নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
আমি সাধারণত ঈদের আগের দিন ভোর রাতে পরিবার পরিজন নিয়ে গ্রামের বাড়িতে চলে যাই। এইবারও তাই হয়েছে। ঢাকা ফিরে ঢাকার অবস্থা দেখে ঢাকার জন্য মায়া হচ্ছে। বৃষ্টির অভাবে বৃষ্টির জন্য আহাজারি করে করে এখন আশানুরূপ বৃষ্টি হচ্ছে, তবে এই বৃষ্টির কারণে রাজধানী ঢাকা শহরের সড়ক কাঁদা পানিতে সয়লাব অবস্থা! আর সেই কবে থেকে দেখছি সমস্ত ঢাকা শহরে সড়ক মেরামত ও কি কি কাজ হচ্ছে। যার কারণে ঢাকার রাস্তার অবস্থা মনে হয় না আগামী দুই এক বছরে কোনো কূল কিনারা পাবে। অথবা এই রাস্তা মেরামতের কাজ হয়তো কোনোদিন কোনোকালেই আর শেষ হবে না।
শিরোনাম নিয়ে প্রসঙ্গে আসি। গত কয়েক বছরে কাঁচা বাজারের বেশ কিছু কেলেংকারী দেখার সুযোগ হয়েছে। যেমন: - পেঁয়াজ কেলেংকারী, গোল আলু কেলেংকারী, করোনার কারণে আদা কেলেংকারী - করোনা লকডাউন সময়ে মানুষ বাজারের ব্যাগ ভরে কিলো কিলো আদা কিনেছেন। আদা পানি, আদা জুস, আদা চা, আদা নুডুলস, আদা বিরিয়ানী সহ এমনি এমনি লবন মেখে আদা খেয়েছেন! উপকার পেয়ে থাকলে ভালো, উপকার না পেয়ে থাকলেও কিছু বলার নেই, এটি এখন অতীত। আদার দাম খুব সম্ভব ৪০০-৪৫০ টাকা কিলোগ্রাম হয়েছিলো। মনকে শান্তনা দেওয়া যায় এই কারণে যে, করোনা কালীন সময়ে গরম পানি, গরম চা, আদা চা খাওয়ার প্রয়োজন ছিলো। চিকিৎসকগণ তেমন পরামর্শই দিতেন।
পেঁয়াজের বিষয়ে বিশেষ কিছু বলার নেই। আমরা বাংলাদেশী ভাত না খেয়ে থাকতে পারবো। কিন্তু পেঁয়াজ কিছু কম বেশী না খেয়ে থাকতে পারবো না, মনে হয়। পেঁয়াজু, পেঁয়াজের বড়া, পেঁয়াজের ভূনা, দো পেঁয়াজা, মাছ মাংস মোরগা মোসাল্লাম, কাবাব, পেঁয়াজের সালাদ, পোলাও ভাত বিরিয়ানীর সাথে পেঁয়াজে কামড় দিতে হবে। বেগুনী, সিঙ্গারা, সমুচা, ডাল পুরি, কিমা পুরি, মোগলাই, আলুর চপ, ডিম চপ, চটপটি, ফুসকা করতেও পেঁয়াজ দিতে হয়। তারপরও এইসব তৈলে ভাজা খাবার খেতে সাথে অতিরিক্ত কাঁচা পেয়াজ নিতে দেখা যায়। এক কামড় সিঙ্গারাতে আর এক কামড় পেঁয়াজে! - শেষ কামড় বাইপাস সার্জারি।
কিন্তু কাঁচা বাজারে কাঁচা মরিচ কেলেংকারী কিভাবে হলো সঠিক বুঝতে পারছিনা বা কিছুটা বুঝতে চেষ্টা করছি। জেট প্লেনের গতিকেও হার মানিয়েছে কাঁচা মরিচের দাম! রকেটের গতি কতো? কাঁচা বাজার এলাকা বিশেষ কাঁচা মরিচের দাম ৭০০-১,০০০ টাকা কিলোগ্রাম!
