা লাভ নিচ্ছেন। আরেকটি বিষয় না বলে পারছিনা বাংলাদেশে পরিবারদের রান্না ও আহারে মিতব্যয়ী হতে হবে। তা না হলে খাদ্যদ্রব্যের ঘাটতি অভাব ও মূল্যবৃদ্ধি লেগেই থাকবে।

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৮

সোহানাজোহা বলেছেন: ব্লগার ডঃ এম এ আলী সাহেব
ব্লগার চাঁদগাজী সাহেব
ব্লগার ঠাকুরমাহমুদ সাহেব
ব্লগার আহমেদ জী এস সাহেব
ব্লগার শাহ আজীজ সাহেব
ব্লগার সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই সাহেব
সহ আরো অসংখ্য ব্লগার যাদের নাম লিখতে পারিনি

আপনারা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে দ্রুত লিখতে পারেন। ব্লগে আপনাদের লেখার আলাদা একটি পয়েন্ট অব ভিউ আছে। আপনারা বাংলাদেশী জনগণের এই অতি আহার ও রন্ধণশীল্প নিয়ে লিখুন। বাংলাদেশী অতি ভোজনে মারা যাবে কথা সত্যি, কিন্তু মরে যাবার আগে দেশকে খাদ্যের অভাবে ফেলে যাবে।

ব্লগে যারা নিয়মিত লেখালেখি করেন সবার এ বিষয়ে সচেতনতা জরুরী। ব্লগের প্রতিটি ব্লগারের উচিত এ বিষয়ে লেখালেখি করা। সবাইকে ধন্যবাদ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি ভালো পরামর্শ দিয়েছেন। আমি ব্লগে আস্ত একটি পোস্ট দিবো এ বিষয়ে। সবাইকে অনুরোধ করবো বাংলাদেশীর রান্না ও অতি আহার নিয়ে যেনো লিখেন। এই দেশে ঔষধ কোম্পানীগুলো চলছে বাংলাদেশী জনগণের অতি আহারের জন্য।

আপনাকেও ধন্যবাদ।

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
একটি পরিবারে সপ্তাহে ১ কিলোগ্রামের বেশী পেঁয়াজ ক্রয় করতে পারবেন না। খুবই গঠনমূলক একটা পরামর্শ। যেসব জিনিসের দাম এরকম হঠাৎ হঠাৎ আকাশছোঁয়া হয়ে যায়, আবার কৃষকের স্বার্থও জড়িত, সেগুলোর জন্য একটা বছরব্যাপী কন্ট্রোল ম্যাকানিজম থাকা জরুরি। আপনার পোস্টের লজ্জাজনক তথ্য থেকেও মোটামুটি একটা হিসাবে বের করে ফেলা যায়। প্রতি সপ্তাহে প্রতি পরিবার ১ কেজি হয়ত বাস্তবায়ন করা যাবে না, আবার গেলেও কৃষকের স্বার্থ হানি হবে, একটা গ্রহণযোগ্য সমাধান অবশ্যই বের করা যায়।

ইতিমধ্যে সরকার একটা প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিয়েছে, যা আজকের সংবাদে দেখলাম। আগামীকাল থেকে ভ্রাম্যমান পেঁয়াজের দোকান ছাড়া হবে, কেজি ৪০টাকা, প্রতি পরিবার বা ক্রেতা সর্বোচ্চ ২ কেজি কিনতে পারবেন। এটা সাফল্যজনক ভাবে বিক্রি করা গেলে সিন্ডিকেটবাজদের টনক নড়বে, আবার বাজারদরও স্থিতিশীল থাকবে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




দেশে ভ্রাম্যমান আদালত সহ আইন ও আইনের প্রয়োগ থাকতে হবে, বাস্তবায়ন করতে হবে। তাহলে আর ভ্রাম্যমান দোকান বা ট্রাকসেল নিয়ম চালু করতে হবে না। কি আর করণীয় বলুন - যতো দোষ নন্দ ঘোষ - সব ঝোল সব দাভার টানতে হয় সাধারণ জনগণের। ট্রাকসেল শুরু হলে দেখা যাবে ১ কিলো লাইনে করোনা ঝুঁকি নি মানুষ দাড়িয়ে আছে!

এই করোনাকালে বাংলাদেশের বাজার দিয়ে কম আপদ যায়নি, এখন শুরু হয়েছে পেঁয়াজ কেলেঙ্কারীর বাজার! এই মূল্যবৃদ্ধি পুরোটা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জন্য মরার উপর খাঁড়ার ঘা!

সরকার চাইলে এখনই বাজার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা হাতে নিতে পারেন। লাগামহীন একবার হয়ে গেলে আর বাজার হাতে আসবে না। গত বছরের মতো ৩০০ টাকার আগুন বাজার চলে আসবে। - যা কারোই কাম্য হওয়া উচিত না।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি আপনি বাজার নিয়ন্ত্রণকারী নই। তারপরও কামনা করছি আপনার কথা যাতে ফলে যায়। বাজার যাতে কোনো না কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই করোনাকালে মানুষের মেরুদন্ড ভেঙ্গে গেছে। একবার পেঁয়াজ সুযোগ পেয়ে বসলে আর ছাড়বে না।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৪

