![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে পলাশীর যুদ্ধের মীরজাফরের দলের মতো বাংলাদেশেও দেশবিরোধী অতি নিম্ন শ্রেণীর নিকৃষ্ট একটি দল তৈরি হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর খানসামা, চৌকিদার, ঝাড়ুদার ও মেথর হিসেবে কাজ করতো উক্ত দল। উক্ত দলের সদস্য নাম - রাজাকার। রাজাকার অত্যন্ত ভয়ংকর ও নিকৃষ্ট একটি কাজ করে আর তা হচ্ছে তারা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার ধরিয়ে দিতো। এছাড়া বাড়ি বাড়ি থেকে কিশোরী থেকে শুরু করে নানা বয়সের নারীদের পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিতো। ১৯৭১ এ রাজাকার ছিলো। আজও রাজাকার আছে। ভবিষ্যতেও রাজাকার থাকবে। এইগুলো বংশ পরম্পরা চলতেই থাকবে।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা ছিলো মেজর জিয়াউর রহমান সাহেবের ১১ নং সেক্টর। ময়মনসিংহ জেলায় লোকজন “রাজাকারকে বলতো লেজাকার”। আঞ্চলিক ভাষার কারণেই লেজাকার নামটি প্রচলিত হয়। আজও ময়মনসিংহ এলাকার লোকজন উক্ত দলের লোকজনকে লেজাকার নামেই চিনে ও জানে। লেজাকারের কোনো জাত নেই, লেজাকারের কোনো ধর্ম নেই। লেজাকারের মাঝে কোনো মনুষ্যত্ব নেই। লেজাকার দেখতে আপাদমস্তক মানুষের মতো হলেও আদতে এরা কোনো মানুষই না।
কোনো মুক্তিযোদ্ধা কোনো লেজাকারের সাথে যুদ্ধ করেনি। ১৯৭১ এর যুদ্ধ হয়েছে মুক্তিযোদ্ধা ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মাঝে। যুদ্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পরাজিত হয়ে আত্মসমর্পণ করে চলে গিয়েছে, রেখে গিয়েছে তাদের লেজাকারদের। আজও ১৯৭১ এর যুদ্ধ পরাজয়ের দায়ভার বহন করে চলছে লেজাকার গং এবং প্রতিশোধ নিতে সচেষ্ট আছে। সকল প্রকার দেশ বিরোধী কাজে লিপ্ত আছে লেজাকার গং। লেজাকার সামান্য কোনো দলের বিরুদ্ধে কাজ করে থেমে থাকে না। লেজাকার কাজ করে দেশের বিরুদ্ধে। লেজাকার কাজ করে দেশের অর্থনীতির বিরুদ্ধে। লেজাকার কাজ করে দেশের আইন ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে।
মুক্তিযুদ্ধের অনেক অনেক জানা অজানা গল্প আছে। অনেক গল্প লেখা হয়েছে, অনেক গল্প লেখা হয়নি। মুক্তিযোদ্ধাদের অনেক অনেক চিঠিপত্র নানান পত্র পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু লেজাকারদের কোনো চিঠিপত্র কোথাও আজও প্রকাশিত হয়নি। অথচ লেজাকার গং শিক্ষিত লোকজন। শিক্ষিত লেজাকার গং কোনো চিঠিপত্র লিখেনি? আজ লেজাকার গং মুক্তিযোদ্ধাদের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করছে। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে প্রশ্ন করছে। শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন করছে। অথচ তারা নিজেদের নিয়ে কোনো গল্প করে না। নিজেদের কোনো চিঠিপত্র উপন্যাস এমনকি নিজেদের চরিত্র নিয়েও এরা কথা বলে না!