মানুষ কাঁচা মরিচ ঠিক কিভাবে খাচ্ছেন, পেঁয়াজের মতোই? পেঁয়াজের ওজন আর কাঁচা মরিচের ওজন ও স্বাদ ভিন্ন। পেঁয়াজের তুলনায় সম পরিমাণ কাঁচা মরিচ খাওয়া সম্ভব হবার কথা না। তাছাড়া ঈদের বন্ধের কারণে চপ কাটলেট রেস্টুরেন্ট, ফুটপাতের পুরি পেঁয়াজু বেগুনী দোকান ও ঠেলাগাড়ির ভ্রাম্যমান দোকানও বন্ধ। তাহলে এইভাবে কাঁচা মরিচ কারা খাচ্ছেন? কিভাবে খাচ্ছেন?
বাংলাদেশে যৌথ পরিবার প্রায় নাই বলা চলে। দেশের সাধারণ পরিবারগুলোতে সদস্য সংখ্যা সর্বোচ্চ ৫-৬ জন। আর ৫/৬ জন সদস্যর পরিবারে যেমন তেমন তরকারিতে কাঁচা মরিচের সর্বোচ্চ চাহিদা ৫-৬ টি। একটি যেমন তেমন তরকারিতে ৫/৬টির বেশী কাঁচা মরিচ দেওয়াও যায় না। এক পাতিল তরকারি ও এক পাতিল ডালে মোট কাঁচা মরিচ লাগবে ৭-৯টি। এক পাতিল তরকারি ও এক পাতিল ডাল মোটামোটি তিন বেলার খাবার। তাহলে কাঁচা বাজারের একটি পঁচনশীল দ্রব্য কাঁচা মরিচের বাজারে এমন কেলেংকারী কিভাবে হয়?
কাঁচা মরিচ জমি থেকে উত্তোলনের পর বাজার ও বাসাবাড়ি পর্যন্ত তার আয়ু সর্বমোট চার থেকে পাঁচ দিন (যদি ব্লেন্ড করে ফ্রিজে না রাখা হয়)। তাহলে আবারও প্রশ্ন থেকে যায়, এই চার পাঁচ দিনের মতো অল্প সময়ের মধ্য এমন কেলেংকারীর সাথে কে বা কারা জড়িত?
উপসংহার: উপসংহারে আমার প্রায় লেখাতে আমি নিজের আলাদা একটি মতামত দিতে চেষ্টা করি। বাংলাদেশের নিত্যপণ্যর বাজার সহ কাঁচা বাজারে যেইদিন থেকে দেশের কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান সহ পত্রিকা মিডিয়া জড়িত হয়েছে - ঠিক সেইদিন থেকে দেশের নিত্যপণ্যর বাজার থেকে শুরু করে কাঁচা বাজার "ওলটপালট" করে রেখে দিয়েছে। "শিক্ষিত মানুষ বুদ্ধিজীবী মানুষ অর্থ ভালো মানুষ হবেন" এই চিন্তাটি ভুল প্রমাণ করে দিয়ে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান সহ নিউজ মিডিয়াগুলোতে কর্মরত শিক্ষিত ও বুদ্ধিজীবী মানুষজন সমগ্র দেশের ও জনগণের দিনের পর দিন ক্ষতি করে যাচ্ছে! - যার কোনো সালিশ বিচার নেই।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইনব্লগ।
সংবাদ:
এক কাঁচা মরিচের দাম এক টাকা, দাম বাড়ার কারণ কী?
আকাশচুম্বি কাঁচা মরিচের দাম কমবে কবে?
আমদানির খবরে অর্ধেকে নামল কাঁচা মরিচের দাম
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও সংবাদ মাধ্যমগুলো বাংলাদেশের যেইভাবে ক্ষতি করছে তা বলে লিখে শেষ করা যাবে না। অনলাইন সংবাদ মাধ্যমগুলোতে প্রচার হয় অমুক দ্রব্যের দাম ১০ টাকা বেড়েছে সাথে সাথে বাজারে সংবাদের ছোঁয়া পেয়ে দাম বাড়ে ৩০ টাকা! এই দেশের সবচেয়ে বেশী ক্ষতি করেছে এই দেশের এক শ্রেণীর শিক্ষিত মানুষজন!
খুব অল্প সময়ের মধ্যে কাঁচা মরিচ নিয়ে কিভাবে জুয়া খেলা হয়েছে আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর এই জুয়ার নেপথ্যে কারিগর কে বা কারা?
২| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কেবলমাত্র ভোক্তাগনই পারে দ্রব্যমুল্যের দাম বাড়া কমার লাগাম টেনে ধরতে।
সিন্ডিকেটবাজী করে এ সমস্ত কাঁচাপন্য সপ্তাহখানেকের বেশী গুদামজাত করে
রাখা যায়না । তাই এধরনের কোন পণ্যের দাম বৃদ্ধির লক্ষন দেখা দিলে ভোক্তা
সাধারন যদি দিন কয়েক সে পন্য কিনা কমিয়ে দেয় বা বর্জন করে তাহলে মনে
হয় সিন্ডিকেট বাজীগনের কারসাজী অনেকটাই নিরোতসাহিত হয়ে যাবে ।
সামাজিক মিডিয়া ( যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় তাদেরকে বাদ দিয়ে)
এ ধরনের পন্য সাময়িক বয়কটের জন্য গন সচেতনতা সৃষ্টিতে ভাল একটি
ভুমিকা রাখতে পারে । তাহলে সিন্ডিকেটের মত করপোরেট মিডিয়াগুলি তেমন
সুবিধা করতে পারবেনা ।
ভাল একটি বিষয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
সুভেচ্ছা রইল
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
খুব অল্প সময়ের মাঝে কাঁচা মরিচ নিয়ে ঠিক এইভাবে জুয়া খেলা যায়! - এই চিন্তাটি আর যাইহোক রাস্তার কাঁচা বাজারের কাঁচা মরিচ বিক্রেতার মাথায় আসার কথা না। এর নেপথ্যে শক্ত কর্পোরেট প্লেয়ার আছে। সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশে ১৯৭১ এর পর অনেক প্লেয়ার দেখেছি, হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া আর কেউ ধরা পরেনি।
আমাদের সচেতন হতে হবে, আর বাজারের এই অপকর্ম ভেঙ্গে দেওয়ার সবচেয়ে পরিক্ষিত কাজ হচ্ছে উল্লেখিত পণ্য কিছুদিনের জন্য কম খাওয়া বা খাওয়া থেকে বিরত থাকা।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: ৬০ টন ঢুকে গেছে কাঁচা মরিচ এখন বাজার দর ১০০ টাকা কেজি !!! সিন্ডিকেট শেষ !!!
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হয়তো, আগামী সপ্তাহে দেখতে পাবেন ৬০-৮০ টাকা কিলোগ্রাম কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে! সমস্যা হচ্ছে এহেন মূহুর্তে "কাঁচা মরিচ নিয়ে জুয়া খেলা যাবে" এই নিখুঁত পরিকল্পনাকারী কে বা কারা? - তাদের কি ধরা যাবে না। হাতের নাগালের বাইরে থেকে যাবে? গত অর্ধ শতক ধরে তো তাই দেখে আসছি!
৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পেয়াজ,কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানোতে মানুষের হাত নেই, উদ্ভিদের জীবন আছে তাই ওরা আগে বুঝতে পারে,আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকতে চায়।
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এটিও হতে পারে। জগতে অনেক কিছুই হয় যা আমাদের সর্বসাধারণের জানার বাইরে। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২
কামাল১৮ বলেছেন: নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অভাব নাই।কাঁচা মরিচ গেলে অন্য একটা ধরবে।ছলের কলের অভাব নাই।
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে কিভাবে দেশের মানুষকে জিম্মি করা যায় তা শিখতে হবে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও মিডিয়া থেকে।
৬| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: এদের বিরুদ্ধে শক্ত পদপদক্ষেপ নেবার সাহস, ক্ষমতা বা যোগ্যতা কি বর্তমান সরকারের আছে বলে মনে হয়?