আল ইফরান বলেছেন: এদেশের মানুষের সমস্যা পারিবারিক শিক্ষায় যতদুর আমার পর্যবেক্ষন শক্তি গড়ায়। গতবার সর্বশেষ পেয়াজ কিনেছিলাম ৮০ টাকা কেজি দরে। এরপর যখন দাম হু হু করে বৃদ্ধি পেতে থাকলো তখন পেয়াজ কেনা একেবারেই বাদ দিয়ে ফেলেছিলাম। পেয়াজ ছাড়াও পেয়াজের কলি দিয়ে রান্না করে বউ খাইয়েছে যখন পেয়াজের কেজি ২৮০ টাকাতে পৌছাল এলাকার দোকানে। গলির সামনে টিসিবির ট্রাকের জন্য এক মাইল লম্বা লাইন দেখেই পেয়াজ খাওয়ার শখ মিটে গিয়েছিলো আমার পরিবারের। একবার শুধু কন্ট্রোলের মিশরীয় পেয়াজ পেয়েছিলাম সেটাও কপালগুণে মহল্লার গলিতে রাত সাড়ে দশটার দিকে একটা টিসিবির গাড়ি এসে দাঁড়িয়ে থাকার সুবাদে। গতবারের মত বোধকরি এবারও কোনভাবে ইম্প্রোভাইজ করে নিতে হবে। ফটকা কারবারিদের দাম বাড়ানোর খেলার বিরুদ্ধে সম্বীলিত প্রতিরোধ প্রয়োজন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এটি সঠিক। পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেলে আমাদের খাদ্যাভ্যাস আমরা পরিবর্তন করি। কিন্তু মূল্যবৃদ্ধির পূর্বে কেনো নয়? এই অসচেতন জাতি কি কোনোদিন সচেতন হবেন না? এরা কি কোনোদিন বুঝবেন না - অতি ভোজনে অসুস্থ হচ্ছেন! অতি আহারে অকালে মারা যাচ্ছেন!

আল্লাহ মাফ করুন। এবার করোনা পরিস্থিতি খারাপ, ট্রাকসেল বা ভ্রাম্যমান দোকানে মানুষ ভীড় করে পণ্য বাজার সদাই করতে গেলে পরিস্থিতি খারাপ হবে দিন দিন। আমরা মনে হয় কোনোভাবেই আমরা নিরাপদ জোনে যেতে পারছি না।

গতবারের কথা মনে করেই ভাবছি এবার কি হবে? অস্থিতিশীল বাজার প্রতিরোধের একমাত্র পথ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা। এছাড়া আমার জানা আর কোনো পথ নেই।

১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৬

ইলি বলেছেন: আব তেরা কিয়া হোগা কালিয়া (বাংলাদেশী রেমিটেন্স ভোক্তা) পেয়াজ খাইতাম না ক্যরে খাইয়াম কম কম খাইয়াম।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সঠিক চিন্তা। অস্থিতিশীল বাজার প্রতিরোধের একমাত্র পথ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা। এছাড়া আমার জানা আর কোনো পথ নেই। রান্নায় পেঁয়াজ ব্যবহারে সবাই মিতব্যয়ী হোন পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি রোধ করুন।

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




দেশের মানুষ বছরে ৩৫০ লক্ষ টন চালের ভাত খায় আর পেয়াজ খায় প্রায় ৫০ লক্ষ টন,তার মানে খাবারের সাথে প্রায় শতকরা ১৫ ভাগ ( ৫০/৩৫০=১৪.২৮%) পেয়াজ ভক্ষন করে থাকে । খাবারের সাথে শতকরা ৫%পেয়াজ খেলে তা হতে শরিরের জন্য প্রয়োজনীয় উপকারী উপাদন পাওয়া যাবে বলে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলে থাকেন , এর বেশী পেয়াজ খেলে বিভিন্ন সুত্র হতে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী নিন্ম লিখিত স্বাস্থ্য ঝুকির মধ্য পতিত হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা -

এটা যদিও সত্য যে পেঁয়াজে পাওয়া যায় ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-সহ আরও অনেক পুষ্টি উপাদান। তবে স্বাস্থ্যগত সুবিধার পাশাপাশি বেশি পেঁয়াজ খাওয়ার অনেক অনেক মারাত্বক ক্ষতিকর দিক রয়েছে। পেঁয়াজে যাদের অ্যালার্জির থাকে তাদের ত্বক ও চোখের লাল ভাব, চুলকানি, শ্বাস নিতে অসুবিধা, মুখের ফোলাভাব প্রভৃতি অ্যালার্জির অনেক ক্ষতিকর লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এমনকি রক্তচাপের অবনমন ঘটতে পারে। অন্ত্রের গ্যাস ও পেট ফুলে যাওয়ার কারণ হতে পারে পেঁয়াজ। তবে কম পরিমাণে, এটি কোনো হুমকি নয়। যদি খুব বেশি পেঁয়াজ খায় তবে অন্ত্রের গ্যাসের মাত্রা বাড়তে পারে। এটি হজমজনিত সমস্যা- যথা; পেটে ফুলে যাওয়া, অস্বস্তির কারণ হতে পারে। কখনো কখনো বমি বমি ভাব ও ডায়রিয়ার কারণ হতে পারে।

আবার বেশি পেঁয়াজ খাওয়া লোকেরা গ্যাস্ট্রিক জাতীয় সমস্যার ঝুঁকিতে থাকে। এ ছাড়া গর্ভবতী নারীরা হৃদ্‌রোগের ঝুঁকিতে পড়েন। অনেক বেশি পেঁয়াজ খাওয়া রক্তচাপকে বিপজ্জনকভাবে নিচে নামিয়ে আনতে পারে। যার কারণে ক্লান্তি, হালকা মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব, হতাশায় আক্রান্ত হতে পারেন। ত্বকের ক্ষত, ব্রণের চিকিৎসার জন্য অনেক সময় পেঁয়াজের রস ব্যবহার হয়। কিন্তু অ্যালার্জি থাকলে চুলকানি, জ্বালা, লাল ভাব বেশী করে হতে পারে।

রক্তের সুগারকে বিপজ্জনকভাবে নিম্ন স্তরে হ্রাস করতে পারে পেঁয়াজ। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বা ঝুঁকি থাকা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে নিয়মিত ও মাঝারি পরিমাণে পেঁয়াজ খাওয়া খুব উপকারী।তাই বেশী পেয়াজ খাওয়া মোটেই উচত নয় ।

