নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বি স্টিল মাই বিটীং হার্ট

ধুম ধাম পুট পাট পটাস

আমিজমিদার

ফেসবুকে আমি https://www.facebook.com/rashed.khan.319 নিজের সম্পর্কে বলি। এখনো ব্যক্তি হইতে পারি নাই, তাই ব্যক্তিগত জীবন বলতে কিছু নাই। এক কথায় লুজার। আমার সাথে ঝগড়া কৈরা লাভ নাই, কারণ ঝগড়ার মায়েরে বাপ। আই লাভ ব্লগিং।

আমিজমিদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিনোদন পোস্টঃ আজকের টপিক 'আপনার ইয়ে আপনার মন্তব্য'

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১

ওয়ার্নিং!!!



-যেইসব ভাইবেরাদর একটা কিছু খাইতাসেন, তারা অ্যাবাউট টার্ন ঘুরেন।



প্রথমেই কয়া নেওয়া ভালো, এই 'ইয়ে' মানে আপ্নের জানু-টানু না; এইটা হইতাসে ক্রিয়া, অতি গন্ধময় ক্রিয়া এবং মানবজাতির সেকেন্ডমোস্ট গুরুত্বপূর্ণ ক্রিয়া। 'ইয়ে' করা। আমরা সবাই ইয়ে করতে পসন্দ করি। ভালমত ইয়ে হইলে মন ভালো থাকে, কামকাজে মন বসে। ইয়ে হইতে কষ্ট হইলে ডাক্তারের কাছে দৌড়াইতে হয়, রূপার আংটি পরা লাগে, হাঁটার সময় পা ক্যারাবেরা হয়া যায়। সুতরাং 'ইয়ে'র গুরুত্ব অপরিসীম।



ইয়ে যে খালি ঘৃণার বস্তু তাই না। এর আরও ব্যবহার আছে। ডারউইনের কথামত যারা আমাগো পূর্বপুরুষ, মানে বান্দর জাতি, এরা বেশি খেইপা গেলে তাঁদের শুকনা ইয়ে দিয়া ঢেল দিতে ভালবাসত। মাংসাশী প্রাণী যেম্নে সিংহ, বাঘ এরা নিজের এলাকা নির্দিষ্ট করার লিগা ইয়ে ইউজ করে, কারণ ইয়ের গন্ধে অন্যান্য প্রাণী বুইঝা যায় এইখানে হেতেরা ঘুরাঘুরি করতাসে।



এমনকি আগেকার দিনে শুনছি যারা বড় বড় জমিদারগো বাসায় কাম করত, তারা জমিদারের শুকনা ইয়ে সংগ্রহ কৈরা রাখত। ক্যান? কারণ জমিদাররা সবসময় সুগন্ধি খাবার খাইত, বডিতে গোলাপজল দিয়া ঘুরত, গোসলও করত সুগন্ধি দিয়া। যেহেতু তাঁগো সবকিছুতেই সুগন্ধি, তাই দেখা যাইত তাগো ইয়ে থিকাও সুগন্ধ বেরাইতেছে। দ্যাটস হুয়াই।



ইয়ে মানবজাতিকে ত্যাগের আনন্দ ছাড়া আর কি দিয়েছে? প্রথমে আমরা ইয়ে করতাম বালুর উপরে, নদীর বহমান পানিতে। তারপর ভদ্র সভ্য হইলাম, চাইরদেয়ালের মধ্যে ইয়ে করা শুরু করলাম। এরপর আবিষ্কৃত হইল 'পাবলিক টয়লেট'। সেই সাথে সাহিত্য জগতে নতুন এক ধারা সৃষ্টি হইল- 'টয়লেটের দেয়ালিজম'। মহান মহান সব কবি, লেখক, শিল্পী, কপিরাইটার-এর আবির্ভাব ঘটল। তারা উচ্চমানের সাহিত্য দিয়া ভইরা ফালাইলেন প্রতিটি টয়লেটের দেয়াল। এখন মানুষের পকেটে পকেটে মার্কার-চক-কয়লা পাওন যায়, সবাই চায় সাহিত্যের এই ধারায় অবদান রাখবার।



আমার মতে সাহিত্যের এই ধারা সবচে মহান। কারণ দেহেন- মানুষ যখন ত্যাগ করতে করতে লেখে, তখন তার মন খুশি খুশি থাকে, পরিষ্কার থাকে, মনের ভিতরের কথা একেবারে ঘড়াৎ কৈরা মার্কার-চক-কয়লার আগায় আয়া পড়ে।



আরও কিছু কয়ার ইচ্ছা আছিল, কিন্তু মূল টপিক থিকা সইরা গেতাছি। টপিকে আসি। ইয়ে করার পরে সবাই তো একবার কৈরা ঘাড় নিচা কৈরা দেখেন, নাকি? তো সেইটার বর্ণনা দিতে হইব। না না, 'ইহা হলুদ, ইহা দলাদলা'- এম্নে বর্ণনা না। বর্ণনা দিবেন একটা ছবির নাম দিয়া। বাংলা হৈতে পারে, ইংরেজি হৈতে পারে, হিন্দি হৈতে পারে, ব্যাপার না। যেমন আমি কয়েকটা উদাহরণ দেই-



স্ক্রিম



ডিপ ইমপ্যাক্ট



দ্য রক



হ্যাং ওভার



ইত্যাদি। ঠিকাছে? এখন তো কমেন্টেও প্লাস দেওন যায়। সুতরাং দেখা যাক, কারডা ভালু হয়:)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন:
হলি স্মোক B-))

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

আমিজমিদার বলেছেন: জটিল!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.