শিরোনাম “লেজাকারের চিঠি”! - না, লেজাকারের কোনো চিঠি নেই, লেজাকারের কোনো গল্প নেই। লেজাকারের নিজেকে নিয়ে লেখার মতো কিছু নেই। লেজাকারের নিজেকে নিয়ে গর্ব করে বলার মতোও কিছু নেই। যা আছে সবই কলঙ্ক আর কলঙ্ক। আর এই কলঙ্ক বহন করেই চলতে হবে কলঙ্কিত এই জীবন। জীবনের পর জীবন, কালিমালিপ্ত কলঙ্কিত নিকৃষ্ট জীবন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার দাদীজান একটি কথা বলতেন “বড় বড় মানুষের ভুলও হয় বড় বড়”। জিয়াউর রহমান ভুল করে অকাল মৃত্যুতে নিহত হয়ে তার মাসুল দিয়েছেন।
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
লেজাকারদের নিজস্ব গল্প নেই, বীর নেই, আছে রাজাকারদের বাচ্চারা; ইহারা ব হুগুণে বেড়ে গেছে; আমাদের সকল ইউনিভার্সিটিগুলো দখল করে নিয়েছে; এখন ইউনিভার্সিটিগুলো থেকে রাজাকারদের বাচ্চা বের হবে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেশে এখন পর্যন্ত কতো সরকার এসেছে, কতোজানের নাম মনে আছে? সরকার আসবে সরকার যাবে - কে কার কথা মনে রাখে। কিন্তু দেশের অর্থনীতি সরকার আইন প্রশাসন কাঠামো এইভাবে ভেঙ্গে দেওয়া দীর্ঘদিনের পরিকল্পনা ছাড়া সম্ভব না। হঠাৎ করে কোনো আন্দোলন হয়নি, এই আন্দোলন দীর্ঘদিনের পরিকল্পনা করা আন্দোলন। ছক তৈরি করা প্ল্যান একটি কাজ না করলে আরেকটি এপ্লাই হবে এইভাবে কমপক্ষে ১০-১৫ সিঁড়ি প্ল্যান করা ছিলো।
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
বাংগালীরাি শেখ হাসিনাকে অপসারণ করার দরকার ছিলো; কিন্তু আমেরিকান ক্যু'এর কারণে আমাদের সেনাবাহিনীটা ধ্বংস হয়েছে, "লেজাকারের বাচ্চারা" ইউনিভার্সিটি দখল করেছে; মুক্তিযোদ্ধাদের গলায় জুতা ঝুলায়েছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
শেখ হাসিনা তাঁর দল গঠন করেছিলো সব চামচা, মুরাদ টাকলা ও অযোগ্য লোক নিয়ে। শেখ হাসিনার দলে কি পরিমাণ ট্রেনিংপ্রাপ্ত রাজাকার ছিলো তার জলজ্যান্ত প্রমাণ এখন বাস্তব।
শেখ হাসিনা যদি তার ছাত্রলীগ নামক গুন্ডালীগ বন্ধ করে দিতে পারতেন তাহলে পাশাপাশি বন্ধ হয়ে যেতো রাজাকারের রাজনীতি। গুন্ডালীগে প্রচুর রাজাকার ঢুকে গিয়েছিলো হারামখোর গুন্ডালীগ যা বুঝতে পারেনি। কথায় আছে, লোভে পাপ পাপে মৃত্যু। আওয়ামী লীগের পতন প্রয়োজন ছিলো।
৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ছাত্রলীগ বন্ধ করার দরকার ছিলো ১৯৭২ সালে; শেখের ভুলের জন্য "জাসদ" উনার মৃত্যুর জন্য সহায়ক হয়েছিলো।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অল্প বয়সের পড়ালেখায় ডাব্বা মারা অযোগ্য ছাত্র ছাত্রী - ছাত্র রাজনীতির নামে গুন্ডামী করবে এটি দেশের জন্য সমাজের জন্য আর উক্ত ছাত্র ছাত্রীর পরিবারের জন্য কোনো সময় ভালো কিছু নিয়ে আসবে না। সম্ভব না।
৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লেজাকাররা বাংলাদেশের বড় কোনো সমস্যা নয়। আসল সমস্যা হচ্ছে লেজাকারদের আইডিওলজি । সেটাই মূল মাথাব্যথার কারণ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি একই সাথে পক্ষে এবং বিপক্ষে কথা বলছেন।
৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লেজাকাররা বাংলাদেশের বড় কোনো সমস্যা নয়। আসল সমস্যা হচ্ছে লেজাকারদের আইডিওলজি । সেটাই মূল মাথাব্যথার কারণ।
প্রশ্ন: রাজাকরদের আইডিওলোজীটা কি?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