যদি পেয়াজের পাশাপাশি পেয়াজ সিন্ডিকেটকে বেশী করে খাওয়া যায় তবে দেশে পেয়াজের ঘাটতি কিংবা দাম বৃদ্ধিজনিত সমস্যার প্রতিকার সহজেই করা যায় । পেয়াজ সিন্ডিকেটকে বেশী করে খাওয়ার একটি উপায় হল দেশের মানুষের মাঝে যদি বেশী মাত্রায় পেয়াজ ভক্ষনের ক্ষতিকর দিক গুলি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরে জনমনে সচেনতা সৃষ্টি করে বেশী পেয়াজ ভক্ষনে অনিহা সৃজন করা যায় সে সাথে পেয়াজের দাম সিন্ডিকেটের কারসাজিতে উর্ধমুখী হওয়ার সময়ে মাত্র এক মাসের জন্য যদি সমাজের বিত্তমান লোকেরা যারা দেশের মোট পেজের বস্তায় বস্তায় কিনে ঘরে মজুদ রাখেন ( রেমিটেন্স ভোগী সহ ) মা্ত্র ১০% পেয়াজ ভক্ষন কমিয়ে দেন তাহলে মনে হয় তা সিন্ডিকেট দমনে টনিকের মত কাজ করবে। সিন্ডিকেট সমিতি বিবিধ কারসাজির মাধ্যমে পেয়াজের বাজার অস্থিতিশীল করার বিষয়টি অন্তত দশবার ভাববে । কারণ পেয়াজ অতি মাত্রায় পচনশীল কৃষি পন্য ।ব্যবসায়ীরা ঝুঁকির দিকটি হাজারবার ভাববে ।

সরকারের মধ্যে পেয়াজ সিন্ডিকেটের যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে । তাই সরকারী পর্যায়ে কোন কর্মসুচীই পেয়াজ কমানো যাবেনা।
শুধুমাত্র দেশের জনগের বৃহত্তর সচেতনতা ও পেয়াজের মুল্য বৃদ্ধি প্রবনতার সময় গন হারে পেয়াজ ভক্ষন বর্জনই হতে পারে উপযুক্ত হাতিয়ার। জানি এই সচতনা ও গণ প্রতিরোধ একদিনে সৃজন সম্ভব নয় , এটার জন্য হয়ত বছরের পর বছর সময় লেগে যাবে তবে দু:সময়ে পেয়াজ বর্জন কর্মসুচী আনুষ্ঠানিকভাবে একবার শরু হলে তার সুফল পেতে বেশী সময় লাগবেনা ।

মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।

শুভেচ্ছা রইল

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




প্রিয় ডঃ এম এ আলী ভাই,
আমার পোস্টে আপনি যেই মন্তব্য করেছেন আপনার প্রতি অনুরোধ আপনি এই মন্তব্যটি আপনার মতো করে আপনি নিজে একটি পোস্ট দিন। ব্লগে যারা লেখালেখি করছেন সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে খাবার আহারে মিতব্যয়ী হোন। পেঁয়াজ এমন কোনো দ্রব্য না যা ভাতের মতো রুটির মতো আহার করতে হবে।

আমি আপাতত উত্তর দিয়ে আপনার মন্তব্যের বিস্তারিত উত্তর লিখবো। কিন্তু অনুরোধ রইলো রান্নায় পেঁয়াজ ব্যবহারে শতর্কতা ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন সহ মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে আপনিও লিখুন। আপনার লেখার অনেক মূল্য।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ‍ও শুভেচ্ছা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





১। শুধুমাত্র দেশের জনগের বৃহত্তর সচেতনতা।
২। পেয়াজের মুল্য বৃদ্ধি প্রবনতার সময় গণহারে পেয়াজ ভক্ষন বর্জনই হতে পারে উপযুক্ত হাতিয়ার।
৩। অস্থিতিশীল বাজার প্রতিরোধের একমাত্র পথ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা।

পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন গণসচেতনতা। ও উপরোক্ত তিনটি মাধ্যম। এছাড়া প্রয়োজন হতে পারে পেঁয়াজের অপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা। আপসি স্বাস্থ্যগত দিক দিয়ে যে সকল ঝুঁকির কথা বলেছেন যেমন: (১) অ্যালার্জি (২) অন্ত্রের গ্যাস ও পেটের সমস্যা (৩) অম্বলজনিত সমস্যা (৪) হাইপারটেনশন (৫) হৃদপিন্ডের সমস্যা (৬) রক্তের সুগার ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপদজনক হতে পারে (৭) মুখে দুর্গন্ধ ইত্যাদি।

পেঁয়াজ একটি অতি মাত্রায় পচনশীল কৃষিপন্য তাই সর্ব সাধারণের উচিত হুজুগে বাজার না করা এবং হুজুগে পরে বাজারের সকল পেঁয়াজ সাবার করে না দেওয়া। পে৭য়াজ ব্যবসায়ীরা পেঁয়াজ নিয়ে বসে থাকুক - কতো বসে থাকতে পারেন। পেঁয়াজ সোনা রুপা তো আর না যে রেখে দিলে দাম বাড়বে। পেঁয়াজ রেখে দিলে পঁচে যাবে। তাই পয়োজন জনসচেতনতা।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। আপনার প্রতি অনুরোধ যদি সম্ভব হয় এছাড়া সময় ও সুযোগ হয় তাহলে আপনিও এ বিষয়ে লিখুন।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৯

মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: অত্যধিক পটাসিয়াম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর: পটাশিয়ামের কাজ হলো রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা। তাই শরীরে পটাশিয়ামের পরিমাণ কমে গেলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। সেইদিক থেকে ভালো সংবাদ যে, পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম রয়েছে। তবে আপনি যদি খুব বেশি পেঁয়াজ খান তাহলে আপনার শরীরে উল্টো বিক্রিয়া হয়ে খুব অসুবিধে সৃস্টি করতে পারে। কারণ অনেক বেশি পেঁয়াজ খাওয়া আমাদের রক্তচাপকে বিপজ্জনকভাবে কমিয়ে আনতে পারে এবং হাইপোটেনশনের জন্ম দিতে পারে ফলে ক্লান্তি, হালকা মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব, হতাশা, ঝাপসা দৃষ্টি ইত্যাদি সমস্যায় পড়তে পারেন। এ ছাড়াও, আপনি যদি উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণের জন্য ইতিমধ্যে মেডিসিন গ্রহণ করছেন তবে আপনার ওষুধগুলির জন্য পেঁয়াজ পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত কারণ ওষুধ এবং পেঁয়াজ উভয়ের সম্মিলিত প্রভাব আপনার রক্তচাপকে বিপজ্জনকভাবে নিম্ন স্তরে হ্রাস করতে পারে।