নিজেদের ভেতরের লোকজনই এই গেম থেলছে। শুধু বারবার জিম্মি হয় সাধারণ জনগণ।
ভাল লিখেছেন।
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এদের বিরুদ্ধে যে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে - যে কোনো সময়। সমস্যা হচ্ছে রাবণের ভাই বিভীষণ। আমরা জিম্মি ছিলাম, জিম্মি থাকেবো আজীবন। মুক্তি নেই।
৭| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: দেশ স্বাধীন হবার সম্ভবত লবন দিয়ে এসবের শুরু। চকচকে সুটটাই, পাঞ্জাবি পরিহিত এরাই আমাদের অভিজাত ব্যাবসায়ী। সারেং বউ সিনেমার মত এরা জলোচ্ছাসে টাকা ভর্তি বাক্স নিয়ে পানিতে তলিয়ে যাবেন তবু টাকার বাক্স হাতছাড়া করবেন না।
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কাঁচা মরিচের বিকল্প আছে লবনের কোনো বিকল্প নেই। ভয়ংকর সেই সময়, চাল ডাল গম আলু পেঁয়াজ রসুন কেরোসিন লবন সব নিয়ে ভয়ংকর সময় পাড়ি দিয়ে এসেছি - সেই সব দিন নিয়ে লিখার সময় এখনও হয়নি।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: ঠিক বলেছেন, মিডিয়া, কর্পোরেট হাউজের নির্ভরতা ক্ষতি করছে আমাদের।
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও সংবাদ মাধ্যেমগুলো ভবিষ্যতে আরোও নীচে নেমে যাবে। এদের দ্বারা ভবিষ্যতে আরোও ক্ষতি হবে দেশের মানুষ ও দেশ।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৯| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: ঠিক বলেছেন, মিডিয়া, কর্পোরেট হাউজের নির্ভরতা ক্ষতি করছে আমাদের।
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দিন শেষে আমরা জিম্মি ছিলাম, জিম্মি থাকবো আজীবন। এই সমস্যা থেকে এখন পর্যন্ত কোনো মুক্তির পথ দেখতে পাচ্ছিনা।
১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনার মেইল আইডি কি পাওয়া যাবে?
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ২:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার কাছে ইতিমধ্যে মেইল চলে গিয়েছে। মেইল চেক করে দেখুন।
১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ১:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
কারনে অকারনে দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কিভাবে ও কেন হঠাৎ করে রকেটের গতি পায় সে বিষয়ে গবেষণা করতে গেলে বিশ্বের সেরা অর্থনীতিবিদেরাও নির্ঘাৎ ফেল মারবেন। কারন এদেশে অর্থনীতির কোনও মা-বাপ নেই, সব ধরনের বিক্রেতা ও প্রচার মাধ্যমেরও কোনও মা-বাপ নেই..........
আপনার মতো প্রাজ্ঞ কৃষি ও বাজারবিদই যখন মরিচের দামের উল্লম্ফন, কে বা কারা ঘটিয়েছে তা বুঝতে পারছেন না তখন উল্লম্ফনের কার্য্যকরণ খুঁজতে আমাদের মতো অর্বাচীনদের সাধ্য কি !!!!
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ২:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কোন কোন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান জড়িত এবং কোন কোন নিউজ মিডিয়া জড়িত মোটামোটি সবাই জানেন। সমস্যা হচ্ছে রাবণের ভাই বিভীষণ।
আমাদের এই সকল ঝামেলা থেকে বেঁচে থাকার জন্য সচেতন হতে হবে এবং সবচেয়ে নিরাপদ ব্যবস্থা হচ্ছে এই হুজুগে খাদ্যদ্রব্য সহ যে কোনো নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যে হামলে পড়া থেকে বিরত থাকতে হবে। মূল্যবৃদ্ধির সাথে সাথে আমরা যদি মনে করি এই পণ্য হয়তো আর বাজারে পাওয়া যাবে না; আর আজকেই আমার কিনে নিতে হবে, তাহলে আমাদের প্রতারিত হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ থাকে না।
আমরা নিত্যপণ্য ক্রয় করা থেকে কিছুটা নিজেকে বিরত রাখলেই কাঁচামালের দাম পড়ে যেতে বাধ্য। আমরা বড় বিপদে পড়ে গিয়েছি - দিন দিন খাদ্যদ্রব্যে ও নিত্যপণ্যের বাজার দর যেভাবে লাফিয়ে রাফিয়ে বাড়ছে তাতে করে দেশে সাধারণ মানুষের সামনে কষ্ট ছাড়া গতি নেই।
আহমেদ জী এস ভাই আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ ভোর ৫:৫৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: এর সাথে সিন্ডিকেটই জরিত । এদের চিহ্নিত করে কেন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না! এগুলো রীতিমত ডাকাতি, বাজারে হঠাৎ হঠাৎ যারা সোরগোল ফেলে দেয় তাদের ধরা দরকার।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এই মিরজাফরের দল দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও দেশে রয়ে গিয়েছে। এরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম মোক্ষম সুযোগের সন্ধানে থাকে। সুযোগ বুঝে বাজার নিয়ে জুয়া খেলে। আর বেকুব বাংলাদেশী এই জুয়ারীদের ফাঁদে পড়ে গলাচিপা খায়।
তাদের আমরা চিনি জানি কিন্তু ধরা যাবে না, কারণ তারা রাবণের ভাই পূজনীয় রামের বন্ধু বিভীষণ!
