নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৪৪



প্রবল তাপদাহে রাজধানী ঢাকা সহ পুড়ছে সমগ্র বাংলাদেশ। ফসলি জমির শস্য পুড়ে যাচ্ছে, আমের মুকুল পুড়ে যাচ্ছে, পুড়ে যাচ্ছে সকল ধরনের শাক ও সবজি। লেবু চিপে হাত ব্যাথা করে। লাউ পাতা পুইশাক লালশাক ডাঁটা শাক সবই পুড়ে যাচ্ছে, পুড়ে যাচ্ছেন মানুষজন গবাদিপশু গৃহপালিত হাঁস মুরগী সহ বন্য পশু পাখি। কৃষক হাহাকার করেন। আমরা এমন এক দুঃসহ অসহনীয় পরিবেশে বসবাস করছি যে বৃষ্টি এখন আমাদের জীবনের মৌলিকা চাহিদা হয়ে দাড়িয়েছে।

সামহোয়্যারইন ব্লগের ব্লগারগণ বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা ? অলৌকিক হোক আর লৌকিক অথবা শুধুমাত্র সময় কাল ঋতুও হতে পারে আমি সঠিক ব্যাখ্যাটি হয়তো দিতে পারবো না। তবে এ কথা সত্যি ৬০ থেকে ৭০ এর দশক এমনকি মাত্র ৯০ দশকের পূর্বেও অর্থাৎ ৮০ এর দশকেও কোনো না কোনো এক শুক্রবার জুম্মা নামাজ শেষ করে আমাদের ফসলি জমিতে সকলকে নিয়ে মৌলানা সাহেব মোনাজাত করতেন। আমরা মোনাজাত শেষ করতে না করতে অঝর বৃষ্টিতে ভিজে সয়লাব হয়ে বাড়ি ফিরতাম। একবার দুইবার না প্রায় প্রতিবছর।

আমি মৌলানা সাহেব নই তারপরও প্রতিদিন প্রার্থনা করি, হে পরম করুণাময় আল্লাহপাক, ইয়া রহমানুর রাহিম, আপনি আপনার রহমতের বৃষ্টি দিয়ে আপনার সকল সৃষ্টিকে রক্ষা করুন। আপনি বিচার দিনের মালিক। আপনি ছাড়া আমাদের চাওয়ার আর কেউ নেই। রোদ্রের তাপে খাদ্য-শস্য, শস্য বীজ, লতা পাতা পুড়ে যাচ্ছে, পুড়ে যাচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষের দেহ। আপনার রহমতের জন্য আমরা সকলে প্রার্থনা করছি। আপনি আমাদের দোয়া কবুল করুন। আমীন।






মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৪৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ইয়া আল্লাহ রহম করো।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন আমাদের রহমত দান করুন।

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহা চৈত্র মাস, ইহা সবচেয়ে শুস্ক ও গরমের মাস।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




দিন দিন প্রতিবছর গরম যেভাবে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে আমার মনে হয় জীব বৈচিত্র টিকে থাকা কঠিন হয়ে দাড়াবে।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:০৬

সোবুজ বলেছেন: প্রযুক্তি ব্যবহার করে বৃষ্টি আনাও যায় বন্ধ করাও যায়।খরচের হিসাব জানি না।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাংলাদেশ সহ দক্ষিন এশিয়ার ভারত পাকিস্তান আফগানিস্তানে যেভাবে তাপ বেড়ে চলেছে তা অকল্পনীয়। বৃষ্টি আনয়নের প্রযুক্তি কি ভারত ব্যবহার করে?



৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৩

জাদিদ বলেছেন: আমিও প্রার্থনা করি।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




জাদিদ ভাই, আজ সারাদিন আমি ঘোড়াশালে আমার কেনো জানি মনে হচ্ছিলো আমরা এই কষ্ট নিজ অর্থ ব্যয় করে কিনে এনেছি। প্রতি বছর পাল্লা দিয়ে গরম বেড়ে চলেছে। খুব সম্ভব সামনে মহাবিপদ ঘনিয়ে আসছে। যেই বিপদ সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। বন উজাড় করে এর ক্ষতিকর প্রভাব আমাদেরই বহন করতে হবে।

আমাদের প্রার্থনা এখন একমাত্র অবলম্বন।

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:


ঢাকা দেশের মাঝখানে হওয়ায়, এবং বিল্ডিং ও পীচঢালা রাস্তাগুলো তাপ ধরে রাখায়, ইহার তাপমাত্রা অন্য এলাকা থেকে ৩/৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বেশী।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ঢাকা থেকে রাজশাহীর তাপমাত্রা আরোও বেশী। আর ইন্ডাস্ট্রির কারণে সাভার গাজীপুর নারায়নগঞ্জ নরসিংদী তাপমাত্রা মাত্রাতিরিক্ত।