১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পেঁয়াজের অপকারিতা ও স্বাস্থ্যগত দিক দিয়ে যে সকল ঝুঁকি আছে যেমন: (১) অ্যালার্জি (২) অন্ত্রের গ্যাস ও পেটের সমস্যা (৩) অম্বলজনিত সমস্যা (৪) হাইপারটেনশন (৫) হৃদপিন্ডের সমস্যা (৬) রক্তের সুগার ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপদজনক হতে পারে (৭) মুখে দুর্গন্ধ ইত্যাদি। এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখতে হবে।

পেঁয়াজের মূলবৃদ্ধি রোধ করতে করণীয়: -

১। শুধুমাত্র দেশের জনগের বৃহত্তর সচেতনতা।
২। পেয়াজের মুল্য বৃদ্ধি প্রবনতার সময় গণহারে পেয়াজ ভক্ষন বর্জনই হতে পারে উপযুক্ত হাতিয়ার।
৩। অস্থিতিশীল বাজার প্রতিরোধের একমাত্র পথ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা।

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৪

সোহানাজোহা বলেছেন: বেশি পেঁয়াজ খাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাব অ্যালার্জি: বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য নিয়মিত পেঁয়াজ খাওয়া আমাদের জন্য উপকারী। তবে, পেঁয়াজে অ্যালার্জিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য খাওয়াটা মোটেই নিরাপদ নয়। কারণ হিসাবে বলা যায়, অ্যালার্জি ও ক্লিনিকাল ইমিউনোলজি জার্নালের একটি নিবন্ধ অনুসারে, অ্যালার্জির অন্যতম উৎস হচ্ছে পেঁয়াজ। যদি আপনার পেঁয়াজের কারণে অ্যালার্জি হয়, তবে আপনার মনে রাখা উচিত যে, পেঁয়াজ খেলে ত্বক এবং চোখে লালভাব, ত্বকের চুলকানি , শ্বাস নিতে অসুবিধা, শরীর জ্বলন ইত্যাদির মতো অ্যালার্জির লক্ষণগুলির জন্ম দিতে পারে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ধন্যবাদ। পেঁয়াজের অপকারিতা ও ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে আমি লিখবো। পেঁয়াজ খেয়ে খেয়ে কিভাবে মানুষ মারা যাচ্ছেন তা নিয়ে অবস্যই অবস্যই আমি লিখবো।

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:১০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: যারা ক্ষমতায় আছে তারা ভাত তরকারি সব খাবে বাকিরা হাওয়া খেলেই চলে । এত কথার দরকার কি

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সরকারি ক্ষমতায় যারা থাকেন তারাই দরকারি বাকি সব অদরকারি। এটি সহজ অংক। এবং সর্বকালের সর্বসত্য।

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:৫৯

জোবাইর বলেছেন: গত বছরের পেঁয়াজ-সন্ত্রাসের ক্ষতচিহ্ন এখনো ভালোভাবে শুকায়নি। এর মধ্যেই আবার নতুন করে পেঁয়াজবাজী শুরুর আভাস খুবই দুঃখজনক :((। ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ না করে আবারও জেনেশুনে একই ভুল করা চরম বোকামী! যে জাতি জেগে জেগে ঘুমায় তাদেরকে জাগানো সম্ভব নয়।

রেমিটেন্স ভোক্তা গৃহিণীরা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল রাখার ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে পল্লীগ্রামের আর্থ-সামজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে এই রেমিটেন্স ভোক্তা গৃহিণীদের অবদান অপরিসীম। তবে এই গৃহিনীদের বিরাট একটি অংশ বেশিরভাগ রেমিটেন্স ব্যয় করে অপ্রয়োজনীয় বা ননপ্রোডাক্টিভ ক্ষেত্রে। উনারা করোনা মহামারীকে তোয়াক্কা না করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঈদের সওদা করে, হুজুগে মেতে পেঁয়াজ মজুত করে পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দেয় :)

রেমিটেন্স ভোক্তা গৃহিণীদের অনেকেই একবারও ভাবেন না যে আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা প্রিয়তমা স্ত্রী ও আদরের সন্তান-সন্ততিদের ছেড়ে হাজার হাজার মাইল দূরে গিয়ে বছরের পর বছর কী পরিমাণ ঘাম ও রক্ত ঝড়িয়ে এই রেমিটেন্স পাঠায়। আশা করি দেরিতে হলেও উনাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে এবং আমাদের দেশীয় ভাইদের ঘাম ও রক্ত দিয়ে আয় করা মূল্যবান রেমিটেন্স পেঁয়াজের মতো কম গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের পেছনে ব্যয় করবে না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




প্রবাসে যারা থাকেন তারা কি পরিমাণ কষ্ট করেন কিভাবে দেশে টাক্র প্রেরণ করেন তা বোঝার জ্ঞান রেমিটেন্স ভোক্তা পরিবারের নেই। যদি সামান্যতম জ্ঞান থাকতো তাহলে বাজার অস্থিতিশীল করার আগে তারা দশবার ভাবতেন। এক টাকার দ্রব্য দশ টাকায় খরিদ করতেন না।

বাংলাদেশীেরা প্রবাসে থাকেন পরিবারকে লাগামহীনভাবে চলতে দেওয়ার জন্য। পরিবার পরিজন এক সময় এতোটাই লাগামহীন হয়ে পরেন যে উক্ত প্রবাসীর আর কিছুই করার থাকে না। তিনি শূন্য হাতে দেশে ফিরেন এবং শূন্য হাতে কোনো চায়ের দোকানে মাথায় হাত দিয়ে বসে থাকেন। - এগুলো গত ৬০ বছরে আমার নিজ চোখে দেখা অভিজ্ঞতা।

বাংলাদেশে প্রতি বছর যে পরিমাণ পেঁয়াজ উৎপাদন হয় তাতে বাংলাদেশের এক বছর হেসে খেলে চলে যাবার কথা, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের আহার ও রসনা তৃপ্তির চাহিদা এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে কুবেরের ধনও বাংলাদেশী খেয়ে খালি করে দিবে।

আপনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আসল কাজটি কেউই করে না ।
এই জিনিস দেশেও চাষ করা সম্ভব।
প্রচুর পরিমাণে চাষ করলে দামটা নিজেদের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। আমদানিকৃত জিনিসের দাম নিয়ন্ত্রণ করা অতটা সহজ নয়। অন্ততপক্ষে বাংলাদেশে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশে প্রতি বছর যে পরিমাণ পেঁয়াজ উৎপাদন হয় তাতে বাংলাদেশের এক বছর হেসে খেলে চলে যাবার কথা, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের আহার ও রসনা তৃপ্তির চাহিদা এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে কুবেরের ধনও বাংলাদেশী খেয়ে খালি করে দিবে।

ইউটিউব ফেসবুক খুলে দেখেতে পারেন বাংলাদেশী মানুষের চাহিদা! - রান্না খাবার আর কাপড় কেনায় সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে। এছাড়া বাংলাদেশীর আর কোনো চাহিদা নেই।


১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৪

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: সেসময়ে আমার অভিজ্ঞতার কথা বলি।তখন মেসে থাকতাম।আমি ছিলাম মেসের ম্যানেজার।সবাই মতামত দিলো বেশি করে পেঁয়াজ কিনে রাখতে। তখন ছিলো ১২০ টাকা কেজি। মেস মিটিং এ প্রস্তাব এলো প্রথমে ৫ কেজি কিনে রাখা হোক।অথচ স্বাভাবিক সময়ে ২ কেজির বেশি কিনতাম না। সেবার আমি একটা পেঁয়াজও কিনি নি। আমি নিজে বাজারে গিয়েছি এবং নিশ্চিত করেছি যাতে পেঁয়াজ কেনা না হয়।কেউ কেউ হম্বিতম্বি করেছে,ম্যানেজার ডিক্টেটরশিপ চালাচ্ছে হ্যানত্যান। একমাস মেসে একটা পেঁয়াজও আসে নি। সবাই থাকতে পেরেছে।কারও কোনো অসুবিধা হয় নি। অথচ স্বাভাবিক সময়ে ভাতের সাথে কাঁচা পেঁয়াজ,সিঙ্গারার সাথে পেঁয়াজ,ডিম ভাজতে গিয়ে পুরো একটা পেয়াজ লাগতো। সেই এক মাস সেগুলো ছাড়াই চলতে পেরেছে। পেঁয়াজ আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে খাই। আর জনগণ একত্রে একযোগে কয়েকদিন পেঁয়াজ কেনা বন্ধ করে দিলে অথবা যতটুকু না হলেই নয় ততটুকু কিনলেই পেঁয়াজ পচা শুরু করতো।তখন এমনিই মজুদকারিরা পেঁয়াজ বাজারে ছেড়ে দিতো।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি সঠিক ছিলেন এবং আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। - সমস্যা হচ্ছে আপনার মতো আর কজন এভাবে ভাবেন। এভাবে ভাবলেতো আর বাংলাদেশে পেঁয়াজ ভোজ্যতৈলের দাম আকাশছোঁয়া হয় না।

সমস্যা হয়েছে এই দেশে এক শ্রেণীর মানুষের হাতে হারাম টাকা হয়ে গেছে বেশী আর আরেক শ্রেণীর মানুষের কাছে রেমিটেন্সের টাকা! যেই টাকার কোনো হিসাব নেই। এখন এই বেহিসাবী টাকা “সরকারি মাল দরিয়ামে ডাল” হয়ে গেছে। সামনে পেঁয়াজ নিয়ে আবার লঙ্কাকান্ড হবে। ব্যবসায়ীরা পেঁয়াজ আর কতোদুর মজুদ করবেন? - পেঁয়াজ মজুদ করবেন বাংলাদেশী রেমিটেন্স ভোক্তা ও ঘুষখোর স্বামীর গৃহিণীরা। - কথাটি মিলিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধ রইলো।

১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গত বছরের কথা মনে হলে কী কষ্ট লাগে, কম পেয়াজে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলাম
এবারও তাই হবে নাকি আল্লাহ জানেন

কম করে কিনে খাওয়াই উত্তম হবে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




একটি ডিম ভাজি করার জন্য একটি পেঁয়াজের ১/৪ যথেষ্ট। আবার ৩ তিনটি পেঁয়াজ দিয়েও একটি ডিম ভাজি করা সম্ভব। একটি যেমন তেমন পাঁচ - ছয় সদস্যর পরিবারে সপ্তাহে এক কিলোগ্রাম পেয়াঁজ যথেষ্ট মনে করি। ঠিকা কাজের বুয়া পেঁয়াজ রসুন আদা সহ সকল প্রকার মসলা চুরি করে। ব্যাপারটি লক্ষ্য রাখবেন।

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৪

রামিসা রোজা বলেছেন:
রান্নায় পেঁয়াজের বিকল্প নেই কিন্তু আমরা চাইলেই
বিকল্প পদ্ধতিতে পাচফোরন/অল্প পরিমাণে কাটা পেঁয়াজ
দিয়ে রান্না করতে পারি। কিন্তু ভোজনপ্রিয় বাঙালি এখানে
যত সমস্যা। সময়োপযোগী পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রান্নায় অতি মাত্রায় পেঁয়াজ ব্যবহার করছেন বাংলাদেশী। এবং অতি মাত্রায় পেঁয়াজ মসলা ভক্ষণ করে করে কবরে চলে যাচ্ছেন। এই দেশের মানুষ সম্পর্কে জানতে হলে এই দেশের মানুষের ফেসবুক ইউটিউব দেখতে হবে। ফেসবুক দেখে বুঝা যায় এই দেশের মানুষের মাত্র তিনটি কাজ নিয়ে জন্ম নিয়েছেন: খাবার, খাবার আর খাবার।

কারো বাসায় গিয়ে ফ্রিজ খুলে মনে হবে এটি বাসার ফ্রিজ না! - কোনো রেষ্টুরেন্টের ফ্রিজ। এরা অসুস্থ হবে না তো কে অসুস্থ হবে চাইনিজ? জাপানিজ?