১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এত বড় মোক্ষম সুযোগ কাঁচা মরিচকেও ইস্যু বানাতে পারলো না অথর্ব বিএনপি।
এই হারামি আওয়ামী বাকশালী সরকারের সাথে ইন্ডিয়ার সুসম্পর্কের কারনে।
কোথাও সুবিধা করা যাচ্ছেনা। ডলার সংকটে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে মাত্র ৯ দিনের ভেতর ভারতীয় আদানির বিদ্যুৎ দিয়ে সংকট সামাল দেয়া হয়।এখনতো একটার পর একটা কয়লা বোঝাই জাহাজ আসছেই।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিএনপি জামাত আওয়ামী লীগ তিনটি একই দল। একই দলের তিনটি ভগ্নাংশ।
১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই ,
কখনো চাল আবার কখনো তেল
কখনো নুন ত পরে চিনি।
কখনো পেয়াজ ত কখনো কাঁচা মরিচ কিংবা লেবু।
দেখছেন নি আমরা কতটা সুযোগসন্ধানকারী ।
আর আমরা সব সময় একই কাজ করিনা। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একেক সময় একেক জিনিষ নিয়ে করি যাতে করে আগে থেকে কেউ টের পাওয়ার আগেই কুটি কুটি হাপিস হয়ে যায় ----------
আমরা যে আসলেই আমরা (তা প্রমাণিত)
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমরা অকারণ অযথা দেশপ্রেম দেশপ্রেম করে কবিতা গল্প উপন্যাস গান সহিত্য রচনা করে গার্বেজ করেছি। দেশ প্রেমের নূন্যতম কিছু আমাদের মাঝে নেই। খুবই দুঃখজনক বিষয়।
১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আজব এক দেশে আছি , বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের সব দেশে পণ্যের মূল্য কমে গেছে । মুদ্রাস্ফিতি রাশ পেয়েছে আমরা বসে বসে উন্নয়ন খাচ্ছি .....
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কেলেংকারীর সীমা অতিক্রম হয়েছে বহু বহু বছর আগে, এখন আর কি বলার আছে? তারপরও বলি এছাড়া তো আর কিছু করার নেই। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাদের দোয়ায় কাঁচা মরিচের কেজি ৩ হাজার টাকা হলেও আমার সমস্যা নাই।
০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কিন্তু দেশের আর সব মানুষের সমস্যা হয়। নিত্যপণ্য শুধু নিজের কথা ভাবলে তো এতো কষ্ট করে এই পোস্ট লেখার প্রয়োজন হতো না। দেশে নিত্যপণ্যের বাজারে যেইভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়ছে আগামী সময় মোটেও ভালো না।
আমি সময় দেখা মানুষ। এই ভয়ংকর সময় আমি আগেও দেখেছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:২১
মোগল সম্রাট বলেছেন:
সমকালিন বিষয়ে আপনার এই লেখাটা খুব সুন্দর হয়েছে।
আমাদের মন্ত্রিরা যখন সংসদে দাড়িয়ে বলে- বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে ক্রাইসিস তৈরি হবে, তখন আমাগে আম-পাব্লিকদের গোয়ামারা খাওয়া ছারা কোন গতি আছে? এদিকে আজকে শুনলাম ভারত থেকে আমদানির খবর পেয়েই কুত্তা লেজ সোজা করে দৌড় শুরু করছে।
ব্যবসায়িদের কাছে সরকারের এই নতজানু বা এই নমনীয়তায় সিন্ডিকেট বানিজ্য এখন লাগামহীন। এখন একটা কাচা মরিচের জন্যও আমাদের পরনির্ভরশীল হওয়া লাগে। আফসোস।