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, " ... প্রতি বছর পাল্লা দিয়ে গরম বেড়ে চলেছে। খুব সম্ভব সামনে মহাবিপদ ঘনিয়ে আসছে। "

ইহা 'জলবায়ু পরিবর্তন'এর জন্য ঘটছে। আগামী ৩০ বছরের মাঝে ভয়ংকর কিছু ঘটবে।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




যুদ্ধ মহামারী না হলেও ভবিষ্যত ভয়াবহ খারাপের দিকে যাচ্ছে। আমারও তাই মনে হয় বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনে আগামীতে বড় ধরণের আঘাত হানবে প্রকৃতি। বৈশ্বিক জলবায়ু ঝুঁকির তালিকায় বাংলাদেশ সপ্তম।

বিশ্বব্যাংকের হিসাবে ২০৫০ সাল নাগাদ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার এক কোটি ৩৩ লাখ মানুষ বাসস্থান হারাবেন৷ - http://www.dw.com

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বৃষ্টির জন্য প্রার্থনায় প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই সারা পাওয়ার নজিরের কথা অনেক শুনেছি। দেখার সুযোগ হয়নি যদিও।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমার নিজের দেখা। আমার ধারণা দোয়া করার জন্য সেই মৌলানা সাহেবগণ আর নেই - হয়তোবা এটি একটি কারণ হতে পারে। যদিও বিজ্ঞানের যুগে এই কথাগুলো বিশ্বাস করার লোকজন তেমন কেউ নেই।

ইলিশ মাছ পুকুরের মাছ না, এটি চাষ করা যায় না। তারপরও বলতে হয় এক সময় ইলিশ মাছ ভাজার ঘ্রাণ সারা বাড়িতে পাওয়া যেতো যা এখন নেই। আশা করি আপনাকে সময় সম্পর্কে কিছুটা বুঝাতে পেরেছি।

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য অচীরেই ঢাকা ICU চলে যাবে।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এখনই মনে হচ্ছে ঢাকা ওভেন হয়ে গিয়েছে। সামনে আসহ মহাবিপদ। একমাত্র রহমানুর রাহিম যদি রহমত করেন। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেফাজত করুন।


৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: প্রার্থনায় কাজ হয়?
নাকি জাস্ট শ্বান্ত্বনা পাওয়া যায়?

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




শান্তনাই কে কাকে দিতে পারে বা দেয়? মানুষ মানুষকে হিংসা আক্রোশ ঠাট্টা মজা ইয়ার্কি করতে জানে, মানুষকে পণ্য করতে জানে। শান্তনা খুব কম মানুষই দিতে জানে।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:০৩

সোবুজ বলেছেন: চীন মাঝে মাঝে ব্যবহার করে।ভারত করে কিনা জানা নাই।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



চাইনিজদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ আছে কি? তারা বলেছে আর আমাদের বিশ্বাস করতে হবে এমন?

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৩৮

এমজেডএফ বলেছেন: একদিকে প্রবল তাপদাহে রাজধানী ঢাকা সহ পুড়ছে সমগ্র বাংলাদেশ। ফসলি জমির শস্য পুড়ে যাচ্ছে, আমের মুকুল পুড়ে যাচ্ছে, পুড়ে যাচ্ছে সকল ধরনের শাক ও সবজি। অন্যদিকে উজান থেকে (ভারতের মেঘালয়-চেরাপুঞ্জি) নেমে আসা ঢলের পানিতে হাওড় ডুবে নষ্ট হচ্ছে হাজার হাজার হেক্টর জমির ফসল।

আমাদের দেশে এখন আগের দিনের মতো সৎলোক নাই। বেশিরভাগ মানুষ ঘুষ-দুর্নীতি, আকাম-কুকাম সব করছে, আবার মসজিদেও যাচ্ছে। সুতরাং এরা বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করলেও কাজ হবে না।

জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব পৃথিবীর সব জায়গায় পরিলক্ষিত হচ্ছে। শুধুমাত্র পরম করুণাময় আল্লাহপাকের রহমতের ওপর ভরসা করে বসে থাকলে চলবে না, ঠিকে থাকতে হলে সমস্যার বিকল্প সমাধান বের করতে হবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সোস্যাল মিডিয়াগুলোতে বাংলাদেশের মানুষের পোস্ট ভিডিও মন্তব্য প্রতিমন্তব্য পড়ে মনে হতে পারে যে ঈমানে মুফাসসাল একমাত্র বাংলাদেশেই বিস্তৃত হয়েছে। কাজেকর্মে দেখতে পাবেন বেঈমান কাকে বলে কতো প্রকার ও কি কি ব্যখ্যা সহকারে।