২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২১

নীল আকাশ বলেছেন: সরকারে উচিত হবে ঘোষণা করে দেওয়া “একটি পরিবারে সপ্তাহে ১ কিলোগ্রামের বেশী পেঁয়াজ ক্রয় করতে পারবেন না”
যারা ঘোষনা দেবে এরাই দেখবেনই পেয়াজ নিয়ে দুইনাম্বারি ব্যবসা করছে। ঠগ বাছতে গা উজার হবে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সরকারের তো আর সমস্যা নেই। সরকারের বাজার করতে হয় না। সাংসদ’দের বাসায় প্রতিদিন শত শত কিলোগ্রাম বাজার যায়। তারা এসব খেতে পারেন নাকি ফেলে দেন - তা নিয়ে প্রতিবেদন হওয়া উচিত। ১৯৭২ সন থেকে এসব দেখছি। একই চিত্র শুধু চরিত্র পরিবর্তন হয়েছে - চিত্র পরিবর্তন হয়নি।

২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: গতবছর আমি বউকে বলেছিলাম পিয়াজ বাদ দাও দেখি তরকারী খাওয়া যায় কিনা সে তো রীতিমতো অগ্নিশর্মা। মনে হলো পিয়াজই মূল উপাদান আর বেগুন পটল ইত্যাদি ইত্যাদি গৌণ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




একটি ডিম ভাজি করার জন্য একটি পেঁয়াজের ১/৪ যথেষ্ট। আবার ৩ তিনটি পেঁয়াজ দিয়েও একটি ডিম ভাজি করা সম্ভব। বাংলাদেশে ভাতের চেয়ে রুটির চেয়ে পেঁয়াজের গ্রহণযোগ্যতা বেশী তাই পেঁয়াজের এতো দাম। ভোজ্যতৈলের এতো দাম। বাংলাদেশে সবচেয়ে ভালো ব্রান্ডের ভোজ্যতৈলটি হচ্ছে আমদানিকৃত তলানি অর্থাৎ ময়লা তৈল। - বুঝতেই পারছেন আমরা অতিমাত্রায় কি খাচ্ছি!

২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: গতকাল আমি দুই কেজি পেঁয়াজ কিনেছি বাজার থেকে। ৬৫ টাকা করে।
পেঁয়াজ কে এত অবহেলা করা ঠিক না। রান্নায় পেঁয়াজের দরকার আছে।
সরকার যদি সঠিকভাবে বাজার নিয়ন্ত্রন করে তাহলে পেঁয়াজের দাম এত বাড়বে না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি দুই কিলো কেনো আপনি দুই বস্তা পেঁয়াজ কিনতে পারেন। আপনার রান্নার যে ইতিহাস তাতে দুই বস্তা পেঁয়াজ কম পরতে পারে। সরকার সাধারণ জনগণের মুখ জিহবা কিভাবে নিয়ন্ত্রন করবেন?

২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমরা আটজন সদস্য পরিবারে, বাচ্চাকাচ্চা চারজন এদের জন্য নানা আইটেম তৈরী করতেও পেয়াজ বেশী লাগে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:









বোনরে, পেঁয়াজের দাম আমি বাড়াই নাই! আমার পেঁয়াজের ব্যবসা থাকলে আমার বোনের বাসায় বস্তা বস্তা পেঁয়াজ পাঠাতাম! বোনের বাড়িতে ভাই এটা সেটা পাঠাবেন এটি বাংলাদেশের রিতি রেওয়াজ। আশা করছি এ বছর পেঁয়াজের বাম্পার ফলন চাষ করবো। বাদবাকি আল্লাহ ভরসা।

২৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: সোনাবীজের সাথে একমত হয়ে আর কিছু বলার থাকে না। নিরোদচন্দ্র চৌধুরীর একটা বই আছে- আত্মঘাতি বাঙালি, আসলে বাঙালি নয়, এখানে বাংলাদেশি হলে সবচে বেশি মানানসই হতো।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নিরোদচন্দ্র চৌধুরীর বই - আত্মঘাতি বাঙালি আমি পড়েছি। আপনি যথার্থ বলেছেন বাংলাদেশী মানানসই হয়। আপনি নিশ্চয় বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের রসনা বিলাস পড়েছেন - “তোমরা যে যা বল ভাই, বাঙালির চেয়ে রসনা বিলাসী এ পৃথিবীতে কেউ নাই” কথা সত্যি বাংলাদেশীর জিহবা কুবেরের ধন সম্পত্তি খেয়ে শেষ করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।

২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে সবার মন্তব্য গুলো পড়তে আবার এলাম।
অনেক কিছু জানা হলো।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এটি আপনার খুবই ভালো একটি গুণ। সবার মন্তব্য পড়েন মন্তব্য উত্তরগুলো পড়েন।

২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পেয়াজ নিয়ে ভাল নাটক হচ্ছে। পেয়াজের ফলন ও হয়েছে গতবারে প্রচুর । এখন দেখা যাক !! খারাপ কিছুর আশা করি না ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এমনিতে মানুষের দুর্দিনের শেষ নেই তার উপর পেঁয়াজ নিয়ে এবার ব্যবসা হবে না! - ভাবছি বাংলাদেশী জনগণ কি এতো মহৎপ্রাণ হবেন? একদিকে অতি চালাক ব্যবসায়ী আর অন্যদিকে হাভাতে রেমিটেন্স ভোক্তা সহ হারাম আয়ের উপার্জনকারী টাকার অহংকারের চাপে উন্মাদ! এরা কি বাজার অস্থিতিশীল করবে না?