একটি ভুল কথা প্রচলিত আছে - পাপীকে নয় পাপকে ঘৃণা কর! এইকথা সত্য হলে উন্নত বিশ্বে পাপের বিচার হতো। পাপীকে ফাইভস্টার হোটেলে ঘুমোতে দেওয়া হতো।
পাপের জন্য পাপীর বিচার হয়।
৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জেনারেশন একাত্তর@তাদের আইডিওজী ধর্ম। বাংলাদেশের রাজাকারদের আপনি শেষ করতে পারবেন না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিশ্বের সকল ধর্ম হচ্ছে পলিটিক্যাল আর্মস, এর বেশি কিছুই না।
৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: একটু আলোচনা সমালোচনা তো করতেই পারি নাকি? ভুল ইতিহাস বারবার উচ্চারিত হতে থাকলে সেটাকেই মানুষ সঠিক বলে মেনে নেয়- একথা সত্য। আমরা যারা সচক্ষে মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি তাদের যেহেতু কোন স্মৃতি নাই তাই বিভিন্ন ঐতিহাসিকের লেখা ও মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারনই ভরসা।
-এটা ঠিক পাকিস্তান সেনাবাহিনী বা প্রশাসনের “খানসামা, ঝাড়ুদার, চৌকিদার, মেথর” ইত্যাদি সাধারণ কর্মচারীরা মূলত সেবা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সহায়ক কাজ করতেন। এদের প্রায় অধিকাংশ ছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের।
তবে সবকেই রাজাকার হিসেবে ধরা যায় না। রাজাকার সাধারণত পাকিস্তান প্রশাসন বা সেনাবাহিনীর পক্ষে সক্রিয়ভাবে গ্রাম বা শহরে স্বাধীনতাকামীদের বিরুদ্ধে কাজ করতেন।
ইতিহাস অনুযায়ী, অনেক রাজাকার সেনাবাহিনী বা প্রশাসনের মধ্য থেকে রিক্রুট করা হত, কিন্তু সব সহকারী কর্মচারী বা নন-কর্মী নয়। অর্থাৎ, সকল খানসামা বা ঝাড়ুদার রাজাকার হয়ে যাননি।
***
একজন মানুষ নিঝুম রাতে অন্ধকার রাস্তা দিয়ে হেটে গেলেও একটা গল্প তৈরি হয়। তবে,মুক্তিযুদ্ধের মত একটা বিশাল ব্যাপক বিষয় নিয়ে তো হাজার/লক্ষ স্মৃতিকথা বা নন-ফিকশনাল লেখা থাকার কথা ছিল, সেটা কি আছে?
আপনার মত অনেকেই(এই ব্লগেই অনেক মুক্তিযোদ্ধা আছেন) যারা বছরের পর বছর আমাদের অপেক্ষায় রেখেছেন কিন্তু সেই গল্প আর শোনা হয়নি।
আমি বেশি আলোচনায় গেলে আমাকেও 'লেজাকার' উপাধী দিতে পারে কেউ কেউ -কিন্তু প্রশ্ন করার স্বাধীনতা আমার আছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি “লেজাকার” উপাধি পাবেন না। আপনাকে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিচ্ছি। আমি আশা করি আপনি আমার কাছে ব্যাখ্যা পাওয়ার অধিকার রাখেন।
১। পাকিস্তান সরকার আমলে যারা খানসামা, ঝাড়ুদার, চৌকিদার, মেথর ছিলো তারা রাজাকার হয়েছেন এমন কথা বলিনি। আমি বলেছি যারা রাজাকার হয়েছে তারা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর খানসামা, ঝাড়ুদার, চৌকিদার, মেথর হিসেবে কাজ করতো। তারা বিশেষ কোনো সন্মানের কাজ পায়নি। পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাদের তেমন কোনো সন্মান ইজ্জত দেয়নি।
২। বাংলাদেশের যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর দেশ থেকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী চলে গিয়েছে কিন্তু তাদের রেখে যাওয়া লেজাকার চলে যায়নি। তাছাড়া দেশের এক দল মানুষ মিলে দেশে যেই অরাজকতা তৈরি করে তা বলতে গেলে ১০০১ রাতের আরব্য উপন্যাস লিখতে হবে। রক্ষীবাহিনী আর লেজাকার মিলে যেই পরিমাণ হিন্দু বাড়ি, হিন্দু সম্পত্তি লুট করেছে, দখল করেছে, চুরি করেছে তা কুবের দেবতা’র সম্পত্তি’র সমান হবে। - অধিকাংশ লেজাকার অর্থ সম্পত্তি করেছে ১৯৪৭ এর পার্টিশানের সময় থেকে ১৯৭১ এর যুদ্ধে ও তার পরবর্তী সময়ে।