জলবায়ু মোকাবেলায় বাংলাদেশের মানুষ এখনও নার্সারি সেকশনে আছে। টিকে থাকতে হলে আপাতত বনায়নের বিকল্প নেই। আর বেশুমার বাড়িঘর অপ্রয়োজনীয় ভবন নির্মান করা রুখতে হবে। মাটিপোড়া ইট ব্রিকফিল্ড বন্ধ করে দিতে হবে।

আসলে এই পদক্ষেপগুলো কেউ নেবেন বলে মনে হয় না। অত্যন্ত মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।



১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৫৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশে যেভাবে বনজঙ্গল কেটে নগরায়ন হচ্ছে তাতে এই অতিরিক্ত তাপমাত্রা অতি স্বাভাবিক। প্রতিটি শহরে যে পরিমান গ্রিন বেল্ট থাকা দরকার তাতো নেইই - আরো বেশি এলাকার গাছপালা কেটে ফেলেছে মানুষ। আর অন্যদিকে ভূমিদস্যুরা নদীনালা, খালবিল ভরাট করে আরো বারোটা বাজাচ্ছে।
মানুষের যদি সচেতন না হয়, এই যথেচ্ছাচারের পরিণতি বুঝতে না পারে তবে সামগ্রিকভাবে এই দেশের পরিবেশ ধীরে ধীরে বিপর্যয়ের দিকেই যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমাদের দেশে গ্রাম ইউনিয়ন উপজেলা থানা ও মফস্বল জেলা শহরে বাড়ি করার প্রতিযোগিতা চলছে। আর বাড়ি করার নামে যতো গাছপালা আছে নির্বিচারে হত্যা হচ্ছে। অর্থাৎ বৃক্ষ নিধনের নামে বৃক্ষ হত্যার মহোৎসব চলছে। এই মহোৎসব আমাদের কোথায় নিয়ে দাড় করাবে তা আমাদের জানা নেই!

মফস্বল জেলা ও থানা এলাকায় যতো খাল ছিলো তা ভরাট করে মার্কেট হয়ে গিয়েছে। নদীর তীর দখল করে ইন্ডস্ট্রি হয়ে গিয়েছে। সাথে হয়েছে মাদ্রাসা ও মসজিদ। খুবই দুঃখজনক একটি বিষয় বাংলাদেশে ভূমি দখলের সাথে মাদ্রাসা ও মসজিদ জড়িত।

আমরা অর্থ দিয়ে ভবিষ্যত বিপর্যয় ক্রয় করছি যার ফলাফল আমাদের ভোগ করতে হবে।

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:০১

কালো যাদুকর বলেছেন: আমীন | আমিও প্রার্থনা করছি ৷ শুধু ঢাকা না পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে পানি শুকিয়ে যাচ্ছে বৃষ্টিপাতের অভাবে ৷
আপনি নিশ্চয়াই জানেন হুভার ড্যামের কথা ৷ ১৯৩৭ সনের পরে এর জমা পানির পরিমান এখনই সবচেয়ে কম। লস এন্সঞ্জেলেস সহ বেশ কয়েকটি বড় শহর এই বাঁধের পানির উপর নির্ভর করে। বলা হচ্ছে আগামী ১/২ বছরের ভেতর এরকম বড় শহরে তীব্র সুপেয় (সূত্র: সিবিএস নিউজ) পানির অভাব হবে।

তবে তীব্র গরমের থেকে সৃষ্টিকর্তা চাইলে আমাদের এখনই মুক্তি দিতে পারেন ৷

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




গত সপ্তাহে বনানী কাকলী ক্রসিংয়ে অতিরিক্ত গরমে ইঞ্জিন গরম হয়ে অথবা গরমে গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে একটি মাইক্রোবাসে আগুন ধরে যায়। আর মহাসড়কে অতিরিক্ত গরমে প্রচন্ড তাপদাহে ট্রাক পিক আপ ও বাসের টায়ার ফেটে যাওয়ার বিষয়টি এখন নিত্য নৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে।

আগামীতে সুপেয় পানির অভাব প্রবলভাবে দেখা দিবে এখানে কোনো দ্বিমত নেই। বাংলাদেশে উপকূলিয় অঞ্চলে ইতিমধ্য স্যালাইন ওয়াটারে প্রবলভাবে আক্রান্ত উপকূলবাসী।