তারপরও আশা করছি এবার গত বছরের মতো অবস্থা হবে না। মানুষ লাগাম ধরবেন। অতি ভোজন থেকে বিরত থাকবেন।

২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৯

জুন বলেছেন: গত বছর পেয়াজ সিন্ডিকেট দেখলো পেয়াজ দিয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে ভালোই তো ব্যবসা করা যায় । এবারও সেই পথই অনুসরণ করছে বাংলাদেশের আপাদ মস্তক লোভী ব্যবসায়ীরা । এই লোভের (দুর্নীতি) গলা টিপে না মারলে আমরা একের পর এক এই ধরনের জালিয়াতিতে পরেই যাবো ঠাকুর মাহমুদ ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমরা বাংলাদেশী সাধারণ জনগণ খুব সম্ভব কারেন্ট জালে আঁটকা পরে গিয়েছি। এখন আর কোনো উপায় নেই। বাজার এভাবেই চলতে থাকবে। আপনি প্রবাসের ভোজ্যতৈল সম্পর্কে জানেন। আমার মনে হয় প্রবাসের সবচেয়ে কমদামী তৈলটিও বাংলাদেশের ব্র্যান্ডেড ভোজ্যতৈলের চেয়ে ভালো।

প্রতি বছর পেঁয়াজ নিয়ে যা হচ্ছে তা সত্যি সত্যি হাস্যকর বিষয়। এদিকে বাংলার গৃহিণীরা বাসা বাড়িকে পেঁয়াজের ওয়্যারহাউজে পরিণত করেছেন। পেঁয়াজ সম্ভবত এ বছরও ব্যবসা করবে।

২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আব তেরা কিয়া হোগা কালিয়া (বাংলাদেশী রেমিটেন্স ভোক্তা) !!! আমার উদ্দেশ্যেই বলেন বা অন্য কাউকেই , বিষয়টা ব্যক্তিগত আক্রমন পর্যায়ের।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশের রেমিটেন্স ভোক্তাদের উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে আপনার মন্তব্য উত্তরে। আপনাকে বলা হয়নি। তাছাড়া আপনি ব্যক্তি আক্রমণ বুঝেন? আপনি জুম্মা জুম্মা সাত দিন ব্লগিং করে আমাকে ব্যক্তি আক্রমণ চেনাচ্ছেন আশ্চর্য বিষয়! আমার ব্লগিং জীবনে আমি কাউকে ব্যক্তি আক্রমণ করিনি। আপনি আপনার ব্লগিং করুন। অনুগ্রহ করে আমাকে ব্যক্তি আক্রমণ চেনাবার কষ্ট করবেন না। এই কাজটি আপনি করেছেন ব্লগে অসংখ্যবার।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আব তেরা কিয়া হোগা কালিয়া (বাংলাদেশী রেমিটেন্স ভোক্তা) - আপনি নিশ্চয় রেমিট্যান্স ভোক্তা নন। আপনাকে উদ্দেশ্য করে কেনো বলা হবে? আপনি কেনো নিজের গায়ে মেখে ব্যক্তি আক্রমণ ভাবছেন? আপনি ব্লগিং নামে নিজে ব্যক্তি আক্রমণ করেছেন প্রচুর ভবিষ্যতেও করবেন কিনা এটি সময় বলে দিবে। আপনি কখনো পুরো লেখা পোস্ট, মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য পড়েছেন এবং চিন্তা করেছেন বলে মনে হয় না। - কেনো এমন করেছেন তা আপনি ভালো জানার কথা।

***লেখাটি কারেকশান করা, মন্তব্য মুছে দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব - যেহেতু আমার নিজের পোস্ট। কিন্তু আপনার মন্তব্য ও আমার প্রতি মন্তব্য রইলো কোনো একদিন হয়তো আপনি নিজে বুঝতে সক্ষম! হবেন ব্যক্তি আক্রমণ কি আর সাধারণ মন্তব্য কি।

ব্যক্তিগতভাবে রেমিট্যান্স ভোক্তা আমার কোনো ক্ষতি করেনি। না আমি রেমিট্যান্স যোদ্ধা না আমি রেমিট্যান্স ভোক্তা। রেমিট্যান্স ভোক্তারা তাদের নিজের ক্ষতি করেন আর ক্ষতি করেন তাদের কাছে যারা রেমিট্যান্স প্রেরণ করেন সেই নিকট আত্মীয়টির। কেউ যখন দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে দেশে এসে দেখেন তার প্রেরিত রেমিট্যান্স হিসাবের বাইরে খরচ হয়েছে, তিনি এখন নিঃস সেই দায়ভার প্রেরিতে রেমিট্যান্স যোদ্ধার আর রেমিট্যান্স ভোক্তার। দেশের উচ্চ দ্রব্যমূল্যের পেছনে রেমিট্যান্স ভোক্তাদের অবদান অনেক। এটি আমার কথা না, এটি বাস্তবতা।

২৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০১

করুণাধারা বলেছেন: মনে হচ্ছে কয়েক দিনের মধ্যেই পেঁয়াজ ২০০ টাকা অতিক্রম করবে!! কিছু করার নেই। যদি একটু কষ্ট করে পেঁয়াজ কেনা বন্ধ করি, তবে সম্ভাবনা আছে আগামী বছর আর এই মূল্য বৃদ্ধি ঘটবে না। কিন্তু আমরা তো সেই জাতি যারা কিছুতেই পেঁয়াজ খাওয়া কমাতে পারি না... তাই মনে হচ্ছে এরপর থেকে প্রতিবছর এই মূল্য বৃদ্ধি ঘটতে থাকবে।

প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে লেখায় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপা, পেঁয়াজ যখন দাম কম থাকে তখন আমাদের মতো সাধারণ জনগণ কিভাবে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করতে পারি তা নিয়ে আমি ভাবছি। আশা করি ইন্টারনেটে এর ভালো একটি ফলাফল পাবো। কিভাবে ফ্রিজ করে রাখা যায়। তাহলে দুর্দিনে পেঁয়াজ নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে না। বাজারে যা ইচ্ছে তা হোক।

আমাদের দেশে প্রতি বছর যে পরিমান পেঁয়াজ উৎপাদন হয় তাতে বাংলাদেশে এক বছর হেসে খেলে চলে যাবার কথা। কিন্তু সমস্যা হয়েছে দেশের এক শ্রেণীর জনতার অতি আহার! এরা কুবেরের ধন সম্পত্তিও খেয়ে শেষ করে দেবার মতো ক্ষমতা রাখে। আর পেঁয়াজ সে তো খুবই সামান্য বিষয়।

এ বছর আবার পেঁয়াজ নিয়ে কেলেঙ্কারী না হলেই হলো - কারণ কষ্ট করতে হয় সাধারণ জনগণের। আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৭

