নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
মানুষ যে কোনো বিষয়ে যখন আলোচনা করেন সেই বিষয়ে তার পূর্ব ধারনা - পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে। যেই কারণে উক্ত বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন। কারণ চেনা জানা আছে! যে কোনো সূত্রে জানাশোনা আছে। পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলে কেউ কোনো বিষয়ে যত্রতত্র আলোচনা সমালোচনা চালিয়ে যেতে পারেন না, সম্ভব না।
সমাজের নানান স্থানে আমরা প্রায়ই দেখি কারো না কারো ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে, কেউ না কেউ - এই সমাজে, এই দেশে আলোচনা করছেন - সমালোচনা করছেন। - সমালোচনা করছেন, করছেন, করতেই থাকবেন। - কখনো কখনো মনে হবে এই সমালোচনা আর এই পরচর্চা মনে হয় অনন্তকাল ধরে চলতেই থাকবে!
এই সকল বিষয়ের কারণ কি? - কারণ তার নিজ জীবন। তার নিজ জীবনের সাথে, নিজের সাথে উক্ত ব্যক্তির ব্যক্তিগত জীবনের মিল খুঁজে পেয়েছেন। এবং এটিই সত্য। নইলে এতো এতো সমালোচনা পরচর্চা কোনোভাবেই সম্ভব না। যদি না নিজের সাথে ঘটনার কোনো না কোনো সূত্র গাথা না থাকে! আর এটিই হচ্ছে পূর্ব অভিজ্ঞতা ও জানাশোনা। আর এই কারণেই এতো এতো আলোচনা, সমালোচনা ও পরচর্চার কারণ।
আর কিছুই বলার নেই। বলার মতো আর কোনো ভাষাও জানা নেই।
ছবি সূত্র: crowd people icon
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পরচর্চা যে অত্যন্ত বাজে একটি কাজ এটি সম্ভবত আমরা ভুলে গিয়েছি অথবা হাভাতে জাতি ভাতের সাথে কবে গিলে খেয়েছি। - আমরা হয়তো নিজেও জানি না।
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
মানুষ যে কোনো বিষয়ে যখন আলোচনা করেন সেই বিষয়ে তার পূর্ব ধারনা - পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে। কথাটি মনে হয় সর্বাংশে ঠিক নয়। পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলেও মানুষ যে কোনো বিষয়ে যখন তখন আলোচনা করেনই। আমাদের সমাজটাই এর জ্বলন্ত প্রমান। জানুক আর না জানুক মানুষ সব বিষয়েই তার মতামত রাখবেই, সত্য মিথ্যে মিলিয়ে গায়ের জোরে কথা চালিয়ে যেতে তার মোটেও লজ্জা করবেনা। এটা নিজেকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রাখার একটা মানসিক রোগ ।
আর সমালোচনার সাথে কোনো অবস্থাতেই সম্ভবত পূর্ব অভিজ্ঞতার সম্পর্ক নেই। কারো একটি খুঁত পেলেই হলো, বিরূপ সমালোচনার ঝড়ে তাকে মাটিতে শুইয়ে না ফেলা পর্য্যন্ত রেহাই দেয়না কেউ। পরচর্চার বেলাতে খানিকটা পূর্ব ধারনা থাকলেও থাকতে পারে তবে বেশীর ভাগটাতেই থাকে বানানো বা আরোপিত ধারনা।
সমাজের সর্বস্তরে এসব চলছেই.....চলবে!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই, আমরা যারা age 55 পাড়ি দিয়ে চলে এসেছি, আমাদের এখন আর age না এটি এখন mileage এ পরিণত হয়েছে। ধারে না কাটলেও ভারে কেটে যাবে। নাকি?
