নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাজা শাক সবজি নামে আমরা কি খাচ্ছি?

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৯



আমার নিজের প্রয়োজনে মাঝেই মাঝেই আমাকে ঢাকার পূর্বাচলে যেতে হয়, অনেক সময় পরিবার পরিজন নিয়েও বেড়াতে যাই। এটি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার পর পর বলা যেতে পারে, অথবা ৩০০ ফিট সড়ক ধরে দশ মিনিট ড্রাইভ করে চলে যাওয়া যায়। এখানে পূর্বাচল সহ কাঞ্চন ব্রিজ, ইছাপুরা বাজারে অনেকেই বেড়াতে আসেন। বিশেষ করে বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার মোটামোটি বেশ ভিড়বাট্টা থাকে - বাজারে বেঁচাকেনাও হয় যথেষ্ট। বেড়াতে এসে অনেকেই বেলাশেষে বাড়ি ফেরার আগে বাজার সাজার করে নেন, অনেকে আবার বাজার করার জন্যই আসেন। আমিও কিছু শাক সবজি কিনে থাকি। বাজারের অধিকাংশ শাক সবজি এখানের স্থানীয় জমির, আর মাছ এখানের না, মাছ অন্যান্য বাজার থেকে আসে বিশেষ করে চাষের মাছ ও বড় মাছ - যেহেতু এখানে ক্রেতা সংখ্যা আনুপাতিক হারে বেশী স্থানীয় মাছে এখানের বাজারের চাহিদা পূরণ অসম্ভব।

পূর্বাচল এসে আমি সাধারণত যেখানে যেদিকে যাই এদিকে লোকালয় আছে - স্থানীয় মানুষজন সাথে নতুন নতুন ভাড়াটিয়া, ভাড়া কম, খোলামেলো পরিবেশ, তবে সন্ধ্যা শেষে চোর ও ছিনতাইয়ের প্রকোপ ভয়াবহ।



যাইহোক, যখনই আমি এদিকে আসি আসে পাশের ডোবা জলাতে দেখতে পাই দুই - চার জন হাটু পানি কোমর পানিতে নেমে তরতাজা সবুজ শাক তুলছেন, বিশেষ করে কলমি শাক আর হেলেঞ্চা শাক। এই দুইটি শাক পানিতেই ভালো জন্মে, তবে হেলেঞ্চা কাদামাটি বা ভেজা শেতশেতে মাটিতেও হয় এছাড়া আরাও আছে কচুশাক ও কচুর লতি। তরতাজা ঝকঝকে সবুজ শাক বলতে যা বোঝায় তা। কিন্তু তারা যে পানি থেকে তুলছেন সে পানি ভয়ঙ্কর থেকে ভয়ঙ্করতম হবার কথা। কারণ পানিতে মানব সৃষ্ট হেন নোংরা নর্দমা নেই যা অবর্তমান। আমি শুধু পূর্বাচলই কেনো বলছি? - ঢাকার আসে পাশে যেকোনো জায়গায় ডোবা জলাতে যেভাবে হেলেঞ্চা, কলমি, কচু, কচুর লতি হয়ে আছে - তা কেউ না কেউ তুলে বাজারে বিক্রি করছেন আর আমাদের মতোই শত সহস্র মানুষ তরতাজা ঝকঝকে সবুজ দেখে বাজার থেকে কিনে নিচ্ছি এবং খাচ্ছি। - যাতে নোংরা নর্দমার বিষাক্ত বর্জ্য সহ কেমিক্যাল মিশ্রিত, এই পানি নোংরা নর্দমার পঁচা গলা পানি। বাড়ি করার কাজে যখন এই পানি উঠানো হয় তখন পানি উঠেনা - পানি নামের বিশ্রি নোংরা নর্দমা উঠে আসে যা সুস্থ ভাষায় লেখার উপযোগি না, সুস্থ সমাজে বলার উপযোগি না। মানুষ কি পরিমান নোংরা হতে পারে তার অন্যতম প্রমাণ ঢাকার নিচু জমি ও জলা আর ডোবাগুলো।