মুক্তা নীল বলেছেন:
ঠাকুর দা ,

আবারো সেই পিয়াজের অস্থিরতা শুরু হয়ে গেল এবং
এর জন্য দায়ী আমরাই । আমরা নিজেরা যদি প্রত্যেকে পেঁয়াজের ব্যবহার একটু কমিয়ে দেয়া এবং বাজার থেকে
সীমিত আকারে ক্রয় করা উচিত।

সময়োপযোগী পোস্টের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনারা যারা সপ্তাহের বাজার করে থাকেন আপনার ভালো জানার কথা। বাজারে কোনো পণ্যের পাঁচ টাকা দর বেড়ে গেলে ভোক্তা তা কেনার জন্য বাজারে হামলা করে দেন। - এটি কি সঠিক কাজ? বাজারে পেঁয়াজের দাম কি বেড়েছে এক শ্রেণীর ভোক্তা পেঁয়াজ কেনাকাটার ঈদ বাজার বানিয়ে দিয়েছেন। এভাবে বাজার করে? এভাবে বাজার করতে হয়? এক এক জন ১০ কিলো/২০ কিলো করে পেঁয়াজ ক্রয় করছেন। পেঁয়াজ কি ঘরে রাখলে বেড়ে যাবে?

রেমিটেন্স ভোক্তা আর ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা দেশের বাজার চিরোকাল অস্থিতিশীল করেছেন - এরা এক টাকার পণ্য দশ টাকায় ক্রয় করেন। আর এর দায়ভার নিতে হয় সমগ্র জাতির।

আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটি আপনার খুবই ভালো একটি গুণ। সবার মন্তব্য পড়েন মন্তব্য উত্তরগুলো পড়েন।

আপনাকে চুপি চুপি একটা কথা বলি- পোষ্টের চেয়ে ব্লগারদের মন্তব্য গুলো ভালো হয়।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মন্তব্য পড়ে অনেক কিছু জানা সম্ভব। যাবতীয় দেন দরবার সব মন্তব্যতে। পেঁয়াজ স্টক করেছেন? খুব সম্ভব এ বছর পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ঝামেলা করতে পারবে না। দেখা যাক কি হয়।

৩২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: গতকাল ৩ কেজি (আমি যথারীতি এক সাথে ৫ কেজি কিনি) পেঁয়াজ কিনে বাসায় স্ত্রীকে বললাম, পেয়াজের দাম বেড়েছে, একটু কমিয়ে ব্যবহার করো। ভাইরে এমন মুখ ব্যাকা করে কি যেন উত্তর দিলো যে, আমার মনে হল ইন্ডিয়া থেকে কয়েক টন পেঁয়াজ এনে তার মুখে ছুড়ে দেই!

আর আপনি পেঁয়াজ কম খেতে বলছেন! তা বিয়ে শাদী করছেন না করবেন?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাই আমি বৃদ্ধ মানুষ। নানা হয়েছি ইনশাল্লাহ দাদাও হবো তারাতারি। পেঁয়াজে খাবার যতোটা মজাদার করে তারচেয়ে বেশী ক্ষতি করে। পেঁয়াজের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে আমি জরুরীভাবে লিখবো। বাংলাদেশের মানুষ ভাতে মাছে বাঙ্গালী জানতাম! এখন দেখছি - পেঁয়াজে বাঙ্গালী।

অতি ভোজন ও অতি মসলা বাংলাদেশের মানুষকে কি পরিমাণ ক্ষতি করছে তার হিসাব করা হচ্ছে না! পরিসংখ্যান করা হলে জানা যেতো সকল কিডনি ফেইলিওর, হাইপার আর ডায়াবেটিস এর অন্যতম কারণ অতিরিক্ত তৈল ও মসলা। আপনি ভালো রান্না জানেন আপনি আমার চেয়ে ভালো জানার কথা।

৩৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পেয়াজকে পেট্রোল হিসেবে দেখতে চাই না। গতবছর পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির সময় দীর্ঘদিন পেঁয়াজ কিনতাম না। দীর্ঘদিন না কিনে কিনে পেঁয়াজ না খাওয়ার অভ্যাস হয়ে গেছিল।এবার লোকাল বাজারে 35 টাকা কেজি হওয়াতে অনুমান করছি আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দাম আরো বাড়বে। সেক্ষেত্রে টাকার পরিমান ফিক্সড রেখে ওজন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর তাতেও যদি রক্ষে না হয় তাহলে পেঁয়াজ খাওয়া বন্ধ করে দেবো।
শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পেঁয়াজকে পেট্রোল হিসেবে দেখতে চাই না - আপনি আমার পোস্টের মাখন শব্দটি তুলে ধরেছেন। ভারত পেঁঁয়াজের দাম বাড়িয়েছে এখানে সমস্যা না, সমস্যা হয়েছে আমরা পেঁয়াজ ভক্ষণ করছি বেশী। তাতে করে ডাক্তার হাসপাতাল আর ফার্মেসীর বিল বাড়ছে। আর কোনো ভালো দিক আছে বলে মনে হচ্ছে না।

এ বছর পেঁয়াজ কি গত বছরের মতো কামড় দিতে পারবে? - দেখা যাক পরিস্থিতি কোথায় নিয়ে যায়।
শুভ কামনা রইলো পদাতিক চৌধুরি ভাই।


৩৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ পোস্ট টা খুবই সময়োপযোগী ছিল। আশাকরি, আপনার এ পোস্ট পড়ে সে সময়ে 'হাভাতে বাঙালি'রা কিছুটা হলেও, কিছুদিনের জন্য পেঁয়াজ খাওয়া কমিয়ে দিয়েছিল।
আপনি এখন কোথায় আছেন, কেমন আছেন? অনেকদিন হলো, আপনার কোন নতুন পোস্ট পাচ্ছি না।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পরিবার ও গোষ্টির বড় সন্তান হলে অভিবাবক নামক বোঝা কাঁধে নিতে হয়। তাই বেশ কিছু ঝামেলায় ছিলাম। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আপনি আমার খোঁজ করেছেন জেনে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ ও সাথে গোল আলুর বাজারে রিতিমতো আগুন ধরে আছে। ডিসেম্বর নাগাদ এই আগুন চলমান থাকবে। জ্বী নতুন পোস্ট দিয়েছি।

শুভ কামনা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.