আমরা জাতি হিসেবে এতোটাই দুর্নীতিপরায়ণ যে নিজ দেশের এতো এতো ক্ষতি করে দিয়েছি যা কল্পনাতীত। এখন আল্লাহ ছাড়া রক্ষা করার আর কোনো উপায়ান্তর রইলো না - মনে হয়।

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৩৭

বলেছেন: আল্লাহ মেঘ দে,পানি দে, ছায়া দে রে তুই ,,
এমন লোকসংগীতের প্রাথনা চলতো মেঘ পানির জন্য !!! এখন কি সেই দিন আর আছে দাদা!!!

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




না লোকসঙ্গীত গাওয়ার সময় এখন আর নেই দাদা। এখন সেজদায় পড়ে আল্লাহকে ডাকতে হবে অথবা লাফ দিয়ে গাছে উঠে যেতে হবে; কারণ অতিপ্রিয় বন্ধুদেশ ভারত যখন তখন তাদের ড্রেইন ! ওয়াটার আমাদের দেশে ছেড়ে দিয়ে বন্যায় তলিয়ে দেয়।

আপনি কেমন আছেন? করোনার পর কি দেশে এসেছিলেন না আসতে পারেন নি।

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৫৯

সোবুজ বলেছেন: তাদের আনুবিক বোমা টোমাও মনে হয় বিশ্বাস করার কোন কারন নাই।আমাদের যে সাবমেরিন দিলো সেটা কি সত্যি সত্যি পানির নিচে চলে নাকি ধোলাই খাল বিক্রি করে দিছে।তাদের কথার তো বিশ্বাস নাই।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমি লগ আউট হয়ে আবার লগইন হয়েছি আপনার মন্তব্য উত্তর দিতে। আপনার মন্তব্য খুবই মজাদার হয়েছে। আপনি সঠিক।

চাইনিজদের সাথে মাঞ্জালাদেশীর কোনো মিল নেই তারপরও মাঞ্জালাদেশী বিচিত্র কারণে অনেকটা চাইনিজদের মতোই।

১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:৪২

অগ্নিবেশ বলেছেন: দোয়া প্রার্থনাতে চিড়ে ও ভেজে না। গাছ লাগান, প্রান বাঁচান।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




একটি কথা আছে দশের লাঠি একের বোঝা! আপনি একা কতো গাছ লাগাতে পারবেন। সবাই গাছ কাটার জন্য জিদ ধরে লেগে আছেন। বাড়ি করো গাছ কাটো, পুকুর করো গাছ কাটো, দোকানপাঠ মার্কেট করো গাছ কাটো। বাংলাদেশ গ্রাম থেকে রাজধানী ঢাকা সর্বত্র রাস্তার গলি গলি দোকানপাঠ মার্কেট স্কুল কিন্ডার গার্টেন মসজিদ মাদ্রাসা খাবারের দোকান কাপড়ের দোকান।

আমরা নিজের দেশকে বাজারে রূপান্তর করেছি। বাংলাদেশ এখন আর দেশ না । এখন বাংলাদেশ হয়ে গিয়েছে বাংলাবাজার।

১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




একসময় বৃষ্টি হতো একনাগাঢ়ে ৭/৮ দিন তাও আবার প্রায় সারাটা দেশ জুড়ে। এখন বৃষ্টিতেও লোডশেডিং হচ্ছে। এই এতোটুকু ঢাকা শহরের বনানীতে বৃষ্টি হচ্ছে একটু একটু করে তো মহাখালীতে খটখটে রোদ্দুর। শান্তিনগর বৃষ্টির পানিতে ছয়লাব তো এয়ারপোর্ট-উত্তরায় ধুলোর বন্যা!
এ সবই প্রকৃতির রোষ। যে ভাবে প্রকৃতিকে বলাৎকার করা হচ্ছে প্রতিদিন তাতে প্রকৃতির রাগ না হয়ে উপায়ও নেই!
তাই একদিকে খরার জন্য ফসল নেই মাঠে অন্য দিকে পাহাড়ী ঢলে জলের তোড়ে ভেসে যাচ্ছে মাঠের ফসল।

বৃষ্টি আসুক ... বৃষ্টি আসুক.... বৃষ্টি আসুক ঝেঁপে...............