আত্মকথা: ব্লগে হয়তো আপনারা লক্ষ্য করে থাকবেন আমি প্রায়ই খাবার নিয়ে সচেতনতার কথা বলি, কম খাবারের কথা বলি, খাদ্য অপচয় রোধের কথা বলি। তাতে করে ব্লগে আপনাদের নানান প্রশ্নের জবাবদিহিতাও দিতে হয়। কেউ কেউ তির্যক মন্তব্য ছুড়ে মারেন। - আমার একটিই প্রশ্ন আপনি বা আপনারা কম খেলে বা অপচয় না করলে ব্যক্তিগভাবে আমার কি কোনো লাভ ক্ষতি আছে? - নেই। তারপরও এই কারণে বলি - এতে আপনার সমস্যা, আপনার পরিবারের সমস্যা সমগ্র দেশের সমস্যা। বাদবাকি আপনারা ভালো জানেন, আপনারা ভালো বুঝেন।

উপসংহার: এই বিষাক্ত খাবারের পরিণতি কি হতে পারে তা কি আমরা কখনো ভেবে দেখেছি। বিষাক্ত খাবার থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় - “আত্ম সচেতনতা” পারিবারিক সচেতনতা, সামাজিক সচেতনতা আর তাহলেই দেশের মানুষ ভালো থাকবেন একটি সুস্থ সুন্দর জাতি গঠিত হবে।



বিশেষ দ্রষ্টব্য:
পানির অবস্থা ভয়াবহ নোংরা - সেই ছবি না দিয়ে মোটামোটি একটি নোংরা পানির ছবি পোস্টের প্রয়োজনে সংযুক্ত করেছি। ব্লগ ও ব্লগারদের জন্য দৃষ্টিকটু হলে মন্তব্যে অনুগ্রহ করে জানাবেন, আমি ছবিটি মুছে দিবো। সবাইকে ধন্যবাদ।

কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ। নির্বাচিত পোষ্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।









মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বিষয় তুলে ধরেছেন প্রিয় ভায়া

রাংতা মোড়ানো মেকি সভ্যতার মতোই আমাদের সব কিছু
বাইরের চকচকেটাই খূঁজি, ভেতরের সত্যকে এড়িয়ে!

আমাদের ভোক্ত অধিকারেরর সংগঠন এই শাক কিনে ল্যাব টেষ্ট করাবে কি?

আমাদের সো কল্ড উন্নয়নের বিষে শেষ পর্যন্ত ট্রাজিক উপসংহারে আমরাই মরবো!
যদি না সতর্ক হই। পরিবেশকে ভালবাসি। নিজের দায় পূর্ণভাবে নিজে পালন করি

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




যেই পানি থেকে শাক তুলে নিচ্ছেন সেই পানির শাক মানুষ কেনো গরু ছাগলকে খাওয়ানো উচিত না বলে আমি মনে করি। বাজারের শাক সবজি বিক্রেতারা যা করছেন তা কোনোভাবেই মানুষের কাজ বলা যায় না। তারপরও আমাদের সচেতনতা আমাদের সুস্থ রাখবে - এছাড়া আর কিছু করার আছে বলে আমার ধারণা নেই।

প্রথম মন্তব্য ও প্রথম লাইকে অনুপ্রাণিত হলাম ভাই।

২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভয়ংকর অবস্থা, আমরা যে কী খাচ্ছি আল্লাহ্ই জানেন। মানুষ হয়ে মানুষের ক্ষতিসাধন করেই যাচ্ছে
ভাল্লাগে না আর

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন ফ্রিজে শাক সবজি দুদিনের বেশী থাকে না, নয়তো বাড়ি থেকে প্রতিনিয়ত আনতে পারতাম। আমি নিজে বাড়িতে শাক সবজি চাষ করে থাকি। ঢাকার বিশ্রি নোংরা পানি থেকে তুলে শাক সবজি এরা বাজারে বিক্রি করে দিচ্ছে।

৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২০

রাজীব নুর বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
প্রতিদিন প্রচুর লোক তিন শ' ফিট বেড়াতে যায়।
পূর্বাচল বা এর আশে পাশের এলাকার লোকজন ভণ্ডামি শুরু করেছে। তারা কাওরানবাজার বা অন্যান্য জায়গা থেকে সবজি কিনে বলে তারা নিজেরা চাষ করেছে। একদম টাটকা সবজি বলে বেশি দামে বিক্রি করে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পূর্বাচল বাজার সহ সমগ্র ঢাকার বাজারে শাক যা বিক্রি হচ্ছে বিশেষ করে পনিতে জন্মানো কলমি ও হেলেঞ্চা! - আমি বিশ্বাস করি পুরোটা ঢাকার নানার জলা, ঢোবা, নর্দমা থেকে তুলে এনে মানুষকে খাইয়ে দিচ্ছে।

৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪১

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: জনগুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট এটি।
আমার শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাইসাহেব, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ঢাকার আসে পাশে নর্দমা জলা ডোবাতে জন্মানো কচু, কলমি, হেলেঞ্চা শাক বিক্রেতারা আমাদের সবুজ তাজা শাক বলে খাইয়ে দিচ্ছে - তাতে করে বাড়ছে রোগের প্রকোপ, কিডনি লাঙ্ক সব নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ঢাকাবাসীর।

৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: তাই সবজি চাষ করবো । টাটকা ও সতেজ খাবো

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




যার যার সময় ও সুযোগ সুবিধা বুঝে - কিছু না কিছু শাক সবজি ফল চাষে মন দেওয়া উচিত।

৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা নির্বিবাদে খাচ্ছি । আমাদের শাক পাতা আমিন বাজার - সাভার লাইন থেকে আসে । পানি জমে থাকা জায়গায় খাল ছিল । জমির মালিক তা বুজিয়ে দখল করেছে । একটু নিশানা না রাখলে কি হয় তাই ওটুকু রেখেছে । শাক পাতার চাহিদা ঢাকাতে অনেক । কেউ আর জমি খালি রাখতে চাইছে না । এসবের একটা পরিদর্শক দল আছে যারা মাসে মাসে বেতন নেয় কিন্তু কাজ করে না । খুবই অসহায় আমরা ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সমগ্র ঢাকার আসে পাশে নালা নর্দমা ডোবা জলায় যে পানি আছে তা পানি না, পানি নামের বিষাক্ত পচা গলা। এ পানিতে জন্মানো শাক সবজি কোনটা খাবার যোগ্য তা দেখার মানুষ সম্ভবত সরিষার তৈল নাকে দিয়ে ঘুমিয়েছেন - আর জাগবেন না।

আসলেই আমরা খুবই অসহায় জীবন যাপন করছি। বাংলাদেশের মানুষ না হয়ে আন্দামানের মানুষ হলেও হয়তো বিষাক্ত খাবারের হাত থেকে অন্তত বাঁচা যেতো।

৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার স্ত্রী মাঝে মাঝেই পূর্বাচল অঞ্চলের দিকে যেত। ওখান থেকে মাছসহ শাকসব্জি আনতো। এমনিতেই আমার সন্দেহ হতো ওগুলোর পরিচ্ছন্নতা নিয়ে। আপনার পোস্ট পড়ার পর তো এখন শরীর রি রি করছে। প্রতিদিনই বাজার থেকে শাক সবজি আসছে। জানার কোনো উপায় নাই ওগুলো কোন জায়গা থেকে তুলে আনা হচ্ছে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ব্লগারদের লেখা পোস্ট পড়ে এখন পর্যন্ত আমার ধারণা ঢাকা ও আসের পাশের পরিবেশ সবচেয়ে ভালো যিনি জানেন তিনি ব্লগার রাজীব নুর। তারপরও আমি যতোটুকু দেখেছি তাতে আমার মনে হয়েছে ঢাকায় বিক্রিত জলজ শাক - কলমি, হেলেঞ্চা সহ কাদাপানিতে জন্মানো কচু ও কচুর লতি এসব ভয়াবহ নোংরা নর্দমা পঁচা গলা থেকে আসে। এসব মানব শরীরের জন্য কতোটা বিষাক্ত হতে পারে তা ল্যাব টেস্ট হলে জানা যেতো।

৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২০

জুন বলেছেন: আমি ৩০০ ফিটে গেলে সাধারণত একটি চাপটি খাই, এক বাটি ছোলা পিয়াজু মুড়ি মাখা সাথে এক কাপ চা। এই দোকানগুলো আমার খুবই পরিচিত হয়ে গেছে বহুবার যাওয়ার কারনে। সব্জি কিনলে লাউ,করল্লা, কাকরোল, ঝিংগা, বরবটি এই সব মাচার ফসল। আর কিছু ডাব। শাক কিনি না, কিনলেও লাউ শাক। মাছ তো নাই। জিজ্ঞেস করলে বলে "আমগো এলাকার"। বাট আমি বিশ্বাস করি না ঠাকুর মাহমুদ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ব্লগার চাঁদগাজীর মতো বলছি তাহলে আপনি পূর্বাচলে অবস্যই আমাকে দেখেছেন কিন্তু ভাইটিকে চিনতে পারেন নি।

