নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
প্রায় দশ মাস অসম্ভব কষ্টের পর একজন মা তার নাড়ি ছেড়া সন্তানকে পৃথিবীতে আনেন। পৃথিবীতে একটি শিশুর জন্মের সাথে সাথে শত সহস্র লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি মাইল দুরে আরেকটি মানুষের জন্ম হয়। সেই মানুষটির নাম - “বাবা”। বিচিত্র কারণে পৃথিবীর প্রতিটি বাবা বসবাস করেন অনেক অনেক দুরে। কোনো এক ভীন গ্রহে। সম্ভবত এরা ভীন গ্রহেরই অধিবাসী!
বাবা নামক মানুষটি ভোরের সাথে সাথে শিশুটিকে ঘুমে রেখে বেড়িয়ে যান! জীবনের নিয়মে জীবনের প্রয়োজনে জীবন জীবিকার সন্ধানে কখনো রাত হয়! - হয়তোবা কখনো কখনো মধ্যরাতেও বাড়িতে ফেরেন মানুষটি, তখনও দেখতে পান “শিশুটি ঘুমে”। হয়তো এমনও হয়, মধ্যরাতেই মানুষটিকে আবার বেড়িয়ে যেতে হয় - আবারও কাজ। মানুষটি নিরলস কাজ করে যান। এই মানুষটির কোনো অলসতা নেই। বিশ্রাম নেই। আনন্দ নেই হাসি নেই খুশি নেই, ঈদ নেই বড় দিন নেই পূজাও নেই। মনে হতে পারে এই মানুষটি পৃথিবীতে এসেছেন শুধুই কাজ করার জন্য। কাজের বিনিময়ে খাদ্য পরিক্রমায় তার জীবন সীমাবদ্ধ। শত সহস্র লক্ষ কোটি মাইল দুরে থেকেও এই মানুষটি শিশুকে আলো ছায়া দিয়ে যান। এটি তাঁর দায়িত্ব কর্তব্য, এটি তাঁর ধর্ম।
বাবা নামক মানুষটির সামনে ঘুমে ঘুমেই একদিন সেই শিশু বড় হয়ে উঠেন। অনেক অনেক বড়। একজন বাবার সবচেয়ে আনন্দের দিন - যেই দিন তিনি দেখতে পান তাঁর সন্তানের পরিচয়ে তিনি পরিচিত হয়েছেন। তাঁর সন্তান তাঁর চাইতেও বড় হয়েছেন, সন্মানিত হয়েছেন। কেনো জানি; সেই দিন বাবা নামক মানুষটির চোখে নিঃশব্দে জল আসে, হয়তোবা আনন্দের সুখের স্নেহ মায়া মমতা ভালোবাসার। সেই দিন থেকে বাবা হোন শিশুটির শিশু, আর শিশুটি হোন সেই বাবার বাবা। সম্ভবত মুঘল সালতানাত বাদশাহ বাবর তাঁর পুত্র বাদশাহ হুমায়ূনের জন্য হাসি মুখে প্রাণ দিয়েছিলেন ঠিক এই স্নেহ মায়া মমতা ভালোবাসার জন্যই। - আর এটিই বাবা নামক মানুষটির ধর্ম।
পৃথিবীতে অনেক খারাপ মানুষ আছেন, কিন্তু খারাপ বাবা একটিও নেই।
- গল্প উপন্যাসের বাদশাহ লেখক হুমায়ূন আহমেদ।
আত্মকথা: পৃথিবীর প্রতিটি বাবা থাকুন দুধে ভাতে, পৃথিবীর প্রতিটি শিশু থাকুন দুধে ভাতে।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ।
কভার ছবি সূত্র: trees in the forest
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পিতামাতার ধর্ম কি আর সন্তানের ধর্ম কি? উভয়ের ধর্ম সমানে সমান। ঊভয়ে যদি নিজ নিজ স্থানে যার যার ধর্ম পালন করেন তাহলে আর সমস্যা থাকার কথা নয়, তারপরও আমরা সমাজে অসঙ্গতি দেখি নানান সমস্যা দেখি, সেই সমস্যার কারণ পিতামাতা ও সন্তানের ধর্মে ঘাটতি।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৮:৪৬