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পরিবেশকে সমগ্র দেশবাসী যেভাবে বলাৎকারের পর বলাৎকার করে যাচ্ছে তাতে করে পরিবেশ সত্যি সত্যি একদিন আত্মহত্যা করবেন। সবাই গাছ কাটার জন্য জিদ ধরে লেগে আছেন। বাড়ি করো গাছ কাটো, পুকুর করো গাছ কাটো, দোকানপাঠ মার্কেট করো গাছ কাটো। বাংলাদেশ গ্রাম থেকে রাজধানী ঢাকা সর্বত্র রাস্তার গলি গলি দোকানপাঠ মার্কেট স্কুল কিন্ডার গার্টেন মসজিদ মাদ্রাসা খাবারের দোকান কাপড়ের দোকান। ট্যানারি থেকে শুরু করে সকল প্রকার ইন্ডাস্ট্রির বর্জ্য ময়লা আবর্জনা, নদী দূষন, অতিরিক্ত বাড়িঘর নির্মান। আপনি মফস্বল অঞ্চলে লক্ষ্য করে থাকবেন বাড়ি ঘরে থাকার লোক নেই কিন্তু মানুষজন বাড়িঘর করেই যাচ্ছে করেই যাচ্ছে আর অকাতরে কেটে যাচ্ছে গাছ, শেষ হচ্ছে ফসলি জমি।

আমরা নিজের দেশকে বাজারে রূপান্তর করেছি। বাংলাদেশ এখন আর দেশ নেই। এখন বাংলাদেশ হয়ে গিয়েছে বাংলাবাজার। আমি বাংলাবাজার নিয়ে বিস্তারিত লিখবো।

আহমেদ জী এস ভাই আমি এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখবো আশা করি পাশে থাকবেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।


১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:০১

সাসুম বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাই-

আপনার প্রার্থনা আপনার বিশ্বাস করা সৃষ্টিকর্তা শুনুক এই কামনা করছি।


এরপর- প্রার্থনা শেষ করে সবাই আশা করি প্রকৃতিকে যেভাবে বলাৎকার করা হচ্ছে সেটা বন্ধ করবে নিজ নিজ যায়গা থেকে এবং ক্লাইমেন্ট চেঞ্জ এর কারনে নিজ নিজ যায়গা থেকে নিজেকে চেঞ্জ করবে এবং যতটা পারা যায় সাস্টেইনেবল লাইফ লিড করার দিকে এগিয়ে যাবে।

কারন- যেভাবে ন্যাচার কে ধ্বংস করা হচ্ছে, যেভাবে আগাচ্ছে সাম্নের দিকে সভ্যতা- রাত দিন ২৪ ঘণ্টা দুনিয়ার বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষ মিলে সেই কাল্পনিক স্রষ্টা কে ডাকলেও আর কাজ করবেনা।

আমরা এখন দাঁড়িয়ে আছি- ইকোলজিকাল ইমব্যালেন্স এর পয়েন্ট অফ নো রিটার্ন্স এর একদম খাদের কিনারে।

এটাই শেষ সুযোগ- এরপর আর ফেরার রাস্তা নেই। আমাদের কে এখন থেকে সচেতন হতে হবে, আমাদের রাষ্ট্র দের কে সচেতন হতে হবে এবং আমাদের পুরা দুনিয়াকে এক হতে হবে ( যেটা এক কথায় ইম্পসিবল, কপ-২৬ এ আমরা দেখেছি দুনিয়ার সব বড় নেতারা কেমন ডিভাইডেড এটা নিয়ে )

আপাতত আমাদের যা অবস্থা, এতে করে বাচার কোন উপায় নেই আপ কামিং ন্যাচারাল ডিজাস্টার থেকে। আমি কোন উপায় দেখছি না।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সাসুম ভাই, আমরা বলার জন্য লেখার জন্য দেশপ্রেম নিয়ে নানা লোকসঙ্গীত, দেশাত্ববোধক গান, কবিতা গল্প, উপন্যাস ছিঃনেমা করে সয়লাব করেছি বাস্তবে আমাদের মাঝে দেশপ্রেম মাইনাসের ঘরে আছে। আমরা দেশের এতোভাবে এমনতর ক্ষতি করে যাচ্ছি যা পরিবেশ বিপর্যয়ের মাদার রিজন। ঢাকারা বাতাস এতোটা দূষিত হয়েছে যে কিছুক্ষন আপনি বাইরে থাকলে মাথায় চাপ চাপ ব্যাথা অনুভব করবেন। (আমি এই বিষয়ে সময় করে বিস্তারিত লিখবো)

রাজধানী ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশ এভাবে বানিজ্যিক আকারে গুলিস্তান বানানোর কারণ কি জানিনা। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে এই; আপনি গুলিস্তান আর ঢাকার অন্যন্য যায়গায় খুব তেমন একটি তফাৎ খোঁজে পাবেন না।