লাউ শাক আমার প্রিয় শাকের একটি। লাউয়ের স্যুপ, লাউ পাতার স্যুপ সহ লাউ দিয়ে টেংরা মাছ চিংড়ি মাছ, মাছের মাথা খুবই প্রশংসাযোগ্য রান্না। আমি মাচার ফসল চাষ করি, খাওয়ার দিকেও মাচার ফসলই খোঁজ করি। পূর্বাচলের গরম গরম মিষ্টি ছাড়া সেখান থেকে ফিরে আসার ব্যবস্থা নেই। আমি মিষ্টি খুবই ভালোবাসি।

৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮

জুন বলেছেন: গরম মিষ্টি খেতে আমাকে আমার চা ওয়ালা নিষেধ করেছে। এতে নাকি কিডনি নষ্ট হয়। ভয়ে এখন আর খাইনা। আমার ডাক্তারী জ্ঞ্যান অনেক কিছুই এদের থেকে লাভ করা B-) একদিন বুয়াকে বললাম 'বুয়া আমার পেটের এখানে খুব ব্যাথা করছে '। বুয়া জানালো "এইডা কিছু না আফা এইডা হইলো গেস্টিকের ব্যাথা "। এর পর অন্য কাজে এপোলোতে বর্তমানে (এভার কেয়ার) আমার নিজস্ব ডাক্তারকে বললাম, উনি আমাকে আল্ট্রাসনোগ্রাম আরো কি কি করতে দিল। আমি কিছুই না করে বুয়ার চিকিৎসায় আপাতত ভালো আছি :`>

আপনি কই ছিলেন? আপনি কি সেই ওই লোকটা যিনি একটা বড় কি মাছ কেনার জন্য দামাদামি করছিলো ঠাকুর মাহমুদ :-*

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি আমাদের বাড়ির ছাদে ও পূর্বাচলে গেলে সেখানে পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুড্ডি উড়াই। আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু আমার ছেলেমেয়ে, তাদের খুশি আমার খুশি - হয়তো বেঁচে আছি বোন তাদের জন্যই।

বোন, আমি বড় মাছ কিনি না, আমাদের পুকুরের ছোট মাঝারি মাছ খাই এছাড়া সামুদ্রিক মাছ। আমি মোটামোটি নিরামিষভোজী মানুষ ২০০৭ সন থেকে। আমার সাথে পরিবারের অন্যন্য সদস্যও অনেকটা নিরামিষভোজী। আর পরিবারে ডাক্তার থাকলে যা হয় আমার হচ্ছে সেই অবস্থা খানাখাদ্য নিয়ে প্রচুর বাছবিচার। আমার হাসপাতালের সাথে আত্মীয়তা আছে।

১০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: চিন্তার বিষয়।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আসলেই চিন্তার বিষয়। মালয়েশিয়া খাবার নিয়ে অন্তত আপনাদের চিন্তা করতে হচ্ছে না, যা খাচ্ছেন ফ্রেস হালাল, বিষ ও ভেঁজালমুক্ত।

১১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



খাবারের বিশুদ্ধতা রক্ষা করা নাগরিক ও মানবিক দায়িত্ব, আমাদের মানুষদের দায়িত্বহীনতা আমাদেরকে অসুখী জাতিতে পরিণত করেছে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




অনেকেই বলে থাকেন এইদেশে যতোসব অন্যায় কাজ সব বিত্তশালীরা করে থাকেন। আসলে অন্যায় কাজের সাথে ধনি গরিব সম্পর্ক নেই। এইযে শাক সবজি যারা বিক্রি করছেন তারা হত দরিদ্র মানুষ, দরিদ্র থেকে সামান্য ভালো ও নিম্ন মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ - তারা কেনো এই অন্যায় কাজের সাথে যুক্ত হয়েছেন।

জাতিগত ভাবে আমাদের মাঝে বড় কোনো সমস্যা আছে - নয়তো এমন হবার কথা না।


১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

ঢাবিয়ান বলেছেন: এইসব পোস্ট উন্নয়নের বিরুদ্ধে ঘোরতর ষঢ়যন্ত্র =p~ =p~
পোস্টে ++++++++

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




কিন্তু পোস্টে প্লাস পাইনি। পোস্টে মোটে তিনটি প্লাস পরেছে, তাতে আপনার নাম পাচ্ছিনা। আসলেই ঘোরতর ষড়যন্ত্র। আমরা দেশে ভয়াবহ যন্ত্রনাতে আছি।

১৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "অনেকেই বলে থাকেন এইদেশে যতোসব অন্যায় কাজ সব বিত্তশালীরা করে থাকেন। আসলে অন্যায় কাজের সাথে ধনি গরিব সম্পর্ক নেই। "

-আপনি এখানে বড় চিত্র মিস করছেন; আপনি ( ব্যবসায়ী মানুষ ), বা ড: এমাজুদ্দিন সাহেব (শিক্ষিত মানুষ ) কলমী বা হেলন্চা সংগ্রহ করার জন্য পানিতে নামার কথা নয়, বিক্রয় করার কথাও নয়। দেশের বেশীরভাগ সম্পদ ও সুবিধাগুলো বিত্তশালীরা অপক্ষমতা বলে দখল করে রেখেছে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




দেশের বেশীরভাগ সম্পদ ও সুবিধাগুলো বিত্তশালীরা অপক্ষমতা বলে দখল করে রেখেছে। - এটি শতভাগ সত্যি কথা। এই দেশে সুযোগ পেলেই মানুষ রাক্ষসে পরিণত হোন। এই দেশে অনেকেই রাস্তার মানুষ ছিলেন দিন আনি দিন খাইও ছিলেন টাকা আসার সাথে সাথে দানবে পরিণত হয়েছেন। দেশের জনগণের ক্ষতি করে করে কি শান্তি পেয়েছেন কখনো জানা সম্ভব না।

১৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: সরকার এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন?
নিরাপদ খাদ্য নামে একটা সরকারী প্রতিষ্ঠান তো আছে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নিরাপদ খাদ্য নামে কোনো প্রতিষ্ঠান আছে সত্যি সত্যি আমি জানি না। ভোক্তা অধিকার আইন আছে ভোক্তা অধিকার নিয়ে কি কি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে তা জানি। নিরাপদ সড়ক চাই নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে তাও জানি।

১৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইরে! আপনি আজ ঠিক আমার প্রিয় শাকসবজি নিয়ে লিখেছেন। কচুর লতি,কচুশাক, হেলেঞ্চা, দেশি কলমি বা নটে - এই সব্জীগুলো কিটনাশক ফ্রি হওয়াতে সামনে পড়লে আগে কিনি।দেশি কলমি নর্দমায় বা খানাখন্দে হয় জেনেও কিনি, একটু চামড়ি চিংড়ি দিলে অসাধারণ টেস্ট হয় বলে। কিন্তু এখন পড়ে যে গা রি রি করছে.... কলকাতার ধাপার মাঠে এরকম প্রচুর পরিমাণে সব্জি হয়। কিন্তু সে সব কলকারখানার বর্জ্য মিশ্রিত হওয়ায় খাওয়া একেবারেই নিরাপদ নয়। আপনার লেখায় পূর্বাচল স্থানটি ধাপার সঙ্গে তুলনীয় মনে হয়েছে।
শুভেচ্ছা প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাইকে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পদাতিক চৌধুরি ভাই, কোলকাতা শহর আমার তেমন একটা দেখা হয়নি, তাই আমি কোলকাতা সম্পর্কে তেমন একটা জানি না, বিমান ভাড়া কম করার জন্য আমি সব সময় ঢাকা কোলকাতা ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইট নিয়ে ভারতের আভ্যন্তরিন ফ্লাইট নি তাতে খরচ কমে যায়। কোলকাতা দিঘা আর নিউমার্কেট ছাড়া আমার আর কোথাও যাওয়া হয়নি।

তবে বাংলাদেশের ঢাকা সহ বিভাগিয় শহর ও জেলা শহরে জলা ডোবাতে যেখানে কলমি হেলেঞ্চা সহ কচু কচুর লতি হয়ে আছে তা সত্যি সত্যি ভয়ঙ্কর জায়গা, চাক্ষুস দেখতে পেলে এই জীবনে এই শাক সবজি আর খেতে হবে না।

আপনাকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

খাদ্য সচেতন হতে হলে একদিন হয়তো না খেয়েই মরতে হবে
যেমন পানি পান করতে না পেরে পানিতে ডুবে মারা যেতে হয়।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি মাঝে মাঝে খুবই বাস্তব কথা বলেন। আপনি সঠিক।
না খেয়ে মরার চেয়ে বিষ খাওয়াটা মনে হয় ভালোই - আর তাই হচ্ছে।