কামাল৮০ বলেছেন: আজকে যে শিশু সেই একদিন বাবা হয়।সে দুটি চরিত্রেই অভিনয় করে।সন্তান লালন পালনে বাবার চেয়ে মায়ের অবদান অনেক বেশি।অনেক বাবা সন্তান রেখে চলে যায় কিন্তু খুব কম মাই সন্তান রেখে চলে যায়।হাজার হাজার মাকে দেখবেন তার সন্তান নিয়ে ভিক্ষা করছে,তাদের প্রশ্নকরলে জানতে পারবেন ,সন্তানের বাবা তাদের ফেলে চলে গেছে।খারাপ মানুষ আছে,খারাপ বাবাও আছে কিন্তু খারাপ মা আছে কম।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাজার হাজার মা যদি থাকেন লক্ষ লক্ষ পিতাও আছেন। মা যা বলতে পারেন পিতা তা বলতে পারেন না। আর পিতা কখনো মায়ের থেকে সন্তান ছিনিয়ে নেন না। এখনও ইন্টারন্যশনাল যতো ধরনের ফর্ম আছে আগে পিতার নাম লিখতে হয়। তারপর মাতার নাম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আন্তর্জাতিক ভাবে পিতার পরিচয় কতোটুকু জরুরী।
পিতা নামকে অবমূল্যায়ন করে কোনো মাতা সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেন না। এটি শত সহস্র বছরের ইতিহাস। নারী অধিকার অর্থ এই নয় পিতাকে আর প্রয়োজন নেই। - অথচ নারী অধিকারের নামে যেই পরিমাণ পিতা বঞ্চিত হয়েছেন তা কল্পনাতীত। কখনো সুযোগ হলে কোর্টে যাবেন। কি বাংলাদেশ আর কি কানাডা। কোর্টে অনেক কিছু দেখার আছে।
আপনি নেগেটিভ কথা চিন্তা করতে করতে সম্পূর্ণভাবে নেগেটিভ হয়ে গিয়েছেন। আমার পোস্টটি একটি পজেটিভ পোস্ট। আপনার নেগেটিভ মন্তব্যের জন্য এতো বড় মন্তব্য আমাকে লিখতে হয়েছে।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমাদের বাবা রা ভালো থাকুক যেখানেই থাকুক!
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সংসার ধর্মে অনেক পিতাই হয়তো তার আবেগ অনুভূতি প্রকাশ করার আগেই তাঁর পৃথিবী ত্যাগ করতে হয়। এর অর্থ এই নয় জীবন ভর সংসারের জন্য নিরবচ্ছিন্ন কাজ করা মানুষটি আবেগহীন ছিলেন। মা যদি ভূমি হোন পিতা হচ্ছেন সেই ভূমির মেঘ বৃষ্টি আলোর মতো ছায়া। ছায়াহীন ভূমিতে কোনো ফসল হয়না।
পৃথিবীর সকল পিতার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা। পৃথিবীর সকল পিতা ভালো থাকুন।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমরা যতক্ষণ বাবা হয়ে কাধে দায়িত্বের বোঝা না নেই ততোক্ষণ পর্যন্ত বাবাদের মূল অবদানের বিষয়টি নজের আসে না।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিচিত্র কারণে বাবাদের কাঁধ হতে হয় সুবিশাল। প্রতিটি বাবা এক একটি ছায়াদানকারী বৃক্ষ। হয়তো বাবার মূল্যায়ন বোঝার আগেই পৃথিবীতে বাবা নামক মানুষটিই আর থাকেন না। কোনো কিছু না বলে না জানিয়ে চলে যান অনন্তকালের জন্য না ফেরার কোনো এক অজানা দেশে।
আপনার মন্তব্যটি খুব ভালো লেগেছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিন্তু কোনো কোনো বাবা সন্তানের কাছে অনেক ভুল বোঝাবুঝির পাত্র হয়ে যান। বাবার এত পরিশ্রমের মূল্য সেই সন্তানের কাছে শূন্য হয়ে যায়। অবশ্য অনেক বাবা নিজেরাও অনেক ভুল করেন এবং বাবা হিসাবে নিজের দায়িত্ব পালনেও ব্যর্থ হয়ে থাকেন।
একটা বিখ্যাত উক্তি আছে, উক্তিকারকের নাম মনে নেই - একজন পুত্র কখনোই বাবার কষ্ট বুঝতে পারে না; তবে কোনো এক সময় সে বুঝতে পারে, ততদিনে সে নিজেই বাবা হয়ে গেছে এবং তার সন্তানও তার মতোই তাকে ভুল বুঝতে শুরু করেছে।