আমি আহমেদ জী এস ভাইকে বলেছি - পরিবেশকে সমগ্র দেশবাসী যেভাবে বলাৎকারের পর বলাৎকার করে যাচ্ছে তাতে করে পরিবেশ সত্যি সত্যি একদিন আত্মহত্যা করবেন। সবাই গাছ কাটার জন্য জিদ ধরে লেগে আছেন। বাড়ি করো গাছ কাটো, পুকুর করো গাছ কাটো, দোকানপাঠ মার্কেট করো গাছ কাটো। বাংলাদেশ গ্রাম থেকে রাজধানী ঢাকা সর্বত্র রাস্তার গলি গলি দোকানপাঠ মার্কেট স্কুল কিন্ডার গার্টেন মসজিদ মাদ্রাসা খাবারের দোকান কাপড়ের দোকান। ট্যানারি থেকে শুরু করে সকল প্রকার ইন্ডাস্ট্রির বর্জ্য ময়লা আবর্জনা, নদী দূষন, অতিরিক্ত বাড়িঘর নির্মান। আপনি মফস্বল অঞ্চলে লক্ষ্য করে থাকবেন বাড়ি ঘরে থাকার লোক নেই কিন্তু মানুষজন বাড়িঘর করেই যাচ্ছে করেই যাচ্ছে আর অকাতরে কেটে যাচ্ছে গাছ, শেষ হচ্ছে ফসলি জমি।

আমরা নিজের দেশকে বাজারে রূপান্তর করেছি। বাংলাদেশ এখন আর দেশ নেই। এখন বাংলাদেশ হয়ে গিয়েছে বাংলাবাজার। বাংলাদেশকে বাংলাবাজার রূপান্তর করা নিয়ে আমি বিস্তারিত লিখবো।

আপ কামিং ন্যাচারাল ডিজাস্টার থেকে বাাঁচার কোনো উপায় আমিও দেখতে পাচ্ছি না। ***আপনার টাইটানিক ছবির শেষ দৃশ্যর কথা মনে আছে; জাহাজ ডুবছে একদল পাগলের মতো দৌড়াচ্ছে, সাগরে লাফিয়ে পড়ছে, আরেক দল দোয়া করছে প্রিস্টকে জোর জবরদস্তি করে টেনে হিচড়ে ধরে রাখছে - - - - আমার কাছে মনে হচ্ছে এটিই হবে। আপনার মতামত শুধু টাইটানিকের শেষ অংশটুকু নিয়ে জানাবেন। আমি বিস্তারিত লিখবো।

ভিন্ন বিষয়: আপনি পোস্ট দিচ্ছেন না কেনো?

১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আমীন।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমার কাছে প্রায়ই মনে হয় বাংলাদেশের মানুষ এক সময় সেজদায় পড়ে চিৎকার করবে। আল্লাহ আমাদের সকলকে ক্ষমা করুন। আমাদের হেফাজত করুন আমাদের উপর রহমত নাযিল করুন। আমীন।

২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ বৃষ্টি হচ্ছে ঢাকায়।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বৃষ্টি এখন আমাদের মৌলিক চাহিদা। আমরাই এর বিপর্যয় করেছি এখন আমাদের এর বিহিত করতে হবে সাথে প্রার্থনা, যেনো আল্লাহপাক আমাদের রহমত দান করেন।


২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যার যার অবস্থান থেকে বেশি করে গাছ লাগতে হবে। আমার জীবনে আমি অনেক গাছ লাগিয়েছি।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যার যার অবস্থান থেকে বেশি করে গাছ লাগতে হবে। আমার জীবনে আমি অনেক গাছ লাগিয়েছি। - আপনার এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসনীয়, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো। আমি নিজেও প্রচুর গাছ রোপণ করি। ফসলি জমিতে চাষাবাদ করছি। অনাবাদি জমিও চাষাবাদের উপযোগী করেছি।

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে; একটি কথা আছে দশের লাঠি একের বোঝা! আপনি একা কতো গাছ লাগাতে পারবেন। সবাই গাছ কাটার জন্য জিদ ধরে লেগে আছেন। বাড়ি করো গাছ কাটো, পুকুর করো গাছ কাটো, দোকানপাঠ মার্কেট করো গাছ কাটো। বাংলাদেশ গ্রাম থেকে রাজধানী ঢাকা সর্বত্র রাস্তার গলি গলি দোকানপাঠ মার্কেট স্কুল কিন্ডার গার্টেন মসজিদ মাদ্রাসা খাবারের দোকান কাপড়ের দোকান।