আপনি যা যা লিখেছেন সম্পূর্ণ সহমত একমত দুই হাত তুলে টেবিল চাপড়িয়ে সমর্থন জানাচ্ছি। আপনার মন্তব্যটি আমার পোস্টে মাইলস্টোন হিসেবে সন্মানিত।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: জুলভার্ন ভাইয়ের সাথে একমত
আমরা আলোচনা সমালোচনা হিংস বিদ্বেষ পরচর্চা'র নাগপাশ থেকে বের হতে পারছি না।
অনেক কষ্টে লিখেছেন কথাগুলো
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:২৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার কেনো জানি মাঝে মাঝে মনে হয় বাংলার মানুষ নিয়ে রিসার্চ করলে ভয়াবহ সকল তথ্য বেড়িয়ে আসবে। এর কারণ কি - জাতি হিসেবে মিশ্র জাতি এই কি এর কারণ? আমার সঠিক জানা নেই।
না, কষ্ট থেকে আসলে লিখিনি। যার যা ইচ্ছে করুক - স্বাধীন দেশ। হাদিস কোরআন নিয়ে ব্লগে অনেক অনেক পোস্ট আছে, গীবত পরচর্চা পরনিন্দা নিয়ে কি পরিমান পোস্ট আছে খুঁজে দেখতে হবে।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৫
কামাল৮০ বলেছেন: এটা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি।মানুষ যদি কাজে ব্যস্ত থাকে এবং অবসরে বিনোদন তবে কিছুটা কমবে।এখানে এমন চর্চা খুব কম হয়।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কাজ কি আর অবসর কাকে বলে এর ব্যাখ্যা কয়জন দিতে পারবে বলে মনে করেন? আমার তো মনে হয় না এর সঠিক ব্যাখ্যা জানা মানুষ খুব সহজে খুঁজে পাবেন।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিছু মানুষের অভ্যাসই হলো ছিদ্রান্বেষণ, বা অন্যের ত্রুটি খুঁজে বেড়ানো। নাই কাজ, তাই তারা দিনভর এই কাজ করেন। একটা বিশ্রী শব্দ আছে - চোগলখোর, শব্দটা আমার কাছে শ্রুটিকটু ও বিদ্ঘুটে মনে হয়, আর যারা এই কাজটা করেন, তারা এমনই। এই ছিদ্রান্বেষী মানুষেরাই চোগলখোর হয়ে থাকেন, তারা দিনভর অন্যের কুৎসা রটনা করবেন, সেটাতেই তাদের যত সুখ ও আনন্দ। সমাজের সর্বস্তরেই এরা আছেন, তাই তাদের পাবেন আপনার কলিগ হিসাবেও
মানুষের খাসলত কেন এমন হয়? এটা জিনেটিক কিনা জানি না, কিন্তু কর্মজীবনে যাদের স্বভাব এরকম দেখেছি, তারা কেউ কর্মক্ষেত্রে ভালো পারফর্ম করতে পারেন নি, ফাঁকি দিয়েছেন, কাজের সময় পরচর্চায় মগ্ন থেকেছেন। অকর্মণ্য।
কেউ কেউ আবার সমালোচনা ও পরচর্চা বা ব্যক্তি আক্রমণকে এক করে ফেলেন। এরাও ঐ একই দলের বাসিন্দা।
ভালো একটা টপিক নিয়ে পোস্ট। তবে আরো বিস্তারিত লিখতে পারতেন।
শুভেচ্ছা রইল ঠাকুর মাহমুদ ভাই।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভালো মন্দে মানুষ - এটিই আমরা জানি। কিন্তু বিচিত্র কারণে লক্ষ্য করেছি কিছু কিছু মানুষ নিজের মনে নিজের আত্মায় মন্দকে আশ্রয় দেয়, মন্দকে লালন করে। পাখি পোষার মতো মন্দ রূপকে পোষে যায় দিনের পর দিন।
a man has many faces এই many সংখ্যায় আসলে কতো হতে পারে তা আমাদের ধারনারও বাইরে। মানুষের মনের অন্ধকার দিকগুলো যদি আমাবস্যার অন্ধকারের কাছে পাশা পাশি রাখা হয় তাহলে আমাবস্যার অন্ধকারকেও আলোকিত মনে হবে। - কর্মজীবনই এমন ছিলো দেখতে হয়েছে এমন এমন! এখন চোখ হয়েছে এই যে, অন্ধকার মানুষ আগে চোখে পরে। হিন্দি সিনেমা গোলাম ই মোস্তফা’তে নানা পাটেকার একটি কথা বলেছেন - এই জুতার কোনো দোষ নেই, দোষ আমার পায়ের।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সোনাবীজ ভাই।
৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:১০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এই ধরনের পোস্টে অনেক হিংসুক নিন্দুক মিথ্যুক পরনিন্দাকারী কুৎসা রটনাকারী সাধু সন্যাসীর নাটক করে।এদের এগুলো যখন দেখি তখন হাসি ও কাঁন্না একসাথে। নিজ শত অপরাধে অপরাধী অথচ অন্যজনকে বলে তুই অপরাধী।।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পরচর্চা পরনিন্দা খুবই বাজে প্র্যাকটিস। মানুষ পরচর্চা করতে গিয়ে নিজের মুখোশ উন্মোচন করে। আর কিছুই না। কথায় আছে আপনি কারো দিকে এক আঙুল ইশারা করলে আপনার নিজ ভাঁজ করা তিনটি আঙুল আপনার নিজেকে ইশারা করে। - ভয়ংকর বিষয়।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৩:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
কথাতো খাঁটি সত্যি বলেছেন।
কিন্তু কেনো বলেছেন সেটি বুঝে উঠতে পারলাম না। কোনো কিছু নিশ্চয়ই মিস করে গেছি।
যাইহোক, আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৩:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বাইরের জগতের বিষয়। এইগুলো সম্পর্কে আমরা যতো কম জানবো ততোই আমাদের জন্য মঙ্গল। আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো।
৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি অভিজ্ঞ মানুষ।
কিন্তু সমস্যা হলো অন্যের অভিজ্ঞতার মূল্য আপনি দেন না।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হুম! আফসোসের বিষয়।
৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৫
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: মানসিকতা সঙ্কীর্ণতাই মানুষকে পরচর্চা করতে বাধ্য করে। তা যাই হোক, গঠনমূলক সমালোচনা কিন্তু খুবই প্রয়োজনীয় একটা জিনিষ। অনেকে আবার এই গঠনমূলক সমালোচনাও নিতে পারেন না, এটাও এক প্রকারের সঙ্কীর্ণতা।
আমি তখন দশম শ্রেনীতে পড়ি। তখন আমার একজন শিক্ষক এই গঠনমূলক সমালোচনার বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে কোন এক দার্শনিকের নাম নিয়ে বলেন, "সেই তোমার প্রকৃত বন্ধু, যে তোমার ভুলগুলো খুব যত্নের সাথে একান্তে তোমাকে বলবে, যেন তুমি নিজের ভুল শুধরে নিতে পারো। আর সে তোমার বন্ধু নয়, যে তোমার দেখার পরও তা ধরে দেয় না। প্রকৃত বন্ধু কখনো চায় না, তোমার এই ভুলটি আরো পাঁচ-দশজনের চোখে পড়ার মাধ্যমে তুম্মি লজ্জিত হও।"
দেখলেন তো, আমিও নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে নিলাম
শুভকামনা থাকলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বন্ধুকে নিশ্চয়ই দশজনের সামনে ভালো মন্দ কথা বলা যায় না! - নাকি? যাইহোক সেইসব ভিন্ন জগতের কথা। আপনাকে খুব ভালো একটি গান দিচ্ছি সময় সুযোগ হলে শুনবেন, মন ভালো হয়ে যাবে।
বন্ধু হতে চেয়ে তোমার
শত্রু বলে গণ্য হলাম
তবু একটা কিছু হয়েছি যে
তাতেই আমি ধন্য হলাম
বন্ধু হতে চেয়ে তোমার
শত্রু বলে গণ্য হলাম
- শিল্পী: সুবীর নন্দী
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: নিজের ব্যার্থতা, অজ্ঞতা, দূর্বলতা, বোকামি ধামাচাপা দিতেই অন্যের সমালোচনা করে।