১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩০

কবীর হুমায়ূন বলেছেন: এ দেশের সকল মানুষই সুযোগ পেলেই অন্যায় করে লাভবান হতে চেষ্টা করে বা করে থাকে। আমরা সচেতন হলে, তাদের অপকর্মের হাত থেকে রেহাই পেতে পারি। সচেতনামূলক পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ঠাকুর মাহমুদ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি আপনার সাথে পুরোপুরি একমত। সুযোগ পেলেই এই দেশে মানুষ অন্যায় কাছে লিপ্ত হোন। খাবারের মতো একটি পণ্যতে বিষ দিবেন, নোংরা নর্দমা থেকে তুলে এনে বাজারে বিক্রিবাট্টা করবেন। আমরা সচেতন হলে এইসব বিষ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারি।

আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৬

করুণাধারা বলেছেন: খুব প্রয়োজনীয় একটা বিষয়ে লিখেছেন, আশাকরি এটা আমাদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে।

কলমি শাক আর হেলেঞ্চা শাকের কথা জানতাম না, কিন্তু আমি এমন কোন নোংরা ড্রেণ দেখি নাই যার পাশে কচুগাছ নাই!! সেজন্য আমি কখনও বাজারের কচুশাক কিনি না। তবে অবাক লাগে আজকাল মানুষ শাকসবজি বিষাক্ত জেনেও বিক্রি করে, কোনো ধরনের অপরাধ বোধ হয়না!!

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি লগআউট হয়ে আপনার মন্তব্য দেখে আবার লগইন হয়েছি বোন।

আপনি সঠিক বলেছেন এমন কোনো নোংরা নর্দমা নেই যেখানে কচুশাক নেই, কচুশাক, কলমি, হেলেঞ্চা ঢাকা শহ সমগ্র দেশের জেলা শহরের নোংরা নর্দমায় বেশী ফলন হয়, আর কিছু অসাধু লোক প্রতিনিয়ত এইসব বাজারে তুলে বিক্রি করে দিচ্ছে যার সাথে মানুষ বিষাক্ত না জানি কি কি খাচ্ছে। মানুষের সচেতনাতায় একমাত্র বেঁচে থাকার ও সুস্থ থাকার অন্যতম ভরসা।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: নিরাপদ খাদ্য নামে কোনো প্রতিষ্ঠান আছে সত্যি সত্যি আমি জানি না। ভোক্তা অধিকার আইন আছে ভোক্তা অধিকার নিয়ে কি কি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে তা জানি। নিরাপদ সড়ক চাই নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে তাও জানি।

বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য নামে প্রতিষ্ঠান আছে। সেই প্রতিষ্ঠানে আমি বেশ কয়েকবার গিয়েছি। ইস্কাটনে অফিস।
তাজা সবজি ঢাকা শহরে পাওয়া যায় না। তারা একঊ পর পর পানি দিয়ে তাজা দেখাতে চেষ্টা করে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমার জানামতে ব্লগে একজন ব্লগার আছেন যিনি ঢাকা রাজধানী সম্পর্কে আমাদের সকলের চেয়ে ভালো জানেন তিনি আমাদের ব্লগার রাজীব নুর। ঢাকা যে মানুষ কি খাচ্ছেন কি পান করছেন - তা কেউ জানেন না।

ঢাকার হাসপাতাল গুলো রেগীর বাজার এবং তার অন্যতম কারণ খাদ্যাভ্যাস।

২০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৩৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: নোংরা পরিবেশে জন্মানো শাকসবজি খেলে ইমুইনিটি অনেক বাড়ে - হার্ড ইমুইনিটির কথা শুনছেন না ? ;)

বাংলাদেশিদের ইমুইনিটি অনেক বেশি তাই করোনার সংক্রমণ আমাদের দেশে প্রতিবেশী ভারতের চাইতে অনেক কম। =p~

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এও সত্য। চরম ছাড়পত্র। মানুষ নর্দমা নোংরা বর্জ্য খেয়ে খেয়ে হার্ড ইমুইনিটি করেছে - এটি কোনোভাবেই ফেলনা কথা না। আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন যেমন তেমন স্প্রে’তে এখন মশা মরে না - কারণ তারাও হার্ড ইমুইনিটি পেয়েছে। আর আমরাতো মানুষ - আমরা এতো এতো ভেজাল সহ বিষদ্রব্য খেয়ে আমাদের কেনো হার্ড ইমুইনিটি হবে না? - কথা সত্য।

২১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:২৯

ডাব্বা বলেছেন: এবার লকডাউনে আটকে পড়াতে পূর্বাচল গিয়েছিলাম কয়েকবার। ময়েজউদ্দিন চত্বরে একটা খাবার দোকানে বেশ ভালো আলু পরোটা বানায়। বেশ স্বাদের। পাশেই মোটামুটি একটা বাজার বসে। ডিম কিনেছি, কিছু শাক সবজিও কিনেছিলাম। গুলিয়ে আসছে নাড়িভুড়ি। ইয়াক!