৩। ১৯৭১ এর যুদ্ধের পর পর বাংলাদেশে দেখা দেয় ভয়াবহ অভাব অনটন ১৯৭৪ যার চুরান্ত রূপ নেয়। মানুষ এমন অভাব অনটনে জীবন যাপন করেছে যা কল্পনাতীত। এই অভাবে থেকে গল্প উপন্যাস ইতিহাস লেখার মতো কেউ ছিলেন না। লেখা সম্ভব হতো না। সবাই ভাতের জন্য দিনে রাতে মুনি মুজুরি করেছেন।
৪। আপনি হয়তো গল্প শুনেছেন মানুষ দিনের পর দিন - লাউয়ের জাউ, ভাতের ফ্যান, আটার জাউ খেয়েছে! এটি গল্প না, বাস্তব সত্য ঘটনা।
৫। আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন আমি বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলকে পছন্দ করি না। আমার কাছে সবগুলো রাজনৈতিক দলকে নর্দমা মনে হয়। কারণ এদের আচরণ আমি বাংলাদেশের জন্মের পর থেকে দেখছি। এই দেশের সবগুলো রাজনৈতিক দল লম্পটের দল। চোরের দল। এই দেশের রাজনৈতিক দল গুলোকে যদি বস্তির ভাষায় দিনে রাতে আগামী ১০০ বছর গালাগালি করা হয়। এই দলের কর্মীদের যদি আমরণ জেলে রাখা হয় তাহলেও এদের সাজা শেষ হবে না।
৬। ভালো কথা, পোস্টে লাইক দিচ্ছেন না কেনো?
আশা করি কিছু ব্যাখ্যা দিতে পেরেছি। আপনার আরও কিছু জানার থাকলে প্রশ্ন করুন, আমি উত্তর দিবো।
৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: সমন্বকরা গর্ভকরে শ্লোগান দিয়ে ছিলো,তুমিকে আমি কে রাজাকার রাজাকার।পরে সংযোজন করে কেবলেছে,কে বলেছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:০৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এরা নিজেই নিজেদের পরিচয় দিয়েছে।
আমি ৮ নং মন্তব্য শেরজা তপনের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি, আমার উত্তর সম্পর্কে জানাবেন।
১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩৩
জনারণ্যে একজন বলেছেন: ময়মনসিংহের কথ্য ভাষা একটু এড়িয়ে গিয়ে ছোটবেলায় পড়া সন্ধি-বিচ্ছেদ মনে করি।
লেজ+আকার = লেজাকার।
একদা এই 'লেজাকার' আসলে মনুষ্যরূপী কিছু ইতর, দ্বিপদ প্রাণীর "লেজ-সদৃশ বস্তু" ছিল। এখন আবার ওইসব লেজেদের ছানা-পোনাও হয়েছে। লেজ এবং তাদের ছানাপোনাদের অবাধ বিচরণক্ষেত্র এখন এই প্লাটফর্ম।
অসাধারণ সুন্দর এক লাথি দিয়ে "লেজেদের" লেজ তাদের স্বীয় গু*হ্যদ্বারে প্রবেশ করিয়ে দেয়ার মানুষের বড়োই অভাব এখন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
লেজাকার শেষ হবে না। প্রজন্মের পর প্রজন্ম লেজাকারের প্রজন্ম চলতেই থাকবে। লেজাকারের জন্য বঙ্গভূমির মাটি খুবই উর্বর। সাথে আছে বিশেষ এক ধর্ম নামক রাজনৈতিক হাতিয়ার। এই ধর্ম নামক জাতাকল ঘোড়াকেও গাধা করে নিতে পারে।
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: স্বাধীন দেশে আজও আমাদের রাজাকারের আস্ফালন দেখতে হয়।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেশ স্বাধীন হওয়া এক বড় অপরাধ হয়েছে। দেশের অপরাধ হয়ে গিয়েছে। আর তাই দেশের উপর এতো এতো অত্যাচার জুলুম হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
কষ্টকর বিষয় হলো, মেজর জিয়া ১ নং সেক্টরে থাকাকালীন সময় ( যেডফোর্স, '৭১'এর এপ্রিল, মে, জুন, জুলাই ও আগষ্ট ) ফেনী, ছাগলনাইয়া ও মিরসরাই এলাকার অনেক রাজাকারকে কামন্ডো পাঠায়ে হত্যা করেছে; কিন্তু ১৯৭৫ সালে পট-পরিবর্তনের দিন থেকেই রাজাকারেরা উনাকে তাদের "বীর" হিসেবে নিয়েছে।