আমরা নিজের দেশকে বাজারে রূপান্তর করেছি। বাংলাদেশ এখন আর দেশ নেই। এখন বাংলাদেশ হয়ে গিয়েছে বাংলাবাজার। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, এই সময়ে গাছ লাগানোর কোনো ২য় বিকল্প নেই এটি চালু রাখুন।


২২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৯

নীল আকাশ বলেছেন: এখন আর সেই মাপের মৌলানা নেই। তাই এখন আর কাজ হয় না।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এখন সেই মৌলানা সাহেবগণ আর নেই, আর কাছাকাছি ঈমানদার লোকও নেই। তাই এখন আর কাজ হয় না।

**আপনার টাইটানিক ছবির শেষ দৃশ্যর কথা মনে আছে; জাহাজ ডুবছে একদল পাগলের মতো দৌড়াচ্ছে, সাগরে লাফিয়ে পড়ছে, আরেক দল দোয়া করছে প্রিস্টকে জোর জবরদস্তি করে টেনে হিচড়ে ধরে রাখছে - - - - আমার কাছে মনে হচ্ছে এটিই হবে। সময় সুযোগ করে পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আপনার মতামত শুধু টাইটানিকের শেষ অংশটুকু নিয়ে জানাবেন। আমি বিস্তারিত লিখবো।

২৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৪

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: কলেজে পড়ি তখন, একবার বৃষ্টির জন্য নামাজ বা প্রার্থনায় শরিক হইছিলাম, মোনাজাতের হাত উল্টা করে ধরতে হয়, পোস্টের ছবির মতন নয়।মোনাজাত শেষ না হতে হতেই বৃষ্টি শুরু। ভাবলে আশ্চর্য হই কিভাবে এটা সম্ভব হইলো!!!আল্লাহ সর্ব শক্তিমান।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি এর আগেও বৃষ্টি নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম, মোনাজাতে যে বৃষ্টি হয় তার চাক্ষুষ প্রমাণ পাওয়া একজন ব্লগে পেয়ে ভালো লাগছে। জ্বী আপনি সঠিক; হাত উল্টো করে মোনাজাত কারার নিয়ম। আমি সঙ্গত কারণে এই বিষয়টি লিখিনি কারণ অযাচিত মন্তব্য থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখা জরুরী মনে করেছি।

মোনাজাতে বৃষ্টি হয়েছে আমার নিজের দেখা। আমার ধারণা দোয়া করার জন্য সেই মৌলানা সাহেবগণ এখন আর বেঁচে নেই। - হয়তোবা এটি একটি কারণ হতে পারে। যদিও বিজ্ঞানের যুগে এই কথাগুলো বিশ্বাস করার লোকজন তেমন কেউ নেই। তবে আপনাকে আবারও ধন্যবাদ, আপনি আপনার নিজ অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান। তিনি চাইলে সবই সম্ভব। ঝড়ের মতো করোনা এসে আবার কোথাও বিলীন হয়ে যাচ্ছে। মনে হয়েছিলো করোনা পৃথিবী শেষ করে দিয়ে যাবে! আল্লাহ সর্বশক্তিমান। ফি আমানিল্লাহ।


২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আমি বিশ্বাস করি দোয়া অনেক পাওয়াফুল, দোয়া কবুল হলে বৃষ্টি হবেই।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমিও বিশ্বাস করি দোয়া কবুল হলে বৃষ্টি হবে। সমসা হচ্ছে আমরা দোয়া করার জন্য সম্ভবত উপযুক্ত বা যোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছি। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন, আমাদের দোয়া কবুল করুন, আমাদের রহমত দান করুন। আমীন।


২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দিনাজপুরে বৃষ্টি হয়েছে। ঝড় বৃষ্টি। ঢাকাতে তারই আযোজন চলছে। সামনে বৈশাখ বাংলা নববর্ষ। ঢাকাতে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা রইলো ।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বৃষ্টি এখন আমাদের মৌলিক চাহিদা। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন, আমাদের দোয়া কবুল করুন, আমাদের রহমত দান করুন। আমীন।

২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: শান্তনাই কে কাকে দিতে পারে বা দেয়? মানুষ মানুষকে হিংসা আক্রোশ ঠাট্টা মজা ইয়ার্কি করতে জানে, মানুষকে পণ্য করতে জানে। শান্তনা খুব কম মানুষই দিতে জানে।

আমি মানুষকে শ্বান্তনা দিতে পারি।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি ব্লগ থেকে ছুটি নিন। মোটমোটি তিন-ছয় মাসের জন্য ছুটি। নাকি ব্লগ ছাড়া আপনার জীবন অচল হয়ে যাবে?