ভালো পোস্ট। সকল বাবা ও তার সন্তানেরা সুখে থাকুন।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পিতামাতার ধর্ম কি আর সন্তানের ধর্ম কি? উভয়ের ধর্ম সমানে সমান। ঊভয়ে যদি নিজ নিজ স্থানে যার যার ধর্ম পালন করেন তাহলে আর সমস্যা থাকার কথা নয়, তারপরও আমরা সমাজে অসঙ্গতি দেখি নানান সমস্যা দেখি, সেই সমস্যার কারণ পিতামাতা ও সন্তানের ধর্মে ঘাটতি।
সংসার ধর্ম হচ্ছে স্নেহ মায়া মমতা ও ভালোবাসার অটুট বন্ধন। কোথাও যদি কোনো অসঙ্গতি থাকে ধরে নিতে হবে এখানে কোনো ছলনা প্রতারণা ছিলো আর ছিলো তৃতীয় পক্ষ চতুর্থ পক্ষ পঞ্চম পক্ষ। সংসারে ক্ষতি করার জন্য পৃথিবীতে পক্ষের শেষ নেই।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভোর রাতে আপনাকে অনলাইন দেখে বুঝে গেসিলাম আজকে আপনার একটা পোস্ট পাব।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি কিছুদিন দেশের বাইরে ছিলাম। জেট ল্যাগে সারাদিন ঘুমিয়েছি, রাতে আবার অঘুমা থেকে কিছু কাজ করেছি আর ব্লগেও একটি পোস্ট। আপনি কেমন আছেন? আমি ভালো আছি। সকল প্রকার ঝামেলা থেকে দুরে থাকুন। ডার্ক ম্যান আমাদের চাটগাঁইয়া ব্লগার। পুরাতন ব্লগার অনেক কিছুর সাক্ষী। প্রয়োজনে ডার্ক ম্যানের সাথে কথা বলুন।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১২
অপু তানভীর বলেছেন: এই আমাদের বই, সাহিত্য, ব্লগ কিংবা যে কোন লেখায় মা কে যত ভাবে চিত্রায়িত করা হয় বাবাদের তেমন ভাবে করা হয় না । হলেও সেটা তুলনামূলক ভাবে অনেক কম । একটা সংসার আর সন্তানের পেছনে বাবাদের অবদান যে কতখানি তা কেবল যে সেই দায়িত্ব পালন করেছে কিংবা করছে সেই সব থেকে ভাল করে জানে, পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারে !
তবে শেষের দিকে হুমায়ূন আহমেদের লাইনটার সাথে দ্বিমত আছে । এই পৃথিবীতে অসংখ্য খারাপ বাবা আছে !
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সন্তানের প্রতি মায়ের অবদান অনেক অনেক। এখানে মাতাপিতার অবদান কার বেশী কার কম তুলনা করা ও তুলনা করে নারীবাদীগণ পরিবার থেকে নারীদের বিচ্ছিন্ন করেন। এই কাজটি তারা কেনো করেন? তারা কিসে লাভবান আপনি হয়তো জানেন। তাই বিস্তারিত লিখছি না।
বাবাদের চিত্রায়িত করা হয়েছে তবে তা আমরা বুঝতে পারিনা বা জানিনা। বাংলা ব্যাকরণ সহ বাস্তব জীবনে পিতার কাছে পুত্রের চিঠি, পুত্রের কাছে পিতার চিঠি গল্প উপন্যাসকে নির্ধিদায় হার মানায়। (সময় করে পিতাপুত্রের চিঠি নিয়ে আমি লিখবো)
সেই অর্থে খারাপ বাবা যেমন সমাজে আছেন খারাপ মাও আছেন। কিছুদিন আগে এক তরুণী অভিনেত্রী তার তরুণ অভিনেতা স্বামীর কাছে সন্তান রেখে ভারতের এক পরিচালক প্রযোজকের সাথে পালিয়ে গিয়েছেন। এমন ঘটনা একটি দুটি না। শত সহস্র।
৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:২২
রানার ব্লগ বলেছেন: অপু তানভীর বলেছেন: এই পৃথিবীতে অসংখ্য খারাপ বাবা আছে !
এই কথার সাথে আমিও একমত !!!