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশে ভয়ানক অবস্থা, আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন কচু, কচুশাক কচুর লতি, কলমি ও হেলেঞ্চা কোথায় কোথায় হয়ে থাকে - এবং এখান থেকে প্রতিনিয়ত মানুষ তুলে নিচ্ছে সরাসরি বাজারে বিক্রি করে দিচ্ছে।


২২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
আপনি মাঝে মাঝে খুবই বাস্তব কথা বলেন। আপনি সঠিক।
না খেয়ে মরার চেয়ে বিষ খাওয়াটা মনে হয় ভালোই - আর তাই হচ্ছে।

ঠাকুর ভাই, জঠর জ্বালা বড় জ্বালা, যা পুত্র শোককেও ভুলিয়ে দেয়!
ক্ষুদার তাড়নায় সে অমৃত খেল না বিষ খেল তার পরোয়া করেনা।
কারণ তখন তার কাছে বিষও ও অমৃত!
জানি বয়লারের পেটে ট্যানারীর বর্জ, মাছেও তাই,
ফলে ফরমালিন, চালে কাকড় অর্থাৎ ভেজাল খেয়েই
অভ্যস্ত হয়ে গেছি। যদি ভেজাল বর্জন করতে হয় তবে
দেখা যাবে খাদ্য উাজার হয়ে গেছে রয়ে গেছে শুধুই
ভেজাল। সুতরায় গতস্য শোচনা নাস্তি !

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পেটের জ্বালা বড় জ্বালা। এটি পৃথিবীর চরম সত্য কথা। নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই, সমস্যা হচ্ছে পেট তো সবার আছে সরকার প্রশাসন, কোর্ট হাইকোর্ট যেখানে যিনি আছেন তারও পেট আছে তিনি / তারা কেনো ভাবছেন না, তাদের তো দায়িত্ব সবার জন্য ভাবা।

যাইহোক, আমরা এভাবেই চলে যাবো, এটি আমাদের নিয়তি। সম্ভবত, আমরা আন্দামানবাসী হলে - সিভিলিয়ান না হতে পারলেও অন্তত ভালো খাবার খেয়ে দুনিয়ে থেকে যেতে পারতাম। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।




২৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ঢাকার খোদ কাওরান বাজারেও বদ্ধ ড্রেনের নোংরা পানিতে শাক সব্জী ধোয়া বা ভেজানোর দৃশ্য দেখেছি। গুলশান লেইকের নোংরা পাড়েও দেখেছি। এ ছাড়া বিষাক্ত কীটনাশক ছড়ানোর প্রক্রিয়া তো রয়েছেই। এ কারণেই দেশে ক্যান্সার ও লিভার ডিজীজের সংখ্যাটা দিন দিন এত বেড়ে যাচ্ছে, সাথে পানিবাহিত রোগের সংক্রমণও।
লাউয়ের স্যুপ, লাউ পাতার স্যুপ (৮ নং প্রতিমন্তব্য) এর রেসিপি দিলে বাসায় বলতাম, একদিন বানানোর জন্য।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:









লাউ পাতার স্যুপ। আগামী পোস্টে আপনাকে উপলক্ষ্য করে আমি লাউয়ের স্যুপ রেসিপি দিচ্ছি - দ্রুত দিচ্ছি।

ঢাকা সহ সমগ্র দেশের মানুষ আমরা যা খাচ্ছি তা সত্যি সত্যি ভয়ঙ্কর ভয়াবহ চিত্র। মানুষ এসব খেয়ে মরে যাবে - অথচ আমরা এসব খেয়ে দিব্যি বেঁচে আছি, তবে হাসপাতাল হয়ে গেছে রোগীর বাজার

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা্।


২৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। আশাকরি লাউয়ের স্যুপ, লাউ পাতার স্যুপ খেয়ে আবার মন্তব্য করবো।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




লাউ পাতার যেই রেসিপি দিয়েছি এটি চীন, জাপান, কোরিয়া সহ ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডে বেশ প্রসিদ্ধ ঘরোয়া রান্না। অবস্যই আপনার ভালো লাগবে। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।


২৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরে খাবার দাবারের মান ভালো না। তা দামী রেস্টূরেন্ট হোক বা আগোরা বা স্বন থেকে কেনা জিনিসই হোক।
এই শহরের মানুষ শুধু চিনে টাকা। পারলে ব্যবসায়ীরা টাকা রেখে ধাক্কা দিয়ে কাস্টমারদের ফেলেদ এয়- এমন অবস্থা।

সামান্য সিঙ্গারা সমুচার সাথে হোটেল গুলোতে যে সস দেয়, সেটা ভয়াবহ।
প্রতিটা অলিতে গলিতে বিকেল থেকেই পুরী, পিয়াজু আর আলুর চপের রমরমা ব্যবসা। অথচ পোড়া তেল দিয়ে দিনের পর দিন সেগুলো ভাজা হচ্ছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চিরোচেনা ঢাকার কথা বলেছেন। আজ থেকে হাজার বছর আগে ঢাকা পানির নিচে ছিলো হয়তো আবারও ঢাকা পানির নিচে চলে যাবে খাঁদে। সহস্র কোটি পাপের ভরে। সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অপরিকল্পিত শহর ঢাকা যেখানে প্রায় পাঁচকোটি মানুষের বসবাস।

নর্দমাকে কেউ এভাবে খাদ্যপণ্য হিসেবে ব্যবহার করে তা সম্ভবত একমাত্র বাংলাদেশ। ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশ হচ্ছে একটা ভাজা পোড়া পিয়াজু সিঙ্গারা মোগলাই ফোগলাইয়ের দেশ। সারাদিন ভাজছে তো ভাজছে আর লোকজন খাচ্ছে তো খাচ্ছে। এই দেশে মানুষের খাবারের ধরণ দেখে মনে হয় কয়েক শত বছর অনাহারে ছিলো এবার সুযোগ পেয়ে খেয়ে নিচ্ছে।

২৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৮

মেহবুবা বলেছেন: ঢাকা শহরে বসবাস করি না টিকে থাকি লড়াই করে।
নিরামিষ আমারো পছন্দ তবে যখন যা পাই তাই খাই এটাই বাস্তবতা এবং সেটা বাসার অন্যদের পছন্দের উপর নির্ভর শীল।

২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন আপনি সঠিক বলেছেন, শুধু ঢাকা কেনো আমরা সমগ্র বাংলাদেশে লড়াই করে টিকে আছি, দেশের খাদ্যদ্রব্য এতোটাই বিষাক্ত হয়েছে যে আমাদের হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে এখন চাইলেও আর সটিক করা সম্ভব না। একমাত্র নিজে চাষাবাদ করে যদি খাওয়া যায় তাহলেই সম্ভব।

আমি লাউ ও লাউয়ের উপকারিতা নিয়ে লিখেছি আশা করি সময় করে পড়বেন।
এবি ব্যাংকে আমার একজন বোন আছেন তার নামও মেহবুবা। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ঘৃতকোমল নামে কি কোন শাক আছে।ছোট বেলায় মার কাছে এই নামটা সোলতান।

২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ঘৃত কোমল নামে শাক আছে। প্রায় একই ধরনের নামে বেশ কয়েকটি ভিন্ন ভিন্ন শাক আছে। ঘৃত কোমল, ঘৃত কাঞ্চন শাক, ঘি শাক/গিমা শাক সবগুলো কাছাকাচি নাম হলেও ভিন্ন ভিন্ন শাক ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ। আপনি জেনে আনন্দ পাবেন সজনে গাছের পাতাও একটি শাক। নিম গাছের পাতও একটি শাক।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:২৮

সোহানী বলেছেন: হায় আল্লাহ এইটা কি শুনাইলেন। যা একটু তাজা নাম কইরা খুশি মনে খাইতাম তা ও দিলেন নর্দমায় ঢাইলা :(( :(( :(( :((

২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এখানে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। ঢাকার নর্দমাতে যে সকল শাক হয়ে আছে কেউ না কেউ তুলে সেসব বাজারে তাজা সবুজ শাক নামে বিক্রি করেছে তার মধ্য অন্যতম কচু, কচুর লতি, কলমি ও হেলেঞ্চা।

ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশে এখন ময়লার ঢিবি ভাগাড় জমে গেছে। যেখানে মাছ চাষ হচ্ছে সামনা সামনি একবার দেখলে আর মাছ খেতে হবে না, বিশেষ করে তেলাপিয়া, পাঙ্গাস ভয়াবহ পরিবেশ।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.