২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা কাজ দেয় ,
আমার মনে পড়ে আমি যখন
প্রাইমারী স্কুলের ছাত্র ছিলাম তখন
চৈত্রের দাবদাহে প্রচন্ড খড়ার কালে
আমাদের স্কুল সংলগ্ন মাদ্রাসার মাঠে
গ্রামের সকল মানুষ (পুরুষ) একত্রিত
হয়ে বৃষ্টির জন্য বৃষ্টির জন্য দোয়া
করা হতো । মাওলানা সাহেব
মোনাজাত করতেন । আল্লার
রহমতে সেদিনাই কিংবা তার
দয়েকদিন পরেই বৃষ্টি হতো ।
আমাদের বিশ্বাস দোয়ার
ফলেই বৃস্টি হতো । পকৃতি
আল্লারই ইচ্ছাধীন ।

আরো একটি কথা মনে পরে
চৈত্রের পচন্ড খড়া ও অনাবৃষ্টির
সময় আমরা স্কুলের সহপাঠিরা
দলবেদে আল্লাহ মেঘ দে পানি দে
গানটি গাইতাম । পরে জেনেছি
সেই বিখ্যাত গানটির শি্ল্পী
ছিলেন বাংলার বিখ্যাত গায়ক
আব্বাস উদ্দীন আহমদ

গানটির লিরিক:
বেলা দ্বিপ্রহর,
ধূ ধূ বালুচর
ধূপেতে কলিজা ফাটে,
পিয়াসে কাতর

আল্লাহ মেঘ দে; আল্লাহ মেঘ দে
আল্লাহ মেঘ দে ,পানি দে ,ছায়া দে রে তুই,
আল্লাহ মেঘ দে।

আসমান হইল টুডা টুডা
জমিন হইল ফাডা ।।
মেঘ রাজা ঘুমায়া রইছে
মেঘ দিব কন কেডা।

ফাইট্টা ফাইট্টা রইছি যত
খালা বিলা নদী।।
পানির লাইগ্যা কাইন্দা ফিরে
পঙ্খি জলদি

হালের গরু বাইন্দা
গিরস্ত মরে কাইন্দা।।
খাওয়ার পানে ফডো ফডো
নারীনাংটী গরে

কপোত কপোতি কান্দে
খোপে তে বসিয়া।।
শুকনা ফুলের কলি পড়ে
ঝরিয়া ঝরিয়া

শিল্পী: আব্বাস উদ্দীন আহমদ
গীতিকার: জানা যায়নি
সুরকার: জানা যায়নি

প্রার্থনা করি বৃষ্টির জন্য সকলের দোয়া কবুল হোক ।

শুভেচ্ছা রইল

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সত্যি সত্যি বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা কাজ দেয়। এখন বিষয় হচ্ছে সেই বিশেষ প্রার্থনা করার জন্য বিশেষ ব্যক্তি প্রয়োজন - যা এখন সমাজে আর নেই। প্রার্থনা করি বৃষ্টির জন্য সকলের দোয়া কবুল হোক। ফি আমানিল্লাহ।




২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৭

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ ভিন্ন বিষয়: আপনি পোস্ট দিচ্ছেন না কেনো?


এমনি কোন কারন নেই। এত লিখে কি হবে? আমার চেয়ে কত লক্ষ লক্ষ ভাল ভাল ব্লগার লেখকরা না লিখে চুপ করে আছেন।

ব্লগ অথরিটি তাদের নিয়ম পরিবর্তন করলে কোনদিন হয়ত আবার লিখব।

তদ্দিন পর্যন্ত পাঠক আর কমেন্টার হয়েই থাকি । এটা ভাল , পেরা নাই।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এমনি কোন কারন নেই। এত লিখে কি হবে? আমার চেয়ে কত লক্ষ লক্ষ ভাল ভাল ব্লগার লেখকরা না লিখে চুপ করে আছেন। - আসলে চুপ থাকাই সর্বশ্রেষ্ট পন্থা। যার যা ইচ্ছা করুক। সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ।


২৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আজ ২০ই এপ্রিল, ২০২২ আনুমানিক সকাল ০৬:০০ ঘটিকা হতে ঢাকা শহরে আমাদের উত্তরা বনানী তেজগাঁ এলাকায় তুমুল বর্ষণ সহ বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টির পানিতে ঢাকার সকল ক্লান্তি কষ্ট দুর হোক এই প্রত্যাশায় দোয়া ও বিদায়।











আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.