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
যেসব মায়েরা নিজ সন্তান হত্যা করেন
পৃথিবীতে একটিও খারাপ মা নেই, পৃথিবীতে একটিও খারাপ বাবা নেই। কিন্তু সমাজে নারীবাদী সংগঠন তাদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সব সময় পিতাকে একজন ভিকটিম হিসেবে পরিচিত করেছে। তাতে করে একজন সংসারী নারীকে তারা হাতে পেয়েছে সেই সংসারী নারীর জীবন যাপন সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশী জানি। পরিবারের রানীকে তারা রাতের রানী করে ছেড়ে দিয়েছে।
পরিবারের বাইরে যারা স্বাধীনতা খোঁজে কি পুরুষ আর কি নারী - সে স্বাধীন নয় সে বিপথগামী।
৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:২৪
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমার আব্বার সাথেও আমাদের এমন হতো। তিনি বিজনেসের কাজে এতোটাই ব্যস্ত থাকতেন যে এক ছাদের নিচে থেকেও আমাদের একদম দেখা হতো না। আর এভাবেই আব্বার সাথে আমাদের দূরত্ব তৈরি হয়ে যায়..। বাবা রা এভাবেই দূরে চলে যান সন্তানদের থেকে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
একজন বাবা তাঁর সন্তান পরিবার পরিজনকে ভালো রাখতে নিজের জীবনের দিন রাত এককার করে দেন। তাঁর দিন রাতের মাঝে আর কোনো পার্থক্য থাকে না। হয়তো আমরা এই ত্যাগকে দুরে চলে যাওয়া হিসেবে দেখি কিন্তু নিজেদের ভালো থাকার কারণগুলো দেখতে পাই না।
পৃথিবীর প্রতিটি বাবা থাকুন দুধে ভাতে, পৃথিবীর প্রতিটি শিশু থাকুন দুধে ভাতে।
১০| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:১১
অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই আছে । এই জগতে অসংখ্য খারাপ বাবা মা ভাই বোন স্বামী বউ সন্তান সবই আছে !
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
৭১ এর পূর্বে আমরা তখন মিরপুর পল্লবীতে থাকি। ক্লান্ত দুপুরে একজন বিহারি ভিক্ষুক ভিক্ষা করতে আসতেন। তিনি উর্দূতে একটি গান গাইতেন যার বাংলা অর্থ করলে এমন হয় - “ভালো করলে ভালো পাবে, মন্দ করলে মন্দ পাবে”। অর্থাৎ যারা মন্দ আছেন তারা অবশ্যই মন্দ কাজ করেছেন যার কারণে ফলাফল আজ ভোগ করছেন।
কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক
কে বলে তা বহুদূর?
মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক
মানুষেতে সুরাসুর।
- কবি শেখ ফজলল করিম
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
১১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:১৬
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: ভাল থাকুক পৃথিবীর সকল বাবারা!
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমাদের সময় খুব সম্ভব ক্লাস এইটে বাংলা ২য় পত্রে ভাবসম্প্রসারণ ছিলো - “ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে”। পৃথিবীর সকল পিতা থাকুন দুধে ভাতে, পৃথিবীর সকল সন্তান থাকুন দুধে ভাতে।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে বেশ অনেকদিন বাদে ব্লগে পেলাম। মন্তব্যের উত্তরে জানলাম; আপনি দেশের বাইরে ছিলেন।
আপনার কথা অনেকটাই ঠিক ;সমাজে নারীবাদী সংগঠন তাদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সব সময় পিতাকে একজন ভিকটিম হিসেবে পরিচিত করেছে
অনেক নারীরাই মনে করে পৃথিবীর সব পুরুষ বিকৃতমনা ও সেক্স ম্যনিয়াক! আসলে তারা মহৎ পুরুষদর সাথে মেশার সুযোগ পান
নাই সেটা তাদের দুর্ভাগ্য! এরা নিজের আপন মেয়েকেও বাবার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়-ই না শুধু আশে পাশে সবার কানে বীষ ঢেলে দেয়। সোশ্যাল মিডিয়াতে খুব চলছে নারীবাদের নামে এমন বিষেদগার! আবার এদের সাথে তাল দেবার মত মানুষের অভাব নেই।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কিছু কিছু বিষয় আছে যা - অগ্নি লাভার মতো। আর তাই ব্লগে আমি এইসব বিষয়ে লেখালেখি করিনা। নারীবাদীরা কি কি করছে তার ফলাফল দেখতে আপনি কখনো যদি সিএমএম কোর্টে যান তাহলে দেখতে পাবেন পরিস্থিতি।
নারীবাদীরা পরিবারের একজন গৃহিণী সংসারী নারী পরিবারের রানীকে তারা রাতের রানী করে ছেড়ে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। পরিবারের বাইরে যারা স্বাধীনতা খোঁজে কি পুরুষ আর কি নারী - সে স্বাধীন নয় সে বিপথগামী। আমাদের দেশে এখন রানী আর পরী বিপদজনক নামে পরিণত হয়েছে।
কাবাডি খেলার মজা কোথায় জানেন? নিজের দাগের ভেতর! তাই তথাকথিত নারীবাদীরা চায় তাদের দাগের ভেতর আসুক তারপর খেলা হবে - কি দিন কি রাত্রি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আপনি আমার মন্তব্যর সূতা ধরতে পেরেছেন দেখে ভালো লেগেছে। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জানি।
ঝামেলা বলতে কয়েকজন আমাকে অহেতুক গালি ও কটাক্ষ করসে। ডার্কম্যান এর সাথে আমার সম্পর্ক খুব ভালো। বেশ কয়েকবার দেখা সাক্ষাত আড্ডা হয়েছে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কে কাকে কি বলেছে এইগুলো মনে রাখার কোনো দরকার নেই। যার যা ইচ্ছে তা করুক। স্বাধীন দেশ স্বাধীন মানুষ। একটি কথা মনে রাখবেন “তিক্ত কথা তারাই বলতে পারে যাদের নিজ জীবন তিক্ততায় ভরে গিয়েছে”। ভালো জীবন যাপন করছে এমন মানুষের পক্ষে তিক্ত কথা কখনো বলা সম্ভব নয়।
আমি খুব সম্ভব কাতার ফিফা ২০২২ ফুটবল খেলা দেখতে যাচ্ছি, এখনও শিওর নই।
ডার্ক ম্যানকে আমার শুভেচ্ছা দিবেন।
১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২২ ভোর ৫:৪৭
কামাল৮০ বলেছেন: ফর্ম পুরণ করতে বাবর নাম আগে লিখতে হয়।এখানে অনেক ফর্ম পুরণ করলাম,বাবা মা কারো নামই লিখতে হয় নাই।ধর্ম কি সেটাও লিখতে হয় না।বাংলাদেশে আগে শুধু বাবার নাম লিখতে হতো,এখন বাবা মা দুই জনের নামই লিখতে হয়।এমন দিন দুরে নয় যেদিন কারো নামই লিখতে হবে না।ব্যক্তিই তার আসল পরিচয়।
২৮ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি কি পোস্ট পড়েন? একটি সময় আসবে যখন দাপ্তরিক ভাবে বা অফিসিয়ালি মানুষের নামই থাকবে না। হয়তো পারিবারিক কোনো নাম থাকলে থাকতেও পারে। মানুষের পরিচয় হবে শুধু মাত্র পিন নাম্বার পিন কোডে।
আমার পোস্টটি পজেটিভ পোস্ট, কিন্তু অধিকাংশ মন্তব্য আপনার মন্তব্য সহ পরিবার পরিজনের প্রতি বিরাগভাজন মন্তব্য। নিজে ভালো হলে মা বাবা ভাই বোন সবাই ভালো। আর নিজে ভালো না হলে মা বাবা ভাই বোন কেনো তখন পৃথিবীর কেউ ভালো না।
১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
একজন বাবা হলেন মাটির নীচে লুকিয়ে থাকা শেকড়ের মতোন, নিজে ক্ষয় হয়েও সন্তানের জীবন বৃক্ষে জীবন দায়ী জল আর পুষ্টি যুগিয়ে যান নিরন্তর। আর তাতেই সন্তান নামের বৃক্ষটি ফুলে ফলে শোভিত হয়ে ওঠে.......
৩১ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি জানি আপনি আমার পোস্ট খুব ভালো ভাবেই পড়েছেন সাথে সাথে মন্তব্যগুলো যদি পড়ে থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন আমাদের ব্লগে বাবা নামক শব্দটির অবস্থান কোথায় আছে! ব্লগে অনেক হতাশামূলক লেখা পড়ি, পাশাপাশি আক্রোশমূলকও লেখাও এবং তার কারণগুলো আমি বুঝতে চেষ্টা করি।
আমার কাছে বাবা আস্ত একটি ধর্মের নাম। পিতাপুত্র ধর্ম যদি টিকে থাকে পৃথিবী টিকে থাকবে নয়তো পৃথিবী সমাজ সংসার পরিবার টিকবে না। টিকছে না। আমার ধারণা আমার কথার সূত্র আপনি ধরতে পেরেছেন। মানুষ মারাত্বকভাবে বিভ্রান্ত জগতে বসবাস করছে। এবং এ থেকে তাদের উপায় পথ নেই।
ব্লগে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যেমন লেখা বন্ধ করেছি, পিতা পুত্র নিয়ে লেখাও বন্ধ করে দিচ্ছি কারণ সব স্থানে সবকিছু নয়। আপনার মন্তব্য পেয়ে বেশ ভালো লেগেছে। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৭:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: তারপরও এই জগৎ সংসারে বাবাদের মূল্যায়ন হয়না। মায়েদেরও যে খুব মূল্যায়ন হয় তাও বলা যাবেনা। যদি বাবা-মাদের মূল্যায়ন হতো তাহলে বৃদ্ধাশ্রমে এতো অসহায় বাবা মাদের শেষ আশ্রয় হতো না।